নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিঙ্গাপুর হয়ে মালয়েশিয়া এবং লঙ্কাই দ্বীপ ভ্রমন ৩

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৫



একটুখানি পূর্বের কথায় ফিরে যাই

মালয়েশিয়ায় এ্যারাইভালের পর যখন এন্ট্রির জন্য ইমিগ্রেশনের মহিলা পুলিশ কর্মকর্তার কাছে পাসপোর্ট দাখিল করলাম তখন ওনাকে গম্ভীরভাবে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে আমাকে পর্যবেক্ষন করতে দেখে ভাবছিলাম উনি কি আমাকে আসামী ভাবছেন! (কোন আসামীর সাথে চেহারার মিল খুজছিলেন কিনা কে জানে) নাকি প্রেম নিবেদন করা যায় কিনা ভাবছেন! :P আমার ভাবনায় আমি যখন মশগুল, তখন, তিনি যেন কি বলেছিলেন, আমি বুঝতে পারিনি, আধো সচেতন হয়ে তখন বললাম ‘সরি’ তিনি আবার বললেন, আমি আবারো বুঝতে অপারগ হলাম। এবার তিনি খুব রেগে গিয়ে ধীরে ধীরে বললেন আপনার রিটার্ন টিকিট দেখান, আমার খুব অপমান বোধ হল, তারপরও কিছু না বলে রিটার্ন টিকিট দেখালাম, সিঙ্গাপুর থেকে এসেছি দেখে মুখটা বেশ নরম করে বললেন ওওও সিঙ্গাপুর থেকে এসেছেন ? খট্টাস করে সিল মেরে পাসপোর্টটি একটু হাসিমুখে ফেরৎ দিলেন, কিন্তু' আমি ওনার আচরনের কথা ভুলিনি, তাই' প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য একটুও না হেসে গম্ভীর মুখে পাসপোর্ট ফেরৎ নিলাম। মিসেসের পাসপোর্ট যখন নিলেন তখন আমি আগে ভাগেই রিটার্ন টিকিট বাড়িয়ে ধরলাম উনি মাছি তাড়াবার ভঙ্গী করে বুঝিয়ে দিলেন ওটা লাগবেনা । (আমি মনে মনে গালি দিয়ে ভাবছিলাম আমার কারনে তোমার দেশ ডলার পাচ্ছে আর আমাদের সাথে এমন আচরন!? যেন ওখানে বেড়াতে গিয়ে মহা অপরাধ করে ফেলেছি! হা হা হা আসলে সবুজ পাসপোর্টের বদান্যতায় এমন আতিথেয়তার সম্মুখীন হতে হয়)

কিছু ছবি দিলাম এগুলো ক্যামেরায় তোলা

বিমান থেকে তোলা আলোয় ঝলমল সিঙ্গাপুর নীচে সমুদ্রে ভাসমান বিরাট বিরাট জাহাজ ।


রাতের আলোয় উজ্জ্বল কুয়ালালামপুর






কুয়ালালামপুরে ঢাকার হাতীর ঝিলের আমেজ পার্থক্য শুধু দূরন্ত গতিতে চলা মটরবাইক এবং গাড়ীর অনুপস্থিতি।









প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গিয়ে অবাক হলাম যেন মেলা বসেছে সিমেন্টে বাঁধানো চত্বর মাঝখানে বাগান চারিদিকে আলোর বন্যায় ভেসে যাচ্ছে (ওখানে লোডশেডিং নামক কোন শব্দের অস্তিত্ব নাই) বহু পরিবার তাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে এসেছে অনেক কপোত কপোতী জোড়ায় জোড়ায় বসে আছে কারো ব্যাপারে কেউ নাক গলাচ্ছে না। বাচ্চারা ব্যাটারী চালিত ছোট গাড়ী,মটরসাইকেল চালাচ্ছে কিশোর কিশোরীরা আরেকটু বড় মটরবাইক চালাচ্ছে। কেউ কেউ শ্যাম্পুর পানি দিয়ে বড়বড় বাবল বাতাসে উড়াচ্ছে (ভাবলাম আমরা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তো দূরে থাক সংসদ ভবন চত্বরেও যেতে পারিনা অথচ আগে সংসদ ভবন চত্বরে কত দৌড়াদৌড়ি করেছি ছেলে মেয়েরা কত রোলার স্কেটিং করতো)











মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ভ্রমন পোষ্ট মিসাইছিলাম ;)

দারুন সব ছবি দেখে শুধু ভাবি
হায় কবে হবে আমাদের দেশ
এমন সুন্দর আসবে এমন আবেশ!!!

সুন্দর স্বপ্নই বুকে রাখলাম :)

+++

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভৃগুভাই কবিতায় আর ছন্দের ভাষায় মনের কথা বলেছেন ভাল লাগলো। বুকভরা স্বপ্নই আমাদের সম্বল। জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা না করে এগুবার কোন পথ নেই। ওখানে ধর্মের গোড়ামী চোখে পড়েনি। ভাল থাকুন।

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

পুলহ বলেছেন: ছবিগুলো ঝকঝকে। ছবির কারণে পোস্টে প্লাস।
মানুষকে স্রেফ জাতি, ধর্ম কিংবা বর্ণের কারণে অসম্মান করাটা বলা বাহুল্য- অন্যায় কাজ এবং সংকীর্ণ মনের পরিচায়ক। ইমিগ্রেশন পুলিশের ভদ্রমহিলা যদি সত্যিই সবুজ পাসপোর্টের কারণে আপনার সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে থাকে, তবে সেটা ঠিক হয় নি। কিন্তু দাদা সেটা তো না-ও হতে পারে, তাই না ! নিশ্চিত প্রমাণ হাতে না থাকলে কারো সম্পর্কে খারাপ ধারণা করাটা আমাদের পরিহার করা উচিত।
কিছু মনে করেন নি নিশ্চই, জাস্ট শেয়ার করলাম আপনার সাথে কথাগুলো। শুভকামনা জানবেন দাদা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পুলহ। উনি কেন এমন আচরন করেছেন সেটা উনিই জানেন তবে সাদা চর্মধারীদের রিটার্ন টিকিট দেখতে চাননি। ওনাদের দূতাবাস ভিসা দিলেও ওনার ১০০ ভাগ ক্ষমতা আছে ওখান থেকেই আমাকে পত্রপাঠ বিদায় করার। উনি ভাবতে পারেন ভিসা থাকলেও আমি মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে থেকে যেতে পারি আমাদের ব্যাপারে ওনারা অভিজ্ঞ তাই ফেরৎ নিশ্চিত কিনা দেখতে চেয়েছিলেন অথচ এরপরও ফেরৎ টিকিট ক্যান্সেল করে বেআইনীভাবে থেকে যাওয়া যায়। অবিবাহিত হলে ওখানকার মেয়ে বিয়ে করেও বৈধ হওয়া যায় তাই এমন কড়াকড়ি। ভাল থাকুন ভাই শুভেচ্ছা রইলো।

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

মোঃ আক্তারুজ্জামান ভূঞা বলেছেন: ভালো লাগা জানাই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোঃ আক্তারুজ্জামান ভূঞা ভাল থাকুন।

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পোষ্ট অনেক ভালো লাগল পুলক ভাই। ছবিগুলো চমৎকার এসেছে। তবে আপনার লেখা পড়তেও অনেক ভালো লাগে, তাই আরেকটু লিখুন বর্ণনা করে। আনন্দ নিয়ে পড়ব। :)

অফটপিক: আমি সামুকে মেইল করেছি আড্ডাপোষ্টের সমস্যা জানিয়ে। আশা করি দ্রুতই তারা সমস্যা সমাধান করবেন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যডাম, ছবিগুলি ক্যমেরায় তোলা তাই এমন। ফটোশপ করে ছোট করে দেওয়া হয়েছে সামু সেটাও নিতে চায়না।সামুর কথা মাথায় রেখে এবার দরাজ হাতে ছবি তুলেছিলাম কিন্তু দেওয়া যাচ্ছেনা দেখা যাক কতদুর যাওয়া যায়,ভেঙ্গে ভেঙ্গে ছোট ছোট পোষ্ট হয়তো দেওয়া যাবে কিন্তু জানেনইতো সময় সংকট।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪

শুভ_ঢাকা বলেছেন: অপূর্ব লেখা। রসবোধ। এই অংশের লেখা ও ঝকঝকে ছবি আরও বেশী মোহিত করেছে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ শুভভাই। উৎসাহ পেলাম। ভাল থাকুন।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: পরের ছবিগুলো কুয়ালা লামপুরের নয়, পুত্রাজায়ার।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

পুলক ঢালী বলেছেন: জ্বী ভাই ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০২

কালীদাস বলেছেন: আমি ছিলাম বুকিত বিনতাং এলাকায়, আমার কনফারেন্স ছিল বীরজারা টাইম স্কয়ার হোটেলে, আমি কিন্তু লোডশেডিং দেখেছি সেখানে :D

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশনের বিহেভিয়ার চড় খাওয়ার মত। সহমত। আমাকে ঢোকার সময় কিছু বলেনি (গিয়েছিলাম ইউরোপ থেকে), আসার সময় যে খচ্চরটা ছিল সে আমাকে নিজে থেকেই বলে বসল বাংলাদেশিরা তো ইউরোপে যেয়ে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করে, আমি করেছি কিনা? মুখের উপর বলে এসেছিলাম যে মনে যা আসে তাই বলে নাকি? কয়টা ইউরোপিয়ান দেশে গেছ? আর কথা বাড়ায়নি। ইতরের বাচ্চাটাকে আরও বলতে ইচ্ছা করছিল যে বাংলাদেশ অন্তত ওপেন রাস্তায় শুয়রের চপ বেচে না মালয়েশিয়ার মত।

তবে এটা নিয়ে কিছু জিনিষ বাংলাদেশেও আছে, বাংলাদেশের ইমিগ্রেশনেও মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক স্টুডেন্টদের রিটার্ণ টিকিট থাকা বাধ্যতামূলক করেছিল বছর দুয়েক আগে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার মম্তব্যে খুব খুশী হলাম, আমার তাহলে সৌভাগ্য লোডশেডিং দেখিনি।
ওখানে চায়নিজদের আধিপত্য বেশী বলে মনে হল, ভারতীয়রাও কম নয়। তাই মনে হয় সামাজিক এবং ব্যবসার প্রয়োজনে ভিন্ন ধর্মীদের ওরকম খাদ্যের ব্যবসা করাটা ধর্মীয় স্বাধীনতারই স্বীকৃতি। যাই হোক সাদা চামড়া এবং কালো চামড়ার প্রতি আচরনের পার্থক্য বেদনা দায়ক। বলতে কষ্ট হলেও বলতে বাধ্য হচ্ছি আন্তর্জাতিক মান (শিক্ষা,আচরন, উন্নয়ন, আর্থিক মানদন্ড) বা স্টেটাসের দিক থেকে বিচার করলে থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রির মধ্যে আমাদের অবস্থান অনেক নিচে, অবৈধ অভিবাসীর কারনও বিচার্য, আমাদের দেশেই যদি উপযুক্ত কর্ম সংস্থান হতো তাহলে মানুষ বিদেশ পাড়ি দিতনা। আমরা শিক্ষিত হলে বিদেশী সিইও বা কন্সালটেন্ট দরকার হত না, সার্টিফিকেট নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থায় মুখস্ত ক্ষমতা বাড়লেও আসলে কি শিক্ষিত হয় ? এরকম অনেক কারন আছে বলে শেষ করা যাবেনা।
হা হা হা ধান ভানতে শিবের গীত গেয়ে ফেল্লাম কেউ দ্বিমত পোষন করে তর্কের অবতারনা করতে চাইলে আগেই ক্ষমা চেয়ে রাখছি ভুল হলে মাফ করে দেবেন। ইমো দেওয়ার ইচ্ছে ছিলো ইমো নাই তাই হাসির ইমো ভেবে নেবেন হাঃহাঃহাঃ।

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩০

কালীদাস বলেছেন: হ্যাঁ, ওদের জাতিগত মিশ্রণের ব্যাপারটা মাথায় ছিল, সেজন্যই বলিনি কথাটা। তবে একটা মুসলিম দেশে প্রকাশ্যে এভাবে রাস্তায় বিক্রি করতে দেখে আমার অবাকই লাগছিল, অন্য কোন মুসলিম দেশে এরকম চিন্তাও করা যায় না (ইন্দোনেশিয়ার খবর জানিনা)।

এটা ঠিক যে আমাদের জাতিগতভাবে যথেষ্ট দোষ আছে আচার ব্যবহারের দিক থেকেও :( তবে যখন কোন বিদেশি ইমিগ্রেশন ক্রস করবে তখন ন্যূণতম ডিপ্লোমেটিক কার্টেসিটুকু বজায় রাখা উচিত। আপনার সাথে যেটা করেছে বা আমাকে যে কমেন্টটা করেছে, এটা তো অভাব্যতার চূড়ান্ত। মিডল ইস্টে যখনই প্লেন চেন্জ করি, প্রতিবারই এয়ারপোর্টে আমাদের কর্মীদের প্রতি আরবদের বিহেভ দেখলে রাগ উঠে যায়। আমাদের ফরেন মিনিস্ট্রির এগুলো ভেবে দেখা উচিত।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

পুলক ঢালী বলেছেন: "যখন কোন বিদেশি ইমিগ্রেশন ক্রস করবে তখন ন্যূণতম ডিপ্লোমেটিক কার্টেসিটুকু বজায় রাখা উচিত।" " মিডল ইস্টে যখনই প্লেন চেন্জ করি, প্রতিবারই এয়ারপোর্টে আমাদের কর্মীদের প্রতি আরবদের বিহেভ দেখলে রাগ উঠে যায়।" ১০০% সঠিক। আপনি নিশ্চয়ই জানেন ওদের দৃষ্টিতে আমরা মিসকিন, জাকাৎ পাওয়ার উপোযোগী। ওরা যে বেদুঈন ছিলো, অশিক্ষা আর মূর্খতার মধ্যে বসবাস করতো, পেট্রোডলারের দাপটে এখন সব চাপা পড়ে গেছে।

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওয়াও এবার অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়ে সাজিয়েছেন পোষ্টখানি। পরবর্তি পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম।
ভাল থাকবেন পুলক ঢালী ভাই।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪০

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন। অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন ভাল লাগলো।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কত কিছু মিস হয়ে যায়।যাক দেরি করে হলেও আপনার এই ভ্রমন পোষ্ট পড়তে পারছি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা সোহেলভাই আমার বলতে ইচ্ছে করছে এতদিন কোথায় ছিলেন সুহৃদ? লেইট ইজ বেটার দ্যান নেভার। হাহাহা আপনার ভ্রমন/বিচরনের মধ্যে দিয়ে ওই দেশগুলো চাক্ষুস করাটা আমারও ভাল লাগছে। ভাল থাকুন :D :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.