নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিঙ্গাপুর হয়ে মালয়েশিয়া এবং লঙ্কাই দ্বীপ ভ্রমন ৪-২

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫

গ্যান্টিং হাইল্যান্ডের পথে



মালয়েশিয়াতে শীতকাল নেই, শুধু গ্রীষ্মকাল আর বর্ষাকাল, ডিসেম্বর মাসেও আমরা ঘামছিলাম। কুয়ালালামপুরে দেখলাম আন নোটিসড প্রচুর বৃষ্টি হয় । আমরা গাড়ীতেই উচুতে উঠতে উঠতে খুব কাছেই পাহাড়ে মেঘ দেখলাম একটু পরেই বৃষ্টিতে সব সয়লাব হওয়ার দশা ওই জায়গাটা পেরিয়েই ঝলমল আকাশের নির্মেঘ রোদের ছোঁয়া আমাদের ভাসিয়ে নিয়ে গেল।
ডিসেম্বরের বৃষ্টি গরম কমিয়ে সুশীতল ঠান্ডার পরশ


বৃষ্টি পেরিয়ে


গেনটিং হাইল্যান্ডে সরাসরি গাড়ী নিয়ে যাওয়া যায় আবার ক্যাবল কারে চড়ে এ্যাডভেঞ্চার করেও যাওয়া যায়। দুরকম কার আছে একটার ফ্লোর কাঁচের এটার টিকিটের মূল্য বেশী বসে বসে নীচের গাছপালা পাহাড়রাজী দেখা যায় ছবি তোলা যায় অন্যটির ফ্লোর মেটালিক টিকিটের মুল্য কম তবে বর্তমান ক্যাবল কার এবং স্টেশনগুলি নূতন তৈরী। পাহাড়ের অনেক উঁচুতে উঠে কারগুলি মেঘের রাজ্যে হারিয়ে যায়, মনে হয় যেন কুয়াশা, আসলে তা নয়, মেঘের ভিতর দিয়ে ডানা মেলে যেন উড়ে চলে যাওয়া কোন স্বপ্নের দেশে।

ক্যাবল কার ষ্টেশন: এখান থেকেই ক্যাবল কারে উঠতে হয় প্লাটফর্মের নির্দিষ্ট জায়গায় পৌছালে গতি কমে ধীরে চলতে থাকে ওর মধ্যেই উঠানামা করতে হয় একদম থেমে দাড়ায় না কখনো। প্লাটফর্ম এরিয়া পার হলেই গতি বেড়ে গিয়ে ছুটতে থাকে।







গাছ পালার উপর দিয়ে মেঘের রাজ্যের দিকে এগিয়ে চলা











পথে একটি প্যাগোডার মত মন্দির চোখে পড়লো






আরেকটা স্টেশন এটাকে পেরিয়ে আবার শূন্যে ভেসে পড়া










অনেক উঁচুতেও হাইরাইজ বিল্ডিং এবং নীচের দিকে তাকালেও কন্সট্রাকশন চলছে দেখা যায় মেঘ বৃষ্টি উচ্চতা কোন বাধাই নয়







গ্যান্টিং ল্যান্ডিং স্টেশন মার্কেট নূতন করা হয়েছে এখনও কোন কোন অংশে নির্মান চলছে। দেওয়াল গুলি এলইডি লাইটের প্যানেল দিয়ে ঢাকা এখানে কালারফুল ডিসপ্লে চলছে।




মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রথম হইছি চা দেন :D

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মালয়েশিয়া, গ্যান্টিং আইল্যান্ড যাওয়ার ইচ্ছে আছে, দেখি কবে যেতে পারি।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনি তো খালি চাইলেই হয় তারপর দেখা যাবে ফুড়ুৎ করে গিয়ে হাজির হইছেন। যান ঘুরে আসুন ভাল লাগবে তবে উহা আইল্যান্ড নয় হাইল্যান্ড

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: জিস্ট (gist) লিখা আর ছবির কম্বিনেশন দারুণ। হোমিওপ্যাথি ঔষধের সাইড এফেক্ট নাই। :D =p~

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা শুভভাই আমনের কাছ থাইক্কা হিমুপতি চিকিৎসা শিখতে অইবো। মন্তব্যে ভাললাগা রইলো ভাল থাকুন।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

পুলক ঢালী বলেছেন: হে হে হে আমনে তো বেগগুনেরে কত রকমের চা নাস্তা খাওয়ান এহন উল্টা গীত গাইছেন? যাক কি আর করা মেহমান মানুষ চা ই তো চাইছেন আমনের লাইগ্গা ফেক্টরী থাইক্কা অর্ডার দিয়া চাপাতা আনাইয়া চা দিলাম :D


কিমুন হইছে খাইয়া কইতে ভুইল্লেন না যেন। ;)

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

অর্কিড। বলেছেন: ONEK SUNDOR HOISE
amio GIASILM

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অর্কিড । খুব সুন্দর জায়গা তাইনা?

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২০

কালীদাস বলেছেন: কেবল কারে চড়াটা নিশ্চয়ই খুব থ্রিলিং ছিল, তাই না? প্লাটফরমে না থামলে তো ওঠার জন্য ভালই দৌড়ঝাপ দিতে হয় মনে হয়, তাই না? নিচের দিকে তাকালে কেমন লাগছিল? :) আমি সম্ভবত প্রথম ঐ জিনিষে চড়ি মন্টসেরাটে (কাতালান কান্ট্রি), সেটা প্রায় ৭৫ডিগ্রি এঙেলে উঠে যায় মন্টসেরাটের গোড়া থেকে একেবারে চূড়ায়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ কালীদাস ভাই। ক্যাবল কারে রাইড করাটা এক্সেলেন্ট থ্রিলিং ছিলো। প্লাটফর্মে আসলে পরে অটো সেন্সর, অটো ব্রেক সিস্টেম ওগুলোকে প্রায় ডেড স্লো করে দেয়, তাছাড়া প্রথম লাইনে দুজন, পরের লাইন থেকে দুজন এবং পাশাপাশি তৃতীয় লাইন থেকে দুজন এভাবে ৬ জন উঠতে পারে, ফলে একই গ্রুপের সবাইকে পাশাপাশি লাইনে দাড়াতে হয়।
আমরা দু জায়গায় চড়েছি কুয়ালালামপুরে এবং লঙ্কাভীতে । প্রথমটা ৪৫ ডিগ্রী কৌনিক এ্যাঙ্গেলে হতে পারে তবে কোন কোন জায়গায় প্রায় খাড়া উঠতে হয় তবে শুধু কান বন্ধ হওয়া ছাড়া আর কোন সমস্যা হয়না, তবে উচ্চতার কারনে বায়ুচাপের অভাবে হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে। মহিলারা বেশ ভয় পেয়ে শক্ত হয়ে বসে ছিলো, মন ডাইভার্ট করার জন্য আশে পাশের দৃশ্যের দিকে দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা করছিলাম কিন্তু ভবি ভুলবার হা হা হা।
লঙ্কাভীর টা বেশী খাড়া মনে হয়েছে।
আপনার মন্টসেরাটের গোড়া থেকে একেবারে চূড়ায় ওঠার সময় প্রান পাখী খাচা ছেড়ে উড়াল দিতে চায়নি? হাসির ইমো হবে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

পুলক ঢালী বলেছেন: কারেকশন: ভবি ভুলবার নয়।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১

কালীদাস বলেছেন: কিছুটা তো লাগছিলই, আমার খানিকটা উচ্চতাভীতি আছে, মুটামুটি হাই পাওয়ারের চশমার কারণে মাঝে মাঝে অল্প হাইটেও অনেক বেশি মনে হয় :( অপ্রাসঙ্গিক, তবু একটা ছবি যোগ করি কমেন্টে, কেবল কারে মনেস্ট্রি পর্যন্ত যাওয়া যায় সেই সাথে একটা পুলি ট্রেনেও যাওয়া যায়। ছবিতে দেখবেন পাহাড়ের ঢালে একটা সাদাটে দাগ দেখা যায়, এটা সেই পুলি ট্রেনের লাইন। ঐ ট্রেনটার পাহাড়ের গায়ে টিকটিকির মত ওঠা দেখলে যে কারও ভয় লাগবে :(

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ কালীদাস ভাই। ছবিটা অপ্রাসঙ্গিক কেন হবে? দারুন ছবি দিয়েছেন। ঐ লাইনে পুলী ট্রেন আটকে থাকে কিভাবে? চড়া তো বহু দূরের কথা দেখলেই তো ভয় লাগে। হা হা হা।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবিতে অনেক কিছুই দেখলাম কিন্তু পুলক ঢালী ভাইকে দেখলাম না ;)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা সোহেল ভাই আমি আসলে যাইইইইনি ছবি গুলো কালেকশন করে দিয়ে দিয়েছি ;)
ব্লগ ফেসবুক নয় এখানে নিজের ছবি দেওয়া ব্লগাররা পছন্দ করেন না আমিও তাদের মধ্যে একজন। আমি মনে করি ছবি দিলে সেই ব্লগারের ব্লগের মান কমে যায়। অসংখ্য ছবি তুলেছি পরিবার পরিজন নিয়ে । ব্লগে পোষ্ট দেওয়ার সময় তীক্ষ্ণ নজর রেখেছি যাতে ব্যক্তিগত কোন ছবি পোষ্ট হয়ে না যায়। :D
পাঠ করে মন্তব্য করেছেন সেজন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.