নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারে একদিন

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮





নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের নাম অসংখ্যবার শুনেছি ব্লগেও অনেকে ছবিসহ পোষ্ট দিয়েছেন।
দর্শনীয় স্থান গুলোতে ভ্রমন রোগে আমি সর্বদাই আক্রান্ত থাকি শুধু সময় ও সুযোগের যূথী বন্ধনের
অভাবে ভ্রমনগুলো অপরিপূর্ন থেকে যায়।
এবার অপ্রত্যাশিত এবং অপরিকল্পিত ভাবে একটা সুযোগ এসে যাওয়ায় ভ্রমনটা মিস করার মত বোকামি করতে মন চাইলোনা, তাই' 'যে বাহনই পাই তাতেই সওয়ার হবো' এই পণ করে একটা লোকাল ট্রেনে উঠে পড়লাম, [কারন আন্ত:নগর ট্রেনের কোন ষ্টপেজ ঐ গন্তব্যে (জামালগঞ্জ) নেই] জানালার কাছে একটা সিট পেলাম, প্রচন্ড গরমে একটু স্বস্তি যে,ট্রেন চললে বাতাস অন্ততঃ পাওয়া যাবে, কিন্তু ট্রেনে উঠতে গিয়ে যে যুদ্ধটা করলাম সেটা এড়ানোর কোন উপায় ছিলোনা। নারী পুরুষ নির্বিশেষে কে কার আগে উঠবে সেটার প্রচন্ড প্রতিযোগীতা চলছিলো, কারন’ সংক্ষিপ্ত সময়ের বিরতীতে একদল যাত্রী নামবে আরেকদল উঠবে, জনবহুল দেশে সব জায়গায়ই ভীষন ভীড়। ট্রেনের এত চাহিদা থাকা সত্বেও ট্রেন স্বল্পতা, বগী স্বল্পতা লক্ষ্যনীয়। ভীড়ের মধ্যে বারবার মনে হচ্ছিলো এই মানুষগুলি আমাদের দেশের সহজ সরল সাধারন মানুষ, এরাই আমরা । প্রতি বৎসর লক্ষ কোটি টাকার বাজেট যারা করেন তাদের যদি লোকাল ট্রেনে ওঠা বাধ্যতা মূলক করা যেতো বা রেলের মহা মহা কর্তা ব্যক্তিদের যদি রেলে সাধারন বগীতে ভ্রমন করা বাধ্যতামূলক করা যেত তাহলে মনেহয় বেশ হত !!!
একটার পর একটা স্টেশন আসছিলো আর নাটকের একই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি চলছিলো । আমার সাথে একজন ভ্রমন সঙ্গী ছিলো, সে বললো যে, সে বসবেনা! বরঞ্চ’ ট্রেন জুড়ে ঘুরে বেড়াবে (এই ভীড়ে এমন প্রস্তাব! নির্ঘাৎ আমার মতই মাথা খারাপ, কারন’ আগে এই অপকর্ম আমিও করতাম) আমি মাথা ঝাকিয়ে সায় দিলাম। অসংখ্য মানুষ দাড়িয়ে যাচ্ছে স্বভাবতই সিটটা খালি থাকলো না। আমি বাহিরের দৃশ্যের দিকে নজর দিলাম, অনেক বড় বড় বিল, জেলেরা মাছ ধরে বাঁশের চিকের উপর শুকোতে দিয়েছে, শুটকী তৈরী করার জন্য । শরৎকালের আবহ, দূর গ্রামের গা ঘেঁষে সবুজ ধান ক্ষেত, উপরে উজ্জ্বল সূর্য্যের নীচে গাঢ় নীলাকাশ আর ভাসমান শ্বেতশুভ্র মেঘের ভেলা, এমন মনোমুগ্ধকর দৃশ্যে বেশ কিছুক্ষন বিভোর হয়ে থাকলাম! হঠাৎ’ অনির্ধারিত একটা জায়গায় ট্রেনটি ধীরে ধীরে থেমে যাওয়ায় (পরে জেনেছিলাম ওখানে একটা ব্রীজ ভেঙ্গে গেছে) কম্পার্টমেন্টের ভিতরে দৃষ্টি দিলাম, দেখলাম’ একজন মহিলা খুব ছোট্ট একটা দুধের শিশুকে কোলে নিয়ে অস্বস্তিকর ভীড় আর গরমের মধ্যে দাড়িয়ে আছেন। ট্রেনের ঝাকুনিতে যেন পড়ে না যায় সেজন্য এক হাতে দুগ্ধপোষ্য শিশু আরেক হাতে একটা সিট ধরে দাড়িয়ে । কখন থেকে কোন স্টেশন থেকে উঠে এই অবস্থায় আছেন বলতে পারবোনা (কারন দৃষ্টি ছিল প্রকৃতির রূপ সূধা পানে ব্যস্ত) আশেপাশে তাকিয়ে অন্যান্য পুরুষ যাত্রীদের দিকে তাকালাম, দেখলাম তারা একেবারেই নির্বিকার, মহিলার অসহায় অবস্থা দেখছে আর মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে, মনে হল এটা আর এমন কি এতো নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার! এদিকে আমার মনে হতে লাগলো আমার সিটের নিচে যেন অসংখ্য কাঁটা বিছানো আছে, ভীষন অস্বস্তিতে কিছুতেই আর সিটে বসে থাকতে পারছিলাম না, মনে হচ্ছিলো উঠে দাড়িয়ে মহিলাকে বসতে দেই। আমি আমার পাশের জনকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম তার সিট আমার সঙ্গীর সিটের পরে, তাকে বললাম, আপনার সিটে আপনি বসুন এটা আমার সিট’ তিনি গরিমসি শুরু করলেন, কারন তার সিটে আরেকজন বসে আছেন তিনি তাকে কিছু বলতে নারাজ! কি আর করা অপ্রিয় কাজটা আমাকেই করতে হবে, আমি ঐ যাত্রীকে টিকিট, সিট, ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন করে কোন সদুত্তোর পেলামনা, তখন দাড়ানো মহিলার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করে বললাম যে, ওনাকে আমার পাশের সিটে বসতে দেবো আপনি দয়া করে সিট ছেড়ে দাড়ান! সিট খালি করে মহিলাকে ডেকে বসালাম । মহিলার চোখের কৃতজ্ঞ দৃষ্টি আমি বোধহয় সহজে ভুলবো না।

অল্পক্ষণ পরেই আমরা জামালগঞ্জ স্টেশনে নেমে ইজিবাইকে করে পাহাড়পুর রওনা হলাম।
ওখানে পৌঁছে টিকিট করে প্রথমেই আর্টিফ্যাক্ট যাদুঘরে প্রবেশ করলাম, ওখানে ছবি তোলা নিষেধ দেখে একটু হতাশ হলাম। খ্রীষ্টজন্মের পাঁচশত/ছয়শত শতকের মূর্তি, মৃৎপাত্র, মাছধরার জালের গুটি এবং ষ্ট্যাম্প, সীল ইত্যাদি দেখছিলাম, বেলে পাথরের মূর্তি, শ্বেত পাথরের মালা গাথার পূতি, শ্বেত পাথরের বুদ্ধ মূর্তি দেখলাম, কয়েকটা মেয়েকে দেখলাম নোটবুক আর কলম নিয়ে নোট করছে, বুঝলাম’ প্রত্নতত্ত্ব বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করছে। দুটো মেয়েকে দেখলাম বোরকার আড়ালের সুযোগ নিয়ে ছবি তুলছে লেখালেখির ঝামেলায় না গিয়ে! আমার নজরে ধরা পড়ে একটু বিব্রত হলো বলে মনে হলো, আমি একটু প্রশ্রয়ের হাসি দিয়ে ওদের আশ্বস্ত করলাম আর ওদের কাজে অনুপ্রানিত হয়ে আমিও চুরি করে শ্বেত পাথরের একটা বুদ্ধ মূর্তির ছবি উঠালাম ;)

আমার সঙ্গী একটা ক্ষুদ্র আর্টিফ্যাক্টের দিকে দৃষ্টি আকর্ষন করে বললো, ‘এটা কিভাবে উদ্ধার করলো’ ? আমি বললাম, এজন্য উদ্ধারকারীরা অবশ্যই প্রসংশার দাবীদার, তবে আমি অবাক হচ্ছি ১১০০/১২০০ সালে যে শিল্পী এটা বানিয়েছেন, তার কর্মকুশলতার, দক্ষতার কথা ভেবে, কারন’ এমন সূক্ষ কারুকার্যের জন্য ততোধিক সূক্ষ যন্ত্রপাতি বানিয়ে নিয়ে তিনি শৈল্পীক চেতনার চরম দক্ষতার পরিচয় দিয়ে এটি গড়েছেন ।

“স্যার! আপনি কোথায় আছেন ?” এমন একটা প্রশ্ন শুনে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে ঘুরে দাড়ালাম! দেখি’ গোপনে ছবি তোলা সেই মেয়ে দুটি কখন যে আমার পিছনে এসে দাড়িয়েছে, একদম টের পাইনি! আমার মৌনতায় আবার একই প্রশ্ন করে বললো, এত সুন্দর করে প্রেজেন্টেশন দিলেন তাই জিজ্ঞেস করছি স্যার, বেয়াদবি নিয়েন না! আমি বুঝলাম ওরা কি বুঝেছে ? আমি মজা করে বললাম, আমি পাহাড়পুর প্রত্নতত্ত্ব যাদুঘরে আছি! ওরা হো হো করে হেসে উঠে বললো, ‘আমরাও তো স্যার এখানেই আছি!’ আর কথা বাড়াবার বিশেষ সুযোগ না দিয়ে আমি বললাম, ‘দুঃখীত এই বিষয়ে আমার আসলে কোন পড়াশুনা নেই, যা বলেছি তা সাধারন জ্ঞান থেকেই বলেছি’ ওদের চেহারায় পর্যায়ক্রমে অবাক,অবিশ্বাস আর হতাশার ভাব ফুটে উঠতে উঠতেই আমি কেটে পড়লাম!
(হে হে হে পাঠক বন্ধুরা মুফতে আমার দাম একটু বাড়িয়ে নিলাম :D )।

ওখান থেকে বেরিয়ে এসে সামনের লনে বাগান দেখে বাগানের প্রেমে পড়ে গেলাম, তাই’ ফটাফট বাগানের ছবিই বেশী তুললাম।

বিহারের চারিদিকে ব্রহ্মচারীদের কুঠুরী আর মাঝে মন্দিরটি অবস্থিত। বিহারটি রাজা ধর্মপাল তৈরী করেছিলেন ।

বিহারের বাহিরে খুব সুন্দর করে সাজানো কিছু বিশ্রাম শেড রয়েছে, এখানে পিকনিক করার সুবিধাও তৈরী করা হয়েছে ।
















































মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: সাজানো গুছানো পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারটা দেখে খুব ভালো লাগলো | মনে হচ্ছে এর দেখা শোনাটা ভালো হয় | ছবিগুলো খুবই চমৎকার |

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মলাসইলমুইনা। আপনার ধারনা ঠিক ভালভাবেই যত্নআত্তি করা হয়।

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো অনেক সুন্দর । এতদিন কোথায় ছিলেন পুলক ভাই?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল । ছবিগুলির প্রেমে আমিও মগ্ন (হাসির ইমো হবে)
ভাল থাকুন।

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইতিহাস কথা কয়।

আপনার ভ্রমন কাহিনী ভালো লাগলো। বাগানের ছবিগুলো তো অসাধারণ!


ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

পুলক ঢালী বলেছেন: গুরুজী কেমন আছেন? আপনি বলেছেন ভাল লেগেছে ব্যস আর কারো সার্টিফিকেটের দরকার নাই(খুশীর ইমো হবে)
বাগানগুলি সত্যিই দারুন সুন্দর!
ভাল থাকুন হেনাভাই।

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অনেকগুলো সুন্দর ছবি দেখলাম।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম।
ভাল থাকুন।

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৯

সুমন কর বলেছেন: লেখা আর ছবি মিলিয়ে পোস্ট ভালো লাগল। +।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ কবিভাই সুমন কর।
লেখা ও ছবির প্রশংসা পেয়ে ভাল লাগলো।




(অঃটঃ আপনার রিভিউ লেখার আগেই টার্টল ক্যান ফ্লাই দেখেছিলাম অসাধারন মুভি তবে শেষটা যদি আত্নহত্যা না হতো!)

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: পুলক ভাই, লেখাটা মনে হয় আগে পড়েছিলাম। রি পোস্ট?
ছবিগুলো ভীষণ ভালো লাগল.....

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাডাম উম্মে সায়মা (ঘুমকুমারী) স্বপ্নে নিশ্চয়ই একবার পড়েছেন তাই ঘুম ভাঙ্গার পর রিপোষ্ট বলে মনে হচ্ছে। মজা পাওয়ার ইমো হপে। (হায়! রিপ্লাইতে ইমো নাই কেন?)
আপনার কি আগের পাগলের পোষ্টের সাথে ক্রস কানেকশন আই মিন শর্টসার্কিট হয়ে গেল কিনা!!!
এটা নুতন লেখা রিপোষ্ট নয়। আমার লেখার ধরনে হয়তো বৈচিত্র নেই তাই সব একরকম লাগে। আমার ভূতের গল্পটাই মাত্র একবার রিপোষ্ট করেছিলাম তাও কারো পরামর্শে।
যাই হোক এতকষ্ট করে পড়ে আবার মনন্তব্যেও সামিল হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাাল থাকুন। হ্যাপী স্লীপিং!!!! (হাসির ইমো হবে)

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

কালীদাস বলেছেন: সুন্দর এসেছে ছবিগুলো। জায়গাটাও সুন্দর, যত্নের ছাপ চোখে পড়ে; দেখলেও শান্তি :)

দেশের ঐসাইডের লোকজন শুটকি বানায় জানতাম না। কত অজানারে :|

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২১

পুলক ঢালী বলেছেন: কালীদাস ভাই কেমন আছেন? অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম। এই ছবিগুলি আপনার পরামর্শের আগেই তুলেছি এখন থেকে মোবাইলে ঐভাবেই তুলবো। মাঝে মাঝে ডিএসএলআরেও তুলি ওগুলো এডিট করে দেবো।
জায়গাটার যথেষ্ঠ যত্ন নেওয়া হয়। দেখলেও চোখ জুড়িয়ে যায় ।

ওটা নওগা এলাকা অনেক বিল ঝিল আছে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় তার কিছুটা শুঁটকি করে রাখা হয়।
ভাল থাকুন।

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া / ঘর হইতে দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের উপর/ একটি শিশির বিন্দু।’

নওগাঁর পাহাড়পুরের বৌদ্ধবিহার ঘুরিরে আনার জন্য ধন্যবাদ পুলক ভাই। জাদুঘরের ভিতরের বৌদ্ধের মূর্তি আর তার সংলগ্নে পরিপাটী বাগানের ছবি, আর তার সাথে যুক্ত আপনার ধ্রুপদী কাব্যিক ভাষা। দারুণ! জনাব এই কিস্তির লেখায় আবার হিন্দি উর্দু শব্দের সংযোজন ছিল এক নতুনত্ব।

কোথায় যেন পড়েছিলাম, আমাদের দেশে ট্রেন ব্যবস্থাপনার দৈন্যতা শুরু হয় দ্বিজাতি তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে উপমহাদেশ বিভক্ত হওয়ার পর থেকে যা এখনও বহুলাংশে অব্যাহত।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

পুলক ঢালী বলেছেন: শুভ সাহেব আপনার বাংলা লেখা দেখে আমি চমৎকৃত। অনেক উন্নতি হয়েছে।
এই শ্বেত পাথরের বুদ্ধ মূর্তির ছবিটা কায়দা করে ওঠানো হা হা হা।

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

আরিফুল হক৩৫ বলেছেন: লেখাটা সুন্দর . আপনার অনুমতি থাকলে অনলাইন পোর্টালে আপনার নাম সহ হুবহু প্রকাশ করতে চাই ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৪

পুলক ঢালী বলেছেন: জনাব আরিফুল হক৩৫ ব্লগের নিয়ম ভঙ্গ না হলে অনলাইন পোর্টালে দিতে পারেন তবে কোথায় প্রকাশ করতে চান সেটার লিঙ্ক দিলে ভাল হত। আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। ভাল থাকুন।

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাস্তবে দেখি নাই এখনো।

আপনার বর্ণনা ভালো লেগেছে। ছবি গুলোও সুন্দর।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যডাম ফেরদৌসা রুহী । আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম।
আপনার ভ্রমন পোষ্ট গুলিও দারুন ছবি তুলতে আমি আপনার মত দক্ষ নই হা হা হা।
ভাল থাকুন।

১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: আল্লাহ! সত্যি পুলক ভাই, মনে হল আগে পড়েছি। তাহলে কি সত্যি সত্যি স্বপ্নে পড়লাম নাকি :>

বৈচিত্র নেই তা কিন্তু না। আপনি অসাধারন লেখেন।

ভাগ্যিস আপনি মন্তব্যে ইমো দিতে পারেন না, নাহয় তো......... ;)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

পুলক ঢালী বলেছেন: হে হে হে ধন্যবাদ ম্যাডাম। ভাগ্যিস আমি মন্তব্যের উত্তরে ইমো দিতে পারিনা!! বড় বাঁচা বেঁচে গেছেন!! (মজার ইমো দিলাম)
তয় আমনেগো কাজ কারবার দেইখা আমি টাসকী খাইয়া যাই। পড়ান আংরেজী লেখেন বাংলা কবিতা!!!
বাংরেজী কবিতা লিখলেও না হয় বুইজতাম ফারতাম। হে হে হে কিসের ইমো হইবে বুঝিয়া লইতে হইবে।

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২২

উম্মে সায়মা বলেছেন: হাহাহা পুলক ভাই। প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো আছেন আশা করি।

পড়ান আংরেজী লেখেন বাংলা কবিতা!!!
যতই ইংরেজী পড়ি আর পড়াই, বাংলা তো মাতৃভাষা। নিজের ভাষায় যেভাবে মনের ভাব প্রকাশ করা যায় বিদেশী ভাষায় কী আর তা হয়? বাংরেজী না হলেও ইংরেজীর ছাত্রী হিসেবে ইংরেজী কিছু লেখার চেষ্টা করেছি। ব্লগে কয়েকটা পোস্ট দেয়ার পর মনে হল বাংলা ব্লগে ইংরেজী কবিতা দেয়া ঠিক মানায় না। তাই আর দেইনা। আপনার সাথে একটা শেয়ার করি আপাতত :)


'Manzil'

You wandered through the green, deep green
Holding the enormous green in your heart
Left all the leaves behind and all the Sundaris...

You walked above the yellow, light yellow
Not touching the ray, nor touched by the ray
Kept running ignoring the sun and the world...

You stepped onto the blue, watery blue
Waves drowned and you drowned, one after another
Not stopping for a nano-second, nor for a blink...

You struggled, you strove, you fought for several lives
But no, oh no, there is no home for you,
Not a perfect one that you can call 'Manzil'......

29.08.2017

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

পুলক ঢালী বলেছেন: হায়! হায়! ম্যাডাম হরছেডা কি? এমনেই মুই আংরেজী জানিনা, বুঝিনা তাই অংরেজী গানও শুনিনা। আমার জ্ঞান "অল দিস গার্ডেন মাই" পর্যন্ত সেই আমাকে কিনা আংরেজী কবিতা শেয়ার করাাা? কে বাঁচাবে আমাকে?? বাঁচাও বাচাঁও!!!
এক কাম করি বাংলা কবিতাই মুই বুঝিনা তাই পড়িনা :( ইংরেজীতো বহুদুর :D । এহন এইডার ট্রান্সলেট কইরা বারটা বাজাই হে হে হে।

মন্জিল (প্রাসাদ,গন্তব্য)

তুমি ভ্রমিছো গভীর গভীর সবুজে হৃদয়ে ধারন করে মহা যৌবন(সবুজ)
পশ্চাতে ছেড়ে গেছো জীবনের সব অধ্যায় সব পুঞ্জিভূত ইতিহাস!

পৃৃথিবী এবং সূর্য্যকে অবজ্ঞা করে তারই হলুদ আলোকে
করেছো অতিক্রম ! তবুও পায়নি তারা তোমার নাগাল।

থেমেছো তুমি অসীম অন্তহীন নীলের সমুদ্রে!
ঢেউয়ের দোলায় খেয়েছো দোল থামোনি একটুও
এক পলকের জন্যও!

তুমি কষ্ট ও যাতনা ভোগ করেছো!
যুদ্ধ করেছো বহু জীবনের তরে!
কিন্তু হায়! সেখানে ছিলোনা কোন আশ্রয়,
ছিলোনা ভালবাসার প্রতিশ্রুতি নিয়ে কোন শান্তির আবাস!! :D

হে হে হে কেমন বারটা বাজাইলাম!! ;)
আমি কবিতা বুঝিনা কারন এই তুমিটা কে? কেন আশ্রয়হীন তা বুঝিনাই। এইডা কি অস্হির মন বা চেতনা? নাহ্ কবিদের পাল্লায় পইড়া মোর মাথাডা যাইবে। =p~

ইমো দিবার লাইগ্যা উত্তরের ঝামেলায় না গিয়া কুমেন্ট করলুম হে হে হে। :D =p~ =p~

১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২২

উম্মে সায়মা বলেছেন: "অল দিস গার্ডেন মাই" পর্যন্ত জ্ঞান দিয়ে তো ফাটায়ে (এরচেয়ে যুতসই শব্দ পাচ্ছি না) দিয়েছেন পুলক ভাই। :-B

হে হে হে কেমন বারটা বাজাইলাম!! ;)
বারোটা তো খুব ভালোভাবেই বাজিয়েছেন। আমার আংরোজী থেকে তো আপনার অনুবাদ বেশি ভালো হয়ে গেল। কেমনে কী B:-)
কখনো কবিতাটি কোথাও শেয়ার করলে আপনার অনুবাদ সহ করব :`>

এই তুমিটা
আপনি। হল? B-) আপনার মাথাটা অলরেডি গেছে। আর কী যাবে =p~
পাঠক নিজের মত করে ভেবে নিক না..... (যদিও এখনো আপনিসহ ২/৪ জন ছাড়া আর কেউ পড়েনি :P)

ইমো দিবার লাইগ্যা উত্তরের ঝামেলায় না গিয়া কুমেন্ট করলুম
না না, হবে না, মানবো না। আপনাকে উত্তরেই দিতে হবে( আপনার ইমো দেয়ার পথ বন্ধ করার ফন্দি B-) ;))

যাক অনেক মজা করলাম। ভালো আছেন তো?

১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

আরাফআহনাফ বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী সুন্দর হয়েছে, আপনার কোমল মনের পরিচয় পেলাম কাজে, ছবিতে, বর্ণনায়।
বাগান আর বাগানের ছবিগুলো তো অসাধারণ!
লোভ সংবরন করতে পারছি না - "যেতেই" হবে উসকে দিলেন।

সায়মা/আপনার কথোপকথোনও ভালো লাগলো।

ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

পুলক ঢালী বলেছেন: জনাব আরাফআহনাফ ভাই কেমন আছেন ? এত প্রশংসা রাখিবার তো জায়গা নেই ।
"ঠাই নাই ঠাই নাই ছোট এ তরী আমারি সোনার ধানে গিয়াছে যে ভরি" অবস্থা। এই কথাডা কোন এক বড় ফাগলে যেন কইসিলো!!!
মাথার চুল সব ছিড়া ফালাইতাছি তারপরও মনে পড়তাছে না। ইস রিপ্লাইয়ে ইমো নাই কেন ?
"যেতেই হবে উসকে দিলেন" হ্যা ভাই আরো আগেই আমার যাওয়া উচিৎ ছিল কিন্তু যাচ্ছি যাবো করে যাওয়া হয়নি তাই এবার দুর্ভোগ পোহাতে হলেও জেদ করে পথে নেমে পড়েছিলাম। আপনিও সময় সুযোগ করে নেমে পড়ুন।
লেখাটা আপনার ভাল লেগেছে জেনে কৃতার্থ হলাম। ভাল থাকুন শুভেচ্ছা রইলো।

১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

পুলক ঢালী বলেছেন:




ম্যাডাম উম্মে সায়মা

বারোটা তো খুব ভালোভাবেই বাজিয়েছেন। আমার আংরোজী থেকে তো আপনার অনুবাদ বেশি ভালো হয়ে গেল। কেমনে কী?
হে হে হে কবি মানবী আমনের বদান্যতায় কৃতার্থ হইলাম। মুই তো খালি বাংলা করসি মূল ভাবধারা তো আমনের মত বুদ্ধীমতী কবির (ইস্ ঘুমটা যদি কমাইতে ফারতেন তাইলে যে আমরা আরো কত মনি মানিক্য ফাইতাম কে জানে? :D )

এই তুমিটা আপনি। হল? আপনার মাথাটা অলরেডি গেছে। আর কী যাবে ?

খাইসে আমারে মুইতো ঐ অপকর্মডা হরি নাই আমি ক্যাম্বায় অইলাম ? মোর মাতাডা গ্যাছে? হেয়া ক্যমনে গেছে কোয়াই গেছে বুইজগা সারতে পারলাম না। বড়ই ছিন্তার বিষয় আঁই কি হাগল হইর নি?

যাক ম্যডাম আমনের লগে বাৎচিৎ কইরা আমিও মজা পাইলাম। :)
অাপনাদের দোয়ায় ভাল আছি কিন্তু বহুবিদ কারনে মন বিপর্যস্ত ! কি আর করা! এগুলো এড়ানোর উপায় নেই! এগুলো ঝঞ্জা বিক্ষুদ্ধ জীবনেরই অংশ।
ভাল থাকুন। হ্যাপী স্লীপিং! :D (আংরেজীডা বুল অয়নাই তো !! আংরেজী ম্যাডাম বইলা কতা খুব ডুরাই =p~ )

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৩১

উম্মে সায়মা বলেছেন: খালি বাংলা টাই তো অসাধার করেছেন!
হাহাহা পুলক ভাই। কম ঘুমালেও এর চেয়ে ভালো কিছু মনে হয় পেতেন না। দৌড় যদ্দুর তদ্দুরই তো। #:-S

অপকর্মডা হরি নাই
কোনটা অপকর্ম? B:-)

মন বিপর্যস্ত
আসলেই জীবনে এসব সমস্যা এড়ানোর কোন উপায় নেই। এসব জীবনেরই অংশ।। তবু ব্লগে এসে সবার সাথে আড্ডা দিলে কিছুক্ষনের জন্যে হলেও এসব ভুলে থাকা যায়।

আংরেজী ম্যাডাম বইলা কতা খুব ডুরাই
আপনি এত মজা করতে পারেন =p~ আংরেজী ম্যাডাম হয়েও বিপদে পড়লাম দেখছি :-B

মাঝে দেখি আমাদের ফয়সাল ভাইও উঁকি দিয়ে গেছেন B-)

অনেক অনেক ভালো থাকু এই দোয়া করি....

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ম্যাডাম
শুভ কামনাটা মন থেকে করেছেন বোঝা যায় আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

অপকর্মডা হরি নাই
কোনটা অপকর্ম?

হায় ম্যাডাম এহন আমারও কবির মত হেয়ালী কইরা কইতে মন ছায় "যে যেভাবে দেখে ও বোঝে"
কিন্তু আঁই কবি হইতাম হাইত্তাম নঁ।

এই তুমিটা আপনি। হল? আপনার মাথাটা অলরেডি গেছে। আর কী যাবে ?
আঁই তো!! "কেউ আমার লাইগ্যা প্রেমের প্রদীপ জ্বালাইয়া, শান্তির নিবাসের প্রতিশ্রুতির আশা জাগাইয়া, বইয়া রইছে, তারে বিচরাইতে গিয়া বিশ্ব ভ্রহ্মান্ড তোলপাড় করি নাই।" মোর মাতাডা গেলো কোম্বায়? কার কাছে? হেইয়া মুই বুইজগা সারতে পারতাছিনা। :D বোকা সোকা ব্যাকুব মানুষ মুই :-0 মোর লগে উচ্চ-মার্গের কতা কইলে মোর এন্টিনা মিস করে। এই লাইগাই আঁই কবি হুইতাম হাইত্তান্ন। হে হে হে। আমনেরা কবি মানু আমনেগো জ্ঞিয়ানই আলাদা আমরা আম জনতা কি অত বুজি ;)

আংরেজী ম্যাডাম হয়েও বিপদে পড়লাম দেখছি
জে না ম্যাডাম বিফদে ফড়েন নাই এইগুলা তো মুই ভালবাইস্যা কই হে হে হে। :D

২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:১৪

উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনি তো সব এলাকার ভাষা মিক্স করে হাইব্রিড বানিয়ে ফেললেন পুলক ভাই :-B
এই লাইগাই আঁই কবি হুইতাম হাইত্তান্ন।
আসল কবি তো আপনারা। হঠাৎ হঠাৎ লিখেন সেটা মাস্টারপিস হয়ে যায়। আমরা তো অগা বগা কি সব সারাদিন লিখি :P

কয়েকবার আপনার পোস্টে এসেছি মন্তব্য করার জন্য। তারপর আবার না করেই ফিরে গেছি। আজকাল সবকিছুতেই কেমন যেন ক্লান্তি!
দোয়া করবেন....

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৫

পুলক ঢালী বলেছেন: হে হে হে পিচ্চী ম্যডাম!!! এখনও তো বুড়ী হন নাই, সারাটা জীবনই তো সামনে পড়ে আছে, এখনই এত ক্লান্তি ??
হুম! আরাম কইরা নেন। পরে যখন ট্যা ফোঁ শুরু হবে তখন বুঝবেন আসল কেলান্তি কাহাকে বলে হা হা হা।

"আমরা তো অগা বগা কি সব সারাদিন লিখি"

হা হা হা বিনয়ের অবতার আমাগো প্রিয় ট্যালেন্টেড ম্যাডাম। আমনাগো পোষ্টে ঢুকলে আমার হার্টে থরহরি কম্প শুরু হয়ে যায়, তাই' ভুয়ে দশহাত দুরে থাকি, কারন' কবিতার ভাবসম্প্রসারন, ব্যাখ্যা ইত্যাদি না পারার কারনে দাড়িয়াল স্যারের হাতে (বাংলা স্যারের থুতনীতে অল্প কিন্তু লম্বা দাড়ি ছিলো, স্যার ছিলেন শুকনা পাতলা কিন্তু মারার সময় কঞ্চির শন শন বাতাস কাটার শব্দ শোনা যেতো, উহ্ কি জোরে যে মারতেন {তারপরও ঐ স্যারেরা ভাল ছিলেন, স্যার নিশ্চয়ই এখন বেহেস্তে আছেন}) কাঁচা কঞ্চির বারি কতবার যে খেয়েছি তার হিসাব নাই, মায়' বহুকষ্ট করে মাইরের হাত থেকে বাঁচার জন্য অন্যসব পড়া বাদ দিয়ে খালি কবিতা মুখস্থ করেছি, তারপর' স্যার যখন কঞ্চি হাতে নিয়ে সামনে এসে দাড়িয়ে বলতেন, 'বল কবিতা বল' তখন কাঁপতে কাঁপতে একটা লাইনো ঠিকভাবে বলতে না পেরে যথা নিয়মে হাতে পিঠে কঞ্চির বাড়ি খেতাম, রুটিন মাফিক আরকি, হায়রে!! খাটাখাটনি করে পড়েও মাইর এড়াতে পারিনি।
আমনেরা অইলেন সেই কবি বাপরে বাপ! খাইছে আমারে! (ইমো কই কই কই??)

দোয়া করি সবসময় ভাল থাকুন (ঘুমিয়ে থাকুন) আনন্দে থাকুন। মিষ্টি মিষ্টি হাসির ইমো হপে!

২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

উম্মে সায়মা বলেছেন: হাহাহা। হাসতে হাসতে শেষ পুলক ভাই =p~
আপনার সেই কবি আর আমরা কী এক হলাম! কিসের সাথে যে কিসের তুলনা করেননা!
ইমো নাই নাই নাই। হাহাহা =p~

বুঝবেন আসল কেলান্তি কাহাকে বলে
আসলেইতো! এখনি এত ক্লান্ত তাহলে পরে কী হবে!
দোয়া করার জন্য ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকুন! :`> :`> (মিষ্টি মিষ্টি হাসির ইমো :))

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

পুলক ঢালী বলেছেন: "আসলেইতো! এখনি এত ক্লান্ত তাহলে পরে কী হবে!"
ঠিক ঠিক ঠিক পরে কি হপে ? নো ছিন্তা পরে ছব টিক অয়ে জাবে পরকিতি সব ঠিক কইরা নেয় সো নো তেনশন হে হে হে
আরামসে ঘুমু দিন। মিষ্টি মিষ্টি হাসির ইমোর লাইগ্যা ধুন্যুবাদ। হা হা হা।
দেরি করে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখীত, আসলে আমনের ঘুমের ব্যাঘাৎ করতে ছাইনাই। ইমো কৈৈৈৈ???

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০০

পুলক ঢালী বলেছেন: ওওহ্ একটা কথা বলা হয় নাই আমনের ইংরেজী কবিতার সাথে বাংলাটাও দিতে পারেন কারন ঐটার কোনো কপিরাইট নাই দুইখানই আমনের। এইবার হইলো তো !!

২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চমৎকার! কিন্তু আফসোস হলো আজো আমার ওখানে যাওয়া হয়নি :(

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০০

পুলক ঢালী বলেছেন: হায়রে ! বাংলার ইবনেবতুতা বলে কি ! যাক এই ক্ষেত্রে প্রথম হইলাম হা হা হা ।

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরেরবার গেলে আমার বাসায় চা খেয়ে যাবেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১

পুলক ঢালী বলেছেন: হায় হায়! ম্যাডাম আপনার বাড়ী নওগাঁয় তা জানতাম, তাই বলে একেবারে ওখানে ?? ইস্ মিস হয়ে গেল! শুধু চা নয় চেয়ে চিন্তে ভাতের নিমন্ত্রনটাও আদায় করে নিতাম। দুবাইয়ে এ্যারোবিক কফির দাওয়াৎ তো রক্ষা করতে পারলাম না এখন তো আর সেই সুযোগও নেই, আপনি এখন আমার মতই স্বদেশী তাই শোধবোধ নেওয়ার জন্য শুধু চায়ে পোষাবে না। হা হা হা। =p~
পাঠ করে মন্তব্যে স্বাক্ষর রেখেছেন সেজন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন বনহূর সখী। :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.