নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা ভ্রমন ১

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১৯




গত ২১শে জুলাই সদ্য সকাল ০১টা ৪০মিঃ এমিরেটসের ফ্লাইটে দুবাই হয়ে নিউইয়র্ক যাত্রার প্রথম পর্বে ঢাকার রাস্তার চিরাচরিত জ্যাম ঠেলে শাহজালাল আন্তর্জাতিক এয়ার পোর্টে পৌছালাম। এয়ারপোর্টের পরিবেশ আগের চেয়ে বেশ উন্নত হয়েছে বলে মনে হলো। ১৪ তারিখ থেকে হজ্ব ফ্লাইট শুরু হয়েছে বলে ভীষন অরাজকতায় পড়বো বলে আশঙ্কা করছিলাম কিন্তু দেখলাম হাজীদের জন্য এবং অন্য যাত্রীদের জন্য পৃথক এ্যান্ট্রেন্স এবং অন্য যাত্রীদের জন্য পৃথক প্রবেশ ও লাগেজ স্ক্যানিং এর ব্যবস্থা রাখা হয়েছিলো । এমিরেটসের চেকইন কাউন্টারে তেমন দেরি হলোনা আমাদের অনলাইনে চেক ইন এবং বোর্ডিং কার্ড নেওয়া ছিলো পাসপোর্ট আর বোর্ডিং কার্ডের প্রিন্টআউট দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে দেওয়ার সাথে সাথেই ঢাকা টু দুবাই এবং দুবাই টু জেএফকের(জন এফ কেনেডি) দুটো বোর্ডিং কার্ড প্রিন্ট করে দিয়ে দিলেন।
এরপর গেলাম ইমিগ্রেশন কাউন্টারে। ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্মকর্তা পাসপোর্টের ছবির সাথে চেহারা মিলিয়ে সীল দিয়ে ছেড়ে দিলেন প্রায় কিছুই জিজ্ঞাসা করলেনা :)
হাতে সময় ছিলো তাই ডিউটি ফ্রী শপগুলিতে ঘুরে ফিরে অনবোর্ডের জন্য এগিয়ে গেলাম এখানে কেবিন ব্যাগ খুব ভালভাবে চেক করা হলো বেল্ট খুলে মানিব্যাগ এবং বেল্ট ক্যামেরা মোবাইল একটা খালি ট্রেতে দিয়ে স্ক্যান করা হলো তারপর আমাকে আর্চের ভিতর দিয়ে যেতে হলো ওমা! সিগনাল বেজে উঠলো ব্যাস পুলিশরা ভাবলো যাক কাষ্টমার তাহলে একজন পেলাম দুইজন এসে আমাকে আমার সারা শরীরে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে স্ক্যান করে বললো স্যার আপনার ব্যাক পকেটে কি আছে ? আমি বহু চেষ্টা করেও মনে করতে পারলাম না ওখানে আমি স্বর্ণের বারটা কখন রেখেছি!!?? ;) কিন্তু না ওখান থেকে যাদু মন্ত্রের মত একটা পাঁচ টাকার কয়েন বের হলো মানি ব্যাগ থেকে পিছলে বের হয়ে ওটা পকেটে পড়ে ছিল তাই এই বিড়ম্বনা :D সরকার কয়েনের সাথে কেন যে আঠা লাগিয়ে দেয়না!!? আর নাহলে পকেটে ছিদ্র করে রাখতে হবে মানি ব্যাগ থেকে কয়েন পড়লে যেন তা আটকে না থাকে :D । যাইহোক অতি উৎসাহী পুলিশ দ্বয় হতাশ হয়ে বললেন ঠিক আছে স্যার, সরি স্যার, এইযে আপনার মানিব্যাগ ক্যামেরা ল্যাপটপ সব এখানে আছে ব্যাস আমিও অনবোর্ড হওয়ার জন্য লাইনে দাড়ালুম :D
অনবোর্ড হওয়ার পর গ্যালীতে গেলাম এবং সুন্দরী এয়ার হোষ্টেসদের সাথে পরিচিত হলাম। একজন ফিলিপিনো দুজন আর্জেনটিনিয়ান বললাম হাউ ফানি তোমরা কি জানো আমাদের দেশে আর্জেন্টিনা ফুটবল টীমের কত সাপোর্টার আছে? ওরা খুব খুশী হয়ে বললো হ্যা জানি আমি বললাম আমাদের দেশের মানুষ আর্জেন্টিনার ফ্ল্যাগের রং এ বাড়ী রং করে এবং বিরাট বিরাট পতাকা উড়ায়, ম্যারাডোনার বিরাট সাপোর্ট গ্রুপ মিছিল বের করে। ওরা বলল আমরা সব জানি শুনে খুব খুশী হলাম। (মনে মনে ভাবছিলাম ফিলিপিনো মেয়েরা সৌদিতে আর কাজ করতে যায়না বরঞ্চ বিভিন্ন ট্রেনিং নিয়ে বিদেশে ভাল ভাল জব করে আর আমরা আমাদের দেশের মেয়েদের চাকরানী হিসেবে সৌদিতে পাঠাই যেখানে বাপ ছেলে আর পুরুষ আত্মীয়রা আমাদের মেয়েদের গনিমতের মাল হিসাবে ব্যবহার করে।)
যাই হোক আলাপচারিতার কারনে ওরা আমার সাথে কমার্শিয়াল ব্যবহার না বেশ করে আন্তরিকভাবেই আমার প্রতি নজর রাখছিলো বার বার এসে খোঁজ খবর রাখছিলো কিছু লাগবে কিনা? ফলে আমার জার্নিটা বেশ আরামদায়কই হয়েছিলো।
দুবাই এয়ারপোর্টে ৪ ঘন্টার বিরতি ছিলো । এখানে ওয়াশআপ ছাড়া কিছু করার ছিলোনা, প্লেনে এত খাবার দেওয়া হয়েছিলো যে আর কোন কিছু খাওয়ার চিন্তা মাথাতেই আসেনি তাই এখানে উইন্ডো শপিং করে বেড়ালাম :D । এখানে নিউইয়র্কগামী বিমানে বোর্ডিং এর আগে কেবিনব্যাগ চেক করলেও বেশ অনেকগুলি প্রশ্ন করা হয়েছিলো যেমন: আমার ব্যাগ আমিই গুছিয়েছি কিনা? আমাকে অন্য কেউ কোন প্যাকেট দিয়েছে কিনা আমার লেপু আমি ছাড়া অন্য কেউ ব্যবহার করেছে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি ওখান থেকে ছাড়া পেয়ে অনবোর্ড হয়ে আরো সুন্দরী এবং ভীষন নম্র বায়ু আপ্যায়নকারীদের দেখা পেলাম ;) তারপর শুরু হলো দীর্ঘ বিরতিহীন ১৪ঘন্টার বিরক্তিকর যাত্রা ছবি দেখে, হাটাহাটি করে সময় পার করলাম। তারপর স্থানীয় সময় বেলা ২টায় জেএফকের মাটি স্পর্শ করার পর জানে পানি ফিরে পেলাম :D । এখানে নিজেই নিজের পাসপোর্ট মেশিনে স্ক্যান করে ছবি তুলে প্রিন্ট নিয়ে ইমিগ্রেশন অফিসারের সামনে গিয়ে দাড়ালাম তিনি কিছুই জিজ্ঞাসা না করে শুধু চেহারার সাথে পাসপোর্ট এর ছবি মিলিয়ে এন্ট্রি সীল দিয়ে দিলেন ব্যাস কাজ শেষ তারপর শুধু লাগেজ সংগ্রহ করে বের হয়ে আসা। বেরিয়ে এসে কোথাও এয়ারপোর্টের নাম না দেখে ভাবতে লাগলাম পাইলট ভুল করে আটলান্টিকের কোনো দ্বীপে নেমে পড়লো কিনা!!?? ;)
এয়ারপোর্ট থেকে গ্রামের পথে রওনা হলাম :D

আর বর্ননা নয় বাকী কথা ছবির উপর ছেড়ে দিলাম।


বিমানের গ্যালি







উপরে এবং নীচে দুবাই এয়ারপোর্টের ছবি





































এবার অন্য ফ্লাইটে নিউইয়র্ক যাত্রা











জে এফ কে এয়ারপোর্ট তারপর সেখান থেকে যাত্রা

























রাস্তার পাশে ট্রাকে করে মোবাইল রেস্তোরায় মেক্সিকান ফুড টেকো খেলাম :D











ছবির শেষ নেই। :)

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

সুমন কর বলেছেন: শুরুর কথাগুলো পড়ে মজা পেলাম। আর ছবিগুলোও সুন্দর। +।

তা কিসের জন্য আমেরিকা ভ্রমণ? সরকার আবার ফিরিয়ে আনবে না তো.......... ;) হাহাহাহাহা

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা সরকারের ফিরিয়ে আনার প্রয়োজন হবেনা নিজেই ফিরে আসবো। মজার মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।

২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো দেখে বুকের মধ্যে হাহাকার করে উঠলো।

পৃথিবীতে এত এত দেশ না দেখেই মরে যাবো।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

পুলক ঢালী বলেছেন: রাজীব নুর ভাই আমি আফসোসের কিছু দেখিনা। এরা রাস্তাঘাট সাজানো বাগান চোক ধাধানো মার্কেট তৈরী করেছে নিজেদের শ্রমে। আমরা কি চেষ্টা করলে পারতাম না? আমরা ভয়ানক অশিক্ষিত এবং মুর্খ অন্যদেশের এগিয়ে যাওয়া দেখেও কিছু শিখিনা। যে নিজেকে সাহায্য করেনা আল্লাহতাহলাও---------------।
মন্তব্যে ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন:
আপনার আমেরিকান ভ্রমনের সুচনা পর্বটি ভালোলাগলো পুলক ঢালী । দুবাই এয়ারপোর্ট দেখেছি তবে আপনার চোখে জে এফ কে দেখে নিলাম । আর দেখলাম বিভিন্ন ডিউটি ফ্রি শপের ছবি । তবে আমার কাছে সুবর্নভুমির ম্যানস ওয়ারের এই দোকানটির সাজ সজ্জা ভালোলেগেছিল যাতে আছে বিখ্যাত কার্টুন শন দ্য শিপের বিভিন্ন চরিত্র :)


তবে যাই বলুন সতেজ সবুজ গাছপালা আর ঝোপঝাড়ের ছবিগুলো সব অন্যান্য চাকচিক্যকেই আমার কাছে ম্লান করে দিল ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ জুন ম্যাডাম। আমি তো আসলে চাকচিক্যময় উইন্ডো শপিং করলাম টাইম পাসের জন্য। কিন্তু আপনার ছবি তো দারুন মিনিং ফুল। ব্যাংককে আমি গোল্ডেন টেম্পল ন্যাশনাল পার্ক আর এমটিবি না এমকেবি মার্কেট মনে নেই এরকম কয়েকটা মার্কেটে ঘুরেছিলাম। ব্লগে ভ্রমন এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার, আর আপনার বর্ণনা লা জবাব। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। পোষ্টে লাইক।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা ধন্যবাদ তারেকভাই আমার ছবি ভাল হয়না এখানে রানিং অবস্থায় তোলা ছবি আর কতটুকু ভাল হবে। আমাদের ওস্তাদ সামমাভাই(কামাল ভাই) এসব ছবি তুললে দেখার মত হতো। ভাল থাকুন।

৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

আরাফআহনাফ বলেছেন: আছি আপনার সাথে - চালিয়ে যান।
ছবিগুলো অসাধারন সুন্দর। ++ দিলেও কম দেয়া হবে।
ওয়েস্টার্ন ভিলেজ আর নায়াগ্রার অপেক্ষায় রইলাম - :)

নিরাপদ আর নির্ঝন্জাট হোক আপনার এ পথচলা ।
ভালো থাকুন অজস্র।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২১

পুলক ঢালী বলেছেন: শুভকামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ আরাফআহনাফ ভাই। এসব যেমন তেমন ছবির প্রশংসা করে কেন লজ্জা দিচ্ছেন আসলে আপনার উদার মনের পরিচয় বার বার পেয়ে আমি আপ্লুত। কোনো কোনো ছবি দেখার জন্য মাথা ঘুরিয়েছিলেন নাকি লেপু ঘুরিয়েছিলেন বুঝলাম না। এরপর আমেরিকার গ্রাম আর এরকম গ্রামে চমকে দেওয়ার মত শপিং মলের ছবি দেবো। ভাল থাকুন।

৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: পুলক ঢালী,




বেশ পুলকিত হৃদয়েই যে যাত্রা শুরু করেছেন তার নির্যাস লেখার ছত্রে ছত্রে ঢেলে দিয়েছেন ।

তবে ছবিগুলোর আলাদা আলাদা বর্ণনা থাকলে ভালো লাগতো ।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:২৬

পুলক ঢালী বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই পাঠ করে মন্তব্যে স্বাক্ষর রেখে যাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি জানি প্রতিটা ছবির সাথে এক লাইনের হলেও একটু বর্ননা থাকলে ভাল হতো কিন্তু সাদা মনের মানুষ (সামমা)ভাইয়ের মত আমি পারিনা কারন ছবি পোষ্ট করার সময় এত ছোট উইন্ডো ওপেন হয় যে কোনটা কোন ছবি বুঝতেই পারিনা। :D
ভাল থাকুন।

৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

আরাফআহনাফ বলেছেন: দারুন দারুন সব ছবি দেখার জন্য আর তর সইছে না - জলদী ঢালী ভাই।

"কোনো কোনো ছবি দেখার জন্য মাথা ঘুরিয়েছিলেন নাকি লেপু ঘুরিয়েছিলেন বুঝলাম না।" অতশত বুঝতে হবে না আপনার কাজ ছবি তোলা আর এখানে পরিবেশন করা - ছবি দেখতে শুধু মাথা আর লেপু কেন হাত-পা-চোখ সবকটাই ঘরাতে রাজী আছি ভাই:-B

"এরপর আমেরিকার গ্রাম আর এরকম গ্রামে চমকে দেওয়ার মত শপিং মলের ছবি দেবো। "
কী তাজ্জব ;) কী তাজ্জব ;)
আমেরিকাতে গ্রামও আছে নাকি??! ! :`> ! প্লিজ আমার অজানাকে নিয়ে হাসাহাসি করবেন না - আমিতো জানতাম এটা সেই স্বপ্নের দেশ যেখানে সব শহর আর শহর সাথে কাঁচ আর আলোকময় উঁচু উঁচু বিল্ডিং! ! ! গ্রাম থাকবে শুধু আমাদের দেশে - বাংলাদেশে ! ! :D

সাথে আছি বললাম - তাই তাড়াতাড়ি ছবি দিন(খাবার আর প্রকৃতি হলেই চলবে :) )

সাথেই চলছি..............।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩০

পুলক ঢালী বলেছেন: খাবার আর প্রকৃতি হলেই চলবে :)
গুড ভেরি গুড পরে প্রকৃতি আর গ্রামের ছবি দেবো। সাথে থাকার জন্য অসংইখ্য ধন্যবাদ। :)

৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পুলক ঢালী ভাই,এত তাড়াতাড়ি পোষ্ট পাব আশা করিনি।তাই মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মত মনে হল আপনার পোষ্টটি পেয়ে :D ভ্রমন পোষ্ট পড়ার মজা হল ভ্রমনকারী স্ব-শরীরে যতটুকু ঘুরে থাকেন পাঠকরা মনে হয় কল্পনায় তার সাথে আরও বেশি ঘুরে ফেলে।
এত্ত এত্ত ছবি পেয়ে মন ভরে গেছে।আরও ছবি দেখার অপেক্ষায় রইলাম।তবে বর্ননায়ও কিন্তু বেশ জমিয়েছেন।
শুভকামনা অনেক ভাইয়া।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৩

পুলক ঢালী বলেছেন: প্রিয় মোস্তফা সোহেল ভাই কেমন আছেন? শ্যামলী ভাবি ভাল আছেন তো? আপনাদের জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো।ভাল থাকুন।

৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

আরাফআহনাফ বলেছেন: "কোনো কোনো ছবি দেখার জন্য মাথা ঘুরিয়েছিলেন নাকি লেপু ঘুরিয়েছিলেন বুঝলাম না।"
অতশত বুঝতে হবে না, আপনার কাজ ছবি তোলা আর এখানে গরমাগরম পরিবেশন করা - ছবি দেখতে শুধু মাথা আর লেপু কেন হাত-পা-চোখ সবকটাই ঘুরাতে রাজী আছি ভাই। :-B

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৭

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা বেয়াপুক মজা ফাইলাম একন আমি নিচিন্ত যে খারাপ চবি দিলেও রাগ করবেন না। আচ্ছা রিপ্লাইতে ইমো নাই কেন?

১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪১

*** হিমুরাইজ *** বলেছেন: আপনি সোনার বার আবার কয়েন করে বিদেশে পাচার করছেন নাতো ;)
এদেশে যে ভাবে যত সব উদ্ভট ঘটনা ঘটছে তাতে কিন্তু সন্দেহ থেকেই যায় জনাব।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই *** হিমুরাইজ ***
ইস বুদ্ধিটা তো মন্দ আছিলোনা আমার বোকা মাথায় ওইটা যদি আগে খেলতো কি জব্বর মজাটাই না হতো। সেদিন ভাই সোনার মোহর পাইনি বেরসিকের মত স্টীলের একটা মাত্র ৫ টাকার কয়েন বের হয়েছিলো এই দুঃখ কই রাখি। ;)

১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দরী এয়ার হোস্টেসদের শুধু আপনি একাই দেখলেন? এত ছবি তুলেছেন, ওদের ছবি তুলে পোস্ট দিলে তো আমরাও দেখতে পারতাম। হে হে হে। =p~

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪৯

পুলক ঢালী বলেছেন: হায় হায় গুরুজী কি ভুলটাই না করলাম তয় আন্নের লাইগ্যা ১৫ নং ছবিতে দুইডা মাইয়া রাখছি কি আর করা দুধের স্বাধ ঘোলে -----।
নেক্সট টাইম টেরাই করমু ভাই। :-B

১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বর্ণনাতেই বুদ হয়ে ছিলাম!

ছবি যদিও অনেক কথা বলে! সব কথা কি বলে? ;) হা হা হা

আপনার ভ্রমনে ভার্চুয়াল সংগী করায় আমাদেরও ভার্চুয়াল ভ্রমন হয়ে গেল :)

+++

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই। কবি মানুষের কল্পনার কোন সীমা পরিসীমা নেই। সামান্য একটা ছবি আমাদের আমজনতার কাছে হয়তো কিছুই নয় অথচ একজন লেখক একজন কবি তার অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে দিয়ে একটি উপন্যাস অথবা একটি কাব্য রচনা করে ফেলতে পারেন।
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। :D

১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:


সুন্দরী এয়ার হোস্টেসদের শুধু আপনি একাই দেখলেন? এত ছবি তুলেছেন, ওদের ছবি তুলে পোস্ট দিলে তো আমরাও দেখতে পারতাম। হে হে হে। =p~

আমাদের ভাইজান পারেও B-) B-) B-) B-) B-)

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১১

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা শাহিন বিন রফিক ভাই একদম ঠিক বলেছেন আমাদের ভাইজান যে কি রসিক মানুষ তা আমরা খুব ভাল ভাবেই জানি। আসুন আপনারা আমরা সবাই মিলে দোয়া করি ভাইজান যেন আরো অনেকদিন বেঁচে থাকেন।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: ছবিগুলোর আলাদা আলাদা বর্ণনা থাকলে পোষ্টটি আরও উপভোগ্য হতো মনে হচ্ছে।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক ফাহিম ভাই ঠিকই বলেছেন উপরে তার কারনও বলেছি, আমি আসলে তত দক্ষ নই তাই বর্ননা দিতে পারিনা।
মন্তব্য রাখার জন্য, পাঠ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৪

সনেট কবি বলেছেন: বেশ ভাল।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১৯

পুলক ঢালী বলেছেন: সনেট কবি ব্লগে স্বাগতম! মন্তব্য রেখেছেন সেজন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। সঙ্গে থাকুন।

১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪২

নিওফাইট নিটোল বলেছেন: আম্রিকা ভ্রমণকাহিনির শুরুটা মোটামুটি হয়েছে......শুরুতেই অভিনন্দন জানাচ্ছি.......ধারণা করছি বেশ বড়সড় মিশন নিয়েই গিয়েছেন- সেটা ভালোয় ভালোয় শেষ হোক কামনা করি :)

এয়ারপোর্ট থেকে গ্রামের পথে রওনা হলাম
টেক্সাসে গিয়েছেন নাকি? ঠিক কয়টা স্টেইট বেশ গ্রাম্য সেটাও অবশ্য ভুলে গেছি- অনেক আগে পড়েছিলাম ;)

ছবিগুলোর রেজুল্যুশন আরো ভালো হলে ভালোই হত- মনমত হয়নি!!
বিদেশকথন আমার এমনিতেই খুব ভালো লাগে- আশাকরি সাথেই থাকব.......পোষ্টে শুভেচ্ছা :)

*************************
যতিচিহ্নের ব্যবহারে আরো যত্নবান হলে পড়ে চোখ-মনের পূর্ণ শান্তি হয় আরকি B:-)

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৫০

পুলক ঢালী বলেছেন: ভাই নিওফাইট নিটোল শুভ কামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ডালাসে যাওয়ার কথা আছে দেখি সময় কুলালে যাবো। ছবির রেজুলেশন একদম বাজে হয়েছে। আমার একটা ক্যানন ইওএস ৭৫০ ডি ক্যামেরা আছে এটা দিয়ে ছবি তুললে সবচেয়ে কম ১২/১৪ মেগাবাইট হয়ে যায় ফলে সামুতে দেওয়া যায়না কিন্তু ফেবুতে কোন সমস্যা হয়না। কি আর করা মনমত হয়নি সেজন্য দুঃখীত সামনে চেষ্টা করবো ছবি যেন আরেকটু ভাল হয়।

""যতিচিহ্নের ব্যবহারে আরো যত্নবান হলে পড়ে চোখ-মনের পূর্ণ শান্তি হয় আরকি B:-)""
হা হা হা ব্যকরনে ফেল করা ছাত্রের কাছে যতিচিহ্নের সঠিক ব্যবহার আশা করছেন? কোন উত্তর দিতে পারছিনা শুধু ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো। ভাল থাকুন।

১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:২৪

তারেক সিফাত বলেছেন: ভাল লাগলো। আশা করছি সিরিজ পাবো।

এয়ারহোস্টেজদের সাথে আগে কথা বলে ফ্রি হয়ে যাবার ব্যাপারটা ভালো লাগলো।

শুভ কামনা রইলো!

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০০

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক সিফাত ভাই। এয়ার হোষ্টেসরা দীর্ঘ যাত্রায় কীইইই যে অমানুষিক পরিশ্রম করে বলার মত নয়। আমেরিকার কথা বাদ দিলাম। দুবাই থেকে এসে আবার দুবাই ফিরতে ১০ ঘন্টার ব্যাপার। সিঙ্গাপুর যাওয়ার সময়ও দেখেছি একই ঘটনা প্রায় ১০/১২ ঘন্টা তাদের হাসিমুখে ৫/৬ শ যাত্রীর সেবা করতে হয় তাই পারত পক্ষে ওদের আমি ডাকিনা প্রয়োজনে ওদের কাছে চলে যাই ওরা খুশীই হয়। ভাল থাকুন।

১৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:২৫

বিষন্ন পথিক বলেছেন: জে এফ কে আমার মতে দুনিয়ার সবচেয়ে বিরক্তিকর এয়ারপোর্ট, ছবি সুন্দর হয়েছে

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৯

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিষন্ন পথিক, আপনার সাথে আমি একশত ভাগ একমত। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ব্যাংককের এয়ারপোর্ট জেএফকের চেয়ে অনেক ভাল লেগেছে। সবচেয়ে ভাল লেগেছে সিঙ্গাপুরের এয়ারপোর্ট।
পাঠ ও মন্তব্যে জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

ইমরান আশফাক বলেছেন: দুবাই এয়ারপোর্টের বিবর্তন আমার চোখের সামনেই হয়েছে। আব্বার চাকুরীর সুবাদে সত্তর সালের মাঝামাঝি থেকেই মিডিল-ইষ্টে যাতায়ত আমাদের। আরব-ইসরাইল যুদ্ধের কারনে বৈরুতে আটকেও ছিলাম বেশ কিছুদিন।

যাইহোক সুন্দরী বিমানবালাদের ছবি তোলা বিমানের মধ্য কি পরিমান ঝুকিপূর্ন তা আমরা সবাই জানি, এব্যাপারে মনে হয় নিষেধাজ্ঞাও আছে (শিওর না)। তবে প্রচুর পরিমানে খেলেন জানালেন, ছবি দিলে বুঝতে পারতাম কি খেয়েছেন :-B

আপনার বর্ননার ঢংটি আমার খুব পছন্দ হয়েছে। চলুক তাহলে :#)

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৭

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ইমরান আশফাক। আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করায় খুশী হলাম। ভাল থাকুন।

২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: পুলক ঢালী ভাই, সেই কবে আপনার পোস্টটি আলাদা ট্যাবে খুলে রেখেছিলাম পড়ব বলে। কিন্তু পড়ার সময়ই করতে পারলাম না। ছবিগুলোতে আগেই চোখ বুলিয়ে নিয়েছিলাম অবশ্য।
খুব মজা করে ভ্রমণের বর্ণনা করেছেন। আর ছবিগুলোও চমৎকার হয়েছে। কিছু চকলেট আমার জন্য প্যাকেট করে পাঠিয়ে দিবেন ;)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

পুলক ঢালী বলেছেন: সেই কবে আপনার পোস্টটি আলাদা ট্যাবে খুলে রেখেছিলাম পড়ব বলে। কিন্তু পড়ার সময়ই করতে পারলাম না।
হুম ! আগেই চকলেট পাঠিয়ে দিলে পিচ্চি ম্যাডাম পোষ্ট পড়তে দেরী করতেন না :D । আগে বলবেন তো ! ;)
ভাল থাকুন।

এই নিন চকলেট :)

২১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: নিউইয়র্ক কোথায় উঠলেন?

আর কতদিনের জন্য আসলেন। (অতি ব্যাক্তিগত দুটি প্রশ্ন)

শুভেচ্ছা জানবেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই দীপংকর চক্রবর্ত্তী। আমি নিউইয়র্কে থাকিনি পরে বেড়াতে গিয়েছিলাম তখন জ্যাকশন হাইটে একদিন ছিলাম।
ইমিগ্রেশন অফিসার আমাকে ৬ মাস থাকার অনুমতি দিয়েছিলেন কিন্তু আমি একমাস থেকে চলে এসেছি। আমার আমেরিকা ভাল লাগেনি। অনেকেই এটা শুনে অবাক হতে পারে আমাদের দেশ ওদের তুলনায় ১% ও উন্নত নয় তার উপর মোল্লারা মানুষকে পিছনদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে মানুষ শিক্ষিত নয় তাই মোল্লাদের প্রভাব বেশী। আমি আশায় বুক বাধি একদিন হয়তো আমাদের নুতন প্রজন্ম দেশটাকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে সেই সুদিনের অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছি। আমার দেশই ভাল।
আমেরিকাকে গনতন্ত্রের ছদ্মাবরনে পুলিশী রাষ্ট্র বলে মনে হয়েছে। সারাক্ষন মানুষ তটস্থ হয়ে থাকে কখন কোন আইন পালন না করে জরিমানা গুনতে হবে। পুলিশের এমন নিয়ন্ত্রন না থাকলে ওরা মনে হয় আমাদের তুলনায় অনেকবেশী উশৃঙ্খল হয়ে উঠতো। তবে সব আমেরিকানকে একই নিক্তিতে ওজন করাটাও অবশ্যই ঠিক নয়।

হা হা হা আপনার বিনয়ের জন্য ধন্যবাদ এগুলি এমন কোন ব্যাক্তিগত প্রশ্ন নয়। শুভেচ্ছা নিন ভাল থাকুন।

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কি সুন্দর কোন ঝুট ঝামেলাবিহীন আপনার সফরের প্রথম পর্ব্টা সমাপ্ত করলেন! বেশ ঝরঝরে রিপোর্ট, পড়ে ভাল লাগলো।
তবে, বায়ু আপ্যায়নকারী কথাটার কেউ অন্যরকম অর্থ ভেবে থাকলে ব্যাপারটা বিব্রতকর হতে পারে।
এ পোস্ট থেকে একটা গুরুত্বপূর্ণ লেসন নেয়া যায়- বিদেশ ভ্রমণকালে নিজের ব্যাগটা/গুলো নিজেকেই গুছিয়ে নিতে হবে। আর যাত্রার কয়েকদিন আগে থেকে নিজের ল্যাপটপটাকে (যদি সাথে নেয়া হয়) অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেয়া যাবেনা।
পোস্টে একই বা একই ধরণের ছবির পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। কিছু ছবি কমিয়ে দেয়া যেতে পারে।
পোস্টে একাদশতম প্লাস + +।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

পুলক ঢালী বলেছেন: কি সুন্দর কোন ঝুট ঝামেলাবিহীন আপনার সফরের প্রথম পর্ব্টা সমাপ্ত করলেন! বেশ ঝরঝরে রিপোর্ট, পড়ে ভাল লাগলো। :D অনেক ধন্যবাদ প্রিয় খায়রুলভাই।
তবে, বায়ু আপ্যায়নকারী কথাটার কেউ অন্যরকম অর্থ ভেবে থাকলে ব্যাপারটা বিব্রতকর হতে পারে।
জ্বী ঠিকই বলেছেন।
আসলে বায়ু সেনা কথাটি থেকে অনুপ্রানিত হয়ে বায়ু আপ্যায়নকারী কথাটি সৃষ্টি করেছি। (আগে কোথাও এই শব্দটি পড়েছি বলে মনে পড়ছেনা তাই সৃষ্টির কথা বললাম যদি বাংলা ডিকশনরীতে এ্যাড হয় ;) ) ।
বায়ু সেনা কথাটি যদি বিব্রতকর না হয় তাহলে বায়ু আপ্যায়নকারী কথাটিও বিব্রতকর হওয়ার কথা নয় তারপরও কেউ যদি অন্যরকম ভেবে বিব্রত বোধ করেন তাহলে ভুল না ভাবার অনুরোধ রাখছি।

এ পোস্ট থেকে একটা গুরুত্বপূর্ণ লেসন নেয়া যায়- বিদেশ ভ্রমণকালে নিজের ব্যাগটা/গুলো নিজেকেই গুছিয়ে নিতে হবে। আর যাত্রার কয়েকদিন আগে থেকে নিজের ল্যাপটপটাকে (যদি সাথে নেয়া হয়) অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেয়া যাবেনা
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ন বিষয়। পরবর্তিতে কিছু পাওয়া গেলে নিজেই দায়ী হবে। আবার যদি বলা হয় না তাহলে মহা চেকিং এর পাল্লায় পড়ে ভীষন বিব্রত হতে হবে। তাই নিজের ব্যাগ নিজেকেই গোছাতে হবে এবং উল্টা পাল্টা প্রোগ্রাম ভরে দেওয়ার জন্য ল্যাপটপ কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া যাবেনা।
" অনেক সময় আপনার লাগেজের ওজন কম হলে পাশের যাত্রী তার হালকা ব্যাগটা আপনার লাগেজের সাথে ট্যাগ করে নিজের লাগেজের বাড়তি ওজন কমাতে চেষ্টা করতে পারেন " কোন অবস্থাতেই এটা করতে দেওয় যাবেনা কারন ঐ ব্যাক্তির লাগেজে অবৈধ ড্রাগ বা অন্যকিছু থাকলে আপনাকে বিদেশের জেলে পঁচে মরতে হবে তারা আপনার কোন কথাই শুনবেনা।

পোস্টে একই বা একই ধরণের ছবির পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। কিছু ছবি কমিয়ে দেয়া যেতে পারে।
জ্বী ঠিক বলেছেন। কমিয়ে দিচ্ছি। পোষ্টে প্লাস দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন খায়রুল ভাই। :D

২৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন !
ছবিগুলো ও দারুন -
ছোটবেলায় পয়সা জমায়ে দস্যু বনহুর কিনতেন; আর এখন আমেরিকা ভ্রমনে বের হন।
বাহ বাহ!!

জ্বি না আমি সুবোধ এর স ও ক্যারি করি না ;)
তবে বনহুর , কুয়াশা , মাসুদ রানা তে মন ছিলো না একেবারেই
তিন গোয়েন্দাতে ডুবতাম , কিছু ওয়েস্টান সিরিজ ও , আর সেবা রোমান্ট্ক :`>
অনুবাদ গুলি বরাবরই প্রিয় ছিলো ।


আচ্ছা আচ্ছা দুবাই যখন নামলেন ই এয়ারপোর্ট থেকে একটা ডাক দিতেন আপনারে এরাবিয়ান কফি খাওয়াইতাম :)

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৭

পুলক ঢালী বলেছেন: আচ্ছা!! আপনি তাহলে দুবাই থাকেন? বাব্বা! বড়লোকের দেশ। আমেরিকা যাওয়ার পথে দুবাইয়ে বেশীক্ষণ থাকা লাগেনি কিন্তু ফেরার সময় ৪ ঘন্টা ছিলাম। পানি কিনতে গিয়ে আধা লিটারের দু বোতল পানি নিয়ে দাম দিতে গিয়ে ভিড়মী খাওয়ার দশা হয়েছিলো। দু বোতল পানির দাম ট্যাক্স সহ ১০ ডলার দিতে হলো। ১ লিটার পানির দাম পড়লো ৮৫০ টাকা বাপরে বাপ!
আপনি দুবাই থাকেন আগে বলবেন না? তাহলে ঠিকই ডাক দিয়ে এরাবিয়ান কফির স্বাদ উপভোগ করতাম। :D
ছুডো কালে দুষ্টু আছিলাম । :P
মাসুদ রানা, ওয়েষ্টার্ন এখনও পড়ি।
জ্বি না আমি সুবোধ এর স ও ক্যারি করি না
ওওও তাহলে আপনিও দুষ্টনী ছিলেন ? তাহলে কিছু দুষ্টুমীর গল্প বলুন :D
পাঠ ও মন্তব্যে ভাললাগা রইলো। ভাল থাকুন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.