নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা ভ্রমন ২ ।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২৩



আমেরিকা ভ্রমন ১





বাচ্চাটা মনে হয় পৃথিবীটা এক্সপ্লোর করতে বের হয়েছিলো :D

এখানে প্রতিদিনই হাটতে বের হই। পরিচ্ছন্ন রাস্তা সাজানো গোছানো পরিকল্পিত ঘরবাড়ী। প্রত্যেকেই ঘরের সামনে রুচি সম্মত বাগান বা গাছ লাগিয়ে রেখেছেন। এতদিন ভিউকার্ডে যা দেখেছি তা এখন স্বচক্ষেই অবলোকন করছি। রাস্তায় মাঝে মাঝে হরিনের সাইনপোষ্ট দেখা যায়, অর্থাৎ মাঝে মাঝেই হরিন রাস্তা পার হয়। শুনলাম রাস্তা পার হওয়ার সময় মাঝে মাঝে ভয় পেয়ে গাড়ীর উইন্ডশীল্ড ভেঙ্গে মাথা ভিতরেও ঢুকিয়ে দেয়। আমার আত্মীয়ের বাসার সামনের বাগানে দুটো খরগোসের বাচ্চা দেখে ছবি তুলে ফেললাম। শুনলাম ঘরের পিছনে হরিন এসে লাউগাছ মরিচ গাছের পাতা ডগা সব খেয়ে ফেলে। আজ আবার দেখলাম একটা সুন্দর কাছিম রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়ীর নীচে পড়ে মরা গেছে ছবি উঠালাম কিন্তু খুব খারাপ লাগছে। সকালে দেখি ওয়েষ্ট কালেকশনের জন্য গাড়ী এসে সব বীন খালি করে নিয়ে যাচ্ছে সব কিছুতে এত ডিসিপ্লিন যে মনে হয় এটা সবাই প্রায় তাদের জীবনাচরনের অংশ বানিয়ে ফেলেছে। এত শত শত গাড়ী চলে কোন ড্রাইভার হর্ন দিলে অন্য সব চালকেরা অপমান বোধ করে। এখানে ঘাস কাটতে হয় নিয়মিত। পরে এগুলো ওয়েষ্ট গ্রাউন্ডে দিয়ে আসতে হয়। ঘাসের জন্য পে করতে হয়না অন্য ওয়েষ্টের জন্য মানে গাছের কান্ড ডালপালা ফেলতে হলে পে করতে হয়। এই ওয়েষ্ট গুলি প্রসেস করে অর্গানিক সার তৈরী করতে খরচ হয় বলেই পে করতে হয় কিন্তু সার বিনা পয়সায় যত খুশী তত নিয়ে আসা যায় । লোকজন এই সার এনে ঘরের সামনে ফুল এবং সব্জীর বাগান করে।
বাতাসে একটুও ধূলা নেই তাই কাপড় নোংরা হয় কম। এখানে শুনলাম বাতাসও নাকি পরিশুদ্ধ করার প্লান্ট আছে। সপিং মল গুলি বিরাট বিরাট আর হরেক রকম আইটেমের বিশাল বিশাল স্টক রয়েছে। অনেক আইটেম দেখলাম একটা কিনলে আর একটা ফ্রী। হে হে তাই বলে একটা বিয়ে করলে আরেকটা বৌ ফ্রী না কিন্তু ;)
ছবির বিষয় বস্তু বলে ফেলেছি তাই ভাবছি ছবির সাথে বর্ননা হয়তো প্রয়োজন হবেনা।

















































































































































































পাশের বাসায় জন্মদিনের উৎসব চলছে তাই আকাশে আতশ বাজীর ঝলক।






শপিংমলের আরো ছবি পরে দেবো তবে অপরূপা প্রকৃতির অঢেল সুধাপানে আমার কখনোই ক্লান্তি আসেনা তাই প্রকৃতির প্রাধান্যই বেশী থাকে। :)

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭

পুলক ঢালী বলেছেন: সম্ভবত দুবার ক্লীক পড়ে গেছে তাই একই পোষ্ট দুবার এসেছে একটা সরিয়েছি তারপরও দুটো পোস্ট রয়ে গেছে এরমধ্যে প্রথমটা কার্যকরী রয়েছে দ্বিতীয়টা কিভাবে সরাবো জানিনা মরডারেশন টীমের দৃষ্টি আকর্ষন করছি আমি যেটা সরিয়েছি সেটা রিমুভ করে দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: খুবই ভাল লাগলো ছবিগুলি দেখে, কয়েকটা যদিও উল্টে গেছে।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২০

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ইমরান আশফাক । ছবি উল্টে যাওয়া এটা আমার বহু পুরনো রোগ সারে না কিইইই যে করি। হা হা

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
সোনার বংলা কবে হবে এমন
হায় কাঁদে এ মন
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা
বাংলার কি অযতন???!!!

দারুন সব ছবি আর বাস্তবতার কথন, ছবিতে ফুটেছে ভ্রমণ!
ভরে যায় মন :)

+++

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৫

পুলক ঢালী বলেছেন: কবি ভাই আপনার ছন্দে ছন্দে ব্যক্ত মূল্যবান মন্তব্যে ভীষন আপ্লুত খুব ভাল থাকবেন ।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর। বাড়ি ঘর, রাস্তা ঘাট, বাগান। একদম পরিকল্পিত।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: জ্বী রাজীব ভাই ভিউকার্ডের বাস্তব রূপ। ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ছবির সাথে সাথে কিছুটা বর্ণনা পাইলে আরো ভাল লাগত।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩১

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ স্রাঞ্জি সে ওটা আমি রপ্ত করতে পারিনি তাই আগেই বর্ননা দিয়ে ছবি দিলাম। পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ রইলো। ভাল থাকবেন।

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আহারে! জিএফ নিয়া এই দেশে যদি এক সপ্তাহ বেড়াইতে পারতাম! আপনার কাত হওয়া ছবিগুলা দেখতে গিয়া ঘাড়ের বাত চ্যাগাইয়া উঠছে। আমার ফটু দেখাইয়া আম্রিকার ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন পাঠাইয়া দেন। বড়ই মুসিবতের মধ্যে আছি।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪২

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা গুরুজী এক কাম করতে পারেন আপনের জিএফরে (নয়নতারা)আগে এইহানে বিয়া দেন তারপর হ্যারে নিয়া তাইরে নাইরে না। ডাক্তারের লগে কথা কইলাম বয়স জিগাইলো কইলাম ১৮/১৯ অইবো ডাক্তার কইলো ঘাবড়াইবার কিছু নাই পরের ছবিগুলা আরেকদকে কাইত কইরা দিলেই ঠিক হইয়া যাইবো তাতেও কাম না অইলে আর্নিকা মন্ট ৩০ এক ফোটা খাইতে কইলো। আশা করি আন্নে সাইরা যাইবেন হে হে হে।

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কি সুন্দর স্থান দেখলেই তো মন ভরে যাবে।ভৃগুদার মত আমারও মন বলছে,সোনার বংলা কবে হবে এমন
হায় কাঁদে এ মন।
বর্তমানে আছি গোপালগন্জ সদরে।একটা শহর যে কত নোংরা হতে পারে তা এই শহরে বাস না করলে কেউ বুঝবে না।শহরের মানুষ যেখানে সেখানে ময়লা ফেলছে।ড্রেনেজ ব্যাবস্থা একদম ভালনা।এক পশলা পানিতে বিভিন্ন স্থানে হাটু পানি বেধে যায়।চারিদিকে যাকে বলে বিদিখিস্তি অবস্থা।
এমন পরিবেশে থাকলে মেজাজ এমনিতে সবসময় বিগড়ে থাকবে।
সুন্দর সব ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আন্তিক ধন্যবাদ পুলক ঢালী ভাইয়া।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০১

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই। এখানে প্রত্যেকটা কাজে ভীষন শৃংখলা, আইন ভাঙ্গলে জরিমানা শুধু নয় ডাটাবেজে সারা জীবনের জন্য রেকর্ড হয় যাবে । আইন মেনে চলা এখানের প্রাত্যহিক জীবন যাত্রার অংশ হয়ে আছে। চেনা পরিচয় না থাকলেও হাই হ্যালো বলাও জীবনের অংশ। আমি আমার আত্মীয়ের সাথে ওয়েষ্ট ডাম্পিং গ্রাউন্ডে গেলাম ঘাস ফেলার জন্য গাড়ী যেখানে থামিয়ে নামলাম সেখানে চার পাচঁ জন দাড়িয়ে কফি খাচ্ছিলো একজনের সাথে চোখাচোখি হতেই বলল গুড মর্নিং প্রতিউত্তর দেওয়র পর আরেকজন মজা করে জিজ্ঞেস করলো তুমি কি ফেলতে আসছো বিয়ার না ওয়াইন? কিছু না বলে হেসে ফেললাম ওটাই উত্তর।
আমরা ওদের চেয়ে মনে হয় ৫০০ বৎসর পিছিয়ে আছি আমাদের নেতারা বাগাড়ম্বর ছাড়া আর কিছু জানে বলে মনে হয়না।
ভাল থাকবেন।

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

আরাফআহনাফ বলেছেন: উফ, কী চোখ ধাঁধানো সবুজ আর সবুজ।
শুধু রক্তাক্ত কাছিমটা দেখে খুব কস্ট পেলাম (এটা না দিলেও পারতেন )।
খরগোশের ছবিটা বেশী বেশী সুন্দর হৈছে!!!
খাবার-দাবার খাওয়া কী কমায়ে দিলেন??? খাবারের কোন ছবি নাই???! ! :P

আপনার চোখেই দেখে চলেছি -
সুন্দর সুন্দর সব ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ পুলক ঢালী ভাই - ভালো থাকুন।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২০

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ আরাফআহনাফ ভাই। কচ্ছপের ছবিটা দিতে চাইনি আমারও কষ্ট লেগেছে । কষ্টটা শেয়ার করার জন্যই ছবিটা দিলাম। খাবারের অনেক ছবি আছে ওগুলো ভয়ে দিচ্ছিনা যদি পেটে ব্যাথা করে!!! হা হা হা।
এখানে সব কিছু ভীষন পিওর যাই খাইনা কেন সব সুন্দরভাবে হজম হয়ে যায় অথচ দেশে একদম তাজা শাক সবজী খেলেও পেটে গ্যাস হয় কারন ঔষধ ছিটিয়েই ওগুলো বাজারে আনে। এখানে কোন হোটেলের খাবার খেয়ে ৩ জনের যদি একই সমস্যা হয় তাহলে ফুড এন্ড ড্রাগ কন্ট্রোলে মানুষ ফোন করে দেয় তাপর হুলুস্থূল কান্ড বেধে যায় ইন্সপেক্টর গিয়ে হোটেলের সব খাবারের স্যাম্পল নিয়ে আসবে এবং ভুক্তভুগির মল মূত্র কালেকশন করে নিয়ে যাবে ত্রুটি পেলে বিরাট জরিমানা এমনকি লাইসেন্সও বাতিল হয়ে যেতে পারে । আর আমাদের দেশে ভেজাল খাইয়ে ধীরে ধীরে মানুষের জীবন নাশ করলেও কোন সমস্যা নেই তেমন কিছু মানে রিপোর্টিং হলে হয়তো কিছু টাকা জরিমানা হবে ব্যাস শেষ। ওদিকে মোবিলে ভাজা সিঙ্গাড়া খেয়ে আপনি হয়তো কিডনী লিভার নষ্ট করে বসে আছেন তাতে কার কি??

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

গরল বলেছেন: আমি হলে খরগোশের বাবুটাকে ধরে একটু আদর না করে থাকতেই পারতাম না।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ গড়ল ভাই আমারও ভীষন আদর করতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রাকৃতিক প্রানীকে ধরলে নেইবার কেউ যদি পুলিশ বা প্রানী সংরক্ষন প্রতিষ্ঠানে ফোন করে তাহলে সমস্যা হতে পারে। এখানে কেউ ইচ্ছে করে কোন প্রানীকে ডিষ্টার্ব করেনা। এই নিয়মটা আমারও ভালো লাগে তাই অনেকক্ষন কাছাকাছি থেকে অবজার্ব করেছি কিন্তু ধরার চেষ্টা করিনি। কি জানি ওরা হয়তো মাকে খুঁজতে বেরিয়েছিল বলার জন্য মা ক্ষুধা পেয়েছে তুমি কোথায়? হা হা হা।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

১০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

তারেক সিফাত বলেছেন: পুলক ভাই, ছবি গুলো ভালো লাগলো। কিন্তু কচ্ছপের ছবিটা বাদ দেয়া যেত না! আশা করি বিবেচনা করে দেখবেন।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক সিফাত ভাই । ঠিক আছে । বাদ দিয়ে দেবো। ভাল থাকুন। আমার ভাল লাগা কষ্ট লাগা দুটোই আসলে শেয়ার করেছিলাম।

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

সুমন কর বলেছেন: এবার লেখা কম, ছবি বেশি !! সব মিলিয়ে পোস্টটি মোটামুটি লাগল।

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৭

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর । নুতন কিছু লেখার নেই যা কিছু চোখে পড়ে ছবি তুলে রাখতে ইচ্ছে করে। যারা এগুলো আগে দেখেছেন তাদের কাছে চর্বিত চর্বন। যারা দেখেননি আমার চোখ দিয়ে দেখাতে চেষ্টা করছি। যেখানেই যাই সেখানকার সব তথ্য গুগলে পাওয়া যায় । সামনে শুধু ছবিই দেবো । আমার দুঃখ হচ্ছে যে আমার ছবিগুলি ব্লগে ছোট ছোট হয়ে আসে অথচ অন্যরা কিভাবে যেন বড় বড় ছবি পোষ্ট করে। আমার ছবি ব্লগ আমারই ভাল লাগেনা আপনিও আমার দলে বলে ভাল লাগলো। হা হা হা।

১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৬

এখওয়ানআখী বলেছেন: ছবিগুলো জীবন্ত। ভাল লাগছে। একদিন বেড়াতে যাবো। সকাল দুপুর বিকাল রাত। বাংলাদেশে এখন বর্ষা। আমাদের সামনে অথৈ জলরাশি। রাস্তাঘাট শহরবন্দর গ্রামগন্জো সব ডুবে গেছে---আমরা তাই জলের তলে সবুজকে কল্পনায় দেখি।
একটু আবেগ ভর করেছিল--সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩১

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এখওয়ানআখী। এখানে এমন ষ্টেট আছে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক অনেক বড়। বাংলাদেশ খালি করে সবাইকে নিয়ে আসলেও জনসংখ্যার ঘনত্ব তেমন বাড়বে না। আমাদের দুর্দশার জন্য আমরা দায়ী আমরা মহা গাধা তাই যে যা খুশী করে পার পেয়ে যায়। পলিথিন তৈরীর কাঁচামাল আমদানী বন্ধ না করে কারখানা বন্ধ না করে আমরা পলিথিনের ব্যবহার কন্ট্রোলের কথা বলি এখন বলুন কে কার সাথে কিভাবে প্রতারনা করছে এবং প্রতারনা করার সাহসই বা কোথায় পাচ্ছে? এখানে জনগনের কথা বলে সবাই ব্যবসা করছে। আপনার আবেগের প্রতি সম্মান জানাচ্ছি। ভাল থাকুন।

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২০

চাঙ্কু বলেছেন: আম্রিকার রাস্তা-ঘাট দেখি ফাটা, আমিতো ভাবছিলাম হেগো রাস্তা সোনা বা রুপা দিয়ে বানানো হপে! আফসোস

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা ধন্যবাদ ভাই চাঙ্কু। জ্বী! হ্যা অনেক রাস্তাই ফাটা। এখানে শীতকালে ভীষন শীত পড়ে -১০ / -১৩ ডিগ্রী তখন রাস্তা সংকুচিত হয় আবার গরমে অনেক গরম। সংকোচন প্রসারনের জন্য রাস্তা ফাটে। আমেরিকার এক জায়গার সাথে অন্য জায়গার ভূ-প্রাকৃতিক পরিবেশের মিল নেই। তবে রাস্তার মান অনেক ভাল। ভাল থাকুন।

১৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: ওসব দেশের বাড়িগুলো আমার এত ভালো লাগে! ইশ আমার যদি এমন একটা বাড়ি থাকত! কী কিউট :)
ছবিগুলো দেখতে খুব ভালো লেগেছে। আমাদের দেশ ছাড়া পৃথিবীর মোটামুটি প্রায় সব দেশই মনে হয় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।
বাই দ্যা রাস্তা, আপনি ওখানে কতদিনের জন্য গিয়েছিলেন? অফিসের কাজে নাকি এমনি ঘুরতে?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

পুলক ঢালী বলেছেন: আমাদের দেশ ছাড়া পৃথিবীর মোটামুটি প্রায় সব দেশই মনে হয় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।
আপনার সাথে একশতভাগ একমত।
এই প্রতিটি বাড়ীতে বেজমেন্ট আছে । প্রায় বাড়ীতে নীচে স্টোর গ্রাউন্ডে কিচেন এন্ড সিটিং রুম উপরে সব বেডরুম।
ঐ দেশে বাড়ী গাড়ী করা বা থাকা কোন ব্যাপারস না। ছেলে মেয়ে কলেজে পড়ে ? জনে জনে গাড়ী। ওরা নুতন গাড়ী যে দামে কেনে আমরা তার দেড়গুন বেশী দাম দিয়ে রিকন্ডিশন গাড়ী কিনি। ;)
এমন কিউট বাড়ী আপনাার থাকতেই পারে কোন ব্যাপার না তাড়াতাড়ী একটা আমেরিকান পাত্র দেখে ------ :D
আমি ওখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম ৬ মাস থাকার অনুমতি ছিলো একমাস থেকে চলে এসেছি । আমার বঙ্গদেশই ভালো। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.