নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা ভ্রমন ৯ (বোস্টন ৪ শেষ পর্ব)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৪





খ্রীষ্টোফার কলম্বাস ইটালিয়ান মেরিন এক্সপ্লোরার। যিনি স্পেনের রানীর পৃষ্ঠপোষকতায় পিন্টা নিনা এবং সান্তা-মারিয়া নামক তিনটি জাহাজের বহর নিয়ে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে ১২ই অক্টোবর ১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেন।


বোস্টনে আমেরিকার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ হারভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ভ্রমন করে আসতে আসতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। এমআইটির পাশ ঘেষে আসার সময় দেখতে না পারার আফসোসটা মনকে ছুঁয়ে দিলো।
শহরে ফিরে এসে রাতের বোস্টনে মার্কেট এবং ঐতিহাসিক কয়েকটা স্হান পরিদর্শন করতে বের হলাম। বোস্টন ঘোরার পর্ব এখানেই শেষ পরে যাবো ওয়াশিংটন ডিসিতে।

১।
সন্ধ্যার আঁধার ঘনিয়ে আসছে।

২।
মার্কেটে যাচ্ছি কোন ফেস্টিভ্যাল নেই তারপরও লাইটগুলো বৃক্ষের
অলঙ্কার হিসেবে শোভাবর্ধন করছে।

৩।


মার্কেট চত্তরে ফুলের বাহার।


আলোক সাজে সজ্জিত ইমারত।


হলোকাষ্ট (জেনোসাইড) মেমোরিয়াল। এই মেমোরিয়ালটি স্থাপন করেছেন ষ্টিফেন রস জার্মানীর নাৎসী ক্যাম্প থেকে বেঁচে ফিরে আসা একজন ইহুদী। এখানে কাঁচ দিয়ে ঘেরা ছয়টি টাওয়ার রয়েছে। নাৎসী ক্যাম্পের বন্দীদের কোন নাম ছিলোনা। প্রত্যেকের সনাক্তকারী নম্বর ছিলো। ছয়টি টাওয়ারের সমস্ত কাঁচ জুড়ে ইউরোপিয়ন ইহুদীদের সনাক্তকারী নম্বর লেখা আছে। তাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এটি উৎসর্গ করা হয়েছে।






একজন সারভাইবারের কোট।


অনেক পূরনো এবং বিখ্যাত একটি হোটেল। ১৮২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত।


এটিও একটি হোটেল তবে এর অন্য একটি পরিচয়ও আছে।


এই গ্রীন ড্রাগন হোটেলের পুরনো বিল্ডিংটা ছিল বিপ্লবীদের হেড কোয়ার্টার। আমেরিকাকে বৃটিশ কলোনি থেকে মুক্ত করার জন্য প্রথম আনন্দোলন এই বোস্টন থেকে শুরু হয়। বৃটিশ নৌবাহিনী ১১ মাস বোস্টন অবরোধ করে রাখে তারপর প্রতিরোধের মুখে পুরো বাহিনী ওখান থেকে সরিয়ে নিয়ে নোভাস্কসিয়ায় গিয়ে ঘাটি গাঢ়ে। (বর্তমান কানাডার দক্ষিন পূর্বে অবস্থিত)


ফ্রীডম ট্রেইল নামে খ্যাত এই লাল ইটের গাথুনী দিয়ে তৈরী সড়কের মাঝখানের অংশটি। বৃটিশদের সাথে যুদ্ধের সময় যে সকল স্মরনযোগ্য ঘটনা ঘটে এরকম ১৬ টা দর্শনীয় স্পটকে এই রাস্তা সংযুক্ত করেছে। এই রাস্তা দিয়ে ভ্রমন করলে যে কোন ব্যাক্তি আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হবেন তাই এই রাস্তাকে ফ্রীডম ট্রেইল বলে।
(অসমর্থিত সূত্র থেকে জানা গেছে অগ্রসরমান বৃটিশ নৌবাহিনীর জাহাজ দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর ওয়াচম্যান যে পথে ঘোড়া দাবড়িয়ে সবাইকে তথ্যটি সরবরাহ করে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য সেই পথটিই ফ্রীডম ট্রেইল বা মুক্তি সড়ণী)


হোটেলের সামনে প্রতীকী পাহাড়াদার।


আমেরিকার প্রাচীন সরাইখানা বোস্টনে অবস্থিত। এখানে লেখক, নাবিক, মুদ্রাক্ষরিক, পথিক সবার সমাগম ঘটতো এবং মিঃ জিমি সবার কাছ থেকে সংবাদ সংগ্রহ করে বোস্টনবাসীকে অবগত করাতেন।




এখানে বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিনের (One of the Founding Father of United States of America) ভগ্নীপতি থাকতেন ।




ডলারে বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিনের ছবি।


রাস্তার উপর ধাতু দিয়ে ঢালাই করা আর্ট ।


হেটে হেটে ক্লান্ত হলে এখানে দোলনায় বসে বিশ্রাম নেওয়া যায় বই পড়া যায়।


আমেরিকার অনেক জায়গাতেই বিশিষ্ট শহর বা ঐতিহাসিক স্থানের নামে এলাকার, রাস্তার নামকরন করা হয়েছে, আমরা যেমন নিউ ইংল্যান্ডে বেড়াচ্ছিলাম। এখানে জায়গা/রাস্তার দিক নির্দেশ প্রদর্শন করা হচ্ছে।


একটা ইটালিয়ান রেস্তোরার ভূগর্ভে প্রবেশ করলাম রাতের ডিনারের জন্য।


ডিনারের পর চলে এলাম বোস্টন হারবারে। এটা সরাসরি আটলান্টিক মহাসাগরের সাথে সংযুক্ত। পাশের স্থাপনায় ফুলের বাগান।


হারবারের বিপরীত দিকে আলোকিত ভবন।


হারবারে অপেক্ষমান ফেরী।


হারবার।


হারবারের মাঝে মুরিং করা শীপ।


আলকোজ্জ্বল হরবার।



কিছু তথ্য ঝালাই করতে সাহায্য করেছেন গুগলমামু।


মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ছবি ব্লগে পড়ে অনেক কিছু জানলাম !! B-)

তবে বাংলা গানের মত
আর যাব না আমেরিকা, যখন পেলাম তোমার দেখা, তোমার বাড়ির পাশে বাড়ি ভাড়া করে থেকে যাবো ঢাকা ;)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

পুলক ঢালী বলেছেন: হেই! প্রিয় কবি ভাই কেমন আছেন ? আপনাকে দেখে ভাল লাগলো।
আর যাব না আমেরিকা, যখন পেলাম তোমার দেখা, তোমার বাড়ির পাশে বাড়ি ভাড়া করে থেকে যাবো ঢাকা
হা হা হা :D হুম!!
এই মোর দেহ মনো তনু দিয়াছি সপিয়া তোমায় প্রিয়া
তুমিই আমার মনি মানিক্য কামিনী কাঞ্চন চাইনাকো আমেরিকা!!
:D
ছবির পরিচয় ছবি সবসময় দিতে পারেনা সে শুধু চর্ম চক্ষে যেটুকু দেখা যায় সেটুকুই বলে তাই ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু থাকলে সেটুকু জানাতে চাই।
ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাই ভাল থাকবেন।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৩২

অনল চৌধুরী বলেছেন: কলম্বাস এ্যামেরিকা মহাদেশ খুজে বের করার পর ইউরোপয়রা যে শতকোটি অাদিবাসী হত্যা অার নির্যাতন করে বিশাল দুই মহাদেশ দখল করেছিলো,যে ধারা যুক্তরাষ্ট্র এখনো বিশ্বের দেশে দেশ চালাচ্ছে,সেটা কি বলেছেন?

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

পুলক ঢালী বলেছেন: শুভেচ্ছা নিন ভাই অনল চৌধুরী। আপনি ঠিক বলেছেন। হত্যা নির্যাতন এগুলি মানব সভ্যতার বহু প্রাচীন কাল থেকেই চলে এসেছে । গুহা মানবেরাও নিজের এলাকায় খাদ্য ঘাটতিতে পড়লে অন্য এলাকা যুদ্ধ করে দখল করতো। তারপর তো বহু পানি গড়িয়ে গেছে আমরা ইতিহাসে কত বীর খুজে পাই যারা মূলতঃ মানুষ হত্যা করেই বীর হয়েছেন। মোঘলরা বহু হিন্দুরাজাকে পরাজিত করে (মানুষ হত্যা করে) তাদের সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। শক্তিমানের জয় আমরা উৎসবের সাথে বরন করে নেই। আমি বাংলাদেশে থাকি আপনি যদি এখানে বা ভারতে থেকে থাকেন তাহলে কিভাবে আছেন ? এদেশ আমাদের নয় আমরা আর্য্য জাতি আমরা স্থানীয় পশ্চাৎপদ আদিবাসীদের হটিয়ে তাদের জায়গা দখল করে আছি। ইউরোপিয়ানরাও আমেরিকা কানাডায় তাই করেছে তাদের শক্তি বেশী তারা আমাদেরকেও পদানত করে প্রায় ২০০ বৎসর শাসন করেছে তা নিশ্চয়ই ভুলে যাননি। ইতিহাস বিজয়ীর লেখা হয় বিজেতার নয় তাই পরাজিত লক্ষ কোটি প্রানের আকুতি অব্যক্তই থেকে যায় এটাই চিরাচরিত নিয়ম।

এই পোষ্টের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন মন্তব্য করার কারনটা বলবেন কি ?
পোষ্ট পাঠ ও মন্তব্যে উপস্থিতির স্বাক্ষর রাখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:১৪

চাঙ্কু বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর হইছে। আপনার আম্রিকা ভরমন কবে শেষ হবে? ;)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

পুলক ঢালী বলেছেন: হে হে হে চাঙ্কুভাই । ভরমুন কোবেই শেস হইয়েছে একন দেশে আচি :D !! তখন পুষ্টো দেওয়া সম্ভাভ হয় নাই একন দিতাছি। পুষ্ট দেওয়া যে কপে শেষ হবে তাই নিয়া ছিন্তায় আছি। বুস্টুন একদিন বেড়াইয়া ৪ টা পুষ্ট হইয়া গেল !!?? তাইলে ডিসি ন্যূর্ক ক্যা লস লাস এগুলা একেকটা নিয়া কয়টা পুষ্টো হইবে ভাবতাছি একটা পুষ্টে ২০০টা ফুটো দিতে পারলে মনে লয় দুই একটাতেই সাইরা যাইতো। মাঝ ডিসেম্বরে আবার যা--।
ভাল থাকুন চাঙ্কু ভাই।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক ছবি

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা গাজীভাই। ২০০ ছবির মধ্যে মাত্র ৩১টা দেখলেন। যাইহোক ছবির সংখ্যা গোনার জন্য হলেও এসেছেন সে জন্য ধন্যবাদ।
আপনার বাড়ীর পাশে স্ট্যাচু অব লিবার্টি/ এলিস আইল্যান্ড/টুইন টাওয়ারের ছবি যখন দেবো ভাবছি আপনার মন্তব্যটা তখন কতখানি রসাত্মক হবে !!?
ডিসেম্বরে আবার আসবো ম্যানহাটন, কুইন্স এগুলোতে ঘুরবো। আগে নিউইয়র্কের বাজে জায়গা জ্যাকশন হাইটে গিয়েছিলাম অল্পক্ষনের জন্য এবার না যাবার চেষ্টা করবো।
ভাল থাকুন।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

সিগন্যাস বলেছেন: ভালোই তো

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সিগন্যাস। ভাল থাকুন।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমিও একদিন আমেরিকা যাবো।
তারপর এরকম পোষ্ট দিব।

চাপনার ছবি গুলো ভালো হয়নি।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। আপনারা প্রফেশনাল আপনাদের বিচার একদম সঠিক। ডিফর্ম না করে বড় ছবি কিভাবে দিতে পারবো যদি বলতেন উপকৃত হতাম। সুন্দর ছবি দিতে পারি কিন্তু ছোট সাইজ আসে।
ভাল থাকুন।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: মোগল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল আফগান সুলতান ইব্রাহিম লোদী অার তার ৫০,০০০ সৈন্যকে হত্যা করে,যারা ছিলেন মুসলমান।
এই সাম্রাজ্য বিস্তারের লড়াইয়ের ঘটনার সাথে গণহত্যা চালিয়ে কোন দেশের অাদিবাসীদের সম্পূর্ণ নির্মূল করার তুলনা করা যায় না।এই কাজ যদি মুসলমানরা করতো ,তাহলে ভারতের৭০০ বছরের শাসনে কোন হিন্দু অার জীবিত থাকতো না।
এদেশ আমাদের নয় আমরা আর্য্য জাতি আমরা স্থানীয় পশ্চাৎপদ আদিবাসীদের হটিয়ে তাদের জায়গা দখল করে আছি। -অামরা কিভাবে আর্য হলাম?অামরা মিশ্র রক্তের।কিন্ত দক্ষিণ এ্যামেরিকাতে সাদার স্থানীয়দের বিয়ে বা জোর করে মিশ্র জাতি সৃষ্টি করলেও উত্তর এ্যামেরিকার যুক্তরাষ্ট্র বা ক্যানাডার সাদারা সবাই সম্পূর্ণভাবে ইউরোপীয়।তারা অাদিবাসী নারীদের নির্যাতন শেষে হত্যা করেছে,তাদের বিয়ে করেনি।
এই পোষ্টের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন মন্তব্য করার কারনটা বলবেন কি ? -অামার মন্তব্য সম্পূর্ণভাবে পোষ্টের সাথে সম্পর্কযুক্ত। কারণ যেকোন দেশ নিয়ে অালোচনা করতে হলে সবার আগে সেই দেশের ইতিহাস নিয়ে অালোচনা করতে হয়।
সেটা না করলে অালোচনা অর্থহীন হয়ে পেড়ে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

পুলক ঢালী বলেছেন: জনাব অনল চৌধুরী পোষ্টি ইতিহাস বিষয়ক আলোচনা নিয়ে নয়। ছবিতে ঐতিহাসিক বিষয় যেটুকু আছে সেটুকুই বলা হয়েছে। সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারের সাথে গনহত্যা অংগাঙ্গী ভাবে জড়িত। ৫০০০০ সৈন্য হত্যা যেমন হত্যা গনহত্যাও তেমনি হত্যা আপনি বলতে চাচ্ছেন সৈন্য হত্যা বৈধ বা জায়েজ ? জার্মানীরা গ্যাস চেম্বারে ৬০লক্ষ ইহুদী হত্যা করেছে। পাকিস্তানীরা ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যা করেছে। তূর্কীরা ১৪ লক্ষ আরমেনিয়ান হত্যা করেছে । সবাই দোষী আমার পোষ্ট এ বিষয় নিয়ে নয়। ধন্যবাদ।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

সুমন কর বলেছেন: ছবি সাথে অনেক তথ্যও ছিল। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর ভাই। ছবির চেয়েও তথ্যগুলি আমার কাছে আকর্ষনীয় মনে হয়েছে। মন্তব্যে ভাল লাগা রইলো ভালো থাকবেন।

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি দেখে নিজের আক্ষেপ শুধু বাড়ে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১২

পুলক ঢালী বলেছেন: সোহেল ভাই আমি যা দেখেছি আপনিও তাই দেখলেন পার্থক্য হলো আমি দেখতে গিয়ে অনেক কাঠখড় পুড়িয়েছি আর আপনি ফ্রীতে------ । :D

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

আখেনাটেন বলেছেন: যাক আমরাও আপানার সাথে সাথে ভ্রমণ শেষ করলাম। :D

চমৎকার ছবিব্লগ ঢালী ভাই।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

পুলক ঢালী বলেছেন: প্রশংসায় আপ্লুত হলাম :D হা হা হা। অনেক ধন্যবাদ মিশরীয় ব্লগার ভাই। ভাল থাকুন।

১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২০

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার ভ্রমণ সার্থক হক।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফারিহা হোসেন প্রভা আপুমনি। অনেক ভাল থাকুন। :)

১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই পোস্ট এতদিন কুতায় ছিল ? আমি দেখি নাই ক্যান ? আমার আগেই সবাই আমেরিকা দেখে ফেললো।
ভালোলাগছে ভ্রমণ ছবি।

শুভ কামনা মাঝ ডিসেম্বারে ভ্রমণের জন্য।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: এতক্ষণে অরিন্দম -----।
হা হা হা মনিরা ম্যাডাম আপনার মন্তব্যে বেয়াপুক মজা পাইলাম। :D
বোষ্টন খুব পুরনো ঐতিহ্যবাহী শহর। একদিনের ভ্রমন বরঞ্চ ভ্রমন তৃষ্ণা বাড়িয়ে দিয়েছে।
ইদানিং আলস্য তনুমন জুড়িয়া বিস্তৃতি লাভ করিয়াছে বিধায় পোষ্ট প্রদানে বিরতি চলিতেছে, এদিকে পুনঃ গমনের পায়তারাও চলিতেছে। ১৫ ডিসেঃ সকাল ১টায় চলা শুরু করিয়া সকাল ৪টা ২৫ মিঃ মনিরা ম্যাডামের ডেরার কাছাকাছি পৌছিবো অতঃপর
এ্যা: কফি পান করিয়া ---।
শুভ কামনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ম্যাডাম। সবসময় আনন্দে থাকুন এই কামনা রইলো। :)

১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা ! দুয়া দরখাস্ত রইলো ......।
দেশে ফিরিবার সময় তো সেটাই :(

দেখা যাক ; পৃথিবী গোল কোন না কোন ভাবে টক্কর খেতে ও পারি ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: হুম। আপনি তাহলে নওগাঁয় আসছেন খুবই ভাল কথা দেশে আনন্দে সময় কাটবে। দেশে এটা পিকনিক সিজন নিশ্চয়ই উপভোগ্য হবে। আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব, নাতি নাতনী :P নিয়ে ভাল সময় পাড় করুন এই কামনা রইলো।

দুবাই থেকে সকাল ৮ টা ৩০ মিঃ ফ্লাই করবো।
পৃথিবী গোল তাই দুবাই অথবা শাহ্-জালালে টক্কর খাওয়ার সুযোগ আছে। দেখা যাক। :D
ভাল থাকুন আপুমনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.