নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকার এলিস আইল্যান্ড যাদুঘর এবং টুইন টাওয়ার মেমোরিয়াল ভ্রমন।

০৬ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:০৯



নির্ভীক গাঙ্গচিলের রাজত্ব এখান অব্দিও রয়েছে

আগের পোষ্টটি এখানেঃ view this link


করোনার ছুটি চলছে টিভি মিডিয়া ব্লগ খুললেই করোনার সংবাদ, ভবিষ্যৎ বানী, টিকা ঔষধ তৈরীর আশার বানী, হতাশা জনক প্রতিক্রিয়া, ইত্যাদী ইত্যাদীতে ভরপুর। অতএব করোনা ভাবনা থেকে মুক্তি দিতে কিছুক্ষণ অন্য ভাবনায় নিয়োজিত থেকে নিজেকে ব্যস্ত রাখার প্রয়াসেই পোষ্টের অবতারনা।

ওখানে গিয়ে একটি ছবি দেখেছিলাম সেখানে বর্নিত ছিলো : অন্যান্য দেশ থেকে একজন মুচি, একজন দর্জী, একজন কামার স্মরনার্থি হিসাবে এসে প্রচুর সুখ সুবিধা নিয়ে উলুবনে শেয়াল রাজার মত নেতা বনে যায় । এরপর যেসকল ইমিগ্র্যান্ট (ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার) আসছিলো তাদের উপর বিভিন্ন বিধি নিষেধ আরোপ করে তাদের অধিকার ক্ষুন্ন করছিলো ভাবখানা এমন যে, এটা আমাদের জায়গা তোমরা আমাদের শান্তি বিনষ্ট করতে এখানে এসেছো কেন ? একদম বর্তমান ট্রাম্প চরিত্রের আদিরূপ। ট্রাম্প নিজেই জার্মানীর ইমিগ্র্যান্ট হয়ে এখন দুনিয়ার তাবৎ ইমিগ্র্যান্টদের শত্রু জ্ঞান করছে এটি স্ট্যাচু অব লিবার্টী যে নীতি নিয়ে স্থাপন করা হয়েছিল তার পরিপন্থী।
আমেরিকা আসলে রেড ইন্ডিয়ানদের জায়গা । পরবর্তিতে মূলত আমেরিকা হয়ে উঠেছিলো সব বর্ণের সব দেশের মানুষের জায়গা। বারাক ওবামা বলেছিলেন আমেরিকা গড়ে উঠেছে পৃথিবীর সব কালার সব সংস্কৃতির সব ভাষার মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়।
পৃথিবীতে সব সময় সব জায়গায় কিছু না কিছু পিউরিট্যানিক্যাল বা ফ্যানাটিকাল মানুষ থাকেই, তারা ছলে বলে কৌশলে তাদের কিছু সমর্থক গোষ্ঠী তৈরী করে নেয়, ফলে তারা যখন ক্ষমতায় থাকে পৃথিবী পশ্চাৎ দিকে ধাবিত হয়। তবে সুখের বিষয় হচ্ছে কোন কিছুই স্থায়ী নয়, মেঘের আড়াল থেকে সূর্য বেড়িয়ে আসেই।

প্রসঙ্গে ফিরে আসি।
আমরা স্ট্যাচু অব লিবার্টী থেকে আবার ক্রুজশিপে করে যাত্রা শুরু করলাম ১৫/২০ মিনিটের মধ্যেই এলিস আইল্যান্ডে পৌছে গেলাম। সমুদ্রপথে যারা আসতেন এই আইল্যান্ডেই প্রথম থামতে হত নামতে হত। নাম তালিকাভুক্ত করে অনুমতিপত্র নিয়ে তখন মূল ভূখন্ডে প্রবেশ করতেন। সেই সময় অষ্ট্রেলিয়া,নিউজিল্যান্ড, কানাডা,আর্জেনটিনাও ছিল যেখানে ইমিগ্র্যান্টরা মাইগ্রেট করতে পারতেন কিন্তু বেশীরভাগ ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকাকেই গন্তব্য হিসাবে পছন্দ করেছিলেন।
১৮৮০-১৯২৪ সাল পর্যন্ত ছিল পিক মাইগ্রেশন টাইম, এই সময়কালে প্রায় ২ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষ আমেরিকায় প্রবেশ করেন।
১৮৯২-১৯৫৪ সালের মধ্যে ১ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ এলিস আইল্যান্ডের মাধ্যমে প্রবেশ করেন।
১৯৮০ সালে এলিস আইল্যান্ডের অভিবাসী স্থাপনাকে পুনঃনির্মান করে যাদুঘরে রূপ দেওয়া হয়।

মিউজিয়াম



যাদুঘরে প্রবেশ পথ।



যাদুঘরের ভিতর



অভিবাসী আগমনের স্মৃতি স্মারক ছবি।





দুর্গম সমুদ্র পাড়ি দিয়ে হত ক্লান্ত অভিবাসীরা।



জ্যামাইক্যান,ওয়েষ্ট ইন্ডিয়ান ইমিগ্র্যান্টস।



আঙ্কেল স্যাম। বহুদেশের মানুষের সমন্বয়ে গঠিত প্যাট্রিওটিক জাজ।



এন্টি ইমিগ্র্যান্ট ইমেজ



ইমিগ্র্যান্টদের শতোর্ধ বৎসর পূর্বে নিয়ে আসা বাক্স প্যাটরা স্মারক বা আর্টিফ্যাক্ট হিসাবে সংরক্ষিত।





দুরে স্ট্যাচু অব লিবার্টী।



মিউজিয়ামের পিছনে সবুজ চত্ত্বর ।






দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান আমেরিকার পার্ল হারবারে এ্যাটাক করে আমেরিকাকে বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে ফেলে। ফলশ্রুতিতে জাপানকে পারমানবিক বোমা সইতে হয়। যুদ্ধ হয় রাজায় রাজায় সাধারন বেসামরিক জনগনের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু টুইন টাওয়ার ধ্বংস করে সাধারন জনগনের বিরুদ্ধে হলি আর্টিসানে আক্রমন চালিয়েও সাধারন জনগনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করা হয় যা কোন ভাবেই কোন যুদ্ধের নীতিমালায় পড়েনা এগুলো সন্ত্রাসী হামলা । এসব হামলা পৃথিবীতে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে এনেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ইরাকের মত ভাল অর্থনৈতিক অবস্থানে থাকা দেশ ধ্বংস হয়েছে আফগানিস্তান ও ঐ পথে গেছে। একই ভাবে আমাদের দেশেও সন্ত্রাসী হামলায় অনেক মূল্যবান প্রান নষ্ট হয়েছে অনেক সন্ত্রাসীও প্রান হারিয়েছে। অনেকটা ডেকে এনে যেন যুদ্ধে জড়ানো। কবে এগুলো থেকে মুক্তি পাবো জানিনা।

ধ্বংস হয়ে যাওয়া টুইন টাওয়ার মেমোরিয়ালের উদ্দেশ্যে পায়ে হেটে রওনা হলাম পরিচ্ছন্ন সুন্দর রাস্তাঘাট সুন্দর ইমারত দেখে ছবি তোলার জন্য হাত নিশপিষ করে।







পৌছে গেলাম।



এখানে একটি টাওয়ার ছিলো



এখানে আরেকটি টাওয়ার ছিল।



টাওয়ার ধ্বসে যে সকল ব্যাক্তি মারা গেছেন তাদের নাম।



যে শিশুটি ভুমিষ্ট হওয়ার পূর্বেই পৃথিবী ত্যাগে বাধ্য হয়েছিলো।



নুতন গড়ে ওঠা টাওয়ার।



মুক্তভাবে দম নেওয়ার জন্য, বিশ্রামের জন্য, বাকবাকুম করার জন্য খোলা শান বাধাঁনো চত্ত্বর ।



টুইন টাওয়ার মেমোরিয়াল মিউজিয়ামের পথে।



টুইন টাওয়ার মিউজিয়াম।



দৃষ্টি নন্দন নির্মানশৈলী



ফেরার পথে এই ভাস্কর্যটা চোখে পড়লো



কার পার্কিং এর পথে



বিদায় নিউইয়র্ক ছুটছি এবার ডেরার পথে।



কিন্তু পেটে কিছু না দিয়েই কি বিদায় নেওয়া যায় ? তাই নিউইয়র্কের মিনি বাংলাদেশে এক বাঙ্গালী হোটেলে।





দশ নং ছবিটি গুগল থেকে নেওয়া কারন একই ক্যাপশনে আমার তোলা অন্য আরেকটি ছবি ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে গেছে।
(আগের পোষ্টটি নাকি কোন কোনো জায়গা থেকে দেখা যায়নি এটার কি হাল হবে কে জানে। :D )



মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি ভালো লাগলো। অনেক ছবি দিয়েছেন।

০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। এবার তাহলে ছবিগুলো দেখা গেছে । হ্যা ছবি বেশী হয়ে গেছে বলেই মনে হচ্ছে ।
ভাল থাকুন।

২| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: Excellent

০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৩৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব নেওয়াজ আলি ভাই ভাল থাকুন।

৩| ১৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৮

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?
অনেক দিন নতুন পোস্ট দিচ্ছেন না!!

২২ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৪

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ বিজনদা। এই করোনা কালে যতটুকু ভাল থাকা যায় ততটুকুই ভাল আছি। অনেক কিছু মাথায় এসে চলে যায় মনে হয় লিখে কি হবে তারচেয়ে ব্লগ পড়ে মন্তব্য করাই সহজ। ব্লগে আসার জন্য মন্তব্য রাখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন নিরাপদে থাকুন।

৪| ২১ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি পোস্ট করেছেন।
জ্যামাইকা এবং ওয়েস্টি ইন্ডিয়ান মাইগ্র্যান্টদের ছবিতে বাবার কোলে বসা ছোট ছোট ছেলেমেয়ে গুলোকে দেখে মায়া হচ্ছে। সত্যি, প্রথম প্রজন্ম মাইগ্র্যান্টদেরকে প্রচুর পরিশ্রম করে পরবর্তী প্রজন্মদেরকে একটি স্বচ্ছল জীবন দান করতে হয়। ক্লান্ত মুখগুলোকে দেখে তাদের কষ্টের কথাই মনে হচ্ছে।
পোস্টে প্রথম ভাল লাগা + + রেখে গেলাম।

২২ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৭

পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হৃদয়ে দাগকাটার মত মন্তব্য রাখার জন্য। এখন থেকে ২০০ বৎসর আগে প্রযুক্তি কেমন ছিল? আটলান্টিকের স্বাভাবিক ঢেউয়ের উচ্চতা ২ থেকে আড়াই মিটার। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে অনিশ্চিত অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি দেওয়ার কথা ভাবলে এখনও বুক কাঁপে সেক্ষেত্রে ওরা কেমন সাহসী ছিল ভেবে তল পাইনা। তারপর রয়েছে গন্তব্যে পৌঁছে কোথায় থাকবে কোথায় খাবে তার অনিশ্চয়তা। আপনার মূল্যায়ন শতভাগ সঠিক কেউ ভিত্তি তৈরী করে কেউ সেই ভিত্তির উপর দাড়িয়ে নুতন ভিত্তি তৈরী করে নেক্সট জেনারেশনের জন্য।
সুচিন্তিত মতামতের জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইলো সুস্থ্য থাকুন নিরাপদে থাকুন এই কামনা রইলো।

৫| ২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




রাতে ঘুমের ঘোরে মন্তব্যটি লিখে পোষ্ট করেছিলাম বলে তাতে কিছু তথ্য বিভ্রাট রয়ে গিয়েছিল । রাতে ভুলবসত হয়তবা মন্তব্যটি পোষ্টের জন্য সাবমিট বাটনে ক্লিক করিনি কিংবা পোষ্ট করে থাকলেও তথ্য বিভ্রাটের কারনে সেটা সম্ভবত সরানো হয়েছে। যাহোক মন্তব্যটি আবারো তুলেদিলাম ।

ছবি ও বর্ণনা সুন্দর হয়েছে । পোষ্টটি লাইক সহ প্রিয়তে ।

এলিস দ্বীপ জাতীয় অভিবাসন জাদুঘরে আমেরিকাতে অভিবাসীদের ভ্রমণ, দীর্ঘ সমুদ্রপথে যাত্রা করে আমিরিকায় পৌঁছে যাওয়ার পরে বেঁচে থাকার সংগ্রাম , সম্প্রদায় গঠনের প্রচেষ্টা এবং তাদের নতুন জাতির নাগরিক হওয়ার মাধ্যমে অভিবাসীদের অভিজ্ঞতা অন্বেষণ করার চিত্রগুলি স্থান পেয়েছে মর্মে দেখা যায় । কিন্ত সুদুর আফ্রিকা হতে জাহজের খুলে করে কিভাবে শিকলে বেধে কিংবা জাহাজের ডেকের নীচে গাদা গাদি করে অমানুষিক নির্যাতন করে তাদেরকে বলপুর্বকক ক্রিতদাস হিসাবে নিয়ে এসেছিল তার চিত্র কি আছে সেই যাদুঘরে । ক্রীতদাসদেরকে আমানবিক পরিবেশে জহাজের ডেকের নীচে গাদাগাদি করে ব্রাজিলে নেয়ার আই উয়িটনেস হিসাবে ১৮৩০ সালে জার্মান চিত্রশিল্পি জোহান মর্টিস রোগেন্ডাস অঙ্কিত নীচের পেইনটিংটির মত ( ছবিটি উইকিডিডিয়া দেখতে পারেন )আমিরিকায় ক্রিতদাস নেয়ার কছু নমুনা চিত্র মিউজিয়ামটিতে স্থান পেলে এখনকার অভিবাসিরা তাদের পুর্বপুরুষদের মর্মান্তিক কষ্টের কিছু অভিজ্ঞতা অন্বেষন করতে পারত।

যাহোক, আমিরিকানরা ঐ সমস্ত নির্যাতিত ইমিগ্রান্টদের কথা কিছুটা মনে রেখেছে সেটাই বা কম কি ।

শুভেচ্ছা নইল

২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

পুলক ঢালী বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জনাব ডাঃ এম এ আলী
আপনার মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমার বক্তব্য এই লিঙ্কে আছে।

view this link

৬| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ধন্যবাদ আমিএখন বুঝতে পেরেছি ভুলটা কোথায় করেছি।

এই পোষ্ট পাঠের সময় মন্তব্য লেখার আগে আপনার দেয়া লিংকে গিয়ে সেখনে মন্তব্যটি লিখে রেখে এসেছিলাম।
পরে মন্তব্যের জবাব কিছু আছে কিনা দেখতে এসেছিলাম এই পোষ্টে । আমি একেবারে ভুলেই গিয়েছিলাম যে মন্তব্যটি অন্যএকটি পোষ্টে রেখে এসেছি । আর বিপত্তিটা ঘটে সেখানেই। কোভিড১৯ মনে হয় স্মৃতিতে কিছু প্রভাব রেখে গেছে। বয়সের করণে হোক কিংবা অন্য কোন কারণে হোক ইদানিং অনেক কিছুই ভুলে যাই, ফলে নীজে ভোগী অন্যকেও ভোগাই ।আশা করি এই অনিচ্ছাকৃত ভুলটুকু ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ।

আমি সে পোষ্টে গিয়ে আপনার প্রতিমন্তব্য দেখে এসেছি ।

শুভেচ্ছা রইল

২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩২

পুলক ঢালী বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ডাঃ এম এ আলী।
কোভিড১৯ মনে হয় স্মৃতিতে কিছু প্রভাব রেখে গেছে। বয়সের করণে হোক কিংবা অন্য কোন কারণে হোক ইদানিং অনেক কিছুই ভুলে যাই, ফলে নীজে ভোগী অন্যকেও ভোগাই ।আশা করি এই অনিচ্ছাকৃত ভুলটুকু ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ।
এটা উল্লেখ করার মত তেমন কোন ভুল নয় । মহান সৃষ্টিকর্তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে তিনি আপনাকে করোনা মুক্ত করেছেন।
দিনে দিনে আপনি আরো ভাল ও সুস্থ্য হয়ে উঠবেন এই দোয়া রাখি। ভাল থাকুন।

৭| ২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লকডাউনের মাঝে দারুন ঐতিহাসিক ভার্চুয়াল ভ্রমণের আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ :)

০১ লা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০

পুলক ঢালী বলেছেন: কবি ভাই এই হলো কবির গুন, একবাক্যে এক নিমেষে কত কথা বলে ফেলেন !! :D
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন ভৃগুভাই।

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ডানা মেলা গাং চিল
তোমার সাথেই হল মিল
আমিও চিরকালীন অভিবাসী
তাইতো তোমায় এত ভালবাসি।

ছবি ব্লগে++++++++

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫২

পুলক ঢালী বলেছেন: বাহ্ বাহ্ মাইদুল ভাই আগে এমন কাব্যকণা পেলে পোষ্টের সাথেই জুড়ে দিতাম। :D সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪২

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: ++++

২৫ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রত্যাবর্তন@ ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.