নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৭


“প্রেমের ফাঁদপাতা ভুবনে” উপ্স!! ভুল হইয়া গিয়াছে, ইহা হইবে “মাছির ফাঁদপাতা বাগানে”
আজ আমরা এমন একখানি উদ্ভিদ সম্পর্কে জানিবো যাহারা আমাদিগের চারিপাশে ছড়াইয়া ছিটাইয়া স্থির পড়িয়া থাকা উদ্ভিদদিগের চাইতে সামান্য ভিন্ন। আমাদের চারিপাশের উদ্ভিদগুলি তাহাদের নিজের পত্রে, মূল বা শিকড় দ্বারা জল আর খনিজলবন টানিয়া আনিয়া, উহা সূর্যের তাপে কার্বনডাইঅক্সাইডের সহিত বিক্রিয়া করাইয়া, নিজেদের খাদ্য তৈয়ার করিয়া থাকে। উদ্ভিদবিজ্ঞানীগন উদ্ভিদদিগের এই রন্ধন প্রক্রিয়াকে “সালোকসংশ্লেষণ” (ইহা কিন্তু গীন্নির ভ্রাতা “শেলক” নয়ে এবং বানান ঠিক আছে কিনা তাহাও বলিতে পারিলাম না।) বলিয়া থাকেন।

আজিকে আমরা যেই উদ্ভিদ লইয়া আলোচনা করিতে চাহিতেছে, তাহারা এই রকম আলো-বাতাস খাইয়া তৃপ্ত হইতে পারে না। উহাদের মাংসের প্রতি বিশেষ আশক্তি রহিয়াছে বলিয়া মালুম হয়। কিন্তু তাহারা আমাদিগের মত বাজার হইতে মাংস কিনিয়া আনিতে পারেনা। তাহারা মাংস কিনিবার অর্থ কোথায় পাইবে? তাহাছাড়া অর্থ পাইলেও তাহা অনর্থকই হইবে। কারণ অন্য গাছেদের ন্যায় ইহাদেরও হাঁটিবার জন্য পা নাই।

বিশেষ এই উদ্ভিদদিগের নাম “মাছি ফাঁদ” উদ্ভিদ।
ভাবিতেছেন ইহা আবার কেমন নাম হইলো? সম্ভবতো ইংরেজি “Flytrap” / “ফ্রাইট্র্যাপ” বলিলে অনেকেই উহাদের চিনিতে পারিবেন। যাহারা এখনো চিনিতে পারিতেছেন না তাহরা নিচের উদ্ভিদখানির দিকে দৃষ্টিপাত করিতে পারেন।



ফুলসহ হাতে আকা একখানি ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ” / "Venus Flytrap উদ্ভিদ

“মাছি ফাঁদ” গাছের বিশেষ এই প্রজাতিটিকে উদ্ভিদবিজ্ঞানীগন “ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ” / "Venus Flytrap" নামে আলাদা করিয়া দিয়াছেন। “ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ” একধরনের মাংসাশী উদ্ভিদ তাহা আগেই বয়ান করিয়াছি। আমাদের বাংলাদেশে প্রকৃতিতে ইহাদের পাওয়া যায় না। মূলত ইহারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যারোলিনার জলাভূমিতে বেশি জন্মাইয়া থাকে। পূর্ণবয়স্ক একখানি ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ গাছের দৈর্ঘ্য প্রায় ১ ফুট মত হইতে পারে।

বসন্তকালে ইহাদের মাঝেও বসন্তের আগমণ ঘটে। সেই সময় উদ্ভিদগুলির মাঝ বরাবর লম্বা দন্ডাকৃতির কান্ডে দৃষ্টিনন্দন ধবল সাদা ফুল ফুটিয়া থাকে।



ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ গাছের ফুল


ফুলের পরেই গাছে চকচকে কৃষ্ণকালো অনেকগুলি ফল থোকায় থোকায় ধরিয়া থাকে।


সাধারণত বীজ হইতেই ইহাদের চারা গজায়। এই চারাগুলি বড় হইতে কয়েক বৎসর সময় লেগিয়া যায়। বীজ হইতে জন্ম লওয়া চারা গাছটির প্রথম ৪/৫ বৎসর উহার শৈশব কাল বলা যাইতে পারে। উহারা কম-বেশি ৫ বৎসর পরে স্বাবালকত্ব পাইয়া ২০ হইতে ৩০ বৎসর পর্যন্ত বাঁচিয়া থাকিতে পারে।

আগেই বলিয়াছি উহারা মাংস খাইতে বিশেষ পছন্দ করে। তাই বলিয়া ভাবিবেন না উহাদিগের দাঁত-মুখ রহিয়াছে। উহাদের আদোও কোনো মুখ বা দাঁত নাই।
প্রশ্ন উঠিতে পারে - তাহা হলেই উহারা মাংস খায় কেমন করিয়া?
উত্তর হইতেছে - পাতা দিয়া খায়। (কিঞ্চিত অসম্ভব মনে হইলেও ইহাই সত্য।)




বিশ্বাস না হইলেও করিবার কিছুই নই। মূলত ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ গাছগুলির গোড়ার দিক হইতে তার সবুজ পাতাগুলি জন্মায়। এই পাতাগুলি দেখিতে অনেকটাই ঝিনুকের মত হইয়া থাকে, ঝিনুকের মতই পাতাগুলিও দুই খন্ডে বিভক্ত। পাতাগুলি ঝিনুকের মতই নিজেদের মেলিয়া ধরিতে পারে আবার গুটাইয়া ফেলিতে পারে। এই পাতাগুলি ১ ইঞ্চির সমান লম্বা হইতে পারে।




দুই খন্ডের এই পাতাগুলির ভিতরের দিক লাল রং এর হইয়া থাকে, অবশ্য লাল রং হওয়ার বিশেষ কারণও রহিয়াছে। পাতাগুলির বাহিরের প্রান্তে সিলিয়া নামের কিছু সূচালো শক্ত শুরের ন্যায় অংশ রহিয়াছে। আর পাতার প্রতিটি খন্ডের মধ্যিখানে তিনখানি করিয়া ট্রিগার রহিয়াছে। পাতার প্রান্ত বরাবর মিষ্টি জাতীয় একপ্রকার তরলের হালকা প্রলেপ রহিয়াছে।



এই মিষ্টির লোভে পড়িয়া কিট-পতঙ্গগুলি উড়িয়া আসিয়া বসে, তাহাছাড়া পাতার মাঝের লাল রংও উহাদের আকৃষ্ট করে। আগেই বলিয়াছি পাতার মধ্যে রহিয়াছে তিন-চার খানি করিয়া ট্রিগার। মিষ্টি রসের সন্ধানে পোকাগুলি পাতার মধ্যে বিচরন করিবার কালে সেই ট্রিগারে নাড়া দেয়।


ফঁদের ভিতরের লাল রং। একটু লক্ষ্য করিলে প্রতিখন্ডের ট্রিগার গুলি দেখিতে পাইবেন।

একবার ট্রিগারে নাড়া লাগিলেই পাতাগুলি শিকারের উপরে ঝাপাইয়া পরে না, কারণ বাতাস বা অন্যকোনো কিছুর দরুনও ট্রিগার নাড়া খাইতে পারে। কিন্তু যেই মাত্র দ্বিতীয়বার ট্রিগার নাড়া খায় সাথে সাথে প্রচন্ড দ্রুততায় চোখের নিমিশে পাতার দুইখানি খন্ড নিজেদের গুটাইয়া লয়। আর বেচারা বোকা নিরিহ পতঙ্গ ফাঁদে ধরা পড়িয়া যায়।











ফাঁদের দরজা বন্ধ হইয়া যাইবার পরেই একধরনের তরল রস বাহির হইয়া পতঙ্গটিকে ডুবাইয়া ফেলে। এই তরল রসই হইতেছে পরিপাক সাহায্যকারি উৎসেচক। এই তরল রস পতঙ্গটিকে এমন একখানি অবস্থায় লইয়া আসে যাহাতে মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ উহা হইতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সংগ্রহ করিয়া লইতে পারে। কিন্তু যত তাড়াতাড়ি বলিলাম ততো তাড়াতাড়া ইহা হয় না। পতঙ্গটিকে পুষ্টি সংগ্রহ করিবার তম অবস্থায় আনিতে ৮ হইতে ১০ দিন সময় লাগিয়া যায়। তরলে ডুবিয়া পতঙ্গটি ধীরে ধীরে নরম হইতে হইতে ৮/১০ দিন পরে গলিয়া নাইট্রোজেনসমৃদ্ধ তরল পদার্থে পরিণত হইয়া যায়। আর এই নাইট্রোজেনসমৃদ্ধ তরল মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ দ্বারা শোষিত হইয়া যায়।



কিন্তু কোনো কারণে যদি পতঙ্গটির মৃতদেহের কোনো শক্ত অংশ মাছি ফাঁদ উদ্ভিদটি হজম করিতে না পারে, সেইগুলি সব শেষে পাতার ফাঁদটি খুলিয়া বের করিয়া দেয়। খাওয়া শেষ হইলে ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ উদ্ভিদ তাহার পাতার ফাঁদটিকে আবার আগের মতই মেলিয়া পাতিয়া রাখিয়া দেয় পরপর্তী শিকারের আশাতে। এইভাবে একখানি ফাঁদ কমবেশি তিনবার শিকার ধরিতে পারে। ফাঁদে ধরা পরিবার পরে শিকার যদি ফাঁদের ভিতরে বেশি নড়াচড়া করিতে থাকে, তাহাহইলে ফাঁদটি আরো বেশি আটশাট হইয়া যায়, আর পরিপাক কার্যও দ্রুততর হইতে থাকে।



আগেই বলিয়াছি ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ উদ্ভিদেরা তাহাদের পাতার ফাঁদগুলি প্রচন্ড দ্রুততার সহিত বন্ধ করিতে পারে। দেখাগিয়াছে মাত্র ০.১ (শূন্য দশমিক এক) সেকেণ্ডে উহারা এই কাজটি করিতে সক্ষম। উহার ফলে ফাঁদে বসা কিট-পতঙ্গগুলি অনায়াশে ধরা পরিয়া যায়। কিন্তু কোন কারণে শিকার ধরিতে ব্যর্থ হইলে অথবা শিকার ধরিতে পারার পরে কোনো কারণে তাহা বাহির হইয়া গেলে, ফাঁদটি পুনরায় মেলিয়া ধরিতে ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ উদ্ভিদের প্রায় ১২ ঘন্টা সময় লাগিয়া যায়। অনেকেই এই গাছটিকে শখ করিয় লাগাইতে চায়, কিন্তু গাছগুলি চাষ করা খুবই কষ্টকর। মূলত ইহারা নিজেদের পরিবেশ ব্যাতিতো ভালো ভাবে বাঁচিতে পারে না। ইদানিং কিছু ভেনাস ফ্লাইট্র্যাপ উদ্ভিদ ঢাকার বৃক্ষমেলায় বিক্রয় তইতে দেখিয়াছি। অত্যাধিক দাম ও বিশেষ বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয় বলিয়া ইচ্ছা থাকিলেও ইহাদের চাষ করিবার স্বাদ অপূর্ণই থাকিয়া যাইবে আমার।



সকল ছবি আন্তর্জাল হইতে সংগৃহীত।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: যা লিখেছেন পুরোটাই বিশ্বাস করেছি। আমি ডিসকভারী চ্যানেলে দেখেছি।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখা বিশ্বাস করে মন্তব্য করার জন্য।
বছর ৫ আগে আমি এর কয়েকটি ছবি তোলার সুযোগ পেয়েছিলাম।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর তথ্য।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই গাছ কোথায় পাইছিলেন। কেবল ভিডিওতেই দেখলাম
সরাসরি দেখি নাই
ধন্যবাদ আপনাকে

২৩ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ২০১৭ সালের বৃক্ষমেলায় এর দেখা পেয়েছিলাম।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এমন অনেক গাছ ও উদ্ভিদ রয়েছে । ধন্যবাদ শেয়ারে।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্বী, এমন আরো কয়েকটি গাছ আছে। তাদের একটি আমি দেখেছি ও ছবি তুলেছি। সেটি নিয়েও লিখবো।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সোবুজ বলেছেন: এই গাছটি আমাদের কিচেনে আছে।কলা একটু বেশি পেকে গেলে ছোট ছোট পোকা আসে।তার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা।আফ্রিকার জংঙ্গলে মানুষ খেকো গাছের কথা বইতে পড়েছি।সত্য মিথ্যা জানি না।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গাছটি কোথা থেকে সংগ্রহ করেছেন?
আফ্রিকার জংঙ্গলের মানুষ খেকো গাছ সম্পর্কে যা শোনা যায় তা শুধুই গালগল্প।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,



এইক্ষনে জনাবের মতিগতি কিবংপ্রকারে সাধু ভাষার পশ্চাতে ধাবিত হইলো, বোধগম্য হইলোনা! এমন ভাবনা ভাবিলে নেহাৎই অকিঞ্চিতকর হইবেনা যে, জনাব নিজে এই ফ্লাইট্রাপের ট্রাপে পড়িয়া দিগভ্রান্ত হইয়াছেন! :(
বলাই বাহুল্য যে, চিত্রগুলি পাঠককুলের চক্ষুরঞ্জন করিবে।

জোকস এ্যাপার্ট- সুন্দর পোস্ট, ছবি সহ।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মতে গতি কোন কালে কোন পানে ধাবিত হইবে তাহা নির্নয় করা বড়ই বেসম্ভব হইয়া পড়িয়াছে। /:)

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:২৯

সোবুজ বলেছেন: এখানে নার্সারিতে পাওয়া যায়।পোকামাকড় শেষ হলে ফেলে দেই,আবার পোকামাকড় হলে নিয়ে আসি।এখানে মনে হয় এমন কোন দুর্লভ না।অবশ্য আমি কিনি না আমার মেয়ে কিনে।

২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ও!!
আমাদের দেশে এরা বেশ কিছুটা দুর্লভই বলা চলে।

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৪

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: প্রাণীকুল না উদ্ভিদকুল , কে বেশি বিচিত্র
ধন্দে পরে যাই

২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দুইকুলই বৈচিত্রময়।

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখা বিশ্বাস করে মন্তব্য করার জন্য।
বছর ৫ আগে আমি এর কয়েকটি ছবি তোলার সুযোগ পেয়েছিলাম।

বাংলাদেশে কিন্তু এগুলো নেই।
বৃক্ষ মেলায় আমি প্রতি বছর যাই। আমার চোখে পড়েনি।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন:

বাংলাদেশে কিন্তু এগুলো নেই।
বৃক্ষ মেলায় আমি প্রতি বছর যাই। আমার চোখে পড়েনি।


এবার আর আমার কথা বিশ্বাস করলেন না!!??
আমি সাধারণত মিথ্যে কথা বলি না।
আপনার চোখে না পরলেও ২০১৭ সালে মেলাতে এদের উপস্থিতি ছিলো।
আমি ১৫-০৭-২০১৭ তারিখে সন্ধ্যার পরে এদের ছবি তুলেছি।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব আপনার কথা বিশ্বাস করেছি। অবিশ্বাস করার কিছ নাই। আমি বলেছি আমার চোখে পড়েনি। অনেক দোকান থাকে মেলায়। তাই দুই একটা দোকান আমার মিস হওয়াটা স্বাভাবিক।

২৪ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হে, আপনার মিস হয়েছে।
আমার কাছে ছবি গুলি এখনো আছে। কোনো একসময় পোস্ট করবো সেগুলি।

১১| ২৫ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: বেশ কিছু ভিডিও দেখেছি । কেবল কি মাছি অন্য পোকাও ধরতে দেখেছি ।

আমি এই গাছ কিনতে আগ্রহী । যদি কোথাও খুজে পান তাহলে আমাকে জানানোর অনুরোধ রইলো । বাস্তবে সরাসরি দেখতে চাই !

২৫ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি একে একবারই দেখেছিলাম ঢাকার ২০১৭ সালের বৃক্ষমেলায়। ছবিও তুলেছিলাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.