নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের জাম কাহিনী

০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৪

আমার বাড়িতে (ঢাকার উত্তর বাড্ডা) দুটি জাম গাছ আছে। আমার বাবা নিজ হাতে লাগিয়েছিলেন। দেখতে দেখতে জাম গাছ গুলি বড় হয়ে গেলো। এক সময় ফল দিতে শুরু করলো। বেশ বড় বড় রসালো কাল জাম। খেতে বেশ ভালো।



আব্বা জীবিত থাকা অবস্থাতেই একটি গাছে জাম এসেছিলো। তখন গাছ ছোট ছিলো, জামও খুব বেশি হতো না। সেই জাম পেরে আমার বোন-ভাগনা-ভাগনির বাড়িতে পাঠাতেন। আশপাশের বাড়িতে ও দিতেন।

গাছগুলি এখন অনেক বড় হয়েছে। বেশ কয়েক বছর আগে হঠাত করেই এক সন্ধ্যায় ঝর শুরু হলে বাড়ির ভিতরে থাকা জাম গাছটি গোড়া থেকে ভেঙ্গে হেলে পড়ে গেলো। সেই বছরই প্রথম ঐ গাছটিতে জামের কুরি এসেছে। গাছটিতে থোকা থোকা সবুজ জাম ধরে আছে। গোড়ার ভাঙ্গা অংশটি জলের নিচে, আমি হাত দিয়ে বুঝতে পারলাম গোড়ার ৩ ভাগের দুই ভাগই ভেঙ্গে গেছে। বাকিটুকুর সাথে কোনো রকমে লেগে আছে।

৮-১০ লোক ডেকে এনে গাছটিকে দড়ি দিয়ে বেঁধে, বাঁশের কেচকি বানিয়ে কোনো রকমে একটু একটু করে সোজা করে দাঁড় করিয়ে ঘরের চালের সাথে মজবুত করে বেঁধে দিলা। দুটি বাঁশ দিয়েও ঠেকনা দিয়ে রাখলাম যাতে না পড়ে যায়। কয়েকদিনের মধ্যে গাছের পাতাগুলি নির্জীব হয়েগেলো। বুঝা যাচ্ছে গাছটি মারা যাচ্ছে। বেশ কিছুদিন পরে দেখা গেলো পাতাগুলি এখনো ঝরে যায়ন বরং একটু সজীব মনে হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত গাছি বেঁচে গেলো। গাছটি বেঁচে গেলেও আর খুব বেশী বড় হয়নি। এবং খুবই অল্প পরিমান জাম হয় গাছটিতে। এবছর একেবারেই জাম হয়নি। হয়তো বুঝতে পেরেছে এবছর ও কাটা পরে যাবে।

অন্য গাছটি রাস্তার ধারে। সেটি বেশ বড় হয়ে উঠেছে। যদিও বিদ্যুৎ এর তারের কারণে ওকে কেটে-ছেটে দিতে হয় প্রতি বছরেই। তবুও গাছটিতে প্রচুর জাম হয়। চাইলে বেশ ভালো দামে বিক্রি করে দেয়া যায়। সিজন শুরু হওয়ার সাথে সাথেই জাম পাঁকতে শুরু হয়। সেই সময় জামের দামও থাকে বেশী। কিন্তু আমি আজ পর্যন্ত একটি জামও বিক্রি করি নাই। আগামীতেও করবো না। মোটামুটি ৪-৫ বার গাছ থেকে জাম পারা যায়। একবাটি করে জাম পলিব্যাগে ভরতে থাকি। আমার ছোট কন্যা নুয়াইরা প্যাকেট ধরে রেখে আমাকে সাহয্য করে আমাকে জাম ভরতে। তারপর এক দিক থেকে পরিচিত-আত্মিয়-বন্ধু-ভাড়াটিয়া সবাইকে একটি করে প্যাকেট দিই। যদিও প্যাকেটে জাম থাকে খুবই অল্প পরিমানেই। তাতেও সব বাড়িতে সবাইকে দেয়া হয়ে উঠে না। কেউ না কেউ ঠিকই বাকি থেকে যায়। পরের বছর আবার দিবো ইনশাআল্লাহ এইটাই মনে মনে রাখি। এবছর প্রায় ১২০+ বাড়িতে জাম পাঠিয়েছি। সেই সাথে আমার ভাড়াটিয়া, দোকানদার অনেকেই পেয়েছে আমার গাছের জাম। প্রতি বছরই পায়।













এরপরে আমাদের কাঠাল কাহিনী লিখবো।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লোভনীয় আর রসালো
জামগুলো দেখে ছোট
বেলার দেখা আর খাওয়া
জামের কথা স্মরণে এলো।
এমন জাম বাজারে দেখতে
পাওয়া যায়না। ছেলে মেয়ে
নিয়া মজা করে খান। আমরা
দেখেই মজা নেই।

০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি একা খাইনা, সকলকে দিয়ে খাই। তবে আপনার জন্য পাঠানো যাবে না এটাই সমস্যা।

২| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: শাহীন স্কুল /কলেজ থেকে রাওয়া ক্লাবের দিকে যেতে এমইএস এয়ার অফিস কম্পাউন্ড এবং আমার অফিসের সামনে অনেকগুলো জামগাছ আছে। সব গাছেই পাকা জামে ভরা। দেখে লোভ লাগলেও পাওয়া যায় না। দুই দিন আগে, শাহীন কলেজ এর সামনে শাহীন কম্পলেক্স মার্কেটের ফলের দোকানে জামের দাম জিজ্ঞেস করি। " একদাম ৪০০/- কেজি"- দোকানী বললো

আমি হেটে অফিসে যাচ্ছি.... পথেই দেখি দুইজন লোক রাস্তার পাশে জাম বিক্রি করছে। আমি যে গাছের পাকা জাম দেখে লোভ করেছিলাম সেই জাম গাছ থেকে সদ্য পারা জাম। আমি দুই কেজি কিনেছি ৪০০/-!

০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার গাছের জাম পাঁকে সিজনের শুরুতেই, তখন দাম থাকে অতি চড়া, ৪০০ টাকা কেজী। ইচ্ছে করলেই গাছ ধরে বিক্রি করে দেয়া যায় মেলা দামে। কিন্তু কখনোই তা করা হয় না।

৩| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫১

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জামগাছের ছবিটা এড করতেন ভাল লাগত

০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গাছের ছবি তো তুলি নাই।
পরের বার দিবোনে গাছের ছবিও।

৪| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



যে গাছটা কাটার কথা ভাবছন, সেটার কয়েকটা ডাল কলম করন, আপনার আশ্রমে ২/১টা কলম লাগিয়ে দেন

০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: যে গাছে জাম হয় না সেই গাছের কম করবো কেনো?
বরং যেটিতে প্রচুর জাম হচ্ছে সেটির কলম করাই যুক্তিযুক্ত নয়কি?

৫| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার জাম কাহিনী ভালো লাগলো। সবাই যদি এমন করে একটু আধটু বিতরণ করতো তাহলে কতইনা ভালো হতো।

০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অনেকেই বিতরণ করেন কিন্তু।
কেউ কেউ চাইলেও হয়তো করতে পারে না নানান কারণে।

৬| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমি জাম খুব পছন্দ করি। খুব মানে খুব।

আমাদের বাড়িতে সব সময় সব ধরণের ফল আনলে আমাদের তিন ভাই-বোনের মধ্যে সমান ভাগ হতো। কিন্তু জামের বেলায় আমি পুরাটার আর্ধেক এবং বাকিটার থেকে সমান ভাগ পেতাম। আমার ছোটবোন কোন কারণে জাম খুব একটা পছন্দ করতো না, আর বড় ভাই আমাকে অনেক আদর করতেন, তাই দুইজনেই এই অনিয়ম মেনে নিতেন।

সৌদী আসবার পর প্রথম দুই বছর জাম খেতে পাইনি। এরপর তিন বছর পাকিস্তানীদের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় কখন তারা জাম ইম্পোর্ট করবে। বাংলাদেশীরা কেন যেন জাম সৌদীতে আনে না!

আজকে পাকিস্তান মার্টে যাবো জাম কিনতে। গত বছরের তুলনায় এবার নাকি দাম একটু কম। ৪৫ রিয়াল (প্রায় ১,১২৫) টাকা কিলো। গত বছর প্রায় ১,৫০০ ছিলো। তার আগের বছর গুলিতে অবশ্য ৭০০-৮০০ টাকায় পাওয়া যেতো।

আপনার জামের ছবি দেখে লোভ লাগছে। অনেকের সাথে ভাগ করে খাচ্ছেন জেনে ভালো লাগছে।

০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দেশে এখন জামের দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে, কোয়ালিটি বুঝে। সৌদী তাহলে দাম অনেকটাই বেশী!!
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর স্মৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

৭| ০৬ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ছোট গাছটি রেখে লাভ হবে বলে মনে হয় না। যেকোনো কারণেই হোক ওর বৃদ্ধি ব্যাহত হয়েছে, অহেতুক সময় নিচ্ছে; আপনি পারলে ওই জায়গায় অন্য একটি অধিক ফলনশীল কলমের গাছ বসিয়ে দিতে পারেন.‌।
দামের দিক থেকে দেখছি পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে ওপাড়ের খুব একটা পার্থক্য নেই।।
আমি বাজার থেকে রসালো বড় বড় সাইজের জামা কিনেছি আড়াইশো 100 টাকা দিয়ে। তবে অপেক্ষাকৃত কমশাস ওয়ালা জামের দাম আড়াইশো থেকে 300 টাকার মধ্যে।

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আল্লাহ চাহেতো এইবছর শেষের দিকে বাড়ির কাজে হাত দিতে পারি। তখন গাছটি কাটা পরবে। নতুন করে গাছ লাগানোর সুযোগ নেই। এই ফল না দেয়া জাম গাছটি এবং তার পাশেই এই বছর প্রথম ফল দেয়া নোনা ফলের গাছটি কাটা পরবে। বাকি গাছ গুলি সম্ভবতো টিকে যাবে।

৮| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কেখক বলেছেন: আমি একা খাইনা, সকলকে দিয়ে খাই। তবে আপনার জন্য পাঠানো যাবে না এটাই সমস্যা।

সমস্যা কেনো হবে? নিচের ছবিতে পলিথিনে প্যাক
করা জাম দেখে ভাবলাম একটা আমার জন্য। কিন্তু
আপনিতো জবাব দিয়ে দিলেন! আফসোস!

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাড়ির আসেপাশে যারা আছে শুধু তাদের জন্যই এই বরাদ্ধ।

৯| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বাবা জাম গাছ লাগিয়ে খুবই ভালো কাজ করেছেন।
আমার বাবা জাম গাছ লাগায় নাই। এখন দুই শ' টাকা কেজি কিনে খেতে হচ্ছে।

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আব্বা জাম গাছ লাগিয়ে, এখন জাম হচ্ছে। একটি কাঠাল গাছ লাগিয়েছিলো। সেটিতে গত বছর প্রথম কাঠাল ধরলো, ৭টি। এবছরে ১২-১৫টা হবে। তার মধ্যে ৪-৫টি বড়, বাকি গুলি ছোট ছোট।
একটি আম গাছও আছে, সেটিতে এবছরই প্রথম আম ধরলো।

১০| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আব্বা আমার ফুপুর বাসায় একটা আম গাছ লাগিয়েছিলো। ফজলি আম। ওরে মিষ্টি। আমের সিজনে মানুষ অবাক হয়ে গাছ টার দিকে তাকিয়ে থাকতো। প্রচুর আম হতো। ফুপু আমাদের চারটা আম দিতো। হ্যাঁ মাত্র চারটা। বলতো আরো বহু বহু মানুষকে আম দিতে হবে।

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হুম, গাছের জিনিস সবাইকে দিতে গলে এমনই হয়। আমিও তো এক বাটি করে জাম দেই। আমার নিজের জন্য রাখি ২-৩ বাটি।

১১| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বাড়ির আসেপাশে যারা আছে শুধু তাদের জন্যই এই বরাদ্ধ।

আমরাও লন্ডন, আমেরিকাতে৷ নই
আপনার আশেপাশেই আছি। চক্ষু
মেলে তাকান দেখতে পাবেন।
টিনের চশমা পড়লে ভিন্ন কথা!

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ তাহলে আপনার কাঠের চশমা পরে অথবা খুলে আমার বাড়িতে হাজির হয়ে যান আগামীকাল, আপনাকে গাছ থেকে কাঠাল পেরে দিবো। (জাম শেষ তাই কাঠাল)
উত্তর বাড্ডা, তেঁতুল তলা এসে যে কাউকে জিজ্ঞাসা করবেন সারোয়ার এর বাড়ি অথবা ওমর আলী মেম্বার বাড়ি কোনটা, দেখিয়ে দিবে।

১২| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

জাম থেকে জামের কস ভালো লাগে।

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ!!

১৩| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৫৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মাশা আল্লাহ, আল্লাহ আরো বরকত দান করুক। যে গাছটিতে জাম হচ্ছে না ওটা কেটে না ফেলা গাছের চারপাশ কুপিয়ে পটাশ সার প্রয়োগ করুন। ইনশাআল্লাহ ফল হবে।

০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৫৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পরমর্শের জন্য।
আসলে ফল না আসার জন্য গাছটি কাটবো না। বরং আল্লাহ চাহেতো এইবছর শেষের দিকে বাড়ির কাজে হাত দিতে পারি। তখন গাছটি কাটা পরবে।

১৪| ০৭ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: জাম যে আমার খুব পছন্দের ফল সেটা বলবো না । তবে জাম স্টিলের মগের ভেতরে দিয়ে লবন দিয়ে তারপর ঢাকনা আটকে ঝাকিয়ে খেতে বেশ ভালই লাগে !

আমাদের বাসার সামনে একটা বিশাল বড় জাম গাছ ছিল । এবার ঈদে বাসায় গিয়ে দেখি সেটা কেটে ফেলে হয়েছে বাসার জন্য ! কাঠাল আমার অতি অপন্দের একটা ফল । তবে কাঠালের বীচি আমি ভেজে খেতে খুব পছন্দ করি !

০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি জাম পছন্দ করি। আসলে সিজনের প্রায় সকল ফলই আমি পছন্দ করি।
জাম এমনি খাওয়অর চেয়ে একটু কাঁচা মরিচ আর লবন দিয়ে ঝাকিয়ে নিলে বা হাতে চকে নিলে স্বাদ শতোগুণ বেড়ে যায়।

আগে কাঠাল খুবই কম খেতাম। এখনো অনেক খাই তেমন না হলেও আগের চেয়ে বেশ বেশীই খাই।

১৫| ০৭ ই জুন, ২০২২ ভোর ৪:৪৪

বলেছেন: জামের জ্যাম লেগে আছে........
আমাদের কিছু রিলিজ,রিলিফ করুন!!! হুম

০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্যাম লাগে নাই।
জাম অল্প কিছুদিন থাকে বছরে মাত্র। গাছে পাকা শুরু করলে ১২-১৫ দিনের মধ্যেই শেষ। আমার গাছে সিজনের শুরুতেই পেঁকে যায়। গাছ এখন ফকফকা।

১৬| ০৭ ই জুন, ২০২২ ভোর ৫:৫২

বেবিফেস বলেছেন: জাম কি এখন ও আছে? আমি খুব দুরে থাকি না।

০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এবছরে কোটা শেষ।
গাছে পাখিদের জন্য কিছু জাম রাখা ছিলো। তাঁরাও তাদের ভাগেরটা খেয়ে শেষ করেছে।

১৭| ০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:০০

সোহানী বলেছেন: এরপর যদি আমাদের ভাগ্যে জাম না জোটে তাইলে কিন্তু ব্লগার সব একসাথে আক্রমন চালাবে ;)

কবে যে জাম খেয়েছি তাইতো ভুলে গেছি। আমার খুব পছন্দের ফল কিন্তু কানাডায় পাওয়া যায় না। তাই খাওয়া হয় না।

০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌এবছরে কোটা শেষ।
গাছে পাখিদের জন্য কিছু জাম রাখা ছিলো। তাঁরাও তাদের ভাগেরটা খেয়ে শেষ করেছে।
আগামী বছর আমার মাঠে মানবো।

১৮| ০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:২০

বিটপি বলেছেন: মহাভারত পড়া কি ছেড়েই দিয়েছেন?

০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সারছে কাছ!!
এই এখনই পোস্ট করার জন্য প্রস্তুতি নিলাম!!
দাঁড়ান পোস্ট মেরে দিচ্ছি।

১৯| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:১৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেশে এখন জামের দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে, কোয়ালিটি বুঝে। সৌদী তাহলে দাম অনেকটাই বেশী!!

মূলত পাকিস্তান থেকে আসে, এবং দোকানে বিক্রি হয় না। যারা আনে, তারা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়েই বিক্রি করে। ফলে দাম ইচ্ছামত রাখে। তার থেকে বড় সমস্যা হচ্ছে ডিমান্ড থেকে সাপ্লাই অনেক কম। আমাকে কেউ সপ্তাহে ৩/৪ কেজি দিলে আমার মোটামুটি হয়। কিন্তু সপ্তাহ ছাড়েন, পুরা সিজনে ৩/৪কেজি পাওয়াই দায়!

০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হুম, চাহিদার সাথে জোগানের বিস্তর ফারাক আছে বলেই এই পরিস্থিতি!!
কিচ্ছু কারার নেই। আমাদের এখানেও জোগান থাকার পরেও.....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.