নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং - ০৫

১০ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮


কালো গঙ্গাফড়িং বা কালো ফড়িং
Common Names : Pied Paddy Skimmer (male), Dragonfly, Black Dragonfly
Binomial name : Neurothemis tullia

গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং একটি দিবাচর পতঙ্গ বিশেষ। ডাইনোসরের যুগ থেকে সময়ের সাথে সাথে বিবর্তণের মধ্যে দিয়ে পরেইবর্তীত হতে হতে আজ পর্যন্ত টিকে আছে এই ফড়িং। গঙ্গাফড়িং হলো পৃথিবীর সবচেয়ে নিখুঁত শিকারী! বাঘ, সিংহের চেয়েও এটি বেশি নিখুঁত শিকারি। ডাঙায় সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী সিংহের শিকারকে কাবু করার ক্ষমতা ৩০%, সমুদ্রের সাদা হাঙর মাত্র ৫০% শিকারকে কাবু করতে পারে। অন্যদিকে গঙ্গাফড়িং এর শিকারকে কাবু করার ক্ষমতা ৯৭%।


গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং
Common Names : Ruddy Marsh Skimmer, Oriental Scarlet,
Crimson Darter, Greater Red Skimmer, Eastern Scarlet Darter, Common Scarlet
Binomial name : Crocothemis servilia

এরা বেশ বড় আকারের বিভিন্ন রং এর সুন্দর পতঙ্গ। এরা লাল, হলুদ, সবুজ, নীল, কালো ইত্যাদি নানান রং এর হয়। এদের দেহ লম্বা, সরু। দেহের দুই দিকে দুইটি করে মোট চারটি বহুশিরাযুক্ত, শক্তিশালী, বড়, পাতলা ও স্বচ্ছ ডানা বা পাখা থাকে।

এদের মাথা বেশ বড় হয় এবং তা তারা ইচ্ছে মতো নানান দিকে ঘুরাতে পারে। মাথার বেশির ভাগ জায়গা জুড়ে থাকা বিশাল দুটি যৌগিক পুঞ্জাক্ষি মাধ্যমে একটি ফড়িং একই সময়ে সামনে এবং পিছনে দেখতে পারে। তারা ২ মিটার দূরের স্থির বস্তু এবং প্রায় ১০ মিটার দূরের চলমান বস্তু দেখতে পারে। একজন মানুষ সাধারণ দৃষ্টিতে ৬০ ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড দেখতে পারে, আর একটি ফড়িং দেখতে পারে ৩০০ ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড। এই গঙ্গাফড়িং তাদের এই বিচিত্র চোখ দিয়ে এমন এক বিচিত্র দুনিয়া দেখতে পায় যা আমরা কখনোই দেখতে পাবো না। কারণ একটি ফড়িং অতিবেগুনি রশ্মি পর্যন্ত দেখতে পারে।



গঙ্গাফড়িংদের ৬টি পা থাকলেও তারা হাঁটতে পারে না। তাদের পা গুলি কাঁটাযুক্ত, ডালপালায় বসার উপযোগী। এই কাঁটাযুক্ত পা গুলি দিয়ে শিকার ধরে রেখে অনায়াসে উড়ে যেতে পারে। গঙ্গাফড়িংদের মুখে আছে দাঁতসহ মজবুত চোয়াল। এরা মশা এবং অন্যান্য ছোট-ছোট পোকামাকড় যেমন: মাছি, মৌমাছি, পিঁপড়া, প্রজাপতি ইত্যাদি শিকার করে খায়।



এদের সাধারণত পুকুর, হ্রদ, ঝর্ণা এবং জলাভূমির আশেপাশে পাওয়া যায়, কারণ এদের লার্ভা বা নিম্ফ জলে বাস করে। গঙ্গাফড়িং এর যৌনমিলনের কয়েকটি বিচিত্র প্রক্রিয়া রয়েছে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে স্ত্রী ও পুরুষ ফড়িং একসঙ্গে ওড়ে এবং উড়ন্ত অবস্থাতেই মিলন সম্পন্ন করে। স্ত্রী ফড়িং ডিম জলে বা জলজ আগাছার উপর লাগিয়ে দেয়। একটি স্ত্রী ফড়িং ৮০০টি পর্যন্ত ডিম পাড়ে। ৩ সপ্তাহের মধ্যে ডিম বাচ্চা বের হয়। এদের নিম্ফ বলে। এই নিম্ফ পানিতে ১-৫ বছর কাটায়। এরা জলজ ক্ষুদে প্রাণী মেফ্লাই ও মশার লার্ভা খেয়ে বড় হতে থাকে। বড় হতে হতে এরা প্রায় ১২ বার খোলস পালটায়। আর পূর্নাঙ্গ গঙ্গাফড়িং অবস্থায় তার জীবন কাল হয়ে থাকে ৬ মাসের মতো।



বাংলাদেশের Aeshnidae, Gomphidae Cordulogastridae ও Libellulidae গোত্রের প্রায় ৩০টি প্রজাতির গঙ্গাফড়িং এর দেখা মেলে।

বিভিন্ন সময় আমাদের আশ্রমের আশপাশ থেকে ছবিগুলি তুলেছি আমি।
সূত্র : উইকিপিডিয়া, বাংলাপিডিয়া



=================================================================
সিরিজের পুরনো পর্বগুলি দেখতে -
গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং - ০১
গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং - ০২
গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং - ০৩
গঙ্গাফড়িং বা ফড়িং - ০৪
=================================================================

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

শেরজা তপন বলেছেন: পা আছে কিন্তু হাঁটতে পারে না। প্রকৃতির আরেকটা বিচিত্র খেয়াল!!

১০ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এদের সবচেয়ে চমকপ্রদ অংশ হচ্ছে চোখ। কি বিচিত্র এক দুনিয়া এরা দেখে!!

২| ১০ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১৩

শাওন আহমাদ বলেছেন: ফড়িং এর রঙ আর রূপ আমাকে সবসময় আকর্ষণ করতো, কতো সময় যে এই ফড়িং এর পিছনে ঘুরে পাড় করেছি! ধন্যবাদ ভাইয়া তথ্যবহুল পোস্ট দেয়ার জন্য।

১০ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমিও প্রচুর সময় ব্যয় করেছি ফড়িং ধারা জন্য।
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য।

৩| ১০ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

শাওন আহমাদ বলেছেন:




এগুলো আমার তোলা। :|

১০ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ছবি দুটি খুবই সুন্দর হয়েছে।

৪| ১০ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: ফড়িং বিবর্তিত হতে পারে আর মানুষ বিবর্তিত হলই মোল্লাদের যত সমস্যা।ছোট বলায় অনেক সময় নষ্ট করেছি ফড়িং ধরার জন্য।

১০ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমিও প্রচুর সময় ব্যয় করেছি ফড়িং ধারা জন্য।

৫| ১০ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:০৬

স্মৃতিভুক বলেছেন: ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন, জলদস্যু। এদের ধরার জন্য কত যে দৌড়ে বেড়িয়েছি মাঠের চারদিকে। কিছুটা নিষ্ঠুরও ছিলাম, এদের লেজে সুতো বেঁধে উড়ানোর চেষ্টা করেছি ঘুড়ির মতন, পাখা চেপে ধরে এদের মুখের মধ্যে ছোট্ট পোকা ধরে দেখার চেষ্টা করেছি কিভাবে কচ-কচ করে চিবিয়ে খায়....! সবচেয়ে অবাক করতো এদের অবয়ব, হুবহু হেলিকপ্টারের ছোট্ট রেপ্লিকা মনে হতো।

যাইহোক, গঙ্গাফড়িঙের কিংতু দাঁত নেই। ওরা ওদের মজবুত চোয়ালেকে (ম্যান্ডিবলস) ব্যবহার করে অনেকটা দাঁতের মতোই এবং মজার ব্যাপার হলো পূর্ণবয়স্ক গঙ্গাফড়িং উড়তে উড়তেই খেতে পারে।

ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার একটি পোস্টের মাধ্যমে ছোট্টবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।

১০ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকেও জানাই সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য।
- আমার মনে হয় ছোট বেলায় যারাই ফড়িং এর পিছনে দৌড়েছে তারা সকলেই ফড়িং এর সাথে ঐ নিষ্ঠুর কাজ গুলি করেছে। কেউ কেউ একটু বেশী করেছে, কেউ একটু কম। আমি বেশী করার দলে।

৬| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:০৭

স্মৃতিভুক বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, আপনার "মানিকগঞ্জ - টাঙ্গাইল ঐতিহ্য সফর ২০২৩" এর আপডেট তো পেলাম না এখনো।

গত সপ্তাহে আবার গেছিলাম পাহাড়ে, সেখানকার কিছু ছবি শেয়ার করছি আপনার সাথে।

আর ও হ্যাঁ, একেবারে চাঁড়াল গোত্রীয় মানুষ আমি - আপনার সুবাদে এখন টুকটাক ছবি তোলার চেষ্টা করছি - এজন্য আপনি ধন্যবাদ প্রাপ্য।

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- মানিকগঞ্জ - টাঙ্গাইল ঐতিহ্য সফর ২০২৩ ভালো হয়েছে। ভোরে বের হওয়ার কথা থাকলেও একজনের কারণে প্রায় ১৫-২০ মিনিট দেড়ি হয়েছিলো বের হতো। আর আমার ঘুমের কারণে ড্রাইভার উলটা পথে রওনা হওয়া প্রথম দুটি স্পট বাদ পরেছে। আর দুপুরে খাওয়ার পরে বেশ কয়েকজন সিরিয়াল দিয়ে প্রকৃতির ডাকে সারা দেওয়াতে অনেকটা সময় লস হয়ে যায়। ফলে আমি রেগে গিয়ে আরো একটি স্পট বাদ দিয়ে দেই। ৩টি স্পট বাদ দিলেও সফর সফল বলা চলে।।

- আপনি ছবি শেয়ার করছেন দেখে আনন্দিত হলাম। আলাদা টপিক করে ছবি পোস্ট করুন, সকলে দেখুক।

৭| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:০৯

স্মৃতিভুক বলেছেন:

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পথ-পাহার আকাশ!! সুন্দর।

৮| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:০৯

স্মৃতিভুক বলেছেন:

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সুন্দর

৯| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:১০

স্মৃতিভুক বলেছেন:

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এই রকমের পথে চলার আনন্দই আলাদা।

১০| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:১০

স্মৃতিভুক বলেছেন:

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সুন্দর

১১| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:১১

স্মৃতিভুক বলেছেন:

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- গাছটি ভালো বুঝা যাচ্ছে না। ক্যাকটাস?

১২| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ১:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




ফড়িং নিয়ে সুন্দর সুন্দর ছবি সহ পোষ্ট ।
ছবিগুলি খুবই সুন্দর হয়েছে ।
প্রজাপতি ও ফড়িং নিয়ে বরাবড়ই আমার বেশ কৌতুহল ছিল ও এখনো আছে ।
প্রজাপতি আর ফড়িং নিয়ে এই সামুতেই আমার একাধিক পোষ্টও রয়েছে ।
ইচ্ছে হলে ঘুরে আসতে পারেন এখানে
প্রজাপতি প্রজাপতি কোথায় পেলে ভাই এমন রঙ্গিন পাখা ( প্রজাপতি জীবন কাহিনী )
সেই ছোটকালেই ফড়িং আর প্রজাপতি ধরার জন্য বনে বাদারে ধান ক্ষেতে ঘুরে বেড়িয়েছি । আমার ছোট ফুফু
খাচায় টিয়া পাখী আর ময়না পাখী পোষতো । তাঁর পাখীর জন্য ঘাস ফড়িং ছিল একটি প্রিয় খাদ্য ,আর সেটা
সংগ্রহের ভার ছিল আমার উপরই । ফড়িং যে আমাদের ইকো সিসটেমের জন্য কত উপকারী সেই ছোট বেলায়
তা জানা না থাকলেও এখন জানি এরা ইকো সিসটেমের জন্য আমাদের কাছে কত উপকারী ।

পৃথিবীর অতি আদিম এই জীবটি নিয়ে অতীতে মানুষের এত মাতামাতি ছিলনা । কিন্ত কালক্রমে এরা উঠে
আসে আমাদের সাহিত্য , সংস্কৃতি ও আঁকা আঁকিতে ।
আজ হতে প্রায় হাজার বছর আগে ফড়িং নিয়ে চীনের ইউয়ান ডাইনেস্টি আমলের চিত্রশিল্পী
কিং জিয়াং ( ১২৩৫-১৩০৫) অঙ্কিত একটি চিত্র কর্ম সংযুক্ত করে গেলাম এ সাথে ।

সুত্র https://en.wikipedia.org/wiki/Qian_Xuan,

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
- আপনার পোস্টে ঘুরে এলাম, প্রিয়র তালিকাতেও যুক্ত হলো আপনার পোস্টটি।

১৩| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ২:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ,
উপরে দেয়া সুত্রটির লিংক কাজ করছেনা , তাই আবারো দিলাম , দেখি এবার আসে কিনা ।
https://en.wikipedia.org/wiki/Qian_Xuan

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এই লিংকটিদে ঢুকা যাচ্ছে।

১৪| ১১ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

সোনালি কাবিন বলেছেন: সেইরাম ছবি তুলেছেন । ++++

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য ও প্লাসের জন্য।

১৫| ১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: দুই এবং তিন নম্বর ছবিটা আমার কাছে মারাত্বক সুন্দর লাগছে । একেবারে স্পষ্ট । চমৎকার ।

১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।

১৬| ১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর। শাওন ভাই এর ছবিগুলোও সুন্দর হয়েছে।

১১ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
- শাওন ভাইয়ের ছবি গুলি আসলেই সুন্দর।

১৭| ১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: ফড়িং গুলো দরিদ্র মনে হচ্ছে। হয়তো ক্যামেরার দোষ। অথবা আসলেই এগুলো দরিদ্র ফড়িং।

যাইহোক, ফড়িং নামে একটা মুভি আছে। কলকাতার বাংলা মুভি। দারুন মুভি দেখেছেন? আমি চার বার দেখেছি।

১১ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ফড়িং গুলো দরিদ্র না, বরং দরিদ্র আমার মোবাইলটি। ১০ হাজার টাকার মোবাইলের ক্যামেরায় এরচেয়ে বেশী জৌলস আসে না ভাইজান।
- ফড়িং সিনেমাটি আমি দেখি নাই।

১৮| ১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৩১

মোগল সম্রাট বলেছেন:
ছোটবেলায় এগুলো ধরে ধরে বয়ামে ভরে রাখতাম। গাব গাছের আঠা নারকেল গাছের শলার মাথায় লাগিয়ে আস্তে আস্তে গিয়ে ফড়িংয়ের পাখনায় ছোয়াতাম । তখন ফড়িং আটকে যেতো ।

বাল্যকালের সৃতি মনে করিয়ে দিলেনরে ভাউ।

১১ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমরা কাফিলা গাছের আঠা পাটের শোলায় আটকে নিয়ে ফড়িং ধরতাম। এটি ছাড়াও আরো নানান টেকনিক ব্যবহার করতাম। আহা, সেই দিনগুলি আর ফিরে আসবে না। আমাদের বাচ্চারা সেই সব দিনের কিছুই ছোঁয়া পাবে না।

১৯| ১১ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

স্মৃতিভুক বলেছেন: @ জলদস্যু, আমি আসলে নিশ্চিত নই, প্রথম পাতায় লিখতে পারবো কিনা। আর কিছু একটা লিখতে হলে যে পরিমান মেধা আর ধৈর্য্য লাগে, তা আমার নেই। তবে দেখি, চেষ্টা করবো হয়তো এরপর থেকে (ঠিক ছবি তোলার মতন - হা হা হা)।

মনে হয় ক্যাকটাস, ঠিক বলতে পারবো না। গাছ তেমন চিনি না। আর ছবি যখন তুলছিলাম, বেশিরভাগ মনোযোগ ছিল দূরের পাহাড়ের দিকে।

১২ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পোস্ট করতে না পারার কোনো কারণ নেই। পোস্ট করুন। শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.