নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমোদাচির ব্লগবাড়িতে স্বাগতম!!

তোমোদাচি

শিকড়ের টানে শিকড় গেড়ে বসতে শিকড়ের কাছে ফিরছি .।

তোমোদাচি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাপানিজদের ধর্ম পালন (৬)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯



পৃথিবীতে ধর্মহীন জাতি হিসেবে জাপান অন্যতম; শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ লোক এখানে কোন ধর্ম বিশ্বাস করে না বা পালন করে না। ধর্মহীন মানে ঠিক নাস্তিক নয়; জাষ্ট এরা ধর্ম কে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে ধরে না। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে আসলে এদের অবস্থাটা বুঝানো কষ্টকর, কারণ আমাদের দেশের অধিকংশ মানুষ পালন করুক না করুক কোন না কোন ধর্মে বিশ্বাস করে। আর যারা নাস্তিক তারা তো ধর্ম বিষয়ে আরো বেশী কনসার্ন! নিজেদের সমস্ত মেধা, বুদ্ধি এমনকি নিরবুদ্দিতা ;) দিয়ে ধর্মকে মিথ্যা প্রমানে ব্যস্ত থাকে। অনেকে ধর্ম নিয়ে বিশাল পড়াশুনা করে ধর্মের ফুটা বের করার জন্য এবং তা নিয়ে উপহাস করে নিজেকে তথাকথিত স্মার্ট প্রমান করার জন্য। জাপানিজদের ব্যাপারটা ঠিক তার উল্টো, ওরা ধর্ম কে নিয়ে তেমন একটা ভাবে না। এখানে কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সরকারী ছুটি নেই। ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন বলতে ক্রিষ্টমাস নিয়ে এদের খুব লাফালাফি করতে দেখা যায়; কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে জাপানে মাত্র ২% লোক ক্রিষ্টান ধর্ম বিশ্বাস করে যার অধিকংশ বিদেশী। আসলে এরা ক্রিষ্টমাস পালন করে জাস্ট এঞ্জয় করার জন্য। এরা স্পেসিপিক কোন ধর্মে বিশ্বাস করে না তাই এদের কোন ধর্মের সাথে বিরোধও নেই; এদের গডের পরিমান কয়েক মিলিয়ন; বাতাস, পানি, সূর্য থেকে নিত্য ব্যবহার্য সকল জিনিসপত্র কে এরা গড মানে। একদিন আমার সুপারভাইজার বলছিলেন আসলে আমরা ধর্ম পালন করি জাষ্ট একটু একজয় করার জন্য, একটূ ড্রিংক করার ওসিলা হিসাবে, তোমাদের মসজিদে যেয়ে যদি পান করা যেত তাহলে আমরা মসজিদেও যেতাম!!



তবে ইদানিং খ্রিষ্টানরা জাপানিজদের মধ্যে ধর্ম প্রচারের ব্যাপক আয়োজন করছে, কিন্তু খুব একটা সুবিধা করতে পারবে বলে মনে হয় না। এরা ধর্মের কথা বলতে গেলে খুব মনোযোগ দিয়ে শুনে; সুগোই, সুগোই (খুবই সুন্দর!) ... বলে বিশ্বয়ও প্রকাশ করে। মনে হবে এই বুঝি পটে গেল :), কিন্তু না, ওই পর্যন্তই ... পালন করতে বল্লে বলবে “সোত্তো মুজুকাশি নে” ... (আমতা আমতা করে জাপানীজ স্টাইলে না বলা আর কি!)।/:) জাপানে মুসলিমের সংখ্যা ৪/৫ লাখের বেশি হবে না যার অধিকংশই বিদেশী। ইদানিং বিদেশীদের নির্মিত মসজদের সংখ্যাও বাড়ছে।



এখানে দুটি ধর্মের কিছুটা প্রচলন আছে, শিন্টো আর বৌদ্ধ। শিন্টো হচ্ছে জাপানিজদের আদিম ধর্ম আর ৬ শতকের দিকে চীন থেকে ইম্পোরটেড হওয়া ধর্ম বৌদ্ধ। ধার্মিক লোকজন এই দুই ধর্ম বা অনেক ক্ষেত্রে দুইটা একসাথে (একটা আরেকটার পরিপূরক হিসাবে)পালন করে। সিণ্টো ধর্ম আসলে জাপানের বাইরে অন্য কোথাও নেই তাই এদের সম্পর্কে খুব বেশী জানা যায় না। এদের নির্দিষ্ট কোন ধর্ম প্রচারক বা ধর্ম গ্রন্থ নেই। এরা বিশ্বাস করে মানুষ মরে গেলে কামী (দেবতা) হয়ে যায় এবং তারা স্রাইনে (ধর্ম পালনের ঘর, উপরের ছবিটা একটা স্রাইনের) বসবাস করে। বছরে নিয়ম করে স্রাইনগূলোতে মাতসুরী (অনুষ্ঠান) হয়, কামী গুলোকে বাইরের দুনিয়া দেখানোর জন্য। আমি শুনেছি স্রাইন গুলোতে নাকি বড় একটা আয়না থাকে যেখানে মানুষ যেয়ে তার আত্মশুদ্ধি লাভ করে বা মনের বাসনা জানায়। আসলে নিজেই নিজের সামনে দাড়ানোর মত একটা ব্যাপার। প্রকৃতপক্ষে ধমীয় আচার আচরণ পালন করার দায়িক্ত এরা দিয়ে রেখেছে প্রিষ্টদের উপর, সাধারন মানুষের ধর্ম পালন জন্ম, বিয়ে, মৃত্যু আর নববর্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ।



জাপানীজরা ধর্ম পালন করে না তাই বলে কি এরা বর্বর, অসভ্য? মোটেও সেরকম নয়, বরং জাপানীজরা কোন ধর্ম পালন না করেও যে কোন ধার্মিক জাতির তুলনায় তাদের প্রাত্যহিক জীবনে ধর্মের অনুশাসন মেনে চলে। আগেও বিভিন্ন সময় উল্লেখ করেছি, এখানে আবার কিছু গুনের কথা উল্লেখ করি যে গুলো সাধারণত আমরা ধর্ম পালনের মধ্যদিয়ে অর্জন করতে চাইঃ



সততাঃ জাপানিজদের সততা প্রশ্নাতীত; এমনকি এরা ব্যাবসার ক্ষেত্রেও ছলনার আশ্রয় নেয় না। আপনার কাছে কোন জিনিস বিক্রি করতে গেলে ওরা যদি বুঝে আপনি এর খারাপ দিক গুলি না জেনেই কিনছেন তাহলে তারা আপনাকে তা বুঝিয়ে দিবে আপনি না জিজ্ঞাসা করলেও।



নিওমানুবরতিতাঃ এদের নিয়মানুবর্তিতা মনে হয় একটু বেশী, যে কারনে এদেরকে রোবট জাতী বলা হয়। সকাল সকাল ঘুমাতে যাওয়া আর খুব সকালে ঘুম থেকে উঠা মনে হয় সব ধর্মের নিয়ম পালন করতেই করা লাগে যেটা এরা এদের অভ্যাসের অন্তরগত করেছে। রাত ৮ টার পর জাপানে কোন বাচ্চা সম্ভাবত জেগে থাকে না (অবশ্য আমার ছেলে ঘুমাতে যায় ১২ টার সময় তাও মায়ের ধমক খেয়ে/:))



চুরি-ডাকাতিঃ জাপানে চুরি ডাকাতি নেই বললেই চলে, ইদানিং কিছু ঘটনার কথা শোনা যায় যার অধিকংশ চাইনীজ বা ফ্রাস্টেডেড জাপানিজদের কাজ। সাধারণত রাস্তা ঘাটে কোন মুল্যবান জিনিস পড়ে থাকলেও এরা ছুঁয়ে দেখে না, যদি কেও নেই সেটা পুলিশের কাছে দেওয়ার জন্য।



বিনয়ঃ বিনয়ী জাতী হিসাবে জাপানিজদের সুনা্ম সারা বিশ্বে, এদের ল্যাংগুয়েজে সবচেয়ে বড় পার্ট হচ্ছে কত রকমে বিনয় প্রকাশ করা যায়।



কর্তব্যপরায়নাতাঃ নিজের কর্তব্য বা ডিউটি কে এরা ইবাদত মনে করে এবং তা যথাযথ পালন করে। এই জন্য পাবলিক সার্ভিসে জাপান বিশ্বে সেরা। কোন অফিসে কোন কাজে গেলে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য।



অন্যকে হার্ড না করাঃ আপনি হার্ড হবেন এই ভেবে ওরা “ না “ কথাটাও এমন সুন্দর কওরে বলবে যে আপনি প্রথম প্রথম বুঝতেই পারবেন না যে আপনাকে না বল্ল নাকি হ্যাঁ বল্ল। ৪ বছরের বেশী জাপান থেকে এখনও আমি কনফিউসড হয়ে যায়!



পরিচ্ছন্নতাঃ জাপানিজদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে আলাদা পোষ্ট ছিল তাই এ ব্যাপারে কিছু বল্লাম না।



এমন অসংখ্য উদাহরন দেওয়া যাবে যা মূলত ধার্মিক হয়েও আমরা পালন করতে পারি না, অথচ জাপানিজরা তা তাদের চরিত্রের অংশ হিসাবে বানিয়ে ফেলেছে। এটা কিভাবে সম্ভব হয়েছে তা বিরাট এক বিশ্বয়!!



আমরা যে যে ধর্মে বিশ্বাস করি মনে করি আমারটা বাদে অন্য সব ভুল, অন্য সবাই দোজখে/নরকে যাবে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেটা মনে করি না; আমার যুক্তি আল্লাহ্‌ দোজখের চেয়ে বেহেস্ত বানিয়েছেন বেশী (ইসলাম ধর্ম মতে), উনি নিশ্চয় বেহেস্ত ফাকা রাখার জন্য সেটা করেন নাই। মুসলমানরা বিশ্বাস করে ইমান না আনলে যে যত ভাল মানুষই হোক না কেন বেহেস্তে যেতে পারবে না। কিন্তু জাস্ট একটা যুদ্ধে একটা কুকুর মুসল্মানদের সাহায্য করার জন্য আল্লাহ্‌ সেই কুকুর কে বেহেস্তে নেওয়ার কথা বলেছেন। আসলে কে পরকালে শান্তিতে থাকবে আর কে কষ্টে থাকবে এ সিদ্ধান্ত একমাত্র তার যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি বেহেস্ত-দোজখের মালিক; আমাদের এবিষয়ে কোন সার্টিফি্রিষ্টি না দেওয়ায় ভাল।





----------------------------------------------------------

বিজ্ঞাপনঃ ;)

সাধারণ জাপানিজদের আচার ব্যবহার নিয়ে লেখা পূর্বের ব্লগ গূলোঃ

জাপানিজঃ আজব এক জাতি !!!



গাড়ীর হর্ন ঃ জাপানীজ স্টাইল !!! :) (২)



নিরবাচনী প্রচারণা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৩)



ময়লা ফেলা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৪) :-* :-/



জাপানীজ ওন্সেন বা গন গোছল (৫)

-------------------------------------------------------------



মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +২৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

যোগী বলেছেন: নামাজ রোযা হজ্ব আর মদ্য পান না করা ছাড়া এরা প্রায় ইসলামের সকল বিধানই মেনে চলে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: ঠিক বলেছেন!

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

সবুজ মহান বলেছেন: বরাবরের মত ভাল লাগল ব্রাদার , তয় সামনে কিছু ফডু ব্লগ চাই এইরাম

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

তোমোদাচি বলেছেন: হ্যাঁ, সুমোতে একবার গেছি!!

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

লেজ কাটা বানর বলেছেন: তোমোদাচি মানে কি?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

তোমোদাচি বলেছেন: তোমোদাচি জাপানী শব্দ, মানে বন্ধু

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

অচিন.... বলেছেন:

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০

নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: আপনার জাপান সিরিজের সবগুলো লেখাই ভাল লেগেছে। :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে;
আসলে আমার দৃষ্টিতে জাপানিজদের যেভাবে দেখেছি সেটাই লেখার চেষ্টা করেছি।
অন্যদের মূল্যায়ন ভিন্ন হতে পারে।

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

mahee বলেছেন: japan to suicide e o no. 1 chilo

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

তোমোদাচি বলেছেন: এখনও আছে, সেটার কারণ সম্ভবত ভিন্ন, দেখি সে বিষয়ে আরেক পোষ্টে কিছু লেখা যায় কি না।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

রোড সাইড হিরো বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট।

থিসিসের কাজে জাপানিদের সাথে থাকার সময় আমি একটু বুঝেছি। আমার রুমমেট ছিল এক জাপানি। তার সাথে টুকটাক বিষয় নিয়ে কথা হত। ধর্মীয় বিষয়ে তাকে জিগ্গেশা করাতে ও বলেছিলো যে, ওর বাবা আর মা ধর্মহীন আর ও মাঝে মাঝে চার্চে যায়। আমাদের দেশের ধর্মের কথা বললে ও পুরো অবাক হয়ে যায়, যখন বলেছিলাম আমাদের দেশে যেকোন মানুষের পরিচয় এর জন্য একটা ধর্ম থাকতেই হয়, ধর্মহীন পরিচয় সমাজে দেওয়া যায় না। নাহলে সমাজচ্যুত করা হয় সেসব ধর্মহীনদের...

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

তোমোদাচি বলেছেন: হা হা হা ... ভাল বলেছেন !!

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

লুকার বলেছেন:
পূর্বে এরা বর্বর জাতি ছিল। জাত্যাভিমান ছিল প্রচন্ড। ১৮০ ডিগ্রী পরিবর্তন হইল কেমনে? নাকি বর্বরতা সুপ্ত অবস্থায় আছে?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার প্রশ্ন টা শুধু আপনার একার নয় আমার আপনার মত অনেকেরই!

নাকি বর্বরতা সুপ্ত অবস্থায় আছে?

হ্যাঁ অনেকেই সেটা বলেন, কিন্তু প্রকাশ্যে নেই বললেই চলে।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আমি জাপানে থাকি না তাই এতেও জানিনা তবে এটা জানি দুনিয়ার যেকোনো ইসলামিক দেশের জাপান অনেক ক্ষেত্রে ইসলাম বেসি পালন করে। আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম পেপারে পড়ে যে সুনামির পর সুনামিতে ভেসে যাওয়া টাকা পয়সা বা মূল্যবান কিছু ভেসে ফেরত আসলে তারা সেটা তাদের সরকারি নাকি কি বিভাগ আছে সেখানে জমা করে। ৬/১ বছর কেও দাবি না করলে সেটা সরকারে সম্পত্তি বলে গণ্য হয়ে। ইসলামে কিন্তু সেম বিধান। কোন কিছু পেলে সেটার মালিক কে ১ বছর পর্যন্ত খুজতে হবে। না পেলে তারপর যে পাইছে সে ইউজ করতে পারে। কিন্তু মালিক এসে গেলে তাকে ফেরত দিতে বাধ্য।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকে আর একটা গল্প বলি, এটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম সেখান থেকে একটা অংশ এখানে কপি-পোষ্ট করছিঃ
প্রথম ঘটনাটি গত বছর জাপানে ভুমিকম্প-সুনামীর সময় দায়িক্ত পালনকারী এক ফিলিপিনো ভলান্টিয়ারের তার স্বজনদের লেখা একটা চিঠি থেকে জানা। চিঠিটি ওই সময় খুব সাড়া জাগিয়েছিল; চিঠির কথা গুলো লাইন বাই লাইন মনে নেই তবে ঘটনাটি এরুপ। ভদ্রলোক একটা ক্যাম্পে খাবার বিতরণের কাজ করছিলেন। সবাই লাইন ধরে দাঁড়িয়ে খাবার সংগ্রহ করছে, অনেকেই আহত হয়েছেন বা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। এর মধ্যে একটা ১৩-১৪ বছরের বালকও ছিল যার মা-বাবা সুনামীতে হারিয়ে গেছে। খাবার নেওয়ার লাইন ছিল অনেক লম্বা, তুষার পাতের মধ্যে ছেলেটি ঠক ঠক করে কাপছিল। এই দৃশ্য দেখে ভদ্রলোকের খুব মায়া হয়, সে এগিয়ে গিয়ে একটা খাবার প্যাকেট এনে ছেলেটির হাতে দেয়। ছেলেটি প্যাকেট টি নিয়ে কিছুক্ষন এদিক সেদিক তাকিয়ে প্যাকেটি আবার খাবার বিতরণের জায়গা রেখে আসে। এটা দেখে ভদ্রলোক ছেলেটিকে এসে বলে ওটা রেখে আসলে কেন? ওটাতো আমি তোমাকে খেতে দিয়েছি। ছেলেটি অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে বল্ল আমি কেন আগে নেব, জুম বাং ... (কথাটার বাংলা অর্থ এমন- যে আগে এসেছে সে আগে পাবে)

মুল পোষ্টঃ View this link

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

নেংটি ইদুর বলেছেন: আপনি খুব সুন্দর করে বর্ননা দেন :) :)
+++++

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

তোমোদাচি বলেছেন: আমি পোষ্ট লেখার সময় ধরে নিই এই বিষয়ে আমি কাওকে গল্প বলছি, বেশী তথ্য উপাত্ত দিয়ে এটাকে রীচ করার কোন ইচ্ছা নেই। বরং আমার মত করে আমার দেখা জিনিশগুলো বর্ণনা করি।
তাই প্রতি পোষ্টে বলার চেষ্টা করি এটা নিতান্ত আমার বিশ্লেষণ, অন্যদের ভিন্ন মত থাকতে পারে।

যেমন ধরুন এখানে অনেক বাংগালি ই আছে জাপানিজদের সমালোচনায় পঞ্চমুখ! তাদের চোখে জাপানিজদের খারাপ জিনিষের অভাব নেই, কিন্তু আমি জাপানিজদের মধ্যে ভাল জিনিষ ই বেশী খুঁজে পেয়েছি।
এবিশয়ে আমি প্রাই-ই একটা কথা বলে থাকি। আসলে জাপানিজরা মানুষ হিসাবে কতটা উন্নত সেটা আর যা-ই হোক আমরা সেটা কে মাপার স্কেল হতে পারি না, কারণ আমরা মানুষ হিসাবে খুব একটা উন্নত প্রজাতীর না!

ধন্যবাদ আপনার কমেন্টের জন্য

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকে ও শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: দারুণ পোস্ট, ধর্ম নিয়ে আপনার দর্শনের সাথে সহমত!

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ সহমত জানানোর জন্য।

১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

শীলা শিপা বলেছেন: আপনার জাপান নিয়ে লেখা পড়ে পড়ে আমার জাপানে যেতে ইচ্ছা করে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

তোমোদাচি বলেছেন: স্বপ্ন থাকলে আর লেগে থাকলে একদিন অবশ্যই আসতে পারবেন।

আমার টা যখন পুরন হয়েছে আপনার টাও হবে!

ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য !

১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

বুঝিনাই বলেছেন: আজকে পর্ব শেষ হওয়ার পর বিজ্ঞাপন দিলেন ;) ;) ;) , আগের পুরান পদ্ধতিটাই তো ভাল ছিল :) :) :) , যাইহোক বরাবরের মতই ভাল পোস্ট, জতই দিন যাচ্ছে আপনার পোস্ট ততই ভাল পাইতেসি :) :) :)



প্লাস নেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

তোমোদাচি বলেছেন: স্টাইল একটু চেঞ্জ করে দেখলাম



সামনে আরো আইতাছে,

জাপানীজ গো ১৪ গুষ্টি উদ্ধার কইরা ছাড়ুম!!

১৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

বৈরাম খাঁ বলেছেন: জাপান যাইতে মুন্চাই,কেমতে যাইতাম।ধন্যবাদ ভাই সুন্দর সুন্দর পোষ্ট দেওয়ার লাইগ্যা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৪

তোমোদাচি বলেছেন: চইলা আসেন!

১৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৪

জানতেএলাম বলেছেন: +++++++++++++++++্

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্য ----------------- বাদ!!

১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

মুহিব বলেছেন: সিরিজ তো ভাল লাগছে। শেষের প‌্যারাটা আরও ভাল লাগল। যিনি বেহেস্ত বানিয়েছেন এবং কাকে প্রবেশ করাবেন সেই দায়িত্বে আছেন, তিনিই চিন্তা করুক কাকে কাকে নিবেন। আমার তো বলা ঠিক না যে মাদার তেরিজা বেহেশ্তে যাবে কি যাবে না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ!

শেষ প্যারাটা জাষ্ট আমার দর্শন, অন্যদের ভিন্ন মত থাকলে তরকে যেতে চাই না।

এই সিরিজে আরো কিছু পোষ্ট দিব ভাবছি, সব মিলিয়ে ১০ টা আশা করছি, পড়ার আমন্ত্রন রইল!

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

নাজিম রেজা বলেছেন: জাপানীদের 'বিনয়' আমার অনেক পছন্দ। বিশেষ করে অ্যানিমিগুলোতে দেখে আমি মুগ্ধ। তবে তারা ধর্ম পালন না করেও ক্রিসমাস নিয়ে যেভাবে লাপালাপি করে (টিভি এবং অ্যানিমি দেখা অনুযায়ী) তা আমি মনে করে কর্পোরেট দুনিয়ার কারসাজি। এতে করে তারা অনেক বেশি বেচা বিক্রি করতে পারবে (যেমন গত বছর দুনিয়া ধ্বংস হবে বলে করেছে)। এদের সততাও অন্য অনেক দেশ থেকে আলাদা। তবে এদের দেশে দুনিয়া কাপানো বেশ কিছু ধর্ষণের ঘটনা আছে।

আপনার ছেলের কথা অনেক বার আসছে। তাই জিজ্ঞেস করছিঃ তার নাম কি এবং বয়স কত, কোন ক্লাসে পড়ে? (জাপানীদের মত এইটা পারলাম না, পারসোনাল প্রশ্ন করতে ফেললাম।)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: সমস্যা নেই আমি তো আর জাপানীজ নই!

ওর নাম রাদিল, বয়স সাড়ে ৫।
জাপানে ৬ বছর থেকে স্কুল, তাই এখনো স্কুলে ভর্তি করাই নি তবে ডেকেয়ারে যায়, সেখানে থেকে জাপানীজ শিখেছে, আমাদের থেকেও ভাল পারে ;)

কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ!

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

টেকনিসিয়ান বলেছেন: আজই ব্লগ খুলে দেখলাম আমি জেনারেল, মন্তব্য করতে পারব। আপনি আমার অনুসারিত ব্লগার তাই আপনার এ লেখাটি সহজে পেয়ে গেলাম। এতদিন আমারও একটি প্রশ্ন মনে মনে ঘুরপাক খাচ্ছিল ‍‍"তোমোদাচি" শব্দের অর্থ কি ?

উত্তরটা ৩নং প্রশ্নে পেয়ে গেলাম।

"জাপানীজ গো ১৪ গুষ্টি উদ্ধার কইরা ছাড়ুম!!" .............. আমরা পাঠকমহল অপেক্ষায় আছি।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ভাল লাগল আপনার কমেন্ট পেয়ে।
আরেকটা পোস্টের অরধেক লিখেছি, কাল পোস্ট করব আশা করি।

ভাল লাগবে হয়ত!
শুভ কামণা

২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

পূরান পাগল বলেছেন: এই লেখাটাও অসাধারন।ভালো থাকবেন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

তোমোদাচি বলেছেন: আপনি ও ...

২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৪

খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই নেক্সট পোস্ট কবে পাব। +++++++++++++++++++

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: আজই ইনশাল্লাহ!

২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: এখানে অনেক বাংগালি ই আছে জাপানিজদের সমালোচনায় পঞ্চমুখ! তাদের চোখে জাপানিজদের খারাপ জিনিষের অভাব নেই, কিন্তু আমি জাপানিজদের মধ্যে ভাল জিনিষ ই বেশী খুঁজে পেয়েছি।

একেবারে আমার মনের কথাটা বলেছেন।
আমার এক ভাবি প্যারিস, বারলিন,সিডনী ট্রিপ থেকে ফেরার পর জিগ্গেস করলাম,কোন দেশ বেশি ভালো লাগলো?
বলল,জাপান থেকে জাওয়ার পর আর কোনো দেশ ই ভালো লাগেনা!!!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

তোমোদাচি বলেছেন: ঠিক বলেছেন;
জাপানে বসবাস কারী বাঙ্গালী অনেকেই বলেছেন তারা যখন বিদেশ থেকে ফিরে আসে তখন জাপানের মাটিতে পা দিলেই মনে হয় আহ! কি শান্তি ... মনে হয় দেশে ফিরলাম।
জাপানের মাটিতে পা দিলেই মনে হয় এখন আমি নিরাপর যেটা নিজের দেশে গেলেও মনে হয় না।

ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য; আজ আরেকটা বিষয় নিয়ে লিখব ভাবছি, পড়বেন আশা করি!

২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: অবস্যই পড়ব!জাপান বিষয়ক যেকোনো লেখা আমি খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ি।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ !

২৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

ছোট নদী বলেছেন: আপনার জাপানীদের নিয়ে সব গুলো লেখাই চমৎকার ;)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ; আজ আরকেটা দিব ;)

২৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮

কালোপরী বলেছেন: +++++++++++

:) ভাল থাকবেন

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৪

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২২

ইয়ার শরীফ বলেছেন: জাপানিজরা মানুষ হিসাবে কতটা উন্নত সেটা আর যা-ই হোক আমরা সেটা কে মাপার স্কেল হতে পারি না, কারণ আমরা মানুষ হিসাবে খুব একটা উন্নত প্রজাতীর না*****

ভালো লাগলো

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: :-&

২৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাইয়া আপনার জাপান নিয়ে লেখাগুলো আজ পড়ছি। ভালো লাগছে, আরো ভালো লাগছে মন্তব্য এবং তার উত্তরগুলো পড়ে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ!

২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪১

ম্যাকানিক বলেছেন: আপনি হার্ড হবেন এই ভেবে ওরা “ না “ কথাটাও এমন সুন্দর কওরে বলবে যে আপনি প্রথম প্রথম বুঝতেই পারবেন না যে আপনাকে না বল্ল নাকি হ্যাঁ বল্ল। ৪ বছরের বেশী জাপান থেকে এখনও আমি কনফিউসড হয়ে যায়!
খুব সুন্দর করে না বলাটা শুধু জাপানীজরা না পশ্চিমারাও বেশ ভালই বলতে পারে।
চাকরির দরখাস্ত রিফিউজ করবে কিন্তু এমন একটা চিঠি লিখবে যেটা পড়ে আপনার মনে হবে আপনাকে চাকরিতে নিতে না পেরে তারা বিশেষ ভাবে ব্যাথিত এবং আপনাকে এর পরের বারে ডাকবেই ডাকবে।
বাস্তবতা হলো সেই ডাক আপনি জীবনেও শুনতে পাবেন না।
আরেকটা ব্যাপার হলো শত নেগেটিভের মাঝেও পজিটিভ জিনিস দেখতে পাওয়া এবং পাশের লোকের পজিটিভ দিক নিয়ে ব্যাপক প্রসংসা করা তা সে যতই ফাউল কাজই করুক না কেনো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

তোমোদাচি বলেছেন: ঠিক এই একই ব্যাপার ঘটেছিল যখন আমার স্ত্রীর জন্য প্রথমে চাকুরী খুজতে গেছি !!

২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

মোনায়েম বলেছেন: জাপানীদের কাছ থেকে শেখার শেষ নাই।
আপনার লেখা অনেক ভালো লাগে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

তোমোদাচি বলেছেন: অ অনেক ধন্যবাদ !

৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

জাহিদ হাসান বলেছেন: +++++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

তোমোদাচি বলেছেন: ্ধন্যবাদ

৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮

সৈয়দ মনজুর মোর্শেদ বলেছেন: জাপান নিয়ে আপনার লেখাগুলো দারুণ লাগছে। পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। প্লাস+ :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: =p~

৩২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম... :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

তোমোদাচি বলেছেন: বিজ্ঞাপনে কাজ দিছে মনে হচ্ছে, এত দিন পর আপনার মত পাঠক পেলাম! :-/

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

ড. মশিউর রহমান বলেছেন: চমত্কার লেখা। সহমত।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

মুহিব বলেছেন: শেষের লাইনগুলো ভাল লেগেছে। একমত।
মাদার টেরিজা বেশেস্তে যাবেন না - এই কথা কি ভাবা যায়?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

৩৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

রুপ।ই বলেছেন: জাপানিরা কিনত কঠিন বর্বর জাতি ছিল ইতিহাস বলে তারা কি ভাবে এমন হোয়ে গেলো ?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০

তোমোদাচি বলেছেন: এই প্রশ্ন তো আমারো!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.