নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমোদাচির ব্লগবাড়িতে স্বাগতম!!

তোমোদাচি

শিকড়ের টানে শিকড় গেড়ে বসতে শিকড়ের কাছে ফিরছি .।

তোমোদাচি › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমোদাচি - অন্যের জন্যেঃ ওদের কথা অনেকদিন বলা হয় না, আজ একটু বলি???

১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭



সামুতে যারা আমাকে চিনেন তারা অনেকেই জানেন “অন্যের জন্যে” নামে আমার খুব ছোট্ট একটা প্রকল্প আছে। আমি আমার গ্রামের কিছু ছেলেমেয়ের “একাডেমিক অভিভাবকত্ব” গ্রহন করে প্রকল্পটি শুরু করেছিলাম প্রায় দেড় বছর আগে। আমার প্রেরনা, উদ্দেশ্য আর ওদের কথা জানিয়ে সামুতে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম সে সময়। আমার সেই স্বপ্নের প্রকল্পটি আর একটু প্রসারিত হয়েছে; অনেকদিন থেকেই ভাবছি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। কিন্তু দেশের এই ডামাডোলের মধ্যে এই বিষয়ে পোষ্ট দিতে বিব্রত বোধ করছিলাম। এখন মনে হচ্ছে, এই ডামাডোল মনে হয়না খুব তাড়াতাড়ি থামবে। তাই আজই আমার প্রকল্পের কিছু কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।



প্রথমে আমার প্রকল্প সম্পর্কে একটু ধারনা দিই। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য আমার আশেপাশের মানুষগুলো যারা আমার আত্মীয় নন তাদের জন্য কিছু করা। কিন্তু মানুষের জন্য কিছু করতে যে অর্থ প্রয়োজন সেটা আমার কাছে ছিল না। তাই আমি টাকা গোছান শুরু করলাম; প্রতি মাসের বেতন পেলে খুব সামান্য কিছু টাকা একটা খামে করে তুলে রাখতাম। এমাউন্টটা প্রথমে খুব ছোট ছিল, বেতন বাড়ার সাথে সাথে এই টাকাটাও একটু একটু করে আমি বাড়িয়েছি । আমি ভেবে দেখলাম, সংসারে তো সব-ই দিই -সংসারের চাহিদার সীমানা নেই। প্রথম যখন নাম মাত্র বেতনে চাকুরী শুরু করেছিলাম তখন সংসারে যতটুকু অভাব ছিল, এখন তার থেকে মাসিক আয় প্রায় ২০/২৫ গুন বেড়েছে কিন্তু অভাবের পরিমান সেই একই রকম রয়ে গেছে ;) তাই ‘আর্থিক সবচ্ছলতা এলে অন্য মানুষের জন্য কিছু করব’ এই যুক্তির কোন ভিত্তি নেই। সে প্রায় ৫ বছর আগের কথা, দিনে দিনে আমার হাতে এখন ভাল একটা এমাউন্ট জমা হয়েছে। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে দেশে গিয়েছিলাম, তখন ৭ জন ছাত্রছাত্রীর পড়াশুনার খরচ দেওয়ার মাধ্যেমে এই প্রকল্প বাস্তবে শুরু করেছিলাম।



এখন ওরা নতুন ক্লাশে উঠেছে; সবাই ভাল ফলাফল করেছে সেটা বলা যাবে না, তবে এই বৃত্তির জন্য ওদের মধ্যে কিছুটা হলেও পড়াশুনার প্রতিযোগিতা এসেছে। সেটা বুঝতে পারলাম এবার বৃত্তির জন্য ছাত্রছাত্রী বাছায় করতে গিয়ে। এবার টার্গেট ছিল ১০/১১ জন কে বৃত্তি দিব, কিন্তু অনুরোধের ঢেকি গিলতে সেই সংখ্যা ১৫ তে দাড়িয়েছে। ;)

যদিও ওদের চিনবেন না, তারপরও ওদের নাম আর পড়াশুনা সম্পর্কে একটু শুনুনঃ



মোঃ শফিয়ার রহমান, এইচ এস সি (পরীক্ষার্থী)

সৈরভ রায় , দশম শ্রেনী

ফারহানা খাতুন , অষ্টম শ্রেনী

মোঃ ফয়সাল হোসেন , ভোকেশনাল (১০ম শ্রেনী)

ইতি খাতুন , অষ্টম শ্রেনী

সোনিয়া খাতুন , নবম শ্রেনী

রাজু মৃধা , ভকেশনাল (১০ম শ্রেনী)

সুমি খাতুন , অষ্টম শ্রেনী

টোকন মৃধা , এইচ এস সি (পরীক্ষার্থী)

ইতি খাতুন (২) , নবম শ্রেনী

রাসেল , দশম শ্রেনী

তরিকুল ইসলাম , ভোকেশনাল (এস এস সি পরীক্ষার্থী)

মোঃ আবু তালহা , হাফেজী

মোঃ আজিজ মুন্সি , হাফেজী

মোর্তজা মৃধা , দশম শ্রেনী



রেজাল্ট খারাপ করার কারনে গতবারের ২/৩ জন বাদ পড়েছে; বাকীরা এবার থেকে শুরু। ওদের বই কেনা বাবদ এককালীন কিছু টাকা এবং প্রতি মাসে বৃত্তি হিসাবে ক্লাশ অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দেওয়া হচ্ছে। উপরে “একাডেমিক অভিভাবকত্ব” কথাটা ব্যবহার করেছি এই জন্য যে আমি শুধু টাকা হাতে ধরিয়ে দিয়ে দায়িত্ব শেষ করছি না; মাঝে মাঝে ফোন করে ওদের পড়াশুনার খোঁজ খবর নিই, অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি, ওদের কথা শুনি ...। আপাতত প্রবাসে থেকে এর চেয়ে বেশী করা সম্ভব হচ্ছে না; দেশে ফিরলে ওদের সাথে আরো ঘনিষ্ট যোগাযোগ রাখার ইচ্ছা আছে।



“অন্যের জন্যে” প্রকল্পে শিক্ষা বৃত্তি ছাড়াও গত ৪/৫ মাস আগে কিছু মানূষকে বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার একটা কাজ হাতে নিয়েছি। উদ্দেশ্য, আমার টাকা ব্যবহার করে কেও যদি তার আর্থিক অবস্থা একটু উন্নত করতে পারে! ইতিমধ্যে দু’জনকে ভ্যান গাড়ী কিনে দিয়েছি, একজনকে মাছ মারার জন্য জাল কিনে দিয়েছি আর একজন কে সবজীর ব্যবসা করার জন্য কিছু টাকা দিয়েছি। ওরা প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা ফেরত দেয়, মুল টাকা ফেরত শেষ হলে জিনিষটা তার হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে জাল ওয়ালা তার টাকা শোধ করে দিয়েছে। সে আবার তার ছেলেকে একটা ভ্যান কিনে দেওয়ার আবদার করেছে (আবদার অলরেডি গৃহীত ;)) আবদার গৃহীত না হওয়ার কারণ নেই, কারন এই প্রকল্প যিনি চালাচ্ছেন তিনি আবার কাওকে ‘না’ বলতে পারেন না। ;) দয়ার সাগর এক মহিলা! আমি তো মাঝে মাঝে এখান থেকে কিছু টাকা পাঠিয়ে আমার দায় মুক্ত হই, কিন্তু এই কাজের সমস্ত ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হয় এই মহিলাকে। উনিও ব্যাপক উৎসাহে এই কাজ করে যাচ্ছেন সম্পূর্ণ বিনা পারিশ্রমিকে। উনি আর কেও নন, আমার মা; আমার সব চেয়ে বড় অনুপ্রেরণা!



যাই হোক, এই প্রকল্প এখন পর্যন্ত বলার মত তেমন কিছু করতে পারেনি কিন্তু আমার স্বপ্ন অনেক বড়! যদিও আমার সাধ্য খুব কম কিন্তু আমি এটিকে অনেক দূর নিয়ে যেতে চাই। এক সময় মনে হতো টাকাটাই মনে হয় সবচেয়ে বড় বাঁধা। এখন হাতে এই প্রকল্পে খরচ করার মত যথেষ্ট টাকা আছে কিন্তু খরচ করতে পারছিনা। পিঁপড়ার মত একটু একটু করে জমান টাকাতো দু’হাতে উড়িয়ে দিতে পারিনা! ইফেক্টিভ উপায়ে এই টাকাটা মানুষের কল্যাণে লাগাতে চাই। আসলে নিজে উপস্থিত না থেকে এই ধরনের কাজে সাফল্য পাওয়া খুব কঠিন। তাছাড়া যদিও এটা এখন পর্যন্ত চ্যারিটি হিসাবে আছে, প্রকৃতপক্ষে আমি চ্যারিটি করার পক্ষপাতী নই। চ্যারিটির সীমাবদ্ধতা থাকে আমি এটাকে আরো বৃহত্তর অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই। আমি যদিও এই টাকাটা আমার ব্যক্তিগত কাজে কখনও খরচ করব না, কিন্তু আমি এটা চাই যে আমার ইনভেস্টমেন্ট ব্যবহার করে মানূষ তাদের অবস্থা উন্নত করুক এবং এটারও প্রসার হোক। অনেকটা ডঃ ইউনুসের “সামাজিক ব্যাবসা”র মত। কিন্তু মাথায় তেমন ভাল আইডিয়া নেই। ব্লগার বন্ধুদের যদি এমন কোন অভিজ্ঞতা বা ভাল কোন আইডিয়া থেকে থাকে তাহলে তা শেয়ার করলে যারপরনাই কৃতজ্ঞ থাকব। এই পোষ্ট দেওয়ার আসলে এটাই মূল উদ্দেশ্য। মানুষের জন্য কিছু কিছু করার জন্য ভাল কিছু কার্যকরী আইডিয়া চাই।



এই পোষ্ট দেওয়ার অবশ্য অন্য একটা উদ্দেশ্যও আছে। আমার এই উদ্যোগ দেখে যদি কেও অনুপ্রাণিত হয়ে অনুরুপ কিছু শুরু করে সেটাও হবে আমার জন্য বড় পাওয়া। বিশ্বাস করুন, আপনি যদি আপনার ইনকামের ১% বা তার থেকেও কম টাকা মানুষের জন্য ব্যয় করেন তাহলে যে সুখ পাবেন তা সংসারের জন্য বাকী ৯৯% ব্যয় করেও পাবেন না। জাস্ট শুরু করে দিন ... ... ... দেখবেন ভাল লাগবে!



সবাই ভাল থাকবেন!

আমার প্রকল্পের জন্য দোয়া করবেন!!

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৫

দীপ্তপন বলেছেন: এগিয়ে যান।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৬

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে !!

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৪

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এই ধরণের কাজে র অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি -
১)আপনার এই কাজ টাকে নেটওয়ার্কিং এ পরিনত করুন ।মানে যে উপকৃত হলো সে যেন অন্য কাউ কে উপকার করতে পারে ।
২)কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা যায় ,যারা উপকৃত তারা আর উপকার করতে চান না ।
৩)তাই সামান্য সুদে লোন দিন ।আর সেই সুদের টাকা টা আরো এক জনের পিছনে খরচা করুন ।
৪)আপনি আপনার অর্গানিজাসান এর ছাতার তলায় সবাই কে নিয়ে আসুন ।
৫)ভাব টা এমন হবে "যেন সবাই সবাই কে সাহায্য করছে "।
৬)এরপর ধীরে ধীরে গ্রামের মানুষের মাঝে একটা ছোটখাটো ব্যান্ক খুলে ফেলুন ।
৭)প্রতি দিন টাকা জমা করা যাবে এমন ।যেমন দৈনিক ২০ টাকা ।
৮)এরপর সংঘঠন টাকে কাজে লাগিয়ে গ্রামের মানুষ কে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ভাবে জোট বদ্ধ করুন ।
৯)দেখতে হবে গ্রামের টাকা যেন গ্রামেই থাকে ।একটা চেন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে ।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সিদ্ধার্থ. !
আসলে এরকম কিছু গাইডলাইন পাওয়ার আশা করছিলাম!
নেটওয়ার্কিং টা আসলে খুব জরুরী কিন্তু এই মূহুরতে তা শুরু করতে পারছি না বাইরে থাকার কারনে। আমি আপাতত শুরু করেছি জাষ্ট একটা অবস্থান সৃষ্টি করার জন্য; মূল কাজ নিজে উপস্থিত থেকে করতে হবে।
উপকার প্রাপ্তরা এমনিতে অন্যের উপকার করবে না এটা ঠিক বলেছেন তাই তাদের কে একটা সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্ত রা জাষ্ট একটা কমিটমেন্ট দিচ্ছে যে সে বড় হয়ে অন্তত ২ জন কে এমন ভাবে পড়াশুনায় হেল্প করবে। আমি জানি এটা কোন ইফেক্টিভ কিছু না, কিন্তু এর থেকে বেশী ওদের কাছ থেকে আমি কি ই বা নিতে পারি।

আমার মুল টার্গেট সোশ্যাল বিজিনেস; কিন্তু সরাসরি সুদ নিতে চাচ্ছিনা। প্রকল্প কে বাড়ানোর জন্য কিছু একটা উপায় বের করতে চাচ্ছি।

আপনার অন্য পয়েন্ট গুলো আমার চিন্তার সাথে মিলিয়ে দেখব। ভবিষ্যতে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারি।

আবার ও ধন্যবাদ জানালাম!!

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ হোক।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব !!

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

মদন বলেছেন:
পড়ালেখার পাশাপাশি ছোটখাটো কাজ করার মানসিকতা তৈরীতে সাহায্য করুন।
যারা আপাতত আপনার সাহায্য নিচ্ছে তাদের মধ্যেও অন্যকে সাহায্য করার মানসিকতা তৈরীতে সাহায্য করুন।
রেজাল্ট ভালো হলে বৃত্তির পাশাপাশি পুরুস্কারের সুবিধা দিন। টার্গেট দিন, এমন রেজাল্ট হলে এটি পাবে।
আপনার ছাত্র-ছাত্রীদেরকে কম্পিউটার শিক্ষা দিয়ে তাদেরকে টীচার হিসেবে কাজে লাগিয়ে এলাকায় কম্পিউটার ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করুন, তাহলে তাদেরও কিছু আয়ের ব্যবস্থা হবে।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
আসলে ছাত্রছাত্রীদের কে পড়াশুনায় প্রতিযোগিতা সৃষ্টি ছাড়া ওদের কাছ থেকে এই মুহূর্তে কোন ফিডব্যাক পাওয়া সম্ভব নয়। তবে এবার ২ জন এইস এস সি পরীক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের মধ্যে এনেছি, ওরা একটু বড়; দেখি ওদের দিয়ে কিছু করা যায় কি না।
শুভকামনা!

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ভাল লগলো। এগিয়ে যান। শুভকামন।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে!

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫১

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "আমার মুল টার্গেট সোশ্যাল বিজিনেস; কিন্তু সরাসরি সুদ নিতে চাচ্ছিনা।"

দেখেন ,এই ঝামেলায় আমরাও পরেছিলাম ।সুদ নিতে চাইছিলাম না ।কিন্তু "সোশ্যাল বিজিনেস" করতে গেলে সুদ আপনাকে নিতেই হবে ।সরাসরি নিতে না চাইলে ঘুরিয়ে নিন ।মানে যাদের পড়াশুনার কাজে সাহায্য করছেন ,তারা নিচু ক্লাস এর ছেলে দের যাতে পড়ায় সেরকম কিছু একটা ।এরকম আরো নানা রকম প্ল্যান আছে ।মোদ্দা কথা হলো আমরা একা কিছু করতে পারি না "but together we can"|

শুভ কামনা ।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০০

তোমোদাচি বলেছেন: আসলে সরাসরি সুদ ব্যপারটার মধ্যে যেতে চাচ্ছিনা কারন এর সম্পর্কে সমাজে খারাপ একটা ধারনা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। তাছাড়া আমার ক্ষেত্রে ধর্মীয় একটা ব্যাপারও আছে; যেমন আমি যদি সুদ এর কথা বলি তাহলে আমার মা'ই আমার সব টাকা পয়সা বাসা থেকে ছুড়ে ফেলে দিবেন। ;)

তবে প্রকল্প বাড়ানোর জন্য কিছু একটা ফিটব্যাক অবশ্যই নিতে হবে। সেটা শুরু করার আগে ছোট একটা সংগঠন করার চিন্তা আছে; তখন তারা এটাকে নিজেদের কাজ হিসাবে দেখভাল করবে।

আপনার উপদেশ ভাল লেগেছে, ধন্যবাদ !!

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

ঝটিকা বলেছেন: পোস্টা স্টিকি হওয়ার দাবিদার। আপনাকে অন্তর থেকে সেলুট জানাচ্ছি সাথে দোয়া রইল আপনার মহতি উদ্যগ সফল হোক। আমি ভবিষ্যতে চাকরি করলে চেষ্টা করব।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার ইচ্ছার জন্য। আশা করি সফল হবেন!

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৬

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
অনেক অনেক শুভকামনা :)

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ;)

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২১

শান্তা273 বলেছেন: স্যালুট আপনাকে।
আপনার প্রকল্পের সাফল্য কামনা করছি।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ শান্তা

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৪

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: ভাল উদ‍্যোগ। শুভকামনা।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: ভীষন ভালো লাগলো এ পোষ্টটা পড়ে। আমরা যারা অবসর জীবনে গেলে কিছু সেবামূলক কাজ করবো বলে ভাবি তাদের জন্য শিক্ষনীয় যে ভাবলেই হয়না,কাজটা আসলে শুরু করতে হয়।আপনার জন্য কিছু পরামর্শ -- ঋন বা অর্থ সাহায্য দেয়া সমর্থন করিনা।তার চেয়ে মেয়েদেরকে সেলাই শেখা,কুটির শিল্পের মত কিছু হাতের কাজ শেখা,রান্না শেখা ,ছেলেদেরকে ড্রাইভিং শেখা, ইলেকট্রিকের কাজ শেখা,টিভি -কম্পিউটার ইত্যাদির মেরামতাজ শেখার জন্যঅর্থ সাহায্য দেয়া অনেক ভাল ফল আনবে মনে করি

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: আসলে অবসর জীবনে গিয়ে হুট করে কিছু করা সম্ভব হয় না। শেষ সময়ে কিছু কি আর শুরু করা যায়!!! তাই আগে থেকে একটু একটু করে কিছু করে একটা অবস্থান করে রাখা; যখন আরো বেশী সময় সুযোগ পাব তখন পুরাদমে করা যাবে।
আপনার আইডিয়া গুলো খুব ভাল কিন্তু এগুলো করতে নিজে উপস্থিত থাকতে হবে, এই মুহূর্তে সেটা সম্ভব হচ্ছে না।

শুভ কামনা সবসময় !!

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: আপনার চমৎকার প্রকল্পটির জন্য অভিনন্দন। আর আন্টিকে সশস্ত্র সালাম।

অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: আন্টিকে সালাম পৌছে দিব ;)

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ !

১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৫

এঞ্জেল বয় বলেছেন: ভাই আপনার উদ্যেগটি আসলেই মহতি উদ্যেগ, এগিয়ে যাবেন অনেক দূর এই দোয়া ই করি।

উপদেশ- গ্রামের গরীব কৃষকদের মাঝে যদি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল ক্রয় করে দিতে পারেন তা হল এক বছরের মাথায় তারা আপনার ছাগল ক্রয় এর টাকা সহ দুইটা বেশী ছাগল আপনাকে উপহার হিসাবে দিতে পারবে। ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বছরে দু দুবার বাচ্চা দেয়। প্রতিবারে ২-৪ টি বাচ্চা দিতে পারে। প্রতি বছর কোরবানির ঈদে এ বাচ্চাগুলো বিক্রি করে গ্রামের কৃষকেরা যথেষ্ট স্বাবলম্বী হতে পারবে আমার মনে হয়।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬

তোমোদাচি বলেছেন: এই আইডিয়াটা আগেও ভেবেছি, আমার ও মনে হয় খুব কাজে দিবে।
দেখি ২/১ জনকে দিয়ে শুরু করব অতি সত্বর!!

অনেক ধন্যবাদ !

১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

রিয়ান৯১১ বলেছেন: আপনার এ মহান উদ্যেগের কথা শুনে খুব ভালো লাগল।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

চাঁদ ~ মামা বলেছেন: আপনার জন্য শুভকামনা ভাই

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদ ~ মামা ;)

১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

ঝটিকা বলেছেন: ছাগল কেনার আইডিয়াটা ভালো। এমন কি গ্রামের ছাত্র ছাত্রিরাও ইচ্ছা করলে বাড়তি ইনকামের জন্য পুশতে পারে।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: আমি এই ব্যাপারটি সক্রিয় বিবেচনা করব। দেখি দু'এক দিনের মধ্যে মা'র সাথে কথা বলব।

আপনাকে ধন্যবাদ!

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শুভ কামনা রইলো। :)

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

শের শায়রী বলেছেন: ব্রো আসলে কি জানেন আমার নিজের ব্যাক্তিগত ভাবে এ রকম একটা প্রজেক্ট চলে কিন্তু আসলে আমার ব্যাক্তিগত দৃষ্ট ভঙ্গির জন্য আমি এটা কারো সাথে আলোচনা করি না।


অনেক অনেক ভাল লাগল আপনার এই যুদ্ধ। এই রকম যুদ্ধ ছড়িয়ে দিন সারা বাংলায়।

স্যালুট ভাই।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

তোমোদাচি বলেছেন: ভাই আপনার দৃষ্টি ভঙ্গির প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই এই প্রসঙ্গে আমার আগের পোষ্টের একটা লাইন তুলে দিচ্ছি " 'ভাল' যদি প্রচারবিমুখতার ফ্যাশনে নিজেদের আড়াল করে রাখে তাহলে 'খারাপ' একদিন সব কিছু গ্রাস করে ফেলবে " ।
আমাদের সমাজে কি সেই অবস্থা চলে আসেনি?? আপনি ভাল কাজ করে লজ্জায় বলতে পারেন না, অথচ নষ্ট লোক গুলো সমাজে বুক ফুলিয়ে তাদের কলুষিত কাজ গুলো নিয়ে বড়ায় করে বলে বেড়াচ্ছে, তাদের মোসাহেবের অ অভাব নেই।
ভাল কাজ, ভাল চিন্তা সবার সাথে শেয়ার করুন, সবাই কে আলোর পথে উদ্বুদ্ধ করুন!!
ভাল থাকবেন!

শুভ কামনা সবসময়!

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

না পারভীন বলেছেন: এটা জেনে অনেকে অনুপ্রাণিত হবে । মাঝে মাঝে প্রকল্পটির খবর জানাবেন ভাইয়া ।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

তোমোদাচি বলেছেন: অবশ্যই!
শুভ কামনা!

২০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: শুভকামনা :)

আপনার নিকের অর্থ কি?

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১১

তোমোদাচি বলেছেন: বন্ধু ! ;)

২১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৩

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: আমেরিকা প্রবাসী আমার এক কাজিনকে দেখেছি ছেলেদের ড্রাইভিং আর মেয়েদের সেলাই শেখার জন্য অর্থ সাহায্য করতে ও সফল হতে।ওর কাছ হতে এ আইডিয়া গুলো পাওয়া যা নিয়ে আমি নিজেও ভাবছি।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।আর একটি কথা -অবসর জীবনকে নিস্পৃহ দৃষ্টিতে দেখছেন কেন?ধর্মীয় বই পড়ে, নাতি-নাতনীদের নিয়ে সময় কাটানো যে অবসর জীবন জাষ্ট হেইট দেট।যদিও এখনও অনেক অনেক দুরে সেসময় ,তারপরও যতদিন চলাফেরা করতে পারা,যতদিন চিন্তা করতে পারার সক্ষমতা ততদিন কাজ করেই যাবো।শেষ সময় বলতে কিছু নেই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৫

তোমোদাচি বলেছেন: আপা, আপনার আইডিয়াটা খুব ভাল লাগল; আমি আমার এলাকায় কাছে কোথাও ড্রাভিং শেখা যায় কি না খোঁজ নিয়ে দেখব।

অবসর জীবনকে নিস্পৃহ দৃষ্টিতে দেখছি না, আমার ধারনা ঐ সময় নতুন করে কিছু করাটা কঠিন এবং তার কার্যকারিতাও কম।

যত দিন সুস্থ আছি নিজেকে তরুন ভেবেই কাজ করে যাব ;)
ভাল থাকবেন!!

২২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২১

খায়ালামু বলেছেন: অসাধারণ কাজ করছেন।।
এতো ভালো লাগছে যে ভুলে ৩ বার লাইক বাটনে ক্লিক করছি!! চালিয়ে যান :)

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

তোমোদাচি বলেছেন: হা হা হা ...
আপনি ও একসময় শুরু করবেন আশা করছি, আমি তখন আপনাকে ৯ টা লাইক দিয়ে দিব ;)


শুভ কামনা!

২৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩

কালোপরী বলেছেন: ইচ্ছা করে অনেক কিছু, কিন্তু কি করব, কিভাবে করব বুঝে উঠতে পারি না

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

তোমোদাচি বলেছেন: আমি ও প্রথমদিকে এরকম দ্বিধায় পড়েছিলাম; এটা নিয়ে সামুতে একটা পোষ্ট ও দিয়েছিলাম। সেখানে কিছু সাজেশন এসেছিল ... তারপর শুরু করে দিলাম।

কিছু একটা শুরু করেদিন, আস্তে আস্তে সেটায় আপনাকে রাস্তা বলে দিবে।
শুভ কামনা আপনার জন্য !

২৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

বিপুল আশরাফ বলেছেন: আমার এক ছোট ভাই আমাকে আজ ফেসবুকে লেখাটির লিঙ্ক পাঠিয়েছে। আমি পড়েছি আর আশ্চর্য হয়েছি। খুব ভাল হয় যদি আপনার সাথে ই-মেইল বা অন্য কোন ভাবে যোগাযোগ করা যায়। আসলে আপনাকে অনেক বিস্তারিত কিছু ব্যাপার জানানোর প্রয়োজন বোধ করছি।

আপনার কাজের জন্য মন থেকে দোয়া করি যেন এগিয়ে যেতে পারেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ;
আমাকে ইমেইল করতে পারেনঃ
[email protected]

২৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬

এম হুসাইন বলেছেন: সিদ্ধার্থ -এর পয়েন্ট গুলো চমৎকার।

অনেক অনেক ভালো লাগলো প্রজেক্টের কথা শুনে।
শুভকামনা থাকলো।
ভালো থাকুন।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার জন্য ও শুভ কামনা!

২৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৯

েবনিটগ বলেছেন: + hope someday you will be able to enlarge your project in a big way. I am deeply touched. Sorry, to write in ENg.

২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫

তোমোদাচি বলেছেন: থাঙ্কু ব্রাদার !!

২৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আমাদের সাথে আপনার এই মহৎ উদ্যোগের কথা শেয়ার করবার জন্য।

আপনার উদ্যোগের সাথে আমার উদ্যোগের অনেক মিল পাচ্ছি।

আমি নিজেও আপনার মত করে শুরু করেছি। তবে একটি পার্থক্য আছে। আমি শুরু করেছি উচ্চশিক্ষা থেকে। অর্থাৎ যাদেরকে সাহায্য করতেছি তাদের দুজন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে আর একজন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এবার আবার পরীক্ষা দেবে।

আর একটি পার্থক্য হলো আমি নিজের পরিবার থেকেই শুরু করেছি। তারা ৩ জনই আমার কাজিন যারা আর্থিক ভাবে অসচ্ছল।

যে জন এবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এবার আবার পরীক্ষা দেবে তাকে বলেছি যে তোমাকে আমি যে সাহায্য করতেছি এটা চিরস্থায়ী না। তোমাকে কোন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন একটা বিষয়ে ভর্তি হতে হবে জাতে করে নিজের পড়া-লেখার খরচ টিউশনি করে চালাতে পার।

অন্য দু জনকে বলেছি যে জি পি এ ৩ দশমিক ৫ এর উপরা না থাকলে কোন টাকা দেব না।

এর পরে আমি তাকে দেওয়া টাকাটা তার মত অন্য একজনকে দিতে পারি।

আপনি হয়ত আমার একক উদ্যোগের এবারে শীতে ৬২০ টি কম্বল বিতরণ করার কথা পড়েছিলেন আমার ব্লগে পূর্বে। যার মধ্যে আমার নিজের অর্থায়ন ছিল ২৫০ টিতে। আগামী বছর যেন ১০০০ টি কম্বল বিতরণ করতে পারি তার জন্য এখন থেকেই টাকা জমানো শুরু করে দিয়েছি।

আপনার সাথে আমি একমত। যে কাউকে টাকা দিয়ে সাহায্য করার চেয়ে টাকা উপার্জনের ব্যবস্থা করে দেওয়াটা বেশি উত্তম।

সেই সাথে আপনার সাথে সহমত যে মহৎ কোন কিছু শুরু করার জন্য অর্থিক ভাবে সচ্ছল হবার জন্য অপেক্ষা করা উচিত না। নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী তা যত শীঘ্রই শুরু করা যায় তাতেই মঙ্গল।

পরিকল্পনা করেছি এই বছরই একটি ভ্রমমাণ গ্রন্থাগার করে দেব আমার এলাকার স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। ঠিক আবদুল্লা আবু সাইয়িদ স্যার এর বই বহনকারী গাড়ির মত। তবে আমি যেহেতু এখনও ছাত্র তাই শুরুটা করতে চাই একটি ভ্যান-গাড়ি দিয়ে। যে টি সপ্তাহের বিভিন্ন দিনে আমার এলাকার স্কুল গুলোতে গিয়ে গল্পের বই বিতরণ করে আসবে।

এখন থেকে মাঝে মাঝে আপনার সাথে আলোচনা করা যাবে এ ব্যাপারে।


আপনাকে অন্তরের অন্তস্হল থেকে ধন্যবাদ।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আসলে একই মানসিকতার কিছু মানুষের সাথে আলাপ করার জন্য এই পোষ্ট দিয়েছিলাম। আপনার কাজের কথা জেনে ভাল লাগল। ছাত্র অবস্থায় আপনার কন্ট্রিবিউশন আমাকে মুগ্ধ করল।
যোগাযোগ থাকবে ইনশাল্লাহ; আপনাকে আমি অনুসারিত তে নিলাম।

আমার সাথে মেইল আ ও যোগাযোগ রাখতে পারেন!
[email protected]

শুভ কামনা সবসময়!

২৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার এই পোষ্ট থেকে অনেক নতুন-নতুন আইডিয়া পেলাম। চেষ্টা করব একটু একটু করে এগুলোর কিছু বাস্তবায়ন করার। আমি আপনার সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করব। মেইলে বিস্তারিত আলোচনা করব।

তবে আপনার এই পোষ্টে সকল আইডিয়া গুলো যুক্ত করে একটা পোষ্ট দেওয়া যেতে পারে যে অর্থিক ভাবে সক্ষম ব্যক্তিরা যে ভাবে দেশের কল্যানে অবদান রাখতে পারে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: ্ধন্যবাদ পলাশ!
অবশ্যই যোগাযোগ থাকবে

২৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

চলতি নিয়ম বলেছেন: শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য। প্রকল্পের জন্য দোয়া থাকলো।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার জন্য ও শুভ কামনা!

৩০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

মুহিব বলেছেন: সুন্দর একটা উদ্যোগ।
আমি কোনভাবে যুক্ত থাকতে পারলে খুশি হতাম। কোন এলাকায় এইটা?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ মুহিব আপনার আগ্রহের জন্য।
আসলে আমি নিজের মত করে শুরু করেছি এখানে অন্যের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য নেওয়ার কোন ইচ্ছা নেই।
আপনি বরং নিজে এমন কিছু শুরু করুন, তাহলেই আমার ভাল লাগবে।


শুভকামনায় ... বন্ধু !!!

৩১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

সমকালের গান বলেছেন: চমৎকার। আপনাকে বুদ্ধি দেবার মতো বুদ্ধি আমার নেই। আমি বরং আপনার থেকে বুদ্ধি নেবার চেষ্টা করব।

ধন্যবাদ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সম্ভব হলে আপনিও এরকম কিছু একটা শুরু করুন!


শুভকামনায় ... বন্ধু !!!

৩২| ২৭ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

মানুষ নই বলেছেন: খুব ভালো উদ্যোগ, আমিও আছি সবার জন্য শিক্ষা এর সাথে। ভালো থাকুন।

২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:১১

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৩৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

মুহিব বলেছেন: আপনার শেষ প‌্যারাটাই হয়ত আমাকে অনুপ্রানিত করেছিল। ধন্যবাদ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

তোমোদাচি বলেছেন: ;)

৩৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ভাইজান, আপনার সামর্থ্য কম, আমারো সামর্থ্য কম। কিন্তু এই কম সামর্থ্য মানুষ গুলো যদি একসাথে হতে পারি, তবে সামর্থ্য কিন্তু আর কম হবে না।

ভালো থাকুন। সব সময়। জানবেন, ভালো কাজে পাশে আছি।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সজীব ভাই

৩৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

নতুন বলেছেন: আমার মাথায়ও এই রকমের একটা চিন্তা ঘুরছে অনেক দিন থেকেই...

আমার গ্রামের বাড়ীতে একটা লাইব্রেরী +কম্পিউটার শেখার ব্যবস্হা থেকে শুরু করার ইচ্ছা আছে....

অনেক নতুন আইডিয়া পেলাম এখানথেকে... সবাই সেয়ার করুন সবার আইডিয়া....

আমি মনে করি একটা প্রতিস্ঠান যার কিছু আয় থাকবে... তা দিয়ে আরো মানুষের উপকার হবে...

একদম ফ্রী কিছু আসলেই দেওয়া উচিত না... তাতে মানুষ হালকা ভাবে নেয়...

উচ ক্লাসের ছাত্ররা ছোটদের পড়াবে তাদের বৃত্তির কারনে... তাতে তারাও শিখবে...

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন! এবার দেশে গিয়ে একটু বড় আকারে কিছু করার চিন্তা আছে

৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

তাসজিদ বলেছেন: Dream project.
তবে প্রোজেক্ট এ কখন interest কে ঢুকতে দিবেন না আশা করি। তাহলেও সব ভন্ডুল করে দিবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.