নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সায়ন্তন রফিক

অপেক্ষায় আছি কেউ একজন আসবেই আলোয় ভরিয়ে দেবে সব।

সায়ন্তন রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাসের কুখ্যাত পনেরো গণহত্যাকারী এবং তাদের একমাত্র নারী অনুসারী

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৯



ইতিহাসের কুখ্যাত পনেরো গণহত্যাকারী এবং তাদের একমাত্র নারী অনুসারী

মাও সেতুং – চীনের এই গণঘাতক ৪৯ মিলিয়ন মতান্তরে ৭৮ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

চেঙ্গিস খান – মঙ্গোলীয় এই গণঘাতক ৪০ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

স্ট্যালিন – রাশিয়ার এই গণঘাতক ২৩ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

হিটলার – জার্মানির এই গণঘাতক ১৭ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

লিউপোল্ড-২ – বেলজিয়ামের এই গণঘাতক ১৫ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

তোজো – জাপানের এই গণঘাতক ৫ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

ইয়াহিয়া খান – পাকিস্তানের এই গণঘাতক ৩ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

ইসমাইল পাশা – অটোম্যান সাম্রাজ্যের এই গণঘাতক ২.৫ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

পলপট – কম্বোডিয়ার এই গণঘাতক ১.৭ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

কিম ইল সুং – উত্তর কোরিয়ার এই গণঘাতক ১.৬ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

মারিয়াম – ইথিওপিয়ার এই গণঘাতক ১.৫ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

ইয়াকুবু - নাইজেরিয়ার এই গণঘাতক ১.১ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করে।

মুসোলিনি – ইটালির এই গণঘাতক ৪ লাখ মানুষকে হত্যা করে।

হালাকু খান – মঙ্গোলীয় এই গণঘাতক আড়াই লাখ মানুষকে হত্যা করে।

অশোক – এই মৌর্য সম্রাট কলিঙ্গ যুদ্ধে কলিঙ্গের এক লাখ মতান্তরে দুই লাখ মানুষকে হত্যা করে। যদিও এ যুদ্ধের পরে সে অহিংসা মন্ত্রে দীক্ষিত হয়।

সুচি – মিয়ানমারের এই গণঘাতিনীর মানুষ হত্যার সঠিক হিসাব এখনো জানা যায়নি।

(সূত্র – ইন্টারনেট)

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: বাহ্ কি ডাইভার্সড গ্রূপ অফ পিপল ! গণহত্যার জন্য নাক বোঁচা- নাক চোক্ষা, ছেলে-মেয়ে (যদিও মাত্র একজন এই ছবিতে), সামরিক -বেসামরিক, নির্বাচিত -অনির্বাচিত, গণতান্ত্রিক -রাজা বাদশাহ সব ধরণের ব্যক্তিবর্গই আছে দেখছি !

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরও অনেক গনহত্যাকারী আছে। সার্বিয়া ও কসোভো, ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্তান ইত্যাদি দেশে বহু মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, যদিও এইসব গনহত্যার সাথে একাধিক ব্যক্তি জড়িত।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ইতিহাসে আরও অনেকের নামই আছে। কুখ্যাতি ও হিংস্রতার বিচারে বহুল আলোচিত কজনের নাম ও ছবি দিয়েছি।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যত অশান্তির কারণ এরাই!






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১১

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন। পৃথিবীতে অশান্তির মূলে ওরা এবং ওদের অনুসারীরা। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই গণহত্যা নিয়ে বাংলার সুশীল সমাজের তথা কূপ্রীতি ধর গ্যাং এর মতামত কী?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২২

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: বাংলার সুশীল সমাজের শীল সম্পর্কে সবার জানা। তাদের সম্পর্কে আমার কোনো আগ্রহ বা মতামত নেই। আপনার মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: আরো আছে না?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: হ্যাঁ। আরও আছে। তবে কুখ্যাতি ও হিংস্রতার নিরিখে পনেরো জনের তালিকা দিয়েছি। ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: আপনার দেয়া তালিকার অন্যতম কুখ্যাত পলপটের নৃশংসতার চিনহ দেখে এসেছি নমপেনে । সার্বিয়ায় মুসলিমদের গনহারে হত্যা করার জন্য এই দুই নর পিশাচ জেনারেল রাদকো স্লাদিচ আর তার উপদেষ্টা রাদোভান কারাদজিকে কখনো ক্ষমা করবে না সেদেশের মানুষ। এদের নাম ধামও যোগ করতে পারেন ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: দেয়া যেতো। কিন্তু তালিকা পনেরো জনে সীমাবদ্ধ রাখতে চেয়েছি। কুখ্যাতি ও হিংস্রতার নিরিখে নিকৃষ্টদের তালিকায় রেখেছি। পরামর্শের জন্যে এবং মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: দুনিয়াব্যপী সুচীর সমালোচনা হচ্ছে। কিন্তু আসলে মিয়ান্মারের আর্মিই মুলত আসল কাল্প্রিট। শুচির কোন ক্ষমতাই সেখানে নাই। সে যদি আর্মির পক্ষ না নেয় তবে তার হালও হবে রোহিঙ্গাদের মতই। মিয়ান্মারে সেনাবাহিনী বহু বছর ধরে ক্ষমতায় ।তারাই আসল হর্তা কর্তা। শুচির হাতে কোন পাওয়ারই নাই। বার্মার মানুশের কোন বাকস্বাধীনতা নাই। অনেকদিন ধরে ভাবছিলাম যে বার্মার সাধারন জনগন কেন কিছু বলে না। পুরো জাতি নরপশু হয়ে গেছে এটাতো বিশ্বাসযোগ্য না। আসল ব্যপার হল মুখ খুললেই তাদের খবর আছে।বার্মার অন্য ধর্মের সাধারন মানূষেরাও রোহিঙ্গাদের মত খারাপ অবস্থা না হলেও খুব বেশি ভাল অবস্থায় নাই। সাম্রিক জান্তার অত্যাচারে তাদের জীবন অতিষ্ঠ।বার্মার জনগন এই সাম্রিক জান্তার হাত থেকে মুক্তি চায়।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: গণতন্ত্রের জন্যে সংগ্রাম করে নোবেল পুরস্কার পাওয়া নেত্রীর সামরিক জান্তাদের ভয় কেন? ওদের বিরুদ্ধেই তো তার সংগ্রাম ছিলো।আসলে ক্ষমতায় গেলে সব শিয়ালের এক রা।নইলে প্রথম দিকে তিনি রোহিঙ্গা নির্যাতনের কথা অস্বীকার করেছিলেন কেন? দেশের নেত্রী তিনি। তাই সব দায় তার উপরই বর্তায়।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

জিএমফাহিম বলেছেন: একজন অশিক্ষিত বাবা বাজার থেকে না বুঝে মেয়াদউত্তীর্ণ দুধ দিয়ে আসলো তার বাচ্চার জন্য। বাচ্চা সেই দুধ খেয়ে মারা গেল। আপনি কি সেটাকে হত্যা বলবেন? যদি আপনার কাছে "হত্যা"র সংজ্ঞা এটা হয়ে থাকে তাহলে উপরের লেখা আপানর সংজ্ঞার দৃষ্টিতে ঠিক আছে। কিন্তু হত্যা বা Murder এর কিতাবি সংজ্ঞা হচ্ছে অন্যায্যভাবে জীবন ইচ্ছাকৃতভাবে হরণ করা ( সূত্রঃ মিরিয়াম-ওয়েবস্টার ডিকশনারি )। সেটা হলে উপরের লিস্টের অনেকের পার্থক্য হবে।

সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্টালিনের কঠোরনীতির কারণে অনেক মানুষ মারা গিয়েছে কিন্তু সেটা স্তালিনের ইচ্ছাকৃত ছিল না; হ্যাঁ উনি Great Purge এর সময় উনার বিরোধী অনেককে হত্যা করেছেন, বিপ্লবীনেতা লেনিনের যথার্থ উত্তরসূরি ট্রটস্কিসহ। কিন্তু তার নীতিগত কারণে যে সাধারণ মানুষ মারা গিয়েছে সেটাকে হিটলারের ইচ্ছাকৃতভাবে ক্যাম্প এ ভরেভরে সায়ানাইড গ্যাস দিয়ে হত্যা করার সাথে মিলিয়ে ফেলা অনুচিত। আমি বলছি না যে স্টালিন ভাল লোক ছিল; গত শতাব্দীর সবচেয়ে জালিম নেতাদের মধ্যে সে একজন, কিন্তু আপনার দেয়া লিস্টের মাঝে সে তাত্ত্বিক সমস্যা দেখছি সেটা বললাম।

একই কথা বলা যায় মাও সেতুং এর ব্যাপারেও। উনি Great Leap Forward এর মাধ্যমে চায়নাকে আধুনিক করতে চেয়েছিলেন। আর চায়নায় প্রজাতন্ত্রবাদি,জাপানি ও মাওবাদিদের কারণে যে গৃহযুদ্ধ হয়েছিল সেটার কারণেই মূলত লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যায়। আপনি সবগুলো মাও এর একার কাঁধে দিতে পারেন না। প্রজাতন্ত্রবাঁদিরা গ্রামে গ্রাম গিয়ে খাবারের গুদামে আগুন লাগিয়ে দিতো, ফলে মানুষ না খেয়ে মারা গিয়েছে; সব কেন মাওয়ের কাঁধে যাবে? যুদ্ধের সময়ে যে হত্যা হয়েছিল সেটার সংখ্যাও আপনার লেখার সংখ্যা থেকে অনেক কম। কিন্তু তার পলিসির কারণে মাওয়ের শাসনামলে অনেক মানুষ মারা যায় এটা অস্বীকার করছি না।

চেঙ্গিস খান নিয়ে কোন প্রশ্ন তুলবো না; তবে সংখ্যাটার সত্যতা নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন আছে; গত শতাব্দীতে হত্যার কাছাকাছি সংখ্যা শুমারি থেকে সহজে অনুমান করা যায়, কিন্তু এত আগের সময়ের হত্যার সংখ্যাগত অনুমানের মার্জিনাল এরর খুব বেশি হবার কথা।

হত্যার দিক দিয়ে এডলফ হিটলারের উপরে আর কেউ ছিল না, যদি হত্যার আসল সংজ্ঞার আলোক তালিকা করা হয়। সে তালিকার ইয়াইয়া খানের নামও অনেক উপরে চলে আসবে।

আর আপনি যে অং সাং সূচির কথা তুলে আপনার পোস্টে মানুষের ক্লিক আদায় করলেন, তার ব্যাপারে কোন সংখ্যাগত তথ্য না দিয়ে হতাশ করলেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: আপনার এটা মন্তব্য না পোস্ট বুঝতে দেরী হলো। মন্তব্য বা পোস্ট যাই হোক, সে বিচার উপেক্ষা করে বলছি যে –
১) আপনার অশিক্ষিত বাবার দুধ কেনার উদাহরণ যুক্তিসঙ্গত নয়।এটা অবশ্যই হত্যাকাণ্ড। হত্যাকারী বাবা নয় যদিও, দুধ বিক্রেতা।
২) অভিধান যাই বলুক আইনগত দিক থেকে অনিচ্ছাকৃত অনেক হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকে। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। মনে করুন অনেক লোকের ভিড়ে কোনো বিশেষ ব্যক্তিকে মারার জন্য কেউ গুলি চালালো। কিন্তু গুলিটা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির শরীরে না লেগে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য ব্যক্তির শরীরে আঘাত করলো এবং লোকটি মারা গেলো। যে গুলি চালিয়েছে, তার লোকটিকে মারার কোনো ইচ্ছা বা পরিকল্পনা ছিলো না।তবু আইনগত দিক থেকে সে হত্যাকারী।
৩) আপনি বলেছেন, “কিন্তু আপনার দেয়া লিস্টের মাঝে সে তাত্ত্বিক সমস্যা দেখছি সেটা বললাম।” অথচ আমি কোনো তত্ত্ব উল্লেখ করিনি।
৪) আপনি বলেছেন, “কিন্তু তার পলিসির কারণে মাওয়ের শাসনামলে অনেক মানুষ মারা যায় এটা অস্বীকার করছি না।” - এ প্রসঙ্গে বলছি যে, যদি কেউ দেশ পরিচালনায় এমন কোনো পলিসি গ্রহণ করে, যা দেশের মানুষের প্রাণহানির কারণ হয়, তার দায়তো পলিসি প্রণেতার উপরই বর্তায়।
৫) সুচির পলিসির কারণে মিয়ানমারে ঠিক কতো মানুষ মারা গেছে, তা আন্তর্জাতিক মিডিয়ারও জানা নেই। সঠিক হিসাব পাওয়া যাবে আরও পরে।তার নাম উল্লেখ করেছি সাম্প্রতিক সময়ের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড ও নৃশংস নির্যাতনের কারণে, উপরের পনেরো জনের হিংস্রতা ও নিষ্ঠুরতার সাথে অনেকটা সাদৃশ্যের কারণে।
পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: সময়োপযোগী লেখাটির জন্য ধন্যবাদ। সকল গণহত্যাকারীদের পরিনতি সম্পর্কেও লিখবেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।লিখবো আশা রাখি।

১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

প্রত্যুশ্যা বলেছেন: মনে হয় আপনি গনহত্যার সংগা জানেন না অথবা আপনার লেখা উদ্দেশ্যপ্রনিত। অশোকের আমলে যখন যুদ্ধ হত তখন যোদ্ধা যোদ্ধা যুদ্ধ হত। সুতরাং সেটা গনহত্যার পর্যায় পড়ে না। সুচি অবশ্যই গনহত্যাকারী। কারন তিনি একটা জাতি কিংবা গোস্টিকে সম্পূর্ন ধংস করতে চাইছেন। আর আমি জিএম ফাহিম ভাইর সাথে ও একমত।।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: কলিঙ্গের যুদ্ধে অশোকের সেনাবাহিনী যে এক লাখ মতান্তরে দু লাখ মানুষ হত্যা করে, তারা সবাই কি কলিঙ্গের যোদ্ধা ছিলো? এতো যোদ্ধা কলিঙ্গের সেনাবাহিনীতে ছিলো না। যেখানে সম্রাট অশোকের সেনাবাহিনীতে সব মিলিয়ে সৈন্য ছিলো ৭০ হাজার ৭শ। কলিঙ্গের সৈন্য মারা গিয়েছিলো দশ হাজার। বাকী সব সাধারণ মানুষ।
আপনি বলেছেন,"মনে হয় আপনি গনহত্যার সংগা জানেন না অথবা আপনার লেখা উদ্দেশ্যপ্রনিত। " আপনার এই বাক্যে তিনটে বানান ভুল আছে। আর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত যদি বলেন, তবে জেনে রাখুন যে, যে কোনো লেখারই একটি উদ্দেশ্য থাকে। বলতে হয় যে, মানুষের প্রতিটি কাজেরই উদ্দেশ্য রয়েছে। সেই উদ্দেশ্য দ্বারা প্রণোদিত হয়েই মানুষ কোনো কাজে অগ্রসর হয়। আসলে আপনি বলতে চেয়েছিলেন হীন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। না আমার তেমন কোনো হীন উদ্দেশ্য নেই। যেমনটা আপনার মন্তব্যে রয়েছে।
তবু মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০

স্বল্প বাঁধন বলেছেন: সমাজতান্ত্রিক মনোভাবে কথা না বলে নিরপেক্ষভাবে কথা বলা প্রয়োজন। বিরোধী মত দমনে সমাজতন্ত্রী নেতারা কতটা অগ্রসর এবং তাদের পথে কাঁটা দেখলে সেটা সরাতে তারা কত দ্রুত তার সমাধান করে সেটা নিয়ে নিশ্চয় সন্দেহ হবেনা।হিটলারের নীতি ছিলো ইহুদি নির্মূল! শুধু কি ইহুদি হত্যার জন্য তাকে এতো খারাপভাবে উপস্থাপন করা হয়? সেটা না! তার বিশ্বযুদ্ধের হত্যাকান্ডের কারণেও তাকে খুনী বলা হয়।সেও দেশপ্রেমিক ছিলো।সে চেয়েছিলো জার্মানিকে মোড়ল বানাতে। স্ট্যালিন,মাও সে তুং এর কোনো দোষ না থাকলে হিটলারেরও নেই। চেঙ্গিস খান এক বাগদাদেই হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে( নারী,শিশুসহ)।তারও উদ্দেশ্য ছিলো ততকালীন মঙ্গোলিয়াকে সভ্যতার শীর্ষে রাখা।সে হিসেবে তারও কোনো দোষ নেই। জর্জ বুষ জুনিয়র আমেরিকাকে তেলে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে ইরাক যুদ্ধ শুরু করেছিলো।তারও কোনো দোষ নেই।সে আমেরিকার ভালো চেয়ে এটা করেছে।গণহন্তারকদের কোনোই দোষ নেই সব দোষ যাদের হত্যা করা হয়েছে তাদের।!!!! তারা মরে না গিয়ে বেঁচে কেন ছিলো সেটাই তাদের দোষ। আজব মার্কা পাবলিক!!!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: "আজব মার্কা পাবলিক!!! " - চমৎকার মন্তব্য! মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

স্বল্প বাঁধন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। সত্যি এই আজব মার্কা পাবলিকদের দেখলে আজকাল হাসি পায়!

১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

জিএমফাহিম বলেছেন: হাহাহাহা। লেখককে ধন্যবাদ। হাসি পেলাম।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: বোকা আর পাগলেরা না বুঝেই হাসে। আপনার প্রথম মন্তব্যে শব্দের বানান, ব্যবহার এবং বাক্য গঠনে ত্রুটি আছে। দ্বিতীয়টিতেও ছিলো। আর ছিলো আত্মম্ভরিতা। আপনি আপনার প্রথম মন্তব্যের জবাব ভালোভাবে না পড়েই আবার মন্তব্য করতে এসেছেন। সুতরাং আপনাকে বিদায় জানাতেই মুছে ফেলেছি। মাতৃভাষাটা ভালো করে শিখুন। তারপর অন্যের পোস্টে মন্তব্য করুন।

১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

সোহানী বলেছেন: আম্রিকা আর ইসরাইলকে এ তালিকার শীর্ষে রাখতে হবে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: দেশের তালিকা তো এটা নয়। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের জন্য কেবলই একরাশ ঘৃনা

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

১৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

বার্ণিক বলেছেন: এই গণহত্যাকারীদের কেউ কেউ কিছু আহাম্মকের কাছে এখনো শ্রদ্ধার পাত্র।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: তাই? মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

মনস্বিনী বলেছেন: সবার উপরে জিনি তাকে তো মহান নেতা বলেই জানতাম!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.