নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হে আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮



আমি জানতে চাই- আমাকে কেন পৃথিবীতে পাঠানো হলো? আমি তো পৃথিবীতে আসতে চাইনি। বাবা মাকে আমি ছোট বেলা'ই প্রশ্ন করেছিলাম- আমাকে দুনিয়াতে আনলে কেন? উত্তরে মা-বাবা বলল- তোমাকে আল্লাহ পাঠিয়েছেন। প্রতিটা মানূষকেই আল্লাহ দুনিয়াতে পাঠান। এখন আমার প্রশ্ন, আল্লাহ আমাকে কেন দুনিয়াতে পাঠালেন? তার উদ্দেশ্য কি? তার দেখানো পথে চলা কি সম্ভব? আর যদি দুনিয়াতে পাঠালেনই তাহলে ইউরোপের কোনো দেশে পাঠালেন না কেন? কেন একটা দরিদ্র দেশে পাঠালেন? উন্নত দেশে পাঠালে সমস্যা কি ছিল? অথবা বাংলাদেশের সেরা ধনীর ঘরেই পাঠাতেন। জন্মের আগে তো কোনো পাপ করিনি- তাহলে কেন আমার প্রতি এত অবিচার করা হলো?

পৃথিবীতেও আমার কষ্ট, আবার ধর্ম মতে মৃত্যুর পরও না জানি কত শাস্তি অপেক্ষা করে আছে। চারদিকে পাপের সরঞ্জাম ছড়ানো ছিটানো আর ধর্ম বলছে পাপ করো না। মৃত্যুর পর হূর পাবে। আমি তো কখনও মৃত্যুর পর হুর বা সুখ-ভোগ বিলাস চাইনি। এইসব কিছু জীবিত অবস্থায় পৃথিবীতেই চেয়েছিলাম। পৃথিবীতে যদি আমাকে পাঠানোই হলো তাহলে আমি কেন আমার ইচ্ছা মতোন চলতে পারব না? কেন আমাকে কোরআন হাদীসের ভয় দেখানো হবে? আমি মৃত্যুর পর বেহশত চাই না। আমি এই পৃথিবীতেই সব কিছু চাই। ধর্ম কি শুধু মানূষকে ভয়ই দেখায়? মৃত্যুর পর কবরে আযাব! হাশরের ময়দানে বিচারের পর কয়েক শ' বছর ধরে শাস্তি। সূর্য থাকবে এক হাত মাথার উপরে। আমি তো পৃথিবীতে আসতে চাই নাই। আল্লাহর ইচ্ছায় এসে এখন, হাজার নিয়ম কানুন আর কষ্ট আবার মৃত্যুর পরও নাকি শাস্তি আছে।

একজন শিশু মা'র পেট থেকে বের হয় প্রতিবন্ধী হবে, জন্ম অন্ধ হয়ে বা পঙ্গু হয়ে আবার আর একজন মা'র পেট থেকে বের হয়- সুন্দর হাত-পা, মুখ-চোখ নিয়ে। যে বাচ্চাটা প্রতিবন্ধী হয়ে দুনিয়াতে আসলো তার পাপ কি? কথিত আছে সব কিছু তো আল্লাহর ইচ্ছাই ঘটে। একজনের কোটি কোটি টাকা। সামান্য চুল কাটাতে যায় মালোশিয়া আর একজনের টাকা'ই নেই। তিনবেলা ঠিকভাবে খেতেও পায় না। এটা কেমন ইনসাফ? একজন চলে পাজারো গাড়িতে, আর একজন অভাবের কারনে ত্রিশ টাকার পথ রোদ বৃষ্টি গায়ে মেখে হেটে যায়। একই পৃথিবীতে কত নিয়ম। আফ্রিকার এক দেশে খাবার নেই, চারদিকে শুধু মরুভূমি আর মরুভূমি। আবার ইউরোপের একদেশে এত শস্য হয়েছে যে রাখার জায়গা নেই, তাই জাহাজে করে সবজি গুলো সমুদ্রে ফেলে দিতে হয়। এক হিসেবে দেখা যায়- হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ আর খ্রিস্টানের চেয়ে- যারা মানবতাবাধী তারাই ভালো মানুষ। আমার বন্ধু জোসেফ প্রায়ই বলে- পৃথিবীতে মানব ধর্মই সবচেয়ে বড়।

কিছু ভন্ড ধার্মিক আছে এরা বলে,
# পৃথিবী টা স্বল্প সময়ের জন্য। (এই জন্যই তো আমাকে পাপ করতে হবে। পৃথিবীর আসল মজাই তো পাপে। মৃত্যুর পর যা হবে-হবে তখন দেখা যাব। এই স্বল্প সময়ের জন্য তো আমি আসতে চাইনি। আমাকে পৃথিবীতে এনে ঝামেলায় ফেলে দিলেন।)
# পৃথিবীতে আপনাকে পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য। (আমি পরীক্ষা দিতে চেয়েছি? আমি বলেছি আমি পরীক্ষা দিতে চাই, আমাকে পৃথিবীতে পাঠাও? ধরে বেঁধে যা মন চায় তাই করছেন!! মনে করেন বাড়ির লাইক আমি, এখন আমার যা ইচ্ছা ভাড়াটিয়াদের সাথে তাই করবো।)
# ইহুদীরা কোরআন রিচার্জ করে ল্যাপটপ, মোবাইল, ইন্টারনেট, ফেসবুক, ভাইবার, ওভেন ইত্যাদি সব বানিয়েছে। (তোরা [মুসলিম] আবিস্কার করলি না কেন? ওদের আবিস্কার করা জিনিস তোদের ব্যবহার করতে লজ্জা করে না? আবার চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলিস?)
# পবিত্র কোরআনে সব সমস্যার সমাধান আছে। (তাহলে বিশ্ব যুদ্ধে এত মানূষকে হত্যা করা হলো কেন? কোনআন দিয়ে এর সমাধান করা হলো না কেন? এইডস এর ওষুধ আবিস্কার হচ্ছে না কেন? ডাক্তাররা এত এত বই না পড়ে শুধু কোরআন পড়ে ডাক্তার হচ্ছে না কেন?)
# সব কিছু আল্লাহর ইচ্ছায় হয়। (সব যদি আল্লাহর ইচ্ছায়ই হয়- তাহলে আমি হাত পা নিয়ে চুপ করে বসে থাকি। পরিবারের এক মাত্র কর্মক্ষম ব্যাক্তি স্ট্রোক করে মারা যায়, পরিবারের অন্য সদস্যরা সমুদ্রে নিমজ্জিত হয়। রোহিঙ্গাদের এই অবস্থা- চোখে দেখে সহ্য হয় না। খুব কষ্ট হয় আমার। প্রভু কিভাবে সহ্য করছেন- এত অবিচার, অনাচার? একটা প্রশ্ন দুনিয়াতে খারাপ কাজ গুলো কার ইচ্ছায় হয়?)
# মুসুল্লিরা বলেন নামাজ পড়তেই হবে। (তোমরা যারা নামাজও পড়ছো, আবার ভন্ডামিও করছো, ঘুষ খাচ্ছো, মসজিদ থেকে বের হয়েই কুৎসিত ভাবে মেয়েদের বুকের দিকে তাকিয়ে থাকো। তর্কে জেতার জন্য কথায় কথায় কোরআন হাদীস নিয়ে আসো)। বর্তমান সময়ের- বেসিক্যালি মানুষ হচ্ছে অস্থির প্রকৃতির, এবং স্বভাবগত ভাবেই ক্ষমতালোভী ও অলস প্রকৃতির। সুতরাং মানুষের কাছ থেকে absolute good বের করে আনা কখনই সম্ভব নয়।

হে প্রভু কেন একটা শিশুকে এ পৃথিবীতে এনে এত কষ্টের স্বীকার হতে হবে? শিশুটি তো পৃথিবীতে আসতে চায়নি। আমার কথাই বলি- প্রতিটা দিন আমাকে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকতে হয়। মৃত্যুর পরও আছে হাশর, বিচার শাস্তি। কেন? কেন? কেন? আর যদি পরকালের আশায় সারাক্ষন ধর্ম-কর্ম নিয়েই থাকি তাহলে কাম-কাজ, লেখা-পড়া, ঘর-সংসার, আনন্দ-বিনোদন কখন করবো? হে প্রভু আমার আর ভালো লাগে না- তোমার এই নোংরা পৃথিবীতে। সমস্ত পৃথিবী আজ স্বার্থের বেড়াজালে বন্দি। সমাজ ভাববাদের অন্ধকারে নিমর্জ্জিত। আলোর একান্ত অভাব। শুধু নক্ষত্রের আলোয় পৃথিবী আলোকিত হয় না, জ্ঞানের আলোরও প্রয়োজন আছে। আজ পৃথিবীটা এমন হয়ে দাড়িয়েছে- কোরআন হাদীসের দেখানো পথে চললে- না খেয়ে থাকতে হবে, হায়াত থাকতে মরে যেতে হবে। আমি যদি না থাকতাম তাহলে এত প্যারা আমাকে নিতে হতো না। মৃত্যুর পরের ঝামেলায়ও আমাকে যেত হতো না। আমাকে জোর করে, আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে- এই ঝামেলায় ফেলা হলো।

(বড্ড অগোছালো আর খাপছাড়া লেখা মানেই আমার লেখা। সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। লেখায় ভুলভাল যা করি তা শুধরে দিতে সহযোগিতা করবেন। সবাই ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।)

"তোমাকে নিয়ে যে ছোট খাটো তামাশা করেছি ক্ষমা করো,হে বিধাতা,
আমাকে নিয়ে যে তোমার বিরাট ঠাট্রা ক্ষমা করে দেবো আমিও তা"।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি কোন গন্ডগোল করছেন আজকাল, ক্ষমা চাচ্ছেন কেন?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: যদি তথাকথিত ধার্মিকদের মনে আঘাত লাগে।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মহান আল্লাহ মানুষকে বিপদগ্রস্ত অবস্থায় সাহায্য করেন যখন বান্দা অসহায় অবস্থায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে ফরিয়াদ করতে থাকে। দয়াময় আল্লাহ ফরিয়াদকারীর ডাকে সাড়া দিয়ে থাকেন। কোরআনে এটাই প্রমাণিত হচ্ছে। সূরা আল ইমরানের ১৯৩ নং আয়াতে বলা হচ্ছে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা একজন আহ্বানকারীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে তোমার প্রতি ঈমান এনেছি। অতএব, তুমি আমাদের সব গুনাহ মাফ কর। সব দোষ-ত্রুটি মুক্ত কর এবং সৎকর্মশীলদের কাতারে আমাদের শেষ পরিণতি দাও।
সুতরাং বিপদে ধৈর্য্য ধারণ করে তার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করুন। আমিন

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

আমি তনুর ভাই বলেছেন:

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপনি তো জন্মেই গেছেন। এখন আর লাফালাফি করে লাভ কি? তার চেয়ে পরের জীবনে যাতে ভাল থাকা যায় সেই চেষ্টা করেন। কারোও পাপের বোঝা আপনাকে বইতে হবে না।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: জন্মানোর আগে আমাকে জিজ্ঞেস করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়নি।

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: এই সব মুনাফেকী ,মুরতাদী কথাবার্তা লিখেছেন জনাব। ইয়ে ফালাইতে টারজান ০০০৭ এলো বলে ! এর পরে এক এক করে আসবেন নতুন নকীব এবং কাউয়ার জাত।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: এদের কাছ থেকে আল্লাহ'ই আমাকে বাঁচাবেন।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ভাই কারো ধর্ম নিয়ে বিতর্কে অযথা জড়াবেন না । যার যা ইচ্ছে করুক । আপনার মতো আপনি থাকুন ।
কারো বিশ্বাস নিয়ে কথা না বলাই ভালো । আপনার পরিবার আছে । মিষ্টি একটা মেয়ে আছে । অযথা বিতর্কে জড়াবেন না।
আগের ব্লগার দের কথা ভুলে যাবেন না । বিপদ ডেকে আনবেন না ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: হ্যা, আপনার প্রশ্ন করার অধিকার অবশ্যই আছে। সে জন্য আমি আপনাকে দোষ দিচ্ছি না। বলছিলাম যে, এখন ত আমরা জন্মেই গেছি। এখন আর আক্ষেপ করে লাভ কি? পরের জীবনে(যদি আপনি বিশ্বাস করেন আরকি) জিজ্ঞেস করে নিয়েন।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর ,



হা.........হা.........হা.......... দারুন লেখা ।
আপনাকে পৃথিবীতে কেন পাঠানো হয়েছে , এইতো ?
আপনাকে পাঠানো হয়েছে রোজ একটা করে পোস্ট এই সামু ব্লগে লেখার জন্যে । :P
আর বিশেষ করে আজকের এই পোস্টটি । এটা আপনার স্পেশাল এ্যাসাইনমেন্ট । :D

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: তাই নাকি !!!

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: এদের কাছ থেকে আল্লাহ'ই আমাকে বাঁচাবেন।

শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছেই নতি স্বীকার করলেন!!
আসলে আমাদের সবার গন্তব্য সেই পরম করুণাময়ের দরবারে,
মাঝ খানে বিতর্কে জড়িয়ে কেন নিজেকে অপরাধী করবেন।
ধর্মে মতি হোক আপনার। হে আল্লাহ আমাদের সবার গুণাহ মাফ করে দাও। আমিন

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমিন।

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রিয়াজ মাহমুদ শামীম বলেছেন:
আল্লাহর কাছে আপনার জন্য দুআ করছি। বক্তব্যের মধ্যে, হয়তো কোন ব্যক্তিগত কারনে, অতিরঞ্জন এসেছে। যদি সময় থাকে আরেকটু গবেষণার অনুরোধ করছি। শান্তি বর্ষিত হোক আল্লাহর সব সৃষ্টির উপর :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

আল ইফরান বলেছেন: মালিকের লীলাখেলা বুঝে উঠতে পারা বড্ড কঠিন।
খুব জটিল প্রশ্ন করে ফেলেছেন, তবে এই অবস্থা থেকেই হয়তো আপনার প্রকৃত উপলব্ধির সুচনা হতে পারে।
তার ইশারা ডিকোড করা কি আমার মত পাপী বান্দার সাধ্য। আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি পাপী না। বরং আমার পূর্ণই বেশী।

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬

Ashfi Tuhin বলেছেন: আপনি খুব ভাল চিন্তা করেন।। ধন্যবাদ

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বাবা-মায়ের প্রতিটি ভালোবাসার অনুভূতি বিন্দু বিন্দু জমা হয়ে এক সময় বিরাট আকার ধারণ করে। ঠিক সে সময় আল্লাহ বাবা-মায়ের ভালোবাসার প্রতি খুশি হয়ে তার পক্ষ থেকে একটি উপহার পাঠান। সেই উপহার হলেন আমি, আপনি, ব্লগার চাঁদগাজী, কানিজ রিনা সহ আমরা সবাই। এখন আল্লাহ কেন আমাদের পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন এই প্রশ্ন আল্লাহ কে না করে তার আগে মা-বাবা কে প্রশ্ন করুন, কেন তারা একে অপর কে অন্তর থেকে ভালোবেসে ছিলেন?

আপনি নিজেও একজন বাবা, আপনার সন্তানও আপ্নাকে এই প্রশ্ন করতে পারে।
আর ধর্ম ভালো না লাগলে পালন করবেন না। কেউ আপনাকে জোড় করবেনা ধর্ম পালন করার জন্য।

আপনি টোটালি আর্থিক সমস্যায় আছেন। আপনার ফাইনান্সিয়ালী সার্পোট থাকলে- হয় আপনি ধার্মিক হতেন, না হয় লেজকাটা চেতনাজীবী। আপনি হয়ত এমনটা বলতেন না।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা কাউকে প্রশ্ন করে তার ইচ্ছা অনুযায়ী পৃথিবীতে পাঠালে তিনি আর সৃষ্টিকর্তা থাকেন না। তাহলে তার (খোদার) দুর্বলতা প্রকাশ পাবে। খোদার কথা হলো, তোমাকে দুনিয়াতে প্রতিনিধি হিসেবে পাঠানো হয়েছে এবং সাথে গাইড লাইনও। এখন মানো না মানো তোমার ইচ্ছা। যদি মানো সরল পথে এসো, না মানলে চেতনাজীবীর পথে হাটো। (বাণীতে সত্যের ছায়া)।।।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: না মানলে মৃত্যুর পর কঠিন সাজা ভোগ করতে হবে।

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



এদের কাছ থেকে আল্লাহ'ই আমাকে বাঁচাবেন।

-বছরের সেরা প্রতিমন্তব্যে অভিনন্দন, রাজীব নূর। অন্য দু'জনের ব্যাপারে না হলেও অন্তত: আমার মত গোনাহগার, পাপী বান্দার কূমন্ত্রনা থেকে আপনাদের মত ব্যক্তিদের বেঁচে থাকার প্রয়োজন হয়তো রয়েছে। আল্লাহ পাক আপনাকে হেফাজত করুন।

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: এই সব মুনাফেকী ,মুরতাদী কথাবার্তা লিখেছেন জনাব। ইয়ে ফালাইতে টারজান ০০০৭ এলো বলে ! এর পরে এক এক করে আসবেন নতুন নকীব এবং কাউয়ার জাত।

সাপুড়ে১,
কী বীন যে বাজান, আমার খালি ঘুম ঘুম ভাব আসে! বীনের ঠেলায় উথাল-পাতাল সংঘর্ষ বেজে ওঠে না, তো এটা কেমনতরো বীন হল? এমন ভোঁতা বীন হাতের চেয়ে ডাস্টবীনেই কি ভাল শোভা পায় না! ইহা ছুঁড়ে ফেলে দেন না ক্যারে, দাদা!

টারজান ০০০৭, নতুন নকিব আর কাউয়ার জাতের আর দরকার পরল কই? ফতোয়া তো আপনিই দিয়ে যাচ্ছেন। প্রায় পোস্টেই তো আপনার অনলবর্ষী গালিগালাজ বৃষ্টির মত ঝড়ে ঝড়ে পড়ে, দেখা যায়! বর্তমানে আপনার উপরে মুফতী কে হে, সাধু পুরুষ?

আপনি আমার পোস্টে 'সশস্ত্র জিহাদের' ডাক দিতে ফতোয়া দিয়ে এসেছেন না! তো, সেইটার কী করলেন? জিহাদ কি একা একাই শুরু করে দিয়েছেন? খাসা সেই মন্তব্যখানা ভুলে যান নি তো? ভুললেও সমস্যা নেই। নিচের লিঙ্কে খোঁচা দিয়ে দেখে আসুন না আরেকবার। আমি উহা দেখি। মজা পাই। আসলে বিনোদনের বন্ধু আপনি-

কাদিয়ানী আহমদীদের ধোঁকা থেকে বাঁচতে হলে তাদের অসারতা অনুধাবন অপরিহার্য্য পর্ব-০৪

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর ,



হা.........হা.........হা.......... দারুন লেখা ।
আপনাকে পৃথিবীতে কেন পাঠানো হয়েছে , এইতো ?
আপনাকে পাঠানো হয়েছে রোজ একটা করে পোস্ট এই সামু ব্লগে লেখার জন্যে । :P
আর বিশেষ করে আজকের এই পোস্টটি । এটা আপনার স্পেশাল এ্যাসাইনমেন্ট । :D


-অসাধারন বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য। অভিনন্দন, শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস।

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



অামি ভারতীয় বাঙালি। জন্ম এবং পড়াশুনো পশ্চিম বঙ্গে হলেও কর্মসূত্রে দীর্ঘকাল বাংলার বাইরে ভারতের বিভিন্ন জায়গায়। গত বেশ কয়েক বছর মুম্বাই বাসী। (এই ব্লগে বাবুরাম সাপুড়ে১ এর প্রথম পোস্ট থেকে)।

-ভারতীয় বাঙালিরা কি এমন নোংড়া স্বভাবের হয়ে থাকেন? ভারতের অনেকের সাথে কাজ করেছি। বর্তমানেও করছি। কারও ভেতরে এরকম ন্যাকামো আর প্রচন্ড হিংসুটে স্বভাব আদৌ দেখি নি। গায়ে পরে অযথা চুলকানির এই জ্বালাও কারও এরকম প্রত্যক্ষ করি নি। এ কি আমার দেখারই ভুল?

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি আগেও আপনার পোস্টে সন্দেহ পোষণ করেছি আপনি আসলে রিভার্স গেম খেলেন ব্লগে।

'তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই দান করা হয়েছে' (বনী ইসরাঈল ১৭/৮৫)
এই সামান্য জ্ঞান নিয়েই আমাদের কত বাহাদুরি, কত প্রশ্ন, কত জিজ্ঞাসা। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত করুক...

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৩

রিয়াজ মাহমুদ শামীম বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন সত্যের ছায়া, আপনি কিছুটা গবেষণা করুন। যতদূর জানি, আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মানুষকে তার জীবন দেখিয়েছেন এবং জানতেও চেয়েছেন, সে এই জীবনে যেতে ইচ্ছুক কি না এবং সব সম্ভাবনা সহ। সম্ভাবনা অনেকটা শ্রোডিঞ্জার এর বেড়ালের মত। দুটোই সম্ভব যতক্ষণ কোন পরিদর্শক না ফলাফল দর্শন করছে বা দেখছে। অনেকটা আলোর তরঙ্গ আচরনের মত। তরঙ্গে আলো সবখানে থাকতে পারে চূড়াতে এবং খাদেও! কেবল মাত্র একজন দর্শক যখন দেখেন তখন তার অবস্থান নির্ণীত হয় 'কনিকা' হিসাবে। তেমনি আল্লাহ সব সম্ভাবনা দিয়েছেন। আমাদের নির্বাচন নির্ধারণ করে কি হবে ফলাফল। আল্লাহ বেছে নেবার ক্ষমতা দিয়েছেন। আপনি চাইলে এখন যেকোনো হাত উঁচু করতে পারেন। ডান অথবা বাম যদি একটিই চান। ডান হাত উঁচু করে বলতে পারবেন না আল্লাহ জোর করে করিয়েছেন। আল্লাহ দুটো সম্ভাবনাই দিয়েছেন। যদি সব আল্লাহ করান তবে বিচার করার মানে হয় না। সামান্য 'প্রজাপতির ডানা প্রতিক্রিয়া'-ও অনেক কিছু বদলে দিতে পারে। আমরা সব জেনেই এসেছি নিজেরা পছন্দ করে আমাদের জীবনে। ব্যর্থতার জন্য আমরাই দায়ী। হয়তো অনেক বলতে পারতাম এবং ইংরেজিতে হয়তো আরেকটু গুছিয়ে। তবে কাউকে শুধরে দেবার জন্য হাদিসে এসেছে ভাইয়ের মত করে বোঝাতে স্নেহ ও মমত্ব দিয়ে। আর ভুল তথ্য দিয়ে কখনোই নয়। দোয়া করবেন সবার জন্যে :) আর শেষের কয়েকটা কথা আরেক ভাইকে বলতে চেয়েছিলাম তবে জড়তা কাজ করায় এখানেই সংযুক্ত করে দিয়েছি :) ক্ষমা করবেন :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

কাতিআশা বলেছেন: You need serious help Rajib Noor!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: কে হেল্প করবে?

২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: @রিয়াজ মাহমুদ শামীম ভাই, এই ব্লগে আমি এক সময়য় প্রচুর কমেন্ট করতাম। পোষ্ট দেয়ার হার ছিল মোটামুটি। এখন আগের মত স্পৃহা পাইনা।

আদম ও হাওয়া তৈরীর পর তাদের আত্মাকে বা তাদের কে জিঙ্গেস করে পৃথিবী পাঠানো হয়েছে কি?

আদম আর হাওয়ার ভালোবাসার ফসল আমরা। আমাদের জিঙেস করে পৃথীতে পাঠানো হয়েছে কি? এই বিষয়ে পবিত্র কোরানের/সহীহ হাদীস আছে কি? দুর্বল হাদিস উল্লেখ না করাই ভালো।

কোন রেফারেন্স থাকলে দেন।
থাকলে দিবেন।

২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৬

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আবার বোকামী শুরু করলেন ? ব্যাক্তিগত সমস্যা ব্লগে আনতে হয় না, তাতে জীবন বিপন্ন হয়।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: মনে থাকে না যে।
এরপর সতর্ক থাকবো।

২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: স্রষ্টা তার সৃষ্টিকে ৯৯% ভাল বাসেন ভালবাসার ১% বাকী থাকে তামাম মাখলোকাতের জন্য। এবার এই পৃথিবীর সবিকিছু মাত্রই নিছক হবে যদি রবকে চিনে নিতে পারেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ভাইয়ের কি খুব মন খারাপ?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু মন খারাপ না। ব্যাপক অস্থিরতার মধ্যে আছি।

২৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

রিয়াজ মাহমুদ শামীম বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) ভাই, আমি ডক্টর জাকির নায়েক এর বক্তৃতায় প্রথম শুনি। ভিডিও লিঙ্ক সত্ত্বর দিয়ে দেব খুঁজে। তবে ব্যক্তিগত ভাবে যতটা পেয়েছি তা হল-
ইসলামিক পরিভাষায় এটাকে বলে عهد اَلَست বা আশত এর ওয়াদা। যে পৃথিবীতে গিয়ে আমরা আল্লাহকে ভুলে গিয়ে পরে যেন নিজেদের সাফাই না গাই তাই আল্লাহ পূর্বেই আমাদের কে জীবন বলে দিয়ে অগ্রিম ওয়াদা নিয়ে রেখেছেন।
"And remember the favor of Allah upon you and His covenant with which He bound you when you said, "We hear and we obey"; and fear Allah . Indeed, Allah is Knowing of that within the breasts."(Surat Al-Mā'idah,verse7)
লক্ষ্য করুন বলা হচ্ছে, "We hear and we obey" পৃথিবীতে আসার আগেই।
Quran 7:172 ~ And (remember) when your Lord brought forth from the Children of Adam, from their loins, their descendants and made them testify to themselves (saying): "Am I not your Lord?" They said, "Yes! We testify." Lest you should say on the Day of Resurrection, "Verily, we have been unaware of this."
The next verse indicates the excuse we might possibly give to Allah, if we went astray in this world, as a result of following our father's footsteps.
Quran 7:173 ~ Or lest you should say: "It was only our fathers took others as partners in worship along with Allah, and we were (merely their) descendants after them; will You then destroy us because of the deeds of men who practiced falsehood?"
With that context, here's how it all unfolded before we were brought to life in this world.
When Allah finished conceptualizing the entire universe He created souls, each one of us. The soul of every person who will be born after Prophet Adam (a.s.) till the last person before the world is destroyed was created.
Then Allah gathered all the souls together, and he asked everyone, "Am I not your Lord?" All the souls unanimously said "You are our Lord. We testify." ~ Quran 7:172 ... Understanding this is key because in this one verse Allah snubs His creation by suggesting that we must not break our promise after being sent to this world.
Post this covenant He said when we are sent down into this world, each one of us should worship only Him. He also added we should follow His commandments that He will send via His Messengers and Prophets (see #3 here) and laid the rules to test mankind and jinns.
Then later Allah fashioned Prophet Adam (a.s) from sounding clay and breathed life into him. Subsequently He offered His obligatory duties to the heavens, the earth, the mountains and Prophet Adam (a.s). Only Prophet Adam (a.s) accepted the offer while others declined. See detailed explanation of Quran 33:72 here.
As the souls were created before bodies they used to meet one another. The Prophet (pbuh) said,
Souls are troops collected together and those who familiarised with each other (in the heaven from where these come) would have affinity, with one another (in the world) and those amongst them who opposed each other (in the Heaven) would also be divergent (in the world). ~ Muslim 45/204
In stage #2 when the souls have entered bodies (come to the physical realm) they may recognize one another from the past - see another hadith here. Quite sure this has happened with each one of us, i.e. when we meet a person for the first time in this world we experience an instant connect. We feel a sort of deep admiration and likeness for some people and also a kind of repulsion with some other people.
এছাড়া আরো কিছু আয়াত আছে যার মোটামুটি ব্যাখ্যা হল- যে আল্লাহ আমাদের সব অগ্রিম দেখিয়ে ওয়াদা নিয়ে রেখছেন যে আমরা বিশ্বাসী থাকব। আশা করি এটা সাহায্য করবে। আর ইংরেজি ব্যবহার করার জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি যতটা পড়েছি ইসলাম এবং অন্যান্য বিজ্ঞান, ওই ভাষাতেই। অনুবাদ ঠিক মত করতে পারিনা। দোয়া করবেন। আর পরিশেষে- আল্লাহই ভাল জানেন।

২৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৬

কাতিআশা বলেছেন: রাজীব ভাই, কোরআন পড়েন, বোঝার চেস্টা করেন...একটু ব্রেইন ওয়ার্ক করেন, ভালো হাদীস পড়েন...হেদায়েত হবে ইনশাললাহ আপনার!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী অবশ্যই।

২৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

হযরত মুসা (আ: ), হযরত ঈসা (আ: ) ও আমাদের রসুল (স: ) 'এর বর্ণনা থেকে মানুষ আল্লাহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন; উনারা যে ধারণা দিয়েছেন তাতে বুঝা যায় যে, প্রতিটি মানুষের মাঝে আল্লাহ প্রতি মহুর্তে উপস্হিত আছেন; আপনি আল্লাহের উপস্হিতি টের পান কিনা? উনারা ৩ জন আল্লাহের উপস্হিতি টের পেয়েছেন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই তিন জন ছাড়া আর কেউ কি আল্লাহর উপস্থিতি টের পেয়েছেন?
আমি কখনও পাইনি।

২৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৩

অলিউর রহমান খান বলেছেন: জনাব, একদিন হয়তো আপনি থাকবেন না কিন্তু লিখাটি থেকে যাবে ব্লগে। আপনি পরেন প্রাইমারী স্কুলে, এখন যদি পৃথিবী বিখ্যাত একজন বিজ্ঞানীকে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন, তিনি কি কি ভুল করেছেন তা ধরিয়ে দিতে চেষ্টা করেন তখন পৃথিবীতে আপনি অপমানিত হবেন এবং মানুষের হাসির পাত্র হবেন।

হয়তো জীবনের বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত, চড়াই-উতরাই ও নানান ধরণের সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পোষ্ট করেছেন কিন্তু তা একদম ঠিক হয়নি। আমি প্রথমে আপনাকে কোন নাস্তিক বা অমুসলিম ভেবেছি কিন্তু কমেন্ট পড়ে বুঝলাম আপনি একজন মুসলিম এবং আপনার ভয় ও বিশ্বাস আছে রবের প্রতি।
জনাব, আমাদের মুখের সাধারণ একটি কথায়ও আমাদের ঈমান চলে যেতে পারে অসতর্কতার কারণে।

পরম করুনাময় আল্লাহ্ যেন আপনাকে মাফ করেন এবং সঠিক রাস্তায় পরিচালনা করেন সেই দোয়া করছি।
সাথে আমাদের মতো মানুষ কে ও যেন ক্ষমা করে নাজাতের পথ দেখান।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি থাকব না, কিন্তু আমার লেখা থাকবে- এটা ভেনে বিপুল আনন্দ পাই।
ব্লগে মনের কথা লিখতে মানা করছেন??? তাহলে আর কোথায় লিখব??

৩০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৯

রিয়াজ মাহমুদ শামীম বলেছেন: আর আরেকটি কথা বলতে চাই সত্যের ছায়া ভাইকে, আদম এবং হাওয়া (আঃ) কে জোর করে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিন্তু পৃথিবীতে পাঠানো হয় নি। আল্লাহ তাদেরকে নির্বাচন করার ক্ষমতা দিয়েছিলেন। ওয়াদা দিয়েছিলেন জান্নাতে অনন্তকাল থাকার কেবল মাত্র শর্ত ছিল গন্দম না খাবার। তারা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে নিজ কর্মফলে পৃথিবীতে এসেছেন। ইন্না কা লা তুখলিফুল মি'য়াদ। তারা গন্দম না খেলে আল্লাহ প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করতেন না। যদি ভাবেন জোর করে পাঠাতেন, তবে ক্কদর ও কাদাহ সম্পর্কে আর পড়ুন। আর দায়ীর কাজ হচ্ছে যাকে দাওয়াত দেয়া হবে তাকে স্টাডি করে ক্রমান্বয়ে উপযোগী ভাবে দাওয়াত দেয়া। না হলে পুরো কুরআন একেবারেই নাজিল হয়ে যেত। আশা করি উত্তর দিতে পেরেছি। দুআ করবেন :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম বড় কঠিন জিনিস ভাই।

৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



রাজীব নূর,
আপনার প্রতি আন্তরিকতা থেকে দু'টো কথা বলছি। অাপনার পোস্ট নিয়ে চুলচেড়া বিশ্লেষনে না গেলেও বুঝতে কষ্ট হচ্ছে না, আপনি সঙ্কটকাল অতিক্রম করছেন। কোন না কোন সঙ্কট আপনাকে তাড়া করে ফিরছে। সেটা হোক, আর্থিক কিংবা অন্যকিছুর।

পরামর্শ কিংবা অনুরোধ যেভাবেই গ্রহন করেন, দয়া করে ধৈর্য্য ধারন করুন। নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করতে থাকুন। আশা করা যায়, আপনার সমস্যা দ্রুত কেটে যাবে।

ভাল থাকুন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: নকিব ভাই, আমি কিন্তু জুম্মার নামাজ পড়ি। (যদিও ইমামের বয়ান গুলো আমাকে খুব বিরক্ত করে।)

সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি প্রভুকে স্মরন করি, আবার রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় প্রভুকে স্মরন করি।

৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমি বুঝিনা, ইসলাম বিষয়ে মনোবিকার ব্লগে আইসা প্রসব করার দরকার কি ? প্রশ্ন থাকিলে উপযুক্ত লোকের কাছে যান !
https://en.wikipedia.org/wiki/Muhammad_Abdul_Malek

আপনার যে সমস্যা, ইহাতো বয়সন্ধিকালে হইয়া থাকে, বুইড়া বয়সে এইসব প্রশ্ন মনে আসার সময় কোথায় ? ভাবীসাবরে বইলা আরো তিন চাইরটা বাচ্চা লওয়ার চেষ্টা করেন, এমনিতেই সব প্রশ্ন দূর হইয়া আল্লাহ আল্লাহ করিতে হইবে, শিশুদের মুখ দেখিয়া এইসব আব্লামি ছুটিয়া যাইবে !

আপনি বারবারই ধার্মিক লোকদের দোষী বানাইতেছেন ! শুনিয়া রাখুন, সাদা কাপড়ে দাগ বেশি দেখা যায়, কালো কাপড়ে বোঝাই যায় না, কারণ কাপড়টাই কালো !

আর মুসুল্লি কখনো চোর হয়না, চোরই মুসুল্লি সাজিয়া চুরি করে !

সংশোধনেরও একটা প্রক্রিয়া আছে ! ধাপ আছে ! মুসলমানের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য, ঈমানিয়াত, ইবাদিয়াত, মুয়ামেলাত ( লেন-দেন) , মুআশারাত (আদব, পারস্পরিক আচার ব্যবহার) , আখলাক (চরিত্র) ! প্রথম দুইটি ঠিক না হইলে পরের তিনটিও ঠিক হয় না। আপনি যাহাদের ভণ্ডামির কথা বলিতেছেন, খোঁজ নিয়া দেখুন তাহাদের প্রথম দুইটা ঠিক নাই ! হয়ত তাহারা সংশোধনের প্রক্রিয়ায় আছে ! অথবা ছাগু সম্প্রদায় বা ভন্ড পীরের মুরিদ, শিন্নি পার্টি !

মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা আছে যে কলমা পড়িলেই মুসলমান, নামাজ পড়িলেই হইবে সুন্দর হোক বা নাহোক ! কলমা আর নামাজ ঠিক করিতে হইলে রীতিমতো মেহনত করিয়া শিখিতে হইবে ! সবচেয়ে ভালো হয় তবলীগে ৪ মাসের জন্য বের হওয়া, না পারিলে ৩ দিন করিয়া সময় দিতে থাকুন ! নিজেই বুঝিবেন কি করিতে হইবে। বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় কাহারো উপদেশ শুনিতে চাহে না। নিজে উপলব্ধি করিতে চায়। সেক্ষেত্রে তাবলীগই উত্তম সমাধান। হাতে কলমে শিখিবেন।না পারিলে কওমি মাদ্রাসার ভালো আলেমের কাছে সব খুলে বলুন ! আশা করি সমাধান পাইবেন ! আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখিতে চাই !




০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সামু ব্লগটাকে আমি খুব আপন মনে করি। তাই সব কিছুই সামু ব্লগে শেয়ার করে আনন্দ পাই।

না আর বাচ্চা নিব না। একজনকেই যেন সুন্দরভাবে মানূষ করতে পারি।

তাবলীগ যাওয়ার এত সময় কই? তবে ভালো বইয়ের সন্ধান দিয়ে সহযোগিতা করতে পারেন।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: @নতুন নাকীব ,আপনি রাগ করেন কেন জনাব ? রাগ কি মোমিনদের সাজে ? ,আমি কাফির কিন্তু আপনি তো আল্লার বান্দা। আপনি পোস্টের পর পোস্টে কাদিয়ানীদের গাল -মন্দ করছেন। এইটা কি ঠিক? সৃষ্টিকর্তা একমাত্র সত্যধর্মের সত্য গ্রন্থে বলেছেন তিনি জ্বীন এবং ইনসানকে তৈরী করেছেন শুধুমাত্র তাঁর ইবাদত করার জন্য। বলেছেন কি বলেন নি ? আপনি তা না করে ইহুদী-কাফির দের আবিষ্কার করা ব্লগ ইন্টারনেটে সময় কাটাচ্ছেন ,কাদিয়ানীদের মন্দ-ভালো বলছেন --কি রকম ধর্ম-পালন আপনার? বলি দু দিনের দুনিয়াদারি তে আছেটা কি?? এসব পোস্ট লেখা, কমেন্ট করা বাদ দেন .....সবসময় চিন্তা করুন সেই আখিরাত... .সেই হাশরের মাঠ ....সেই অন্তহীন জীবন , সেই ৭২ ...আহাহা .....আমিন ! আমিন !
আচ্ছা কাফিরদের মাথার একহাত ওপরে সূর্য টা থাকবে না দু হাত ওপরে থাকবে? আপনি নাহয় আমার জন্য দুহাত ওপরে রাখার দোয়া করবেন , একহাত ওপরে থাকলে বড্ড বেশী গরম লাগবে।

৩৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: সরি ,@নতুন নকিব হবে। আন্তরিক দুঃখিত।

৩৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উপরের মন্তব্যগুলো আমি পড়িনি। হয়তো আপনার পোষ্টে অনেক জটিলতা সৃষ্টি হবে, তবে আমি আপনার বক্তব্যের সাথে ১০০% সহমত পোষন করছি।

৩৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: রাজিব ভাই এই প্রথম আপনার কোন ব্লগ আমার অগোছালো মনে হলো :(
সমস্যায় মানুষ থাকতেই পারে, তাই বলে সৃষ্টিকর্তাকে অনুমতি দিয়ে মানব সৃষ্টি করতে হবে :P তাহলেতো সৃষ্টিকর্তা আর সৃষ্টিকর্তা থাকে না।
৩২ নং মন্তব্যের সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: মনে হয় নিজের অস্থিরতা আপনাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছি।

৩৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ছবিতে আপনাকে বেশ ইয়াং দেখাচ্ছে !
আগের ছবি ? নাকি শেভ করার ফল !
আমি শেভ করলে আমার বয়স ১৫ বছর কমে যায়।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: পাঁচ বছর আগে ছবি।

৩৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



বাবুরাম সাপুড়ে১,
আপনার ৩৩ নং মন্তব্যের জবাবটি যাদের হয়ে আপনি ওকালতি করেছেন সেই কাদিয়ানীদের মুখোশ উম্মোচনের পোস্টেই দেয়া হল। দয়া করে পোস্টগুলো আবার পড়ুন। তারপরে মতামত দিন। না পড়ে, দূর থেকে দেখেই যদি অনুমান আর আন্দাজের উপর ভর করে তথ্যপূর্ন পোস্টকেও 'গালি-গালাজ' বলে অভিহিত করেন সেটা কি মিথ্যাবাদীদের পক্ষেই সাফাই হয়ে যায় না!-

কাদিয়ানী আহমদীদের ধোঁকা থেকে বাঁচতে হলে তাদের অসারতা অনুধাবন অপরিহার্য্য পর্ব-০৪

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.