নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাদা-দাদী\'র গল্প

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩



আমার দাদা ছিলেন দিলদরিয়া মানুষ। সব কিছু নিয়েই বিলাসিতা করতেন। সামান্য জর্দা আনাতেন কোলকাতা থেকে। তার পাসপোর্ট লেখা ছিল ল্যান্ডলর্ড। ব্যবসার কাজে তিনি প্রায়ই কোলকাতা যেতেন। আমার দাদীর পাঁচ শ' ভরি গহনা ছিল। দাদী ছিলেন দারুন রুপসী। ঘরের মধ্যেও তিনি অলংকার পড়ে থাকতেন। অবশ্য তখনকার দিনে এটাই রেওয়াজ ছিল। তাছাড়া দাদা'র বাবা-মার হুকুমও ছিল। দাদী খুব ভালো গান গাইতেন। একদিন শীতের দুপুরে খবর এলো দাদীর বড় ফুপু খুব অসুস্থ। তিনি দাদা আর দাদীকে একবার দেখতে চান। সেবার বিক্রমপুরে বিখ্যাত শীত পড়েছিল।

দুপুরে দাদা-দাদী বাসে উঠলেন। যাবেন লোহজং থানার বালিগাও গ্রামে। যদিও খুব বেশি দূরের পথ না। কিন্তু দাদী খুব বেশি বের হতেন না বলেই তার কাছে মেলা দূরের পথ মনে হচ্ছে। দাদী জানালার কাছে বসে বাইরের দুনিয়াটা অবাক চোখে দেখছিলেন। তখন দারীর বয়স ছিল- সতের। আমার আব্বা ছিলেন দাদীর পেটে। যাই হোক, বাস চলছে। দাদী মনে মনে ভয় পাচ্ছে- তার গায়ে এত গহনা যদি পথে ডাকাত ধরে।

বাসে এক লোকের সাথে দাদার খুব খাতির হয়ে গেল। দু'জনে পুরো পথ গল্প করে যেতে লাগলেন। লোকটি দাদাকে বললেন- আপনারা যে পথে যাচ্ছেন, শুনেছি সে পথে নাকি খুব ডাকাতি হয়। এই কথা শুনে দাদী খুব ভয় পেয়ে গেলেন। বাস থামল সন্ধ্যার আগে। বাস থেকে নেমে বালিগাও দুই মাইলের হাঁটা পথ। গরুর গাড়ি যায় কিন্তু কাচা রাস্তায় গরুর গাড়িতে না উঠাই ভালো। শরীরের সমস্ত কলকব্জা নড়ে ওঠে। দাদা দাদী হেঁটেই রওনা দিলেন। এক আকাশ অজানা ভয়ে দাদীর মুখ কিছুটা গম্ভীর হয়ে রইল।

দাদা বললেন, কি ভাবছো? ফুপুর জন্য মন খারাপ?
দাদী বললেন, হুম।

তারপর আর কোনো কথা নেই। দুইজনই চুপচাপ। প্রচন্ড শীত। খুব কুয়াশা। দাদা ডানে বামে খুব চোখ রেখে হাঁটছেন। অবশ্য দেখার কিছু না। চারিদিকেই নির্জন মাঠ, গাছপালা, ধানী জমি আর ঝোপঝাড়। মাটির উচু-নিচু রাস্তা আর শীতের বেলা বলেই ধুপ করে চারপাশে অন্ধকার নেমে এলো। দূরে দুই একটা হারিকেনের আলোর আভা দেখা যাচ্ছিল। দাদী খুব ভয় পাচ্ছিলেন।
হঠাৎ দাদা বললেন, গয়না গুলো পড়ে আসাটা ভুল হয়েছে।
দাদী বললেন, হঠাৎ গয়নার কথা বলছো কেন?
এমনি বললাম। ভয় পেও না।
তুমি মোটেই এমনি-এমনি বলনি, ডাকাতের পাল্লায় পড়ব নাকি?
আরে না। আর ডাকাত ধরলেই কি? চলো। আমি তো আছি।
দাদী ভয় খাওয়া গলায় বললেন, আমাদের কি কোনো বিপদ হবে?
মনে হয় না। তবু তুমি যে ক'টা পার গয়না খুলে রাখো।

দাদী খুব তাড়াতাড়ি নেকলেস, বালা, দুল, আংটি আর বাজু খুলে দাদার দিতে দিয়ে দিলেন। তারপর কিছু অবশিষ্ট রয়ে গেল। দাদা গয়না গুলো রুমালে প্যাচিয়ে পাঞ্জাবির পকেটে রেখে দিলেন। ডান হাতে সুটকেস আর বাম হাতে দাদীর হাত ধরে হাঁটছেন। দাদা বললেন, বিপদ যদি এসেই পড়ে দৌড় দিও না। চুপ করে নিচু হয়ে বসে থেকো। এই কথা শুনে দাদীর ভয় আরও বেশি বেড়ে গেল। দাদী শক্ত করে দাদার হাত ধরে রাখলেন।

ঠিক এমন সময় সাত আট জন লোককে দৌড়ে আসতে দেখা গেল। তাদের মুখ কাপড় দিয়ে ঢাকা, হাতে দা, বল্লম, লাঠি। আমার দাদা লোক গুলো দেখে ঘাবড়ে গেলেন না। বলবান, শক্ত সমর্থ শরীর ছাড়া দাদার আর কোনো অস্ত্র ছিল না। তবে অসীম সাহস ছিল। বিপদের সাহস অনেক বড় অস্ত্র।

লোকগুলো মুহূর্তের মধ্যে দাদা আর দাদীকে ঘিরে ধরলো। তাদের একজন দাদার বুকে বল্লম ঠেকিয়ে বলল- যা কিছু আছে দিয়ে দে, তাহলে প্রানে বাঁচবি।
দাদা বললেন, কি চাও?
গয়না গুলো দে। তাড়াতাড়ি।
তাদের একজন দাদীকে দেখিয়ে বলল- এই মেয়ের কাছে অনেক গয়না থাকার কথা। একজন এগিয়ে এসে দাদীকে হ্যাঁচকা টান দিয়ে ফেলে দিল।
বোধহয়, দাদীকে ফেলে দিয়ে ডাকাত গুলো খুব বড় ভুল করেছিল। দাদীর গায়ে হাত না দিলে দাদা সব গুলো গয়না ডাকাতদের দিয়ে দিত। কোনো ঝামেলা করতো না।

দাদা তার হাতের ভারি স্যুটকেস দিয়ে প্রথম আঘাতটা করলো সর্দার লোকটাকে। সাথে সাথে সে মাটিতে পরে গেল। তারপর সর্দারের হাত থেকে লাঠিটা ছিনিয়ে নিয়ে- আমার দাদা যেন দশটা দাদা হয়ে গেলেন। কাঁদতে কাঁদতে, কাঁপতে কাঁপতে দৃশটা দেখলেন দাদী। ডাকাত গুলো দাদার অগ্নিরুপ দেখে দিশেহারা হয়ে গেল। দুই চারজন কখন মাটিতে পড়ে কাতরাচ্ছিল দাদী খেয়াল করেননি। বাকিরা দৌড়ে পালিয়ে গেল।

(আমার দাদা-দাদী দু'জনেই মরে গেছেন। তাদের মুখ থেকে শোনা চমৎকার সব গল্প আছে। এই গল্প গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আমার দাদা উত্তম কুমারের চেয়ে হাজার গুন বেশী সুদর্শন ছিলেন। একটুও বাড়িয়ে বলছি না। কিছু ছবি হয়তো আছে। ছবি গুলো হাতে পেলে আপনাদের দেখাবো। দাদাজান হুট করে পয়ত্রিশ বছরে বয়সে অন্ধ হয়ে যান। তারপর তিনি আর দৃষ্টি শক্তি ফিরে পান নি। দাদাজান পঁচাশি বছর বেঁচে ছিলেন।)

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

আটলান্টিক বলেছেন: প্রথম হইলাম নাকি ভাইয়া?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: চা খাবেন?

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

রসায়ন বলেছেন: ভালো লাগলো

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

আটলান্টিক বলেছেন: না ভাই থাক।আপনার দাদার গল্পটা অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে।এতোগুলো ডাকাতকে একলা গায়েল করে ফেলল?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: মনে হয় ওগুলো সিরিয়াস ডাকাত ছিল না। গ্রামের চাষাভূষা ছিল। মৌসুমি ডাকাত ছিল।

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

জাহিদ অনিক বলেছেন:



কথায় বলে,
দাদার নামে গাধা, বাপের নামে আধা, নিজের নামে শাহজাদা। ;) ;) :) হা হা হা

আপনার উত্তম কুমারের চেয়েও সুদর্শন দাদার সাহসের তারিফ করতে হয়। তার ছবিগুলো দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
আপনি আপনার দাদার বেশ আদুরে ছিলেন বলেই মনে হচ্ছে।


১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: খুব আদর করতেন আমাকে।

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা !!
বালিগাঁও বিক্রমপুর , প্রানে টান লাগে নামে .....
আমি এবারে দেশে গিয়ে ঘুরে এসছি ।

আপনার দাদ’র গল্প তো আগেও দু একটা পড়েছি ; সৌখিন ছিলেন ।
সেই “বিক্রমপুইরা পোলা আশি টাকা তোলা “ প্রবাদের মতন । এ গল্পে জানলাম উনার সাহসীকতার কথা ।
আশা করছি পরবর্তি পর্বগুলো ও বেশ আকর্ষনীয় হবে ।

শুভ কামনা

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বাড়ি গিয়ে বিক্রমপুর নাকি?

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জ্বি আমি লৌহজংয়ের মেয়ে ...

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়--- !!!!!!!!!!

আমার মাও লৌহজংয়ের মেয়ে।
রানি গাও, বালি গাও আমার নানা-নানীর বাড়ি। এখন কিছুই নেই। সব পদ্মা কেড়ে নিয়েছে। আর অল্প কিছু জায়গা জমি যা আছে তা দূরসম্পর্কের আত্মীয়রা ভোগ করছে।
আর দাদা বাড়ি হলো- কামার গাও। শ্রী নগর থানা।

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার দাদার দৃষ্টি হারানো ছিল সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী ঠিক বলেছেন।

সারা দিন রেডিও মাথার কাছে নিয়ে শুয়ে থাকতেন।
তবে তার ছেলে মেয়েরা শেষ দিন পর্যন্ত আদর ভালোবাসার ত্রুটি করেন নি।

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার নামে চলছে হরিলুট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ। সরকারী টাকা যে কত সস্তা তা এখানে একবার না গেলে কেউ বুঝতে পারবে না। তাদের দেশের প্রতি দরদ দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।


প্রায় বছর দুয়েক আগে অনেক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রবাসী জনগণকে আরো বেশী করে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার আব্দার করে দূতাবাসে খোলায় হয় পৃথক পাসপোর্ট বিভাগ। সেখানে বরাদ্দ করা হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা। দূতাবাসে পর্যাপ্ত জনবল থাকার পরও পাসপোর্ট বিভাগে ঢাকা থেকে আনা হয় প্রশাসন ক্যাডার থেকে এক জন সিনিয়ার সহকারী সচিব যিনি কিনা এখানে প্রথম সচিব নামে পরিচিত। সেই সাথে ঢাকা থেকে পাঠানো হয় আরো চার জন পদস্থ কর্মচারী। ফলে দূতাবাসে অতিরিক্তি জন বল হিসাবে যোগ হয় আরো ৫ জন। সরকারের খরচ বেড়ে যায় কোটি কোটি টাকা।

এছাড়া ঢাকার আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস থেকে প্রায় প্রতি মাসেই কর্মকর্তারা নানা ছল ছুতোয় মালয়েশিয়া সফর করছেন। বিদেশ সফরের সময় কর্মকর্তারা নিয়মিত বেতন ভাতার বাইরেও প্রতিদিন প্রায় ৩০০ মার্কিন ডলার করে ভাতা নেন সরকারের কোষাগার থেকে। ফলে শ্বেতহস্তী পোষতে সরকারকে গুণতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা।

জানা গেছে, আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসের বড় কর্তারাই নন, প্রায় সময়ই সেখান থেকে ১০/১৫ জন কর্মচারী বিশেষ সেবা দেয়ার নাম করে মালয়েশিয়া সফর করেন। প্রতিবার সফরে তারা ১ মাস বা তার চেয়েও বেশী সময় কাটান। ফলে তাদের পেছনে নিয়মিত বেতন ভাতা ছাড়াও ডলারে ভাতা দিতে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে।

চলতি মাসে ঢাকার আগারগাঁও থেকে সেবার দেয়ার নাম করে আবার পাঠানো হয়েছে ২৫ জন কর্মচারী আর ২ জন কর্মকর্তা।তারা নাকি ২ মাস ধরে প্রবাসী জনগণকে সেবা প্রদান করবে।
এদিকে তারা পাসপোর্ট অফিসে সেবা দেয়ার নাম করে রাষ্ট্রের টাকার শ্রাদ্ধ করে চলেছেন। কারণ এই মুহূর্তে প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেয়া ছাড়াও তাদেরকে প্রতিদিন জন প্রতি ২/৩ শত মার্কিন ডলার করে বিদেশ ভাতা দিতে হচ্ছে। যা আসছে গরীব দেশের গরীব মানুষের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট থেকে। এর বিনিময়ে সাধারণ মানুষ কি পাবে। লাভের মধ্যে লাভ হবে এই সব কর্মকর্তা কর্মচারী সরকারী টাকায় বিদেশে ঘুরবে আর শপিং করে লাগেজ ভর্তি করবে। খুব্ই আনন্দের বিষয়।

সেবা দেয়ার নাম করে এতো মানুষ এক সাথে মালয়েশিয়াতে আসার কোন রেকর্ড নেই বলে জানা গেছে। কারণ দূতাবাসে এক সাথে এতো গুলো মানুষ কাজ করার মতো কোন জায়গা, মেশিন বা অবকাঠামোগত কোন সুযোগই নেই।

এ ব্যাপারে ভালো জানেন এমন এক জন সাবেক সরকারী কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে জানা গেছে যে, পৃথিবীর অনেক দেশের দূতাবাসে মোট স্টাফ সংখ্যাএ ৩০ জন হয় না।অথচ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে জনগণের টাকার শ্রা্দ্ধ আর হরিলুটের জন্য নানান রাজনৈতিক তদবির করে তাদেরকে পাঠানো হয়েছে। তাদেরকে যে অফিসে থেকে পাঠানো হয়েছে সেই অফিসের কাজ কর্ম কি করে চলে এটাও একটা বিরাট প্রশ্ন। কারণ কোন একটি অফিস থেকে এক সাথে ২৫/৩০ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ২ মাসের জন্য বিদেশে চলে গেলে সেই অফিসটি কি ভাবে চলে।

এই লুটপাট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ দেখার মতো কোন লোক নেই বাংলাদেশে?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন।

৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ভালো, আগেরকার দিনের ঘটনা পড়ে ভালো লাগল।

আপনার কি অবস্হা?

১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩০

প্রামানিক বলেছেন: ডাকাতদের চেয়েও আপনার দাদার শক্তি বেশি।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী দাদা খুব সাহসী আর শক্তিশালী ছিলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.