নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে সচেতনতা

০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯



বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো-

১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।

২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।

৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।

৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।

৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।

৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।

৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।

৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।


৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।

১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।

১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।

১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।

১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।

১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।

১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।

১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।

১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।

১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

(সংগ্রহ)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: সময়োপযোগী জনসচেতনতামূলক পোষ্ট এটি।
আমার মতো অনেকেই উপকৃত হবে আশা করি।
আপনাকে ধন্যবাদ।

০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় বরকত উল্লাহ ভাই।

২| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১০:১০

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: সচেতনতা মূলক পোস্ট।

সবারই কাজে দেবে।

০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



মোবারকবাদ। সুন্দর পোস্ট। অনেকের কাজে লাগার মত।

০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

ইমরান আল হাদী বলেছেন: সুন্দর, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা ! সুন্দর সচেতনতা মূলক পোষ্ট। প্রসঙ্গত বলি গতকালই কলকাতার পার্শ্ববর্তী এলাকায় এগারজন মানুষ বজ্রাঘাতে প্রাণ হারিয়েছে। আশাকরবো, ব্লগে অন্তত সবাই একবার পোষ্টটি যেন দেখেন।

অনেক ভাল লাগা, রাজীবভাই আপনাকে।

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে ১৭ জন মারা গেছেন।

৬| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: মরণ যখন আসে তখন মাথাত ঠাডা পড়ে। বাসের চিপায় চাপা পড়ে।

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু আমাদের সতর্ক তো থাকতে হবে।

৭| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জানলাম।

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০১ লা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, বিষয়টি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। খুব গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

মে দিবসের শুভেচ্ছা।

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ কাওসার ভাই।

৯| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১১:০৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




বজ্রপাত এখন অহরহ ঘটছে । গত দুই বছর ধরে প্রায় ৪০০ এর মত মানুষ মারা গেছে । তাই সচেতণতা জরুরী । এর পাশাপাশি বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে । বায়ূ দূষণ কমাতে হবে । বাতাসে কার্বনের পরিমান না কমলে দিন দিন বজ্রপাত আরো বিধ্বংসী হবে ।

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন।

১০| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

আবু তালেব শেখ বলেছেন: গ্রাম সাইটের মানুষ বেশি নিহত হচ্ছে কারন সচেতনতার অভাব। তেমনি পাকা বাড়ির সংকট। আবার কিছু কিছু লোক থোড়াই কেয়ার করেনা, মনে করে শয়তানের মাথায় বজ্রপাত হয়।
তবে হায়াৎ শেষ হলে অবশ্যই মৃত্যু নিশ্চিত তবু ও আমাদের সচেতন থাকা জরুরি

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: মৃত্যু তো হবেই।
কিন্তু আমাদের সচেতন থাকতে হবে। সচেতনার অভাবে আমরা কেন হায়াত থাকতে মরে যাবো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.