নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই হইলো অবস্থা

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩



মন্ত্রী কইছিল এই রোজায় জিনিসপত্রের দাম বাড়বো না। কঠিন হুশিয়ারীও দিছে কিন্তু তার কথা এবং হুশিয়ারীতে কোনো কাজ হয় নাই। বাজারে গেছিলাম, কপাল ভালো যে মাথা ঘুরিয়ে পড়ে যাই নাই। প্রতিটা জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। অনেক বেশী করেই বাড়ছে। বাজার না করে এক ডজন ডিম নিয়ে বাসায় ফিরে আসছি। সরকার বাজার মনিটরিংও করতাছে, ফলাফল তো শূন্য। ভাবছিলাম রোজায় একটু ভালো মন্দ বাজার করবো কিন্তু পারলাম না। প্রতি বছর'ই মন্ত্রী একই কথা কয়, আমরা ছাগলের মতো বিশ্বাস করি। বাজারে গিয়া ধরা খাই। ছয় শ' গ্রাম দুইটা ইলিশের দাম চাইলো আঠারো শ' টাকা। গরুর মাংস এক কেজি কিনলে বাসায় এসে ফেলে দিতে হয় একপোয়া। প্রতিটা জিনিস কিনলে ঠকতে হয়। মাপেও কম দেয়। মন চায় সরকারকে বাপ মা তুলে গালাগালি করি।

প্রতিদিন সকালে বাসের জন্য লম্বা সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। অনেক অনুরোধ করি। ভাই অফিসে যাবো একটু চেপে দাড়ান। ভেতরে তো জায়গা আছে। তারা আমার কথা শুনেও না শোনার ভান করে। সব শুয়োরের বাচ্চারা গেটের সামনে জটলা পাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। ভেতরে চাপে না। বাসে উঠলেই মানুষ গুলো কেমন অমানুষের বাচ্চা হয়ে যায়। বাসের সামনে মেয়েদের ছিট থাকে, সেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে খুব মজা। বাস চললে মেয়েদের বুক কাপে উপর থেকে দাঁড়িয়ে দেখতে খুব মজা। শুয়োরের বাচ্চারা বুঝে না, তাদের গন্তব্যে যাওয়াটা যেমন জরুরী, আমারও গন্তব্যে যাওয়াটা জরুরী। ভেতরে জায়গা থাকা সত্বেও যারা বাসে উঠেই গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে এবং অন্যকে উঠার সুযোগ দেয় না, তারা অবশ্যই শুয়োয়ের বাচ্চা। অমানুষের বাচ্চা। আর এই শুয়োরের বাচ্চার সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। হয়তো এই শুয়োরের বাচ্চার বউ আছে, বাচ্চা আছে। সুন্দর একটা সংসার আছে। কিন্তু বাসে উঠলেই মন মানসিকতা একদম নিচে নেমে যায়। একদম শুয়োরের বাচ্চা হয়ে যায়।

আমি তো মনে করতাম ভদ্রলোকেরা হোন্ডা চালায়। এখন দেখি তারা বিরাট বদ। এমনিতে তারা খুব ভালো। তাদের বন্ধু বান্ধব আছে, আত্মীয় স্বজন আছে, ঘর সংসার আছে। কিন্তু তারা বাইক নিয়ে রাস্তায় বের হলেই কেমন অমানুষ হয়ে যায়। সবচেয়ে বেশি মেজাজ খারাপ হয় বাইকওয়ালা অপ্রয়োজনেও প্রচুর হর্ন দেয়। বিকট হর্ন। আরে গাধা তুই বারে বারে বিকট হর্ন দিলেই কি রাস্তার জ্যাম কমে যাবে। বাইকওয়ালা গাধা গুলা খুব বেশি অস্থির। রাস্তায় বের হলেই তারা অমানুষের মতো আচরন করে। বিকট হর্ন দিতেই থাকে। দিতেই থাকে। ফুটপাতে বাইক উঠিয়ে দেয়। রাস্তায় জ্যাম থাকলে চিপা গলিতে ঢুকে যায়। আরে বাবা চিপা গলি আস্তে আস্তে যা। কিন্তু না তারা বিকট হর্ন দিতে দিতে যায়। ফাক পেলেই ঢুকিয়ে দেয়। লেগে যায় গিট্রু। তারাই গিট্রু লাগিয়ে দেয়, আবার তারাই খুব চিৎকার চেচামেচি করে। তেজ দেখায়। ইদানিং মনে হয় মানুষের হাতে পয়সা বেশি হয়েছে। রাস্তায় বের হলেই হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ বাইক দেখা যায়। এদের যন্ত্রনায় চলাচল করা যায় না।

ফুটপাতে দোকান। আবার দোকানের জিনিসপত্র বের করে অর্ধেক ফুটপাত দখল করে রাখে। তাহলে মানুষ হাটবে কি করে? ফুটপাতের চায়ের দোকানে পাচ জন সাত জন ভদ্রলোক মিলে দাঁড়িয়ে চা খায়। তারা পুরো রাস্তা দখল করে নেয়। তাহলে পথচারী হাটবে কি করে? আরে ছাগলের দল নূন্যতম জ্ঞান বুদ্ধি কি তোদের নেই? চিপা গলি, এই গলির মধ্যে কমপক্ষে দশজন ভ্যান গাড়িতে নানান রকম সবজি আর ফলমুল নিয়ে বসে আছে। এদিকে আবার রাস্তা খোড়াখুড়ি চলছে। আশে পাশের নির্মাণাধীন বাড়ি ঘরের ইট বালু রোড রাখা। এই গলিতে আবার বাচ্চাদের স্কুল আছে সারাটা দিন চেচামেচি আর জ্যাম লেগেই থাকে। আর বৃষ্টির দিনে দুর্ভোগ চরম আকার ধারন করে। এর মধ্যেই পুলিশ আসে গাড়িতে করে। গাড়ি থেকে একজন পুলিশ নেমে সবার কাছ থেকে এক শ' করে টাকা নিয়ে বীরের বেশে চলে যায়। এইভাবেই চলছে প্রতিটা দিন। কেউ কিচ্ছু বলে না। সাধারন মানুষের জীবন শেষ অথচ দেশ নাকি উন্নয়নের মহাসড়কে। ফাজলামোর একটা সীমা থাকা দরকার।

আসলে মানুষ আর মানুষ নাই। শুয়োরের বাচ্চা হয়ে গেছে সব। এখন আর কিছুতেই মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব বলা যাবে না। মানুষ নিচে নামতে নামতে অনেক নিচে নেমে গেছে। আরেক শ্রেনীর শুয়োরের বাচ্চা আছে তারা রাস্তায় মেয়ে দেখলেই এমন কুতসিত ভাবে তাকায় ইচ্ছা করে জুতা দিয়ে মারি। এই শুয়োরের বাচ্চা গুলো কি তাদের মা বোনদের দিকেও এইভাবে তাকায়? একটা মেয়ের সাথে তার স্বামী থাকুক, ভাই থাকুক, বাবা থাকুক, মা থাকুক যে'ই থাকুক শুয়োরের বাচ্চা গুলো কুৎসিতভাবে তাকাবেই। সেদিন আমি আর সুরভি যাচ্ছিলাম রাজারবাগ পুলিশ লাইনের সামনে দিয়ে। এক শুয়োরের বাচ্চা পুলিশ কুৎসিতভাবে তাকিয়েই আছে। আমি বললাম, কি ভাই আমার বউয়ের চেহারা কি আপনার মা অথবা বোনের মতো তাই এভাবে তাকিয়ে আছে?

(বিঃ দ্রঃ আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত যে তাদের শুয়োর বলেছি। আমার পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। দেখে শুনে আর ঠিক থাকা সম্ভব না। যার উপরে পড়ে সেই'ই বুঝে।)

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

জাতির বোঝা বলেছেন:
মন্ত্রীর আর কি দোষ। তাকে তো আর বাজার করতে হয় না। আর যদি করতেও হতো তারা তো টাকার কারখানা আছে। সমস্যা তো আম জনতার। যাদের টাকা কামাই করে খেতে হয়।

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ টা তাহলে স্বাধীন হয়ে লাভ হলো কি?

২| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার যে বাংলাদেশের মানুষ তাই।

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ টা চোখের সামনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, পচে গলে যাচ্ছে।

৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: খুব কষ্টকর বিষয়।

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী এত টুকুই আর কিছু বলবেন না?!!!

৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দুঃখজনক! বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। দাম বাড়ায় বা কমায় সরকারের হাত নেই!

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভুল বললেন।

৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একদম আমাদের রাস্তাঘাটের মত অবস্থা। এখানে আবার চলন্ত বাস ও ট্রেনের মধ্যেও হকাররা ঢুকে পরে। এক কথায় প্রাণান্তকর বললে যা বোঝায়। তবে একটু ফাউল হয়ে গেল ভাই । বাইরে বার হয়ে ফাউল করলে বিপদ আছে। রাগ হয় জানি কিন্তু ওসব কথা মুখে কোনও অবস্থায় না আনাই কাম্য।

অনেক ভাল লাগা ছোট ভাইকে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: রাগে দুঃখে আর কষ্টে মাথা ঠিক নাই দাদা।

৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বাস, ট্রেন, লঞ্চ সবগুলোতেই একই অবস্থা। মানুষ আর মানুষ থাকে না। সামান্য কারণে বা কখনো কখনো বিনা কারণেই ভদ্রবেশি মানুষ দাত মুখ খিচিয়ে যে অশালীন ব্যবহার করে তা দেখলে থমকে যাই। রোযার সময়ে বাজারে গেলে প্রতিটা টাকার সাথেে একটা করে দীর্ঘশ্বাসও বের হয়। তবে অবাক হই দেখে যে প্রায় সব ব্যবসায়ীরাই কম বেশি নামায পড়ে বা রোযা রাখে। এরা কাকে খুশি রাখতে চায়? আল্লাহকে? মানুষের সাথে অন্যায় আচরণ করে আল্লাহকে খুশি রাখা যায়? কি জানি! তারাই ভালো জানে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা ব্যবসায়ীর এমন অবস্থা পারলে টাকা কেড়ে নিয়ে যেন গলা ধাক্কা দিয়ে দিবে।
টাকা নিচ্ছে কিন্তু সার্ভিস অতি নিম্ম মানের।

৭| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল। দেশের মানুষ ভাল নেই।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: যারা ভন্ডামি করছে তারাও কিন্তু ভালো নেই।

৮| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন্ত্রীকে সবাই চোর মনে করে, দোকানীরা মন্ত্রীকে কি সন্মান করে, নাকি ভয় করে?

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: এদের কেউ মন থেকে সম্মান করে না। এরা কি সম্মানের কাজ করেছে কখনও?
এদের আশে পাশে সব সময় একদল চাটুকার থাকে। চাটিকার এবং দালাল একই শ্রেনীর।

৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের বিবেকের ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন!

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: সেটা কিভাবে? তা বলুন।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: বিবেকের সংস্কার নিয়ে একটা পোষ্ট দেন।

১০| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

মামুনুর রহমান খাঁন বলেছেন: একদম সত্যি কথা বলেছেন। আমরা বাঙালীরা আর মানুষের পর্যায়ে পরিনা। শিক্ষা-দীক্ষা, আদব-কায়দা, আচার-ব্যবহার, লেন-দেন কোন কিছুতেই সভ্যতার লেশমাত্র নেই।
বাসের সামনে মেয়েদের ছিট থাকে, সেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে খুব মজা। বাস চললে মেয়েদের বুক কাপে উপর থেকে দাঁড়িয়ে দেখতে খুব মজা।
সহমত

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে বুঝুন কি পরিমান তাদের নোংরা মানসিকতা।
সকাল বেলা সবার'ই অফিসে যাওয়ার একটা তাড়া থাকে। আর শুয়োরের বাচ্চারা বাসের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। একটু চেপে ভিতরের দিকে গেলে আরও কিছু মানূষ উঠতে পারে। কিন্তু তারা চাপবে না। অনেক অনুরোধ করলেও চাপবে না।

১১| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরেকটা ব্যাপার, রমাযান বছরে একবারই আসে, রোজা রেখে সবাই লাভবান হয়, ব্যবসায়ীরাও লাভবান হতে চায়।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: লাভ তো করবেই। ব্যবসা করেই লাভ করার জন্য।
কিন্তু মানুষের গলা কাটা ঠিক না। মানুষকে ঠেকিয়ে গলা কাটা হয়।

১২| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: বাজারে গেলে চান্দি গরম হয় কিন্তু করার কিছু থাকে না।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা।
সাধারন মানুষের মুখের দিকে তাকালে খুব কষ্ট হয়।

১৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সোহানী বলেছেন: দেশটা পচেঁ গলে গেলেও তাদের যায় আসে না কারন তাদের বাস করার মতো সেকেন্ড হোম থার্ড হোম অনেক কিছুই আছে....... মরি আমরা। অার রোজা আসলেতো কথা নেই, সব ব্যবসায়ী এক মাসেই বড়লোক হতে চায়..........

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: এদিকে সরকার বলছে, জিনিসপত্রের দাম কম। গত বছরের তুলনায়ও অনেক কম। অনেক গুলো অনলাইনও বলছে জিনিসপত্রের দাম স্বাভাবিক।
বাস্তব সত্য হলো,প্রতিটা জিনিসের দাম বেড়েছে। প্রতিটা জিনিস।

১৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাংলাদেশে এখন অমানুষের সংখ্যা বেশী। আমি নিজে সবসময় ভয়ে ভয়ে চলি - এই কখন কী অজুহাতে কারো সাথে ঝগড়া লেগে যায়। বাজারে, দোকানে, গাড়িতে, অফিসে বাংলাদেশের মানুষ দেখলেই ভয় পাই...

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমিও খুব ভয় পাই। আর দেখা যায় সবার'ই ক্ষমতা আছে। তারা ক্ষমতা দেখাতে ভালোবাসে।

১৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নীহার দত্ত বলেছেন:


অবস্থা তো খুবই ভয়াবহ !

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব অবস্থা ভাই।

১৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশে দুষ্ট লোকের সংখ্যা বেশি বেড়ে গেছে। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নাই। একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: তাই যেন হয়।

১৭| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: পৃথিবীর সব মুসলিম দেশে রোজার সময় পণ্যের দাম কমে, জিনিসের দামে ছাড় দেয়, আর এ দেশে বাড়ে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: টিভিতে এড দেখলাম, রোজার মাসে টিভি, ফ্রিজের দাম কমেছে।

১৮| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট লাইক ও প্রিয়তে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।

১৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০৭

নোয়াখাইল্ল্যা বলেছেন: ঢাকায় মানুষ বাধ্য হয়ে থাকছে।তুলনামূলক গ্রাম বা মফস্বল এলাকা শান্তিময়।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

২০| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

শামচুল হক বলেছেন: বাজারে গেলে মনের দুখে গালি আসে কিন্তু বুকের মাধ্যে সব চাইপা রাখি।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা সৎ মানূষের এই অবস্থা হয়।

২১| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০২

সাইন বোর্ড বলেছেন: বাস্তব অবস্থা, অভিজ্ঞতার অালোকে লেখা, ভাল লাগল ।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:২০

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী বাস্তব এবং সত্য।

২২| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১২

সনেট কবি বলেছেন: রমজান উপলক্ষ্যে মূল্য বৃদ্ধি বিবেকহীনতার মহাপরিচয়। যার কারণে আপনি তাদেরকে শুয়োরের বাচ্ছা পর্যন্ত বলতে বাধ্য হয়েছেন। তাদের এ বিকের সংস্কার প্রয়োজন। এজন্য এমন কিছু শুয়োরের বাচ্ছার ব্যবসা নিষিদ্ধ করে তাদেরকে শুয়োরের খোয়াড়ে ভরে বিবেকের সংস্কার করা যেতে পারে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:২২

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্টের সেরা মন্তব্য করেছেন।

অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: এদেশে............বাচ্চারা থাক, চলেন আন্দমান দ্বীপপুঞ্জে আবাস গড়ি।

১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: সেখানে আমি এমনিতে যাবো। কিছুদিনের জন্য।

২৪| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০৮

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: গলা কাটার ব্যবসা করে ব্যবসায়ীরা রমজান মাসে। রমজান মাস আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাস।

আর ব্যবসায়ীদদের কাছে অর্থ লাভের মাস...

দিনশেষে লালনের কথাটাই সত্য...

মরলে পাবে বেহেস্তকখানা
এই কথা শোনে মন।মানে না
বাকির আশায় নগদ ছাড়ে কে রে...?

১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।

২৫| ১৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৬:২৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: রাজীব নূর,
আপনি এদেরকে শুওরের সাথে তুলনা করে ওই প্রাণীটিকে চরম অপমান করেছেন | এরা ওই প্রাণীটির সমান মর্যাদা পাওয়ারও যোগ্যতা রাখে না |

১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

২৬| ১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৩

বোববুরগের বলেছেন: Rajibda, I really don't think government can control market price. For them to be able to control they will have to be part of the supply and demand cycle. But agree with you on everything else. I can't stand Dhaka when I visit only because of traffic and relentless honking. Every single driver in that city are such assholes! And as for harassing women in streets, it's a very complicated issue with many variables (a woman's dress, nature, character, time of the day, or profession doesn't count as a variable). I better not comment on it till I have some research done.

১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ দিলাম না।
বাংলায় মন্তব্য করলে খুশি হতাম।

২৭| ১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

বোববুরগের বলেছেন: Sorry Rajibda, I don't know how to type in Bangla.

১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আরে ভাই এটা কোনো ব্যাপার না।
ইচ্ছা করলেই পারবেন।
খুব সহজ।
নিজের তীব্র ইচ্ছা থাকলে অল্প সময়েই সম্ভব।

২৮| ১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: শেষের প্যারায় পুলিশকে মোক্ষম কথাই বলেছেন। উত্তরে পুলিশ কি কিছু বললো? নাকি লজ্জ্বায় অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিল?

১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: লজ্জা মাথা নিচু করে চলে গেল।

২৯| ১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: চাল পেয়াজের বর্তমান বিশ্ববাজার স্থিতিশীল। কিন্তু আমাদের? আন্তর্জাতিক বাজারে কোনো পণ্যের দাম বাড়লে সাথে সাথে আমাদের দেশেও বেড়ে যায়। আমাদের ব্যবসায়ীরা কম দামে কেনা পণ্যও আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে মিলিয়ে বিক্রি করে। কিন্তু যখন দাম কমে তখন কমে বিক্রি করে না। গ্রামাঞ্চলের মুদি দোকানগুলোতে একবার দাম বাড়লে - কমতে কমতে আবারো দাম বেড়ে যায় বা যাওয়ার সময় চলে আসে। তাই গ্রামাঞ্চলে আর দাম আর কমে না।
বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকলে সরকারী সংস্থা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতো। ব্যবসায়ীরা আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে তাল মিলিয়ে ব্যবসা করতো। যখনতখন দাম বাড়াতে পারতো না।

তাই বলেছিলাম, বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই। বা সরকার ব্যবস্থা নিয়ে ব্যবসায়ীমহলকে নারাজ করতে চায় না। কেননা, সরকারে গদিতে থাকা না থাকায় ও ব্যবসায়ীমহলের হাত আছে।

১৯ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য মন্তব্য করেছেন।

৩০| ১৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

জাতির বোঝা বলেছেন: অবস্থা তো দেখছি খুবই খারাপ। এর প্রতিকার কি/কী?

১৯ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিকার সরকার সঠিক হতে হবে।

৩১| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৫

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: শুয়োরছানারা লজ্জা পেয়ে ত্যাব্র পরতিবদ জানিয়েছে।

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

৩২| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: বকধার্মিকরা পবিত্র মাসে ধর্ম পালন না করে গলাকাটা ব্যবসার ধান্ধা করে।এটা তাদের শত বহু বছরের রীতি।এদেশে দুর্নীতির মতো যানজটও স্থায়ী রুপ নিয়েছে।
ফুটপাতে হাটা যায়না বাইকের অত্যাচারে।

২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৩| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৫১

অনল চৌধুরী বলেছেন: দেশ টা তাহলে স্বাধীন হয়ে লাভ হলো কি? [/sb]অপদার্থ জাতি স্বাধীনতার মূল্য দিতে পারেনি।এদের অাজন্ম গোলাম হয়ে থাকাই উচিত ছিলো।
[পরোক্ষভাবে এখনো তাই আছে।
স্বাধীনতার মূল্য দিয়ে সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়া কোথায় চলে গেছে অার বাঙ্গালীরা কোথায়!!

২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার বিশ্বাস সব ঠিক হয়ে যাবে।

৩৪| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৫২

অনল চৌধুরী বলেছেন: দেশটা তাহলে স্বাধীন হয়ে লাভ হলো কি?অপদার্থ জাতি স্বাধীনতার মূল্য দিতে পারেনি।এদের অাজন্ম গোলাম হয়ে থাকাই উচিত ছিলো।
[পরোক্ষভাবে এখনো তাই আছে।
স্বাধীনতার মূল্য দিয়ে সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়া কোথায় চলে গেছে অার বাঙ্গালীরা কোথায়!!

২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.