নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

লালসালু এবং আমাদের ঘুণে ধরা সমাজ

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৪



সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রথম উপন্যাস ‘লালসালু’।
এ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ। গ্রামবাসীর সরলতা ও ধর্মবিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে মজিদ প্রতারনার জাল বিছিয়ে কিভাবে নিজের শাসন-শোষণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে তার প্রত্যক্ষ বিবরণই “লালসালু”। আজও মানুষ সচেতন নয়।

আমরা জানি, ধর্মব্যবসায়ীরা আধ্যাত্মিক শক্তির অধিকারী হিসেবে জাহির করে সাধারণ মানুষের ওপর প্রভূত্ব করে। ফলে শোষকরাও তাদের অধীন হয়ে যায়। এক শ্রেণির ধর্মব্যবসায়ী যুগ-যুগ ধরে লাল রং টিকে সফলভাবে কাজে লাগিয়ে আসছে। বাংলাদেশের সব মাজারে লাল কাপড় থাকনেই। এই লাল কাপড় সাধারন মানুষদের জীবনে অসামান্য প্রভাব ফেলে।

প্রায় সত্তর বছর আগের লেখা উপন্যাস। এ উপন্যাস স্কুল কলেজেও সবাই পড়েছে। তবু কোনো লাভ হয়নি। তারা ঠিক'ই আজও কুসংস্কার বিশ্বাস করে। পীর-ফকির, তাবিজ ঝারফুক বিশ্বাস করে। আজও কিন্তু আমার দেশ এই রোগ থেকে মুক্তি পায় নি। বরং এই রোগ আরও চেপে ধরেছে আমাদের অস্থি মজ্জা। মানুষের সরল বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে ফুলেফেঁপে ওঠা লোকেদের দেখি চারপাশে। সবচেয়ে দুখের কথা হচ্ছে সমাজের শিক্ষিত মানুষেরাও এই পীর ব্যবসায়ীদের মুরীদ হন, তাদের পীর ব্যবসায় সহায়তা করেন। আমাদের শিক্ষার কোথাও নিশ্চিত গলদ আছে!

আজ থেকে এক শ' বছর পরও মানুষ ধর্ম ব্যাবসায়ীদের বিশ্বাস করবে। আরও নতুন নতুন মাজার হবে। মাদ্রাসা হবে। তাহলে স্কুল জীবনে লালসালু পড়ে তাদের কোনো লাভ'ই হয়নি। ঢাকার গুলিস্তানে একটা মাজার আছে। আপনি দশ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকলেই বুঝবেন- আমাদের দেশের মানুষের আজও মাজারের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা কত। শুধু অশিক্ষিতরা না অজস্র শিক্ষিত ব্যাক্তিরা আজও মাজার মূখী। তাদের সীমাহীন বিশ্বাস এই সমস্ত মাজারে।

সমস্ত বাংলাদেশে'ই বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন মাজারের নামে ঝুলিয়ে রাখা দানবাক্স আপনার চোখে পড়বে। শহরের বিভিন্ন দেয়ালেই চোখ দিলে দেখা যাবে মাজারের ওরশ, দোয়া মাহফিল, সম্মেলনের পোষ্টার। চারপাশে বাটপাররা লুটেপুটে নেওয়ার পরও মাজারের মূল অংশে বেশ ভালো পরিমাণ টাকাই জমা হয়। জমা হওয়া টাকাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। টাকার ভাগ পায় প্রশাসন, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারাও। এক ভাগ জমা হয় মাজারের তহবিলে। পীর এবং মাজার ব্যবসাটা বন্ধ হতে পারতো, রাজনীতিবিদদের মতন অন্ধ ভক্ত যদি তাদের না থাকতো ।

সাধারণ মানুষেরা পীর ফকিরদের পা ছুঁয়ে চুমু খায়। মাজারের সমাধিতে টাকা ছিটায়, মোমবাতি জ্বালায়। এই কাজগুলোর ধর্মীয় কিংবা সামাজিক অথবা বৈজ্ঞানিক কোনো বৈধতা নেই। মানুষের অন্ধ ভক্তি ও শিক্ষা সচেতনতা না থাকার ফলেই এক শ্রেণীর প্রতারক, ভন্ড তাদের বোকা বানাচ্ছে। স্বেচ্ছায় বোকা হওয়ার এমন নজির খুব কম দেশেই আছে! সরকারের উচিত দুষ্টলোকদের কান ধরে এইসব মাজার ব্যবসা (মজার ব্যবসা) বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এবং মানুষকে সচেতন করার ব্যবস্থা নিতে হবে।

যুগ যুগ ধরে চলে আসা অন্ধ বিশ্বাস মানুষের মন থেকে মুছে ফেলাটা আসলেই অনেক কঠিন। পীর, মাজার ব্যবসা নিষিদ্ধ হলে সবকিছু ভালো হয়ে যাবে এমন কোন কথা নেই। মন্ত্রী-এমপি আর আমলার কোন কষ্ট না করেই দেশের টাকা বিদেশে পাঠায় দেয়। দূনীতি করে। তাদেরও সঠিক পথে আসতে হবে। ভন্ড পীর এবং ব্যবসায়ী পীরদের নিষিদ্ধ করা হোক এবং কঠোর শাস্তির বিধান করা হোক। দেখবেন বাংলাদেশে হাতে গোনা দুই-একজন পীর থাকবে কিনা সন্দেহ। এই অবৈধ ব্যবসার পক্ষে খোদ ইসলাম ধর্মেই কোন বিধান নাই, বরং এটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ একটি ব্যবসা।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সব পীর মন্দ নয়। সবাই মজিদ নয়। আর মাদ্রাসা ইসলাম শিখার স্থান। কাজেই গড়পড়তা কথা বললে সেটা গ্রহণযোগ্য হবেনা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সব ভন্ড। সব।
সবাই মজিদের চেয়ে বেশি খারাপ।
মাদ্রাসার শিক্ষা এযুগে অচল।
ভালো কথার গ্রহন যোগ্যতা কম। সব নষ্টদের দখলে চলে গেছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সব ভন্ড। সব।
সবাই মজিদের চেয়ে বেশি খারাপ।
মাদ্রাসার শিক্ষা এযুগে অচল।
ভালো কথার গ্রহন যোগ্যতা কম। সব নষ্টদের দখলে চলে গেছে।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: এইটাও একটা রুজি রোজগার। যারা মাজারে যায় তারাও মুলত দরিদ্র শ্রেনীর। ঔষধ কেনার প্য়সা নাই , চাকুরি নাই, আর কত কিছু যে নাই। হুজুরের পানি পড়াই সব মুশকিল অবসানের একমাত্র তড়িকা। এই অন্ধবিশ্বাস দূর করা তখনই সম্ভব যখন সামগ্রিকভাবে একটি দেশ উন্নত হয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: এগুলো যারা জিইয়ে রেখেছে তাদের ধ্বংস করতে হবে শিকড়ের গভীর থেকে।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

মীর সাজ্জাদ বলেছেন: মহান আল্লাহ তায়ালাই ইসলাম জন্য ইসলামের পথে খরচ করতে বলেছেন, আমরা ধর্মপ্রাণ মানুষ ইসলামের প্রয়োজনে ইসলাম শিক্ষার উন্নয়নে তাই অর্থ ব্যয় করি, কিন্তু কিছু শ্রেণীর মানুষ এই সুবিধাটা নিয়ে ব্যপক পরিমান অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে, এ ব্যপারে আমাদেরই সচেতন হতে হবে যে আমার দানকৃত অর্থ সঠিকভাবে ইসলামের উপকারে আসছে কিনা। নিজে ইসলামের নিয়ম কানুন মেনে চলে আল্লাহর নিকট চাইলে তা অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা কাউকে ফিরিয়ে দেন না, যা কিন্তু ফকির মাজারের নিকট না গিয়েও আমরা পেতে পারি। এগুলো আসলে আমাদের ইসলামী শিক্ষার অভাব। আজকার সবাই বড় বড় স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি নিয়ে ব্যস্ত, ইসলামের সঠিক শিক্ষা কয়জনই বা পাচ্ছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের পথে খরচ আবার কি? মানুষের কল্যাণে খরচ করতে হবে। এটাই আসল।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৪

হাফ হাতা শার্ট বলেছেন: সব মাজার হয়ত ভুয়া নয় কিন্তু বেশিরভাগই ভুয়া।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: মাজার বলতেই ভূয়া।
মসজিদের তো অভাব নেই। মসজিদে গেলে সমস্যা কি?
সমস্যা হলো দেশে যে পরিমান মসজিদ আছে সেই পরিমান লাইব্রেরী নাই।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: এটা বন্ধ হবে নাতো আমাদের দেশে রাতারাতি I এটা বন্ধ করতে হলে দেশে একটা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা লাগবে মানুষকে ঠিকঠাক ভাবতে শেখাবার জন্য I চিন্তা ভাবনার জন্য I মানুষ সেটা শিখলে যে শুধু এই ভন্ড পীরদের অবস্থা খারাপ হবে তাই না আমাদের শাসক শেণির অবস্থাও খারাপ হবে I সেটা আমাদের ক্ষমতাধর শ্রেণীর কেউ চাইবে নাতো পীর সাহেবদের মতোই I তাই রাতারাতি এটা বন্ধ হওয়াটার আশা করলেই কিন্তু হবে না I

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: এটা বন্ধ করা কোনো ঘটনাই না। সরকার চাইলেই সম্ভব। সরকার কেন এটা বন্ধ করছে না- তার জন্য তাদের বিচার হওয়া উচিত।
যারা এই মাজার ব্যবসা জিইয়ে রেখেছে আসলে তারাই আসল ভন্ড।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। পীরতন্ত্র এখন ব্যবসাতে পরিণত হয়ে গিয়েছে! ২/১ জন ভাল পীর থাকলেও বেশীরভাগ ইসলামের বাইরে চলে গিয়েছেন। সমাজে সচেতন মুসলমান বাড়লে এসব ব্যবসা বন্ধ হবে...

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: যারা এইসব ফালতু বিষয়ে বিশ্বাস রাখে তারা নির্বোধ।
এখন সে মুসলিম হোক বা হিন্দু হোক।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

আরোগ্য বলেছেন: পি. কে মুভি দেখেন নাই?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী দেখেছি।
ভারতে লোক সংখ্যা বেশি। ভন্ডামিও বেশি।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



রাজীব ভাই কি আর বলবো? আমাদের দেশের পীরভক্ত সাধারন মানুষ এসব পীরদের কথা চরম সত্য বলে মনে করে। বাংলাদেশের অতি পরিচিত এক পীর সম্প্রতি প্রকাশ্যে নিজেকে রাসুল (সাঃ) এর মেয়ের জামাই বলে দাবী করেছেন (নাউযুবিল্লা)। এমনকি মহান আল্লাহ তা'য়ালার সাথে তার নিয়মিত মোলাকাত হয়, কথা-বার্তা হয়, দেখা-সাক্ষাৎ হয় এটাও প্রচার করেন। অবাকের বিষয় লোকটির হাজার হাজার ভক্তদের একজনকেও তার এমন কুফরি কথার প্রতিবাদ করতে দেখিনি। অনেক নারী ভক্ত আছেন যারা সন্তান পাবার আশায় অনেক পীরের সাথে রাত্রী যাপন করেন। তার শরীর টিপে দেন, প্রচুর টাকা পয়সা দান করেন। পীরের পায়ে সেজদা করেন। বেশিরভাগ পীরের আস্তানায় তার সেবা করার জন্য একাধিক নারী ভক্ত থাকে। পাশাপাশি চলে মদ, গাঁজা ও জোয়ার আসর। অনেক পীরের বিরুদ্ধে তার অল্প বয়সী খাদিমের সাথে সমকামিতারও অভিযোগ পাওয়া যায়। পানি পড়া ও তাবিজের পাশাপাশি জ্বীন তাড়ানো ও বালা-মুসিবত দূর করা সহ এমন কিছু নেই যা পীর সাহেব পারেন না। যদিও এগুলো ভূয়া। ইসলামে এগুলো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: এইভাবেই তো চলছে প্রিয় স্বদেশ।

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৪০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।
নষ্টদের দানবমুঠোতে ধরা পড়বে মানবিক
সব সংঘ-পরিষদ;- চ’লে যাবে অত্যন্ত উল্লাসে
চ’লে যাবে এই সমাজ সভ্যতা-সমস্ত দলিল-
নষ্টদের অধিকারে ধুয়েমুছে, যে-রকম রাষ্ট্র
আর রাষ্ট্রযন্ত্র দিকে দিকে চ’লে গেছে নষ্টদের
অধিকারে। চ’লে যাবে শহর বন্দর ধানখেত
কালো মেঘ লাল শাড়ি শাদা চাঁদ পাখির পালক
মন্দির মসজিদ গির্জা সিনেগগ পবিত্র প্যাগোডা।
অস্ত্র আর গণতন্ত্র চ’লে গেছে, জনতাও যাবে;
চাষার সমস্ত স্বপ্ন আস্তাকুড়ে ছুঁড়ে একদিন
সাধের সমাজতন্ত্রও নষ্টদের অধিকারে যাবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২০

নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন । সেই সাথে ১নং মন্তব্যও সঠিক ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: শুভ সকাল পরী। নীল পরী।

অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লালসালু যুগ যুগ ধরে কেবল বেড়েই চলেছে।এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ সকলের।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: কোনোদিন বন্ধ হবে না।

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

সূর্যালোক । বলেছেন: লালসালু আমার পরিক্ষার খাতা পর্যন্তই । মননে নেই ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আবার পড়ুন।

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

কে ত ন বলেছেন: এই লালসালুর উৎপাত তো এখনও চলছে। পাড়ায় পাড়ায় দরগাহ বসিয়ে মাইক লাগিয়ে কর্মজীবি মানুষের মূল্যবান ঘুম নষ্ট করছে। এদেরকে ঝেটিয়ে বিদায় করার উপায় কি?

বর্তমান সরকার কি কারণে যেন এই শ্রেণিকে অতিশয় প্রশ্রয় দিচ্ছে। সেই সুযোগে আগাছার মত এরা বেড়ে চলেছে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু বর্তমান সরকার না। আগের সরকারও এদের প্রশয় দিয়েছে।

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: জোট ও নির্বাচনী প্রচার শুরু হয় মাজার থেকে!
কি সেলুকাস!!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: নির্বোধের দেশে আমাদের বাস।

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

বাকপ্রবাস বলেছেন: অশিক্ষিতরা এসব মাজার নিয়ে পড়ে থাকে তবে দুঃখের বিষয় শিক্ষিতদের মধ্যে একটা বিশাল সমষ্টি এ ব্যাপারে পুরোপুরো অশিক্ষিত, মানে এই কাজটাই করে, পীর আওলিয়ার নামে দান খয়রাত করে পরকালের পথ সহজ করতে চায়

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: অসৎ পথে দান খয়রাত করে লাভ নাই। এমন কি হজ্ব পালন করে বেহেশতে যাবে- এমনটা চিন্তা করাও বোকামী।
মানূষের কল্যানে কাজ করতে হবে। মানূষকে ভালোবাসতে হবে। মন দিয়ে মানুষের সেবা করে যেতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.