নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের এলাকায় কোনো গাছ নেই!

২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৪

ছবিঃ গুগল।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি- আমাদের এলাকায় কোনো গাছ নেই।
আমি যখন ছোট ছিলাম, প্রতিটা বাড়িতে অনেক গুলো করে গাছ ছিলো। এমনকি অনেক বাড়িতে আমি কুয়া পর্যন্ত দেখেছি। আমাদের পাশের বাসায় অনেক গাছ ছিলো। আম গাছ, জাম গাছ, জাম্বুরা গাছ, কামরাঙ্গা গাছ এবং কাঠাল গাছ। আমি নিজে জাম খেয়েছি। বেশ স্বাদ ছিলো। মোটা মোটা জাম। কামরাঙ্গা গুলো ছিলো ভীষন মিষ্টি। এত মিষ্টি কামরাঙ্গা আমি আর কোথাও খাই নাই। পাশের বাসার বাউন্ডারির দেওয়ালে উঠে আমি নিজের হাতে আম, জাম আর কামরাঙ্গা খেতাম। অবাক বিষয় এখন সে বাড়িতে কোনো গাছ নেই। তারা সমস্ত গাছ কেটে সেখানে পাচ টা বিল্ডিং তৈরি করেছে।

আমাদের সামনের বাড়িতে ছিলো পেয়ারা গাছ।
আমি লুকিয়ে লুকিয়ে সেই পেয়ারা খেয়েছি। পেয়ারার গুলো দারুন স্বাদ ছিলো। বাড়িটার নাম আমরা দিয়েছিলাম, পেয়ারা বাড়ি। পেয়ারা বাড়ির পাশেই ছিলো একটা মেসবাড়ি। সেই মেসবাড়িতে ডালিম গাছ ছিলো। আমি দেয়ালের উপর উঠে ডালিম সংগ্রহ করতাম। সেই ডালিম স্কুলে টিফিনের সময় খেতাম। এই মেসবাড়িতে চারটা আম গাছ ছিলো। কত আমি খেয়েছি। জাম গাছও ছিলো। এখন এই মেস বাড়িতে দুটা বিশাল বিল্ডিং উঠেছে। আমাদের পুরো এলাকা গাছ শূন্য! মানুষের কথা কি বলব আমাদের বাড়িতেই গাছ নেই। গাছ ছাড়া বাঁচবো কি করে আমরা? আমাদের গ্রামে অনেক গাছ ছিলো। এখন গ্রামেও গাছের সংখ্যা কম।

এখন আমাদের এলাকায় কোনো টিনসেড বাড়ি নেই।
নেই কোনো গাছ। নেই পুকুর, নেই কুয়া। নেই খোলামেলা কোনো জায়গা। জানালা খুললে বা ব্যলকনিতে দাঁড়ালে আকাশ দেখা যায় না। দেখা যায় পাশের বাসার ব্যলকনি অথবা রান্নাঘর। যারাই বাড়ি করেছে, এক হাত জায়গা ছাড়েনি। একটা বাড়ির সাথে আরেকটা বাড়ি লাগানো। সত্য কথা বলি, আমার দম বন্ধ হয়ে আসে। ছাদে গেলেও লাভ নাই। চারপাশে বড় বড় বিল্ডিং। আকাশটা পর্যন্ত ঢেকে গেছে। শুধু আমাদের এলাকা না, ঢাকা শহরের বেশির এলাকায় একই দশা। গাছ নেই। চিপা চিপা গলি। গলিতে আবার ভ্যান গাড়িতে সবজি বিক্রি করছে, মাছ বিক্রি করছে। রিকশা, বাইক আর গাড়িতে সারাদিন ভর জ্যাম লেগেই থাকে। সুখী দেশের তালিকায় আমাদের দেশের নাম নেই। এক নম্বর তালিকায় আছে ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ড দেশটির চার ভাগের তিন ভাগ হচ্ছে বনভূমি। গজব দেশের তালিকা করলে নিশ্চয়ই আমাদের দেশের নাম এক নম্বরে থাকবে।

কতদিন খালি পায়ে মাটিতে হাঁটি না।
ঘাস দেখি না। ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটি না। আমাদের এলাকায় কাচা রাস্তা নেই। গাছ দেখতে হলে, প্রান ভরে নি;শ্বাস নিতে হলে যেতে হবে বোটানিক্যাল গার্ডেন অথবা রমনা পার্কে। অবশ্য বোটানিক্যাল গার্ডেন বা রমনা পার্কে গিয়েও শান্তি নেই। সেখানে দুনিয়ার ইতর লোকের আনাগোনা। তারা পরিবেশ নষ্ট করে দিচ্ছে। ইতর লোক তো ব্লগেও আছে। যাইহোক, আমাদের এলাকায় কোনো কারনে আগুন লাগলে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। বাড়ি করার সময় কেউ এক হাত জায়গা ছাড়েনি বরং রাস্তা থেকে আধা হাত জায়গা নিয়ে নিয়েছে। ঢাকা শহরের মানুষ গুলি আসলে অপরাধী। সবাই অপরাধী। ঢাকা শহরে সবাই সবাইকে ঠকাচ্ছে। একজন আরেকজনকে ঠকাতে পারলেই ভাবে জিতে গেছি। আলহামদুলিল্লাহ্‌।

আমাদের এলাকায় একটা কবরস্থান আছে।
মানুষ মরে গেলেও সেখানে কবর দেওয়া যায় না। ক্ষমতাবান কাউকে দিয়ে ফোন করাতে পারলে মৃত মানুষ কবর দেওয়া যায়। নয়তো অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয় লাশ। আমাদের এলাকায় চারপাশে শুধু রেস্টুরেন্ট। আর শপিং সেন্টার। আমার মনে হয় এলাকায় আগেই (ছোটবেলা) ভালো ছিলাম। সবাই সবাইকে চিনতাম। কারেন্ট চলে গেলে সবাই এক জায়গায় জোড়ো হয়ে গল্প করতাম। এখন আমি এলাকার কাউকে চিনি না। এত এত ফ্লাট। অসংখ্য মানুষ থাকে।এক ভাড়াটিয়া চলে যায় আরেক ভাড়াটিয়া আসে। নিজের এলাকায় নিজেকেই অপরিচিত বলে মনে হয়। দোকানদারকে চিনি না। রাস্তার মোড়ে যেসব বখাটে আড্ডা দেয় ওদেরও চিনি না। বখাটে তো দূরের কথা আমাদের এলাকার কাউন্সিলরকে চিনি না। এমপিকেও চিনি না। আমরা কেউ কাউকে চিনি না। অথচ একই এলাকায় থাকি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪

ইসিয়াক বলেছেন: ঢাকা শহর এখন অনেক বদলে গেছে। বেশ কিছু দিন আগে আমাদের মোহাম্মদপুরের বাসায় গিয়েছিলাম অনেক দিন পর। চারিদিকে শুধু ইট পাথরের দেয়াল। অথচ আগে প্রায় বাড়িতে মুরগী পোষা হতো।আমি ইমনদের বাসায় রাজহাঁস পুষতে দেখেছি। রানারা ছাগল পালতো।সেই ছাগল আবার তিনটা করে বাচ্চা দিতো।একবার রানার মা আন্টি ছাগলের দুধের চা খাইয়েছিল। দারুণ স্বাদের ছিল সেই চা। সব বাড়ির সামনে ফুল বা ফলের গাছ থাকতোই। আমাদের বাসার ঠিক পেছনে এনামদের বাসা ছিল।ওদের একটা পেয়ারা গাছ ছিল সেটা ডালপালা ছেড়ে আমাদের রান্নাঘরের দিকে চলে এসেছিলো।কত যে পেয়ারা খেয়েছি সেখান থেকে। আর একটা নারকেল গাছ ছিল কোরাইশা আন্টির বাসায়। সেখানে ছিল কাকের আস্তানা। কাকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হতে হতো। ডাইনিং টেবিলে কোন খাবার রাখা যেতো না। সুযোগ বুঝে ছো মেরে নিয়ে যেতে। আর নিতো সাবান।কারও বাসায় তালা মারা হতো না। হুটহাট চলে যেতাম খেলার সাথীদের ডাকতে।রাস্তার উপর সাতচারা,দাড়িয়াবান্ধা, ফুটবল আরো কত যে খেলা খেলতাম। তখন মজাই ছিলো আলাদা। এখন তো কেউ কারো সাথে কথাই বলতে চায় না।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ইসিয়াক, আমি ফিনল্যান্ড চলে যাবো।
সুন্দর দেশ। সুখী দেশ। সবচেয়ে বড় কথা সেই দেশে ফারাজার মামা মামী থাকে।

২| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাহ সুন্দর গাল গল্প
আমি শুধু শৈশব ভুলে যাচ্ছি
স্মৃতিরা মরে যাচ্ছে
তবু আমি না পরলেও
অন্য জন পারে!
তেঁতুল ভর্তা আম ভর্তার মতো করে
অথচ স্মৃতিরা কিছু বলে না
আমাকে চিনেই না
তাই আর আগের গাও আর আগের মতো নেই
সবটাই আজ অচিন পরিবর্তন।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১০

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ১৯৩৮-৩৯ সালে লেখা বিভূতিভূষণের আরণ্যক উপন্যাসে বলেছিলেন, অরণ্য হারিয়ে যাবে, মানুষ সেখানে চাষবাষের জমি বানাবে। মানুষ টাকা খরচ করে অরণ্য দেখতে যাবে, আশেপাশে প্রাকৃতিক অরণ্য বলতে কিছু থাকবে না।

অরণ্য তো হারিয়েই গেছে, এখন আশেপাশে চাষবাষের জমিও দেখিনা। তা দেখতেও ঢাকার বাইরে যেতে হয়। একমাত্র হাতিরঝিল ধরে যাবার সময় একটা প্রশান্তি অনুভব করি দিনে দুইবার।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আরণ্যক একটা দারুন উপন্যাস। জাস্ট গ্রেট।

৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৫

শাওন আহমাদ বলেছেন: দিনদিন আমরা অতিমাত্রায় আধুনিক হতে গিয়ে, নিজেদের সর্বনাশ নিজেরাই ডেকে আনছি। আমাদের সবার অট্টালিকা গড়ার প্রতিযোগিতা লেগেছে।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের স্বাভাবিক মৃত্যু হবে না।
হয় আগুনে পুড়বো। নয়তো ভুমিকম্পে মরবো।

৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮

ইসিয়াক বলেছেন: সেটাই ভালো হবে। আপনার বাচ্চারা অন্তত ভালো থাকবে। আমি এই দেশে ভালো কিছু হবে এমনটা আর আশা করি না। সব নষ্টদের দখলে চলে গেছে।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক।

৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যান্ত্রিক নগরী...

২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই শহরে আমরা কেউ ভালো নেই।

৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আফসোস

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: বিরাট আফসোস।

৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বটগাছের ছবিটি হ্রদয় ছুয়ে গেছে, ভর দূপুরে এই গাছের নিছে কলাপাতা বিছিয়ে শুয়ে শুয়ে বই পড়তে বড্ড ভালো লাগবে, তবে শর্ত হচ্ছে কাছে কোন ফোন থাকা যাবে না, এই ফোনই হচ্ছে যত নষ্টের মূল।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে প্রচুর বিশাল সাইজের বট গাছ আছে।

৯| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনাদের এলাকায় কোন গাছ নাই এটা কোন আনন্দের কথা নয়।
যে কোন এলাকাতেই মানুষকে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রচুর পরিমাণে গাছ থাকতে হবে।
সেটা হতে পারে কাঠের গাছ, ফলের গাছ, ফুলের গাছ, কিংবা মিশ্র প্রকৃতির গাছ ।
গাছ ছাড়া জীবনের চিন্তা করাটাই বোকামি ।

তাই এখনো সময় রয়েছে পৃথিবীটাকে বাঁচাতে চাইলে, সুন্দর একটা বাংলাদেশ গড়তে চাইলে, সবুজ একটা ঢাকা শহর দেখতে চাইলে এলাকায় যে পরিমাণ মানুষ আছে তার দ্বিগুণ পরিমাণ গাছ লাগান ও বাঁচিয়ে রাখুন ।
বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন দেবে, ছায়া দেবে, ফল দেবে।

একমাত্র গাছই কখনো আপনার সাথে বেইমানি করবে না।
নিশ্চিন্তে থাকুন।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বলি নাই আনন্দের কথা।
আমি দুঃখ প্রকাশ করেছি। হাহাকার ভরা দুঃখ।

ছাত্রলীগের পোলাপানের উচিৎ গাছ লাগানো। সারা দেশে গাছ লাগানো।

১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: এটা দেখি আমাদের গ্রামের বটগাছ।ছোট বেলায় এই গাছে কতো ,গাাউচ্চারে ভাই গাউচ্চা খেলেছি।এমন তিনটা গাছ ছিলো আমাদের গ্রামে।বহু বছর পর গায়ে গিয়ে দেখি একটি গাছও নেই।গাছ কেটে ইট পুড়িয়ে আনেকের মাটির বাড়ী আজ দালান।।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক গ্রামে বটগাছ দেখতে পাওয়া যায়।

১১| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:


ঢাকাকে দোজখ বানায়ে ফলেছে, উহা দেশের জন্য ক্যান্সার।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার দম বন্ধ হয়ে আসে।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০২

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: কিছুদিন ঢাকা বেড়াতে গিয়েছিলাম ফ্যামিলি নিয়ে...
ঢাকার মানুষ শ্বাস নেয় ক্যামনে সেটা ভাবতে ভাবতেই অবাক...
আর জ্যামে পড়লে ১ ঘন্টার আগে ছুটেই না...
কী বিরক্তকর!

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা হলো মৃত্যু কূপ।

১৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার এলাকায় ২টি বাড়িতে কিছু কিছু গাছ আছে। বাকি অনেক বাড়িতেই ছাদের উপরে ছাদ বাগান।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ছাদের উপরের গাছ দিয়ে কোনো উপকার নাই।

১৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০২

কাছের-মানুষ বলেছেন: ঢাকা-সহ সারা দেশে গাছের সংখ্যা আশংকাজনকহারে কমেছে। আমাদের এলাকায় এক সময় অনেক গাছ, এবং পাখি ছিল, অনেক পাখির নাম জানতাম। এখন পাখি দেখলেও সবগুলোর নাম বলতে পারব না, কোথায় হারিয়ে গেল!

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ফিনল্যান্ডে প্রচুর গাছ। প্রয়োজনের তুলনায় কয়েক গুন বেশি।

১৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গাছপালা না থাকা ভয়ানক বিষয় । বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি গ্রহণ করে ব্যাপক বনায়ন করা দরকার। তাহলে পরিবেশের ভারসাম্য ঠিক থাকবে।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্রলীগের পোলাপানের উচিৎ সারা দেশ জুড়ে গাছ লাগানো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.