নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহমত, মাগফিরাত এবং নাজাত

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮



রমজান মাসে ঢাকার মানুষ গুলো কেমন পাগল পাগল হয়ে যায়।
ক্রেতা বিক্রেতা দুজনের মধ্যে অস্থিরতা। চারিদিকে সব জমজমাট অবস্থা। বড় বড় শপিংমল জমজমাট। ফুটপাত আরো বেশি জমজমাট। বাসে ভিট, মেট্রোতে বিড়, ফুটপাত দিয়ে তো হাটাই যায় না। অনলাইন ব্যবসায়ীদের মধ্যেও ব্যাপক অস্থিরতা। একজন ভিক্ষুক পর্যন্ত দারুন ব্যস্ত। ব্যস্ত ফুটপাতের মধ্যে একজন ভিক্ষুক অনেকখানি জায়গা দখল করে ভিক্ষা করছে। অন্য মাসের তুলনায় রমজান মাসে তার ইনকাম ভালো। রমজান মাসে মানুষ দান-খয়রাত বেশি করে। মন্দ কাজও বেশি করে।

রমজান মাস হলো রহমতের মাস। এই মাসে সব বেশি বেশি।
এই মাসে সবাই হাত পেতে থাকে। করোনার পর থেকেই দেশে ভিক্ষুকের সংখ্যা বেড়েছে। এবং অসহায় ও দরিদ্র মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে। ঢাকায় ভিক্ষুকের সংখ্যা খুব বেশি বেড়ে গেছে। কৃপন মানুষও রমজান মাসে দানখয়রাত বেশি করে। কোরআন হাদীসে আছে, রমজান মাসে সত্তর গুন বেশি সওয়াব। ধার্মিকেরা সওয়াবের জন্য পাগল। সওয়াব, নেকী দিয়ে মানুষের কি উপকার হয়? ফজিলত বা আমল দিয়েই বা মানুষের কি হয়? সোয়াব, আমল, নেকী আর ফজিলত কি পরকালের ব্যপার স্যাপার? মানুষ কি দান খয়রাত করে স্বার্থের জন্য? স্বার্থ ছাড়া কি মানুষ কিছুই করে না? একজন স্বচ্ছ, পবিত্র এবং সৎ মানুষ বাংলাদেশে নেই।

বাংলাদেশে প্রতিটা মানুষ, প্রতিটা মানুষকে ঠকাচ্ছে।
কাউকে ঠকাতে পারলেই মানুষ ভাবে 'জিতে গেছি'। মিথ্যাকেই মানুষ বারবার বলে, সত্য বলে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। আমাদের দেশের লোকজন মূলত ইতর শ্রেণীর। এইসব ইতর যদি লন্ডন, আমেরিকা বা অস্টেলিয়া যায়, সেখানে গিয়েও ইতরামি করে। ইতরামি না করলে পেটের ভাত হজম হয় না। দেশভাগের পর থেকেই আমরা একটা দুখী জাতিতে পরিনত হয়েছি। আমরা ভাতে, কাপড়ে, প্রেম ভালোবাসায় সব কিছুতেই দুখী। নানাবিদ দুখ কষ্ট থেকেই পুরো জাতি ইতরামি করছে। এরপর যারা দেশ পরিচালনা করছেন, তারা প্রায় মগজহীন। সরকারি আমলারা তো জমিদার। দক্ষ ও যোগ্য মন্ত্রী এমপি খুজে পাই না। চারিদিকে শুধু ইতর। আর ইতর। এই দেশে আনন্দ নিয়ে সুস্থ ভাবে জীবনযাপন করা সম্ভব নয়। পুরো দেশ দুষিত। পুরো জাতি দুষিত হয়ে গেছে। অসুখী দেশ আমাদের। আমরা ফিনল্যান্ড হতে পারবো না। কবে শেখ মুজিবের সোনার বাংলাদেশে হব?

আওয়ামিলীগ দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায়।
তারা মেট্রোরেল করলো, পদ্মা সেতু করলো, অনেক রাস্তা ঘাট করলো। দেশ ডিজিটাল করলো। দেশকে নিয়ে গেলো উন্নয়নের মহাসড়কে। কিন্তু উন্নয়নের মহাসড়কে দরিদ্র আর অসহায় মানুষের ভিড়। রাস্তায় বের হলেই ভিক্ষুক। চারিদিকে বেকার দিয়ে ভরা। পদ্মা সেতু বা মেট্রোরেলের চেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিলো দেশে চাকরি সৃষ্টি করা। বেকারত্ব কমানো। লেখাপড়ার মান তলানিতে এসে ঠেকেছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি অনার্স পাশ করা ছেলেমেয়ে একপাতা দরখাস্ত লিখতে পারে না ইংরেজিতে। ডিগ্রী পাশ করা ছেলে মহান বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন বা আইনস্টাইনের নাম জানে না। দেশের ছাত্রলীগ তো জল্লাদ। তাদের অফ করা দরকার ছিলো ৭২ সালে। প্রধানমন্ত্রীর শুদ্ধি অভিযান অব্যহত থাকলে নব্য ধনীদের সংখ্যা এত বৃদ্ধি পেতো না।

কোরআনে হাফেজ দিয়ে জাতির উপকার হবে না।
বরং এরা জন্য জাতির বোঝা। কোরআন হাদীস মূখস্ত করা সহজ। আজকের আধুনিক বিশ্ব কোরআন হাদিস দিয়ে চলছে না। বিদেশ থেকে লোক এনে আমাদের পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ইত্যাদি তৈরি করতে হয়েছে। এই প্রজন্ম যদি টেকনোলজি জানে, বিজ্ঞান জানে, অর্থনীতি বুঝে এবং উন্নত দেশ গুলো কিভাবে চলছে এসব বিষয়ে জ্ঞান থাকলে, এবং সঠিক শিক্ষা অর্জন করতে পারলে, এই প্রজন্ম দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। এই প্রজন্ম ব্যস্ত ফেসবুক, টিকটক আর ইউটিউব নিয়ে। প্রতিটা এলাকায় কিশোর গ্যাং। ভয়াবহ তাদের কর্মকাণ্ড। আমাদের দেশে মসজিদ এবং ধার্মিকের সংখ্যা বেড়েছে অর্থাৎ মন্দ লোকের সংখ্যা বেড়েছে। চোর, দূর্নীতিবাজের সংখ্যা বেড়েছে।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮

আরইউ বলেছেন:




রাজীব,

আপনি লিখেছেন, “অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি অনার্স পাশ করা ছেলেমেয়ে একপাতা দরখাস্ত লিখতে পারে না ইংরেজিতে।”

ইংরেজিতে বাদ দিন আপনার বাংলায় লেখা এই পোস্টে এত বানান ভুল কেন? “ভিট”, “বিড়”, “হাটা”... এরকম অসংখ্য ভুলতো আপনিও করেছেন এই লেখায়!

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা আমার লেখায় অনেক বানান ভুল থাকে।
এটা ইচ্ছাকৃত ভুল নয়। এই লেখাটা আমি চলন্ত বাসে লিখেছি মোবাইল থেকে। গাজীপুর যাচ্ছি। লম্বা রাস্তা। কি করবো? তাই মোবাইলে লিখে ফেলেছি।
মোবাইলে বানান ভুলটা বেশি হয়। যাইহোক, সর্তক থাকবো যেন বানান ভুল না হয়।

২| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
একপাতা ইংরেজী দরখাস্ত কিংবা খুব ভালো ভাবসম্প্রসারন লিখে কি লাভ। রাজীব ভাই।
আমি দুটোই ভালো পারি। বাংলা ব্যাকরণে ভালো নাম্বার পেতাম। চাকুরী কিংবা রোজগারের ক্ষেত্রে কোন লাভ হয়নি তাতে।
দেশেরো কোন উপকার হলো না।

শুধু মনের শান্তি। যারা হাফেজ , কোরআন সুন্নাহ মুখস্ত করে তারাও হয়তোবা মনের শান্তি পায়।

অনেকদিন পর ব্লগে ঢুকে আপনার পোষ্টটা পড়লাম। ভালো লাগলো।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: সৌরভ, আপনি ব্লগে একটিভ থাকুন।
লিখুন। পড়ুন।

৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ব্লগেই থাকবো। না লিখলেও থাকবো। থাকা উচিত।
ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।

৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




আফসোস।
এদের জন্য আমার আফসোসের কোনো সীমা পরিসীমা নেই। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সবাইকে হেদায়েত দান করুন

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই ফিনল্যান্ড চলে যাবো কিনা বুঝতেছি না।
সুরভির বড় ভাই থাকে পরিবার নিয়ে। ফিনল্যান্ড তো সবচেয়ে সুখী দেশ। প্রচুর গাছপালাও আছে।

৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি আপাতত দেশে কাউকেই ভিক্ষা দিচ্ছি না। পরিবারের মধ্যেই অনেকে আছেন যাদের আর্থিক সহযোগিতা প্রয়োজন, সেদিকটায় কিছুটা নজর দিচ্ছি। তবে কিছু গরীব পরিবারকে সহযোগীতা করার ইচ্ছেও আছে। কষ্ট লাগছে এই ভেবে যে আপনি কোরআনে হাফেজদের দেশের জন্য বোঝা বলছেন। তারা তো অন্যদের কোরআন শিখিয়ে কিংবা মসজিদে ইমামতি করে দু' পয়সা আয় করছেন। কিন্তু ব্যাংক লুটেরা, ভেজাল পণ্য বিক্রেতা, সরকারি অফিসের অসাধু কর্মকর্তাদের প্রতি দৃষ্টি এড়িয়ে যাচ্ছে আপনার। যাদের কারনে পুরো দেশ দুর্নীতিতে এত ভালো রেজাল্ট করছে তাদের বাদ দিয়ে আপনার দৃষ্টি পড়লো কোরআনে হাফেজদের উপর! আমি আপনি মারা গেলে কিন্তু আমার আপনার পরিবার ঐ তাদের কাছেই যাবে। খুবই হতাশাজনক রাজীব সাহেব।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ছোট মানুষ আমার ভুল হতে পারে।
আপনারা ভুল ধরিয়ে দেবেন। আমি শুধরে নিবো।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২০

ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরাই হযবরল অবস্থা লেখার। আপনি কি মানসিকভাবে অস্থিরতায় ভুগছেন ? আগে আপনার লেখা বেশ ভাল লাগতো পড়তে। এখন বিরক্তি লাগে।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: না আমি কোনো অস্থিরতার মধ্যে নেই।
অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে আমি ভালো আছি। হ্যা একথা সত্য বড্ড অগোছাল আজকের লেখাটি। কারন লেখাটি আমি চলন্ত বাসে লিখেছি।

৭| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

এস.এম.সাগর বলেছেন: আল্লাহ সুব: পবিত্র কুরআনের সূরা আল ইমরানের ১৯১ নং আয়াতে বলেছেন:- যারাই আল্লাহ সুব:’র যিকির করে দাঁড়ানো, বসা ও পার্শ্বনির্ভর শয়ন অবস্থায় এবং নভোমন্ডল ওপৃথিবী সৃষ্টির বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা গবেষনা করে ( বস্তুত তারাই বুদ্ধিমান লোক )

 আয়াতটিতে আল্লাহ সুব: এর যিকির করতে বলা হয়েছে বসা, দাঁড়ানো ও শয়ন অবস্থায় অর্থাত সর্বাবস্থায়। কেননা এই তিনটি অবস্থায় যে কোন একটি অবস্থায়ই মানুষ থাকে। কোন সময়ই এই তিনটির কোন একটি ভিন্ন অন্য কোন অবস্থায়ই তার হয়না, হয় সে বসে আছে, নয় দাঁড়িয়ে আছে কিংবা শুয়ে আছে। অতএব সর্বাবস্থায়ই আল্লাহ সুব:’র যিকির করতে হবে। অর্থাত স্মরনে রাখতে হবে, কোন অবস্থাই আল্লাহ সুব:কে ভূলে গেলে চলবেনা।
 দ্বিতীয়ত আয়াতটিতে শুধু যিকির এর কথাই বলা হয়নি, সেই সঙ্গে ফিকির এর কথাও বলা হয়েছে। আর ফিকির বলতে বোঝায়: ইমাম রাগেব রহ: এর ভাষায় কোন বিষয়ে জানবার জন্য নিয়োজিত শক্তি। বলা হয়েছে এই শব্দটির আসল রূপ ছিলো – বিষয়াদি ঘর্ষন করা, তার নিগুড় তত্ত্ব ও গভীর নিহিত সত্য জানবার উদ্দেশ্য । এক কথায় নিছকই যিকির আল্লাহ সুব:’র কাম্য নয়। বুদ্ধিমান লোকেরও কর্ম নয়। সেই সঙ্গে ফিকিরও আবশ্যক। ফিকির বিহীন যিকির নির্বোদ লোকদের কাজ। যিকির বিহীন ফিকির কাজ হচ্ছে নাস্তিক ও আল্লাহ দ্রোহী লোকদের কাজ।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: উন্নয়ন হয়েছে তবে অসম উন্নয়ন।সমাজের সকল শ্রেনীর মধ্যে সমতা রক্ষা করে উন্নয়ন হয় নাই।ধনী আরো ধনী হয়েছে,গরিবের সংখ্যা বেড়ে গেছে।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারে আপনার মতো, চাঁদগাজী/সোনাগাজীর মতো লোক দরকার ছিল।

৯| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি কি গাজীপুর থেকে ফিরেছেন, ওদিকে জ্যাম কেমন?
বাসে বসে বসে পোস্ট!! আপনাকে তো রীতিমত নোবেল প্রাইজ দেওয়া উচিৎ।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আজ শুক্রবার হলেও রাস্তায় ভয়াবহ জ্যাম।
আমার বাসা থেকে গাজীরপুর যেতে সময় লাগে কমপক্ষে আড়াই ঘণ্টা। এই আড়াই ঘণ্টা আমি বাসের ভিতর কি করবো? তাও ভালো বাস নয়। লোকাল বাস। বাসের ভেতর গজব অবস্থা। তখন আমি মোবাইলে লিখতে শুরু করি। তাতে আশেপাশের বিরক্তিকর অবস্থা থেকে রেহাই মিলেছে।
আমি এই মুহুর্তে কমলাপুর রেলস্টেশনে আছি। ফেরার পথে জয়দেবপুর থেকে ট্রেনে করে ফিরেছি। আগামী আধাঘণ্টার মধ্যে আমি বাসায় থাকবো।

১০| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৯

সমূদ্র সফেন বলেছেন: প্রিয় রাজীব ভাই !:#P আপনি আমার গুরু ,তবে আপনার অনুভুতি আরো বড় করতে হবে ভাই , আমি বাংলাদেশে থেকে বিদেশীদের জন্য ব্লগ কন্টেন্ট লিখি । সামুতে আমার সময় হয়ে ওঠে না । তবে গুরু

আপনার লেখাটি রমজান মাসে ঢাকা শহরের বর্ণা এবং সমাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আপনার চিন্তাভাবনা প্রকাশ করে। লেখার ভাবগত দিক আকর্ষণীয় হলেও, কিছু বিষয়ে আমার ভিন্ন মতামত রয়েছে।

প্রথমত, রমজান মাস শুধু ঈদ ও বাজারের মাস নয়, বরং আত্মিক উন্নয়ন ও নেককাজের মাস।

দ্বিতীয়ত, দান-খয়রাত স্বার্থপরতা থেকেও হতে পারে, তবে এটি মানুষের মধ্যে মানবিকতা ও দানশীলতা বৃদ্ধি করে।

তৃতীয়ত, ভিক্ষুকের সংখ্যা বৃদ্ধি একটি জটিল সমস্যা। দারিদ্র্য, বেকারত্ব, এবং সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা এর জন্য দায়ী।

চতুর্থত, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বেকারত্ব দূরীকরণ ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের উপর জোর দেওয়া প্রয়োজন। X((

পঞ্চমত, নব্য ধনীদের উত্থানের কারণ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকলে তাদের সম্পর্কে সমালোচনা করা ঠিক নয়।

ষষ্ঠত, ধর্মীয় ব্যক্তিদের সংখ্যা বৃদ্ধি ও মন্দ কাজের সম্পর্ক স্থাপনের জন্য যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ প্রয়োজন।

সপ্তমত, বাংলাদেশের সামগ্রিক অবস্থা সম্পর্কে একটি সুষম দৃষ্টিভঙ্গি থাকা উচিত।

তবে গুরু অবশেষে, লেখার মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার জন্য আপনার আগ্রহ প্রশংসনীয়।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: রমজানের শুভেচ্ছা আপনাকে।

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ফিনল্যান্ডের যেতে চাচ্ছেন ভালো কথা ।
কিন্তু আপনাকে কি ফিনল্যান্ডে যাবার ভিসা দিবে ?
আর দিলে কেন দেবে ?
আপনি ফিনল্যান্ডে কি কোন চাকরি পাবেন বা কাজ পাবেন?
কীংবা কোন ব্যবসা করতে পারবেন ?
আপনি দীর্ঘদিন থাকার ভিসা কিভাবে পাবেন??

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: কু ডাক ডাকবেন না।

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: একটা পরিবার একটা সমাজ একটা রাষ্ট্র কোন নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে সেটা আগে বুঝতে হবে। পরিবার আমাকে কোন নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড় করাচ্ছে? সমাজ কী পরিবারকে নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড় করানোর উপকরণ দিচ্ছে? রাষ্ট্র কী সমাজকে তৈরী করছে? এসব ঠিক না করলে না বুঝলে কাঁদা ছুড়ে ময়লা বাড়বে। বেসিকটা আগে ঠিক করতে হবে, আমি আমরা কিভাবে চলব বলব করব ইত্যাদি, তারপর দোষারোপ করা যাবে

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে।
ধন্যবাদ।

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আফসোস

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: বিরাট আফসোস।

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সবাই যে যার মতো ধান্ধা করছে।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিক সেটাই।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

ধুলো মেঘ বলেছেন: রমজান মাসে জাকাত আদায় করলে ৭০ গুণ সওয়াব বেশি হয়। এজন্য রমজানে মানুষের দান খয়রাতের হাত বেড়ে যায়। আমার এক বছরের যাকাতের পরিমাণ প্রায় দেড় মাসের গ্রস সেলারি। চিন্তা করতে পারেন এমাউন্টটা? আমার অনেক গরীব আত্মীয় আছেন, যারা রমজানে পাওয়া যাকাত দিয়েই সারা বছর খাওয়া পরা চালায়। আমি এদেরকে কমপক্ষে ৫ হাজার করে দেই। আমার অন্যান্য সম্পদশালী আত্মীয়রাও তাই করে। এভাবে আমাদের পরিবারে একরকম সমতা বিরাজ করে।

এদেশে উন্নয়ন করা হয় জনগণের সম্পদ নষ্ট করা আর জনগণকে দীর্ঘমেয়াদী ঋণের ফাঁদে ফেলার জন্য - এটা আপনার মত সচেতন মানুষের অনেক আগেই বোঝার কথা। ভঙ্গুর বৈদেশিক রিজার্ভ আর অস্থিতিশীল অর্থনীতির দেশে কোন বুদ্ধিমান ও দূরদর্শী সরকারই একসাথে এতগুলো অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রজেক্ট হাতে নেবার কথা চিন্তাও করেনা।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



যাকাত দেওয়ার মাধ্যমে কি দেশের মানুষের দরিদ্র দূর করা সম্ভব ?
আপনার কী ধারনা?

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: নো নেভার।

১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭

BM Khalid Hasan বলেছেন: কিশোর গ্যাং নিয়ে আমার বেশ বিরক্তি। আমাদের বাবা মা বাসায় ফিরতে দেরি হলে ফায়ার হয়ে যেত। আর আরা কই থাকে না থাকে পরিবারের কেউ কেয়ার করেনা! আসলে আমাদের দেশে যখন যে শিক্ষাটা পাওয়া দরকার তখন সেটা পাইনা বলে ছোট থেকেই নৈতিকতা গড়ে ওঠে না, সেলফ ডেভেলপমেন্টের সুযোগই আসেনা। দুটো অংশে আমরা বড় হইঃ কেউ ইচ্ছে করে দূর্নীতির আশ্রয় নি্ই আর কেউ ফ্যামিলি নিয়ে টিকে থাকতে দূর্নীতি মেনে নিই। তখন আপনার বর্ণনা করা সকল সমস্যায় আমরা একসাথে পেচিয়ে যাই।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.