নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"সুরঞ্জনা\"সোনার খাঁচায় বন্দী যে জন -প্রেমিক মাতাল [email protected]

নুর ইসলাম রফিক

প্রেমিক মাতাল

নুর ইসলাম রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওড়না নিয়ে কেন এতো টানাটানি?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০২


২০১৭ সালে সরকারের বিনামুল্যে বিতরণকৃত ১ম শ্রেণির পাঠ্য বইতে ও-তে ওড়না চাই দেওয়া নিয়ে কেন এতো আলোচনা সমালোচনা? ওড়না তো কোন ধর্মীয় পোশাক নয়। ওড়না মেয়েদের শালীন পোশাক। নিশ্চয়ই শালীনতা শিক্ষা খারাপ কিছু নয়। যারা এই শালীন শিক্ষা নিয়ে এতো তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি করছেন উনাদের বিকৃত চিন্তা ও মানষিকতা কি উনাদেরকে অন্তত একবার উনাদের বিবেকের কাঠগড়ায় দাড় করায়নি? নাকি উনাদের বিবেক এখানে অকার্যকর?

শালীনতা শিক্ষা শুধুমাত্র ১ম শ্রেণীতে নয়, প্রতিটি শ্রেণিতে দেওয়া উচিত। ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্য দেওয়া উচিত। যারা পাঠ্য বইতে ও-তে ওড়না চাই দেওয়া নিয়ে বিকৃতি রচনা করছেন, তাদের মন মানষিকতা কতোটা বিকৃত তা কি ভাবার বিষয় নয়?

ওড়না কোন ধর্মীয় পোশাক নয়, ওড়না মেয়েদের শরীর ও লজ্জা ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ পোশাক। আমি একজন ভাই হিসেবে চাইবো আমার প্রিয় ভাই বোনটি শালীন পোশাক পরিধান করুক। আমি স্বামী হিসেবে চাইবো আমার প্রিয় সহধর্মিণী শালীন পোশাক পরিধান করুক। এবং কি আমি একজন সন্তান হিসেবে চাইবো আমার মা শালীন পোশাক পরিধান করুন। নিশ্চয়ই আমার প্রিয় ভাই, বোন, সহধর্মিণী, এবং মাও চাইবেন আমি শালিন পোশাক পরিধান করি ।নিশ্চয়ই আমার বোন, সহধর্মিণী, এবং মা আমার সাথে দ্বিমত হবেননা।নিশ্চয়ই আমার সাথে দ্বিমত নন দেশের ৯৫ ভাগ নরনারী। মাত্র ৫ ভাগ নরনারী আমার সাথে দ্বিমত আছেন, থাকবেন, ছিলেন। উনারা কারা? নিশ্চয়ই উনারা বিকৃত মন মানষিকতার অধিকারী। উনারা উনাদের বিকৃত মন মানসিকতা আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চান। আমাদেরকে গড়ে তুলতে চান উনাদের মতো বিকৃত মন মানসিকতা সম্পন্ন।
উনাদের প্রতি আমার অনুরোধ আপনাদের বিকৃত মন মানসিকতা আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দেবেন না । কারণ আমাদের শালীনতা আমাদের অহংকার। আমাদের গর্ব। লজ্জা আমাদের অমুল্য সম্পদ। দয়া করে আপনারা এ জাতিকে নির্লজ্জ বেপরোয়া করে তুলবেন না। এ জাতীর অহংকার গর্বকে ধংস করে দেবেন না। আমেরিকা হয়তো সুসভ্য জাতি কিন্তু শালীনতা নিয়ে তাদের বিন্দু মাত্র অহংকার করার মতো কিছু নেই। যা আমাদের আছে। আপনারা যদি মনে করে থাকেন সভ্যতা বা সুসভ্যতা মানেই অশালীনতা, তবে নিজের বিবেককে একবার প্রশ্ন করে দেখবেন কি আপনারা আপনার মা বোন বউ বাচ্চাকে কি অশালীন পোশাকে দেখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন?

কিছুদিন আগে যখন শিশুদের বইতে অ-তে অজগর ছিল, তখন একটা দল চিল্লাচিল্লি করেছিল কেন শিশুদেরকে শিক্ষা জীবনের শুরুতে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। আজ উনারা কোথায়? উনারা কি নিজেদেরকে সফল ভেবে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছেন? নাকী উনারাও আজ সেই ৫ ভাগের সঙ্গে আছেন?

আমার লেখাতে অসংখ্য বানান ভুল হয়। এখানেও না জানি কতটা বানান ভুল হয়েছে, এই ভয়ভীতি আমার মাঝে আছে বিরাজমান। এই বানান ভুলটা প্রধানত আমার যোগ্যতার অভাবে হয়। পরবর্তীতে আমার দক্ষতা অদক্ষতার অভাব। এখন অনেকটা বানান ভুল দিনদিন কমে আসছে, আমার সহলেখকদের সহযোগিতায়। অসংখ্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার প্রাণপ্রিয় সহ লেখকদের প্রতি।

আমি অযোগ্য ও অদক্ষ বলে হয়তো মেনে নেন আমার প্রিয় লেখকগণ আমার বানান ভুল হওয়াটা। কিন্তু সরকারি পাঠ্য বইয়ে বানান ভুল, ও লেখা বিকৃত করা মেনে নেওয়া যায়না কোন ক্রমেই। কারণ সরকারি পাঠ্য বই আমার মতো অযোগ্য ও অদক্ষ দ্বারা রচনা, সম্পাদনা, ও প্রকাশ করা হয়না। যারা সরকারি পাঠ্য বই রচনা, সম্পাদনা, ও প্রকাশ করেন উনারা স্ব-স্ব ক্ষেত্রে সুযোগ্য ও সুদক্ষ। এমন সুযোগ্য ও সুদক্ষ ব্যক্তিদের নিকট থেকে এমন ভুল আশা করা যায়না। কিন্তু সেটাই হয়েছে এবারের সরকারি পাঠ্য বইতে। সেটা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা মোটেও অহেতুক নয়। এটা আলোচনার সমালোচনার গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। নিশ্চয়ই এই আলোচনা সমালোচনা আগামি দিনের নতুন পাঠ্য বইতে ভুল না হওয়ার জন্য যথেষ্ট কাজে লাগবে। এই আলোচনা সমালোচনা নিশ্চয়ই আগামি দিনে রচয়িতা, সম্পাদক, ও প্রকাশককে সচেতন রাখবে নতুন সরকারি পাঠ্য বই প্রকাশে।

অল্প কিছু দিন আগে এনটিভির জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো “হাসো” অনুষ্ঠানে উপস্থাপক অভিনেতা সাজু খাদেম উপস্থিত চারজন তরুণীকে প্রশ্ন করেন বরিশালে দুধের উপর যা পরে তাকে কি বলে? না প্রশ্নটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাই একজন তরুণী প্রশ্নের উত্তর দেন “স্বর” বলে। কিন্তু না সাজু খাদেমের মতে উত্তরটা ভুল হওয়ায় সাজু খাদেম নিজের মতো সঠিক উত্তর দেন। উত্তরটা এতোটাই অশালীন, নির্লজ্জপনা ও যৌন হয়রানির মূলক যে, যা আমার লেখাতে উল্লেখ করা যাচ্ছেনা।

যখন একটা টিভি চ্যানেলে লাখ লাখ দর্শকের সামনে অশালীন, নির্লজ্জপনা ও যৌন হয়রানির মূলক অনুষ্ঠান করা হয়, তখন কেন প্রতিবাদের ঝড় উঠেনা আমাদের সুশীল ও মুক্তমনাদের বক্তব্য ও লিখনিতে ? তবে কি উনারা প্রকৃত সুশিল কিংবা মুক্তমনা নন? নাকী এমন অশালীন, নির্লজ্জপনা ও যৌন হয়রানিরকে উনারা সুশিল ও মুক্তমনা মনে করেন। নাকী উনারা শুধু মাত্র সরকারের সমালোচনা করতেই বেশী আনন্দ বোধ করেন।তাই উনারা এখন সরকারের বিনামুল্যে বিতরণকৃত ১ম শ্রেণির পাঠ্য বইতে ও-তে ওড়না নিয়ে এতো টানাটানি করছেন?

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

আতিক রহমান (স্বপ্ন) বলেছেন: দেশ যে আমাদের দিনদিন রসাতলে যাচ্ছে তার প্রমাণ হচ্ছে ও তে ওড়না চাই। যেখানে অন্যান্য দেশের মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত হয়ে যাচ্ছে আর সেখানে আমরা পড়ে আছি ওড়নার পেছনে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: তাই মনে হয় জাফর ইকবাল স্যার চুপ আছেন। উনার কলম চলছে না এই সময়ে।
তিনি এখন ইতিহাস রচনা করতে ব্যস্ত আছেন। খুব শিগ্রই উনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান ক্লাস করতে যাচ্ছেন কিশোরগঞ্জ।

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

আতিক রহমান (স্বপ্ন) বলেছেন: দেশ যে আমাদের দিনদিন রসাতলে যাচ্ছে তার প্রমাণ হচ্ছে ও তে ওড়না চাই এ নিয়ে আলোচনা সমালোচনা। যেখানে অন্যান্য দেশের মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত হয়ে যাচ্ছে আর সেখানে আমরা পড়ে আছি ওড়নার পেছনে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান ক্লাস বাংলাদেশে খুব শিগ্রই উনি গ্রিনেস বুকে রেকর্ড করে নিচ্ছেন।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ওনাদের কোন কাজ নেই ত’ তাই এ রকম করে মুখ নাড়ছে।

ওদের কে পদ্মার চরে পাঠানো দরকার। সেখানে কয়েক দিন কৃষক ও অথবা জেলেদের সাথে কাজ করতে দিলে তারের মত সোজা হয়ে যেত।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: "কুকুরের লেজ চৌদ্দ বছর চুঙ্গীর ভিতর রাখলেও সোজা হয়না" প্রবাদটা ইন্তু মিথ্যে নয়।

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: বাংলাদেশেরও একটা ওরনা চাই ।
ওরনাবিহীন বাংলাদেশ দেখতে আমার লজ্জা করে ।
ওরনা চাই ওরনা চাই :D

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সুন্দর একটা প্রতি উত্তর করেছেন জনাব- শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) ।
বাংলাদেশের একটা ওড়না আছে, সেটা হল জাতীয় পতাকা। যার জন্য ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছে।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: বাংলাদেশেরও একটা ওরনা চাই ।
ওরনাবিহীন বাংলাদেশ দেখতে আমার লজ্জা করে ।
ওরনা চাই ওরনা চাই :D


বাংলাদেশের একটা ওড়না আছে, সেটা হল জাতীয় পতাকা। যার জন্য ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব একজন সত্যিকার হিমু'র প্রতি উত্তরে সুন্দর একটি প্রতি উত্তর করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)বলেছেন: "বাংলাদেশের একটা ওড়না আছে, সেটা হল জাতীয় পতাকা। যার জন্য ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছে ।"

ঐ ওরনা অনেক আগেই টেনেটুনে ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে ।
অসংখ্যবার সম্ভ্রমহানী হয়েছে
আমার মায়ের ।
আরেকটা ওরনা তাই খুব দরকার ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কেমন ওড়না চান আপনি শুনি?

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০

Syeed Rafiqul Haque বলেছেন: আসলে, সমাজে একশ্রেণীর মানুষ রয়েছে, এরা সবসময় ঝামেলা পাকাতে ভালোবাসে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: সেই শ্রেণীর মানুষ যে শুধু ঝামেলা পাকায় তা নয়, পাকাতে পাকাতে পচিয়ে ও ফেলে।

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বই'তে কি আছে, সেটা সমস্যা নয়; বই পড়ার সুযোগ কতজন পায়নি গত ৪৬ বছরে সেটা সমস্যা।
ইডিয়টদের সমস্যা হলো, সে নিজেই একটা সমস্যা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৮

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: খুব ভাল একটা কথা বলেছেন জনাব চাঁদগাজী।
বুদ্ধিমত্তা ও জ্ঞানে প্রবীণরা যে নবীনদের চেয়ে এগিয়ে তা আপনি আপনার কথার মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


বই'তে কি আছে, সেটা সমস্যা নয়; বই পড়ার সুযোগ কতজন পায়নি গত ৪৬ বছরে সেটা সমস্যা।
ইডিয়টদের হলো, সে নিজেই একটা সমস্যা


১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: খুব উত্তম কথা বলেছেন জনাব চাঁদগাজী ।

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: র-তে রথ টানি। এটা সম্ভবত সার্বজনীন(?)। এসব কিছুই না। আপনাদের মনে আছে কি? লক্ষাধিক এ+ থেকে মাত্র দুই জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘ ইউনিটে (সম্ভবত) ইংরেজীতে পাশ করেছিল।তাতে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় প্রশ্নের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। এখন ঘনঘন প্রশ্নপত্র ফাস হয়। ক্লাস ফোর-ফাইভের ছাত্ররা গাজা-ইয়াবা টানে। পাশের হার ৯৮%এ উন্নীত হয়েছে। এর সব কিছুই কাকতালীয় তাই না?????

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
লক্ষাধিক এ+ থেকে মাত্র দুই জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘ ইউনিটে (সম্ভবত) ইংরেজীতে পাশ করেছিল।
আপনি বলেছেন সম্ভবত। এটা সম্ভবত নয়। আপনি শতভাগ সত্য।

তাতে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় প্রশ্নের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। এখন ঘনঘন প্রশ্নপত্র ফাস হয়।
এগুলি এখন সার্বজনীন(?)।

ক্লাস ফোর-ফাইভের ছাত্ররা গাজা-ইয়াবা টানে। পাশের হার ৯৮%এ উন্নীত হয়েছে।
এটার সত্যতার প্রমান উপস্থাপন করার অনুরোধ জ্ঞাপন করছি জনাব / জনাবা প্রশ্নবোধক (?)।

কারণ লেখন এসবের কোন প্রমান পায়নি।

এর সব কিছুই কাকতালীয় তাই না?????
প্রশ্নটা আমারও।

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: হেটাররা বলবে এটা ফটোশপ

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: হাহাহাহা তারাও প্রতিবাদি যারা নিজেদের ভুল ধরতে জানেন না।
সাবাস বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।

১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৮

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: তারা নিজেদের অন্যয্য চোখ দিয়ে সবকিছু দেখে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষের কাছে তাদের এসব কথা মূল্যহীন, ফ্যান্টাসির দুনিয়ায় তাদের বসবাস।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ফ্যান্টাসির দুনিয়ায় তাদের বসবাস।
বাংলাদেশ কি তার অন্তরগত?

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ওড়না পোশাকটি ভারত বর্ষের একটি জনপ্রিয় পোশাক। অন্যান্য দেশে এটি এতটা জনপ্রিয় নয়, কারন সুন্দর হলেও ওড়না খুব ঝামেলাদায়ক পোশাক।

ছোট এই একটি বিষয় নিয়ে এত হৈ চৈ কেন কে জানে?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব উম্মু আবদুল্লাহ কি ভারতের নাগরীক?
আপনি বলেছেন-
ওড়না পোশাকটি ভারত বর্ষের একটি জনপ্রিয় পোশাক।
ওড়না বাংলাদেশের একটি শালীনতার গুরুত্বপূর্ণ পোশাক।

১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব উম্মু আবদুল্লাহ কি ভারতের নাগরীক?
আপনি বলেছেন-
ওড়না পোশাকটি ভারত বর্ষের একটি জনপ্রিয় পোশাক।
ওড়না বাংলাদেশের একটি শালীনতার গুরুত্বপূর্ণ পোশাক।

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

ভাবুক কবি বলেছেন: প্রথমে তো ভুল বাবানটা শেখা উচিৎ

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: প্রথম নয়, ধারাবাহিক ভাবে সব কিছুই শিক্ষা (সুশিক্ষা) উচিত।

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৬

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: তাদের ফ্যন্টাসির দুনিয়ায় বাংলাদেশসহ সব দেশ অাছে তবে তা একচোখা নীতির উপর ভর করে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনি ও কি তাদের দলের জনাব শূণ্য পুরাণ।

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫২

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: ক্লাস ফোর-ফাইভের ছাত্ররা গাজা-ইয়াবা টানে। পাশের হার ৯৮%এ উন্নীত হয়েছে।
এটার সত্যতার প্রমান উপস্থাপন করার অনুরোধ জ্ঞাপন করছি জনাব / জনাবা প্রশ্নবোধক (?)।

কারণ লেখন এসবের কোন প্রমান পায়নি।


১।আমার এলাকায় দশবিশটা গ্রামের যত স্কুল আছে তাতে একই দশা। আর আপনাকে প্রমাণ দেখাতে তাদের খাওয়ার সময় ওখানে উপস্থিত থেকে ভিডিও করা লাগত.......ভাল করে চোখ কান খোলা রাখেন দেখতে পাবেন শুনতে পাবেন।
ইচ্ছা না থাকলেও আপনার কমেন্টের প্রতিউত্তর জানাতে লিংক বের করে কমেন্ট করতে হচ্ছে। ইচ্ছে করলে আপনিও খুজে পেতে পারতেন।
https://www.dailyjanakantha.com/details/article/239238/রাজশাহী-বোর্ডে-পাশের-হার-৯৭.৬৮
এটাও বিশ্বাস যোগ্য মনে না হলে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে যোগাযোগ করুন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ক্লাস ফোর-ফাইভের ছাত্ররা গাজা-ইয়াবা টানে।
এটার ডকুমেন্ট আপনি উপস্থাপন করতে পারেননি।

পাশের হার ৯৮%এ উন্নীত হয়েছে বলতে যে আপনি বাংলাদেশ বুঝাননি শুধু মাত্র রাজশাহীকে বুঝিয়েছেন তা আমার মস্তিস্ক বুঝতে পারেনি।
যদিও পারার কথাও না।

১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ক্লাস ফোর-ফাইভের ছাত্ররা গাজা-ইয়াবা টানে।
এটার ডকুমেন্ট আপনি উপস্থাপন করতে পারেননি।

পাশের হার ৯৮%এ উন্নীত হয়েছে বলতে যে আপনি বাংলাদেশ বুঝাননি শুধু মাত্র রাজশাহীকে বুঝিয়েছেন তা আমার মস্তিস্ক বুঝতে পারেনি।
যদিও পারার কথাও না।

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২০

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: চোখে দেখা জিনিস আপনাকে এখন প্রমাণ করে দেখাতে হবে? গাজাখোরেরা আপনার কাছে প্রমাণ রাখার জন্য ব্যস্ত হয়ে আছে? রাজশাহী ছাড়া অন্য বোর্ডগুলোও খুব পিছিয়ে নেই। গাধা-ভেড়া সব সমান । আপনার কি মনে হয় যে, ৮০% মার্ক পাওয়া আর ৯৫% মার্ক পাওয়া সমান। রেজাল্টে কিন্তু দুটাই এ+। প্রথম জনের চেয়ে অন্তত দিগুন পরিশ্রম করা লাগে মাত্র ১৫% বেশী পেতে। প্রশ্নপত্র ফাস হলে কি হয? ০গ্রেডের স্টুডেন্ট ৮০গ্রেডের চেয়ে ভাল ছাত্র হয়।আপনার কমেন্টের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ৯৮ না লিখে ৯৬ লিখলেও আপনার কাছে ভুল মনে হত। ৯৮, ৯৫, ৯৬ এগুলো একটা পরিসংখ্যান মাত্র । আসল কথা হচ্ছে পাশের হার শিক্ষার মানের চেয়ে অনেক অনেক রেশিওতে বেশি।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্নবোধক (?) এটা ঠিক আছে।
পাসের হার নিয়ে প্রশ্নবোধক (?) নিজেকেই প্রশ্ন মুখি করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.