নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"সুরঞ্জনা\"সোনার খাঁচায় বন্দী যে জন -প্রেমিক মাতাল [email protected]

নুর ইসলাম রফিক

প্রেমিক মাতাল

নুর ইসলাম রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার কুফল

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৩


বর্তমান সমাজে অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকদের তুলনায় অবিবাহিত শিক্ষিত যুবতিদের সংখ্য অনেক বেশী। আর এই পার্থক্যের প্রভাব ইতি মধ্যে সমাজে বেপক ভাবে বিস্তার করছে ফেলেছে। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদের মা বাবা ভাই তথা অভিভাবকগন এখন আর শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবক হয়ে গর্ববোধ করতে পারেননা। বরং শিক্ষিত মেয়েদেরকে অভিশাপ মনে করেন তারা। আর এই অভিশাপ মনে করার কারন একটাই, তাদের শিক্ষিত মেয়েদের জন্য তাদের মেয়ের সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাননা। উচ্চ শিক্ষিত বর তো বহুদূরের কল্পনা। অনেক সময় সম-শিক্ষিত বর তো দুরের কথা মূর্খ বর ও খুজে পাননা শিক্ষিত মেয়ের অভিভাবকরা। কারন মূর্খ বরপক্ষরা শিক্ষিত মেয়েদের বউ দেখতে আসেননা এই ভয়ে যে যদি মেয়েদের অভিভাবকরা বরপক্ষকে ফিরিয়ে দেন। হ্যা ফিরিয়ে দেওয়াটাই স্বাভাবিক। একটা সময় শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবকরা উচ্চ শিক্ষিত, কিংবা সম-শিক্ষিত বর না পেয়ে বাধ্য হোন মূর্খ বরের হাতে তুলে দিতে নিজেদের শিক্ষিত মেয়েদেরকে, মেয়েদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে। নিশ্চই মূর্খ বরের সাথে বিয়েতে শিক্ষিত মেয়ের সু-মত থাকার কথা নয়। সু-মতের প্রশ্নই উঠেনা।

এ দিকে সমাজে শিক্ষিত অবিবাহিত যুবকের সংখ্যা কম হওয়ায় শিক্ষিত ছেলেদের কদর সমাজে অনেক বেশী। আর এই শিক্ষিত ছেলেদেরকে নিজেদের মেয়ের জামাই করতে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু করে দিয়েছেন সমাজের সুপ্রতিষ্টিত, কিংবা প্রভাবশালী, সম্পদশালী শিক্ষিত অশিক্ষিত মেয়েদেরর অভিভাবকগন। অর্থ সম্পদ এবং সামাজিক প্রভাবে অনেকেই মূর্খ মেয়েদের জামাই হিসেবে শিক্ষিত যুবকদেরকে লুফে নিচ্ছেন বিরাট সুযোগ ও সাফল্যতা মনে করে। আর এতেই অহংকারী হয়ে উঠছেন শিক্ষিত যুবকদের বাবা মা ভাই বোন আত্বীয় স্বজন তথা অভিভাবকরা।

মেয়েদের শিক্ষার হার বাড়তে বাড়তে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে দাড়িয়েছে যে, শিক্ষিত মেয়েদের জন্য সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাওয়া কঠিন হয়ে পরেছে মেয়ের বাবা মা বা অভিভাবকদের। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদেরকে বাবা মা বাধ্য হয়ে মেয়েদের তুলনায় কম শিক্ষিত ছেলেদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। এতে শিক্ষিত মেয়েদের মনে শিক্ষার সম্মান এবং মান নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে। দুইজন শিক্ষিত বোনের একজন ভাই হিসেবে সে সংসয় আমার মাঝেও বিদ্ধমান। হয়তো এই মুহূর্তে আমার এই লেখাটি পড়ে অনেক শিক্ষিত বোনদের চোখের জল ঝরছে নিজেদের সমত্যুল্য শিক্ষিত বর পাননি বা পাচ্ছেননা বলে। এই বোনদেরকে আমার এই মুহূর্তে কোন সান্ত্বনা বা পেরনা দেওয়ার ভাষা নেই। তাই বোনদের কাছে আমি দু-হাত তুলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তবে এই বোনদের সহ সবাইকে এই মুহূর্তে একটা কথা বলছি- আজ যে শিক্ষিত বোনেরা কমপক্ষে সমতুল্য শিক্ষিত বর পাননি তারা যেন এই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের ছেলেমেয়ে উভয়কে সমশিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত করে তুলেন। এবং পাড়া প্রতিবেশী আত্বীয় স্বজন সহ সবাইকে ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহ প্রদান করেন। ক্ষমা করবেন বোনেরা আপনাদের ব্যর্থতা বলার জন্য। এ ব্যর্থতা আপনাদের নয়। এ ব্যর্থতা আমাদের অভিভাবকদের, সমাজের, শিক্ষাবিদের, শিক্ষানুরাগীদের এবং রাষ্টের।

প্রতিটি সরকারের একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহের কুফল আজ শিক্ষিত মেয়েরা ভোগ করছেন। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়েরা। রাস্তা ঘাটে সমাজে প্রায় এমনও দেখা যায় যে একজন মুর্খ ব্যক্তির স্ত্রী এসএসসি কিংবা এইচএসসি পাস। ঠিক এমন ধারায় চলতে থাকলে ভবিষ্যতে মূর্খ রিক্সার চালক কিংবা মূর্খ ফেরিওয়ালার বউ স্নাতকসম্মান / স্নাতকোত্তরে পৌছে যাবে। আর সেটা হবে আমাদের সর্বোচ্চ ব্যর্থতা এবং একতরফা মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার সর্বোচ্চ কুফল।

এরপর সরকার মেয়েদেরকে ভবিষ্যতে প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা শিক্ষাভাতা, শিক্ষাবৃত্তি দিয়েও শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করতে পারবেনা। তাই এখনি সরকার, সরকারী বেসরকারি এনজিও, শিক্ষাবিদ, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক সহ সকলের উচিত মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরকেও শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তোলা। তবে সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে যাতে আবার একতরফা ছেলেদেরকে শিক্ষিত করতে গিয়ে মেয়েরা যেন আবার শিক্ষায় পিছিয়ে না যায়। যেমনটা বিংশশতাব্দীর আগে হয়েছিল। শিক্ষায় এগিয়ে যাক নারী পুরুষ একসাথে। তবেই এগিয়ে যাবে জাতী। এগিয়ে যাবে দেশ। আমরা হতো পৃথিবীর শ্রেষ্ট দেশ ও জাতী।
বর্তমান সমাজে অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকদের তুলনায় অবিবাহিত শিক্ষিত যুবতিদের সংখ্য অনেক বেশী। আর এই পার্থক্যের প্রভাব ইতি মধ্যে সমাজে বেপক ভাবে বিস্তার করছে ফেলেছে। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদের মা বাবা ভাই তথা অভিভাবকগন এখন আর শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবক হয়ে গর্ববোধ করতে পারেননা। বরং শিক্ষিত মেয়েদেরকে অভিশাপ মনে করেন তারা। আর এই অভিশাপ মনে করার কারন একটাই, তাদের শিক্ষিত মেয়েদের জন্য তাদের মেয়ের সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাননা। উচ্চ শিক্ষিত বর তো বহুদূরের কল্পনা। অনেক সময় সম-শিক্ষিত বর তো দুরের কথা মূর্খ বর ও খুজে পাননা শিক্ষিত মেয়ের অভিভাবকরা। কারন মূর্খ বরপক্ষরা শিক্ষিত মেয়েদের বউ দেখতে আসেননা এই ভয়ে যে যদি মেয়েদের অভিভাবকরা বরপক্ষকে ফিরিয়ে দেন। হ্যা ফিরিয়ে দেওয়াটাই স্বাভাবিক। একটা সময় শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবকরা উচ্চ শিক্ষিত, কিংবা সম-শিক্ষিত বর না পেয়ে বাধ্য হোন মূর্খ বরের হাতে তুলে দিতে নিজেদের শিক্ষিত মেয়েদেরকে, মেয়েদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে। নিশ্চই মূর্খ বরের সাথে বিয়েতে শিক্ষিত মেয়ের সু-মত থাকার কথা নয়। সু-মতের প্রশ্নই উঠেনা।

এ দিকে সমাজে শিক্ষিত অবিবাহিত যুবকের সংখ্যা কম হওয়ায় শিক্ষিত ছেলেদের কদর সমাজে অনেক বেশী। আর এই শিক্ষিত ছেলেদেরকে নিজেদের মেয়ের জামাই করতে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু করে দিয়েছেন সমাজের সুপ্রতিষ্টিত, কিংবা প্রভাবশালী, সম্পদশালী শিক্ষিত অশিক্ষিত মেয়েদেরর অভিভাবকগন। অর্থ সম্পদ এবং সামাজিক প্রভাবে অনেকেই মূর্খ মেয়েদের জামাই হিসেবে শিক্ষিত যুবকদেরকে লুফে নিচ্ছেন বিরাট সুযোগ ও সাফল্যতা মনে করে। আর এতেই অহংকারী হয়ে উঠছেন শিক্ষিত যুবকদের বাবা মা ভাই বোন আত্বীয় স্বজন তথা অভিভাবকরা।

মেয়েদের শিক্ষার হার বাড়তে বাড়তে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে দাড়িয়েছে যে, শিক্ষিত মেয়েদের জন্য সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাওয়া কঠিন হয়ে পরেছে মেয়ের বাবা মা বা অভিভাবকদের। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদেরকে বাবা মা বাধ্য হয়ে মেয়েদের তুলনায় কম শিক্ষিত ছেলেদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। এতে শিক্ষিত মেয়েদের মনে শিক্ষার সম্মান এবং মান নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে। দুইজন শিক্ষিত বোনের একজন ভাই হিসেবে সে সংসয় আমার মাঝেও বিদ্ধমান। হয়তো এই মুহূর্তে আমার এই লেখাটি পড়ে অনেক শিক্ষিত বোনদের চোখের জল ঝরছে নিজেদের সমত্যুল্য শিক্ষিত বর পাননি বা পাচ্ছেননা বলে। এই বোনদেরকে আমার এই মুহূর্তে কোন সান্ত্বনা বা পেরনা দেওয়ার ভাষা নেই। তাই বোনদের কাছে আমি দু-হাত তুলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তবে এই বোনদের সহ সবাইকে এই মুহূর্তে একটা কথা বলছি- আজ যে শিক্ষিত বোনেরা কমপক্ষে সমতুল্য শিক্ষিত বর পাননি তারা যেন এই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের ছেলেমেয়ে উভয়কে সমশিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত করে তুলেন। এবং পাড়া প্রতিবেশী আত্বীয় স্বজন সহ সবাইকে ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহ প্রদান করেন। ক্ষমা করবেন বোনেরা আপনাদের ব্যর্থতা বলার জন্য। এ ব্যর্থতা আপনাদের নয়। এ ব্যর্থতা আমাদের অভিভাবকদের, সমাজের, শিক্ষাবিদের, শিক্ষানুরাগীদের এবং রাষ্টের।

প্রতিটি সরকারের একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহের কুফল আজ শিক্ষিত মেয়েরা ভোগ করছেন। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়েরা। রাস্তা ঘাটে সমাজে প্রায় এমনও দেখা যায় যে একজন মুর্খ ব্যক্তির স্ত্রী এসএসসি কিংবা এইচএসসি পাস। ঠিক এমন ধারায় চলতে থাকলে ভবিষ্যতে মূর্খ রিক্সার চালক কিংবা মূর্খ ফেরিওয়ালার বউ স্নাতকসম্মান / স্নাতকোত্তরে পৌছে যাবে। আর সেটা হবে আমাদের সর্বোচ্চ ব্যর্থতা এবং একতরফা মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার সর্বোচ্চ কুফল।

এরপর সরকার মেয়েদেরকে ভবিষ্যতে প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা শিক্ষাভাতা, শিক্ষাবৃত্তি দিয়েও শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করতে পারবেনা। তাই এখনি সরকার, সরকারী বেসরকারি এনজিও, শিক্ষাবিদ, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক সহ সকলের উচিত মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরকেও শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তোলা। তবে সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে যাতে আবার একতরফা ছেলেদেরকে শিক্ষিত করতে গিয়ে মেয়েরা যেন আবার শিক্ষায় পিছিয়ে না যায়। যেমনটা বিংশশতাব্দীর আগে হয়েছিল। শিক্ষায় এগিয়ে যাক নারী পুরুষ একসাথে। তবেই এগিয়ে যাবে জাতী। এগিয়ে যাবে দেশ। আমরা হতো পৃথিবীর শ্রেষ্ট দেশ ও জাতী।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লেজ গজায়েছে, শিং বের হচ্ছে।

ছেলেদের শর্ট কোর্সে টেকনিক্যাল ডিগ্রি অবধি পড়ালে সমতা আসবে; বিয়ে করতে হলে শর্ট কোর্সে ভর্তি হতে হবে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী- ঠিক বুঝে উঠতে পারলামনা।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

মিঃ আতিক বলেছেন: এই সমস্যা সাময়িক, আপাতত আপুরা একটু মানিয়ে নিলেই হবে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব মিঃ আতিক - সমস্যা সাময়িক, আপাতত মানিয়ে নিন।
এই উক্তির অভিব্যক্তি কি?
আশা করি জানাবেন?

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যেসব মেয়ের বিয়ে দেরিতে হয় তারাই উচ্চ শিক্ষা নিচ্ছে। কারণ, ঘরে বসে থাকার চেয়ে পড়ালেখা চালিয়ে যাক। এদের কেউই চাকুরির জন্য উচ্চ শিক্ষা নেয় না। শুধু বিয়ের দেরির কারণেই এরা উচ্চ শিক্ষিত হয়ে যায়! ভালো পাত্র পেলে তাড়াতাড়িই পাত্রস্থ করা উচিত। আর যারা ইচ্ছে করেই বিয়েতে দেরি করে উচ্চ শিক্ষার জন্য তারা ঠিকই সমান যোগ্যতার বর খুঁজে পায়। তবে মধ্যবিত্ত ঘরে তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে গেলেই ভালো।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনি বলেছেন: আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যেসব মেয়ের বিয়ে দেরিতে হয় তারাই উচ্চ শিক্ষা নিচ্ছে। কারণ, ঘরে বসে থাকার চেয়ে পড়ালেখা চালিয়ে যাক। এদের কেউই চাকুরির জন্য উচ্চ শিক্ষা নেয় না। শুধু বিয়ের দেরির কারণেই এরা উচ্চ শিক্ষিত হয়ে যায়!

না আপনার কথাগুলি মোটেও ঠিক নয়। বরং উচ্চ শিক্ষা নিতে গিতে আইবুড়ু হওয়া এবং উপযুক্ত পাত্র না পাওয়ার ভয়ে অভিভাবকরা মেয়ে মতামত না নিয়ে বিয়ে দিতে আগ্রহী হয়ে উঠেন। অধিকাংশ মেয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু অভিভাবকদের বিয়ের চাপে তারা আর এগিয়ে যেতে পারেননা। হয়না উচ্চশিক্ষা লাভ। আর যারা উচ্চশিক্ষা লাভ করেন তাদের কি অবস্থা হয় তা উপরের লেখাতেই নিশ্চই বোঝতে পেরেছেন।

আপনি বলেছেন - ভালো পাত্র পেলে তাড়াতাড়িই পাত্রস্থ করা উচিত।
তার মানে কি আপনি বলতে চাচ্ছেন মেয়েদের উচ্চশিক্ষিত ধরকার নেই?
বিয়েটাই প্রধান।

আপনি বলেছেন - আর যারা ইচ্ছে করেই বিয়েতে দেরি করে উচ্চ শিক্ষার জন্য তারা ঠিকই সমান যোগ্যতার বর খুঁজে পায়।
আপনি সম্ভবত হাই সোসাইটির মানুষ তাই এমনটা বলছেন। দয়া করে একটু নিচের দিকে তাকান। সত্য জানতে পারবেন।
এদেশে হাই সোসাইটির মানুষের সংখ্যা হাতেগুনা কয়েকজন। আর লো সোসাইটির সংখ্যা গুণে বলা অসম্ভব।

আপনি বলেছেন - তবে মধ্যবিত্ত ঘরে তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে গেলেই ভালো।
আপনার কথায় বোঝা যাচ্ছে আপনি মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েদের উচ্চশিক্ষা দ্বিমত।

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৯

মিঃ আতিক বলেছেন: আমার মন্তব্যে আপনি কষ্ট পেয়ে থাকলে বিনম্র ক্ষমা প্রার্থনা করছি। অতটা ভেবে আমি মন্তব্যটি করিনি যতটা কষ্ট নিয়ে হয়ত আপনি লিখেছেন।
ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: না আমি আমার কষ্টবোধ থেকে আপনাকে বলিনি- এই উক্তির অভিব্যক্তি কি?
আমি আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে "এই উক্তির অভিব্যক্তি কি" জানতে ছেয়েছি।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: জানতে যখন 'ছেয়েছেন'.........বলছি...আপনি আফগানিস্হানে চলে যান সেখানে অনেক তালিবানদের ভয়ে স্কুলে না যাওয়া মেয়েকে পাবেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি কখন কি জানতে চেয়েছি আপনার কাছে?

যেহেতু আমি কিছু জানতে চেয়েছি কিনা আমার জানা নেই, সেহেতু আপনার উত্তর আমার বোঝতে পারার কথা নহে।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনার ভালো জ্ঞান আছে । আরো জ্ঞানের ভাণ্ডার হোক আপনার ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে জনাব ব্লগ মাস্টারর।

আসলে সমস্যা তুলে ধরার ক্ষমতা আমার আপনার আমাদের অপরিসীম।
কিন্তু সমস্যা সমাধানের বেলা আমি আপনি আমরা বড়ই দুর্বল।
যারা এই সমস্যা সমাধানের বেলা যারা পুরোপুরি সবল তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা আমার প্রধান উদ্দেশ্য।

এই উদ্দেশ্যটা সফল হবে আপনার আপনাদের সহযোগিতায়।

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

কানিজ রিনা বলেছেন: আচ্ছা একজন সুশিক্ষিত সাবলম্বি মেয়ে
বেকার ছেলেকে বিয়ে করলে সমস্যা হওয়ার
কথা না। যেমন ছেলেরা সব সময় বেকার
মেয়েদের বিয়ে করে। একটি মেয়ে তা পারবে
না কেন। আসলে ছেলেরাই মানতে পারেনা।
আমাদের সমাজের কিছু নিয়ম এতটাই
পুরুষ তান্ত্রিক যে একটি মেয়ে যত শিক্ষতই
হোক সংশারের দায়দায়ীত্ব মেয়েকে বহন
করতে হয়। ছেলেরা কেন সেটা পারবে না।
মেয়েরা শিক্ষিত সাবলম্বী হয়ে একটি বেকার
ছেলেকে বিয়ে করার মানুষীকতা তৈরি করতে
হবে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কানিজ রিনা আপ্পি আপনি কি উচ্চশিক্ষিত এবং বিবাহিত কর্মজীবী নারী?
আপনার মন্তব্যের প্রসঙ্গেই জানতে চাইলাম।

আপনি বলেছেন - আচ্ছা একজন সুশিক্ষিত সাবলম্বি মেয়ে
বেকার ছেলেকে বিয়ে করলে সমস্যা হওয়ার
কথা না। যেমন ছেলেরা সব সময় বেকার
মেয়েদের বিয়ে করে। একটি মেয়ে তা পারবে
না কেন।

বেকারত্ব আমাদের দেশে একটি মহামারী ব্যধি বা অভিশাপের নাম।
কেন আপনি একজন উচ্চশিক্ষিত, জ্ঞানসম্পন্ন নারী হয়ে মহামারী ব্যধি বা অভিশপ্ত ব্যক্তিকে বিয়ে করবেন?
প্রশ্নটা একান্ত আপনাকে আপনার মন্তব্যের সূত্র ধরে।

আপনি বলেছেন -আসলে ছেলেরাই মানতে পারেনা।
আমাদের সমাজের কিছু নিয়ম এতটাই
পুরুষ তান্ত্রিক যে একটি মেয়ে যত শিক্ষতই
হোক সংশারের দায়দায়ীত্ব মেয়েকে বহন
করতে হয়। ছেলেরা কেন সেটা পারবে না।

আপনি কি মনে করছেন না যে আপনার মতে উচ্চশিক্ষিত মেয়েরা শুধুমাত্র কর্মজীবী হলে এবং এবং পুরুষরা সংসারের দায়দায়ীত্ব বহন করলে সমাজটা শুধু মাত্র নারীতান্ত্রিক হয়ে পরবে?
যেটা বর্তমান পুরুষতান্ত্রিক অসভ্য সমাজের মতোই আরেকটা নারীতান্ত্রিক অসভ্য সমাজ গঠিত হবে?

নারী পুরুষ সবাই সমবস্থানে গিয়ে একটা সুখি সংসার, সভ্য সমাজ, সফল রাষ্ট গড়তে হবে।
একতরফা নারীতান্ত্রিক কিংবা পুরুষতান্ত্রিক হয়ে সুখি সংসার, সভ্য সমাজ, সফল রাষ্ট প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয় ১০০ ভাগ গ্যারান্টি।

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


@মিঃ আতিক,
আপনি বলেছেন, " এই সমস্যা সাময়িক, আপাতত আপুরা একটু মানিয়ে নিলেই হবে। "

-এটাই ঘটছে। মেয়েদের কস্ট হবে, কিন্তু 'সাময়িক" বিষয়গুলো আসে কোন না কোন কারণে

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: মেয়েদের কস্ট হবে, কিন্তু 'সাময়িক" বিষয়গুলো আসে কোন না কোন কারণে

এই কারণ গুলি যারা সৃষ্টি করছে তাদের জন্য কেন একটা জাতী অভিশপ্ত হবে?
কেন তারা অভিশপ্ত করছে এ জাতীকে?

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫২

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ভাবনা ভেবেছেন রফিক ভাই :-B

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

চমৎকার ভাবনায় (আপনি বলেছেন) সমস্যা তুলে ধরার জন্য আমি মোটেও অহংকার বোধ করছিনা, করবোও না।
তবে সেদিন আমি অহংকারী হবো যেদিন চমৎকার ভাবনায় সমস্যা তুলে ধরার ফলে সমস্যারটির সুন্দর একটি সমাধান আসবে বা হবে।

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২৯

আহা রুবন বলেছেন: ছেলেরা যেমন তার চেয়ে বেশি শিক্ষিত বউ মেনে নিতে পারে না; আবার একটি মেয়ে বিএ পাশ করে ভাবে মুই কী হনুরে! অনেক ছেলে ভয়েই প্রস্তাব নিয়ে যায় না। সময়ের সাথে,বাস্তবতার নীরিখে ছেলে মেয়ে উভয়কে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । যে ছাগলরা ভাবে বেশি শিক্ষিত বউকে নিয়ে সুখী হওয়া যায় না, তাদের বলি আমার স্ত্রী আমার চেয়ে বেশি শিক্ষিত । আমরা খুব ভাল আছি। মেয়ে দেরও বুঝ
তে হবে সনদধারী হলেই কেউ সেরা বা যোগ্য হয়ে
যায় না।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনি বলেছেন - ছেলেরা যেমন তার চেয়ে বেশি শিক্ষিত বউ মেনে নিতে পারে না। আবার একটি মেয়ে বিএ পাশ করে ভাবে মুই কী হনুরে! অনেক ছেলে ভয়েই প্রস্তাব নিয়ে যায় না।

ছেলেরা তার চেয়ে বেশী শিক্ষিত বউ মেনে নিতে পারেনা। কোন ছেলেরা সেটা কিন্তু আপনি বলেননি।
যাই হোক আমি বলে দিচ্ছি সেই ছেলেগুলি কারা?
১/ একেবারেই গণ্ডমূর্খ যারা
২/ যৌতুক লোভি যারা
৩/ পুরুষতান্ত্রিকে বিশ্বাসী যারা
৪/ বউকে বউ নয় ঝি মনে করে যারা
৫/ নারী শিক্ষার বিরোধী যারা
৬/ নারী উন্নয়নের বিরোধী যারা
মাত্র ছয়টা উল্লেখ করলাম। এরকম হাজারটা উল্লেখ করার ক্ষমতা শুধু আমার একারই আছে।
দেশের ষোল কোটি মানুষ যদি একসাথে মাত্র একটি করে উল্লেখ করেন তবুও ষোল কোটি উত্তর পেয়ে যাবেন আপনি?

তারা কেন শিক্ষিত মেয়েদেরকে বউ হিসেবে মেনে নিতে পারেননা?
কারণ শিক্ষা নারীকে অন্ধত্ব থেকে মুক্তি দেয় (পুরুষকে দেয়)। আর এটাই তাদের মূল সমস্যা।
পুরুষতান্ত্রিক ক্ষমতা শিক্ষিত বউদের উপর ফলানো যায়না বলেই।

ভয়ে প্রস্তাব নিয়ে যাবেনা এটাই স্বাভাবিক। নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন কিসের ভয়ে।

আপনি বলেছেন - যে ছাগলরা ভাবে বেশি শিক্ষিত বউকে নিয়ে সুখী হওয়া যায় না, তাদের বলি আমার স্ত্রী আমার চেয়ে বেশি শিক্ষিত । আমরা খুব ভাল আছি।
জি আপনার সুখি হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। কারণ আপনি আপনার চেয়ে যৌগ্যতাসম্পন্ন স্ত্রী পেয়েছে। যিনি সুখ দুঃখের পার্থক্য বোঝেন। ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কিছু বুঝেন যা হয়তো আপনি নিজেও বোঝেননা।

কিন্তু আপনার স্ত্রী উনার থেকে কম যৌগ্যতাসম্পন্ন স্বামী পেয়ে কতটা সুখি সেটা কিন্তু কঠিন প্রশ্ন?
হয়তো আপনার উত্তর হবে সেও অনেক সুখি।
কিন্তু না এই প্রশ্নের উত্তর আপনার মুখ থেকে শুনে বিশ্বাস করা আমার বোকামি হবে।
আচ্ছা ধরুন আপনার উত্তর সঠিক মেনে নিলাম। কিন্তু আপনার বিয়ের আগে উনি যখন জানতে পেরেছেন উনার চেয়ে কম যোগ্যতাসম্পন্ন পাত্রের সাথে বিয়ে হচ্ছে তখন কি নিজেকে সুখি কল্পনা করতে পেরেছেন? যখন আপনি বিয়ে করে বউ হিসেবে নিয়ে আসলেন তখন কি তিনি নিজেকে সুখি ভাবতে পেরেছেন? আজ হয়তো তিনি নিজেকে সুখি ভাবতে শিখে গেছেন। মানিয়ে নিয়েছেন আপনার সাথে। তাই আপনি ভেবে নিয়েছেন উনি ও সুখি। যাই হোক সুখ অনুভূতির বেপার। হয়তো উনার অনুভূতি উনাকে সুখি করেছে। আর এই সুখটা চিরকাল আপনাদের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকুক এই কামনা।

একজন উচ্চশিক্ষিত মেয়েকে বিয়ে করে নিম্নশিক্ষিত যুবক যদি অহংকারী হতে পারেন তবে উচ্চশিক্ষিত মেয়েটি কেন নিম্নশিক্ষিত যুবককে বিয়া অপমান বোধ করবেনা?

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

এহেছানুল হক মিলন বলেছেন: ভাই আপনি অনেক ভাল লিখেছেন আপনি এগিয়ে যান।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: প্রশংসার ও অনুপেরনার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনাকে।

ভাল লেখা লেখা লেখকে অনুপ্রাণিত করে অহংকারী করে তুলেনা।
আমি যেন এমনটা ভাল লেখা গুলি থেকে অনুপ্রাণিত হই, অহংকারী হই এমন দোয়া করবেন।

১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: অনেকাংশে সঠিক কথা , দেখা যায় যে মেয়েরা উচ্চ শিক্ষিত হলে তাদের স্বাভাবিক প্রকৃতি হারিয়ে ফেলে ,, নিজের অভিজ্ঞতাতে দেখেছি উচ্চ শিক্ষিত আপুরা রান্নাটা ঠিক মত জানেনা , তার পর বিবাহের ক্ষেত্রে সে নিজে প্রাইমারী চাকুরীরত শিক্ষিকা হলে ম্যাজিস্ট্রেট পাত্র বা বিসিএস ক্যাডার পাত্র প্রত্যাশা করে // এটা হলো উচ্চ শিক্ষিত মেয়েদের একটা স্টাইলের মত । আর একটা জিনিস কি সমাজে সবাই রাজা হতে চাইলে সমাজে কুফল আসবেই , একজন নারী বা পুরুষ উচ্চ শিক্ষিত হতেই পারে ,, কিন্তু সেই উচ্চ শিক্ষিত হয়ে কৃষি কাজ ঘৃনা করা , নিজের জুতাটা নিজে মুছে নিতে অপমান বোধ ,, পথে পায়ে হেটে বাড়ি আসাকে অপমান মনে করা ,, এগুলো ঠিক না ,, আমরা বাঙালী নারী পুরুষরা শিক্ষিত হলে ঘটে যত বিপত্তি ,, আমরা শিক্ষিত হলে বা বড় চাকুরী করলে হয়ে যায় অচল ও সাইকো ,, তখন আমরা শাকপাতা খেলে জাত যায় , সন্তান নিতে গেলে , নিজের ঘরের কাজ নিজে করলে জাত যায় , নারী হোক পুরষ হোক আমাদের বিষয়টা হলো এমন যে ,, আমি শিক্ষিত হইছি , বড় চাকরি করতে আছি ,, আমি এখন নিজে হাতটা ধুইয়া নিজের ভাতটা খাইলে জাত যাইবো

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনি বলেছেন:- অনেকাংশে সঠিক কথা , দেখা যায় যে মেয়েরা উচ্চ শিক্ষিত হলে তাদের স্বাভাবিক প্রকৃতি হারিয়ে ফেলে ,,
প্রশ্ন আপনাকেঃ- ছেলেরা কি এর চেয়েও বেশী স্বাভাবিক প্রকৃতি হারিয়ে ফেলেননা?

আপনি বলেছেনঃ- নিজের অভিজ্ঞতাতে দেখেছি উচ্চ শিক্ষিত আপুরা রান্নাটা ঠিক মত জানেনা।
প্রশ্নঃ- উচ্চশিক্ষিত ছেলেরা কি উচ্চশিক্ষিত মেয়েদের চেয়ে রান্নাটা বেশী পারেন? আর আপনি কি বউ বা মেয়েদেরকে ঝি চাকরানি মনে করেন যে, তাদের রান্নার হাত দেখে বিয়ে করতে হবে?
প্রশ্ন অনেক দাঁড়ায় তা না হয় নাইবা করলাম এই মুহূর্তে।

আপনি বলেছেনঃ- তারপর বিবাহের ক্ষেত্রে সে নিজে প্রাইমারী চাকুরীরত শিক্ষিকা হলে ম্যাজিস্ট্রেট পাত্র বা বিসিএস ক্যাডার পাত্র প্রত্যাশা করে // এটা হলো উচ্চ শিক্ষিত মেয়েদের একটা স্টাইলের মত ।
প্রশ্নঃ- ছেলেদের বেলা কি আপনার উল্লেখিত কথা গুলি খুব স্বাভাবিক বলে মনে করেন?
শুধু দ্বিধাদন্ধ বোধ করেন উচ্চশিক্ষিত মেয়েদের বেলা।
আপনি মন্তব্যে যে কথাগুলি বলেছেন সে কথাগুলি যদি আপনি অন্যমেয়েকে আপু না বলে নিজের ছোট বোনকে কল্পনা করে বলতেন তখন কি আপনার মন্তব্যটা এমন হতো?
নিশ্চই তখন মন্তব্যে বিন্নতা আসতো।

আপনাকে অনুরোধ কোনকিছু করার বা বলার আগে সবাইকে নিজ মনে করে করবেন, বা বলবেন। এর ফলে আপনার ভিতর থেকে সত্য প্রকাশ হবে। কোন বিভ্রান্তিমূলক বা মনগড়া কোনকিছু বের হবেনা। আর যদি তবুও বের হয়ে যায় তখন বোঝে নেবে আওপনি সবাইকে নিজ মনে করতে পারেননি।

১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

আহা রুবন বলেছেন: @সৈয়দ মেহমুদ রহমান। যথার্থ বলেছেন, পুরোপুরি একমত ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমার দ্বিমত উনার প্রতি উত্তরে প্রকাশ করেছি ইতি মধ্যে।

১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৫

দেশী পোলা বলেছেন: এই ধরনের লেখা যারা লেখে তাদের বিবাহ না করাই উত্তম, খালি খালি অশিক্ষিত জনসংখ্যা না বাড়াইয়া দেশ ও সমাজের পতন না ঘটাইয়া আবিয়াইত্যাই থাকেন
দুনিয়া শিক্ষিত মানব মানবীদের জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনার ফলে আগাইয়া যাইতেছে আর সেই সুবাদে আপনে একটা কম্পিউটারে হাত পাকাইয়া এই বালছাল লিখেছেন। ইহারেই মনে হয় ইংরেজীতে ironic বলে

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি ব্লগে কোন মূর্খব্যক্তির স্নান নেই। আপনার ব্লগে স্থান পাওয়াটা আপনি মূর্খ নন তার প্রকাশ গঠায়।
কিন্তু আপনার উপরুক্ত মন্তব্য আমাকে দ্বিধাদন্ধের মুখমুখি করছে। আমি এই দ্বিধাদন্ধের সাথে যুদ্ধ করছি এখন।
জানিনা জয়ী হয়ে পারবো কিনা?

তবে আপনি চাইলে আমাকে জয়ী হতে সাহায্য করতে পারেন আমার মূল লেখাটা আবার পুরোপুরি পাঠ করে উপর্যুক্ত মন্ত্যব্য করার মাধ্যমে। আশা করি আপনি আমাকে জয়ী করতে আগ্রহী হবেন।

১৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: খুব মন দিয়ে লেখাটা পড়লাম এবং খুব বিরক্ত হলাম।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: মন দিয়ে পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
খুব বিরক্ত হলেন জেনে আমিও বিরক্ত হলাম আপনার বিরক্তিগুলি উল্লেখ না করার জন্য।
আশা করি আপনার বিরক্তিগুলি উল্লেখ করে আমাকে বিরক্তির হাত থেকে রক্ষা করবেন।

১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

দেশী পোলা বলেছেন: উপর্যুক্ত কারে বলে? বাংলা অভিধানে এই শব্দ কই পাইলো এই বেকুব?

১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এই সমস্যা মধ্যবিত্ত সমাজে আজ প্রকট। উচ্চবিত্ত সমাজ ইহা উপলব্ধি করিতে পারিবেনা। কারণ তাহারা ধারে না কাটিতে পারিলে ভারে কাটে।

এই সমস্যা আমরাই বানাইয়াছি। নারীকে আমরা নারী হিসাবে আলাদা করিয়াছি। মানুষ হিসেবে দেখি নাই। নারী ও পুরুষ উভয়েই যে মানুষ তাহা আমরা উপলব্ধি করি নাই। সর্বত্র নারীকে আগাইয়া দিয়া পুরুষকে আমরা পিছাইয়া রাখিতেছি।

আমি নারী শিক্ষার বিরোধী নহি। শিক্ষার অবস্যই দরকার আছে। তবে যথার্থ নিরাপত্তা ও ব্যাবস্থাপনার সহিত। পরিমল , মানিকদের সহিত নহে !

৫০ লক্ষ শিক্ষিত বেকারের অধিকাংশই পুরুষ। নারী বিবাহ করিলেই বেকারত্ব শেষ হইয়া যায়। পুরুষের হয়না। ইহার
সমাধান হইতে পারে যদি আমাদের চাকুরীজীবি নারী সমাজ বেকার পুরুষদের বিবাহ করে ! না হইলে পুরুষকে বিদেশে গিয়া কামলা খাটিতে হইবে , দেশ নারীস্থান হইয়া যাইবে ! :(

লেখককে ধন্যবাদ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৬

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০৩

তারেক বলেছেন: নারী - পুরুষের এই ব্যাপারটা ব্যাপক জটিল। যেমন : বিয়ের সময় মেয়ে পক্ষ ভাল কামাই -রোজগার আছে এমন ছেলে খুজে। কিন্তু ছেলেরা এমন খুজে না। এখানেই বৈষম্য আসে। মেয়ে পক্ষ কি পারবে তাদের মেয়েকে( উপার্জন ক্ষম) বেকার ছেলের কাছে বিয়ে দিতে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: হে পারবে ছেলেকে বিদেশে পাঠানো কিংবা যৌতুক কিংবা চাকরি দেওয়ার মাধ্যমে।

ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আমার প্রতি উত্তরটা আপনার মন্তব্যের সাথে তারতম্য বাজায় রাখেনি বলে।

১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

মেটাফেজ বলেছেন: চমৎকার লেকসেন ভাই, আপনার মত উন্নতমানের বলদ আছে বৈলাই ভক্করবাঈয়ের বইয়ের কাটতির অভাব নাই।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: শব্দের ব্যবহারেই ব্যবহার কারীর রুপ প্রকাশ পায়।
নিশ্চই আপনিও আমার সাথে দ্বিমত নন।

২০| ০৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: লেখক আমি কিন্তু আমার মন্তব্যে ছেলে -মেয়ে উভয়ের কথা বলেছি , বাস্তবতা তো বাস্তবতাই আপনি বা আমি স্বীকার করি বা না করি

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: বাস্তবতা তো বাস্তবতাই আপনি বা আমি স্বীকার করি বা না করি।

২১| ০৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৫২

সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: আর লেখক আপনি আপনার পোস্টে করা পাঠক কমেন্ট গুলো দেখেন ,, বাস্তবতা গুলো বুঝতে পারবেন ,, আমি নারী শিক্ষা বিরোধী নই

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জি দেখেছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা।

২২| ০৮ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: আপনার খবর কি?
অনেক দিন ব্লগে দেখি না।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: এই তো বিজয়'দা চলে এসেছি।

২৩| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কম বুঝে বড় বড় বিষয়ে কথা বলতে চান; ফলে, পুরোটাই ভুল হয়ে যায়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: হয়তো জনাব চাঁদ গাজী এটা আপনার এবং জনাব রিফাত হোসেন ভাইয়ের নজরে।

২৪| ১৬ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৫৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: নাহ্...... পোষ্টটা পড়ে একমত হতে পারলাম না। তর্ক করা যায়.. গেলাম না, ফালতু বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাতে ইচ্ছে করছে না সাহেব। কিছু মনে করবেন না।
চাঁদগাজী সাহেব যা বলার, বলে দিয়েছেন।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী বলেছেন- আপনি কম বুঝে বড় বড় বিষয়ে কথা বলতে চান;
আসলে যারা ভাল বুঝের উনারা কারো না কারো পিছনে তেলবাজিতে ব্যস্ত।
তাই কম বুঝদার এই আমি বড় বড় বিষয় নিয়ে "পুরোটাই ভুল" রচনা লিখছি।

হয়তো বেস বুঝতার কেউ সেইম লেখাটা লিখে পোস্ট করলে "পুরোটাই ভুল" শব্দটা লেখার প্রতি উত্তরে শোভা পেতনা।
আমি কম বুঝদার বলে বড্ড মানিয়ে গেছে এই কমেন্ট বক্সে।

২৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এইটা মেয়েদের লেখাপড়ার সমস্যা না, সমস্যা হইলো সনাতনী বঙ্গীয় মানসিকতার। সবাই শিক্ষিত হতে থাকুক তখন আপনার উল্লেখিত সমস্যাগুলোতে কে কোন পাশ এইটা উপর বিশেষ কোন গুরুত্ব থাকবে না। বরং ভবিষ্যতে শিক্ষিত প্রজন্ম তৈরি করতে চাইলে ছেলেদের চাইতে মেয়েদের শিক্ষিত হওয়া বেশি প্রয়োজন।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনি বলেছেন- বরং ভবিষ্যতে শিক্ষিত প্রজন্ম তৈরি করতে চাইলে ছেলেদের চাইতে মেয়েদের শিক্ষিত হওয়া বেশি প্রয়োজন।
প্রয়োজন গুলি কি কি যা ছেলেরা শিক্ষিত অভিশাপ হবে এবং সে গুলির জন্য এক তরফা মেয়েদেরকেই শিক্ষিত হতে হবে ?

২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: প্রয়োজন গুলি কি কি যা ছেলেরা শিক্ষিত অভিশাপ হবে এবং সে গুলির জন্য এক তরফা মেয়েদেরকেই শিক্ষিত হতে হবে ?

অভিশাপ বলছেন কেন! সবারই শিক্ষিত হতে হবে, তবে বাচ্চাকাচ্চারা বাবার চাইতে মায়ের দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: যে মেয়েরা শিক্ষিত হয়ে নিজেদের উপযুক্ত বর খুজে পাচ্ছেন না তাদের বাচ্চা পাবেন কোথায় আপনি?
আর বাচ্চারা কি শুধুই মেয়েই হবে ছেলে নয়?
আর যদি ছেলে এবং মেয়ে হয় তবে কি মায়েরা ছেলেকে নয় শুধু মেয়েকে শিক্ষিত করে তুলবেন?
আর যদি শুধু ছেলে হয় তবে কি মায়েরা আর তাদের শিক্ষিত করাবেন না?

জনাব শুধু মেয়েরা কিংবা ছেলেরা এক তরফা শিক্ষিত হয়ে শিক্ষিত জাতি গড়া সম্ভব নয়।
এক তরফা ছেলে কিংবা মেয়েদের শিক্ষিত হওয়ার বেশী প্রয়োজন নয় উভয়েই একসাথে এগিয়ে যেতে হবে।

নারীর জন্য সংরক্ষিত আসন নারী পুরুষের সমতা নয় দুর্বলতা প্রকাশ পায়।

২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪২

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: যাদের বিয়ে হয় না তারাই পড়াশোনা করে, চাকুরী করে। বিভিন্ন সময় পাক্ষিক ম্যাগাজিনের হেডলাইন থাকতো "মেয়েদের বিয়ে হয় না কেন?" বাংলাদেশে বাল্য বিবাহ খুব বেশী, ১৮ এর আগেই বহু মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। বাকীদের থাকতে হয় অভিভাবকদের ঘাড়ে বোঝা হয়ে। এসব কুমারী কিংবা তালাকপ্রাপ্তা মেয়েদের দায় দায়িত্ব যাতে তারা নিজেরাই নিতে পারে সে কারনে সরকার এদের পড়াশোনায় উপবৃত্তি দেয়, চাকুরীতে কোটা দেয়। এ নিয়ে আপনার উতলা হওয়ার কিছু নেই। বরং আপনার তা সমর্থন করা উচিত। কারন আপনার নিজের সন্তান যদি মেয়ে হয় এবং অবিবাহিত থাকে তবে সেই মেয়ে চাকুরী করে নিজের ভরনপোষন করুক তা আপনি নিজেই চাইবেন।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: হাহাহাহাহা আপনি বলেছেন- এসব কুমারী কিংবা তালাকপ্রাপ্তা মেয়েদের দায় দায়িত্ব যাতে তারা নিজেরাই নিতে পারে সে কারনে সরকার এদের পড়াশোনায় উপবৃত্তি দেয়, চাকুরীতে কোটা দেয়।

সরকার মেয়েদেরকে শিক্ষায় সমতা ও আগ্রহী করতে এ গুলি করেছে। কিন্তু ছেলেদের বেলা তা করছেনা।
তাই মেয়েদের এই এক তরফা শিক্ষিত হয়ে উঠা তাদের জন্যই অভিশাপ হয়ে দাড়িয়েছে।

আপনি বলেছেন- বরং আপনার তা সমর্থন করা উচিত।
হ্যা আমি তা সমর্থন করতাম যদি তা এক তরফা মেয়েদের না হয়ে ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্য করতো।

আপনার মতে সরকার বাল্য বিয়ে হৃদ করার জন্য মেয়েদেরকে এক তরফা সুযোগ সুবিদা দিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু সরকার ১৬ বছরের মেয়েদেরকে বাবা মার ইচ্ছায় বিয়েকে বাল্য বিয়ে নয় বলে আইন পাস করেছে।
এখান একটা আরেকটার সাথে কি সাংঘর্ষিক নয়?

২৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই আপনার চিন্তা ধারা ভয় ধরিয়ে দিল ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব রানার ব্লগ আপনার ভয়ের ধরনটা কি তা কি জানাবেন দয়া করে?

২৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি নারী শিক্ষার উপর উঠে পরে কেন লেগেছেন, সরকার এত্ত সুজুগ দেয়ার পরো নারী অনেক পিছিয়ে আছে সমাজে। আর এই সুজুগে আমার মত কিছু লোক তাদের ঠকিয়ে নিচ্ছে।।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: নিশ্চই আমি নারী শিক্ষার প্রতি অনিহা প্রকাশ করছি না। আমি অনিহা প্রকাশ করছি এক তরফার প্রতি।
আর ক্ষতিকারক দিক গুলি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। আপনাকে বিনিত অনুরোধ আবার লেখাটি মনোযোগ সহকারে পাঠ করার জন্য। ভুল হলে নিশ্চই ভুল গুলি ধরিয়ে দেবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.