নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"সুরঞ্জনা\"সোনার খাঁচায় বন্দী যে জন -প্রেমিক মাতাল [email protected]

নুর ইসলাম রফিক

প্রেমিক মাতাল

নুর ইসলাম রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

অগ্রিম নির্বাচন প্রসঙ্গ ২০১৭

১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৭


আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর এতো অভাব হবে যে, বিএনপি প্রার্থী খুজেই পাবেনা। আর যাও পাবে তা সাধারণ ভোটারদের এতোই অপরিচিত থাকবেন যে, সাধারণ ভোটাররা আগে কোন দিন নাম গন্ধ শুনেছেন বলে মনে হবেনা।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের এতোই প্রার্থী হবে যে, আওয়ামীলীগ নিজেইরাই সঠিক প্রার্থী নির্বাচনে ব্যর্থ হবে। আর এতে সাধারণ ভোটারদের কাছে গত ডাবল সরকার আমলের ঘৃনিত প্রার্থীরা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে চান্স পেয়ে যেতে পারেন।

এ দেশের শিক্ষিত, বিজ্ঞজন, সুধীমহল, বিভিন্ন সাংগঠনিক সদস্য ইত্যাদি ইত্যাদি ভোটাররা কিন্তু নিজেদের সিলেকটেড প্রতীকে ভোট দিয়েছেন, দিচ্ছেন, দেবেন। এদের কেউ আকটাতে পারবে না অন্য কোন প্রতীকে ভোট চেয়ে। যদিও কিছু চাতলবাজ সুযোগ সন্ধানী রাজনৈতিক দলের সদস্য আছেন যারা যেখানেই দেখেন বল, সেখানেই করেন কৌশল। তারা কিন্তু বিক্রি হয়েছেন হচ্ছেন হবেন বারংবার।

তাই বলে ভাববেন না যে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অন্য কোন দল নির্বাচনে জয় লাভ করে ফেলবে। এমনটা কল্পনাহীন। তবুও জয় আওয়ামীলীগ না হয় বিএনপির হবে। কারণ সাধারণ ভোটাররা মার্কা বা প্রতীক কিংবা শেখ মুজিব, জিয়া, হাসিনা, খালেদা, এরশাদ এবং স্থানীয় প্রার্থীদের চিনে ভোট দেন। সাধারণ ভোটাররা চিনেন না বাসদ, জাসদ, সিপিডি, জাকের পার্টি, এলডিপি, খেলাফত মজলিশ, বিএনএফ, ইত্যাদি ইত্যাদি। এবং কি সাধারণ ভোটাররা চিনেন না উপরুক্ত দল গুলির মার্কা বা প্রতীক। তাই তাদের নির্বাচনে জয় লাভের কোন সম্ভাবনাই নেই।

এদেশে সঠিক নির্বাচিত সরকার গঠন হয় শিক্ষিত, সুধীজন, জ্ঞানী, বিজ্ঞ, সাংগঠনিক সদস্যের ভোটে নয়। সাধারণ ভোটাররা অর্থাৎ কুলি মজুর কামার কুমার রিক্সা চালক কৃষক ভিক্ষুক ইত্যাদি ভোটারদের ভোটে সঠিক নির্বাচিত সরকার গঠন হয়।

আর এই সাধারণ ভোটারদের ভোট পরবে গিয়ে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার নৌকা, এবং জিয়া ও খালেদা জিয়ার ধানের শীষ মার্কা বা প্রতীকে। আর এরশাদ বা লাঙল প্রতীকে এ যুগের কুলি মজুর কামার কুমার কৃষক তরুন ভোটার ভোট দেন বলে আমার মনে হয়না। তবে প্রবীণ অসংখ্য ভোটার এখনো এরশাদের লাঙল মার্কায় ভোট দেবেন আমি নিশ্চিত।

তার মানে এবারের নির্বাচন স্থানীয় প্রার্থীদের নির্বাচন নয়, হবে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার নৌকা মার্কা আর জিয়া, খালেদা জিয়ার ধানের শীষ মার্কায়। নিশ্চই এ দুই দলের একদল সরকার গঠন করবে। যদিও এখন একক দলিয় নির্বাচনের যুগ নয়। আসন ভাগাভাগী করে বহুদলিয় নির্বাচন হয়। এতে যেখানেই নৌকা বা ধানের শিষ প্রতীকের প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রতিক থাকবে সেখানে অন্য প্রতীকের প্রার্থী সাধারণ ভোটারদের ভোটে পরাজিত হবে। যদিও দুএক আসনে ব্যতিক্রম ঘটবে নিশ্চই।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আগামী নির্বাচনে উদিয়মান তরুনেরা আসবে বিভিন্ন আসন থেকে- এই আমি বলে রাখলাম।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: স্বপ্ন তো দেখছি।
কিন্তু প্রবীণরা কি নিজের ক্ষমতার লোভ বিসর্জন দিয়ে নবীনদের পক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন?
মনে হয়না পারবেন বলে।

২| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি অনেক মাথা ঘামাচ্ছেন; আপনার কস্ট কমায়ে দিই, নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিতবে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কিসের উপর ভিত্তি করে আপনি আমার কষ্ট লাগবের এমন সিদ্ধান্ত জানালেন।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "কিসের উপর ভিত্তি করে আপনি আমার কষ্ট লাগবের এমন সিদ্ধান্ত জানালেন।"

আওয়ামী লীগাররা চায় না মানুষ ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিক। উপজেলা ইউ পি নির্বাচন দেখেও কি শেখেন নি?

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: হাহাহাহাহাহা জনাব/জনাবা উম্মু আব্দুল্লাহ আমার মনে হয়না আপনার কথা গুলির সাথে জনাব চাঁদগাজীর না বলা কথা মিল থাকবে।
যাই হোক এটা জনাব চাঁদগাজীর মত না হলেও আপনার যে মত তা বুঝতে আমার কষ্ট হচ্ছেনা।

বলেছেন- আওয়ামী লীগাররা চায় না মানুষ ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিক।
আপনি আমি কি তা চাই?

বলেছেন- উপজেলা ইউ পি নির্বাচন দেখেও কি শেখেন নি?
হে শিখেছি বাঙ্গালি এখন বীরের জাতী বৈশিষ্ট ধরে রাখতে পারেনি বা পারিনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.