নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বিদ্রোহী যাযাবর মানব। অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়না। সৎ পথে চলি। মানব সেবা করি।
সোহাগী জাহান তনু,
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া
সরকারি কলেজের
ইতিহাস বিভাগের
স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী।অলিপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের চতুর্থ
শ্রেণির কর্মচারী ইয়ার হোসেনের মেয়ে।
আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে সোহাগী অলিপুরেই এক বাসায় টিউশনি
করতেন। ঊনিশ বছর
বয়সী এই মেয়েটিকে
ধর্ষণের পর হত্যা করা
হয়েছে আর হত্যার
ঘটনা ঘটেছে খোদ
সেনানিবাসে !! কারো
মুখে উচ্চবাচ্য নেই।
বড় পত্রিকাতেও কিছু
সংবাদ নেই। ক্যান্টনমেন্টের মত
স্থানে নিরাপদ নয়,
ধর্ষণ করার পর হত্যা,
এটি কি এতই সহজ
একটি ব্যাপার ? একটি
সমাজ, একটি রাষ্ট্র
ঠিক কোন পর্যায়ে
গেলে এ ধরণের ভয়ংকর
জঘন্য অপরাধগুলো
ডাল ভাত হয়ে যায়,
জানিনা। একটি দেশ
চেতনার ব্যারোমিটারে
পারদের উচ্চতা কতটা
হাই থাকলে এইসব
অপরাধী নিয়ে কথা
বলা নিষেধ ?? নাকি
এই মেয়ে হিজাবী দেখে
কথা বলা যাবেনা ?
সংখ্যালঘু কেউ হলে
এতক্ষনে ফেইসবুক
আর নিউজ পেপারগুলো
প্রতিবাদের তুবড়ি
ছুটিয়ে দিতো।
সোহাগীকে নিয়ে কিছু
নেই কেন ?? এই
কিশোরী মেয়েটির
জীবন কি জীবন না ?
তার কি স্বপ্ন
ছিলোনা ? সুশীল
সমাজ ও আম জনতা
জবাব দেবেন কি ???
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৭
বিজন রয় বলেছেন: অবশ্যই অপরাধী করে দেয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: তনুর বাবা আলীপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কর্মচারি নয়, তিনি ছিলেন কুমিল্লা ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের অফিস সহায়ক।