নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে আলাদা ভাবে কিছুই বলার নেই। খুব সাধারন মানুষ। অন্য আট, দশজনের মতোই।

রাসেলহাসান

লেখালিখি করতে ভালো লাগে তাই লিখি। নতুন কিছু ক্রিয়েট করতে সব সময় ভালো লাগে। ফেসবুক লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/rasel.hasan.7

রাসেলহাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অশরীরী!!

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৪৬



বাস্তব কিছু অভিজ্ঞতা থেকে...

আমার জীবনে ঘটেছে এমন কিছু কিছু ঘটনা আছে, যা বলতে গেলে এখনো আমার শরীরের লোম শিউরে ওঠে! ছোট থেকে এই পর্যন্ত হঠাৎ হঠাতই মাঝে মাঝে কিছু অদ্ভুত ঘটনার সম্মুখীন হয়েছি। অপ্রত্যাশিত ভাবেই যা ঘটেছে, তা মোকাবেলা করার জন্য সে মুহূর্ত গুলোতে আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না! জানিনা এগুলো কারো সাথে হয়েছে কিনা! নাকি শুধু আমার সাথেই ঘটেছে? অনেকের সাথে মিল থাকতেও পারে। জানিনা কিছুটা ভ্রম নাকি অন্য কিছু? আমাদের সবারই লাইফে এমন এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা আমরা চাইলেও সেগুলি এড়াতে পারিনা। আবার ভুলতেও পারিনা। এমনকি পরবর্তীতে এগুলো নিয়ে চিন্তা করলেও তখন সেরকম কোন যুক্তি যুক্ত উত্তর খুজে পাইনা! এটা ঠিক যে কিছু কিছু ঘটনা মনে না রাখায় ভালো। ভ্রম মনে করে ভুলে যাওয়ায় উত্তম। যে সব চিন্তা বা ভয় মনে ধরে গেলে লাইফে যে কোন দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বেড়ে যায় সেগুলি চিন্তার মস্তিষ্ক থেকে যতটা দ্রুত সম্ভব ঝেড়ে ফেলায় বাঞ্ছনীয় হবে। তবে সব কিছু কি চাইলেও ভোলা যায়?? কিছু কিছু সময়, একাকীত্বের মাঝে বেশী হঠাৎ করেই মনে পড়ে যেতে পারে, আসলেই সেটা কি ছিলো? কিছুক্ষন ভাবনার জগতে হারাবেন, কিছু প্রশ্নের উত্তর মেলাতে মস্তিস্কে সিগন্যাল পাঠাবেন তবুও এটা অধরা থেকে যাবে। এমনকি পরক্ষনেই আপনি সেটা ভুলে যাবেন। এই পৃথিবীটা রহস্যে ঘেরা। এখানে সব স্বাভাবিকতার মাঝেও কিছু একটা রহস্য থেকেই যাবে, যা আপনার চোখ এড়িয়ে যাবে। হঠাৎ ধরা দেবে আবার দেবেনা! "সৃষ্টি কর্তার" সৃষ্টির মধ্যে যেমন আছে অসম্ভব সুন্দর সব সৃষ্টি! তেমনি আছে লুকানো সব রহস্য! অনেক কিছুই আছে যা আমরা খালি চোখে মেলাতে পারিনা। সৃষ্টির রহস্য উদঘাটনের পেছনে আজো সব বড় বড় বিজ্ঞানিরা রিসার্চের পর রিসার্চ করে চলেছে। কিছু কিছু ছোট ছোট বিষয় ছাড়া পৃথিবীর অনেক বড় অংশের রহস্য কিন্ত তাঁরা আজো পর্যন্ত উদঘাটন করতে পারে নাই! এবং সব কিছু বের করা তাদের পক্ষে এক কথায় অসম্ভবই বলা যায়! মহান "আল্লাহ পাক" তাঁর কুরআনে স্পষ্ট বলেই দিয়েছেন।

"মানব জাতি তাঁর সিমারেখার ভেতর বন্দী! সে চাইলেও তাঁর সীমা অতিক্রম করতে পারবেনা।

বিজ্ঞানীরা কতই তো রিসার্চ করে, তাঁরা কি আজ পর্যন্ত আকাশের সীমানা কতদূর পর্যন্ত বেষ্টিত বের করতে পেরেছে? আকাশের সিমান্ত খুজে পেয়েছে? পাবেনা। অনেক কিছুই আমাদের অজানা আছে এবং অজানা থেকে যাবে। "বারমুডা ট্রায়েঙ্গেলের" কথায় ধরা যাক, আজ পর্যন্ত কত প্লেন কত জাহাজ সেখান থেকে হাওয়া হয়ে গেলো! এসব কোথায় গেলো, কিভাবে গেলো উত্তর খুজে পাওয়া গেলো কি? যায়নি। এরকমই রহস্যে ঘেরা এই পৃথিবীটা। ছোট্ট জীবন কিন্ত রহস্যের শেষ নেই!



বিবরন লম্বা করবো না। সংক্ষেপে শেষ করতে চাই।

এই পৃথিবীতে শুধু মানুষই কিন্ত বাস করেনা। জীনেরাও এই পৃথিবীর একটা বিরাট অংশ নিয়ে আছে। আমাদের মত তাঁরাও পৃথিবীতে বাস করে। এমনকি তাঁরা সংখ্যাতে আমাদের থেকে দিগুন! আমরা শুধু মানুষদেরই দেখতে পায়। কিন্ত জীনদের দেখতে পাইনা! আর খালি চোখে তাদের দেখাও সম্ভব না! যারা মুসলমান তাদের অবশ্যই "জীনদের" অস্তিত্ব মনে প্রানে বিশ্বাস করা উচিৎ। আর এটা বিশ্বাস করা "ঈমানের" একটা অঙ্গ। যেহেতু "মহান আল্লাহ" কুরআনে স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন জীনদের সম্পর্কে। মানুষের পাশাপাশি জীনদের কথাও কুরআনে বার বার পৃথক পৃথক ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেহেতু সবথেকে বড় প্রমান হলো "শয়তান"

এই শয়তান ছিলো আগুনের তৈরি। মানে জীনদের বংশধর। এটা নিয়েও কুরআনে অনেক বড় ঘটনার আলোচনা করা হয়েছে। এই মুহূর্তে সেসব আলোচনায় যেতে চাচ্ছিনা। আজকে ছোট ছোট কিছু ঘটনা বলবো আপনাদের। যে গুলো আমি নিজে উপলব্ধি করেছি।

চলুন শুরু করা যাক।



এটা আমার জীবনের একেবারে ফার্স্ট ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা। যেটা এখনো আমার কাছে জীবন্ত লাগে।



ঘটনার শুরুঃ





ছোট ছিলাম। বয়স ১২ কি তেরো হবে। আমরা তিন ভাই বোন। বড় বোনের আলাদা রুম ছিলো। আমি আর আমার ছোট বোন এক রুমে ঘুমাতাম। শীতের রাত ছিলো। লেপ মুড়ি দিয়ে ছাড়া আমার ঘুম আসতো না। বরাবরের মত লেপ মুড়ি দিয়ে ঘুমালাম। মাঝ রাতে হঠাৎ করে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। প্রচণ্ড গরম লাগছিলো। গা ঘেমে যাচ্ছে গরমে। শরীর থেকে লেপ ফেলে দিলাম। অন্ধকার রুম শুধু একটা ডিম লাইট জ্বলছে। এদিক সেদিক মাথা ঘোরাতে ঘোরাতে মশারীর বাইরের দিকে চোখ গেলো। সাথে সাথেই আমি স্থির হয়ে গেলাম। মশারীর বাইরেই আমার চোখ স্থির হয়ে আছে। শরীরের মধ্যে একটা ঝাঁকুনি অনুভব করলাম। ভয়ে পুরো শরীর টা জমে গেলো। আমার চোখের সামনে, মশারীর ঠিক বাইরে খাটের কোনা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে একটা অশরীরী! যার সারা অঙ্গ পা থেকে মাথা পর্যন্ত সাদা কাফনের কাপড় দিয়ে মোড়ানো! তাঁর শরীর ভেদ করে নজর চলে যাচ্ছে। গলা শুকিয়ে আমার কাঠ হয়ে গেলো। আমার পাশেই আমার ছোট বোন শুয়ে ছিলো। ওকে ডাকার মত অবস্থা আমার ছিলোনা। আমার গলা দিয়ে কোন স্বর বের হচ্ছিলোনা। অন্যদিকে ফিরবার মত শক্তিও আমি পাচ্ছিলাম না! অনেকটা জোর নিয়েই কোন মতে বুকের কাছ থেকে লেপ টান দিয়ে আবার মাথা ঢুকিয়ে ফেললাম লেপের ভেতরে। মনে মনে ভাবতে লাগ্লাম এটা আমার ভুল ধারনা হতে পারে? সাহস পাচ্ছিলাম না আরেকবার দেখার। তবুও ভয় দূর করার জন্য সাহস সঞ্চয় করে দ্বিতীয়বার ঐ ছায়ামূর্তির অবস্থান নিশ্চিত করার জন্য মুখ থেকে হালকা একটু লেপ সরিয়ে সাম্নের দিকে তাকালাম। একি? আমার চোখ মিথ্যা দেখতে পারেনা! আমি সে জিনিসটা আবারো আবিস্কার করলাম সেম জায়গাতে সেম অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে! ভয়ে আমার শরীরে কাঁপ উঠে গেলো। আমি আবারো লেপ মুড়ি দিলাম। কিছুক্ষন পর আবারো লেপ নামিয়ে দেখার চেষ্টা করলাম। আমি অবাক হলাম! পর পর দুইবার যে জিনিসটা আমার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলো দেখলাম, তৃতীয়বার তাঁর কোন অস্তিত্ব আমি সেখানে পেলাম না!

পরদিন সকাল থেকে আমার জ্বরে সারা শরীর পুড়ে যাচ্ছিলো। আব্বু-আম্মু এবং সবাইকে ঘটনা বলেছিলাম সকালে। তারপর বাসার পাশের মাদ্রাসা থেকে কারী হুজুরের কাছ থেকে পানি পড়া, তাবিজ আরো কত কি এনে দিছিলো খেয়াল নাই। আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে উঠেছিলাম। ঐ যাত্রায় বেঁচে গেলাম। তেমন কোন বড় সমস্যা "আল্লাহর" রহমতে হয়নাই।



সুলতান চাচার মারা যাওয়াঃ





শুনেছি এসব ঘটনা যাদের সাথে ঘটে তাঁরা যদি অতিরিক্ত ভয় পেয়ে যায় তবে তাঁরা বেশীদিন বেঁচে থাকেনা!

এর প্রমানও আমি পেয়েছি। আমাদের বাসার পাশে এক লোক মারা গিয়েছিলো এরকম একটা ঘটনার কারনে। খুব সাহসী লোক ছিলো তিনি। নাম ছিলো "সুলতান মোল্লা" প্রতিবেশি হিসেবে অনেকটা আত্মীয়ের মতন ছিলেন। আমাদের বাসায় আসা যাওয়া ছিলো। আমি ছোট ছিলাম তখন তিনি আমাকে কাধে করে নিয়ে সারা মহল্লা ঘুরে বেড়াতেন। আমার অল্প বয়স থাকতে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর মৃত্যুর কারন ছিলো এরকম.

এক রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি বের হন ঘর থেকে বাহিরে বাথরুমে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। তাদের টয়লেট টা ছিলো বাসার বাইরে। ঘর থেকে একটু দূরে ছিলো। টয়লেটের পেছন দিক টা থেকে ছিলো অনেক বড় একটা বাঁশ বাগান। তো তিনি টয়লেট সেরে বের হয়ে যখন ঘরের দিকে যাচ্ছে, তখন বুঝতে পারলো তাঁর পেছন পেছন কেউ একজন হাঁটছে! উনি দাঁড়িয়ে গেলো। এবং দেখার জন্য পিছে ফিরে তাকালো। পিছে তাকাতেই দেখতে পেলো সাদা শাড়ি পরা চুল গুলো উস্ক খুস্ক ভাবে ছেড়ে দেওয়া লম্বা একটা মহিলা তাঁর ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে আছে। তাঁকে দেখে দাঁত বের করে হাসছে। এটা দেখে বিন্দু পরিমান ভয় পেলোনা তিনি। উল্টো গালিগালাজ করা শুরু করলো। গালি শুনেও সেই অদ্ভুত প্রেতাত্মা তাঁর পিছ থেকে সরলো না! তিনি এসব গ্রাহ্য না করে আবার হাঁটা শুরু করতে যাবেন ঠিক সেই মুহূর্তে লম্বা একটা বাঁশ এসে তাঁর পায়ের সামনে পড়লো! এবার উনি গেলেন আরো ক্ষেপে। পেছন ফিরে উল্টে তাড়া করতে গেলেন সেই পেত্নি টাইপের মহিলাকে। তাড়া দেবার আগেই এক লাফে মহিলা বাঁশ গাছে চড়ে বসলেন! উনি এবার বাঁশ গাছে ইট, খোয়া মারা শুরু করলেন। এবার প্রতিউত্তর পেলেন, সুলতান! তুই শেষ!



ওই রাতে উনি ঠিকই সুস্থ ভাবে ঘরে ফিরতে পেরেছিলেন, কিন্ত পরবর্তীতে তাঁর অবস্থা আশঙ্কা জনক হয়ে পড়লো। পরের দিন সকালে হঠাৎ করে তাঁর বাম সাইড পুরো অবাস হয়ে গেলো। তাঁর পরদিন পুরো শরীর ধরে অবাস হয়ে গেলো। তিনি সম্পূর্ণ বিছানায় পড়ে গেলেন। বেশীদিন বিছানায় শুয়ে থাকতে হয়নি। এক সপ্তাহ বাদেই তিনি পরপারে চলে গেলেন!



ভুত বলি বা প্রেতাত্মা কিংবা জীন, এরা আপ্নাকে কিছুই করবেনা। এরা আপ্নাকে শুধু শুধু মেরে ফেল্বেনা যদি আপনি ওদের ক্ষতি না করেন! ওরা শুধু মানুষ কে ভয় দেই। তাও সবার সামনে এরা ধরা দেইনা। ভালো জীনেরা ক্ষতি করেনা। ক্ষতি করে খারাপ জীনেরা যদি তারা ক্ষতির শিকার হয়? তখন। এর আগে কিছু করবেনা। একটু ভয় দিতে পারে এটুকুই। আপনি জীবনে কখনো যদি! এদের মুখোমুখি হয়ে যান? তবে সাহসী পুরুষত্ব দেখাতে যেয়ে খবরদার এদের ডিস্টার্ব করতে যাবেন না! তাহলে কিন্ত আপনি শেষ।



এরকম আরেকটা উদাহরন পাইছিলাম যখন আমি মাদ্রাসায় ছিলাম তখন আমার ক্লাস মেট আলামিন ওর কাছ থেকে শোনা। ওর আপন বড় ভাই ছিলো যে হুবহু এরকম পরিস্থিতিতে পড়ে মারা গিয়েছিলো। ২২ বছর বয়সে মারা যায় আলামিনের বড় ভাই "এনামুল" ওরা গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেছিলো। রাতে ঘর ছেড়ে বাইরে টয়লেটে গেছিলো এনামুল। ঘরে ফেরার পথে মুখোমুখি হয়ে যায় এক অশুভ প্রেতাত্মার। এনামুল কে দেখে ছোট নিম গাছে বসে হাসছিলো। এনামুল রাগ হয়ে নিম গাছে ঢিল ছুড়লো। সাথে সাথে এনামুলের সামনে এসে উপস্থিত হলো সেই বিদঘুটে চেহারার প্রেতাত্মা টি। এনামুল দেরী না করে গায়ের জোরে চড় বসিয়ে দিয়েছিলো তাঁর গালে! ঘটনার পুনরব্রিত্তি এখানেও সেদিন এনামুলের কিছু হলোনা কিন্ত তিন/চার দিনের মধ্যে সে মারা গেলো । একই ভাবে।



এরকম সেম কেইস দেখেছিলাম আরেক জায়গাতে। বাগেরহাটের রামপাল জেলায় বেড়াতে গেছিলাম এক বন্ধুর সাথে গ্রামে তাদের বাড়িতে। তাদের বাসার ঠিক উত্তর সাইডের বাড়িতে এক ছেলে একই রকম পরিস্থিতিতে মারা যায়! তাঁর মারা যাওয়াটা ছিলো এরকম, সন্ধ্যার পর বাড়ির পেছনে বাগানে পিঠের হাঁড়ি নিয়ে গাছের নিচে বসে বসে সে পিঠে খাচ্ছিলো। হঠাৎ একটা বিদঘুটে ছেলে এসে তাঁর কাছে পিঠে চাচ্ছিলো। কিন্ত সে পিঠে দেই নাই। অনেকবার চাওয়ার কারনে বিরক্ত হয়ে সে ছেলেটাকে মেরে বসে!

তাঁর ঠিক ২ দিন পর ওই ছেলেটার মৃত্যু হয়!



বোবা ভুতে ধরাঃ





অনেকের এই সমস্যা থাকতে পারে। আবার নাও থাকতে পারে। কেউ কেউ এর সম্মুখীন হয়েছেন কিংবা এখনো হননি। তবে আমি এর সম্মুখীন হয়েছি বহুবার!! বোবা ভুতে সাধারণত ধরে তাদের, যারা রাতে একা থাকেন। অনেকেই একা থাকেন কিন্ত ধরে না! হুম, সবাইকে ধরবেনা এটাই স্বাভাবিক। এর মধ্যেও কিছু সিস্টেম আছে। যেমন ধরেন, একা থাকেন আবার শোয়া উল্টা পাল্টা, কিংবা যদি শরীর নাপাক থাকে। মরা মানুষের ন্যায় একেবারে টনটন সোজা হয়ে শুয়ে থাকলেও বোবা ভুতে ধরার সম্ভাবনা বেশী থাকে! "বোবা ভুত" আসলে এরা হচ্ছে "জীন" কিছু খারাপ জীনেরা যারা সবসময় আপনার আশেপাশে ঘোরাঘুরি করছে। আমাকে যতবারই ধরেছে "আল্লাহর" রহমতে সুরা, কালাম পড়ে বের হয়ে আসতে পেরেছি। এরা যখন আপ্নাকে ধরবে আপনি সহজে বের হয়ে আসতে পারবেন না। গভীর ঘুমে থাকা ছাড়া সাধারণত এরা কাউকে ধরেনা। আপনি যখন গভীর ঘুমে অচেতন হয়ে পড়বেন ঠিক তখনই কোন দুঃস্বপ্ন দেখা শুরু করবেন। যেমন ধরেন স্বপ্নটা এরকম হতে পারে, আপনি মাঠে খেলা করছেন। সবাই ছুটাছুটি করছে আপনি তাদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেন। কোথাও লুকালেন যাতে কেউ আপ্নাকে দেখতে না পারে। সবাই আপনার খোঁজ করছে আপনি সেটা পালিয়ে পালিয়ে উপভোগ করছেন। একা একা বসে হাসছেন। ভাবছেন একটু পরই পেছন থেকে যেয়ে তাদের চমকিয়ে দিবেন! অপেক্ষার অবসন ঘটিয়ে আপনি এবার সেখান থেকে ওঠার চেষ্টা করছেন কিন্ত এবার আপনি আর সেখান থেকে উঠতে পারছেন না! আপনি কিছুতেই উঠতে পারছেন না! আপনি চিল্লাপাল্লা করছেন সবাইকে জানানোর জন্য যে আপনি সেখানে আটকা পড়েছেন কিন্ত কেউই আপনার গলার আওয়াজ শুনতে পারছেনা! আপনি সবাইকে দেখতে পারছে তাদের আওয়াজ শুনতে পারছেন অথচ কেউই আপ্নাকে দেখা কিংবা আপনার ভয়েস কিছুই শুনতে পারছেনা। আপনি সত্যি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছেন! এই হারিয়ে যাওয়া হতে পারে আপনার বাস্তব জীবন থেকেও। আপনি এই স্বপ্নে মৃত্যু বরন পর্যন্ত করতে পারেন! জী হ্যাঁ "মৃত্যু" হয়ে যেতে পারে আপনার! আপনি এই স্বপ্ন থেকে চাইলেও উঠতে পারবেন না। আপনি সব কিছু স্পষ্ট উপলব্ধি করতে পারবেন! আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপর কিছু একটা ভর করে আছে! কিন্ত আপনি তাঁকে অতিক্রম করে উঠে বসতে পারছেন না! আবার সেই স্বপ্নের জগতে যেখানে আপনি বন্দী হয়ে আছেন সেখান থেকেও আপনি মুক্তি পাচ্ছেন না! আপনি যখনই চোখ মেলাতে সক্ষম হবেন, অশরীরী যখনই আপনার শরীর থেকে সরে যাবে? ঠিক তখনই আপনি দুটি জগত থেকেই মুক্তি পাবেন। শুনে কেমন যেনো রুপকথার মত মনে হলো তাইনা? আসলে এটা কিন্ত রুপ কথা না। এটা সত্যিই বাস্তব! আমি এর সম্মুখীন হয়েছি বহু বহুবার। বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম। কেউ এরকম সিচুয়েশনে পড়লে অবশ্যই মনে মনে "আয়াতুল কুরসি" পড়বেন এটা না পারলে সূরা "কাফিরুন" সূরা "ইখলাচ" পড়বেন। এগুলো পাঠ করতে পারলে সাথে সাথে বিদ্যুতের মত এই অশরীরী আপনার শরীর ত্যাগ করবে।



আমার দেখা মতে বোবা ভুতে ধরে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।

জেনে রাখা ভালো। অনেকে এসব গুজব হিসেবে উড়িয়ে দিতে পারেন। এতে আমার কিছু যায় আসেনা। আমার ব্যাক্তিগত এক্সপেরিয়েন্স থেকে বললাম। আগেই বলেছি পৃথিবীটা কিন্ত বড়ই অদ্ভুত! অদ্ভুত পৃথিবীতে অদ্ভুত সৃষ্টির লিলা খেলা কিন্ত চলবেই! তাই সব কিছু হেঁসে উড়িয়ে না দিয়ে জেনে রাখুন। জীবনের কোন এক মোড়ে কাজে লাগতেই পারে!



আজকে আর আলোচনা করবোনা। সংক্ষিপ্ত কিছু লিখলাম। হাতে সময় পেলে এসব জিনিস নিয়ে আবারো দ্বিতীয় পর্বে আসবো। আরো অনেক কিছুই আছে যা আজ আর আলোচনায় আনলাম না।



ভালো থাকবেন সবাই।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৩২

এহসান সাবির বলেছেন: হুম!!

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

রাসেলহাসান বলেছেন: হুম। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ সাবির ভাই।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: লোমহর্ষক বর্ণনা!

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

রাসেলহাসান বলেছেন: এরকম আরো অনেক ঘটনা আছে সময় পেলে লিখে জানাবো আপনাদের। ধন্যবাদ "মামুন" ভাই। ভালো থাকবেন।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

উদাস কিশোর বলেছেন: আমার জীবনেও অদ্ভুত কিছু ঘটনা ঘটে গেছে ।
অনেকেই এসব বিলিভ করে না ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

রাসেলহাসান বলেছেন: অদ্ভুত কিছু কিছু ঘটনা অনেকের জীবনেই ঘটে! যারা এসবের সম্মুখীন হয়েছে শুধু তারাই বিলিভ করবে। আর বাকিরা বুঝবেনা। কষ্ট করে পড়েছেন এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। ভালো থাকবেন "কিশোর" ভাই।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

বৃষ্টিধারা বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন । আমি ভূতে ভয় পাই না । তবে একটা অন্য রকম ভয় আছে আমার । আমি বাথরুমে গেলে মনে হয়,জানালা দিয়ে সাপ উঠে আসতেছে । ঘুমাতে গেলে মনে হয়, খাটের নিচে সাপ আছে । বাসায় একা থাকলে মনে হয়,ঘরে সাপ ঘুরাঘুরি করতেছে । বিয়ের প্রথম প্রথম আমার জামাই কে ও আমরা সাপ মনে হইতো.... শুনতে ফানি লাগতেছে হয়তো । অন্য কেউ বল্লে হয়তো আমার ও মজা লাগতো শুনে , কিন্তু এই ভয়ের ফিলিংস টা আসলে বলে বুঝানো যাবে না ।

অনেক বার ভেবেছি ডাক্তার দেখাবো । পাছে পাগল আখ্যা পেয়ে যাই,তাই যাওয়া হয় নি । :(

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

রাসেলহাসান বলেছেন: এমনটা হতেই পারে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়! আপনার হয়তোবা সাপের প্রতি একটু বেশীই ভয়! এটা আমারো আছে। আমি যখন অন্ধকারে চলাফেরা করি তখন সাম্নের দিকে টাকায় আর ভাবতে থাকি কালো কালো কি একটা শুয়ে আছে ওটাই বুঝি সাপ! আবার বাড়ির গেট খোলার সময় ভালো করে দেখে শুনে তাই গেট খুলি, মনে মনে ভাবি গেটের সাথে কোন সাপ জড়িয়ে আছে! কিংবা দরজার ওপাশে হইতো কোন সাপ বসে আছে। তাই ঘরের ঢোকার আগ পর্যন্ত আমি স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়তে পারিনা। সাপের ভয় থেকেই যায়। আপ্নাকে কি বলবো? আমিই তো এই রোগের বড় রুগি!

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

জো জো বলেছেন: আমারও বোবায় ধরার অভিজ্ঞতা আছে।

ঘুমের মধ্যে হঠাৎ মনে হত কেউ আমাকে বালিশের সাথে চেপে ধরে আছে। আমার দম বন্ধ হয়ে আসত। শত চেষ্টা করেও আমি উঠতে পারতাম না। আম্মা কি অন্য কাউকে ডাকতে গেলেও আমার গলা দিয়ে কথা বের হত না। অনেক কষ্টের পরে তারপর উঠতে পারতাম। ছোটবেলায় আমার সাথে এইরকম কয়েকবার হয়েছে। আল্লার রহমতে এখন আর এইরকম হয় না।

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮

রাসেলহাসান বলেছেন: বিয়ের আগ পর্যন্ত এই সমস্যায় আমি যথেষ্ট ভুগেছি! বিয়ের পর থেকে উপর ওয়ালার ইচ্ছায় তেমন কোন প্রব্লেম না হলেও ২/১ বার হয়েছে। মোটামুটি এখন নিরাপদেই আছি বলতে গেলে। "বোবা ভুত" খুবই খারাপ জিনিস রে ভাই! দম আটকাইয়া ফেলে দেই। অনেকে দম বন্ধ হয়ে মারাও যায়!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: আমাকে ানেক বার বুবা ধরেছে । লোমহর্ষক বর্ণনা পড়ে ভাল লাগলো
পোস্টে+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

রাসেলহাসান বলেছেন: যাদের এমন অভিজ্ঞতা আছে তারাই এই ঘটনার মর্ম বুঝবে!
আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম। আর এত্তোগুলো প্লাস! এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। :)
ভালো থাকবেন "বেকার" ভাই। শুভ কামনা রইলো।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫

সাজিদনজরুল বলেছেন: totaly fake history. Yes zin live in this world. But we are more powerfull than zin as per quran. Asraful maklukat.

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

রাসেলহাসান বলেছেন: জানিনা কেন আপনার কাছে ফেক মনে হলো? তবে আমি ঘটনায় বলেছি এটা আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া। এখানে কোন মিত্থার আশ্রয় আমি নেই নি! আপনার বিলিভ না হলে আপনার ব্যাপার। আপনি জীন বিশ্বাস করছেন অথচ ঘটনা বিশ্বাস করছেন না?? এটা কেমন উল্টা পাল্টা মনে হলো আমার কাছে!

যাই হোক মতামত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ আপ্নাকে। ভালো থাকবেন।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পগুলো বেশ, ভয় ভয় ধরিয়ে দিতে জানে! ভাল লাগল।

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪০

রাসেলহাসান বলেছেন: কেমন আছেন ভাই? আপনার ভালো লাগাতে লেখার সার্থকতা খুজে পাওয়া যাচ্ছে! অনেকদিন কোন পোষ্ট করছেন না দেখছি?
আপনার নতুন লেখা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:০৫

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: একলা ঘুমাই রাতে। আজ রাতের মধ্যে কাহিনীগুলো মাথা থেকে বেরিয়ে না গেলে ঝামেলা হবে! :(

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

রাসেলহাসান বলেছেন: হুম, সবই ভ্রম মনে করে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দেন। :)
আশা করি কোন সমস্যা হবেনা।

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার ভয়ের গল্প তয় আমি এইগুলায় ভয় পাই না।







ধন্যবাদ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

রাসেলহাসান বলেছেন: ভয় না পাওয়াটাই ভালো। যতো ভয় কম পাবেন ততো নিরাপদে থাকবেন। তবে ভয় পেলেই কিন্ত কাইত! ;)

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

অদৃশ্য বলেছেন:





হুমমম... এগুলো সবাইকে বিশ্বাস করানি কঠিন... তবে আমি নিজেও এমন কিছু দেখেছি যা অন্যকে কোনভাবেই বিশ্বাস করাতে পারবোনা... অবশ্য অনেকেই তা বিশ্বাস করেন অন্তত যারা বাস্তব প্রমাণ পেয়েছেন...

খুব মজার মজার ঘটনা জানলাম... ভুয়ংকরতো বটেই... আর সামনে এমন কিছু আরো ঘটনা দেন যা কিনা একেবারেই সত্য ঘটনা... অপেক্ষাতে থাকলাম...

শুভকামনা...

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০১

রাসেলহাসান বলেছেন: হুম, সবাইকে বিশ্বাস করানো টা অসম্ভবই! যাদের সাথে ঘটেছে তারাই বাস্তব প্রমান পেয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপ্নাকে "অদৃশ্য" ভাই। এগুলোও সব সত্য ঘটনা ছিল! আরো কিছু ঘটনা আছে হাতে সময় পেলে দেবো অবশ্যই।

ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৪

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অনেক রহস্য এবং ভয়। ভৌতিক পোস্টে সাধুবাদ রইলো।

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

রাসেলহাসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন "প্রিয় ইসহাক" ভাই।

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দুর্দান্ত লেখা +++++

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫০

রাসেলহাসান বলেছেন: কাণ্ডারি ভাই! :)
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগছে।
আর প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ! :)

১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:২৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ওরে বাবারে !!! ভু--উ উ উ--ততত ।
দারুন লিখেছো ভাইয়া ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৫

রাসেলহাসান বলেছেন: হুম, ভু--উ উ উ--ততত!! :) :P
আপ্নাকে অনেক ধন্যবাদ "লায়লা" আপু।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সত্যি ঘটনাগুলো আসলেই অনেক ভয়ের হয়। আপনার পোস্টটি পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমি যেন ঘটনাস্থলেই উপস্থিত আছি। আপনার বর্ণনার ভঙ্গিটা দারুন।

১৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৮

রাসেলহাসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগলো। অনেক দিন পর আপ্নাকে দেখলাম! :) কেমন আছেন?
ভালো থাকবেন সব সময়। শুভ কামনা।

১৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
RidicuLousLy interestin' !

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

রাসেলহাসান বলেছেন: অনেকদিন পর এলেন "ইমরোজ" ভাই। :)
অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

দাদা- বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। খুব ভালোবাসি ভুতপ্রেতের ঘটনা শুনতে।


পড়ুন - সুমন ঘোষের - " বিশ্বাস অবিশ্বাসে ভূত ও ভৌতিক ' এক দম সত্যি ঘটনা । আশাকরি ভালো লাগবে। উনি আবার এসব নিয়ে কালচার ও গবেষনা করেন, খুব ভালো চিত্রশিল্পী উনি ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬

রাসেলহাসান বলেছেন: ওকে ধন্যবাদ। পড়ে দেখবো। :)

১৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

দাদা- বলেছেন: Click This Link

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

রাসেলহাসান বলেছেন: লিঙ্ক দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। :)

১৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: জ্বিন আছে তা বিশ্বাস করা ইমানের অংশ নয়!! বরং জ্বিন আছে তাই বাস্তব!!

আর যে ঘটনা গুলোতে শারীরিক কোন প্রতিক্রিয়া দেখাদেয় সে গুল কে প্রাথমিক পর্যায় শুধু মাত্র অসুস্ততা বিবেচনা করে ডাক্তারের কাছে নিয়েগেলে ভালো হবে বলে মনে করি!!

বর্ননা গুলো লোমহর্ষক !!!

২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৩৬

রাসেলহাসান বলেছেন: দেরীতে ব্লগে আসাতে উত্তরটা দেরীতেই দেওয়া হলো। ধন্যবাদ "মুদ্দাকির" ভাই আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য। জীন আছে এটাই বাস্তব! এটা কুরআনেরও কথা! হুম শারীরিক প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে নেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। একমত পোষণ করছি। প্রসংসার জন্য আবারো ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.