নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে আলাদা ভাবে কিছুই বলার নেই। খুব সাধারন মানুষ। অন্য আট, দশজনের মতোই।

রাসেলহাসান

লেখালিখি করতে ভালো লাগে তাই লিখি। নতুন কিছু ক্রিয়েট করতে সব সময় ভালো লাগে। ফেসবুক লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/rasel.hasan.7

রাসেলহাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বোবা ভুতে ধরা প্রসঙ্গে ইসলাম ও বিজ্ঞানের আলোকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৪৩


আমাদের সবারই লাইফে এমন এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা আমরা চাইলেও
সেগুলি এড়াতে পারিনা।
আবার ভুলতেও পারিনা। এমনকি পরবর্তীতে এগুলো নিয়ে চিন্তা করলেও
তখন সেরকম কোন যুক্তি যুক্ত উত্তর খুজে পাইনা!
এটা ঠিক যে কিছু কিছু ঘটনা মনে না রাখায় ভালো।
ভ্রম মনে করে ভুলে যাওয়ায় উত্তম।
যে সব চিন্তা বা ভয় মনে ধরে গেলে লাইফে যে কোন বড় ধরনের
দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বেড়ে যায় সেগুলি চিন্তার মস্তিষ্ক থেকে যতটা দ্রুত সম্ভব ঝেড়ে ফেলায় বাঞ্ছনীয় হবে। তবে সব কিছু কি চাইলেও ভোলা যায়??
কিছু কিছু সময়, একাকীত্বের মাঝে বেশী হঠাৎ করেই মনে পড়ে যেতে পারে,
আসলেই সেটা কি ছিলো? কিছুক্ষন ভাবনার জগতে হারাবেন,
কিছু প্রশ্নের উত্তর মেলাতে মস্তিস্কে সিগন্যাল পাঠাবেন তবুও এটা অধরা থেকে যাবে।
এমনকি পরক্ষনেই আপনি সেটা ভুলে যাবেন। এই পৃথিবীটা রহস্যে ঘেরা।
এখানে সব স্বাভাবিকতার মাঝেও কিছু একটা রহস্য থেকেই যাবে,
যা আপনার চোখ এড়িয়ে যাবে। হঠাৎ ধরা দেবে আবার দেবেনা!
"সৃষ্টি কর্তার" সৃষ্টির মধ্যে যেমন আছে অসম্ভব সুন্দর সব সৃষ্টি! তেমনি আছে লুকানো সব রহস্য!
অনেক কিছুই আছে যা আমরা খালি চোখে মেলাতে পারিনা।
সৃষ্টির রহস্য উদঘাটনের পেছনে আজো সব বড় বড় বিজ্ঞানিরা রিসার্চের পর রিসার্চ করে চলেছে। কিছু কিছু ছোট ছোট বিষয় ছাড়া পৃথিবীর অনেক বড় অংশের রহস্য কিন্ত তাঁরা আজো পর্যন্ত উদঘাটন করতে পারে নাই! এবং সব কিছু বের করা তাদের পক্ষে এক কথায় অসম্ভবই বলা যায়! মহান "আল্লাহ পাক" তাঁর কুরআনে স্পষ্ট বলেই দিয়েছেন।
"মানব জাতি তাঁর সিমারেখার ভেতর বন্দী! সে চাইলেও তাঁর সীমা অতিক্রম করতে পারবেনা।
বিজ্ঞানীরা কতই তো রিসার্চ করে, তাঁরা কি আজ পর্যন্ত আকাশের সীমানা কতদূর পর্যন্ত বেষ্টিত বের করতে পেরেছে? আকাশের সিমান্ত খুজে পেয়েছে? পাবেনা। অনেক কিছুই আমাদের অজানা আছে এবং অজানা থেকে যাবে। "বারমুডা ট্রায়েঙ্গেলের" কথায় ধরা যাক, আজ পর্যন্ত কত প্লেন কত জাহাজ সেখান থেকে হাওয়া হয়ে গেলো! এসব কোথায় গেলো, কিভাবে গেলো উত্তর খুজে পাওয়া গেলো কি? যায়নি। এরকমই রহস্যে ঘেরা এই পৃথিবীটা। ছোট্ট জীবন কিন্ত রহস্যের শেষ নেই!
বিবরন লম্বা করবো না। সংক্ষেপে শেষ করতে চাই।
এই পৃথিবীতে শুধু মানুষই কিন্ত বাস করেনা। জীনেরাও এই পৃথিবীর একটা বিরাট অংশ নিয়ে আছে। আমাদের মত তাঁরাও পৃথিবীতে বাস করে। এমনকি তাঁরা সংখ্যাতে আমাদের থেকে দিগুন! আমরা শুধু মানুষদেরই দেখতে পায়। কিন্ত জীনদের দেখতে পাইনা! আর খালি চোখে তাদের দেখাও সম্ভব না! যারা মুসলমান তাদের অবশ্যই "জীনদের" অস্তিত্ব মনে প্রানে বিশ্বাস করা উচিৎ। আর এটা বিশ্বাস করা "ঈমানের" একটা অঙ্গ। যেহেতু "মহান আল্লাহ" কুরআনে স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন জীনদের সম্পর্কে। মানুষের পাশাপাশি জীনদের কথাও কুরআনে বার বার পৃথক পৃথক ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেহেতু সবথেকে বড় প্রমান হলো "শয়তান"
এই শয়তান ছিলো আগুনের তৈরি। মানে জীনদের বংশধর। এটা নিয়েও কুরআনে অনেক বড় ঘটনার আলোচনা করা হয়েছে। এই মুহূর্তে সেসব আলোচনায় যেতে চাচ্ছিনা। আজকে শুধু একটা বিষয়ের উপরেই আলোচনা শেষ করবো।
"বোবা ভুতে" ধরা প্রসঙ্গে বিজ্ঞানও ইসলাম কি বলে আসুন দেখি,

বিজ্ঞান বলেঃ

সায়েন্সের ভাষায় "বোবা ভুতে" ধরা বলতে Sleep Paralysis or Hypnagogic Paralysis, বলা হয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু জটিল আর তা হচ্ছে আমাদের ঘুমের ২ টা পর্যায় আছেঃ১) REM (Rapid Eye movement)
২) NON REM ( Non Rapid Eye Movement)ঘুমের মধ্যে এ দুটি চক্র পর্যার ক্রমে আসে আমরা যদি কোন ভাবে এর মাঝের সময়ে জেগে যাই আমরা হাত পা নাড়তে পারিনা। কথা বলতে পারিনা কারন আমাদের এই জেগে থাকা সম্পর্কে মষ্তিষ্ক অবগত থাকেনা। এ ক্ষেত্রে কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। আমরা জেগে আছি জানতে পারলে আবার আমরা হাত পা স্বাভাবিক ভাবে নাড়তে পারি এবং জেগে উঠি এসময় কোন কিছু দেখা বা গন্ধ পাওয়া অস্বাভাবিক নয় কারন মষ্তিষ্ক তখন সপ্নের মত দৃশ্য তৈরী করতে পারে।

ইসলামের আলোকেঃ

এখানে একটি বিষয় ব্যাখ্যা করা দরকার, তা হলো অনেকের এমন হয়, বোবায় যে ধরেছে, এটা বুঝার পূর্বে তারা অনেক দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকেন। তারপর দুঃস্বপ্নের এক পর্যায়ে তারা বুঝতে পারেন, তাদের পুরো শরীরের উপর বা কোনো বিশেষ অঙ্গের (যেমনঃ মাথা, বুক, হাত ইত্যাদি) উপর কেউ ভর করে আছে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারও (জ্বীনের) লোমশ হাতের কথাও অনেকে বলে থাকেন। এক এক জনের অভিজ্ঞতা এক এক রকম। যাই হোক, দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকার কারণ হলো, ঐসব বোবা জ্বীন স্বল্প সময়ের জন্য মানুষের স্বপ্নকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং তারা সাধারণত দুঃস্বপ্নের মধ্য দিয়ে মানুষকে নিতেই পছন্দ করে যেন ঐ সকল মানুষ স্বপ্নের এক পর্যায়ে আকস্মিক ঘুম ভেঙ্গে উঠে অসহনীয় এবং প্রতিকূল পরিস্থিতি অনুভব করে। তাই এটা বোবা জ্বীনদের মানুষের শরীরের নড়াচড়া করতে না দেয়ার পাশাপাশি আরেকটি কূট-কৌশল।
এটা সচরাচর প্রায় সবার ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে যে, এই পরিস্থিতিতে বোবায় ধরা ব্যক্তি নিজের হাত-পা বা দেহের কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নাড়াতে পারে না (চোখের কর্নিয়া ব্যতীত)। এর কারণ খুঁজে দেখা গেছে, বোবা জ্বীনদের এক বিশেষ ক্ষমতা থাকে, যাকে বলা হয় “ব্লাড বেন্ডিং (Blood Bending)”। এ ক্ষমতার দ্বারা তারা মানুষের রক্তের চলাচল পথকে এবং রক্তকণিকাকে স্বল্প সময়ের জন্য নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে পারে। আর রক্তের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে বলেই, দেহের বিভিন্ন স্থানে তারা রক্ততঞ্চন ঘটাতে পারে, ফলে সারা শরীর বা শরীরের নির্দিষ্ট অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহ নড়াচড়া করা সম্ভব হয় না। এবং তারা যে সময়টুকু মানুষের উপর ভর করে থাকে, এর চলে যাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এ বিশেষ ক্ষমতার প্রয়োগ তারা দেখাতে পারে। এর আরেকটা কারণ হচ্ছে, তারা চায় না, তাদের অদ্ভূদ আকৃতি-প্রকৃতি বা চেহারা কোন মানব দেখুক। আবার ইচ্ছা করলে তারা অদৃশ্যভাবেও মানুষের উপর ভর করতে পারে।
‪তবে‬ হ্যাঁ, বোবা ধরলে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত শ্বাস-প্রশ্বাস বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহ নড়াচড়ায় ব্যাঘাত ঘটলেও মারা যাওয়ার আশংকা নেই। এ পর্যন্ত কোন জ্বীন ঘুমের মধ্যে কাউকে শারীরিকভাবে আঘাত করেছে বা মেরে ফেলেছে বলে শোনা যায় না। আল্লাহ পাক এ বিষয়টি মানুষ এবং জ্বীন সম্প্রদায়ের মধ্যে ভারসাম্য বিধান করে দিয়েছেন। বোবা জ্বীনের কারণে বা বোবায় ধরলে যদি অসংখ্য মানুষ মারা যেত, তাহলে তা মানবজাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকিসরূপ হয়ে দাঁড়াত। আবার জ্বীনজাতি দৃশ্যমান হলে, মানুষ তাদেরকে হত্যা করা বা সহজে বশ করার কোনো না কোনো উপায় বের করে ফেলত। এ জন্যই তারা অদৃশ্যমান।

বোবায় ধরা যে জ্বীন দ্বারা সংঘটিত ঘটনা, তার যৌক্তিক প্রমাণঃ

বোবায় ধরা যে জ্বীন দ্বারা ঘটিত একটি ঘটনা (বিজ্ঞান তার ব্যাখ্যা করতে পারুক না না-ই পারুক) তা বুঝা যায়, কোন দরূদ শরীফ বা সূরা ইত্যাদি পড়লে বোবায় ধরার প্রভাবটা আর থাকে না এবং মুহূর্তের মধ্যেই চলে যায়। অনেকের ক্ষেত্রে সাথে সাথে চলে যায়, আবার অনেকের ক্ষেত্রে দোয়া-কালাম পাঠ শুরু করার কিছুক্ষণ পর চলে যায়। এরপর অনেক ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যাক্তি উঠে বসে, আবার অনেকেই ঘামতে থাকে, অনেকে আবার ভয়ে হাঁপাতে থাকে। তবে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমরা যদি বিশ্বাস করি যে, আমরা আশরাফুল মাখলুকাত, ওরা আমাদের কিছুই করতে পারবে না এবং এক আল্লাহর উপর নির্ভর করি, তাহলে এরকম ঘটনা আমাদের জন্য কোন ব্যাপারই না।

এমনও‬ দেখা গেছে যে, অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিছানায় শয়ন করার দু'-এক মিনিটের মধ্যেই (অর্থাৎ, তখনও সে সম্পূর্ণ সচেতন) তার উপর কোনো কিছু এসে ভর করেছে। অর্থাৎ, বৈজ্ঞানিক পরিভাষা স্লিপিং প্যারালাইসিস, যা গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে গেলে ঘটতে পারে, এমন যুক্তি এ ক্ষেত্রে অচল হয়ে যায়। আর হ্যাঁ, এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক বোবা জ্বীনকে দেখে ফেলার সম্ভাবনাই তুলনামূলক বেশি, কেননা পুরোপুরি ঘুমিয়ে যায় নি এমন ব্যক্তির উপরে blood bending করা জ্বীনের জন্য দুষ্করই বটে।
আবার এমনও দেখা গেছে যে, অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি পুরোপুরি উপুড় হয়ে শয়ন করে নি, বরং এককাত হয়ে ডান বা বাম দিকে হয়ে শুয়ে আছে, এই অবস্থায়ও বোবা এসে ভর করে। অর্থাৎ, এ ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানের অথর্ব পরিভাষা স্লিপিং প্যারালাইসিস, যার মূল যুক্তিই হচ্ছে, ঘুমন্ত ব্যক্তি লম্বালম্বিভাবে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকে বলে তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে রক্ত জমাট বেঁধে যায়, তাই ঐ অনুভূতি হয়, এমন যুক্তি নিতান্তই খোঁড়া ও অচল।

এছাড়াও‬ কোনো কোনো অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বীকারোক্তিতে জানা গেছে, বোবায় ধরার (জ্বীন আসার) আগে বা (জ্বীন চলে যাওয়ার) পরে তারা যদি আধো-ঘুমন্ত অবস্থায় থাকেন, তবে ঘরে শব্দ শুনতে পান। অর্থাৎ বোবা ধরার আগে, জানালা দিয়ে কোনো কিছু আসার শব্দ আর চলে যাওয়ার পর একইভাবে জানালা দিয়ে কোনো কিছু চলে যাওয়ার শব্দ শুনে থাকেন। তবে এই অভিজ্ঞতা সবাই লাভ করেন না। আর এই শব্দও বৈজ্ঞানিক যুক্তি স্লিপিং প্যারালাইসিসকে সমর্থন করে না, বরং কোনো অতিপ্রাকৃতিক কিছুর অস্তিত্বই স্বীকার করে।
বোবা ধরার সময়, বা চলে যাওয়ার মুহূর্তে কেউ কেউ উক্ত বোবা জ্বীনকে দেখে ফেলতে পারেন। এমন হয়েছে যে, জ্বীনের আকৃতি-প্রকৃতি পরিষ্কার বুঝা যায় নি, শুধু কালো বিকট এক আকৃতির অস্তিত্ব উপলব্ধি করা গিয়েছে। আবার এমনও হয়েছে যে, জ্বীনটি তার আসল রূপ বা কোনো কুৎসিত চেহারা নিয়ে অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে দেখা দিয়েই উধাও হয়ে গিয়েছে। তবে জ্বীন দেখা দিয়েছে, এমন ঘটনা দুর্লভ।

বোবায় ধরলে যা যা করা উচিত,
তার মধ্যে কয়েকটি হচ্ছেঃ


১) দরূদ শরীফ পড়তে থাকা।
২) আল্লাহর কালাম অর্থাৎ কুরআনুল কারীমের যে কোন সূরা থেকে আয়াতে পাক পাঠ করতে থাকা। সূরা বাকারা, ইখলাস অথবা ইয়াসীনের আয়াতসমূহ পাঠ করা যেতে পারে।
৩) আয়াতুল কুরসী পাঠ করতে থাকা। এটি অত্যন্ত কার্যকরী।
আশা করি এ "পোষ্ট" থেকে কিছু হলেও শিখতে পারবেন। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। নিরাপদে থাকুন। সবাইকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:০৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চমৎকার বিশ্লষনধর্মী পোষ্ট
ভালো লেগেছে

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৩

রাসেলহাসান বলেছেন: ভালো লাগায় শুভেচ্ছা ভাই। শুভ কামনা আপনার জন্য।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:০৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: *চমৎকার বিশ্লেষনধর্মী পোষ্ট
ভালো লেগেছে

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

নতুন বলেছেন: তার যৌক্তিক প্রমাণঃ কই? ??

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৪

রাসেলহাসান বলেছেন: পোষ্ট পড়ে যদি যৌক্তিক কিছু না পেয়ে থাকেন তবে আর কিছুই বলার নাই ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.