নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যে ও সুন্দরের পক্ষে সব সময়

রাসেল উদ্দীন

জীবনের সবকিছু মহান স্রষ্টার জন্য নিবেদিত

রাসেল উদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোপকে স্বাগতম! তবে....

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩


সন্মানীয় পোপ!
বাংলাদেশে আপনার আগমনকে স্বাগত জানাই। কারন আমরা বাঙ্গালী মুসলমান। আমরা সর্বদাই অতিথিপরায়ণ। আমরা সালাহুদ্দিন আইয়্যুবীর উত্তরসুরী যিনি ক্রুসেডে উম্মাদ খ্রীস্টান রাজার অসুস্থতার সেবা করেছিলেন।

সন্মানীয় পোপ!
আপনি নিশ্চয়ই জানেন, ১৭৫৭ সালে আপনার স্বধর্মীয় লর্ড ক্লাইভ বাংলার স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলার বিরুদ্ধে নীতি-নৈতিকতা, আইন-কানুন সব কিছুকে উপেক্ষা করে যুদ্ধ করেছিলো, পরাজিত করেছিলো। আমরা বাংলায় তাকে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছিলাম। সাদরে গ্রহন করেছিলাম। বিনিময়ে তিনি আমাদের গলায় ১৯০ বছরের পরাধীনতার জিঞ্জির পড়িয়েছিলো।

মাননীয় পোপ!
আপনিও আমাদের জন্য কোন পরাধীনতার জিঞ্জির এনেছেন কিনা ভেবে আমরা শংকিত।

সন্মানীয় পোপ!
আপনার স্বধর্মীয় ইংরেজরা ১৭৫৭ সালে বাংলার জবরদস্তি দখল নেয়ার পরে বাংলার রাজস্ব উত্তোলন নিয়ে নেয়। তাদের অমানুষিক রাজস্বনীতির ফলে ১৭৭০ সালে বাংলায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। তাতে এককোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো।

মাননীয় পোপ!
আপনি কি সেই আদি পাপের জন্য বাঙ্গালীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন? আচ্ছা! ক্ষমা প্রার্থনা না করুন, কমপক্ষে এই নিশ্চয়তা কি দিতে পারেন যে, আপনি কোন দুর্ভিক্ষের বার্তা নিয়ে আসেন নি?

মাননীয় পোপ!
ক্লেরমন্তে আপনার পুর্বসুরী পোপ ২য় উর্বানের ভাষণে ক্রুসেডের বীজ বপিত হয়েছিল। ১০৯৫ থেকে ১২৯২ পর্যন্ত চলা এই ক্রুসেডে আপনারা হাজার মাইল পথ অতিক্রম করে আমাদের প্রথম কেবলায় রক্তের নদী প্রবাহিত করেছিলেন।

সন্মানীয় পোপ!
আপনি নতুন কোন ক্রুসেড নিয়ে আসেন নি তো?

মাননীয় পোপ!
আপনার জীবদ্দশায়ই তো আপনার অনুসারীরা ইরাকে, সিরিয়ায় ও আফগানীস্থানে লক্ষ লক্ষ মানুষ হত্যা করেছে। এখনো করছে। আপনি তো সেই হত্যা বন্ধে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেন নি!

মাননীয় পোপ!
আপনার শুভ্র অালখেল্লা যে মুসলিমের রক্তে লাল হয়ে আছে সেটা কি আপনি দেখতে পান? আমরা পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি।

সন্মানীয় পোপ!
জেরুজালেমে ইহুদীরা যে পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে তার সুত্রপাত করেছে আপনার স্বধর্মীয়রা বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে। আর বর্তমানে সেই নির্মমতার পৃষ্ঠপোষকতাও করছে আপনার স্বধর্মীয়রা।

মাননীয় পোপ!
আপনার শুভ্রতাকে আমরা মুসলমানেরা আমাদের মা-বোন, পিতা আর সন্তানের মৃত মুখের আড়ালে হারিয়ে ফেলি।

সন্মানীয় পোপ!
তারপরেও আমাদের ভুখন্ডে আপনাকে স্বাগতম। কারন আমরা হজরত ওমরের উত্তরসুরী, আমরা সালাহুদ্দিনের উত্তরসুরী। সর্বেপরি আমরা মুহাম্মাদ সঃ এর উম্মত। আমরা অতিথির সন্মান করতে জানি, আমরা অন্যধর্মকে সন্মান করতে জানি। আমরা নিরাপরাধকে আশ্রয় দিতে জানি। আমাদের মাঝে আপনি একজন মুসলমানের মতোই নিরাপদ।

ইসলামের নিরাপদ আশ্রয়ে আপনাকে স্বাগতম।

শাইখ ফজলুল করীম মারুফ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: ঐতিহাসিক অনেক কথা তুলে ধরেছেন।

খুব ভাল হয়েছে।
নতুন এলাম কি মন্তব্য করব ভাল বুঝতেছি না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ শাহীন ভাই!

ব্লগে আপনাকে স্বাগতম!!

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ।

অনবদ্য! অসাধারন!! অভিনব!!!

অভিনন্দন, সুন্দর পোস্টে!!!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য!

শুভেচ্ছা নিবেন!

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

Saidur Rahnan বলেছেন: ধন্যবাদ / যৌক্তিক উপস্থাপনা

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও!

ভালো থাকবেন!

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পোপ আইছে রুপ দেখাইতে।আমাদের কাঁচ কলা দেখিয়ে চলে যাবে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: রুপ দেখানোরও দুরভিসন্ধি আছে। উনারা কাঁচকলা দেখালেও আমরা উদারতা দেখাতে অভ্যস্ত!

ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল!!

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আমরা সেই মুসলিমদের উত্তরসূরি, যাদের উদ্দেশ্যে বন্ধুত্বের জন্যে এক পা বাড়িয়ে দিলে, যারা দু'পা বাড়িয়ে দেন।

আমরা সেই মুসলিমদেরও উত্তরসূরি, যাদেরকে হ্যান্ডশেকের জন্যে কেউ হেঁটে এলে, আমরা তাঁর দিকে দৌড়ে গিয়ে আলিঙ্গন করি।

এটা মনে রাখতে হবে আমাদের যে, খ্রীস্টানরা আমাদের ভাই।

তাই শান্তির সময়ে খোঁচা দেয়া মন্তব্য ভালো মুসলিমের কাজ নয়।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: এটা মনে রাখতে হবে আমাদের যে, খ্রীস্টানরা আমাদের ভাই।

আমাদের ভাই বলতে কাদের কথা বুঝিয়েছেন তা বোধগম্য নয়! তবে অমুসলিম কখনো মুসলিমের ভাই নয়। তবে সম্পূর্ণ নিরাপদ, উদার ও বন্ধুভাবাপন্ন! এখানে কাউকে খোঁচা দেওয়া হয়নি। বিশ্লেষণ করা হয়েছে!

ধন্যবাদ বড় ভাই!

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

নতুন বলেছেন: আমার যতদুর মনে পড়ে ইংরেজরা ধম` প্রচারের জন্য না বরং ব্যবসার জন্য এসেছিলো।

ইসলামও কিন্তু আমাদের উপমহাদেশের ধম` না আরব দেশ থেকে এসে হিন্দু ধম থেকে ধমান্তরিত করে অনেক কিছুই পাল্টে দিয়েছে।

সবকিছুর সাথে ধম`কে মিলিয়ে দেখা ঠিক না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: 'ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি' নামে ব্যবসা শুরু করলেও ইংরেজদের উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিক ক্ষমতা অর্জন। আর ক্ষমতা অর্জনের উদ্দেশ্য ছিল মুসলমানদের পরাজিত করে খ্রিস্টবাদের আধিপত্য বিস্তার করা। আরেকটু ইতিহাস তলাশ করলে বিষয়টি দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে যাবে!

যুগে যুগে সব যুদ্ধ-বিগ্রহ, অর্থনীতি, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সাথে ধর্মের সম্পর্ক ছিল!

ধন্যবাদ নতুন- গঠনমূলক সমালোচনার জন্য!

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই!

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: পোপকে কক্সবাজারে নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। তিনি নিজে চোখে এসে দেখলে বুখতে পারবেন যে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের সাথে কি ধরনের নিপীড়ন- নির্যাতন করেছে। সেই সাথে তিনি যেহেতু সম্প্রতি মিয়ান্মার সফর করে এসেছেন তাই তিনি তাদের মিথ্যাচারও নিজে চোখে দেখতে পারবেন। এই মুহুর্তে ধর্মীয় ক্যচাল বাদ দিয়ে দরকার এই ইস্যূতে সোচ্চার হওয়া। রোহিঙ্গা ইস্যু যত দ্রুত সম্ভব সমাধান হওয়া দরকার।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৫

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: মিয়ানমারে গিয়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে কোন মন্তব্য করেননি পোপ। এর কারণ হিসাবে বাংলাদেশের একজন খ্রিস্টান নেতা বিবিসি বাংলার সাক্ষাতকারে বলেছেন- 'রোহিঙ্গা ইস্যুতে কথা বললে সেদেশের খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা মনোক্ষুন্ন হতে পারে, তাই মুখ খোলেননি পোপ'।

এখানে ধর্মীয় ক্যচাল করা হয়নি। কিছু সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এসব কিছুর মূলে ধর্ম জড়িত। ধর্ম নিয়ে কথা বললেই সেটা ক্যচাল হয়ে যায়?

৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

ৈতয়ব খান বলেছেন: আমাদের দেশে পোপকে স্বাগতম। আশা করবো, উনি নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার ব্যাপারে একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: এমনটাই প্রত্যাশা সকলের। কিন্তু মিয়ানমারে গিয়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে কোন মন্তব্য করেননি পোপ। এর কারণ হিসাবে বাংলাদেশের একজন খ্রিস্টান নেতা বিবিসি বাংলার সাক্ষাতকারে বলেছেন- 'রোহিঙ্গা ইস্যুতে কথা বললে সেদেশের খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা মনোক্ষুন্ন হতে পারে, তাই মুখ খোলেননি পোপ'।

ধন্যবাদ তৈয়ব খান

১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: এতো কিছু জানি না ,তবে পোপের কারণে আজ রাস্তায় জ্যমে ১ ঘন্টা বসে ছিলাম। :P :)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: দুঃসুময়ে হাসাইলেন কবি! ১ ঘন্টার জ্যাম কোন ব্যপার না। মন্ত্রি সচিবরা আসলেও এরচেয়ে বেশী জ্যাম হয়। :D ঢাকা শহরে বিনা কারণেই জ্যাম হয়।

ধন্যবাদ

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মানিজার বলেছেন: এইটা কিছু হইলু ? আপনে পোপরে ১৭৫৭ সালের বেইমানীর জইন্য কেম্নে অভিযুগ করেন ? কেম্নে মেন কেম্নে পারেন এইসব গাঞ্জাখাওয়া লাইন লিকতে ?

আপনে এত ফালতু কথাবার্তা বলবার সাথে আবার মুসলমানীর পরিচয় দিয়া উনাকে স্বাগতম জানাচ্ছেন ?

*** ইসলামের নিরাপদ আশ্রয়ে স্বাগতম ***
এইদেশে ইসলাম নিজেই িক নিরাপদে আছে ? শুধু এই দেশ ক্যান । আরবদেশেও কি ইসলাম নিরাপদ আছে ??

সালাউদ্দীন/ওমররের উত্তরসুরী ! !
কেম্নে ? ? ? আপনে উত্তরসুরী টুরী ফলাচ্ছেন অথচ ঠিকই ধান্দা খুঁজে বেড়ান কেম্নে কাউরে ফান্দে ফেলতে পারেন । মানুষ ঠকানুর ধান্দা পারেন ভালুই আপনার মত আবেগ চুদাইন্না পাব্লিক ।

এই পুস্ট দিয়া হুদাই পোপ'রে অপমান করলেন । অপ্রয়োজনীয় অযৌক্তিক যৌক্তিক তালগুল পাকাইয়া পুস্ট করছেন ।

নুন্যতম বোধ থাকলে এইটা সরাই ফালান ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: মানিজার সাহেব!
১৭৫৭ সালের বেঈমানদের উত্তরসূরীরাই তো আজকের পোপ। তাদের রক্ত এই পোপদের শরীরে বহমান। একই আদর্শের ধ্বজাধারী উনারা। বাস্তবতা উপলব্ধি করুন। গাজাখুরী লেখা লিখি না।

এইদেশে ইসলাম নিরাপদ নেই, এটা ঠিক। তবে এদেশের মানুষ ইসলামী আদর্শ লালন করে। তাই অন্য ধর্মাবলম্বীদের ব্যপারে উদার। আর আমার ব্যাপারে মন্তব্য করার আগে নিজের দিকে তাকান। পরিশুদ্ধ ও শালীন ভাবে মন্তব্য করতে শিখুন। পোস্ট ভাল না লাগলে কেটে পড়েন।

আপনি চাইলে আপনার অশ্লীল মন্তব্যটা সরায়ে ফেলতে পারি!

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

কাউয়ার জাত বলেছেন: পোপকে এসব বলে লাভ আছে? তার কোন ক্ষমতা আছে? সেতো আমাদের দেশীয় পীরদের মত মানুষের টাকায় খেয়ে পরে বেচে থাকে। আর ক্ষমতাশালীদের গোলামী কর।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ধর্মীয় নেতা হিসাবে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের কাছে পোপের যতটুকু গ্রহণযোগ্যতা আছে, তাই যথেষ্ট। সামরিক ক্ষমতার প্রয়োজন নেই।
পোপ চাইলে অনেক কিছুই করতে পারেন।

আমাদের দেশের সব পীর নয়, ভন্ড পীররা জনগণকে ধোঁকা দিয়ে ব্যবসা করে থাকে।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৮

আবু তালেব শেখ বলেছেন: পোপ শুধু শান্তির বানী শোনায়। ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয় উনি নিরপেক্ষ

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫১

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: বিশ্বব্যপী খ্রিস্টবাদী আদর্শ বিজয়ী। পোপের সামরিক ক্ষমতা না থাকলেও গ্রহণযোগ্যতার কারণে অনেক ক্ষমতা রয়েছে।
একজন খ্রিস্টান ধর্মগুরু কিভাবে নিরপেক্ষ হয়? উনিতো খ্রিস্টানপক্ষ। দুনিয়ার সব ধর্মের নেতারাই শান্তির বাণী শোনায়। কিন্তু শান্তির আড়ালে অশান্তির ফাঁদ পাতেন অনেকেই। সূচীও তো শান্তির নেত্রী। বৌদ্ধরাও শান্তির কথা বলে। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ উল্টো।

ধন্যবাদ আবু তালেব শেখ

১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩

ওমেরা বলেছেন: পোপ হল মসজিদের ইমামের মত । তার আর ক্ষমতা কতটুকু।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: মসজিদের ইমামদের ক্ষমতা না থাকলেও খ্রিস্টান ধর্মীয় নেতাদের অনেক ক্ষমতা আছে। তারা তাদের ধর্মীয় নেতাদের সবকিছুর উবের্ধ সম্মান করে, মেনে চলে। পোপের হাতে সামরিক ক্ষমতা নেই ঠিক- কিন্তু খ্রিস্টানদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা আছে বলেই তাকে সমীহ করা হয়। পোপ চাইলে অনেক কিছুই করতে পারেন।

ধন্যবাদ ওমেরা আপু!

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পোপ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে কখনো ছিলেন কি?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৮

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: সেটাও কি সম্ভব? পোপ কখনো মুসলমানদের পক্ষে থাকবে?

মুসলিম নিধনের ব্যপারে দুনিয়ার সব ধর্মাবলম্বীরা একমত!

১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

মানিজার বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানিজার সাহেব!
১৭৫৭ সালের বেঈমানদের উত্তরসূরীরাই তো আজকের পোপ। তাদের রক্ত এই পোপদের শরীরে বহমান। একই আদর্শের ধ্বজাধারী উনারা। বাস্তবতা উপলব্ধি করুন। গাজাখুরী লেখা লিখি না।

ইস্ট ইন্ডিয়া কুম্পানি কি পোপের কারোর ছিল ? তার গুস্টির কেউ কি বাংলা দখল করতে আসছিল ? ? আবেগ মাঝেমইধ্যে গাঞ্জাখুরী লেখা উপহার দেয়।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: একই আদর্শ লালনকারীরা কি একই দলভুক্ত নয়? উনারা বর্তমান পোপদের উত্তরসূরী ছিলেন!

গাজার ডোজ মানিজার সাহেবের একটু বেশীই হচ্ছে বোধ হয়। তাই অন্যকে গাজাখোর মনে হচ্ছে!
গাজা দেখতে কেমন হয় মানিজার সাহেব?

১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:
পোপের ক্ষমতা আপনার বহু বহু মুফতী-আল্লামা-শেখ-পীর-কামীল-মওলানার চেয়ে বেশী। এবং যেহেতু তিনি অন্তত মানবতার পক্ষে নিজের মুখটা খোলেন, সত্যিকারের কোনও ঈশ্বর থাকলে তার কাছে এসব ভন্ড হুজুরের চেয়ে তাঁর পদমর্যাদাও বেশী হবে। কারণ তিনি কাফের-হত্যাজাতীয় ফতোয়া দেননা।
নিজে সম্মান করতে মিখুন, সম্মান পাবেন।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: পোপের ক্ষমতা অনেক বেশী বলেই তো আশংকার কথা বলছি। তবে তিনি মানবতার পক্ষে মুখ খুলেন- এটা বলা একপ্রকার অজ্ঞতা। মিয়ানমারে গিয়ে রোহিঙ্গা শব্দটাই উচ্চারণ করেননি পোপ। বাংলাদেশে এসেছেন তিনি, যাচ্ছেন কি রোহিঙ্গাদের পাশে?

পোপদের মানুষ হত্যার জন্য ফতোয়া দেওয়া লাগে না। তাদের খ্রিস্টীয় ধর্ম মানুষ হত্যায় বিশ্বে শেষ্ঠত্বের ইতিহাস গড়েছে। একজন ধর্মগুরু হিসাবে উনাকে সম্মান করি।

পোপের জন্য মায়াকান্না একটু কম দেখান!

১৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আবিদা সিদ্দিকী বলেছেন: ঢাকা শহরে জ্যাম লাগিয়ে দিয়ে তিনি কি শান্তির বার্তা দিলেন জানি না। কিন্তু এই জিনিশ (পোপ) কোনোদিনই মনে ধরেনি। সরকার এতো টাকা খরচ করে অতিথি বরণ করে কি পাবেন জানি না তবে দেশ কিছুই পাবে না এটা নিশ্চিত। তার মধ্যে সাদা-কালো টেলিভিশনের প্রিয় মুখ হারিয়ে গেল এই দিনে। (রুক্ষতার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। বেশ ভালোরকম ক্ষেপে আছি কাল থেকে এই ব্যক্তির উপর। তাই এরচে' নমনীয় মন্তব্য দেওয়া গেল না। তবে আপনার হয়তো বানানে টাইপিং মিসটেক হয়েছে কিন্তু প্লিজ ভাই কারেকশনে যাবেন না। সম্মানীয় না হয়ে সন্মানীয়-ই দৃষ্টিনন্দন হয়েছে)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: জ্যাম ঢাকা শহরের ঐতিহ্য। মন্ত্রি, সচিবরা প্রায়ই এমন জ্যাম তৈরী করে জনগণের ভোগান্তি বাড়ায়! তবে পোপকে নিয়ে সরকারের মাতামাতি একটু বাড়াবাড়ি পর্যায়ে।

আপনার কথামত ভুল বানানটি দৃষ্টিনন্দনের স্বার্থে অক্ষত অবস্থায় রাখলাম।

ধন্যবাদ আপু!

১৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২১

মানিজার বলেছেন: ািন্ধ গুমুর্খকে কিচ্ছু বুঝানুর চেস্টা করে লাভ নাই । আপনেরে আমি বুঝাইতে পারুম্না । কারণ আপ্নে মনে করেন ইস্ট ইন্ডিয়া ডাকাইতের দল আর ভ্যাটিকেন পোপ সেম কনসেপ্টের উপর কাজ করে ।

এইসব ভাবনা মুর্খ অন্ধ গাও ক্ষেত ছাড়া কেউ ভাবতে পারেনা ।

২০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:
The Muslim Mullahs are the worst pedophiles possible these days, the people of Pakistan, Afghanistan, Malaysia, Saudi Arabia are the people committing heinous crimes against humanity, you guys support child marriage, many Muslim men are found to be having sex with goats. Ant yet are you, criticizing the Pope! What is your status than a valueless common citizen of a 3rd world country?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.