নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যে ও সুন্দরের পক্ষে সব সময়

রাসেল উদ্দীন

জীবনের সবকিছু মহান স্রষ্টার জন্য নিবেদিত

রাসেল উদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি এমন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪২

আমি এমন একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, যেখানে নারীরা রাতের আঁধারেও শহর-বন্দরে একাকী নিরাপদে চলতে পারবে। পুরুষ নামক কোন নরপশু তার পথ আগলে দাড়াবে না- তাকে স্পর্শ করবে না। পথিক তার জান-মাল নিয়ে একাকী রাস্তায় চলতে পারবে। মানুষরুপী কোন সন্ত্রাসী বন্দুকের ভয় দেখিয়ে টাকা ছিনতাই করবে না। যেখানে থাকবে না হানাহানি, অন্যায়, অবিচার, খুন, গুম, ধর্ষণ, জুলুম, নির্যাতন। দেশের সকল নাগরিক তাদের মৌলিক অধিকার ফিরে পাবে। কোন নারী, শিশু, বৃদ্ধ ক্ষুধার যন্ত্রণায় আর্তনাদ করবে না। শিয়াল-কুকুরের সাথী হয়ে কোন বনী আদম ডাস্টবিনের পচা খাবার খাবে না। শীতের রাতে খোলা আকাশের নিচে কোন অসহায় রাত্রীযাপন করবে না। যেখানে আমার ধর্ষিতা বোনের বুকফাটা আর্তনাদে আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত হবে না। এসিড নিক্ষেপে আমার কোন বোনের চেহারা ঝলসে দেওয়া হবে না। বাসস্থানের অভাবে কোন মানব সন্তান ফুটপাথে, রেল স্টেশনে রাত্রী যাপন করবে না। সুদের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে কোন অভাবী তার ভিটে মাটি বিক্রি করে দেবে না। ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে কোন নাগরিকের অধিকার হরণ করা হবে না। অন্যায়ভাবে কাউকে গ্রেফতার করে দিনের পর দিন নির্যাতন করা হবে না। বিচারের নামে প্রহসন, দলীয়করণ, পক্ষপাতদুষ্টতা ও অবিচার করা হবে না। সন্তানহারা মায়ের বুকফাটা চিৎকার শুনতে হবে না। বাবার সামনে মেয়ে, ছেলের সামনে মা, ভাইয়ের সামনে তার বোনকে ধর্ষিতা হওয়ার মত কোন নৃশংস ঘটনা ঘটবে না। দেশে রাজনীতির নামে পেটনীতি, সন্ত্রাস, খুন-গুম, সহিংসতা, বোমা হামলা, জন-অধিকার হরণ করা হবে না। নির্বাচনের নামে তামাশা, ভোট ডাকাতি ও ভোটাধিকার হরণ করা হবে না। দুর্নীতি-দুঃশাসনের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেওয়া হবে না। ছাত্র রাজনীতির নামে সন্ত্রাস, অপহরণ, চাঁদাবাজি, হলদখল স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে। জাতির পথপ্রদর্শক শিক্ষকদেরকে ছাত্রের হাতে লাঞ্চিত হতে হবে না। বেতনের দাবীতে শিক্ষক, কর্মচারী, শ্রমিক কাউকে রাস্তায় আন্দোলন করতে হবে না। যেখানে কোন ধর্মের বিরুদ্ধে কটুক্তি করা হবে না। ধর্মীয় আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ করা হবে না। ইসলামের নামে গুপ্ত হত্যা, সস্ত্রাসবাদ, জঙ্গীবাদের স্থায়ী মুলোৎপাটন করা হবে।

আমি এমন একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, যেখানে দেশের স্থায়ী শান্তি, মানবতার মুক্তি ও বিজ্ঞানভিত্তিক সমৃদ্ধশালী কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করা হবে। যেখানে মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি হবে। ধনী-গরীবের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য দূর হবে। দুর্নীতি, দুঃশাসনকে স্থায়ীভাবে মুলোৎপাটন করা হবে। নাগরিকদের মধ্যে অর্থনৈতিক সমতা প্রতিষ্ঠিত হবে। পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক কলহ বিবাদ স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। কৃষক-শ্রমিকগণ তাদের নায্য অধিকার ফিরে পাবে। শাসকগোষ্ঠী শাসনের নামে শোষণ নয়, বরং সত্যিকারে জনগণের সেবকের ভুমিকা পালন করবে। পুলিশ প্রশাসন জনগণের পরম বন্ধু হবে। থানা, প্রশাসন, আদালত হবে জনগণের আশা-ভরসার জায়গা। পেশীশক্তি, আধিপত্য আর ঘুষের জোরে সত্য চাপা দেওয়া হবে না, বরং ন্যায়বিচার করা হবে। অন্যায় করলে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তিকেও আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। সমান অধিকার নয়, বরং নারীরা সকল ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। অফিস-আদালত, শিক্ষাঙ্গণ, চাকুরী, ব্যবসা সকল ক্ষেত্রে নারীরা অংশগ্রহণের অবাধ স্বাধীনতা পাবে। বিচারের দীর্ঘসুত্রতা বন্ধ করে অপরাধ সংগঠিত হওয়ার সাথে সাথে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শিক্ষাব্যবস্থ্যায় পরিবর্তন এনে ত্রিধারা শিক্ষাব্যবস্থাকে একধারায় রুপান্তর করা হবে। প্রত্যেক ধর্মাবলম্বীরা তাদের স্ব-স্ব ধর্মীয় শিক্ষা লাভের সুযোগ পাবে। শিক্ষার সকল ব্যয়ভার রাষ্ট্র বহন করবে। সহশিক্ষার পরিবর্তে ছেলে-মেয়েদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন শিক্ষাঙ্গণের ব্যবস্থা করা হবে। শিক্ষার মাধ্যমে নৈতিক চরিত্র গঠন করে শিক্ষার্থীদের সোনার মানুষে রুপান্তর করা হবে। প্রত্যেক ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় কার্যক্রম, আচার-অনুষ্ঠান নির্বিঘ্নে পালন করবে। মানুষ অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারবে, সত্য কথা, নায্য দাবীর কথা উচ্চকন্ঠে বলার মত বাক-স্বাধীনতা থাকবে। শাসকশ্রেণী সাধারণ নাগরিকের মত জীবন-যাপন করবে। জনগণের সুখ-দুঃখের ভাগী হবে। জনগণের জান-মালের নিরাপত্তার জিম্মাদারিত্ব নেবে। টিভি-সিনেমা, নাটক, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অশ্লীলতার প্রচার বন্ধ করে সুস্থ ও বস্তুনিষ্ঠ সংস্কৃতি প্রচার করবে। যেখানে চিত্তবিনোদন থাকবে, কিন্তু অশ্লীলতা থাকবেনা। মানবতা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সকল নাগরিক দেশের কল্যাণে, দেশ গঠনে ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অতন্দ্র প্রহরীর ভুমিকা পালন করবে।

দেশে শান্তির সু-বাতাস বইবে। ভোর হবে, পাখি ডাকবে, মানুষ সস্তির ঘুম থেকে ক্লান্তি দূর করে কর্মব্যস্ত হয়ে উঠবে। কৃষক, শমিক, মেহনতি মানুষের মুখে হাসি ফুটে উঠবে। শিশুদের কোলাহলে পৃথিবীটি স্বর্গীয় রুপ নেবে।
আমি এমন একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি.....

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


একমাত্র "মদীনা সনদ" আপনার সব স্বপ্নকে একযোগে কার্যকরী করতে সক্ষম হবে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা আওয়ামীলীগও বলেছিল! তবে মদীনা সনদ অবশ্যই রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় আদর্শ হতে পারে।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ওসব স্বপ্ন সবাই দেখে। কাজের কাজ করতে পারে ক'জন????:(


@এই স্বপ্নগুলো বাস্তবে পুরন হবার নয়।।।:(

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৪

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: একসময় এই স্বপ্নগুলোই বাস্তব ছিল। কালের গর্ভে তা হারিয়ে গেছে। এখন এগুলো স্বপ্নের রুপ ধারণ করলেও দুনিয়ার সাধারণ নিয়ম এটাই। আমি এই স্বপ্নের ফেরিওয়ালা। এ দেশের অসংখ্য তরুণ এ স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাইছে। কঠিন হলেও অসম্ভব নয়!

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা আওয়ামীলীগও বলেছিল! তবে মদীনা সনদ অবশ্যই রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় আদর্শ হতে পারে। "

-আওয়ামী লীগ রং বদলায়, মানুষ রং বদলাতে পারে না।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার স্বপ্ন ছোট্ট একটা সমস্যার সৃষ্টি করছে, আপনার পাশাপাশি আরো ১৭ কোটী আলাদা আলাদা স্বপ্ন আছে!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য নয়, ১৭ কোটি মানুষের জন্যই এ স্বপ্ন দেখা। কেউ হানাহানি, অশান্তি চাইলে সেটা তার ব্যাপার!

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের সাথে নিজের স্বপ্নকে মিলাতে হলে, একটা কমন গ্রাউন্ড থাকতে হয়, প্রোটোকল থাকতে হয়; আপনি সেই ধরণের কিছু বলেননি।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৬

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: স্বপ্নের কথা বলেছি, স্বপ্ন বাস্তবায়নের রুপরেখা বর্ণনা করিনি। জানি, বাস্তবতা কঠিন, তবে অসম্ভব নয়। আর কমন গ্রাউন্ড বা প্রটোকল সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা আছে!

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৪

শহীদ আম্মার বলেছেন: চাঁদগাজী ”মদীনা সনদ” কে কেন টেনে আনলো বুঝলাম না।
লেখকের কোন বক্তব্যের সাথে দ্বিমত থাকলে সেটা করতে পারেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৯

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব হয়তো এখানে মৌলবাদের গন্ধ পাচ্ছেন! তাই বাস্তবতা বুঝেও অযথা প্যাঁচাল আরকি!

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩২

শহীদ আম্মার বলেছেন: উনি পারফিউম ব্যবহার করেন না? আমার বিশ্বাস করেন। তাহলে অন্য কোন গন্ধ উনার নাকে যাওয়ার কথা না। আপনি অযথাই দোষ দিচ্ছেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৩০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: সবার ঘ্রাণ শক্তি আবার এক না! সব ঘ্রাণ সবার ভালোও লাগে না।

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:

@শহীদ আম্মার ,

মদীনা সনদ তখকার মদীনার লোকজনের ভাবনাচিন্তা; তখনকার সবচেয়ে পন্ডিত মানুষ আজকের ৫ম শ্রেণীর বাচ্চা থেকে কম বুঝতেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:২৮

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: এখনকার মানুষ অনেক শিক্ষিত! তাই খুন, ধর্ষণ, নৈরাজ্য, দুর্নীতি, দুঃশাসন, ভোগবাদীতার আড্ডাখানায় রুপান্তরিত হয়েছে। অসভ্য সমাজব্যবস্থার এই লোকেরা নাকি শিক্ষিত!
আর এগুলো নিয়ে কথা বললে কথিত চেতনাবাজদের চেতনায় দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠে!

৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " এখনকার মানুষ অনেক শিক্ষিত! তাই খুন, ধর্ষণ, নৈরাজ্য, দুর্নীতি, দুঃশাসন, ভোগবাদীতার আড্ডাখানায় রুপান্তরিত হয়েছে। অসভ্য সমাজব্যবস্থার এই লোকেরা নাকি শিক্ষিত!
আর এগুলো নিয়ে কথা বললে কথিত চেতনাবাজদের চেতনায় দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠে! "

-তখন ছিলো রাজতন্ত্র, এখন রাজা/বাদশাহরা নেই। এখন মানুষ আগের মত "দাস" নেই।
মদীনা সনদের ফলাফল: মদীনায় ১ জন ইহুদীও নেই।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২২

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: ইতিহাস বিকৃতি নাকি ইতিহাস সম্পর্কে চাঁদগাজীর অজ্ঞতা? মদীনা সনদের সময় রাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ছিল না! মদীনা সনদ ওয়ালারাই সর্বপ্রথম দাসপ্রথা বিলুপ্ত করেছেন। আর এই সংবিধান ইহুদীদের হত্যা, দেশান্তর, জোর-জবরদস্তি করে মুসলমান বানানো কোনটিই করেনি। বরং ইহুদীদের সত্য উপলব্ধি করতে শিখিয়েছে, তারা সেচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করেছে।

১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:৫৭

শহীদ আম্মার বলেছেন: @চাঁদগাজী:
"মদীনা সনদ তখকার মদীনার লোকজনের ভাবনাচিন্তা; তখনকার সবচেয়ে পন্ডিত মানুষ আজকের ৫ম শ্রেণীর বাচ্চা থেকে কম বুঝতেন"
আমিও তাই বললাম। কম বুঝা ব্যক্তিদের ঐ "মদীনা সনদ" কে এখানে টানতে গেলেন কেনো? লেখক হাজারো সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশকে নিয়ে তার একট ভাবনা বা স্বপ্নের ছবি এঁকেছেন। পারলে এর দূর্বল দিকগুলো তুলে ধরুন। আপনিও বলতে পারেন কেমন বাংলাদেশ আপনি দেখতে চান। অথবা বলতে পারতেন কিভাবে একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে তুলা যায়। তার বিভিন্ন পদ্ধতি-উপায় বাতলে দিতে পারতেন। এটা না করে একটা বাঁকা মন্তব্য করলেন।
এভাবে মন্তব্য করলে আপনার হাজার বছর(৩০০০ সালের) পরে যারা আসবে তারা বলবে "২০১৮ সালের চাঁদগাজীরা আমাদের দুধের শিশুর চেয়ে কম বুঝতেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: আপনি সব বলে দিলেন! আমি আর বললাম না!

ধন্যবাদ!

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: যতদিন বাংলাদেশের আম পাবলিক এই সকল চরম দুর্নীতিবাজ তথা দেউলিয়া রাজনৈতিক দল এবং দালাল ধান্ধাবাজ রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের পূজা করতে থাকবে, আপনার ততদিন এমন বাংলাদেশের স্বপ্নই দেখতে থাকবেন | দু:খের সাথে বলতে হয় আপনার স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবার সম্ভাবনা আছে |

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: শুধু দল নয়, প্রয়োজন শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তন। তবে অবাস্তব স্বপ্ন দেখছি না। বাস্তবায়ন কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। সমাজব্যবস্থা এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক ছিল।

ধন্যবাদ!

১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আহা যদি এমন হতো !!!!!
মনে প্রানে চাই এমন হোক।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: উহারা চাহুক অশান্তি; মোরা চাহিব ক্ষমা ও প্রেম তাহার
ভূতেরা চাহুক গোর ও শ্মশান আমরা চাহিব গুলবাহার
তারা বলে, যদি প্রার্থনা মোরা করি তার কাছে এক সাথে
নিত্য ঈদের আনন্দ তিনি দিবেন ধুলির দুনিয়াতে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.