নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!
কফির পেয়ালা এবং কাল্পনিক ঈশ্বরের
সাথে লুকায়িত ছিল আদিম সত্তার
জানতে না পারার তীব্র আকুতি।
বিস্ময় এবং বিষাদের মাঝে ছিল
বেঁচে থাকার তীব্র লড়াই যা
জীবন, মৃত্যুর মাঝখানে ঘোষণা
করেছিল তোমার আমার অস্তিত্ব।
নিজেকে খুঁজতে গিয়ে মানুষ ডুব
দেয় অন্ধকারের অতল গহ্বরে
যেখানে আলোর দেখা না পেয়ে,
শূন্যতার ভয়ে তারা খুঁড়ে আনে
ঈশ্বরের কাল্পনিক উপাখ্যান।
মানুষ সত্য খুঁজে ফিরে বিভ্রান্ত
পঙ্তিমালায়,যা তাদের দিয়েছিল
বিশ্বাসের উন্মাদনা,কেঁড়ে নিয়েছিল
মানুষের মানুষ হয়ে উঠার সব আয়োজন।
আমিও একদিন বসেছিলাম কফির
পেয়ালা হাতে, কাল্পনিক ঈশ্বরের মুখোমুখি।
খুঁজে পেয়েছিলাম বিশ্বাসের ভাইরাস।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ঈশ্বর তো কল্পনারই বাস্তব সত্য। কফির পেয়ালা আর উনি বড় বেশি শূন্যতাপ্রেমী মনে হচ্ছে আপনাকে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
জেন রসি বলেছেন: ঈশ্বর তো কল্পনারই বাস্তব সত্য।
চমৎকার বলেছেন।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
৫৭০ - ৪৮০ খৃষ্টপূর্বে ষ্টোয়িক মতবাদে বলা হয়েছে - জগত সৃষ্টির যথার্থ প্রয়োজন আছে এবং এই প্রয়োজনবাদই ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমান করে ।
আপনারও কফির পেয়ালায় চুমুক দেয়ার প্রয়োজন ছিলো তাই ঈশ্বরের মুখোমুখি বসতে হয়েছে ।
আর সে প্রয়োজনেই এই সুন্দর কবিতাটির সৃষ্টি ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
জেন রসি বলেছেন: অন্ধকার এবং শূন্যতার মুখোমুখি আমাদেরকে প্রতিনিয়তই হতে হয়। তা না হলে সভ্যতার বিকাশ থেমে যেত।
ঈশ্বরের অস্তিত্ব চাপিয়ে দেয়ার প্রবনতা থেকেই কাল্পনিক ঈশ্বরের নামে হানাহানি চলে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,
শুধু অন্ধকার এবং শূন্যতার মুখোমুখিই নয় সভ্যতার বিকাশে আমাদেরকে আলোর মুখোমুখিও বসতে হয় ।
তবে সুবিধা লোটার জন্যে বা অন্য আর এক গোষ্ঠীর উপর প্রভুত্ব অর্জনে আপনার কথা মতো ঈশ্বরের অস্তিত্ব চাপিয়ে দেয়ার প্রবনতা সেই ৩/৪ হাযার বছর আগে থেকেই চলে আসছে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৫
জেন রসি বলেছেন: সুবিধা লোটার জন্যে বা অন্য আর এক গোষ্ঠীর উপর প্রভুত্ব অর্জনে ঈশ্বরের অস্তিত্ব চাপিয়ে দেয়ার প্রবনতা আদিম সমাজ থেকেই চলে আসছে।মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাকে পুঁজি করে শাসকগোষ্ঠী সবসময় ধর্মকে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে। যেমন এক সময় চার্চ বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করতে চেয়েছিল।তারা ব্রুনকে পুড়িয়ে মেরেছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।