নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ নির্লিপ্ত সময়

০২ রা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪



যখন মধ্যরাত

ঘুমের ঘোরে আচ্ছন্ন মিহিন চোখ মেলে দেখে নির্ঘুম তারাদের অস্তিত্ব।খুব ঘুম পাচ্ছে, খুব।কিন্তু ঘুম হচ্ছে দ্বিতীয় মৃত্যু।মৃত্যুর মত কোন কিছুই ভালো লাগে না মিহিনের।কিন্তু সবকিছুকে একদিন মরে যেতে হয়।এমনকি আকাশের যে তারাগুলো মিহিনের দিকে তাকিয়ে মিটমিট করে হাসছে তারাও সব একদিন ধ্বংস হবে।মিহিনের ধারনা কোন একদিন ঘুমের মধ্যে মরে পড়ে থাকবে সে।যদিও বেঁচে থাকা মানেই শুধু মরে যাওয়ার সাথে বিরোধ নয়।বেঁচে থাকা মানে নিজস্ব বোধগুলোর সাথে অবিরাম সংগ্রামে মেতে থাকা। আজকাল বেঁচে থাকাটা মিহিনের জন্য খুব একটা আনন্দের ব্যাপার নয়।মাঝে মাঝে মনে হয়, বেঁচে থেকে কোন লাভ নেই।মরে গেলেই সব চিন্তা মুহূর্তে শেষ।কিন্তু এই মুহূর্তে সব শেষ হয়ে যাওয়ার চিন্তাটাই তাকে শিহরিত করে।শুধুমাত্র মৃত্যু চিন্তাই তাকে মনে করিয়ে দেয় সে বেঁচে আছে।

যেদিন মিহিনের পোষা কুকুরটা মরে গেল সেদিন সে বুঝেছিল মৃত্যু কত ভয়ংকর হতে পারে।মৃত্যু ভয়ংকর জীবিত মানুষের জন্য।হারিয়ে যাওয়া সবকিছুর জন্য মানুষের ভিতর এক ধরনের হাহাকার কাজ করে।অথচ চারপাশের অনেককিছুই ক্রমাগত মিহিনের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।হারিয়ে যাচ্ছে বহমান সময় যার প্রতি মিহিনের সবচেয়ে বেশী রাগ।হারিয়ে যাওয়ার সময় স্রোতের মত ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে প্রিয় সব মুহূর্তগুলো।কিন্তু সময় কিছু উচ্ছিষ্ট রেখে যায় মানুষের মনে।সময়ের রেখে যাওয়া উচ্ছিষ্টগুলো আজ মিহিনকে বেঁচে থাকার আনন্দ দেয় না।ময়মনসিংহ গীতিকায় একটি গান আছে,যার প্রথম দুটি লাইন হচ্ছে,
"উইড়া যায়রে বনের পঙ্খী
পইরা থাকে মায়া"।
মিহিনের কাছে মনে হয় আসলেই তাই।বেঁচে থাকতে হলে মানুষকে মায়া নিয়ে পড়ে থাকতে হয়।যেমন মিহিনের এখন মনে পড়ছে মাধবীলতার মায়াবী চোখ জোড়ার কথা।সমরেশের কালবেলা উপন্যাসের মাধবীলতা নয়।মিহিনের মাধবীলতা।যার চোখে একসময় কোন কারন ছাড়াই ডুব দিত মিহিনের অস্থির পথ চলা।সময় আজ মিহিনের কাছ থেকে সেই চোখ জোড়া কেড়ে নিয়ে গেছে।বরং মিহিনকে দিয়ে গেছে এমন কিছু স্মৃতি যা কখনই তাকে আরাম দেয় না।মাধবীলতাও কালবেলার মাধবীলতার মত মিহিনকে জড়িয়ে ধরেনি।বরং ছেঁড়ে চলে গেছে বহুদূর।কিন্তু মিহিন দূরে সরে যেতে পারেনি।বারবার তাকে ফিরে যেতে হয় সেইসব মুহূর্তগুলোর কাছে।জীবনানন্দা দাশ হয়তোবা এজন্যই লিখেছিলেন ,
“তবু তোমাকে ভালোবেসে
মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানেই রাখি এ হৃদয় ।”

মিহিন ঘুমিয়ে যাচ্ছে।সুখ, দুঃখ কিংবা স্মৃতির পদচারনা কোন কিছুই ঘুমকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারছে না।ঘুমের কাছে মিহিনকে পরাজয় বরণ করে নিতে হবে।সকল কোলাহলকেই কোন না কোন সময় নীরব হয়ে যেতে হয়।

স্নিগ্ধ সকালে

রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে অন্ধকারের বুকে যখন প্রথম আলো এসে প্রবেশ করে তখন চারপাশের সব কিছুকে খুব মায়াময় মনে হয়।সেই ঘোরলাগা সময়ে কোন শিশুর ঘুমন্ত মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলে মনে হয়, সার্থক এ মানব জীবন।কলিমের ঘরেও নতুন শিশু এসেছে।কিন্তু আজ ঘোর লাগা মুহূর্তে সে শিশুর মুখের দিকে তাকিয়ে কলিম নিজের ভিতর এক ধরনের আতংক অনুভব করে।এই শিশুটিকে পৃথিবীতে নিয়ে আসার জন্য নিজেকে অপরাধী মনে হয় তার।তার মনে হয় মানব জন্ম সবার জন্য আশীর্বাদ নয়।কলিমের ঘরে জন্ম নেয়া শিশুটির জন্য তা কখনও আশীর্বাদ হতে পারে না।কলিমের বয়ে চলা দারিদ্র্যতার অভিশাপ তার এই নিস্পাপ শিশুটিকেও বহন করতে হবে।কলিম যে কারখানায় কাজ করে তা কিছুদিন ধরে বন্ধ হয়ে আছে।তার আয় রোজগার প্রায় বন্ধ।রহিমা কিভাবে বাচ্চাটিকে বাঁচিয়ে রেখেছে তা সে নিজেই জানে।সারাদিন মানুষের বাড়িতে বাড়িতে কাজ করেও সে বাচ্চাটিকে মাতৃ স্নেহে যেভাবে আগলে রেখেছে তা কলিমকে বিস্মিত করে।কলিমের ভিতর মাঝে মাঝে একটি গোপন ইচ্ছে কাজ করে।তার খুব ইচ্ছে করে একদিন রহিমার পা ধরে সালাম করে।কিন্তু সে যা ভাবে তা কখনও করা হয়ে উঠে না।যেমন রহিমার সাথে কাল রাতে তার খুব ঝগড়া হয়েছিল।ঝগড়ার এক পর্যায়ে কলিমের মাথায় খুন চেপে যায়।সে কাল রাতে রহিমার গাঁয়ে হাত তুলেছিল।সারাদিনের পরিশ্রমে ক্লান্ত বিধ্বস্থ রহিমা সারারাত শিশুটিকে আগলে ধরে কেঁদেছিল।এই সব মুহূর্তে কলিমের খুব মরে যেতে ইচ্ছে হয়।কিন্তু তারপরও বেঁচে থাকার সব গ্লানি নিয়ে তাকে জীবনের ভার বহন করে ক্রমাগত ছুটে চলতে হয়।

কলিমরা আজ বেতন ভাতার দাবীতে তাদের কারখানা ঘেরাও করবে।মালিকপক্ষ আলোচনার নামে দিনের পর দিন কালক্ষেপণ করে যাচ্ছে।দাবী মানা না হলে আজ দুপুর থেকে তারা অনির্দিষ্ট কালের জন্য অবস্থান করে আন্দোলন চালিয়ে যাবে।যদিও এ আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে কলিম খুব একটা আশাবাদী না।তাদের প্রতিপক্ষ শুধু মালিক পক্ষ না।কলিম বহুবার দেখেছে যখনি বেঁচে থাকার দাবীতে শ্রমিকরা আন্দোলন শুরু করে তখনই কিছু ভুঁইফোড় মানুষ কোথা থেকে যেন উদয় হয়।তারা টাকা দিয়ে এবং বিভিন্ন রকম দিকনির্দেশনা দিয়ে শ্রমিক নেতাদের বিভ্রান্ত করতে চায়।এদেরকে বড় ভয় হয় কলিমের।

মধ্যদুপুরে

তীব্র রোদে কড়া ভাঁজা হয়ে হাঁটার মধ্যে আনন্দ খুঁজে পাওয়াটা যে কোন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের জন্য খুব কঠিন ব্যাপার।অথচ ইরার আজ রোদের আগুনে নিজেকে ঝলসে ফেলতে ইচ্ছে করছে।অনেকক্ষণ হল সে ক্রমাগত হেঁটেই যাচ্ছে।ঘামে এবং ক্লান্তিতে মাখামাখি হয়েও ইরার থামতে ইচ্ছে করছে না।তার মনে হয় মিহিন তাকে এই অবস্থায় দেখলে খুব মজা পেত।আজ এই মুহূর্তে মিহিনকে খুব আনন্দ দিতে ইচ্ছে করছে ইরার।মিহিন তার কাছে এর বেশী কিছু চায়নি কখনই।কিন্তু ইরার মনে হয় আনন্দের মুহূর্তগুলো আজকাল মিহিনের কাছে বিষাদ হয়ে ধরা দেয়।মিহিনের সাথে ওর পরিচয়টা অনেক দিনের।সেই বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে।মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে ইরার কাছে শিল্পপতির বখে যাওয়া ছেলে মিহিনকে কখনই ভালো লাগেনি।মিহিনও ইরার কাছ থেকে সবসময় দূরে দূরে থাকত।কিন্তু মাস খানেক আগে হঠাৎ একদিন ইরার গানের অনুষ্ঠানে মিহিনকে বসে থাকতে দেখে বেশ অবাক হয় ইরা।সবসময় সবকিছুকে তোয়াক্কা করে চলা মিহিনকে কেন যেন খুব এলোমেলো মনে হয় ইরার কাছে।অনুষ্ঠান শেষ হবার পর সে ইরাকে বলেছিল তুমি খুব সুন্দর গান কর।বিদ্রুপ করতে চেয়েও মিহিনের বিষণ্ণ চোখের দিকে তাকিয়ে সেদিন নিজেকে সামলে নিয়েছিল ইরা।

একদিন ক্যাম্পাসের এক নির্জন কোনে স্থির বসে আকশের দিকে তাকিয়ে ছিল মিহিন।এভাবে মিহিনকে দেখে অভ্যস্থ নয় ইরা।তার কাছে মনে হয়েছিল মিহিন হয়তোবা প্রেম বিষয়ক জটিলতার মধ্যে আছে।কিন্তু ক্যাম্পাসের সবাই সবসময় দেখে এসেছে প্রেম ভালোবাসা নিয়ে ক্রমাগত ফান করা মিহিনকে।তাই অনেকটা কৌতহলের বশেই সে সেদিন মিহিনকে জিজ্ঞাসা করেছিল,মিহিন প্রেমে পড়েছে কিনা?মিহিন বিষণ্ণ হাসি হেসে বলেছিল এই প্রথমবার আমি বেঁচে থাকার প্রেমে পড়েছি।ইরা, তোমার সাথে আমার কখনও সেভাবে কথা বলা হয়নি।ইদানিং বেঁচে থাকাটা আমার কাছে খুব অর্থপূর্ণ মনে হয়।সেদিন তোমার গান শুনে খুব আনন্দ পেয়েছিলাম।এইসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আনন্দের অনুভূতিগুলোকে নিয়ে কখনই ভাবা হয়নি।কিন্তু এখন ভেবে আনন্দে থাকার চেষ্টা করছি।বেঁচে থাকার প্রতিটি মুহূর্তকে আমি এখন উপভোগ করতে চাই।কারন খুব দ্রুতই আমি কিংবা মুহূর্ত কেউ কাউকে খুঁজে পাবে না।মিহিনের মুখে কথাগুলো শুনে কেমন যেন ঘোরের মধ্যে চলে গিয়েছিল ইরা।খুব দরদ নিয়ে সে মিহিনকে বলেছিল, কি হয়েছে তোমার?মিহিন একটি শব্দে জবাব দিয়েছিল, লিউকমিয়া।ডাক্তার বলেছে হাতে খুব বেশী সময় নেই।সবাই দেশের বাইরে থেকে চিকিৎসা করাতে চেয়েছিল।কিন্তু আমি জানি ডাক্তাররা কোন ভাবেই আমাকে বাঁচাতে পারবে না।তাই শেষ সময়ে এই পরিচিত ভুবনেই বেঁচে থাকতে চাই।ইরা সেদিন মিহিনের হাত নিজের হাতে নিয়ে বলেছিল, আমি তোমার শেষ মুহূর্তের বন্ধু হলাম।

আজ হাঁটতে হাঁটতে ইরা শুধু মিহিনের কথাই ভাবছিল।সে হয়তোবা মৃত্যু ভয়ে আতংকিত মিহিনের অসহায়ত্ব দেখে তার প্রেমে পড়ে গেছে।মিহিনের বেঁচে থাকার আকুতিকে সে ভালোবেসে ফেলেছে।মিহিন তাকে মাধবীলতার কথা বলেছে।মিহিন ইরার মাঝেও মাধবীলতাকে খুঁজে বেরায়।মধ্য দুপুরের তীব্র রোদে ইরা হেঁটেই যাচ্ছে।সূর্যের আগুনস্পর্শ তবু মুছে দিতে পারেনি তার অশ্রুধারা।

যখন নেমেছে আঁধার

সিরাজুল ইসলামকে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে।পরিস্থিতি খুব দ্রুতই নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাচ্ছে।শ্রমিকরা আজ দুপুর থেকেই অবস্থান নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।বিশিষ্ট শিল্পপতি সিরাজুল ইসলাম তার এই জীবনে অনেক বড় বড় ঝামেলা মোকাবেলা করেই আজ এই পর্যন্ত আসতে পেরেছেন।কিন্তু এবারের ঝামেলা তিনি সহজভাবে সামাল দিতে পারছেন না।তবে শেষ চেষ্টাটা তাকে করতে হবে।শ্রমিক নেতাদের মধ্যে কয়েকজনকে তিনি টাকা দিয়ে কিনে ফেলেছেন।কিন্তু সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কৈ এর তেলে কৈ ভাজবেন।শ্রমিকদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে জঙ্গি আন্দোলনে রূপান্তরিত করে পরে পুলিস দিয়ে তা নিয়ন্ত্রন করতে হবে।এইসব ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ লোক সবসময় তার হাতের কাছেই থাকে।এখন শুধু সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে হবে।পারিবারিক কারনেও সিরাজুল ইসলাম খুব চিন্তিত।তার একমাত্র ছেলে মিহিনের হাতে বেঁচে থাকার জন্য খুব বেশী সময় নেই।সিরাজুল ইসলাম দেশের বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করাতে চেয়েছিলেন।কিন্তু ছেলেটা শেষ ক’টা দিন এদেশেই থেকে যেতে চেয়েছে।

কলিম কেমন যেন বিপদের গন্ধ পাচ্ছে।চারপাশের ফিসফাস, হঠাৎ করে নেমে আসা নিরবতা সবকিছুই তার কাছে ঝড়ের পূর্বাভাস বলে মনে হচ্ছে।খুব খারাপ একটা ঝড় আসবে।ঝড়ের তাণ্ডবে ভেঙে যাবে তাদের বেঁচে থাকার আন্দোলন।কিছু শ্রমিক নেতা ভিন্ন সুরে কথা বলতে শুরু করেছে।এক রাতের মধ্যেই তাদের এই পরিবর্তনের কারন কলিম খুব ভালো করেই জানে।তারা টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে।মালিকরা পারেও বটে!হঠাৎ করে একদল শ্রমিক ঘোষণা দেয় রাস্তায় নেমে গাড়ি ভাঙতে হবে।তারা লাঠি ইট পাথর নিয়ে রাস্তার দিকে দৌড়ে যেতে থাকে।কলিম ভাবে, যেভাবেই হোক ওদেরকে থামাতে হবে।তা না হলে সেই পুরানো খেলা খেলেই মালিকপক্ষ আবার জিতে যাবে।কলিম উগ্র শ্রমিকদের থামাতে রাস্তায় চলে আসে।কিন্তু ততক্ষণে গাড়ি ভাঙার উৎসব শুরু হয়ে গেছে।কলিম দেখতে পায় বাস থেকে নামা এক মহিলা তার শিশুকে কোলে নিয়ে পাগলের মত ছুটাছুটি করছেন।কলিমের হঠাৎ করে রহিমা এবং তার মেয়েটির কথা মনে হয়ে যায়।সে দৌড়ে গিয়ে বাচ্চাটিকে ইটের আঘাত থেকে বাঁচাতে চায়।কিন্তু ততক্ষণে পরিকল্পনা অনুযায়ী দাঙ্গা পুলিস নেমে গেছে।তারা শ্রমিকদের উদ্দেশ্য করে গুলি চালাতে থাকে।কিছু একটা এসে প্রচণ্ড ধাক্কায় যেন উপড়ে ফেলে কলিমের বেঁচে থাকার আজন্ম স্বাদ।রক্তে ভিজে যাচ্ছে রাজপথ।কলিম চারপাশে তবু একটি শিশুর মুখ খুঁজে ফিরে।কোথায় সে মুখ!কোথায়?







মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:১৩

শায়মা বলেছেন: :)


পরে আসছি গল্প নিয়ে কথা বলতে।:) :) :)

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:১৫

জেন রসি বলেছেন: :) :) :)

২| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!:)

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:৫১

জেন রসি বলেছেন: আপু, গান শুনেন

https://www.youtube.com/watch?v=p9DQINKZxWE

৩| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১০:০৪

শায়মা বলেছেন: শুনছি কিন্তু মাথায় আমার এখন আরেকটা গান বাজছে।


দাঁড়াও তার লিংক দিচ্ছি ভাইয়া!:)

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা !:)

৪| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১০:১১

শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=k-tPQYg15xE


ভাইয়া এইটা!!!!!!!!!!! :P

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১০:৪০

জেন রসি বলেছেন: শুনেছি আপু।

ব্যাপক মজা! :P

৫| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১০:১৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চক্র চক্র!
আর "দাস" না "দাশ"

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১০:৪১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ রাখাল ভাই।

ঠিক করে দিয়েছি।

৬| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:১৯

রিকি বলেছেন: কালবেলার মাধবীলতায় কেন?

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩২

জেন রসি বলেছেন: কালবেলার মাধবীলতা কালবেলাতেই সম্ভব।

৭| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:

গভীর রাইতে নিমগ্নতায় নিমজ্জিত হইয়া পড়ার লিস্টে রাখলাম। আপাতত সুইচ করতে করতে হারাইয়া যাইতেছি। ;(

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

জেন রসি বলেছেন: আপাতত সুইচের মধ্যে নিমজ্জিত থাকেন।

৮| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: মিহিন নাম টা আমি আমার গল্পে প্রায় ব্যবহার করি ! কিন্তু সেটা মেয়ের নাম হিসেবে ! আপনার এখানে দেখি পুলার নাম ! :D :D :D

পাশাপাশি দুটি জীবনের গল্প ! দুটি ট্রাজেডি !
ভালু !

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৪২

জেন রসি বলেছেন: পোলা মাইয়ার নাম নিয়ে দেখি আজকাল ব্যাপক বিভ্রান্তি।

যাইহোক,ট্রাজেডি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৫১

এরিসপ্লেটো বলেছেন:

ঝাড়ু কেন নারী জাতির এত প্রিয় এটা নিয়েও ভাবা যেতে পারে। পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে, সেই সাথে জ্ঞান বিজ্ঞান, ঝাড়ুর বাইরে নারী জাতির ভাবার সময় এসেছে। তারাও ধরতে পারে স্টেনগান, সেটাই যদি পছন্দ না হয় তাহলে হেভি মেশিনগান। ;)

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

জেন রসি বলেছেন: কিংবা তাহারা পারমানবিক হামলার কথাও বিবেচনায় রাখতে পারেন। ;)

১০| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে।

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।

আনন্দিত হলাম।

১১| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:১২

সুমন কর বলেছেন: প্রথম প‌্যারাতে বেশী বর্ণনা হয়ে গেছে, অামার কাছে মনে হলো।

কিন্তু শেষটা ভালো লেগেছে।

শুভ রাত্রি।

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:১৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই।

শেষটা ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

শুভ রাত্রি।

১২| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:১৬

রিকি বলেছেন: কালবেলার মাধবীলতা কালবেলাতেই ভাল...আর কোনবেলাতে নয়! B-)

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:২০

জেন রসি বলেছেন: কেন? কেন?

অন্যবেলায় সমস্যা কি????

১৩| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:৪০

শায়মা বলেছেন: ঐ মালতীলতা দোলে


জানিনে কোথায় যাবো
ওগো বন্ধু পরবাসী কোন নিভৃত বাতায়নে......

সেথা নিশীথের জলভরা কন্ঠে
কোন বিরহিনীর বাণী
তোমারে কি যায় বলে !!!!

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

জেন রসি বলেছেন: গান ভালো লেগেছে।

১৪| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১:২০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এই গল্প ভালো হইছে। উপন্যাসের প্লটে ছোটগল্প। যদিও প্যারাআলাল কাহিনীর যোগসুত্র হিসেবে মিহিনের বাবার গার্মেন্টসের মালিক হওয়াটা তেমন শক্তিশালী লাগেনাই।

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১:২৬

জেন রসি বলেছেন: গল্প আরো বড় ছিল। কাইটা ফালাইছি।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ!:)

১৫| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ২:৫০

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: গল্পটা সত্যিই খুব ভালো লাগলো :)

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সৈকত ভাই।

ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

১৬| ০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ৮:১৯

সুফিয়া বলেছেন: খুব ভাল লগেছে আপনার গল্প। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

০৩ রা মে, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপানাকে।

ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

১৭| ০৩ রা মে, ২০১৫ দুপুর ১:১০

রিকি বলেছেন: অন্যবেলাতে কালবেলা নেই তাই !!!! ;) ;) ;) ;)

০৩ রা মে, ২০১৫ দুপুর ২:২৮

জেন রসি বলেছেন: এইবার মজা পাইলাম!!!!!

কালবেলা এবং মাধবীলতা একে অপরের পরিপূরক! ;) ;)

১৮| ০৩ রা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রতিটি ই সুন্দর হয়েছে -- একটু ব্যতিক্রম লেগেছে -- সাবলীলতা আছে গল্পে --- চমৎকার, মুগ্ধতা রেখে গেলাম

০৩ রা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

জেন রসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো লেগেছে জেনে আনদিত হলাম।

শুভকামনা রইল।

১৯| ০৩ রা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,




গতানুগতিক কাহিনীতে যে ভাবটি ফুঁটিয়ে তুলেছেন তা হলো -
উইড়া যায়রে বনের পঙ্খী
পইরা থাকে মায়া"।

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ৮:০১

জেন রসি বলেছেন: অনেকটা তাই.........

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা রইল।

২০| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: সম্পর্কবিহীন কিছু চরিত্রর কথা সমান্তরালে বলে তাদেরকে পরে একই বিন্দুতে নিয়ে আসা, গল্পের এই বুনোনটা আমার ভালো লাগে।

০৪ ঠা মে, ২০১৫ দুপুর ২:২১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই।

এভাবে গল্প লিখার মজাও আছে।

আপনার নতুন গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।

২১| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩০

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

জেন রসি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন।

২২| ০৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ৭:১৬

নীলপরি বলেছেন: পড়তে খুব ভালো লাগলো ।

০৬ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

জেন রসি বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

রোদেলা বলেছেন: “তবু তোমাকে ভালোবেসে
মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানেই রাখি এ হৃদয় ।”
------------
অসম্ভব ভালো একটি গল্প,প্রিয়তে।

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

জেন রসি বলেছেন: আমাদের জীবন অনেকটা এভাবেই বহমান।

হয়তোবা অন্য কোন ভাবে, অন্য কোন সুরে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা রইল।

২৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:০০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগা অনেক ভিন্ন ধারায়, বুননশৈলীতে!

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।

অনেক অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:২৪

জেন রসি বলেছেন: পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

গল্প ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকবেন সবসময়।

শুভকামনা জানবেন।

২৫| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্প 'কাইটা ফালানো'র জন্য মাইনাস! আরও বড় হলেও খারাপ লাগত না মনে হয়।

০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা ...........

ধন্যবাদ প্রোফেসর।

ভালো থাকবেন।

শুভকামনা রইলো।

২৬| ০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

কাবিল বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল।

০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কাবিল ভাই।

ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকবেন।

শুভ কামনা রইলো।

২৭| ০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

নির্লিপ্ত আমি বলেছেন: একটানে পড়ে ফেললাম, শুভকামনা।

০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

জেন রসি বলেছেন: আপনার নামের সাথে দেখি আমার গল্পের নামের কিছুটা মিল আছে।

পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার ধন্যবাদ।

শুভকামনা রইলো।

২৮| ০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

টুম্পা মনি বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প জেন। আবেগ,ভালোবাসা সব কিছুর যোগসূত্র। সুন্দর।

০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকবেন।

শুভকামনা রইলো।

২৯| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৭

ধূর্ত উঁই বলেছেন: ভাল লাগলো ।

০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৯

জেন রসি বলেছেন: বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

আনন্দিত হলাম।

আপানার নামের আগে ধূর্ত লাগাইছেন কেন?

৩০| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:১৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মধ্যরাতের কথাগুলি বড্ড আবেগতাড়িত।। গভীররাতে সেই ব্যাকুলতায় ভরা কোন দৃষ্টি আর পথের দিকে তাকিয়ে থাকবে না।। অতল ঘুমে ঘুমিয়ে আছে প্রায় যুগধরে।।
সকালের কথাগুলি নিয়ে ভাবছিলাম।। "বিভিন্ন ট্যাগের",ভ্যাগাবন্ড এই মানুষটির ঘরে যখন প্রথম সন্তান এলো।। প্রথম ভাবনাই ছিলো কিভাবে খাওয়াবো?? সেই কষ্ট আজ ভুলিয়ে দেয়ার চেষ্টা করি,তার শত আবদার মনে করে।।
দুপুরটা কেটেছে সব পাওয়ার আনন্দে।।
আর সাঝেঁর বেলা কাটছে এক্সটেনশন জীবন নিয়ে।। কোন এক বন্ধু বলেছিলো প্রবাসে গেলেই তুই দিব্যি বেচে-বর্তে থাকবি।। পরমকরুনাময়ের কৃপায় আছিও তাই।।
মোটকথা গল্পটিতে বাস্তবতার ছোয়া অনেকখানি বলেই ভাল লাগলো।। ধন্যবাদ।।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৩১

জেন রসি বলেছেন: আপনার চমৎকার মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো।

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষকেই কোঠর জীবন সংগ্রামে লিপ্ত থাকতে হয়।কিন্তু তাদের বেঁচে থাকা অনেকটাই কিছু মুনাফালোভী মানুষের কাছে জিম্মি হয়ে আছে।

আপনারা যারা প্রবাসে থেকে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোকে সচল রাখছেন তাদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

ভালো থাকবেন সবসময়।

শুভকামনা রইলো।

৩১| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমাদের অবস্থাও দিন দিন খারাপই হচ্ছে।। বিমানবন্দরে যেয়ে খোজ নিয়ে দেখুন।।
যেখানে শ্রীলংকার মত দেশ বিনাশুল্কে সব নিতে পারে, সেখানে আমাদের মত দরিদ্র দেশ ট্যাক্সের বিচারে শীর্ষতম।। দয়া করে এই ব্যাপারে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা করুন।।
আমরা কিন্তু উন্নত দেশ নই,বরং......।। সুতরাং সরকারেরও উচিৎ কিছু ব্যাবসায়ীর হাতে জিম্মি না থাকা।। আমরা কিন্তু উন্নয়নশীল দেশ,ঠিক শ্রীলংকার মতই।। এমন কি পার্শ্ববর্তি দেশ ভারতের চেয়েও নয়।।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

জেন রসি বলেছেন: খেটে খাওয়া মানুষদের উপরই আমাদের দেশে করের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে।বড় ব্যাবসায়ীরা কিন্তু ঠিকই কর ফাঁকি দিয়ে যাচ্ছে।প্রশাসন দেখেও নীরব।কিছু ব্যাবসায়ীক গোষ্ঠীর কাছে যখন শাসন প্রক্রিয়া জিম্মি হয়ে যায় তখন সরকারের কিছু করার থাকে না। সমস্যাটি অর্থনৈতিক এবং সামাজিক অবকাঠামোর সাথে সম্পর্কিত। এইসব অবকাঠামোর আমূল পরিবর্তন না করলে এই সমস্যার সমাধান হবে বলে মনে হয় না।

৩২| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যেখানে ব্যাবসায়ীরাই সরকারের অংশিদার!!

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩৫

জেন রসি বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আজকাল রাজনীতি এবং ব্যাবসা একে অপরের হাত ধরে চলে।

৩৩| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫১

জুন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন জেন রসি । বাস্তব ছোয়া গল্প তাই ভালোলাগাও অনেক
+

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকবেন।

শুভকামনা রইল।

৩৪| ১০ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর গল্প । বাস্তবের ছোঁয়া আছে । ভাল লেগেছে সম্পৃক্ততা ।

১০ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকবেন।

শুভকামনা রইল।

৩৫| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

উর্বি বলেছেন: ভালো লাগল

১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ উর্বি।

নির্লিপ্ত সময় নিয়ে একটা স্কেচ এঁকে ফেলেন।

৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কলিমের অংশটাই বেশি ভালো লেগেছে। শেষের বর্ণনাটা সুন্দর হয়েছে।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.