নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ অপেক্ষা

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭



নেশা

আজিজ মিয়ার মন খুব খারাপ। কিছুদিন থেকেই নতুন কোন লাশ আসছে না। নতুন কোন গল্প শোনা হচ্ছে না। এক একটি নতুন লাশ মানে এক একটি নতুন গল্প। প্রায় সব গল্পেই একটা ব্যাপার কমন থাকে। সব মানুষের গল্পই আসলে না পাওয়ার গল্প। এই না পাওয়ার গল্পে আজিজ মিয়ার নেশা হয়। সে নেশায় সে বুঁদ হয়ে বসে থাকে। সবাই তাকে পাগল ভাবে। অনেকে ভয়ে কাছেও আসেনা। জীবন্ত মানুষ নিয়ে অবশ্য আজিজ মিয়ার কোন ভাবনা নাই। জীবিত মানুষ মিথ্যা কথা বলে। মিথ্যা গল্পে আজিজ মিয়ার নেশা হয় না। যেমন কিছুদিন আগে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল। কবর দেওয়ার পর আজিজ মিয়া সারারাত তার সাথে কথা বলেছে। সেই যুবক তাকে বলেছে মাত্র সামান্য কিছু টাকার জন্য তারই প্রিয় বন্ধু তাকে নেতার নির্দেশে হত্যা করে। সেই নেতার নামও সে আজিজকে বলে। আজিজ চিনতে পারে। পোস্টারে দেখেছে। তাই যখন সেই নেতাকে কবরের সামনে এসে কাঁদতে দেখে তখন আজিজ হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে থাকে। লোকজন তাকে পাগল বলে সরিয়ে নিয়ে যায়! জীবিত মানুষের গল্পে তাই ভেজাল আছে। ভেজাল নেশা আজিজ মিয়ার পছন্দ না। তাই সে নতুন লাশের অপেক্ষায় আছে। নতুন লাশ মানেই নতুন গল্প। নতুন নেশায় বুঁদ হয়ে জীবনের স্বাদ নেওয়া!

সময়

মিলির আজ স্কুলে যেতে ইচ্ছে করছে না। তাদের বাসায় এক নতুন কাজের মেয়ে এসেছে। মিলি কাল দেখেছে সেই মেয়ে একা একা কথা বলে। মিলি সারাদিন বাসায় বসে থাকে। স্কুল থেকে এসে বাসায় গেম খেলা, হোমওয়ার্ক করা ছাড়া তার তেমন কিছু করার থাকেনা। স্কুলেও মিলি চুপচাপ থাকে। কেন যেন কারো সাথে কথা বলতে মিলির ভালো লাগেনা। তবে তার সমবয়সী এই নতুন কাজের মেয়েটাকে মিলির খুব ভালো লেগে যায়। তার সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছা করে। কিন্তু ভয়ে কথা বলেনা। মিলির মা বাবা মিলিকে এদের সাথে মিশতে বারন করে দিয়েছে। মিলি তার বাবাকে খুব ভয় পায়। তার বাবা যখন রেগে যায় তখন বাবাকে তার মানুষ মনে হয়না। অনেকবার বাবার ভয়ে মাকে কাঁপতে দেখেছে মিলি। তাই বাবাকে নিয়ে সে খুব ভয়ে থাকে।

প্রার্থনা

কানা কালামকে আজ একটা ছবি পাঠানো হয়েছে। অনেকদিন ধরেই সে নতুন কোন কাজ খুঁজে পাচ্ছিল না। টাকাও শেষ হয়ে আসছে। তার টাকা দরকার। তাছাড়া তার কাজ তার কাছে একটা নেশার মত ব্যাপার। না করলে কেমন যেন অস্থির লাগে তার! কিছুদিন থেকেই এই অস্থিরতা তীব্র হয়ে উঠেছে। তাই আজ এই ছবি পাওয়া মানে তার কাছে ইদের চাঁদ দেখার মত ব্যাপার। ছবিতে একটা নিস্পাপ বালিকার ছবি দেখা যাচ্ছে। পাশে তার সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা আছে। মেয়ের নাম মিলি। ক্লাস এইটে পড়ে। স্কুলের নাম দেওয়া আছে। অনেক বড় ব্যাবসায়ীর মেয়ে সে। যদিও এসব কিছু কালামের চিন্তা না। খুন করতে তার কারন লাগেনা। সে এই দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত কন্ট্রাক্ট কিলার। খুন করেও সে খুব মজা পায়। খুন করার আগে সে তার শিকার নিয়ে খেলতে খুব পছন্দ করে। শিকারের চোখে এক অপার্থিব ভয় খেলা করে। মৃত্যু ভয় এবং বাঁচার আকাঙ্ক্ষা মিলে এমন এক আকুতি তার চোখে মুখে লেগে থাকে যা কালামকে শিহরিত করে। তার নতুন শিকার খুব পছন্দ হয়েছে। এই বালিকাকে নিয়ে সে অনেক খেলবে। এমন সিদ্ধান্ত সে নিয়ে ফেলে।

শব্দ

তুমি সারাদিন কার সাথে কথা বল। মিলির প্রশ্নে আমিনা কেমন যেন চমকে উঠে! এই মেয়েটাকে তার ভালো যেমন লাগে তেমনি ভয়ও লাগে। কেমন শান্ত চোখে তাকিয়ে থাকে। মনে হয় তার হৃদয়ে অনেক মায়া।
নিজের লগে কথা কই। আর কার লগে কমু? আপনাগো বাড়িতে কেউ আমার লগে কথা কয়না। আমি নিজেই নিজের লগে কই! যেমন নিজেই নিজেরে কই কিরে আমিনা তোর মন ভালো? আবার নিজেই কই না ভালা না!

আমিনার কথার ধরনে মিলি মজা পায়। তার কাছে মনে হয় আমিনা খুব সহজ সরল মেয়ে। গ্রামের মেয়েদের সাথে সে আগে কখনো মিশে নাই। এই মেয়েগুলোর মনে হয় অনেক কষ্ট। কিন্তু মিলির তারপরও মনে হয় আমিনা তার চেয়ে অনেক আনন্দে থাকে।

তুমি কি গ্রামে অনেক ঘুড়ে বেড়াতে?
সুযোগ পাইলেই ঘুরতাম আপা। তয় একটু বড় হওয়ার পর মায় কইলো মাইয়া মানুষের যেখানে সেখানে ঘুড়া ঠিক না। পরে নিজেও দেখছি অনেক বদ লোক বদ মতলবে ঘুইরা বেড়ায়! একবার এমন বিপদে পড়ছিলাম আপা! কি বিপদ সেইটা আপনারে কওন যাইবো না। শরমের কথা!

আমিনার কথা শুনতে মিলির আসলেই খুব ভালো লাগে। সেও কল্পনা করে আমিনার মত গ্রামের পথে পথে হেঁটে বেড়াচ্ছে! বদ লোক গুলোর কথা ভাবতেও মিলির ভালো লাগে!

শব্দহীন


মিলিকে রুম থেকে বের হতে দেওয়া হচ্ছেনা। আমিনা মারা গেছে। কিভাবে মারা গেছে তা এক রহস্য। বাসায় পুলিশ এসেছে। মিলির বাবার সাথে তাদের কিসব যেন কথাও হচ্ছে। আজ সকালে আমিনাকে ঘুমের মধ্যেই মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। মিলি শুনেছে আমিনাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এমন নাকি আলামত পাওয়া গেছে। কয়েক বছর আগ রহিমা বুয়া খুন হয়েছিল। পুলিশ এসেছিল। কিন্তু কয়েকদিন পর আবার সব স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল। মিলি কানাঘুসা শুনেছে যে, তার বাবাই নাকি খুন করে টাকা দিয়ে পুলিশের মুখ বন্ধ করে রেখেছে। মিলি জানে তার বাবা রেগে গেলে মানুষ থাকেনা। তবে সে নিশ্চিত ভাবে বলতে পারবে এই খুনগুলো তার বাবা করেনি!


প্রস্তুতি

আজিজ মিয়া আজ এমন কিছু গল্প শুনছে যার জন্য সে প্রস্তুত ছিলনা। এমন গল্প সে আগে কখনো শুনে নাই। আমিনার মত একটা বালিকা মেয়ের লাশ তাকে এমন গল্প শোনাবে সে এটা কল্পনাও করে নাই। গল্পের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা আজিজ মিয়া ভাবে, মানুষ আসলেই এক রহস্যময় প্রাণী! মানুষ নিজেই বা নিজেকে কতটুকো চিনে।


খেলা

কানা কালাম অবসর সময়ে বই পড়তে খুব পছন্দ করে। কিলার শুনলেই চোখের সামনে যেমন অশিক্ষিত কারো মুখ ভেসে আসে কালাম তেমন নয়। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলেও কালাম অনেক কিছু সম্পর্কেই ধারনা রাখে। খুন করার আগে শিকারকে নিজের জ্ঞান দেখিয়ে খুব মজা পায় কালাম। যেমন একবার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রোফেসরকে কালাম খুন করল। তিনি ইংরেজি সাহিত্য পড়াতেন। প্রোফেসর যখন তার কাছে প্রান ভিক্ষা চাচ্ছিল তখন কালাম খুব ঠাণ্ডা গলায় আবৃতি করল,

You are not wrong, who deem
That my days have been a dream;
Yet if hope has flown away
In a night, or in a day,
In a vision, or in none,
Is it therefore the less gone?
All that we see or seem
Is but a dream within a dream.

কালামের মুখে পোর কবিতা শুনে প্রোফেসর সাহেবের মুখ হা হয়ে গিয়েছিল। মৃত্যুভয়ের সাথে এক বিস্ময় তার মধ্যে প্রবল ভাবে কাজ করছিল। তখন কালাম বলল, প্রোফেসর সাহেব ধরেন আমি আপনি কেউ বাস্তব না। সব অন্য কোন স্বপ্নের অংশ! ধরেন এই স্বপ্নে আমি আপনাকে খুন করলাম। কিন্তু আপনি বেঁচে উঠলেন অন্য কোন বাস্তবে। কালাম জানে প্রোফেসর সাহেবও তেমনটাই চাচ্ছেন। মৃত্যুভয়ে আক্রান্ত মানুষ বেঁচে থাকার জন্য খড়কুটোর মত স্বপ্নকেই আঁকড়ে ধরে! তারপর কালাম বলল কিন্তু সত্য কথা হচ্ছে এসব স্বপ্ন না। এ সব কিছুই বাস্তব। একটু পর আমি যখন একটা একটা করে আপনার সবগুলো দাঁত উপড়ে ফেলব তখন আপনি যে অমানুষিক যন্ত্রণা পাবেন সেটাও বাস্তব! সেই প্রোফেসরকে নিয়ে খেলে কালাম অনেক মজা পেয়েছিল।

তবে কালাম জানে মিলি তার জন্য একেবারে পারফেক্ট শিকার। মেয়েটার চোখগুলো কেমন যেন। খুব মায়াকারা। তবে কালামের মনে হচ্ছে মেয়েটার মধ্যে এমন কিছু একটা আছে যা সে জানেনা। তবে কালাম জানবে। তাকে জানতেই হবে। মিলির জন্য সে এমন ভাবে প্রস্তুত হচ্ছে যা আগে কখনোই হয়নি। মিলি হবে তার জীবনের সেরা শিকার। কালাম অপেক্ষায় আছে।


সম্মোহন

তোমাকে এখানে কেন আনা হয়েছে জান? তোমাকে নিয়ে আমি একটু পর একটা খেলা খেলব। তুমি কি জান সে খেলার নাম কী? সে খেলার নাম মৃত্যু মৃত্যু খেলা। মৃত্যু কী জান তুমি? কাউকে কখনো মরতে দেখেছো খুকী!

না দেখিনি। তবে মৃত্যু কী আমি জানি। মৃত্যু মানে হারিয়ে যাওয়া। আমি অনেক প্রিয় মানুষকে হারিয়ে যেতে দেখেছি। তারা আর কোনদিন ফিরে আসেনি। তুমিও কি আমাকে হারিয়ে যাওয়ার জগতে পাঠিয়ে দেবে? সেখানে গেলে কি তাদের সাথে আমার আবার দেখা হবে?

মিলির উত্তর শুনে কালাম বিস্মিত হয়। একটা ১৪ বছরের মেয়ের মুখে এমন কথা সে কল্পনাও করতে পারেনা। তাও আবার এমন পরিস্থিতিতে। হয়তো এখনো সে শিশুদের কল্পনার জগতেই পড়ে আছে। তাই বাস্তব জগতের নিষ্ঠুরতা সম্পর্কে তার কোন ধারনাই নাই। তবে একটু পরেই সে সেটা বুঝবে। কালাম তাকে একটু একটু করে বুঝাবে জীবন কত নিষ্ঠুর হতে পারে।

তোমার ভয় লাগছে না খুকী? তুমি নিশ্চয়ই বুঝেছ খুব খারাপ কিছু করার জন্য আমি তোমাকে এখানে নিয়ে এসেছি! সেই খারাপ কতটা খারাপ সে ব্যাপারে তোমার কোন ধারনাই নেই। যেমন একটু পর আমি তোমার সব জামা কাপড় খুলে ফেলব। তারপর আমি কি করব? বলত খুকী! বলতে পারলে আমি তোমার কষ্ট একটু কমিয়ে দিব! কালাম মিলির মনে তীব্র আতংক ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সে জানে খুব খারাপ কিছু ঘটতে যাচ্ছে এ চিন্তা মানুষ নিতে পারেনা। ভয়ে অস্থির হয়ে যায়। অনেক শক্ত মানুষই কিছুক্ষনের মধ্যে ভেঙ্গে পড়ে। মিলিত সেই তুলনায় শিশু!

আমি আমিনার কাছে শুনেছি বদ লোকেরা কি করতে চায়! তুমি কি জান আমি এমন অনেকবার ভেবেছি যে এমন কোন এক বদলোকের সাথে আমার দেখা হয়েছে। তুমি বদলোক। তোমার সাথে দেখা হয়ে আমি খুব আনন্দিত। কারন আমার ইচ্ছা পুরন হয়েছে। এখন আমি দেখতে চাই তুমি আমার সাথে কি কর!

মিলির সহজ সরল উত্তর এবং বলার ভঙ্গি দেখে কালাম বিস্ময়ে হেসে ফেলে। এই মেয়ে বলে কি? তার মনে হয় মিলি স্বাভাবিক না। এই মেয়ের নিশ্চয় কোন মানসিক সমস্যা আছে। কালামের প্রচন্ড রাগ হচ্ছে। কিন্তু সে জানে তাকে ঠাণ্ডা থাকতে হবে। মিলিকে সে কোন ভাবেই বুঝে উঠতে পারছেনা। তাই প্রথমে তাকে বুঝতে হবে মিলি কি ভয় পায়!

মিলি খুকীমনি আমি বুঝতে পারছি তুমি অন্যদের মত না। তুমি খুব সহজে ভয় পাওনা। অস্থির হয়ে যাওনা। এমন কিছু কি আছে যা দেখলে তোমার ভয় হয়!
আমি ভয় পাইনা। তবে ভয় পাওয়ার ভান করি। যেমন আমার বাবা যখন রাগে তখন আমি ভয় পাওয়ার ভান করি। বাবা যখন মায়ের সাথে খারাপ কিছু করে তখনও ভয় পাওায়ার ভান করি। আমি ভয় পেলে বাবা শান্ত হয়ে যায়।

তুমি কি জান তোমার বাবাও অনেক খারাপ মানুষ! সে অনেক অনেক খারাপ কাজ করেছে অনেকের সাথে। তোমাদের দুজন কাজের মেয়েকে সে হত্যা করেছে। তাদের সাথে সে কি করত জানো তুমি? তাদের কেন হত্যা করা হলো বলত খুকীমনি।

আমার বাবা তাদের হত্যা করেনি। তবে বাবা তাদের সাথে কি করত তা আমি জানি। দুজনই আমাকে সব বলেছিল। আমিনা আমাকে বলেছিল বাবা তাকে বদলোকদের মত অনেক যন্ত্রণা দিত। তারা দুজনেই আমার কাছে এসব বলে অনেক কান্নাকাটি করত। আমি তাদের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেওয়ার উপায় খুঁজতাম! সবচেয়ে সহজ উপায় ছিল তাদের এ জীবন থেকে অন্য কোন অচেনা জগতে পাঠিয়ে দেওয়া। সেই কাজটাই আমি করেছি। আমার বাবা নয়, আমি নিজেই তাদের হত্যা করেছি। মিলির মুখে এক অদ্ভুত হাসি খেলে যায়!

অনেকদিন পর কালাম ভয়ে শিউরে ওঠে। তার মনে হচ্ছে তার সামনে কোন ১৪ বছরের বালিকা বসে নেই। বরং কালামের মনে হচ্ছে এ কোন অশরীরী প্রেতাত্মা! কালাম ঠিক বুঝে উঠতে পারেনা সে কি করবে। তার মধ্যে কেমন যেন এক তীব্র যন্ত্রণা হতে থাকে।

আমি জানি তোমার মধ্যে এখন অনেক যন্ত্রণা হচ্ছে। আমি এই যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই তোমাকে মুক্তি দিতে পারি। আমার হাতের বাঁধন খুলে দাও। আমি তোমাকে অনেক অনেক শান্তি দেব। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আমার কথা শোন। তোমার সব দুঃখ কষ্ট আমি এক নিমিষে শেষ করে দিব। আমার কাছে আস। দেখবে পৃথিবীর সব আনন্দ এখানেই!

আস! আস! আস! আস!

কালাম সম্মোহিতের মত মিলির দিকে অগ্রসর হতে থাকে।


অপেক্ষা

আজিজ মিয়ার আজ মনে হচ্ছে নেশা করে আনন্দে আজ সে মরেই যাবে! কানা কালামের গল্প সে আগেই দুএকজনের কাছে শুনেছে। সেই কানা কালামের সাথেই আজ গল্প করে সে অনেক তৃপ্তি পেল। আজিজের খুব মিলির সাথে গল্প করতে ইচ্ছা করছে এবার। আজিজ জানে মিলির গল্প হবে তার জীবনের সেরা নেশা। কিন্তু মিলি কবে আসবে? ততদিন কি সে বেঁচে থাকবে। তবে সে জানে আমৃত্যু তৃষ্ণা নিয়ে সে আজীবন মিলির অপেক্ষায় থাকবে!



It is better to conquer yourself than to win a thousand battles. Then the victory is yours. It cannot be taken from you, not by angels or by demons, heaven or hell.
Buddha







মন্তব্য ১১০ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সময় নিয়া আসতে হবে। জিনি ভাউয়ের গল্প...... (লাইকেড)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

জেন রসি বলেছেন: অক্কে গেম ভাই।

ধন্যবাদ। :)

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

হাসান নাঈম বলেছেন: দারুন এক গল্প লিখেছেন ভাই।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

তার আর পর নেই… বলেছেন: কি বলবো বুঝতে পারছিনা। শেষের দিকটি আরো চমকপ্রদ ছিল। মুগ্ধ। প্লাস

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

জেন রসি বলেছেন: অনেক দিন কিছু লেখা হচ্ছিল না। তাই এক বসায় আজ এই গল্প লিখে ফেললাম!

ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

তার আর পর নেই… বলেছেন: প্রথম দুইটা পড়ে ভেবেছিলাম আলাদা গল্প।
সম্মোহন এ গিয়ে ভেবেছিলাম একটা বাচ্চা চৌদ্দ বছরের মেয়ের দেওয়া উত্তর গুলো ঠিক নয়। কারণ চৌদ্দ বছরের মেয়ে অনেক কিছু বুঝতে পারে।
কিন্তু মিলির এই সুপার ন্যাচারাল ব্যাপারটা পুরো গল্পটাকে সুন্দর আর সাবলীল করে দিলো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

জেন রসি বলেছেন: মিলির ব্যাপারটা মাথায় রেখেই গল্প শুরু করেছিলাম। আজিমপুর কবরস্থানের পাশে চা খেতে গেলে এক ফকিরকে দেখি! তাকে দেখেই আজিজ চরিত্রটি মাথায় এসেছে!

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

বনমহুয়া বলেছেন: কালামের মুখে পোর কবিতা শুনে প্রোফেসর সাহেবের মুখ হা হয়ে গিয়েছিল। মৃত্যুভয়ের সাথে এক বিস্ময় তার মধ্যে প্রবল ভাবে কাজ করছিল। তখন কালাম বলল, প্রোফেসর সাহেব ধরেন আমি আপনি কেউ বাস্তব না। সব অন্য কোন স্বপ্নের অংশ! ধরেন এই স্বপ্নে আমি আপনাকে খুন করলাম।


আমার মতে খুনী কবিতা পড়তে পারে না। এটা অসম্ভব। তবে গল্পটা মজার। শেষে এসে সহজ হয়ে গেছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

জেন রসি বলেছেন: কবিতা পড়া না পড়ার সাথে অপরাধের সম্পর্ক নাই। এরশাদ কবিতা লিখতে খুব পছন্দ করতেন। আবার মানুষের উপর নির্বিচারে গুলি চালানোর নির্দেশও তিনি দিয়েছিলেন। এটা একটা উদাহরন মাত্র।

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো। :)

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

বনমহুয়া বলেছেন: এরশাদ কবি। নির্দেশ দিসিলেন কিনা জানিনা কিন্তু নিজে হাতে কারে খুন করছিলেন? জানা নাই।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

জেন রসি বলেছেন: জানার ইচ্ছা থাকলে অনেক কিছুই জেনে যাবেন! শুধু ইচ্ছাটাই দরকার!

ধন্যবাদ! :)

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

রিকি বলেছেন: জাস্ট ওয়াও ভাই। অন্য ধরণের থ্রিলার---সাইকোলজিক্যালের প্রভাব আছে।

আজিজ মিয়ার মন খুব খারাপ। কিছুদিন থেকেই নতুন কোন লাশ আসছে না। নতুন কোন গল্প শোনা হচ্ছে না। এক একটি নতুন লাশ মানে এক একটি নতুন গল্প। প্রায় সব গল্পেই একটা ব্যাপার কমন থাকে। সব মানুষের গল্পই আসলে না পাওয়ার গল্প। এই না পাওয়ার গল্পে আজিজ মিয়ার নেশা হয়। সে নেশায় সে বুঁদ হয়ে বসে থাকে। সবাই তাকে পাগল ভাবে। অনেকে ভয়ে কাছেও আসেনা। জীবন্ত মানুষ নিয়ে অবশ্য আজিজ মিয়ার কোন ভাবনা নাই। জীবিত মানুষ মিথ্যা কথা বলে। মিথ্যা গল্পে আজিজ মিয়ার নেশা হয় না।

দিস ইজ ফ্রম আজিমপুর !!!! ;)

মিলির আব্বার আলুর দোষ আছে বুঝেছিলাম, কিন্তু মিলিকে ঘুণাক্ষরেও সন্দেহ করিনি। সুপার লাইক :-B :-B

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা.......

হোক না হোক, চেষ্টা করতে দোষ কি? চেষ্টায় মিলায় বস্তু না চেষ্টায় বহুদূর!!!

আজিজ চরিত্রটা আজিমপুর কবরস্থানের এক ফকিরকে দেখে মাথায় আসছে। তাকে নিয়ে একটা পুরো গল্পই লিখে ফেলার ইচ্ছা আছে।

ধন্যবাদ আপু। :)

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
সাবলীল বর্ণনায় অসাধারন গল্প।এক নিঃশ্বাসে পড়া হয়ে গেল যেন।গল্পে হয়ত খুব বৈচিত্রতা নেই।আজিজ মিয়ার আচরনটাই কেন্দ্রে চলে এসেছে এমনটা মনে হলো।শেষের অংশটা বেশি ভালো লাগল।মিলি চরিত্রটা বেশ নাড়িয়ে দিল
+++

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়ে চমৎকার বিশ্লেষনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পড়তে অনেক ভাল লেগেছে।

সবচেয়ে ভাল লেগেছে সম্মোহন এই অংশটা পড়তে। মিলির ব্যাপারটা অস্বাভাবিক মনে হলেও আর বাকি সব কিছুই স্বাভাবিক মনে হল। প্রতিদিনের ঘটনা এসব।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

জেন রসি বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। বাস্তব নিয়েই ফিকশন হয়।

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা রইলো। :)

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর| তবে নামটা অর্ডিনারি হয়ে গেছে| এই নামেই আরেকটা গল্প তাহসিনুল ভাইয়ের পড়লাম|
শুরু থেক শেষ পর্যন্ত টানটান এক গল্পো

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

জেন রসি বলেছেন: নামটা অর্ডিনারি রাখতে চেয়েছিলাম। গল্পের নামে প্যাঁচ রাখতে চাই নাই আরকি!

ধন্যবাদ রাখাল ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার গল্প। এক নিঃশ্বাসে পড়ার মতো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা, কাহিনী আর উপস্থাপন মিলে চমৎকার হয়েছে।

ভালো লাগা রইলো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জেন রসি বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভেচ্ছা। :)

১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,



এককথায় সারি -
একটা গান শুনেছিলুম হিন্দি । মোহম্মদ রফির । লিরিকসটা সম্ভবত এই রকম - " শিকার করনে অ্যায়ে তো শিকার হো কে চলা ...।" নিজেকে কংক্যার করা হয়নি বরং কংক্যার্ড হতে হয়েছে ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জেন রসি বলেছেন: নিজেকে কংক্যার করতে না পারলে নিজেই নিজের শিকার হয়ে যেতে হয়!!

অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভেচ্ছা।

১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

পুলহ বলেছেন: এ ধরণের গল্পে সাধারণতঃ আমি টুইস্টগুলো অনুমান করতে পারি, কিন্তু এই ক্ষেত্রে পারি নি; খুব সম্ভব- এটা পসিবল হয়েছে আপনার গল্পের সুচতুর কাঠামোটার জন্য....
ভালো লাগলো :) শুভকামনা জানবেন লেখক!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

জেন রসি বলেছেন: পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভেচ্ছা। :)

১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!!!!!!!

ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!


এত কঠিন কঠিন মনস্তত্ব লেখো কেনো??????????:( :( :(


মিলির মত এত ইনোসেন্ট একটা মেয়ে এত ঠান্ডা মাথায় খুন করতে পারে!!!!!!!!!!

কখনও না!!!!!!!!!!!!!


কিছুতেও না!!!!!!!!!!!!!!!!!:(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জেন রসি বলেছেন: All things truly wicked start from innocence.”
― Ernest Hemingway


;)

১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

শায়মা বলেছেন: অসম্ভব!!!!!!!!!!!!!!

বেসম্ভব!!!!!!!!!!!!

তেসম্ভব!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!:( :( :(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জেন রসি বলেছেন: In order to attain the impossible, one must attempt the absurd.

Miguel de Cervantes


;)

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

জুন বলেছেন: দারুন এক রহস্যময় গল্প যার শেষ পর্যন্ত বজায় ছিল সাসপেন্স । আপনি এধরনের গল্প খুব ভালো লিখতে পারেন জেন রসি ।
অনেক ভালোলাগা
+

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০১

জেন রসি বলেছেন: মন্তব্যে উৎসাহ পেলাম আপু।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: All things truly wicked start from innocence.”
― Ernest Hemingway


হায় হায় মনিষীর এই কথা শুনলে চলবে!!!!!!!!!!

তোমার তত্ব দাও ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!


তুমি না নিজের ছাড়া কারো কথা শুনোনা!!!!!!!!!!!!!!! :-B

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩

জেন রসি বলেছেন: Three things cannot be long hidden: the sun, the moon, and the truth.

Buddha


;)

১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: In order to attain the impossible, one must attempt the absurd.

Miguel de Cervantes



হাহাহাহাহাহহাহাাহাহা জিনুপিনু ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!! হঠাৎ কি নিজের ভাষা হারাই গেলো!!!!!!!!!!!!!!


ইউ আর হায়ারিং ফ্রম আদার,স ওয়ান!!!!!!!!!!!!! হাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা :P


১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১২

জেন রসি বলেছেন: In the long history of humankind (and animal kind too)
those who learned to collaborate
and improvise most effectively have prevailed.

Charles Darwin


;)

২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৫

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: Three things cannot be long hidden: the sun, the moon, and the truth.

Buddha




ঐ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


X((


X((

X((

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

জেন রসি বলেছেন: You will not be punished for your anger, you will be punished by your anger.

Buddha


;)

২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: বাহ! ভালো লাগলো...

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

শুভেচ্ছা। :)

২২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ! চমৎকার গল্প।গল্পের বুননও বেশ শক্ত।পাঠক কে ধরে রাখার ক্ষমতা আছে।
ধন্যবাদ লেখক খুব ভাল লেগেছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭

জেন রসি বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভেচ্ছা। :)

২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও সুপার লাইক দিলাম !!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮

জেন রসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভেচ্ছা। :)

২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

শায়মা বলেছেন: ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১২ ০
লেখক বলেছেন: In the long history of humankind (and animal kind too)
those who learned to collaborate
and improvise most effectively have prevailed.

Charles Darwin


:-P B:-/ :-&

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১

জেন রসি বলেছেন: It takes considerable knowledge just to realize the extent of your own ignorance

Thomas Sowell


;)

২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৫

শায়মা বলেছেন: ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩ ০
লেখক বলেছেন: You will not be punished for your anger, you will be punished by your anger.

Buddha



এহ লে!!!!!!!!

আসছেন বুদ্ধার বড় ভাই!!!!!!!!!!!!!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

জেন রসি বলেছেন: The trouble with her is that she lacks the power of conversation but not the power of speech.”

― George Bernard Shaw


;)

;)

:P

২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

শায়মা বলেছেন: উফ!!!!!!!!!!!

জ্বালাই মারলো!!!!!!!!! X((

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০

জেন রসি বলেছেন: You are the sky. Everything else – it’s just the weather.”

― Pema Chödrön

;)

২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
awesome!
2 thumbs up!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা রইলো।

২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একদম মুগ্ধতায় বুদ হয়ে গেলুম!

অসাধারণ! খুবই ভাল লাগলো!

শায়মাপুর সাথে কোটেশন কোটেশন পর্বও মজা পেলুম:)

+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৪

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

আনন্দিত হলাম।

শুভকামনা রইলো। :)

২৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শেষ টার্নখান হেব্বি লাগছে জেন ভাই।

কাহিনীচিত্র অসাধারণ লাগল। সেই সাথে কিউরিওসিটি ধইরা রাখছিলেন আদ্যপ্রান্ত। গল্পে তৃপ্তির ঢেকুর। +++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

জেন রসি বলেছেন: আপনি তৃপ্তি পাইছেন জেনে আমিও তৃপ্তি পাইলাম।

ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

আবু শাকিল বলেছেন: গল্পে কানা কালামের চরিত্রটা হ্যালবেরি অভিনীত দ্যা কল মুভির র সাথে পুরোটাই মিল পেয়েছি।
গল্পে পাঠককে শেষ পর্যন্ত আটকে রাখাটাই লেখকের সার্থকতা।
জেসি ভাই -সেটা আপনি ভালভাবেই পেরেছেন।
গল্পের শেষ পরিণতি, কি হতে যাচ্ছে বোঝা গেলেও বোঝা যাচ্ছে না।লেখক গল্পের মোড় ঘুরিয়ে দিচ্ছেন

মুগ্ধ ভাই। গল্পে পুরাই ডুবে ছিলাম।পড়ায়
অনেক অনেক ভাল পাইছি।
ধন্যবাদ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৩

জেন রসি বলেছেন: কানা কালাম একজন সাইকোপ্যাথ। সাইকোপ্যাথদের সবার চরিত্রই প্রায় কাছাকাছি। আমি দ্যা কল মুভিটি দেখিনি। তবে এটা জানি যে কালামের চরিত্রের সাথে অনেক মুভির সাইকোপ্যাথদের চরিত্ররেই মিল খুঁজে পাওয়া যাবে। কারন যৌক্তিক ভাবেই তাদের চরিত্রে ভ্যারিয়েশন আনা সম্ভব না।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য। ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

শুভকামনা রইলো। :)

৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত গল্পটি পড়ে অনেক ভাল লেগেছে। একটি মুহূর্ত এমন কাটেনি যে বিরক্ত বিরক্ত ভাব। :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১১

জেন রসি বলেছেন: আনন্দিত হলাম ভাই।

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা রইলো। :)

৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৩

নিমগ্ন বলেছেন: ছোটগল্পের সার্থকতা কিন্তু পুরাই হইসে। B-) +

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৭

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা।

শুভকামনা রইলো। :)

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৩

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: এই প্রথম আপনার লেখা পড়া হল

বেশ লেগেছে আমার গল্পটা। একটানে পড়ে গেছি

বেশ লিখেছেন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

জেন রসি বলেছেন: পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

মুনতা বলেছেন: অনেকদিন পর একটা অসাধারণ লেখা পড়লাম।
+++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

জেন রসি বলেছেন: আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার থ্রিলার! গল্পটা একটু সময় নিয়ে পড়তে হলো ভাই! শুধু এইটা না, আপনার প্রত্যেকটা গল্প পড়ে বুঝতে আমার একটু বেশি সময় লাগে। পরাবাস্তব জাতীয় তো তাই হয়তো হবে!

আজিজ মিয়াকে নিয়ে আপনার লেখা গল্পটা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভাই! জলদি জলদি পোস্টাইলে ভাল হয়!

চমৎকার গল্পে প্লাস সহ ভাললাগা জানবেন!

বিঃদ্রঃ- শায়মা আপুনি ইদানিং আমার পোস্ট পড়েও ওরে বাবারে, গেছিরে, খাইছেরে ছাড়া অন্যকোন মন্তব্য করতে পারছেন না! আমাদের লেখা পড়ে সম্ভবত উনি মারাত্মক ডিপ্রেসনে ভুগছেন! জলদি উনার এই রোগের চিকিৎসা করানোর জন্য জাতিকে অনুরোধ করছি!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সাহসী ভাই। আজিজ মিয়াকে নিয়েও লিখে ফেলব একদিন!

শায়মা আপু মনে হয় ইদানিং বাংলা ছবি বেশী কইরা দেখতেছে!! :P তাই যাবি কই?, খাইছে!, মইরা গেছি টাইপ সংলাপ বেশী দিচ্ছেন! :P

শুভকামনা রইলো। :)

৩৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চমৎকার। গল্পের অবকাঠামোটাও দারুণ হয়েছে। এত চমৎকার যিনি লেখেন তিনি বানানের ব্যাপারে এত উদাসীন ভাবতে খারাপ লাগে। কি এবং কী এদুটার পার্থক্যও জানা থাকা উচিত একজন ভাল গল্পকারের।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

জেন রসি বলেছেন: বানানের ব্যাপারটা একদম ঠিক ধরেছেন। উদাসীন না বলে বরং বলা ভালো এটা আমার দুর্বলতা। অবশ্যই আমি এ ব্যাপারে সচেতন থাকার চেষ্টা করব।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভেচ্ছা। :)

৩৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

আর্টিফিসিয়াল বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শেষ টার্নখান হেব্বি লাগছে জেন ভাই।

কাহিনীচিত্র অসাধারণ লাগল। সেই সাথে কিউরিওসিটি ধইরা রাখছিলেন আদ্যপ্রান্ত। গল্পে তৃপ্তির ঢেকুর। +++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

জেন রসি বলেছেন: তৃপ্তি পেয়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভেচ্ছা। :)

৩৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পের ব্যতিক্রম যেটা লেগেছে তা হলো মিলির হত্যাকাণ্ডের বিষয়টা, বাবার অপকর্মের দরুণ নির্যাতীতদের খুন । আর এর কারণে টুইস্টটা পরিপূর্ণ হয়েছে । আজিজ মিয়া, কানা কালাম, মিলি, মিলির বাবা; মোটামুটি সবাইকেই সাইকো চরিত্রে দেখা গেছে ।

উপস্থাপণ চমতকারিত্বে এবং টুইস্টের কারণে গল্প বেশ লেগেছে ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য। আসলেই এই গল্পের সব চরিত্রই অস্বাভাবিক।

ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা রইলো। :)

৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মিলির শেষ টুইস্ট টা অসাধারণ হয়েছে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ লাগলো। প্রিয়তে রাখলাম ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

আনন্দিত হলাম।

শুভকামনা রইলো। :)

৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ ধরণের গল্প খুব অল্প পড়া হয়েছে । যে গুটিকয়েক পড়েছি; এই ব্লগেই । ভালো লেগেছে অাপনার গল্প ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু ভাই।

শুভেচ্ছা। :)

৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আলাদা আলাদা লেখা পার্ট গুলো ভালো লেগেছে চরিত্রগুলোকে বুঝতে। তবে বর্ণনা আরেকটু বিস্তৃত হতে পারতো। মিলি যখন ভাবছিল ও নিশ্চিত খুনগুলো ওর বাবা করেনি তখনই বুঝেছিলাম এগুলো কার কাজ।
আপনার লেখা আমার ভালো লাগে। আর বানান সতর্কতা জরুরী।
ভালো থাকুন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩২

জেন রসি বলেছেন: বর্ণনা অবশ্যই আরো বিস্তৃত হতে পারত। কিন্তু ব্লগে গল্পের আকার ছোট রাখার চেষ্টা করি। বানান নিয়ে আসলেই সমস্যা আছে আমার। তবে কিছু বানান টাইপ করতে গিয়েই অনিচ্ছাকৃত ভাবে ভুল হয়ে যায়। সতর্ক করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আমি অবশ্যই সতর্ক থাকব।

আমার লেখা ভালো লাগে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৪৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার বানান সতর্কতা অত্যন্ত জরুরী জিনি ভাই ;) ;)

প্রমাণস্বরুপ আমি নিচে দিলামঃ-

মিলির সহজ সরল উত্তর এবং বলার ভঙ্গি দেখে কালাম বিস্ময়ে হেসে ফেলে। এই মেয়ে বলে কি? তার মনে হয় মিলি স্বাভাবিক না। এই মেয়ের নিশ্চয় কোন মানসিক সমস্যা আছে। কালামের প্রচন্দ রাগ হচ্ছে। কিন্তু সে জানে তাকে ঠাণ্ডা থাকতে হবে। মিলিকে সে কোন ভাবেই বুঝে উঠতে পারছেনা। তাই প্রথমে তাকে বুঝতে হবে মিলি কি ভয় পায়!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

জেন রসি বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি। টাইপ করতে গেলে কিছু বানান অনিচ্ছাকৃত ভাবেই ভুল হয়ে যায়। আবার অনেক সময় সঠিক মনে করে এমন বানান লেখি যা আসলে ভুল। ভাবছি বাংলা বানানরীতি নিয়ে পড়ালেখা শুরু করব। :)

৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রথম প্যারা পড়েই ভাবছিলাম এটা খুন সংক্রান্ত হবে। গোরস্তানের আজিজ মিয়াকে প্রথমে ভেবেছিলাম এটা নিশ্চয়ই কোন মর্গের ব্যাপার স্যাপার হবে। ওর অতিপ্রাকৃতিক ব্যাপার স্যাপার জাস্টিফাই করে নিলাম আমার অভিজ্ঞতায় পাওয়া এক পাগলের সাথে।

কানা কালামের ব্যাপারটা পড়ে মনে হয়েছিল গ্রাম্য মেয়েটাকে খুনী পাঠিয়েছে। ওর সাহায্যে কোনভাবে কিডন্যাপ করে নৃশংসভাবে খুন করবে। খুন করতে সে ভারি আনন্দ পায়। বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যারকে খুন করার সময় পরিবেশটা কল্পনা করে আমার নিজেরই একটা আলাদা রোমাঞ্চ অনুভূত হচ্ছিল।

মিলি মেয়েটাকে সন্দেহ হচ্ছিল আজিজ মিয়ার এই প্যারাটা পড়ার পর।

আজিজ মিয়া আজ এমন কিছু গল্প শুনছে যার জন্য সে প্রস্তুত ছিলনা। এমন গল্প সে আগে কখনো শুনে নাই। আমিনার মত একটা বালিকা মেয়ের লাশ তাকে এমন গল্প শোনাবে সে এটা কল্পনাও করে নাই। গল্পের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা আজিজ মিয়া ভাবে, মানুষ আসলেই এক রহস্যময় প্রাণী! মানুষ নিজেই বা নিজেকে কতটুকো চিনে।

পরে টুই্স্ট হইছে সিরাম। আমাকে যদিও ১০০% চমকে দিতে পারেনি। চমকে দেয়ার মেশিন থাকলে বলতো ৬০-৭০% এর মতো। অনেকদিন পরে আপনার গল্প পড়ে কিছু অনুরণন লাভ করলাম মষ্তিষ্কে।

লেখালেখি চলুক। সাথেই আছি। :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১

জেন রসি বলেছেন: আজিজ মিয়া টাইপ এক পগলকে আমি আজিমপুর কবরস্থানের পাশে চা খেতে গিয়ে পেয়েছিলাম। সেখান থেকেই কল্পনা করে নিয়েছি।

কানা কালামের চরিত্রটা আসলে খুব বেশী জটিল না। নরমাল সাইকোপ্যাথরা যেমন হয়ে থাকে সেও তেমন! তবে এসব পড়ে রোমাঞ্চ অনুভূব করা কিন্তু ভালো লক্ষন না! ;)

মিলিকে নিয়ে যেন সন্দেহ হয় সে জন্যই সেই লাইনটা লেখেছিলাম। বুঝতে পেরেছিলেন জেনে আনন্দিত হলাম!

চমক একটা আপেক্ষিক ব্যাপার! তারপরও চমকিত হয়েছেন জেনে ভালো লাগলো।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

৪৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আজিজ মিয়া টাইপ এক পগলকে আমি আজিমপুর কবরস্থানের পাশে চা খেতে গিয়ে পেয়েছিলাম। সেখান থেকেই কল্পনা করে নিয়েছি।

কানা কালামের চরিত্রটা আসলে খুব বেশী জটিল না। নরমাল সাইকোপ্যাথরা যেমন হয়ে থাকে সেও তেমন! তবে এসব পড়ে রোমাঞ্চ অনুভূব করা কিন্তু ভালো লক্ষন না! ;)



B-)) B-)) B-))

দুনিয়া তো এতোদিন ভালো'র পথেই দৌড়াল। এখন না হয়.. ;) ;)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৭

জেন রসি বলেছেন: দুনিয়া ভালো খারাপ দুই পথেই দৌড়ায়!! এই ভালো খারাপ আবার নির্ধারিত হয় মানবের মানসিক গঠনের সাথে!! যেমন ধরেন কারো কাছে কল্লা ফেলে দেওয়া অতিব পুণ্যের কাজ!! আবার যেমন ধরেন আমাদের কাছেই সেটা পাশবিক!! আসল ব্যাপার হইছে কে কারে সম্মোহিত করতে পারে!! ;) ;)

৪৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কারো কাছে কল্লা ফেলে দেওয়া অতিব পুণ্যের কাজ!! আবার যেমন ধরেন আমাদের কাছেই সেটা পাশবিক!! আসল ব্যাপার হইছে কে কারে সম্মোহিত করতে পারে!!


সমস্যাটা এই জায়গায়। সম্মোহন!!

আমরা কল্লা ফেলে দেওয়ার সম্মোহিতদের নিয়ে কিছু একটা করা যায়। কিন্তু যারা সম্মোহনের ভান করে কল্লা ফালায়, তাদের জন্য কোন আইডিয়া আমার কাছে নাই জিনি ভাই। তাই ঐ সাংঘাতিক রোমাঞ্চ অনুভব একটুখানি ভিন্নবোধের আশায়। এই যাঃ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

জেন রসি বলেছেন: মানুষ আসলে বিশ্বাসের তীব্রতা থেকেই সম্মোহিত হয়! তবে আসল ব্যাপার হচ্ছে তারা কিভাবে সম্মোহিত হয়, কাদের দ্বারা হয় সেই ব্যাপারটি ভালো ভাবে বিশ্লেষণ করা। তা না করতে পারলে সেসব প্লেয়াররা ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবে!

৪৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে ব্যাস এত্ত জটিলতা
:-&
টাণ টান উত্তজনা ধরে রাখতে পারছেন
চমৎকার গল্প ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো।

৪৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: যুক্তির সাথে নিজের ভাবনার মিল পেলেই বিঃশ্বাসের শক্তি বেড়ে যায়। আর তখনই মানুষকে সম্মোহনের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

চিন্তার বিশ্লেষণ করাতে পারলে অযৌক্তিক আবেগ/বিশ্বাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। সাধারণ মানুষকে এই বিষয়ে আরো ভাল ধারণা দেয়া আবশ্যক। তাহলেই বন্ধ হবে অযাচিত রক্তপাত/হানাহানি ও দ্বন্দের।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

জেন রসি বলেছেন: আসলে মানুষ অজানাকে ভয় পায়। বিশেষ করে মৃত্যুর পর কি হবে এই চিন্তা মানুষকে কাবু করে ফেলে। এই ভয় থেকে মানুষ বিশ্বাসকে আঁকড়ে ধরার জন্য প্রায় প্রস্তুতই থাকে। সেই মানসিক দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সহজেই বিভিন্ন সময় মানুষকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে। এখনো হচ্ছে।

৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: শব্দহীন অংশের শেষ লাইনটা না থাকলে আরো ভাল হত। আরো অনেক আনপ্রেডিক্টেবল হতো, কারন এখানে এসে কিছু একটা আন্দাজ করবার সুযোগ থেকে গিয়েছিল। এর পরের অংশে প্রচ্ছন্নভাবে আজিজমিয়ার ছোট মেয়ের থেকে অদ্ভুত গল্প শোনা থেকে এসেছে।

সবমিলিয়ে নিখুত একটা গল্প। ঝরঝরে, সংযোগগুলো দারুন এবং চমকপ্রদ। আবার ছোটগল্পের কন্সেপ্টের শেষ হয়ে না শেষ হওয়ার ব্যাপারটাও রয়ে গেল...

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৬

জেন রসি বলেছেন: মন্তব্য পড়ে অনুপ্রানিত হলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৫০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

অগ্নি সারথি বলেছেন: You are not wrong, who deem
That my days have been a dream;
Yet if hope has flown away
In a night, or in a day,
In a vision, or in none,
Is it therefore the less gone?
All that we see or seem
Is but a dream within a dream.- শেষটায় ভাললাগা।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্নি সারথি ভাই।

ভালো থাকুন সবসময়।

শুভকামনা রইলো। :)

৫১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: অদ্ভুত কিছু চরিত্র, অদ্ভুত কথোপকথন, সার্থক টুইস্ট। পয়সা উসুল!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা......

পয়সা উসুল হয়েছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ধন্যবাদ হামা ভাই।

শুভকামনা রইলো। :)

৫২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

প্রামানিক বলেছেন: এই গল্পটা পড়েছিলাম এবং মন্তব্যও করেছিলাম। কিন্তু মন্তব্য খুঁজে পাচ্ছি না কেন বুঝতে পারছি না। নাকি তাড়াহুড়া করার জন্য মন্তব্য পোষ্ট হয় নাই।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

জেন রসি বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

শুভকামনা রইলো।

৫৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: দারুন লাগল গল্প। খুব ভাল :)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

শুভকামনা রইলো। :)

৫৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: লেখার ধরণ টা ইন্টারেস্টিং ছিল । উপভোগ করলাম।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর।

উপভোগ করেছেন জেনে আনন্দিত হলাম।

শুভকামনা রইলো। :)

৫৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

আলোরিকা বলেছেন: আমি ইহা কি পড়িলাম ! |-)

এরকম আঙ্গিকে সম্ভবত আরেকটি গল্প লিখেছিলেন - তবে এই গল্পের বিষয় ও চরিত্র বর্ণন অবশ্যই প্রশংসনীয় ।

অনেক ভাল থাকবেন । শুভ কামনা :)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

আপনিও ভালো থাকুন।

সগুভকামনা রইলো। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.