নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাকির নায়েকানুভুতি এবং আরো কিছু বিচ্ছিন্ন অনুভুতির সুরসুরির প্রতিক্রিয়ায় আমার সহি অনুভুতিনামা! :P ;)

১০ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭






জাকির নায়েক মানুষটা স্মার্ট, উচ্চশিক্ষিত, অসাধারন বিতার্কিক এবং একজন দক্ষ সংঘটক, এই ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। এসব গুনাবলি তার মধ্যে আছে সেটা তিনি প্রমান করতে পেরেছেন। এসব গুনাবলি দিয়ে তিনি একজন দক্ষ ব্যবসায়ীতে পরিনত হতে পেরেছেন। আমরা জানি এই আধুনিক বিশ্বে যেকোন পণ্য কিংবা সেবার মার্কেটিং করে ব্যবসায়িক ভাবে সফল হওয়া সহজ কোন কাজনা। তবে জাকির নায়েক নিজের স্কিলগুলোকে কাজে লাগিয়ে খুব দ্রুত একজন সফল ব্যবসায়ী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।

তিনি সাধারণত মানুষকে ইসলামিক সেবা দিয়ে থাকেন। যাদের মনে ইসলাম নিয়ে সংশয় আছে এবং যারা ইসলামকে আঁকড়ে ধরে শান্তি পেতে চায় তাদের মন থেকে তিনি সংশয় দূর করে দেন। খুব দক্ষতার সাথেই তিনি এখন পর্যন্ত এ সেবা দিয়ে আসছেন। পরিসংখ্যান বলে তার দেওয়া ইসলামিক সেবায় সবচেয়ে বেশী উপকৃত হয়েছে আমাদের দেশের জনগন। তাদের মনে যে এত অশান্তি ছিল আগে কে জানত! তাদের জন্য তাদেরই টাকায় পিস টিভি নামক এক শান্তি বিতরণী ডিভাইস তৈরি করে দেওয়া হয়। যদিও আমাদের দেশের মানুষ মুনাফা না পেলেও ভোক্তা হিসাবে এই পিস টিভি নামক ডিভাইস থেকে নিয়মিত শান্তি পেয়ে থাকেন।

তবে ব্যবসা করতে নামলে প্রতিপক্ষ থাকবে এটা খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। জাকির নায়েকের প্রতিপক্ষ হিসাবে আবির্ভূত হয় একদল মুক্তমনা যারা সাধারণত বিজ্ঞানমনস্কতার মার্কেটিং করে থাকেন। তারা যুক্তির আলোয় মানুষকে আলোকিত করার সেবা দিয়ে আসছে। তার বিনিময়ে তারা কেউ কেউ সেলিব্রেটি হয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। স্বাভাবিক ভাবেই তারা জাকির নায়েকের ব্যবসায় লালবাত্তি জ্বালানোর জন্য উঠে পরে লাগে। তারা গবেষণা করে কিছু জিনিস আবিষ্কার করে ফেলে। সেসব হচ্ছে,

১) জাকির নায়েক ব্যবসার কৌশল হিসাবে অনেক খানি সত্য ইনফোর সাথে কয়েক ফোঁটা মিথ্যা ইনফো মিশিয়ে খুব আকর্ষণীয় ভাবে সেটা পরিবেশন করেন। এমন ভাবে সেটা তিনি করে থাকেন যেন মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে যায়।এই লিঙ্কে

২) তিনি বিজ্ঞান, মেটাফিজিক্স এবং ধর্মীয় মতবাদ মিলিয়ে এমন এক ককটেল তৈরি করেন যা খেয়ে বিশ্বাসীদের খুব দ্রুত পিনিক হয়ে যায়। তারা তখন আর কোন কিছু থেকেই কোন কিছু আলাদা করতে পারেননা। তবে যারা অন্ধবিশ্বাসী না তাদের চোখে এসব খুব সহজেই ধরা পড়ে।এই লিঙ্কে এবং এই লিঙ্কে

৩) আধুনিক বিশ্বে সব প্রতিষ্ঠিত ব্যবসার সাথেই রাজনীতির একটা সম্পর্ক আছে। জাকির নায়েকও কোন একটা গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা করে আসছে। এটা ইহুদি নাসাদের ষড়যন্ত্র বলেও অনেকে মনে করে থাকেন। আবার অনেকের ধারনা ইহুদি নাসারা তাকে দিয়েই বিষে বিষ ক্ষয়ের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।( এটা বাম এডিক্টদের ধারনা, দুষ্টরা আদর করে যাদের বামাতি বলে অভিহিত করে থাকেন)

টোব্যাকো বিজনেস কোন ভাবেই কোন কিছুর জন্যই ভালো ফলাফল বয়ে আনেনা। তবুও এই বিজনেস টিকে আছে। এই বিজনেসকে টিকিয়ে রাখার জন্য অনেক জ্ঞানী গুনি লবিস্ট দিনরাত চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এমন অনেক উদাহরন আছে। এসব বিজনেস টিকে আছে শুধু মুনাফার জন্য। এ মুনাফার ভাগ ক্ষমতাসীনরাও পেয়ে থাকেন। এখন আমাদের দেশ ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করার জন্য খুব উপযুক্ত একটা টার্গেট মার্কেটে পরিনত হয়েছে। অনেক ভোক্তাও তারা তৈরি করে ফেলেছে। ইসলামকে তারা অনেকটাই ড্রাগের মত করে ব্যবহার করছে। জাকির নায়েকও খুব দক্ষ বিজনেসম্যানের মত এই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছেন।



১৯৭১ সালে পাকি সেনাদের বর্বর আক্রমণের জবাবে এ দেশে যদি গান্ধীবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ধারন করা হত তাহলে ব্যাপারটা কেমন হত? ধরা যাক বঙ্গবন্ধু ভাষণ দিলেন তোমাদের যার যা কিছু আছে তা দিয়ে শত্রুকে ভালোবাসতে হবে। আমাদের দেশের মুক্তিযোদ্ধারা সেই ডাক শুনে যদি পাকি সেনাদের ভালোবেসে জীবন দিয়ে দিতেন তবে কি হত? তারা যদি ভালোবেসে পাকিদের আর তাদের এদেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ না হতেন তবে কি হত? খুব করে ভালোবাসা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যেত?

আমাদের পরম সৌভাগ্য বঙ্গবন্ধু তেমন কোন ভাষণ দেন নাই। তিনি বরং বলেছিলেন যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। তিনি ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলার কথা বলেছিলেন। আমাদের অসীম সাহসি মুক্তিযোদ্ধারা তার সেই ডাকে সারা দিয়ে নয়মাস জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে এদেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলেন। অনেক মূল্য দিতে হয়েছিল। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে, দুই লক্ষ মা বোনের ত্যাগের বিনিময়েই জন্ম নিয়েছিল বাংলাদেশ নামক এ রাষ্ট্রটির।

আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা কেন যুদ্ধ করেছিলেন? সময়ের প্রয়োজনে যুদ্ধ করেছিলেন। মুক্তির আকাঙ্ক্ষায় যুদ্ধ করেছিলেন। প্রিয় স্বদেশ এবং স্বদেশের প্রিয় মানুষকে ভালোবেসে তাদের রক্ষা করার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন। পাকিদের ধর্মের নামে সধারন মানুষ হত্যার বুলিতে তারা বিভ্রান্ত হয়নাই। এদেশের রাজাকার আলবদরা মানুষকে ধর্মের নামে, ধর্মের অজুহাত দেখিয়ে মানুষ হত্যার সমর্থন আদায় করতে চেয়েছিল। উল্টা নিজেরাই ধর্মের নামে মানুষ হত্যার জন্য কচুকাটা হয়েছিল।

আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা কোন নিরশ্ত্র নিরীহ পাকি নারী পুরুষদের হত্যা করেনাই। কোন সধারন পাকি নাগরিককে হত্যা করেনাই। যারা কাপুরুষের মত মানুষ হত্যার খেলায় সামিল হয়েছিল সেসব মানুষরুপি জানোয়ারদের হত্যা করে মনুষ্যত্ব রক্ষা করেছিল।

ভাঙ্গা রেকর্ডের মত এসব কথা বলার একটা কারন আছে। আমাদের দেশে এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবীর আবির্ভাব হয়েছে। তাদের কেউ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিকে অমানবিক মনে করে। তাদের কেউ কেউ হেফাজতের আন্দোলনকে সেক্যুলার আন্দোলন বলে প্রমান করার চেষ্টা করে। আবার কেউ কেউ জঙ্গিদেরকেও ভালোবাসতে হবে এমন ধারনা প্রচার করেন। এদের অনেকেই আবার ইসলাম এবং নবীর সমালোচনা এবং ফতোয়া দিয়ে মানুষ হত্যাকে একই টাইপ অপরাধ বলে অপরাধীদের পরোক্ষভাবে আরো উৎসাহিত করে ফেলে। এদের যুক্তি হচ্ছে ভালোবাসা দিয়ে সবকিছু জয় করে ফেলতে হবে। এক গালে থাপ্পর দিলে আরেক গাল পেতে দিতে হবে। এরা একাত্তরে পাকিদের হাতে পড়লে কিংবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি বাহিনীর হাতে পরলে কি করত এটা নিয়ে একটা ডার্ক কমেডি লিখে ফেলা যেতে পারে। তবে তারা যতই ভালোবাসার কথা বলুক জঙ্গিরা এদেরকেও সহি মুসুলমান মনে করেনা।

আবার আরেক দল আছে। তারা যেকোনো ইস্যুতে কেটে ফেলা মেরে ফেলা সমাধানে বিশ্বাসী। এদের কথা হচ্ছে ছেলে চুরি করলে বাবার হাতও কেটে দিতে হবে। মা অপরাধ করলে মেয়েকেও পাথর মারতে হবে এই টাইপ সমাধান। এদের ডিভাইস হচ্ছে ঘৃণা। এরা পাকিস্থানে শিশু এবং নারী বোমা হামলায় নিহত হলেও উল্লসিত হয়ে স্ট্যাটাস দেয়। এদের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে ফ্যাসিস্ট দৃষ্টিভঙ্গির অনেক মিল খুঁজে পাওয়া যায়!

এখন আপনাদের মনে হতে পারে আমি কোন দলে আছি! আমি এদের কোন দলেই নেই। ভালোবাসা এবং ঘৃণা মানুষের সহজাত অনুভুতি। তবে সেটা কখন, কোথায় কার প্রতি কিভাবে প্রয়োগ করতে হবে সেটা একটা আপেক্ষিক ব্যাপার। সেটা সঠিক সময়ে যৌক্তিক ভাবে প্রয়োগ করাই একজন প্রকৃত নেতা কিংবা বুদ্ধিজীবীর কাজ। এই জন্যই বঙ্গবন্ধু ভালোবাসার ডাক না দিয়ে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন আবার মাদার তেরেসা ঘৃনার পথ পরিহার করে সবাইকে ভালোবাসতে বলেছিলেন। তারা দুজনই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করেছিলেন।:)



আমাদের দেশে ভারত বিদ্বেষীর সংখ্যা অনেক। তবে এদের মধ্যে দুইটা টাইপ আছে। এক দল রাজনৈতিক কারনে ভারত বিদ্বেষী। আরেক দল ধর্মের কারনে ভারত বিদ্বেষী।

যারা রাজনৈতিক কারনে ভারত বিদ্বেষী তারা আসলে রাজনৈতিক দূরদর্ষিতার কারনেই ভারতের সাম্রাজ্যবাদী টাইপ আগ্রাসনকে ক্ষতিকর বলে মনে করে। এদের তথ্য সমৃদ্ধ বিশ্লেষণ পড়লেই সেটা বুঝা যায়। তবে এসব বিচক্ষন মানুষদের সাথে মিশে গিয়ে অনেকেই অনেক সময় ভারতের বিরুদ্ধে প্রচারনায় নেমে পরে। তবে একটু সচেতন ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে বুঝে ফেলা যায় যে এরা আসলে ভারতের সাম্রাজ্যবাদী বাজার দখলের নীতি নিয়ে চিন্তিত না। এদের সব দরদ কিংবা বিদ্বেষের কারন হচ্ছে ধর্মীয় অনুভূতি। তবে এদেরকে কিন্তু খুব সহজে আলাদা করে ফেলা যায়। কিছু পয়েন্ট নিচে উল্লেখ করা হলো।

১) সরাসরি মালাউন কিংবা মালাউনের জাতি বলে গালি দিয়ে ফেলা। এরা ভারত প্রসঙ্গ আসলেই খুব বেশীক্ষণ মালাউনদের প্রতি ঘৃণার ব্যাপারটা ধামাচাপা দিয়ে রাখতে পারেনা।

২) ভারতকে রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর না মনে করে ইসলামের জন্য ক্ষতিকর হিসাবে উপস্থাপন করার প্রবনতা এদের মধ্যে আছে।

৩) যারা যুদ্ধাপরাধীর বিচারকে ভারতের ষড়যন্ত্র হিসাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে।

৪) যারা গুলশানে জঙ্গি হামলার প্রথম থেকেই এই হামলাকে ভারতের সেনাবাহিনীর কাজ বলে প্রোপাগান্ডা চালিয়ে আসছে।

৫) যারা ভারতের সব কিছুর বিরোধী কিন্তু জাকির নায়েকের খুব ভক্ত! ;) স্টার জলসা বন্ধ করার আন্দোলনে সক্রিয় কিন্তু পিস টিভি বন্ধ করার প্রসঙ্গ আসলেই প্রতিবাদে ইভেন্ট খুলে ফেলে ;)

আরো অনেক আছে এমন বৈশিষ্ট্য! কেউ কিউরিয়াস মাইন্ড নিয়ে অনুসন্ধান করলেই পেয়ে যাবেন।

আমাকে ট্যাগিং করে যে কেউ গালাগালি করতে চাইলে করতে পারেন। তবে গালিবাজদের আমি পাড়ার মাথানষ্ট পাগলদের মতই মনে করি। পাগল গালি দিলে আমরা কি করি? পাশ কাটিয়ে চলে যাই। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে পারলে সবচেয়ে উত্তম হত। না নিতে পারাটা ব্যর্থতা বটে! তবে ইগনোর করাটা ইফেক্টিভ। ;)




মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধর্ম সংক্রান্ত বিদ্বেষভাব আসলে দৈন্যতা ও হীনতার পরিচায়ক। থার্ড ক্লাস মেন্টালিটি এটাই!!

(আসছি!! এই ইস্যুতে আলোচনার দরকার আছে)

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

জেন রসি বলেছেন: গত কয়েকদিন ব্লগ এবং ফেবুতে কারা কি টাইপ আলোচনায় মত্ত দেখতেই পারছেন। ;)

এ বিষয়ে অবশ্যই আলোচনা হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। :)

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার প্রখর অনুভুতি সম্পন্ন অনুভুতিনামা পাঠ করিলাম।

ফেবু সামু সব জায়গায়ই তাদের আহাজারি কর্ণবিদারক! আপনার বিশ্লেষনে ! ;) স্টার জলসা বন্ধ করার আন্দোলনে সক্রিয় কিন্তু পিস টিভি বন্ধ করার প্রসঙ্গ আসলেই প্রতিবাদে ইভেন্ট খুলে ফেলে ;) পয়েন্ট খানা বড়ই আনন্দ দিল

আত্মপরিচয়ের আরও বেশি পরিচর্যা জরুরী। নিজেকে না জানলে অনেক সমস্যা উদ্ভব হয়।



১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

জেন রসি বলেছেন: এই ব্যাপারটা মজার। আমার মনে হয় এ দেশে সবচেয়ে ভয়াবহ ভারতীয় আগ্রাসনের নাম এই জাকির নায়েক। এ দেশ থেকে একটা বিশাল অংকের টাকা জাকির নায়েকের মাধ্যমে ভারতে চলে যায়। তবে যারা আজ জাকির নায়েকের জন্য মরাকান্না কাঁদছে তারা আর কিছুইনা জাকির নায়েকদের তৈরি করা একদল ভোক্তা যারা না বুঝে পলিটিক্স না বুঝে ধর্ম। ;)

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

ক্লে ডল বলেছেন: জাকির নায়েক ব্যবসার কৌশল হিসাবে অনেক খানি সত্য ইনফোর সাথে কয়েক ফোঁটা মিথ্যা ইনফো মিশিয়ে খুব আকর্ষণীয় ভাবে সেটা পরিবেশন করেন।

ওই কয়েক ফোঁটা মিথ্যা ইনফো সম্পর্কে যদি একটু বিস্তারিত জানাইতেন।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০০

জেন রসি বলেছেন: জাকির নায়েকের মিথ্যাচার: প্রসঙ্গ 'বিবর্তন'

জাকির নায়েকের বিজ্ঞান সম্পর্কে মিথ্যাচার এবং প্রতারণা l

জাকির নায়েক তার বক্তৃতায় প্রমাণ করেছেন যে বিবর্তন ভুল

আরো অনেক রেফারেন্স এবং ভিডিও আছে। তবে অনেকের নিরাপত্তার কথা ভেবে সেসব এখন দিলাম না।

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

অদৃশ্য পথিক ০০৭ বলেছেন: যদিও আপনারা শুধুই বলতে পারবেন মিথ্যা কিন্তু সেই মিথ্যাটা কী একবারো বলতে পারবেন না।।।কারন আপনি জানেন ই না কি বলবেন-
আগে নিজে ইসলাম সম্পর্কে কিছু জানুন, সব কিছু একপাত্রে মিশাবেন না।।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২২

জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা

আমরা বলি! জানার চেষ্টাও করি। তবে আপনারা চোখ কান বন্ধ করে শোনার চেষ্টা করলে কিভাবে বুঝবেন? চোখ, কান খোলা রেখে চারপাশটা যৌক্তিক ভাবে বোঝার চেষ্টা করুন। নিজেরাই যা বোঝার বুঝে যাবেন!

সব একপাত্রে আমি কই মিশালাম? সেটাত জাকির নায়েক সাহেব মিশিয়ে থাকেন। ;)

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যা বুঝার বুইঝা গেছি...

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৫

জেন রসি বলেছেন: কি বুঝলেন ভাই? আমারেও একটু বুঝাইয়া যাইতেন!

বিচার মানি কিন্তু তালগাছটা আমার! প্রশ্ন হইলো তালগুলো কার? ;)

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

ভাবনা ২ বলেছেন: আপনার লিখাটায় অনেক কিছু ভাবনার আছে । নীচের লিংকে পাওয়া একটা লিখা দেখলাম, এটার পক্ষে বিপক্ষে কিছু বলা আমার বিদ্যায় কুলাল না । তবে কারো জাকির ভক্ত হওয়া কিংবা না হওয়ার জন্য কিছু তথ্য জানা থাকা ভাল বলে মনে হয় ।
ড: জাকির নায়েকের যুক্তি কি নির্ভরযোগ্য?

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি লিখার জন্য ।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

জেন রসি বলেছেন: জাকির ভক্তদের দাবি হচ্ছে তিনি কখনো ভুল তথ্য দেননা। সবসময় সঠিক তথ্য সঠিক ভাবে উপস্থাপন করেন। তবে ব্যাপারটা তেমন না। জাকির নায়েক ইচ্ছে করেই কৌশলে ভুল তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। পরে ভুল তথ্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করতেও দেখা যায়নি তাকে।

আপনার লিঙ্কটায় কিছু উদাহরন দেওয়া আছে। জাকির ভক্তরা পড়ে দেখতে পারেন।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫১

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: আবার আরেক দল আছে। তারা যেকোনো ইস্যুতে কেটে ফেলা মেরে ফেলা সমাধানে বিশ্বাসী। এদের কথা হচ্ছে ছেলে চুরি করলে বাবার হাতও কেটে দিতে হবে। মা অপরাধ করলে মেয়েকেও পাথর মারতে হবে এই টাইপ সমাধান। এদের ডিভাইস হচ্ছে ঘৃণা। এরা পাকিস্থানে শিশু এবং নারী বোমা হামলায় নিহত হলেও উল্লসিত হয়ে স্ট্যাটাস দেয়। এদের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে ফ্যাসিস্ট দৃষ্টিভঙ্গির অনেক মিল খুঁজে পাওয়া যায়!
ইসলামী শরীয়তের দিকে ইংগিত করলেন নাকি?

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

জেন রসি বলেছেন: না ভাই। ইসলামী শরীয়তের দিকে ইংগিত করি নাই। মানুষের ফ্যাসিস্ট টাইপ দৃষ্টিভঙ্গির দিকে ইংগিত করেছি। এই মনোভাব কম্যুনিজমের নামে স্তালিন এবং জাতীয়তাবাদের নামে হিটলারও দেখাইছিলেন। এটা এমন এক দৃষ্টিভঙ্গি যা ইসলামের নামেও দেখানো যায় আবার প্রগতির কথা বলেও দেখানো যায়। সেটাই বলতে চেয়েছিলাম আরকি!

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৫

ক্লে ডল বলেছেন: হা হা হা।
সত্য দিয়ে বিবেককে জাগ্রত করতেই হবে। ;) =p~

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

জেন রসি বলেছেন: যারা চিন্তা করে, তাদের জন্য সবসময়ই কোন না কোন নিদর্শন থেকে যায়! ;) =p~

৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩

রিয়ানা তৃনা বলেছেন: ভালো লিখেছেন। শুভকামনা রইল।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১০

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: ভারতকে রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর না মনে করে ইসলামের জন্য ক্ষতিকর হিসাবে উপস্থাপন করার প্রবনতা এদের মধ্যে আছে।
এখানে কিছুটা আলোচনার দরকার আছে মনে হয় তাছাড়া বাকি গুন গুলো যাদের মধ্যে বিদ্যমান তাদের অদৃশ্য দুইটা পা বেশি আছে।ভারতীয় আগ্রাসন দেশের জন্য যেমন ক্ষতিকর ইসলামের জন্যও তেমন ক্ষতিকর।যারা ইসলামকে মনে প্রাণে লালন করে তারা এটাকে ইসলামের জন্য ক্ষতিকর হিসাবে উপস্থাপন করবে,এতে দোষের কিছু নেই।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

জেন রসি বলেছেন: ১৯৭১ সালে যারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে গিয়েছিলেন তারা অনেকেই তীব্র ভাবেই ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন। তখন মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতের দালাল এবং হিন্দুদের দালাল বলে অপপ্রচার চালিয়েছিল পাকিরা এবং তাদের এদেশীর দোষররা। তারা যেটা করার চেষ্টা করেছিল সেটা হচ্ছে একটা ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট তৈরি করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা। কিন্তু এদেশের মানুষ সেদিন বিভ্রান্ত হয়নি। সেটাই ছিল দেশপ্রেম। আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলতে হয় ধর্ম এমন এক ডিভাইস যাকে যেকোন ভাবে ইউজ করার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারত কোন দেশের আইন কানুনই ধর্মীয় শাস্ত্র অনুযায়ী প্রনয়ন করা হয়নি। দুটো দেশই মুক্ত বাজার অর্থনীতির প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। দুদেশের রেষারেষির জায়গাটা অর্থনীতি এবং মার্কেটকে কেন্দ্র করে। তাই আমি বলব যারা ধর্মের কারনে ভারত বিদ্বেষী তাদের পা হয়ত দুইটা থাকতে পারে কিন্তু মগজ আছে কিনা এ ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ আছে।

১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: অল্প কথায় পুরো সিনারিওটা তুলে ধরেছেন। জাকির নায়েকরে নিয়া লিংক গুলি সময় নিয়ে পড়বো। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, তারে নিয়া যে লিংক গুলা দিছেন, সেগুলায় তার ভাষণের ভ্রান্ত এবং অযৌক্তিক দিক গুলা তুইলা ধরা হৈছে। মাগাররররররররর, তার বিরুদ্ধে যে জঙ্গিবাদের উশকানি দেয়ার অভিযোগ উঠসে, সেইটা কতটুকু যৌক্তিক?

১১ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

জেন রসি বলেছেন: জাকির নায়েক একজন দক্ষ ব্যবসায়ী সেটাই বলেছি। আমিত তার স্কিলের প্রশংসা করলাম মাত্র। ;) জাকির নায়েকের কথা আমাদের দেশের অনেক মানুষ পরম সত্য হিসাবে নিয়ে নেয়। কিন্তু সচেতন ভোক্তাদের উচিৎ যাচাই বাছাই করে সার্ভিস গ্রহন করা।

জাকির নায়েক খুব স্পষ্ট ভাবেই বিভিন্ন সময় জঙ্গিবাদের পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি লাদেনকে সন্ত্রাসী বলতে রাজি হন নাই। বরং বলেছেন লাদেন আমেরিকার পক্ষে যুদ্ধ করলে তিনি লাদেনের পক্ষে আছেন। ফরহাদ মাজহার যেমন তালেবানদের মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে তুলনা করেছিলেন। জাকির নায়েক বলেছেন সমকমীদের হত্যা করা উচিৎ। তাদের শাস্থি হওয়া উচিৎ মৃত্যুদন্ড। তিনি বলেছেন প্রতিটি মুসলমান এক একজন সন্ত্রাসী। এমন অনেক কথাই তিনি বলেছেন। তবে আমি জাকির নায়েককে জঙ্গি বলিনি। ব্যবসায়ী বলেছি।

১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

নীলপরি বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এরকম একটা লেখাই আশা করছিলাম । দিলেন দেখে ভালো লাগলো । লিঙ্কগুলো এখনো পড়া হয়নি । পড়ব । এই লেখায় প্লাস দেওয়া অনাবশ্যক । তবু ++

১১ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

জেন রসি বলেছেন: এসব ব্যাপার নিয়ে আগে লিখতাম না। তবে ইদানীং চারপাশের মানুষের অনুভুতির ঘাত প্রতিঘাতে ভাবছি আমারটাও শেয়ার করে ফেলা উচিৎ। :P

সবসময় এভাবে উৎসাহ দিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। :)

১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

মহসিন ৩১ বলেছেন: এই পৃথিবীর ফিলটি গন্ধ টা কই যাবে ।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

জেন রসি বলেছেন: পৃথিবীতে সবরকম গন্ধই থাকবে। তবে কোন টাইপ গন্ধ মানুষের জন্য ভালো তা বুঝতে চাইলে বোঝার ক্ষমতা মানুষের আছে।

১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৯

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: অশ্লীলতার প্রচার-প্রসারকে মুসলমানরা ইসলামের অন্তরক হিসাবেই দেখে এবং ভারতীয় চ্যানেলগুলো এই সেন্সে ইসলামের শত্রু।আর বাংলা বা হিন্দি সিরিয়ালগুলোর কথা নতুন করে কিছু বলার নাই । সুস্থ স্বাভাবিক চিন্তায় এটা যেমন ক্ষতিকর,ইসলামিক দৃষ্টিতেও এটা তেমনি ক্ষতিকর।
আর মুক্তিযুদ্ধ্য ইস্যুতে ধর্ম টেনে আনার কোন যৌক্তিকতা নেই।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

জেন রসি বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ ইস্যুতে অবশ্যই ধর্মকে টেনে আনার যৌক্তিকতা আছে। তখন পাকিরা গনহত্যা চালিয়ে সেটাকে ইসলামের নামে বৈধ করতে চেয়েছিল। এদেশের রাজাকার আলবদরা বাহিনীও তাই করেছিল।

রাষ্ট্র এবং ধর্ম দুটো আলাদা কনসেপ্ট। ভারত আমাদের উপর যে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন চালায় সেটা রাজনৈতিক সমস্যা। ধর্মীয় সমস্যা না। সেটাকে রাজনৈতিক এবং জাতীয়তাবাদী চেতনা দিয়েই মোকাবেলা করতে হবে, ধর্মীয় চেতনা দিয়ে নয়।

১৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

অদ্বিত বলেছেন: জঙ্গিদের প্রতি ভালবাসা নাই, ঘৃণাই আছে এবং ঘৃণার পাশাপাশি দয়া বা করুণাও আছে। করুণা এবং ভালবাসা এক জিনিস নয়। জঙ্গিদের মেরে ফেলা সমর্থন করি না। ধর্ম জঙ্গিদের মৃত্যু দিচ্ছে, আমরাও যদি মৃত্যু দিই। তাহলে বেচারারা যাবে কোথায় ? আমাদের ওদের দয়া করে না মেরে, বন্দী করতে হবে। বন্দী করে বুুঝাতে হবে। কি বুঝাতে হবে ? এটাই বুঝাতে হবে যে ধর্ম হল কুসংস্কার। কেউ না কেউ ওদের ব্রেইন ওয়াশ করছে। আমাদেরও পাল্টা ব্রেইন ওয়াশ করতে হবে। যেখানে ধার্মিক ব্যক্তিকে বুঝানো অনেক কঠিন, সেখানে জঙ্গিকে বুঝানো যে খুব কঠিন হবে, এতে সন্দেহ নাই। কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। বুঝিয়ে নাস্তিক বানিয়ে আবার জঙ্গিদলে ফেরত পাঠানো হবে। তারা দলের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে আরো কিছু জঙ্গিকে ধরতে সহায়তা করবে। বন্দী হওয়া জঙ্গীদের বুঝিয়ে আবার ফেরত পাঠানো হবে যেখান থেকে তারা এসেছিল সেখানে। ফলে আরো নতুন কিছু মাছ জালে আটকা পড়বে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় আর দেশে জঙ্গী থাকবে না।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

জেন রসি বলেছেন: সবাই নাস্তিক হবে বা সবাইকে নাস্তিক হতেই হবে এই কনসেপ্ট সমর্থন করছি না। ধর্মের নামে যঘন্য হত্যাকান্ড যেমন হয়েছে ঠিক তেমনি মানব সেবার উদাহরনও আছে। আবার কম্যুনিজমের মত একটা প্রগতিশীল মতবাদ ব্যবহার করেও কেউ কেউ হত্যাকান্ড চালিয়েছেন। আসলে সব মতবাদকেই সৃষ্টিশীল কাজে যেমন ব্যবহার করা যায় আবার ধ্বংসাত্বক কাজেও ব্যবহার করা যায়। তাই আমাদেরকে যেকোন মতবাদের ধ্বংসাত্বক ব্যবহারটাকেই বন্ধ করতে হবে প্রথমে।

আর কুসংস্কারের কথা বলে মগজ ধোলাইয়ের কথা বলেছেন। আসলে মগজ-ধোলাই করার ফলাফল কখনো ভালো হয়না। সেটাও হবে অনেকটা অন্ধ অনুসারী তৈরি করার মত। বরং এমন এক কাঠামো বিনির্মান করতে হবে যেখানে একজন মানুষ আস্তিক হোক কিংবা নাস্তিক হোক যেন এমন ভাবে ভাবতে শেখে যা তাকে অমানবিক কিছু করা থেকে বিরত রাখবে।

১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

কল্লোল পথিক বলেছেন:



আমি জাকির নায়েক সর্ম্পকে তেমন কিছু জানি না।
তবে আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানলাম।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক ভাই।

১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: লিস্টে আপনার নাম উঠলো বলে ....

B-)) :D ;)


লেইট ঈদ মোবারক :)

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

জেন রসি বলেছেন: এ দেশের সবার নামই লিস্টে উইঠা গেছে! ;)


লেইট ঈদ মোবারক :)

১৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: লেখায় নিজেকে কোন দলে না ফেলে , কমেন্টে এ এসে সরাসরি একদলের হয়ে কথা বলা ! কেন?? আচ্ছা ভাইয়া আমি প্রায় তোমাদের মত ব্লগারদের লেখা পরে একটা জিনিস মিল পাই , যে তোমরা যখন লেখ কোন না কোন পক্ষের হয়েই লেখ কিন্তু লেখায় বুঝানর চেষ্টা কর যে আমি ডিতারজেন্ট পাওডার , এর পর ঘুরে ফিরে এক ই ব্যপার !! প্রকিত বুদ্ধিজীবী বা নেতার ভূমিকা কি হওয়া উচিত , এটা নির্ধারণ করার আগে নিজেকে সচ্ছ করেন , নিজের সাথে হিপক্রেসি কেন ?! লেখা লেখির ক্ষেত্রেও যদি বাঁদরের মত পিঠা ভাগ করা !! যাই হোক carry on … free ur mind.. suvokamon

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জেন রসি বলেছেন: লেখায় নিজেকে কোন দলে না ফেলে , কমেন্টে এ এসে সরাসরি একদলের হয়ে কথা বলা ! কেন??

লেখার কোন অংশে কেন আমি নিজেকে কোন দলে ফেলিনি তা খুব স্পষ্ট ভাবেই পোস্টেই ব্যাখ্যা করেছি। সেই দলদুটো ছিল যারা জঙ্গিদের ভালোবেসেই সব সমস্যার সমাধান করে ফেলতে চায় আর যারা ঘৃণায় ধর্মীয় বিদ্বেষ এবং জাতিগত বিদ্বেষ ছড়ায়। আমি বলেছি এ সমস্যায় এ দুটো পন্থার যেকোনো একটিকে চরম পন্থা হিসাবে নেওয়াটা ইফেক্টিভ হবেনা। আর কমেন্টে আরো কিছু ব্যাপার নিইয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে আমি জাকির নায়েককে একজন ব্যবসয়ী বলেছি। সেটা আমার পোস্টেও বলেছি। আপনি ঠিক মত না পড়েই বা না বুঝেই ফলস এনালজি করে ফেলেছেন।

আচ্ছা ভাইয়া আমি প্রায় তোমাদের মত ব্লগারদের লেখা পরে একটা জিনিস মিল পাই , যে তোমরা যখন লেখ কোন না কোন পক্ষের হয়েই লেখ কিন্তু লেখায় বুঝানর চেষ্টা কর যে আমি ডিতারজেন্ট পাওডার

আমার পোস্টে আমি মূলত তিনটা পয়েন্ট উল্লেখ করেছি। সেখানে যা লিখেছি উদাহরন দিয়েই লিখেছি। সেসবের বিরুদ্ধে আপনার যদি কাউন্টার লজিক থাকে তবে তা দিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করুন। তা না করে আপনার পক্ষ বিপক্ষ নিয়ে এত মাথা ব্যথা দেখে বুঝা যাচ্ছে আপনি নিজেই এক চোখ বন্ধ রেখে পড়েন! আগে নিজে নির্মোহ ভাবে পড়তে শেখেন। তারপর নাহয় আপনার উপদেশ নিয়ে ভেবে দেখা যাবে।

১৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

আলগা কপাল বলেছেন: আজ পর্যন্ত জাকিরের সামনা সামনি কেউ তাকে তার ভুল ধরিয়ে দিতে পারলো না কেন? আর জাকিরের ভুলগুলো ব্লগেই কেন পোস্ট করা হয়? আর কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বইগুলোতে কি লেখা আছে তাই নিয়ে আজকের বাংলকদেশের প্রতিভাবান বিজ্ঞানীরা বিবর্তনবাদকে প্রমাণের য চেষ্টা চালাচ্ছে তা স্বয়ং ডারউইনের ১৮ গোষ্ঠিও করতে পারতো না। বিবর্তনের পক্ষে ৫ টা প্রমাণ থাকলে বিপক্ষে ১৫ টা অাছে। খোজ নিয়ে দেখুন। বিবর্তনই যদি সত্য হয় তাহলে কজন নামকরা বিজ্ঞানী একে সমর্থন করেছে? আর এতদিনে আপনার একটা লেজ কেন বিবর্তনবাদীীরা গজিয়ে দিতে পারলো না? নাকি গজিয়েছে? জাকিরের সামনা সামনি বিতর্ক করে কেন মহাজ্ঞানীরা তাকে হারিয়ে দিচ্ছে না? জানতে বড় ইচ্ছে হয়।

১২ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

জেন রসি বলেছেন: জাকির নায়েক যখন রেফারেন্স দেন তখন যেখান থেকে দেন সে বই কেউ হাতে নিয়ে বসে থাকেনা। আর আপনাদের মত বিশ্বাসীরা কোন রকম যাচাই বাছাই ছাড়াই সব কিছু মেনে নেন। কিন্তু সবাই এমন করবে না। যাচাই বাছাই করার মত মানুষও আছে। আমার জানা মতে অনেক যুক্তিবাদী জাকির নায়েকের সাথে ওপেন বিতর্কে যেতে চেয়েছেন। কিন্তু জাকির নায়েক এড়িয়ে গেছেন।

বিবর্তনবাদ নিয়ে আপনার অভিযোগ থাকলে সুনির্দিষ্ট রেফারেন্স সহ আলোচনা করুন। আপনার লেজ উপমা দেখেই বুঝা যাচ্ছে আপনার নিজের ধারনাও খুব একটা স্বচ্ছ না। আর তাই রেগে যাচ্ছেন। রেগে না গিয়ে মাথা ঠাণ্ডা করে জানতে চেষ্টা করুন। শুভকামনা রইলো। :)

২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: ভারত আমাদের উপর যে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন চালায় সেটা রাজনৈতিক সমস্যা। ধর্মীয় সমস্যা না। সেটাকে রাজনৈতিক এবং জাতীয়তাবাদী চেতনা দিয়েই মোকাবেলা করতে হবে, ধর্মীয় চেতনা দিয়ে নয়।...... সহমত


অশ্লীলতার প্রচার-প্রসারকে মুসলমানরা ইসলামের অন্তরক হিসাবেই দেখে এবং ভারতীয় চ্যানেলগুলো এই সেন্সে ইসলামের শত্রু।আর বাংলা বা হিন্দি সিরিয়ালগুলোর কথা নতুন করে কিছু বলার নাই । সুস্থ স্বাভাবিক চিন্তায় এটা যেমন ক্ষতিকর,ইসলামিক দৃষ্টিতেও এটা তেমনি ক্ষতিকর।

১২ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

জেন রসি বলেছেন: রাষ্ট্র এবং ধর্ম দুটো আলাদা টার্ম। আধুনিক সমাজ এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ধর্ম ব্যক্তিগত চর্চার বিষয়। ধর্মীয় চেতনা দিয়ে রাষ্ট্রকে ডিফাইন করার চেষ্টা হবে প্রতিক্রিয়াশীল আচরন। আপনার ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে যদি কোন কিছুকে অশ্লীল মনে হয় তবে আপনি ব্যক্তিগত ভাবে সেটা এড়িয়ে চলুন। ধর্মীয় মতবাদ কারো উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন। আর ধর্মীয় অনুভূতির দৃষ্টিকোণ থেকে অন্য দেশের বিরুদ্ধে কিছু বলা মানে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ। নিজের দেশের ভালো চাওয়া আর সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ানোর মধ্যে পার্থক্য আছে। এ ব্যাপারটার একটা চমৎকার উদাহরন হচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। সেখান থেকে শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছুই আছে।

২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ

১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। :)

২২| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

আহলান বলেছেন: আরেকটু সহজ করে লিখলে হতো না!

১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

জেন রসি বলেছেন: কত সহজ করেই না লিখলাম! :)

২৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

সুমন কর বলেছেন: আমি চাই ধর্ম বলতে মানুষ বুঝবে, মানুষ শুধু।। (কবির সুমন)

ধর্মের নামে কোন প্রকার অন্যায় করাটা কোন ধর্মই সমর্থন করেনি। তাহলে কেন শুধুশুধু ধর্মের নামে মানুষ মারা।।।!

আপনার লেখাটি চমৎকার লেগেছে। কিছু প্রশ্নের উত্তর কোনদিন খুঁজে পাওয়া যাবে না !!
উনার (জাকির নায়েক) ব্ক্তব্য কখনো পুরোপুরি শুনিনি। একে (১) যা বলেছেন, সেটাই আসল কথা।

ভালো থাকুন।

১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

জেন রসি বলেছেন: রাষ্ট্র, ধর্ম, সমাজ সবকিছুরই বিকাশের একটা ইতিহাস আছে। সময়ের প্রয়োজনেই ইতিহাসের কিছু ব্যাপার সযত্নে লালন করতে হয় আবার কিছু ব্যাপার ফেলে দিতে হয়।

ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। :)

২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: জাকির নায়ক হচ্ছেন অনেক গিয়ানি লুক। জাকির নায়েকের কাছ থেকে আমাদের সকলের বিগিয়ান শিখা উচিৎ।
আপনার পোস্টটি অবশ্যই পড়তে হবে। :)

মহা জ্ঞানী জাকির নায়েকের একটি ভিডু উপহার দিলাম আপনাকে:)
[ytIhttps://www.youtube.com/watch?v=gyTYZhs580s]

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

জেন রসি বলেছেন: জাকির নায়েককে এই কষ্টটা তার ব্যবসার কারনেই করতে হয়। এই বিজ্ঞান নিয়ে অপব্যাক্ষা করে তিনি শিক্ষিত ভোক্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেছেন। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে জাকির নায়েকের ভক্তরা যখন বিবর্তনবাদের বিপক্ষে বলেন তখন তারা চার্চের লবিস্ট টাইপ বিজ্ঞানীদের উদাহরন দিয়ে থাকেন! এইখানে ভ্যাটিকান সিটি আর জাকির নায়েকরা সব এক হয়ে যান! ;)

২৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৭

মহা সমন্বয় বলেছেন:

view this link

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২০

জেন রসি বলেছেন: =p~ =p~ =p~

২৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:০৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: জকির নায়েক যা প্রচার করছেন, ধর্মীয় দিক দিয়ে তা ঠিকই আছে, তিনি যদি ধর্মের বা ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা করতেন তাহলে আলেম সমাজ তার বিরোধীতা করতেন।
আর তিনি বিজ্ঞানের যে অপব্যাখ্যা করেন এর নাম হচ্ছে ধর্মীয় ব্যাখ্যা, তা না হলে যে ধর্মকে টিকিয়ে রাখা যবে না। ধর্মকে টিকিয়ে রাখার জন্য অপব্যাখ্যা করা জায়েজ আছে :-P বিজ্ঞানের কোলে আশ্রয় নিয়ে ধর্মগ্রন্থগুলো বাঁচার শেষ চেষ্টা করতেছে।
সবগুলো ধর্মগ্রন্থের অনুসারীরাই এ কাজটি খুব সূচারুভাবে পালন করে থাকেন।
আপনি পবিত্র বাইবেল অথবা বেদ,গীতায় কি একটাও বিজ্ঞান বিরোধী কিছু দেখাতে পারবেন? পারবেন না, কারণ উক্ত আজগুবি গ্রন্থের অনুসারীরা হাজারটা ধর্মীয় যুক্তি ( হাবাগোবা,মনগড়া,কুযুক্তি) দ্বারা আপনাকে কুপোকাত করবে। আপনি কয়জনের সাথে পারবেন? বাস্তবতা হচ্ছে জলে থেকে কুমিরের সাথে যুদ্ধ করে পারা যায় না, শুধু শুধু মানুষের চক্ষুশ্যূল হতে হয়। ধর্মগুরুদের ভুল ধরলে খামোখা মানুষ খারাপ ভাবে :( ধর্মগুরুরা যা বলেন সব সঠিক বলেন তাদের কোন ভূল হয় না অধিকাংশ মানুষের তাই ধারণা। তাই বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে ধর্মগুরুরা যা বলেন নির্দীধায় তা মনে নেয়া, তবেই সুখ তবেই কামিয়ামী। ;)

ধর্মীয় বিশ্লেষণের মাধ্যমে যে কোন খারাপ কাজকে ভাল কল্যাণকর বলে বিশ্লেষণ করা যায়। আর জাকির নায়েক সে কাজটিই করছেন। সবগুলো ধর্মগুরুরাই এই কাজটি করে থাকেন। মানে, তাদের ধর্মে যা যা আছে এর সবই হচ্ছে ভাল এবং মানব জাতির জন্য বড়ই কল্যাণকর। সবকিছুই তারা ধর্ম দ্বারা বিশ্লেষণ করে আর নিজ নিজ ধর্মকে ধূয়া তুলসী পাতা মনে করে।
অথচ মানব জাতির অগ্রগতিতে ধর্ম একটি প্রধাণ অন্তরায়। খুব সহসাই এ থেকে নিস্তার নেই আমাদের।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

জেন রসি বলেছেন: ব্যাপারগুলো আমি একটু ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি। সব ধর্মেরই একটা সামাজিক এবং রাজনৈতিক ইতিহাস আছে। যেমন ধরেন যদি ইসলামের কথা বলেন তবে ইসলামের জন্মের সাথে তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থার এবং রাজনীতির একটা সম্পর্ক আছে। এটা সব প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের ক্ষেত্রেই সত্য। এখন দেখেন রাজতন্ত্রের পতন হয়েছে খুব বেশী দিন কিন্তু হয়নি। শিল্প বিপ্লবের সাথে সাথে অনেক ধ্যান ধারনা এবং জীবন যাপনের স্টাইলেও কিন্তু পরিবর্তন এসেছে। এখন যদি এমন অবস্থায় কেউ সেই পূর্বের কোন মতবাদ জাগ্রত করে তাকেই একমাত্র সত্য বলে প্রচার করে তখন দেখতে হবে সেটা করার জন্য সে কি কি করছে। সে যদি তার স্বার্থে বিজ্ঞানের অপব্যাখ্যা দেওয়া শুরু করে তবে বুঝতে হবে সে সেটা তার নিজের স্বার্থেই করছে। এখানে সে একটা মতবাদকে তার স্বার্থে ডিভাইস হিসাবে ব্যবহার করছে। তাই জাকির নায়েককে আমার ধর্মপ্রচারক মনে না হয়ে বরং ধর্ম ব্যবসায়ী বলেই মনে হয়।

২৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: হুমম সেই আদিকাল থেকেই ধর্ম একটি লাভজনক ব্যবসা যতদিন মানুষ অন্ধবিশ্বাসে বিশ্বাসী থাকবে ততদিন এ ব্যবসা চলতেই থাকবে। আর ধর্ম ব্যবসার বীজ বপনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর মাটি অত্যন্ত উর্বর।

আমার একটা বিষয় মাথায়ই ধরে না, অন্ধবিশ্বাসীরা কিভাবে চিন্তা করে যে বহু পুরোনো একটা আইনে সারা পৃথিবী চলবে!!! |-) জাকির নায়েক সারা পৃথিবীর যাবতীয় সমস্যার সমাধান আজগুবী গ্রন্থ থেকে খুঁজে বের করে। :-< অথচ ওই আজগুবী গ্রন্থের অনুসারীরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী সমস্যায় জর্জরিত,দিন দিন তরা বিশ্বাবসীর নিকট বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। যদিও তারা দাবী করে সমস্ত শ্বান্তি তাদের গ্রন্থেই লুকিয়ে আছে B:-)
----------------------------------------
অ: ট: - দিন দিন কিন্তু জেন রসি ভাইয়ের মধ্যে সহাসী ভাব ফুঁটে উঠছে B-) এটা ভাল কিন্তু বিপজ্জনক সুতরাং খেয়াল কইরা। :) আর আপনার ফেসবুক একাউন্টের কি হইল?

২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

জেন রসি বলেছেন: এইটা এমন এক জিনিস যা দিয়ে মানুষকে খুব সহজে কাবু করে ফেলা যায়। আসলে ভয়টা মানুষ অন্ধকারকে পায়। কিন্তু হঠাৎ করে আলোর দেখা পেলেও তারা তা সহজে গ্রহন করতে পারেনা। আমাদের দেশে এখন অধিকাংশ মানুষই আসলে সংশয়বাদী। কিন্তু তারা অন্ধবিশ্বাসকেও ফেলে দিতে পারছেনা।

সাহসের অভাব আমার কোন কালেই ছিলনা। তবে আমি ধর্মবিদ্বেষী না। আর বিশ্বাসকেই একমাত্র সমস্যা বলে মনে করিনা। এই বিশ্বাসের সাথে রাজনীতি আর অর্থনীতি ব্যাপারটাও খুব করে সম্পর্কিত। সেটাও কিন্তু ভেবে দেখতে হবে!

২৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪১

বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: ডারউইন থিউরী যে ভুল এটা জাকির নায়েক পর্যন্ত যেতে হবে না নিচের সামওয়্যারের ব্লগেই পাবেন
বিবর্তনবাদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের ধারণা কী??????এ থিউরী কতটুকু সঠিক??

আবার পরে আসবো যদি সময় পাই আপনি যে নিজেই ভুল এটার প্রমান নিয়ে ।

২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৩

জেন রসি বলেছেন: আপনি আমাকে একটি লিংক দিয়েছেন। ধরে নিলাম সে পোস্টের লেখার সাথে আপনি সহমত পোষণ করেন। এসব প্রশ্নের সঠিক ব্যাখ্যা বহুবার অনেকেই দিয়েছেন। হয়ত আপনি সেসব পড়েও দেখেন নাই। যদি আগ্রহ থাকে তবে বন্যা আহমেদ আপার বিবর্তনের পথ ধরে বইটি পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে সহজ ভাবে অনেক কিছু ব্যাখ্যা করা আছে।

২৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: আমি আপাদত সব ধরণের আধ্যাত্ববাদ, ঈশ্বরতত্ববাদ বা ঐশ্বরিক মতামতের বিরুদ্ধে, কোন রাখ ঢাক না রেখেই বলছি ঐশ্বরিক মতবাদের বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান। ( সবগুলো ধর্মের বিরুদ্ধে )
কোন মানুষ যদি আমাকে কান ধরে উঠ বস করতে বলে প্রয়োজন হলে আমি তা করতে পারি। কিন্তু কেউ যদি বলে তোমাকে কান ধরে উঠবস করতে আল্লাহ হুকুম দিসে তাই তোমাকে কান ধরে উঠবস করতে হবে। তাহলেই তার বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান, আমি তাকে মিথ্যাবদি সাব্যস্থ করেই ছাড়ব। B-)
সোজা কথা আমি মানুষের মতবাদ বা মানুষের তৈরী আইন কানুনে বিশ্বাসী যা সদা পরিবর্তনশীল। ( যদিও ঐশ্বরিক গ্রন্থগুলো মানুষেরই তৈরী কিন্তু আমি এর বিরুদ্ধে এই জন্য যে এগুলো ঈশ্বরের নামে প্রচার করা হয় তাই। তবে এর যে বিষয়গুলো ভাল যা বর্তমান সমাজের সাথে যায় তা মানতে আমার আপত্তি নেই)

২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৮

জেন রসি বলেছেন: যা সমাজের জন্য ভালো তাই টিকে থাকবে। যা কিছু ধ্বংসাত্মক তা মানুষ নিজের প্রোয়জনেই ধ্বংস করে ফেলবে। যেমন ধরেন এই যে আজ জঙ্গীদের যারা গুলি করে মারছে তারা কিন্তু নাস্তিক না। তারাও সেই একই ধর্মে বিশ্বাসী। কিন্তু তারাও জঙ্গিদের জিহাদি না ভেবে সন্ত্রাসী ভাবছে। রাস্ট্রের আইন দিয়ে ধর্মীয় মতবাদের নামে সন্ত্রাসের মোকাবেলা করা হচ্ছে। ধর্মীয় আইন দিয়ে কিন্তু করা হচ্ছে না। মুখে যতই ইসলামের কথা বলুক না কেন সমাধানের জন্য কিন্তু আধুনিক আইন কানুনই প্রয়োগ করা হচ্ছে। এখন কেউ যদি ব্যক্তিগত শান্তির জন্য ধর্ম পালন করে তাতে সমস্যার কিছু নাই। তবে সেটা কারো উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেই সমস্যা। আমি নাস্তিক। কিন্তু কেউ যদি আমাকে এসে বলে তাকে নামায পড়তে বাধা দেওয়া হচ্ছে তবে আমি তার নামায পড়ার অধিকারের পক্ষে দাঁড়াব। আবার কেউ যদি এসে বলে তাকে নামায পড়তে বাধ্য করা হচ্ছে তখন তার তীব্র প্রতিবাদ করব।

আপনার কথাগুলোর সাথে আমি একমত। কাল্পনিক ইশ্বরের নামে কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হলে সেটা মেনে নেওয়ার কোন যৌক্তিক কারন দেখিনা।

৩০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৩১

মহা সমন্বয় বলেছেন: হাঃ হাঃ আপনার এ কথাগুলোই আমি এখানে কমেন্টে উল্লেখ করেছি view this link
আপনার কমেন্টন্টি দেখে মনে হইল যেন আপনি আমার ওই কমেন্ট থেকে কপি করছেন :-P

আমি নাস্তিক। কিন্তু কেউ যদি আমাকে এসে বলে তাকে নামায পড়তে বাধা দেওয়া হচ্ছে তবে আমি তার নামায পড়ার অধিকারের পক্ষে দাঁড়াব। আবার কেউ যদি এসে বলে তাকে নামায পড়তে বাধ্য করা হচ্ছে তখন তার তীব্র প্রতিবাদ করব।
এই কথাটি অনেক দারুণ বলেছেন এবং আমি একমত। :)

২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা

ইহাকেই বলে আত্মার বন্ধন! :P

ধন্যবাদ মহা সমন্বয় ভাই। :)

৩১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: আপনারা যারা লেখেন , তখন সব দিগ বিবেচনা করে যদি সত্য টা তুলে আনতে পারেন , সেই ক্ষেত্রে একচোখ বন্ধ করে পড়লেও সত্য টা দেখা যায় । জাকির আল নায়েক , সম্প্রতি যে ঘটনা কে কেন্দ্র করে ওনাকে দায়ি করা হচ্ছে সেটা রাজনিতির একটা প্রোপাগান্ডা , সেটা পক্ষে বিপক্ষের সবাই বুঝেও নিজেদের মত করে তর্ক বিতর্ক করে যাচ্ছে । কিন্তু একজন লেখক কে এসবে বায়াসড না হয়ে নিজেকে প্রেসেন্ট করা উচিত। । লেখক বলে যাচ্ছেন জাকির আল নায়েক একজন ব্যবসায়ই জিনি ধর্মকে পুজি করে সাধারন মানুসের ধর্মীও দ্বিধা দূর করে এবং সেখানে কিছু ভুল তথ্য ইনপুট দিয়ে দেয় কি একটা ককটেল তৈরি করেন , যা নাকি আবার কি একধরনের সুড়সুড়ে প্রতিক্রিয়য়া তৈরি করে !
সেদিন এক বিজ্ঞান মনা বন্ধুর বাসায় আড্ডায় ছিলাম , কথায় কথায় সে বলল যে জাকির আল নায়েকের কথা , যা বলে আর কি, যাই হক আমি তখন বললাম যে আমি বা কেওই অর কোন ভুল বের করতে পারি নি এবং অন্য ধর্মের অনেক বড় ধর্মীও স্কলাররা পর্যন্ত ওনাকে দ্বিধায় ফেলতে পারে নি । তুই যেহেতু ওনাকে পছন্দ করস না , কারন টা কি , অর কোন ভুল থাকলে বল আমি জেনে নিলাম , উত্তরে ও কিছু চিন্তা করে বলল যে আমি এক্সেট মনে করতে পারছি না , দেখি নেট এ সার্চ দিয়ে তোকে জানাবো !! মুক্ত মনা আর বিজ্ঞান মনা হয়ার পলিসি কি অন্ধ বিশ্বাসের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে না, যে বিজ্ঞান/মুক্ত মনা হতে হলে এইটা মানা যাবে না ওইটা ঠিক হইলেও সাপোর্ট করা যাবে না । মানা না মানা টার সাথে সত্যের দূরত্বটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে । নংরা রাজনীতি কে সুন্দর লেখার মাধ্যমে না ফুটিয়ে বিবেক কে আগে ফুটানো উচিৎ। সত্য সবসময়ই সত্য । বানর থেকে মানুস , আর এলিয়েন বিদরা কতটা সচ্ছ ভাবে চিন্তা ,বিবেক, বিশ্বাস আর বিজ্ঞান মনের মাঝে সেতু রচনা করে , আর আই সেতু কতটা মজবুত এটা উত্তর ওনাদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিয়েও ভরসা নেই । সত্য চিন্তা থেকে কষ্ট হলেও মেনে নেয়া আর সেখান থেকে জন্ম নেয়া লেখা যা ধরম অধর্ম থেকে প্রভাব মুক্ত হয়ে সত্যটা সন্ধান করা , ভুল হলেও মেনে নিয়ে সেটা ঠিক করে নেয়াটাই তো মুক্তমনানিতি । নাকি ভুল বললাম ?

৩২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: আপনারা যারা লেখেন , তখন সব দিগ বিবেচনা করে যদি সত্য টা তুলে আনতে পারেন , সেই ক্ষেত্রে একচোখ বন্ধ করে পড়লেও সত্য টা দেখা যায় । জাকির আল নায়েক , সম্প্রতি যে ঘটনা কে কেন্দ্র করে ওনাকে দায়ি করা হচ্ছে সেটা রাজনিতির একটা প্রোপাগান্ডা , সেটা পক্ষে বিপক্ষের সবাই বুঝেও নিজেদের মত করে তর্ক বিতর্ক করে যাচ্ছে । কিন্তু একজন লেখক কে এসবে বায়াসড না হয়ে নিজেকে প্রেসেন্ট করা উচিত। । লেখক বলে যাচ্ছেন জাকির আল নায়েক একজন ব্যবসায়ই জিনি ধর্মকে পুজি করে সাধারন মানুসের ধর্মীও দ্বিধা দূর করে এবং সেখানে কিছু ভুল তথ্য ইনপুট দিয়ে দেয় কি একটা ককটেল তৈরি করেন , যা নাকি আবার কি একধরনের সুড়সুড়ে প্রতিক্রিয়য়া তৈরি করে !
সেদিন এক বিজ্ঞান মনা বন্ধুর বাসায় আড্ডায় ছিলাম , কথায় কথায় সে বলল যে জাকির আল নায়েকের কথা , যা বলে আর কি, যাই হক আমি তখন বললাম যে আমি বা কেওই অর কোন ভুল বের করতে পারি নি এবং অন্য ধর্মের অনেক বড় ধর্মীও স্কলাররা পর্যন্ত ওনাকে দ্বিধায় ফেলতে পারে নি । তুই যেহেতু ওনাকে পছন্দ করস না , কারন টা কি , অর কোন ভুল থাকলে বল আমি জেনে নিলাম , উত্তরে ও কিছু চিন্তা করে বলল যে আমি এক্সেট মনে করতে পারছি না , দেখি নেট এ সার্চ দিয়ে তোকে জানাবো !! মুক্ত মনা আর বিজ্ঞান মনা হয়ার পলিসি কি অন্ধ বিশ্বাসের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে না, যে বিজ্ঞান/মুক্ত মনা হতে হলে এইটা মানা যাবে না ওইটা ঠিক হইলেও সাপোর্ট করা যাবে না । মানা না মানা টার সাথে সত্যের দূরত্বটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে । নংরা রাজনীতি কে সুন্দর লেখার মাধ্যমে না ফুটিয়ে বিবেক কে আগে ফুটানো উচিৎ। সত্য সবসময়ই সত্য । বানর থেকে মানুস , আর এলিয়েন বিদরা কতটা সচ্ছ ভাবে চিন্তা ,বিবেক, বিশ্বাস আর বিজ্ঞান মনের মাঝে সেতু রচনা করে , আর আই সেতু কতটা মজবুত এটা উত্তর ওনাদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিয়েও ভরসা নেই । সত্য চিন্তা থেকে কষ্ট হলেও মেনে নেয়া আর সেখান থেকে জন্ম নেয়া লেখা যা ধরম অধর্ম থেকে প্রভাব মুক্ত হয়ে সত্যটা সন্ধান করা , ভুল হলেও মেনে নিয়ে সেটা ঠিক করে নেয়াটাই তো মুক্তমনানিতি । নাকি ভুল বললাম ?

৩৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: আপনারা যারা লেখেন , তখন সব দিগ বিবেচনা করে যদি সত্য টা তুলে আনতে পারেন , সেই ক্ষেত্রে একচোখ বন্ধ করে পড়লেও সত্য টা দেখা যায় । জাকির আল নায়েক , সম্প্রতি যে ঘটনা কে কেন্দ্র করে ওনাকে দায়ি করা হচ্ছে সেটা রাজনিতির একটা প্রোপাগান্ডা , সেটা পক্ষে বিপক্ষের সবাই বুঝেও নিজেদের মত করে তর্ক বিতর্ক করে যাচ্ছে । কিন্তু একজন লেখক কে এসবে বায়াসড না হয়ে নিজেকে প্রেসেন্ট করা উচিত। । লেখক বলে যাচ্ছেন জাকির আল নায়েক একজন ব্যবসায়ই জিনি ধর্মকে পুজি করে সাধারন মানুসের ধর্মীও দ্বিধা দূর করে এবং সেখানে কিছু ভুল তথ্য ইনপুট দিয়ে দেয় কি একটা ককটেল তৈরি করেন , যা নাকি আবার কি একধরনের সুড়সুড়ে প্রতিক্রিয়য়া তৈরি করে !
সেদিন এক বিজ্ঞান মনা বন্ধুর বাসায় আড্ডায় ছিলাম , কথায় কথায় সে বলল যে জাকির আল নায়েকের কথা , যা বলে আর কি, যাই হক আমি তখন বললাম যে আমি বা কেওই অর কোন ভুল বের করতে পারি নি এবং অন্য ধর্মের অনেক বড় ধর্মীও স্কলাররা পর্যন্ত ওনাকে দ্বিধায় ফেলতে পারে নি । তুই যেহেতু ওনাকে পছন্দ করস না , কারন টা কি , অর কোন ভুল থাকলে বল আমি জেনে নিলাম , উত্তরে ও কিছু চিন্তা করে বলল যে আমি এক্সেট মনে করতে পারছি না , দেখি নেট এ সার্চ দিয়ে তোকে জানাবো !! মুক্ত মনা আর বিজ্ঞান মনা হয়ার পলিসি কি অন্ধ বিশ্বাসের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে না, যে বিজ্ঞান/মুক্ত মনা হতে হলে এইটা মানা যাবে না ওইটা ঠিক হইলেও সাপোর্ট করা যাবে না । মানা না মানা টার সাথে সত্যের দূরত্বটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে । নংরা রাজনীতি কে সুন্দর লেখার মাধ্যমে না ফুটিয়ে বিবেক কে আগে ফুটানো উচিৎ। সত্য সবসময়ই সত্য । বানর থেকে মানুস , আর এলিয়েন বিদরা কতটা সচ্ছ ভাবে চিন্তা ,বিবেক, বিশ্বাস আর বিজ্ঞান মনের মাঝে সেতু রচনা করে , আর আই সেতু কতটা মজবুত এটা উত্তর ওনাদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিয়েও ভরসা নেই । সত্য চিন্তা থেকে কষ্ট হলেও মেনে নেয়া আর সেখান থেকে জন্ম নেয়া লেখা যা ধরম অধর্ম থেকে প্রভাব মুক্ত হয়ে সত্যটা সন্ধান করা , ভুল হলেও মেনে নিয়ে সেটা ঠিক করে নেয়াটাই তো মুক্তমনানিতি । নাকি ভুল বললাম ?

৩৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: আপনারা যারা লেখেন , তখন সব দিগ বিবেচনা করে যদি সত্য টা তুলে আনতে পারেন , সেই ক্ষেত্রে একচোখ বন্ধ করে পড়লেও সত্য টা দেখা যায় । জাকির আল নায়েক , সম্প্রতি যে ঘটনা কে কেন্দ্র করে ওনাকে দায়ি করা হচ্ছে সেটা রাজনিতির একটা প্রোপাগান্ডা , সেটা পক্ষে বিপক্ষের সবাই বুঝেও নিজেদের মত করে তর্ক বিতর্ক করে যাচ্ছে । কিন্তু একজন লেখক কে এসবে বায়াসড না হয়ে নিজেকে প্রেসেন্ট করা উচিত। । লেখক বলে যাচ্ছেন জাকির আল নায়েক একজন ব্যবসায়ই জিনি ধর্মকে পুজি করে সাধারন মানুসের ধর্মীও দ্বিধা দূর করে এবং সেখানে কিছু ভুল তথ্য ইনপুট দিয়ে দেয় কি একটা ককটেল তৈরি করেন , যা নাকি আবার কি একধরনের সুড়সুড়ে প্রতিক্রিয়য়া তৈরি করে !
সেদিন এক বিজ্ঞান মনা বন্ধুর বাসায় আড্ডায় ছিলাম , কথায় কথায় সে বলল যে জাকির আল নায়েকের কথা , যা বলে আর কি, যাই হক আমি তখন বললাম যে আমি বা কেওই অর কোন ভুল বের করতে পারি নি এবং অন্য ধর্মের অনেক বড় ধর্মীও স্কলাররা পর্যন্ত ওনাকে দ্বিধায় ফেলতে পারে নি । তুই যেহেতু ওনাকে পছন্দ করস না , কারন টা কি , অর কোন ভুল থাকলে বল আমি জেনে নিলাম , উত্তরে ও কিছু চিন্তা করে বলল যে আমি এক্সেট মনে করতে পারছি না , দেখি নেট এ সার্চ দিয়ে তোকে জানাবো !! মুক্ত মনা আর বিজ্ঞান মনা হয়ার পলিসি কি অন্ধ বিশ্বাসের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে না, যে বিজ্ঞান/মুক্ত মনা হতে হলে এইটা মানা যাবে না ওইটা ঠিক হইলেও সাপোর্ট করা যাবে না । মানা না মানা টার সাথে সত্যের দূরত্বটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে । নংরা রাজনীতি কে সুন্দর লেখার মাধ্যমে না ফুটিয়ে বিবেক কে আগে ফুটানো উচিৎ। সত্য সবসময়ই সত্য । বানর থেকে মানুস , আর এলিয়েন বিদরা কতটা সচ্ছ ভাবে চিন্তা ,বিবেক, বিশ্বাস আর বিজ্ঞান মনের মাঝে সেতু রচনা করে , আর আই সেতু কতটা মজবুত এটা উত্তর ওনাদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিয়েও ভরসা নেই । সত্য চিন্তা থেকে কষ্ট হলেও মেনে নেয়া আর সেখান থেকে জন্ম নেয়া লেখা যা ধরম অধর্ম থেকে প্রভাব মুক্ত হয়ে সত্যটা সন্ধান করা , ভুল হলেও মেনে নিয়ে সেটা ঠিক করে নেয়াটাই তো মুক্তমনানিতি । নাকি ভুল বললাম ?

৩৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: আপনারা যারা লেখেন , তখন সব দিগ বিবেচনা করে যদি সত্য টা তুলে আনতে পারেন , সেই ক্ষেত্রে একচোখ বন্ধ করে পড়লেও সত্য টা দেখা যায় । জাকির আল নায়েক , সম্প্রতি যে ঘটনা কে কেন্দ্র করে ওনাকে দায়ি করা হচ্ছে সেটা রাজনিতির একটা প্রোপাগান্ডা , সেটা পক্ষে বিপক্ষের সবাই বুঝেও নিজেদের মত করে তর্ক বিতর্ক করে যাচ্ছে । কিন্তু একজন লেখক কে এসবে বায়াসড না হয়ে নিজেকে প্রেসেন্ট করা উচিত। । লেখক বলে যাচ্ছেন জাকির আল নায়েক একজন ব্যবসায়ই জিনি ধর্মকে পুজি করে সাধারন মানুসের ধর্মীও দ্বিধা দূর করে এবং সেখানে কিছু ভুল তথ্য ইনপুট দিয়ে দেয় কি একটা ককটেল তৈরি করেন , যা নাকি আবার কি একধরনের সুড়সুড়ে প্রতিক্রিয়য়া তৈরি করে !
সেদিন এক বিজ্ঞান মনা বন্ধুর বাসায় আড্ডায় ছিলাম , কথায় কথায় সে বলল যে জাকির আল নায়েকের কথা , যা বলে আর কি, যাই হক আমি তখন বললাম যে আমি বা কেওই অর কোন ভুল বের করতে পারি নি এবং অন্য ধর্মের অনেক বড় ধর্মীও স্কলাররা পর্যন্ত ওনাকে দ্বিধায় ফেলতে পারে নি । তুই যেহেতু ওনাকে পছন্দ করস না , কারন টা কি , অর কোন ভুল থাকলে বল আমি জেনে নিলাম , উত্তরে ও কিছু চিন্তা করে বলল যে আমি এক্সেট মনে করতে পারছি না , দেখি নেট এ সার্চ দিয়ে তোকে জানাবো !! মুক্ত মনা আর বিজ্ঞান মনা হয়ার পলিসি কি অন্ধ বিশ্বাসের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে না, যে বিজ্ঞান/মুক্ত মনা হতে হলে এইটা মানা যাবে না ওইটা ঠিক হইলেও সাপোর্ট করা যাবে না । মানা না মানা টার সাথে সত্যের দূরত্বটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে । নংরা রাজনীতি কে সুন্দর লেখার মাধ্যমে না ফুটিয়ে বিবেক কে আগে ফুটানো উচিৎ। সত্য সবসময়ই সত্য । বানর থেকে মানুস , আর এলিয়েন বিদরা কতটা সচ্ছ ভাবে চিন্তা ,বিবেক, বিশ্বাস আর বিজ্ঞান মনের মাঝে সেতু রচনা করে , আর আই সেতু কতটা মজবুত এটা উত্তর ওনাদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিয়েও ভরসা নেই । সত্য চিন্তা থেকে কষ্ট হলেও মেনে নেয়া আর সেখান থেকে জন্ম নেয়া লেখা যা ধরম অধর্ম থেকে প্রভাব মুক্ত হয়ে সত্যটা সন্ধান করা , ভুল হলেও মেনে নিয়ে সেটা ঠিক করে নেয়াটাই তো মুক্তমনানিতি । নাকি ভুল বললাম ?

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৯

জেন রসি বলেছেন: আপনার কমেন্টে পক্ষপাতদুষ্ট আবেগ আছে। কাউন্টার লজিক খুব একটা নাই। তাই তর্ক করার মত কারনও নাই। :)

৩৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

মেরাজ চৌধুরী বলেছেন: হুম্..। বেপারাটা তাহলে পক্ষপাতদুষ্ট আবেগ বনাম কাওন্টার লজিক !! আমি একটা লজিক দেব তারপর আপনি কাওন্টার দিবেন তারপর আমি কাওন্টার দেব .।.।.।.।.।। সত্য টা সত্যই থাকবে , এটা রেয়েলাইজেসন এর ব্যপার , এখানে আসলেও তর্কের কিছু নাই ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১৫

জেন রসি বলেছেন: উপলব্ধি দুভাবে হতে পারে। আবেগ থেকেও হতে পারে, আবার যৌক্তিক কারনেও হতে পারে।

৩৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

এম এ মুক্তাদির বলেছেন:

৩৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

এম এ মুক্তাদির বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.