নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

Thank You For Smoking: মুভি রিভিউ এবং প্রাসঙ্গিক কিছু ভাবনা।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭




ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। ধূমপান হৃদরোগের কারন। এসব লেখা আমরা বিড়ি সিগারেটের প্যাকেটে দেখতে পাই। তারপরও আমরা অনেকেই বিষপানকে সুখটান ভেবে একধরনের আত্মতৃপ্তি পাই। জেনেশুনে বিষ পান করা খুব সহজ ব্যাপার না! তবুও ধূমপায়ীরা খুব উৎসাহের সাথেই প্রতিনিয়ত বিষপান করেই যাচ্ছে। আসলে তাদের ইচ্ছাশক্তির বলেই তারা ধূমপান করছে ব্যাপারটা এমনও না। তাদেরকে খুব কৌশলে একটা অভ্যাসের দাস বানিয়ে ফেলা হয়েছে। কারা বানাচ্ছে? কেন বানাচ্ছে? আমরা সবাই জানি ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। সবাই জানার পরও টোব্যাকো বিজনেস কিভাবে টিকে আছে? এসব সিরিয়াস প্রশ্নের উত্তর যদি রিলাক্সড মুডে জানতে চান তবে সময় করে Thank You For Smoking মুভিটা দেখে ফেলতে পারেন।

Christopher Buckley এর উপন্যাস Thank You For Smoking অবলম্বনে এই মুভি বানানো হয়। সাধারনত ভালো উপন্যাস অবলম্বনে যেসব মুভি বানানো হয় সেসব মুভির স্টোরি এবং থিম বেশ গভির হয়। তবে এ মুভির পরিচালক এবং পাত্র পাত্রীদের পারফরমেন্স কেমন হয়েছে সেসব নিয়ে আলোচনা করা এই পোস্টের উদ্দেশ্য না। যেহেতু মুভিটা দেখে ভালো লেগেছে তাই এই মুভির সাথে জড়িত সবার টিম ওয়ার্ক ভালো হয়েছে সেটা বলা যায়।

মুভির স্টোরি এবং থিমটাই আমার আলোচ্য বিষয়। বিগ টোব্যাকোর প্রধান স্পোকসম্যান নিক নেইলরকে(Nick Naylor) কেন্দ্র করেই মুভির কাহিনী আবর্তিত হতে থাকে। নিক একজন বিখ্যাত লবিস্ট। সে একই সাথে টোব্যাকো লবি(tobacco lobby) একাডেমী অব টোব্যাকো স্টাডিজের(Academy of Tobacco studies) ভাইস প্রেসিডেন্ট। এই একাডেমী ফুসফুসের ক্যান্সারের সাথে স্মোকিং এর সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করে। তাদের গবেষণার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে এটা প্রমান করা যে, ফুসফুসের ক্যান্সারের সাথে আসলে স্মোকিং এর কোন সম্পর্ক নেই। এই গবেষণার সব খরচ বহন করে টোব্যাকো কোম্পানিগুলো। তাদের স্পোকসম্যান এবং লবিস্ট নিক নেইলরের কাজ হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগের যৌক্তিক জবাব দেওয়া। তার প্রধান গুন হচ্ছে সে যুক্তি দিয়ে তাৎক্ষনিক ভাবে দিনকে রাত এবং রাতকে দিন বানিয়ে ফেলতে পারে। যেমন মুভির শুরুতেই দেখা যায় নিক একটা টকশোতে ধূমপানবিরোধী কয়েকটি সংঘটনের প্রধানদের সাথে তর্কে লিপ্ত হয়। সেখানে ১৫ বছর বয়সি একজন শিশু থাকে। ধূমপানের কারনে যার ক্যান্সার হয়। নিক সেখানে বলে যে, তারা কখনোই চায়না যে একজন ধূমপায়ী মারা যাক। কারন একজন ধূমপায়ীর মৃত্যু মানে তাদের একজন কাস্টোমার কমে যাওয়া। তাদের একজন কাস্টোমার কমে যাবে এটা তারা কোনভাবেই চায়না। বরং তারা চায় সে বেঁচে থাকুক এবং ধূমপান অব্যাহত রাখুক। সে উল্টা ধূমপান বিরোধী সংঘটন গুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলে যে, তারাই নাকি চায় যে মানুষ ধূমপান করে মারা যাক। তাহলে সেটা উদাহরণ হিসাবে দেখিয়ে তারা ধূমপান বিরোধী ফান্ড কালেক্ট করতে পারবে! বেশ কার্যকর যুক্তি! স্মোকাররা এমনিতেই ধূমপানে আসক্ত। তারা ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে শুনলেও সেটা এড়িয়ে যেতে চান। বরং যদি এমন কিছু শুনে যে ধূমপান খুব একটা ক্ষতিকর না তবে সেটা খুব বিশ্বাস করেই লুফে নেয়। প্রবল আসক্তির কারনে তাদের অবচেতন মন এবং চেতন মনে চলতে থাকে নিজেকেই প্রতারিত করার খেলা। আর এই খেলাকেই বিভিন্ন ভাবে ইউটিলাইজ করে লবিস্টরা।

এভাবেই টোব্যাকো কোম্পানিগুলোর সাথে ধূমপান বিরোধী এবং পরিবেশবাদী সংঘটনগুলোর সংঘর্ষ চলতেই থাকে। চলতে থাকে পলিসি এবং পাল্টা পলিসির খেলা। মুভির কাহিনী বলে দেবনা। তবে মুভির আরো কিছু ইন্টারেস্টিং ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করা যায়। যেমন সিনেমায় সিগারেটের ব্যাবহার করা। মুভির কোন একটা সিনে জনপ্রিয় নায়কের হাতে যদি সিগারেট ধরিয়ে দেওয়া যায় তবে সেটা অনেককেই খুব সহজে প্রভাবিত করবে। মার্কেটিং এর এই সহজ কৌশলটা সব বড় কোম্পানিগুলোই কাজে লাগায়। টোব্যাকো কোম্পানিগুলোর জন্য এটা খুব মোক্ষম একটা মার্কেটিং পলিসি। তাই নিককে দেখা যায় হলিউডের মুভিতে কিভাবে স্মোকিং এর দৃশ্য রাখা যায় সেটা নিয়ে লবিং করতে। যেমন ধরা যাক ফেলুদা যখন স্মোক করে কিংবা হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয় চরিত্র হিমু কিংবা মিসির আলি যখন পরম তৃপ্তিতে সিগারেটে টান দেয় তখন আমাদের অবচেতন মনে তা খুব তীব্র ভাবেই প্রভাব ফেলে। আমাদের মনে হতে থাকে ধূমপান ব্যাপারটা খুব আনন্দদায়ক কিছু। সত্যজিৎ রায় কিংবা হুমায়ুন আহমেদের মত এমন শক্তিশালী লেখকরা টোব্যাকো কোম্পানির লবিস্টদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এসব লেখেন নাই। কিন্তু এসব লবিস্টরা সবসময় এসব শক্তিমান মানুষদের প্রতিভাকে নিজেদের মার্কেটিং পলিসি হিসাবে কাজে লাগায়। কেউ কেউ আবার এদের টাকা খেয়ে নিজেদের প্রতিভাও এদের কাছে বিক্রি করে দেয়।

নিক, ফায়ারম্যান লবিস্ট ববি এবং অ্যালকোহল লবিস্ট পলি সপ্তাহে একদিন গল্প করার জন্য মিলিত হয়। তারা মজা করে নিজেদের বলে মার্চেন্টস অব ডেথ। তাদের কনভারসেশন শুনলে বুঝা যায় কি এক ভয়াবহ খেলায় তারা নিমজ্জিত। মজার ভঙ্গিতে বলা তাদের কথাগুলো শুনে আমার মনে হচ্ছিল আসলেই আমরা এসব ক্ষতিকর বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর খেলার পুতুল ছাড়া আর কিছুই না!

Thank You For Smoking মুভির থিমটা গুরুগম্ভীর হলেও সংলাপগুলো বেশ মজার। পুরো মুভি জুড়েই আছে মজার সব স্যাটায়ার। একই সাথে মজা এবং ভাবনার খোরাক দুটোই পেয়েছি এই মুভি দেখে।


প্রাসঙ্গিক কিছু ভাবনা


খুব গভির ভাবে যদি আমাদের যাপিত জীবন সম্পর্কে ভেবে দেখি, তবে দেখব এমন অনেক কিছুই আমরা করি যা আসলে নিজেদের প্রতারিত করার মতই ব্যাপার। যেমন ধরা যাক ধূমপান। আমরা ধূমপান করে নিজেদের ক্ষতি করছি, পরিবেশের ক্ষতি করছি। কিন্তু লাভ হচ্ছে টোব্যাকো কোম্পানিগুলোর। আমাদের ক্ষতিকর অভ্যাস তাদের মুনাফার প্রধান উৎস। তারা নিজেদের স্বার্থেই বিভিন্নভাবে আমাদের এই ক্ষতিকর অভ্যাস তৈরিতে প্রভাবিত করে আসছে। সুকৌশলে আমাদের মধ্যে জন্ম দিচ্ছে ভ্রান্ত ধারনার।

এমন ক্ষতিকর অনেক কিছুর উদাহরনই দেওয়া যায়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দেশের দুটো আলোচ্য বিষয় হচ্ছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং জঙ্গিবাদ। এসব গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও আমরা দেশী বিদেশী লবিস্টদের দ্বারা বিভ্রান্ত হচ্ছি। অনেকেই রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে ভাষণে অনেক অযৌক্তিক কথা বলেছেন। এসব কথা আমরা আগেও শুনেছি। কিন্তু এসব উদাহরন প্রথমে ভারতীয় কোম্পানির নুন খাওয়া লবিস্টরা দিত। এখন এদেশের মন্ত্রী এবং সাংবাদিকরাও প্রকাশ্যে বলছে। তারা হয় নিজেরাও সেই ভারতীয় কোম্পানির নুন খেয়েছেন নাহয় তাদের লবিস্টদের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছেন। অনেকটা বিভ্রান্ত হয়ে ধূমপান করে নিজের ক্ষতি করার মত ব্যাপার। লবিস্টদের উদ্দেশ্য ভিন্ন হতে পারে। কিন্তু সেই একই কায়দায় তারা মুনাফা লাভ করতে চায়। পরিবেশ কিংবা মানুষ তাদের কনসার্ন না। মুনাফার জন্য মানুষ কিংবা পরিবেশের ক্ষতি তারা করেই চলবে।

ধর্মও খুব জমজমাট একটা ব্যবসা এখন। অনেকেই নিজেদের ছেলে মেয়েদের দেশের বাইরে নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পাঠান। তারাই আবার এদেশের মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার পক্ষে লবিং করেন। আসলে তারা মানুষকে অশিক্ষিত করে রেখে নিজেদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চায়। এরাই আবার বিভিন্ন ভাবে জঙ্গিবাদকে মদদ দিয়ে যাচ্ছে। ধর্মীয় মূল্যবোধ নিয়ে তাদের যদি এতই ভাবনা থাকত তবে তারা নিজেরাই সব রকমের মূল্যবোধের বারোটা বাজানোর জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাইত। তবে তারপরও তাদের কথা শুনে তাদের দলের সমর্থকরা বাহবা দেয়। তাদের কমিটমেন্ট নিয়ে সমর্থকরা প্রশ্ন করেনা। আবার অন্যদিকে আরেক দলের সমর্থকরা বিদ্যুৎকেন্দ্রের পক্ষ নিয়ে কথা বলে। তারা ধরেই নিয়েছে তাদের নেতানেত্রীরা যাই বলবে তাই ঠিক। সেটাই চোখ বুঝে মেনে নিতে হবে। কোন প্রশ্ন করা যাবেনা। এটাকেই বোধ হয় মগজ ধোলাই বলে। হীরক রাজা ব্যর্থ হলেও আমাদের দেশের ক্ষমতাবান রাজনীতিবিদরা সফল হয়েছেন বলেই মনে হচ্ছে।

যাইহোক, মুভির কাহিনীর সাথে প্রাসঙ্গিক মনে হওয়ায় এসব কথাও বলে ফেললাম। আসল কথা হচ্ছে আমরা এমন অনেক কিছুই করি যেখানে আমাদের যুক্তিবোধ নিয়ন্ত্রিত হয় অন্য কারো দ্বারা। সেটা হতে পারে কোন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কিংবা রাজনৈতিক দল দ্বারা। হতে পারে কোন ধর্মীয় মতবাদ বা ধর্ম প্রচারকের আদর্শ দ্বারা। কিন্তু আমাদের নিজেদের মধ্যেও বিচার বিশ্লেষণের একটা ক্ষমতা আছে। এই আধুনিক বিশ্বে সেটার যথেষ্ট সুযোগও রয়েছে। যেমন কোন স্মার্ট ছেলে যদি এসে বলে স্মোকিং কুল, তবেই সেটা কুল হয়ে যায়না। তার ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে আমরা খুব সহজেই জেনে ফেলতে পারি। তেমন ভাবেই কোন রাজনীতিবিদ কিছু বললেই সেটাই ঠিক হয়ে গেল এমন ভাবার কোন কারন নাই। ঠিক বেঠিক ভাবার আগে যৌক্তিক ভাবে বিচার বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে। ধর্মীয় মতবাদ যারা প্রচার করছে তাদের কথাও বিশ্বাস করে ফেলা ঠিকনা। যাচাই বাছাই ছাড়া বিশ্বাস করেই অনেকে আজ জঙ্গিতে পরিনত হচ্ছে।

পরিশেষে


যেসব টোব্যাকো কোম্পানি আপনাদের জীবন নিয়ে খেলছে তাদের বিরুদ্ধে আর কিছু করতে না পারলেও একটা লড়াই চালিয়ে যেতে পারেন। সেটা হচ্ছে ধূমপান ত্যাগ করার লড়াই। আমি লড়াইটা চালিয়ে যাচ্ছি। এখন পর্যন্ত সফল। আমি নিজেও ধোয়া তুলসি পাতা না। ক্ষতিকর অনেক কিছু দ্বারা আমিও প্রভাবিত। কিন্তু টোব্যাকো কোম্পানিগুলোকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর লড়াইটা আমি বেশ উপভোগ করছি। চার মাসের মত হলো। রেস্ট অব দ্যা লাইফ এই লড়াই চলবে।

Thank You For Reading This Post. ;)



মন্তব্য ৯২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৯২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: সিগারেট যে ছাইড়া দিমু এইটা ভাবতেই ৩/৪টা সিগারেট লাগে!!
সুন্দর পোষ্ট। আশা করি অনেকে লড়াইটা উপভোগ করতে অগ্রসর হবেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা.......এই স্টেজে আমিও ছিলাম। রাতে ঘোষনা দিয়ে সকালেই চায়ের সাথে শুরু করে দিতাম। ;) বাট চেষ্টা চালিয়ে গেলে সাফল্য আসবেই। :)

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: টোব্যাকো কোম্পানি ব্যবসা করার জন্য পাবলিকের প্রাণঘাতি কার্যক্রম নিতে দ্বিধাবোধ করে না কারণ তাদের কাছে অর্থটাই হলো পরম পূজনীয়!
তাদের বিরুদ্ধে কিছু করারও সুযোগ সীমিত আসলে। ভোক্তা ও সুবিধাভোগি শ্রেণি এইসকল ক্ষতিকর পণ্যের পক্ষে নিজেদের অবস্থান ঠিকই তৈরি করে নেবে। এদের সাথে খেলতে হবে বুদ্ধিবৃত্তি অবলম্বন করেই। হাঃ হাঃ

আপনার মুভি রিভিউয়ে মুভি নিয়ে কথা কম এটা সঠিক কাজ হয়নি! :P কিছু হালকা পাতলা এট্রেকটিভ সিনের কথা ( ;) ) আনলে এমন কোন ক্ষতি হতো না। :-B

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৪

জেন রসি বলেছেন: এদের সাথে লড়াইয়ের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে নো মোর স্মোকিং। ;) মুভির প্রাসঙ্গিক কিছু ব্যাপার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পূর্ন স্বাদ পাওয়ার জন্য মুভিটা দেখে ফেলুন। :)

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

পবন সরকার বলেছেন: ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। ধূমপান হৃদরোগের কারন। এসব লেখা আমরা বিড়ি সিগারেটের প্যাকেটে দেখতে পাই। তারপরও আমরা অনেকেই বিষপানকে সুখটান ভেবে একধরনের আত্মতৃপ্তি পাই।

আত্মতৃপ্তির কারণেই তো আত্মঘাতি মরণ ডেকে আনি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪

জেন রসি বলেছেন: এই আত্মতৃপ্তিটা আসলে এক ধরনের বিভ্রান্তি। অনেকটা আত্মপ্রতারনার মত। ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অল দ্যা বেস্ট ফর লড়াই ;)
আমার বাসায় ও আমি সব সময় শুভ কামনা দিয়ে থাকি, বছরে মিনিমাম দুইবার।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা....... ধন্যবাদ আপু। এই লড়াইয়ের সবচেয়ে টাফ সময় হচ্ছে প্রথম এক মাস। তারপর খুব একটা ঝামেলা হয়না। :)

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি তিন চার বার ধুমপান ছেড়েছি। কোন অসুবিধা হয়নি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৪

জেন রসি বলেছেন:
একেবারেই ছেড়ে সফল হোন এই শুভকামনা করছি। :)



৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ছাড়তে হবে ভাই।
তবে কিনা ছাড়তে ছাড়তেই না.....
যাগ গে, সুন্দর লিখেছেন। মুভি দেখার টাইম আপাতত নেই। রিভিউ(লেখাটাকে রিভিউ ট্যাগ না দিলেও পারতেন। এটাকে প্রবন্ধ হিসেবেও চালিয়ে দেয়া যায়। বলছি না, রিভিউ প্রবন্ধ নয়) পড়েই দেখার স্বাদ মেটাচ্ছি

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

জেন রসি বলেছেন: ছেড়ে দিন। এখনই পারফেক্ট সময়। যত দিন যাবে ততই আসক্ত হয়ে যাবেন। হার্ট বিট বড়ানোর আরো অনেক উপায় আছে। দৌড়ান,সাঁতার কাটুন :)

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: তাদের স্পোকসম্যান এবং লবিস্ট নিক নেইলরের কাজ হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগের যৌক্তিক জবাব দেওয়া। তার প্রধান গুন হচ্ছে সে যুক্তি দিয়ে তাৎক্ষনিক ভাবে দিনকে রাত এবং রাতকে দিন বানিয়ে ফেলতে পারে।


আমিও পারি!!!!!!!!!!!!!!

দিনকে রাত, রাতকে দিন, আলোকে অন্ধকার, অন্ধকারকে আলো,ধুমপানকে কেকপান, কেকপানকে কোকপান!!!!! আমিও এই চাকরী নিতে চাই!!!!:)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

জেন রসি বলেছেন: আপনি পারবেন না। লবিস্ট হতে হলে আবেগহীন হতে হয়। আপনার মধ্যে আবেগ ব্যাপারটা খুব তীব্র ভাবেই আছে। ;) তাই এই কাজ আপনাকে দেওয়া যাবেনা। :P

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

শায়মা বলেছেন: ঐ কে বলছে পারবোনা!!!!!!!!!!!! X((


দেখো আমি কি সুন্দর কালারফুল কেক বানাইসি!!!!!!!!



তুমি পারবা!!!!!!!! :) :) :)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৬

জেন রসি বলেছেন: দেখেই খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা করছে। আমি কেক বানাতে পারবনা। তবে কেক নিয়ে লবিং করতে পারি। ;)

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংক ইউ ফর পোস্টিং!

এই টাইপ মুভি খুবৈ ভালা পাই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৪

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই। মুভিটা আমার কাছে চমৎকার লেগেছে। সময় করে দেখে ফেলুন।

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তা সত্যি প্রথম এক মাস ই গুরুত্বপূর্ণ ,তবে আমার অভিজ্ঞতা বলে ধীরে ধীরে শূন্যের কোঠায় আনলে সাফল্য পাওয়া সহজ ।

ভালোলাগা মুভি রিভিউ তে এদের পলিসি গুলো এমনই হয়ে থাকে ব্রিটিশ এমেরিকান টোব্যাকো তে জব ইন্টারভিউ র সময় আমার এক বন্ধু প্রশ্ন করেছিল আপনি নিজে ধূমপান করেন না ,তাহলে সেল কিভাবে করবেন ?
উত্তরে বন্ধু বলেছিল " সবাই স্মোক করে মরে গেলে বিজনেস চলবে কিভাবে " এই জন্য আমি করি না :P

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

জেন রসি বলেছেন: ধূমপান অনেকটাই মানসিক আসক্তি। তাই হঠাৎ করে ছেড়ে দিলেও তেমন কোন শারীরিক সমস্যা হয়না। তবে কিছু শারিরীক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। সেসব ওভারকাম করতে পারলেই নেশা কাটিয়ে ফেলা যায়। এক দুমাস পর শারিরীক প্রতিক্রিয়াও আর থাকেনা তেমন। আসলে পুরোটাই অনেকটা মেন্টাল গেমের মত।



১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭

িবষন্নতা বলেছেন: খোঁজাখুঁজির টাইম নাই, মুভির লিংক দেন।
আর আমি কিন্তু এই বাল ছাল খাই না।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৩

জেন রসি বলেছেন: আমি সার্ভারে পেয়েছিলাম। যাইহোক আপনি এসবের মধ্যে নেই যেনে আনন্দিত হলাম। আমিও এখন আপনার দলে।



১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: তার আগে একটা বিড়ি ধরিয়ে লই তারপর পড়া শুরু করতেছি। :`>

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

জেন রসি বলেছেন: এই মুভি দেখার সময় আমিও টানছিলাম কয়েকটা। ;) বাট তার কিছু দিনের মধ্যেই ছেড়ে দেই। :)



১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেকদিন পর এত চমৎকার একটা পোস্ট পড়লাম।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ কাভা ভাই। :)



১৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৫

মারুফ তারেক বলেছেন: সিগারেট খাওয়ার সময়ই যেন এই পোষ্টটা চোখে পড়ল !!
:)
আমি মাঝে মাঝে সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেই। কিন্তু...

ভালো লিখেছেন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

জেন রসি বলেছেন: কথায় আছে, একবার না পারিলে দেখ শতবার। চেষ্টা চালিয়ে যান। একদিন অবশ্যই সফল হবেন।

ধন্যবাদ আপনাকে। :)



১৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

তানভীর_ বলেছেন: ভালো লাগলো

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

জেন রসি বলেছেন:

ধন্যবাদ আপনাকে। :)



১৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

মহা সমন্বয় বলেছেন: সিগারেট যে ছাইড়া দিমু এইটা ভাবতেই ৩/৪টা সিগারেট লাগে!! :-P
আমিও অনেকদিন ধরে সিগারেট নিয়ে গবেষণায় মত্ত। আশা করি অতি শিঘ্রই এটাকে ছেড়ে দিতে পারব। :)
গবেষণা করে এখন পর্যন্ত যা বুঝতে পারলাম তা হলো,
পুরোটাই একটা মেন্টাল গেম ছাড়া আর কিচ্ছু না। একজন ধুমপায়ীর দেহ এক দিনে নিকোটিনের অভাব বোধ করে সর্বোচ্চো তিনটি সিগারেটের কিন্তু আমরা খাই অনেকগুলো। তিনটির অতিরিক্ত যে সিগারেটগুলো খাই তা পুরোটাই মনের টানে। শরীরের টানে এক দিনে সর্বোচ্চ তিনটি সিগারেটের বেশি লাগার কথা নয়, অন্তত আমার গবেষণায় তাই বলে। সিগারেট ছেড়ে দিলে সবচেয়ে বেশী বিদ্রোহ করে মন শরীর না। সিগারেট ছেড়ে দিলে বেশ কিছু মানসিক পরিবর্তন আসে সে এক অনন্য অনুভূতি !:#P (কি যেন নেই কি যেন নেই এমন মনে হয়, অতীতের বহু পরোনো স্মৃতি মনের মধ্যে ভাইসা ভাইসা উঠে :`> মন কিছুটা অতীত কেন্দ্রিক হয়ে যায় সেই সাথে আবেগ কিছুটা বেড়ে যায়,স্মৃতি শক্তি কিছুটা বৃদ্ধি পায় ক্ষূদা অনেকটা বেড়ে যায় ইত্যাদি) । আমি এই অনভূতিটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা কতেছি। :) মানে হচ্ছে সিগারেট টানা যেমন একটা ফিলিংস সিগারেট ছেড়ে দিলেও এক ধরণের ফিলিংস পাওয়া যায়। আমি বোধ হয় ব্যাপারটা ঠিক বুঝাতে পারছি না। মানে হচ্ছে- সিগারেট টানা যেমন ফিলিংস,সিগারেট ছেড়ে দেওয়াটাও একধরণের ফিলিংস। সিগারেট ছেড়ে দেওয়ার এই ফিলিংসটা এনজয় করতে পারলেই সিগারেট ছাড়া অনেক সহজ হয়ে যায়।

আর হ্যাঁ আপনার মুভিটা ডাউনলোড করতেছি। :)
ধন্যবাদ।


০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৮

জেন রসি বলেছেন: আপনি যুক্তিবাদী মানুষ। মানুষ যে নিজেই নিজেকে বিভ্রান্ত করতে পারে এটা আপনি খুব ভালো ভাবেই জানেন। সিগারেটের নেশার সাথে ড্রাগের নেশার একটা বেসিক পার্থক্য আছে। সেটা হচ্ছে ড্রাগের নেশা হঠাৎ করে ছেড়ে দেওয়া যায়না। কিন্তু সিগারেট হঠাৎ করে ছেড়ে দিলেও শারিরীক কোন ক্ষতি হয়না। তবে কিছু শারিরীক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই এখানে পুরো ব্যাপারটা আসলেই মানসিক। মনের জোড় আর সদিচ্ছা থাকলে ধূমপান ছেড়ে দেওয়া খুব কঠিন কোন ব্যাপার না। আপনি সচেতন এবং যুক্তিবাদী মানুষ। তাই পরের বার যখন ধূমপান করবেন তখন প্রতি টান দেওয়ার পর সেটা আপনার উপর কি প্রভাব ফেলছে সেটা কনসাসলি ভেবে দেখবেন। আপনি জানেন যুক্তি দিয়ে অনেক কিছুই সলভ করে ফেলা যায়। এটাও যাবে। :)



১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৮

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ! এখনি দেখতে ইচ্ছা করছে মুভি টা :)

লেখা টা অনেক সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা ভাইয়্যা :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। চমৎকার মুভি। দেখে ফেলুন।

শুভকামনা।



১৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩১

মহা সমন্বয় বলেছেন: আসলেই এখন পর্যন্ত সিগারেট না ছাড়াতে পারাটা আমার জন্য একটা লজ্জ্বার বিষয়, সিগারেট টানি আবার নিজেকে যুক্তিবাদি বলে দাবী করি এটা তো এক ধরণের হিপোক্রেসি হয়ে গেল। :`> সিগারেটটাও এক ধরণের অন্ধবিশ্বাসের সমতুল্য মনে করি। সব দিক দিয়েই এটা ক্ষতিকর তারপরেও সবাই খায় তাই আমাকেও খেতে হবে মোটেও এটা যুক্তিযুত হতে পারে না। সিগারেট আমাকে ছাড়তেই হবে। B-) এটাও বুঝি পৃথিবির প্রতিটি মানুষই কোন না কোন অন্ধবিশ্বাসের শিকার।
আগে সিগারেট ছেড়ে লই তারপর সিগারেটের বিরুদ্ধে তেব্রো প্রতিরোধ গড়ে তুলিব- এনশাআল্লাহ।
নবীজি বলেছেন তোমরা যা পালন কর না তা অন্যকে উপদেশ দিও না। :`>

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা........... আপনার সেন্স অব হিউমারের প্রশংসা করতেই হবে। আসলে কোন মানুষই ভ্রান্তি থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়। তবে আমরা যা করতে পারি তা হচ্ছে ভ্রান্তির সাথে লড়াই করতে পারি। আসল ব্যাপার হচ্ছে কনসাস থাকা। আপনি সফল হবেন এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। :)





১৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধূম পান ত্যগের জন্য এই পোস্টের লিখা বেশ সহায়ক , এটা ত্যগ করতে পারল সকলের জন্য ভাল । আমি জানি এটা ত্যগ করা বেশ কস্টকর , ছিলাম বলতে গেলে চেইন স্মোকার , বছর বিশেক অাগে পুরাপুরীভাবে করেছি ত্যাগ , তবে ফাইনালি ত্যগের আগে খন্ড খন্ড ভাবে ত্যগ করেছি অনেকবার । নীজ অভিজ্ঞতা হতে হলফ করে বলতে পারি যে কেও এটা ত্যগ করতে পারেন ইচ্ছে করলে ।
তবে ইদানিং দেখা যায় নতুন উপসর্গ সেটা হল হুক্কা । খুব দামী দামী আরবীয় বিভিন্ন ফলের ফ্লেবারে তৈরি দামী তামাক । বিভিন্ন দেশে এমন কি উন্নত দেশেও বেশ জাকজমক ভাবে খোলা হয়েছে হুক্কাখানা , তরুন তরুনীরা দামী রোশনাই ঝলসিত স্থানে পরিবেশক।বেশিকা বেস্টিত হয়ে সেবন করছেন হুক্কা , বলা হয় এটা সিগারেট হতে ভাল , নেই কোন ক্ষতি , হুক্কার পানিতে তামাকের ক্ষতিকারক বিষয়াদি নাকি ধুয়ে মুছে হয়ে যায় সাফ । এখন কোথায় পাওয়া যাবে এর জবাব ?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

জেন রসি বলেছেন: আপনি ধূমপান ত্যাগ করতে পেরেছেন জেনে আনন্দিত হলাম। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ধূপপানকে হারামযাদা টাইপ নেশা বলেছিলেন। এটা আসলেই ধীরে ধীরে মানুষকে ধ্বংস করে ফেলে।

আপনি সম্ভবত সিসা পার্লারের কথা বলছেন। ঢাকায় এখন এই টাইপ পার্লার বেশ জমজমাট। এখানে অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়েরাই বেশি যাচ্ছে। ব্যাপারটা বিপদজনক।






২০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

নীল আশরাফ বলেছেন: ফাঁসির পর ফাঁসি হয়, দেশ আর কলঙ্কমুক্ত হয়না। তার বদলে রামপাল, ট্রানজিট আর পাঠ্যপুস্তকের নাম করে ইঞ্চি ইঞ্চি বাঁশ বাঙালির পশ্চাদ্দেশে প্রবেশ করে। লবিংয়ের কি গুণ!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

জেন রসি বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর করা জাতি হিসাবে আমাদের সফলতা। সুন্দরবন রক্ষা করতে না পারলে সেটা হবে ব্যর্থতা। দুটো আলাদা ব্যাপার। প্রথমটাতে লবিস্টরা সফল হয়নি। রামপালের ব্যাপারে লবিস্টরাই জিতে যাচ্ছে।

২১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: এদের সাথে লড়াইয়ের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে নো মোর স্মোকিং


তার আগে পাবলিক কেন স্মোকিং করে সেটার স্বাস্থ্যঝুঁকিহীন বিকল্প বের করতে হবে!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

জেন রসি বলেছেন: বিকল্প বের করতে হবে এটাও কিন্তু একটা অজুহাত। পাবলিক মেডিসিন মনে করে ধূমপান শুরু করেনা। সখের বশে করে। তারপর একসময় এডিক্ট হয়ে যায়। যখন এডিক্ট হয় তখন তাদের মনে হয় স্ট্রেস রিলিজ করার জন্য ধূমপান প্রয়োজন। আসলে এতে স্ট্রেস আরো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এটা অনেকটাই মানসিক সমস্যা।

২২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০০

আলোরিকা বলেছেন: Thank You For Posting ! :) ;)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা.......... ধন্যবাদ আপু :)

২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি ধূমপান খুব একটা করিনা; মাঝেমধ্যে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে থাকলে দু-চারটা টান দেই!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

জেন রসি বলেছেন: ধূমপান খুব একটা করেন না জেনে আনন্দিত হলাম। তবে সাবধান! দু এক টান থেকেই কিন্তু অনেক টান হয়ে যায়!

২৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
কাল রাত থেকে আজ পর্যন্ত একটাবারের জন্যেও স্মোকিং করি নাই।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

জেন রসি বলেছেন: সুখবর। :) মনে রাখবেন, এটা মানসিক দ্বন্দ্ব। নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই এই খেলায় আপনি জিতে যাবেন।

২৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আগ্রহ নিয়ে পড়লাম :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। :)

২৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

অদৃশ্য বলেছেন:




কোন প্রিয় জিনিসকে ছাড়তে হলে, মনকে কঠোর করতে হবে... এটা আমাদের জন্য ক্ষতিকর অথচ প্রিয় (যারা এটা পান করেন)... চমৎকার পোষ্ট, ছবিটা দেখিনাই...

শুভকামনা...

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

জেন রসি বলেছেন: ক্ষতিকর কিছু প্রিয় হয়ে গেলে লড়াইটা নিজের সাথেই করতে হয়। লড়াইটা কঠিন কিন্তু উপভোগ্য।

ধন্যবাদ অদৃশ্য ভাই। ভালো থাকুন সবসময়। :)

২৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: ভয়ন্কর ব্যপার!পোস্টের ৯৯% কমেন্ট্দাতা ধুমপায়ী! আমার বন্ধুরা আমাকে আজ পর্যন্ত একটা সিগারেট ধরিয়ে দিতে পারেনি এবং তাদের ৯০% এরও বেশি ধুমপায়ী! রিভিউ ভাল লেগেছে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

জেন রসি বলেছেন: আপনি ধূমপান করেন না জেনে আনন্দিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

২৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

নীলপরি বলেছেন: দারুন পোষ্ট । আপনার বিশ্লেষন আর ফিল্ম রিভিউ দুটোই ভালো লাগলো ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। :)

২৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিকল্প বের করতে হবে এটাও কিন্তু একটা অজুহাত। পাবলিক মেডিসিন মনে করে ধূমপান শুরু করেনা। সখের বশে করে। তারপর একসময় এডিক্ট হয়ে যায়। যখন এডিক্ট হয় তখন তাদের মনে হয় স্ট্রেস রিলিজ করার জন্য ধূমপান প্রয়োজন। আসলে এতে স্ট্রেস আরো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এটা অনেকটাই মানসিক সমস্যা।

আসলে অজুহাত বললে ঠিক মেনে নেয়া সম্ভব না। এই যেমন আমি, মষ্তিষ্কের জ্যাম ছুটাতে গিয়ে এটার দারুণ কার্যকারিতা পাই! আর সখের বশে শুরু অনেকেরই হয়। এটা আসলেই মারাত্মক একটা সখ! বড় বড় স্টার/ভিলেন যখন আরামে ধোঁয়া ছেড়ে একটা লুক দেয় সেদিকে অনেক মানুষই ঝুঁকে পড়তে বাধ্য!
এটার বিরুদ্ধে পাল্টা কোন ক্রিয়েটিভ আন্দোলন করা যেতে পারে। :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

জেন রসি বলেছেন: সিগারেট খেলে মগজের জ্যাম খুলে যাবে এটা আমাদের ধারনা। আসলে যেটা হয় সেটা হচ্ছে একই সাথে ব্রেন, হার্ট এবং ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যখন ধারনা আর ফ্যাক্টের মধ্যে গরমিল থাকে তখন বুঝতে হবে ধারনাটা ভ্রান্ত। তাই নেক্সট টাইম স্মোক করার সময় মাথার জ্যাম খুলে যাচ্ছে এটা না ভেবে আসলে যেটা হচ্ছে সেটাই ভাববেন। আপনার ব্রেন, হার্ট এবং ফুসফুসের কথা ভাববেন। আপনি প্রোগ্রামার। লজিক নিয়েই আপনার কাজ। ধূমপান করার সময় লজিকে বাগ আছে কিনা খুঁজে দেখুন। ;)

আমি এখন স্ট্রেস ফিল করলে খুব গভির ভাবে কিছুক্ষন দম নেই। মাইন্ডফুল এবং কনসাস থাকার ট্রাই করি। ভালোই কাজে দিচ্ছে। :)

৩০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১

সুমন কর বলেছেন: একজন ধূমপায়ীর মৃত্যু মানে তাদের একজন কাস্টোমার কমে যাওয়া। তাদের একজন কাস্টোমার কমে যাবে এটা তারা কোনভাবেই চায়না। বরং তারা চায় সে বেঁচে থাকুক এবং ধূমপান অব্যাহত রাখুক। -- মজার তো !!

প্রাসঙ্গিক ভাবে শেষে, দেশের যে দু'টি অবস্থার কথা তুলে ধরেছেন বা ভেবেছেন, ভালো।

পরিশেষে আমিও কিন্তু আছি ! লাইফে এখন পর্যন্ত ধূমপান করিনি। করবো না।
+।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমিও এখন অধূমপায়ীদের দলে আছি। :)

৩১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: যখন ধারনা আর ফ্যাক্টের মধ্যে গরমিল থাকে তখন বুঝতে হবে ধারনাটা ভ্রান্ত। তাই নেক্সট টাইম স্মোক করার সময় মাথার জ্যাম খুলে যাচ্ছে এটা না ভেবে আসলে যেটা হচ্ছে সেটাই ভাববেন।

Just 10 seconds after a cigarette smoker inhales, nicotine is absorbed through the skin and the mucosal linings in the nose, mouth and lungs, and travels through the bloodstream to the brain. It stimulates adrenal glands to produce epinephrine, a hormone and neurotransmitter you also know as adrenaline. This increases heart rate and blood pressure while constricting blood vessels; it also stimulates the production of dopamine, a neurotransmitter that controls the brain's pleasure center. Inhaling nicotine gives the most immediate effects, and that's not a coincidence; it's because your lungs are lined with millions of tiny air sacs called alveoli.

এখন বলেন, এটা ভ্রান্ত ধারণা ক্যাম্নে ভাবব!! :|

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জেন রসি বলেছেন: ভ্রান্ত ধারনা ভাববেন কারন এই প্রক্রিয়াগুলো আপনার ব্রেন, হার্ট এবং ফুসফুসকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। ধরুন আপনার ঘুমের সমস্যা আছে। এখন যদি আপনি ফেনসি টাইপ ড্রাগ নেন আপনার ঘুম এসে যাবে। তার মানে কিন্তু এই না যে ফেনসি আপনার শরীরের জন্য ভালো। ঘুম আসছে তাই ফেনসি ভালো এই ধারনাটাই ভ্রান্ত ধারনা। ধূমপানের ব্যাপারটাও তেমন। আসলে আপনি যে অংশটুকো দিয়েছেন তা কিন্তু সম্পূর্ণ অংশনা। এবার ধূমপান করার পর কি ক্ষতি হয় সেটাও পড়ে ফেলুন। দুটো মিলে আলটিমেট রেজাল্ট যেটা পাবেন সেটা হচ্ছে ধূমপান আপনার জন্য ক্ষতিকর। সুতরাং ধূমপান আপনার মাথা ক্লিয়ার করে আপনার উপকার করছে এ ধারনাটা ভ্রান্ত।

৩২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পরের অংশটুকুও পড়েছি! আমি আসলে তুলে ধরতে চেয়েছি এটাই যে, শুধু ধারণা/মানসিক কারণে ধুমপান কাজ করে যে সেটা না। এর পেছনে বায়োকেমিস্ট্রির কিছু ফ্যাক্ট আছে। হরমোন সংক্রান্ত ফিজিক্যাল কিছু ব্যাপার আছে। তবে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করছে এটা অস্বিকার করার জোঁ নেই। সে কারণে ব্যাপারটা এড়িয়ে যাওয়াই হলো শ্রেয়তর!! :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯

জেন রসি বলেছেন: আপনি যেটাকে উপকার বলছেন সেটাও আসলে অপকার। সেটাকে উপকার ভাবাটাকেই আমি ভ্রান্ত ধারনা বলছি। কারন আলটিমেট রেজাল্ট হচ্ছে শারীরিক ক্ষতি। আর ধূমপান না করলে কিংবা ছেড়ে দিলে কোন শারীরিক ক্ষতি হয়না। সুতরাং ধূমপানের কোন ভাবেই কোন উপকারিতা নেই। আপনি যে অংশটুকো দিয়েছেন তা হচ্ছে ধূমপানের পর বডির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। কিন্তু এই প্রতিক্রিয়ার ফলাফল কি? শারীরিক এবং মানসিক ক্ষতি। তাই ধূমপানের উপকারিতা ধারনাটাই ভ্রান্ত। :)

৩৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

মেহেদী রবিন বলেছেন: মুভিটা দেখেছি। এক কথায় অসাধারণ লেগেছিলো। মুভি সংক্রান্ত আপনার রিভিউটা পড়লাম। মুভির চেয়ে মুভির মেসেজটাকে প্রাধান্য দিয়েছেন। ভালো লেগেছে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০০

জেন রসি বলেছেন: মুভিটা আসলেই অসাধারন। মুভির থিমটা নিয়েই আসলে আলোচনা করতে চেয়েছি। কারন সেটাই এই মুভির বিশেষত্ব। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা।

৩৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৮

আমিই মিসির আলী বলেছেন: একের ভিতর তিন।



প্রথম কথা হইলো স্মোক করি না, যারা করে তাদেরও খুব একটা সহ্য হয় না। কিন্তু ছোট একটা দেশ তারা যাবে কৈ!


ধূমপায়ীদের একটা যুক্তি হইলো : ধূমপান মৃত্যু ঘটায়? ওকে ফাইন! ধূমপান না করলে কি তুমি মরবা না এমন কিছু আছে?

কি আর করা। চলে আসছে, চলছে, চলবে। লিখাটা ভালো লাগছে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২২

জেন রসি বলেছেন: সব কিছুই একদিন ধ্বংস হবে, সেটা হোক নক্ষত্র কিংবা মানুষ। এই জন্যই জীবনটা তীব্র ভাবেই উপভোগ করা উচিৎ। তবে নেশা করে বেঁচে থাকাটা আসলে উপভোগ করা যায়না। যারা চেন স্মোকার তারাও একসময় স্মোকিংটা আর উপভোগ করেনা। শুধু নেশাটাই থেকে যায়।

আপনি ধূমপান করেন না জেনে আনন্দিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৩৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: রিভিউ পড়ে ভাল লাগল! এবার স্মোকিং থেকে রেহায় পাবার উপর নিয়ে কিছু লেখুন!



দারুণ লেখনী! ধন্যবাদ!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৫

জেন রসি বলেছেন: আমি নিজেও এখনো পরীক্ষা দিচ্ছি। চার মাস হয়েছে। আরো কয়েকমাস গেলেই বুঝব পরীক্ষায় পাশ করে ফেলেছি। ধন্যবাদ ডানা ভাই।

৩৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: তাহলে তো আরো ভাল,


আপনার ক্রিয়া, প্রতিক্রিয়া আমাদের সাথে শেয়ার করেন প্লিজ! আমরা উপকৃত হই!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৭

জেন রসি বলেছেন: সেটা অবশ্যই করব। তার আগে নিজের সফলতার ব্যাপারে আরেকটু নিশ্চিত হয়ে নিচ্ছি।

৩৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: তাহলে তো আমরা কিছু পাবই! পজেটিভ নেগেটিভ যাই হোক!


হা হা হা!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

জেন রসি বলেছেন: আমি আত্মবিশ্বাসী। আশা করি ফলাফল নেগেটিভ কিছু হবেনা। :)

৩৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

অশ্রুকারিগর বলেছেন: ৩০ মে ওয়ার্ল্ড নো টোবাকো ডে ছিলো। কেমনে কেমনে সেদিনই সিনেমাটা চোখে পড়েছিলো। খুব ভালো লাগছিলো। আপ্নেও সফল হোন ।
যাতে আমরা বলতে পারি Thank you for quiting :P

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ অশ্রুকারিগর ভাই। শুভকামনা। :)

৩৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। ধূমপান হৃদরোগের কারন। এসব লেখা আমরা বিড়ি সিগারেটের প্যাকেটে দেখতে পাই। তারপরও আমরা অনেকেই বিষপানকে সুখটান ভেবে একধরনের আত্মতৃপ্তি পাই।

আত্মতৃপ্তি করতে গিয়েই তো মানুষ মরণ ডেকে আনছে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

জেন রসি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন প্রমানিক ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

৪০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: দারুন লিখেছেন !! জীবনে এক, এক করে সবাই ছেড়ে চলে গেছে,
আবার অনেক কিছু বাদ দিয়েছি কিন্তু বিড়িটা ছাড়তে পারলাম না। :(

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২১

জেন রসি বলেছেন: বিড়ি ছেড়ে দেন। যা কিছু ভালো তা ধরে রাখুন। ধন্যবাদ ভাই। :)

৪১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য । জি হা শিশা পার্লারের নামই আমি হুক্কাখানা দিয়েছি । এটা বিপজ্জনক বলতে গেলে আমি নিজেও প্রায় ঝুকে গেছিলাম । বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে বিষয়টা কি দেখার জন্য সেখানে গিয়ে দু এক টান দিয় কাশতে কাশতে জান শেষ , বাদে একে ওয়ালাইকুম সালাম জানালাম ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

জেন রসি বলেছেন: এখন অপ্রাপ্তবয়স্করাও এসবে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। তাদের আসক্ত হওয়াটা আরো অনেক বেশী বিপদজনক।

৪২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার পরিবার ধুমপান মুক্ত।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

জেন রসি বলেছেন: আপনার পরিবার ধূমপান মুক্ত জেনে আনন্দিত হলাম। শুভেচ্ছা।

৪৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: একটা সিগারেটে আগুন দেয়া মানে একটা সিগারেট ধ্বংস হওয়া। তাই আরকি... ;) :P

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা........ নিজের নাক কেটে অপরের যাত্রা ভঙ্গ। নিজের ফুসফুসের ক্ষতি করে সিগারেট ধ্বং.... ;) :P

৪৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৭

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: মানুষ কি শান্তি পায় এই ধূয়া পান করে বুঝিনা আমি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

জেন রসি বলেছেন: মজা নিতে গিয়ে একসময় নেশা হয়ে যায়। তখনই বিপদ।

৪৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কালীদাস বলেছেন: জীবনে একটা সিগারেটও খাইনি। মুভিটা দেখার আগ্রহ একটা কারণেই দশ বছর আগে আমাদের খুব প্রিয় একজন টিচার বলেছিলেন দেখতে (এখনও দেখিনি) :) কাহিনীটা আজকে জানলাম আপনার পোস্ট থেকে, ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে। থ্যাংকস :)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১

জেন রসি বলেছেন: আমি স্মোকার ছিলাম। গত বছর থেকে সিগারেটকে টাটা গুড বাই জানিয়ে দিয়েছি। মুভিটা দেখে মজা পাবেন। :)

৪৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনি কি তাহলে সিগারেট ছেড়েই দিয়েছেন ?

আমিও প্রায়; দুই মাস হল

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

জেন রসি বলেছেন: হ্যাঁ ছেড়ে দিয়েছি। মাঝে বড় পার্টি হলে দুএকটা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.