নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিউঃ X-Men: Apocalypse

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০




ক্ষমতা মানুষের মধ্যে বহুমুখী আবেগের সৃষ্টি করে। যখন কোন মানুষ হঠাৎ করে আবিষ্কার করে যে তার একটা বিশেষ ক্ষমতা আছে যা অন্য কারো নেই তখন সে বিভ্রান্ত হয়ে যায়। এই বিভ্রান্তি কাটানোর জন্য সে একটা পথ খুঁজে। রোড নট টেকেনের মত একটা পথ ছেড়ে দিয়ে কোন একটা সুনির্দিষ্ট পথে সে তখন হাঁটতে চায়। একজন ক্ষমতাবান মানুষ আরো অনেক কিছু দ্বারাই প্রভাবিত হয়। যেমন তার ক্ষমতার ধরন, কাদের উপর তার ক্ষমতার প্রভাব আছে, তার ক্ষমতার সাথে অন্যদের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, এসব ব্যাপার একজন ক্ষমতাবান মানুষের মনোজগতে কাজ করতে থাকে। সে একই সাথে ইন্টার্নাল এবং এক্সটার্নাল কনফ্লিক্টের মধ্যে দিয়ে বিকশিত হতে থাকে।

আমাদের মানব সভ্যতার ইতিহাসকে এক দিক দিয়ে ক্ষমতা দখলের ইতিহাসও বলা যেতে পারে। রাজায় রাজায় দ্বন্দ্ব। এক দর্শনের সাথে আরেক দর্শনের দ্বন্দ্ব। এক ধর্মীয় মতবাদের সাথে আরেক ধর্মীয় মতবাদের দ্বন্দ্ব। এ সবকিছুকেই এক কথায় ক্ষমতার দ্বন্দ্ব বলা যেতে পারে। এই ক্ষমতার দ্বন্দ্বে কেউ আমাদের কাছে হিরো হয়ে যায়, আবার কেউ ভিলেন। সেটা নির্ভর করে ইতিহাসের গল্পটা আমরা কোন পয়েন্ট অব ভিউ থেকে পড়ছি। আর এসব ইতিহাস থেকেই আধুনিক ফিকশনের জন্ম।

মার্ভেল কমিক্স একটা কমন কনসেপ্ট দিয়ে মুভি জগতকে ভালোই আলোড়িত করতে পেরেছে। কনসেপ্টটা হলো দ্যা কনফ্লিক্ট বিটউইন সুপার হিরো এ্যান্ড সুপার ভিলেন। এই কনসেপ্টের উপর ভিত্তি করে যত মুভি সিরিজ হয়েছে তার মধ্যে এক্স ম্যান সিরিজের মুভিগুলো আমার বেশী প্রিয়। এই সিরিজের শেষ যে মুভিটা দেখলাম তা হচ্ছে X-Men: Apocalypse। আমি মুভি দেখার সময় এক মুভির মধ্যেই অনেক রকম গল্প খুঁজে বেরাই। ডিফারেন্ট পয়েন্ট অব ভিউ থেকে গল্পগুলোকে যাচাই বাছাইয়ের চেষ্টাও করি। সব ফিকশনের একটা বাস্তবিক ডাইমেনশন আছে। আবার বাস্তবও ফিকশন দ্বারা প্রভাবিত হয়। আর একটা মুভির এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করাটাই আমার কাছে মুভি রিভিউ। এই মুভির সাথে রিলেটেড কিছু কথা প্রথমেই বলে নিয়েছি। এবার মুভি বিষয়ক আলোচনা শুরু করা যাক।

Apocalypse শব্দটার অর্থ হচ্ছে বিশেষ কোন গুপ্ত জ্ঞান প্রকাশ করে দেওয়া। সেই জ্ঞান কেমন সেটা বুঝতে হলে ওল্ড এ্যান্ড নিউ টেস্টামেন্টের রেফারেন্স দেওয়া যেতে পারে। এটা এমন একটা জ্ঞান যা দ্বারা ইভিলদের রাজত্ব ধ্বংস করে গডের ফলোয়ারদের রাজত্ব কায়েম করা হবে। আধুনিক দৃষ্টিকোণ থেকে বললে বলতে হবে ভালোদের সাথে খারাপদের লড়াই। এখন ভালো কারা কিংবা খারাপ কারা? এই প্রশ্নেরও একটা বহুল প্রচলিত আধুনিক কনসেপ্ট এই মুভি থেকে পাওয়া যাবে।

এক্স ম্যান সিরিজের মুভিগুলোর দুটো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হচ্ছে মাইন্ড কনট্রলিং মিউট্যান্ট Charles Xavier এবং মেটাল কনট্রলিং মিউট্যান্ট Erik Lehnsherr / Magneto। তাদের মধ্যে আমরা একটা মতবাদিক বিতর্ক দেখতে পাই। বিতর্কটা হচ্ছে সাধারন মানুষদের সাথে সহাবস্থান করা ভারসাস ক্ষমতা দখল করে তাদের নিয়ন্ত্রন করা। এই বিতর্কটাই আসলে এই মুভি সিরিজের মূল কনসেপ্ট। এই কনসেপ্টকে কেন্দ্র করেই বাকি সব সাব কনসেপ্ট গঠিত হয়েছে। অর্থাৎ জনগনের ভালোর জন্য ক্ষমতা নাকি জনগণকে নিয়ন্ত্রন করে ক্ষমতা উপভোগ করা এই নিয়ে দ্বন্দ্ব। চিরায়ত মিথের মত এখানেও দেখানো হয়েছে যে যেসব মানুষ ক্ষমতা উপভোগ না করে বরং জনগনের ভালোর জন্য আত্মত্যাগ করতে প্রস্তুত তারা সুপার হিরো এবং যারা তা না করে ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে জনগণকে নিয়ন্ত্রন করতে চায় তারা সুপার ভিলেন। কনসেপ্ট একই। কিন্তু যুগের পরিবর্তনের সাথে কারা ভালো আর কারা খারাপ এই ধারনার কিন্তু একটা পরিবর্তন আসছে। এই পরিবর্তনের ব্যাপারটা X-Men: Apocalypse মুভিতে আমরা দেখতে পারব।

এন সাবাহ নুর যাকে প্রথম মিউট্যান্ট বলা হয়, সে প্রাচীন ইজিপ্ট শাসন করত। তাকে তার ফলোয়াররাই ধ্বংস করে ফেলতে চেয়েছিল। তাকে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৮৩ সালে সে আবার জেগে ওঠে। সে বিশ্বাস করে তার অনুপস্থিতে মানুষজন সব বিপথে চলে গেছে। তারা ইভিল ফোর্স দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছে। তাই এন সাবাহ নুর চায় সব কিছু ধ্বংস করে আবার নতুন ভাবে বিনির্মাণ করতে। সে হবে নতুন সাম্রাজ্যের শাসনকর্তা। সে তার মতবাদ এবং ক্ষমতা দিয়ে অন্য মিউট্যান্টদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। কেউ কেউ তার দ্বারা প্রভাবিত হয়, আবার অনেকেই হয়না। এটা নিয়েই দুপক্ষ একটা অবশ্যম্ভাবী যুদ্ধের দিকে যেতে থাকে। আর এসব নিয়েই মুভি আবর্তিত হতে থাকে।

এই মুভির মূল দ্বন্দ্বটা হচ্ছে এন সাবাহ নুরের ন্যারেটিভ এবং প্রোফেসর এক্সের ন্যারেটিভের মধ্যে। মজার ব্যাপার হচ্ছে এই ন্যারেটিভগুলো বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক এবং সামাজিক দ্বন্দ্বের কিছু ফ্যাক্টকে মেটাফোরিক ওয়েতে রিপ্রেজেন্ট করে। একটা উদাহরন দিয়ে বিষয়টা আরো সহজ করে বলা যেতে পারে। যেমন ধরা যাক আইসিসের স্পিরিচ্যুয়াল লিডার বাগদাদির উত্থান। সে এসে বলল যে মানবজাতি তার পথ হারিয়ে ফেলেছে। সুতরাং সব সিস্টেমকে ধ্বংস করে ফেলতে হবে। সে একটা প্রচিলিত ধর্মের একটা পার্টিকুলার ব্যাখ্যাকে সঠিক ভেবে সেটার আলোকেই বর্তমানকে ইতিহাসের কাছে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। অর্থাৎ তার কাছে বর্তমানটা হচ্ছে ডিসটোপিয়ান সোসাইটি। আর সেই নির্দিষ্ট ধর্মের রাজত্বের সময়টা হচ্ছে ইউটোপিয়া। সে তার মতবাদ দিয়ে মুসলিমদের কনভিন্স করার চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ কনভিন্সড হয়েছে। অনেকেই হয়নি। যারা হয়নি তারা বাগদাদির ন্যারেটিভকে সঠিক মনে করেনি। কিন্তু তাদের কাছেও বর্তমানটা ইউটোপিয়া না। বাট তারা অতীত দ্বারাও প্রভাবিত না। অতীতকে ঠিক অতীতের মত বর্তমানের উপর চাপিয়ে দেওয়ার কনসেপ্টে তারা বিশ্বাস করেনা। তারা বর্তমানের আলোকেই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করতে চায়। এটাই হচ্ছে প্রোফেসর এক্সের ন্যারেটিভ যার সাথে সাবাহ নুরের অতীতের দর্শন ফিরিয়ে আনার কনফ্লিক্ট।

সাবাহ নুরকে Magneto সমর্থন করা শুরু করে। তার হয়ে সে কাজও করতে থাকে। এখানে আরেকটা মজার ব্যাপার আছে লক্ষ্য করার। যারা নুরকে সমর্থন করেছে তারা কিন্তু শুধু তার দর্শন দ্বারা প্রভাবিত হয়েই তাকে সমর্থন দেয়নি। আসলে বর্তমান সময়ে তারা সবাই বিভিন্নভাবে নির্যাতিত ছিল। অর্থাৎ তাদের কনফ্লিক্ট ছিল চলমান সমাজ কাঠামোর সাথে। তারা নতুন একটা সমাজ কাঠামোর স্বপ্ন দেখে যেখানে তাদের সোশ্যাল ভ্যালু থাকবে। তারা তাদের ক্ষমতাগুলোকে উপভোগ করতে পারবে। এইখানে ঘৃনা, প্রতিশোধের আকাঙ্ক্ষা এসব ফ্যাক্টরও কাজ করেছে। তাই শেষ পর্যন্ত আমার শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু এই নীতিতে বিশ্বাস করে শত্রুর শত্রুকে বন্ধু বানিয়ে ফেলার ব্যাপারটাও চলে আসে। রাজনীতিতে এমন ব্যাপার আমরা প্রায়ই ঘটতে দেখি।

X-Men: Apocalypse মুভিতে ঠিক এই ব্যাপারগুলোই রিপ্রেজেন্ট করা হয়েছে। এটাকে এনলাইটমেন্ট মুভমেন্ট দ্বারা যে সমাজ কাঠামো গড়ে উঠেছে তার সাথে প্রতিক্রিয়াশীল অংশ যারা অতীতকে অতীতের মত প্রতিষ্ঠিত করতে চায় তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের গল্পও বলা যেতে পারে। যে গল্পের ভিন্ন রকম ডাইমেনশন আমরা বাস্তবে এবং ফিকশনে দেখে চলছি এবং প্রভাবিতও হচ্ছি।

তবে এসব গল্পে খুব সুকৌশলে যা দেখানো হয় তা হচ্ছে বর্তমান সময়ে যা কিছু খারাপ তা রিফর্মেশনের মাধ্যমেই ঠিক করে নিতে হবে। বিপ্লব মানেই ডার্ক অ্যাকশন। এটা দেখানোর জন্য তারা এমন টাইপ বিপ্লব বেছে নেয় যা আসলেই ডার্ক। যেমন বাগদাদির আইসিস টাইপ কনসেপ্টকে তারা প্রতিপক্ষ বানায়। যেটাকে সাবাহ নুরের ন্যারেটিভের মাধ্যমে এই মুভিতে রিপ্রেজেন্ট করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রোগ্রেসিভ রিফর্মিস্ট ভারসাস ডার্ক বিপ্লবি। এভাবে রিপ্রেজেন্ট করলে আমরা রিফর্মিস্টদের পক্ষে। যেমন এ মুভিতে প্রোফেসর এক্স আমাদের কাছে সুপার হিরো। সাবাহ নুর আমাদের কাছে সুপার ভিলেন।

বাট প্রোগ্রেসিভ রিফর্মিস্ট ভারসাস প্রোগ্রেসিভ বিপ্লবীর গল্প মনে হয় মার্ভেল কমিক্স আমাদের শোনাতে চায়না। X-Men: Apocalypse মুভিটা তাই ভালো লাগলেও কনসেপ্ট গতানুগতিক মনে হয়েছে। আর মুভিতে কোন পক্ষ কিভাবে জয়ি হলো তা জানতে হলে মুভিটা দেখে ফেলুন।




মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি কিছুতেই এই ধরণের মুভিগুলো'র ভেতরে প্রবেশ করতে পারছি না; মনে হয়, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্যাপাসিটি কমে গেছে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

জেন রসি বলেছেন: আপনি বাস্তব ঘেঁষা হলেও ফিকশনের মধ্যেও তার কিছু ব্যাপার পেয়ে যাবেন।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: এন সাবাহ নুর যাকে প্রথম মিউট্যান্ট বলা হয়, সে প্রাচীন ইজিপ্ট শাসন করত। তাকে তার ফলোয়াররাই ধ্বংস করে ফেলতে চেয়েছিল। তাকে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৮৩ সালে সে আবার জেগে ওঠে। সে বিশ্বাস করে তার অনুপস্থিতে মানুষজন সব বিপথে চলে গেছে। তারা ইভিল ফোর্স দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছে। তাই এন সাবাহ নুর চায় সব কিছু ধ্বংস করে আবার নতুন ভাবে বিনির্মাণ করতে। সে হবে নতুন সাম্রাজ্যের শাসনকর্তা। সে তার মতবাদ এবং ক্ষমতা দিয়ে অন্য মিউট্যান্টদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। কেউ কেউ তার দ্বারা প্রভাবিত হয়, আবার অনেকেই হয়না। এটা নিয়েই দুপক্ষ একটা অবশ্যম্ভাবী যুদ্ধের দিকে যেতে থাকে। আর এসব নিয়েই মুভি আবর্তিত হতে থাকে।

কবর থেকে উঠে আসে!
তাহলে তো ভুতুড়ে সিনেমা হবার কথা ছিলো।



তবে এসব গল্পে খুব সুকৌশলে যা দেখানো হয় তা হচ্ছে বর্তমান সময়ে যা কিছু খারাপ তা রিফর্মেশনের মাধ্যমেই ঠিক করে নিতে হবে। বিপ্লব মানেই ডার্ক অ্যাকশন। এটা দেখানোর জন্য তারা এমন টাইপ বিপ্লব বেছে নেয় যা আসলেই ডার্ক। যেমন বাগদাদির আইসিস টাইপ কনসেপ্টকে তারা প্রতিপক্ষ বানায়। যেটাকে সাবাহ নুরের ন্যারেটিভের মাধ্যমে এই মুভিতে রিপ্রেজেন্ট করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রোগ্রেসিভ রিফর্মিস্ট ভারসাস ডার্ক বিপ্লবি। এভাবে রিপ্রেজেন্ট করলে আমরা রিফর্মিস্টদের পক্ষে। যেমন এ মুভিতে প্রোফেসর এক্স আমাদের কাছে সুপার হিরো। সাবাহ নুর আমাদের কাছে সুপার ভিলেন।

এর ভিতরে বিপ্লবও?
এত কঠিন সিনেমা কি আমি বুঝবো?
:(


আর মুভিতে কোন পক্ষ কিভাবে জয়ি হলো তা জানতে হলে মুভিটা দেখে ফেলুন।

নিশ্চয়ই ভিলেনটা না!


যাইহোক না বুঝলে তুমি তো আছোই জিনিভাইয়া। :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৮

জেন রসি বলেছেন: ইতিহাসের কবর থেকে অনেক কিছুই উঠে আসতে পারে। দর্শন, পলিটিক্যাল মতবাদ, ধর্মীয় মতবাদ। উঠে এসে বর্তমান সময়ের কারো ঘাড়ে চেপে বসতে পারে। ;)

বাচ্চা পোলাপাইনদের মুভি। তবে বড়রা দেখলে কনফিউজড হতেই পারে। :`>

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

অপ্‌সরা বলেছেন: উফ সাতবারের বার ক্লিক করে কমেন্ট আসলো! :(

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১২

জেন রসি বলেছেন: আমিও বহু কষ্টে পোস্ট দিয়েছি। সামু ইজ ডাইয়িং। কিন্তু কারন বুঝলাম না।

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন। ভাল লাগলো।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। :)

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন। ভাল লাগলো।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৪

জেন রসি বলেছেন: :)

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:২৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মুভি + রিভিউ দুটোই দারুন!:)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩২

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ব্লগের কচ্ছপ গতির জন্য নিজের পোস্টে ঢুকে রিপ্লাই দিতেও অনেক সময় লাগে।

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:২৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্টে লাইক!:)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০০

জেন রসি বলেছেন: আনন্দিত হলাম ভাই। :)

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: 504 Gateway Time-out!

এইসকল সমস্যায় ভাল কিছু বলার মতো মানসিকতা হারিয়ে যায়!! আপনার মুভি নিয়ে আলোচনা ভাল লেগেছে! এটা কোথায় কোথায় চলছে এখন? সময় পেলে দেখব। :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৭

জেন রসি বলেছেন: একটা কমেন্ট যদি বারবার করতে হয় তবে তা বিরক্তিকর। কিন্তু কর্তৃপক্ষ নিরব কেন বুঝলাম না।

এসবের মাঝেও ধৈর্য্য রেখে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ গেম ভাই। :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১২

জেন রসি বলেছেন: আমি সার্ভার থেকে ডাউনলোড করে দেখেছি।

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০০

সুমন কর বলেছেন: আপনার রিভিউ চমৎকার হয়েছে। দারুণ লিখেছেন।
এ সিরিজের প্রতিটি দেখেছি, এটাও বাদ যাবে না। ;) দেখার লিস্টে আছে, দেখতে হবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

জেন রসি বলেছেন: দেখে ফেলুন। আগেরগুলো ভালো লাগলে এটাও আশা করি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

অন্তু নীল বলেছেন: রিভিউটা দারুণ লিখেছেন।
মুভিটা আমি দেখেছি, তবে অনেক বিষয় এরিয়ে গিয়েছিল। আপনার রিভিউ পেয়ে অনেকটা পরিস্কার হয়ে গেল।

ধন্যবাদ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৬

জেন রসি বলেছেন: ফিকশন আসলে বাস্তবের অনেক কিছু দ্বারাই প্রভাবিত হয়। আউট অব নো হোয়ার মানুষ কল্পনা করতে পারেনা। তাই একটু ডিপলি দেখলেই কিছু প্যাটার্ন দেখবেন মিলে যাচ্ছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এক্সম্যান ফার্স্টক্লাসের পর থেকে আমার আর এক্সম্যান ভাল্লাগে না। হুদাই বড় করতেছে এখন সিরিজটা।

অ্যাপোক্যালিপস নাকি সেই হইছে - সবাই বলল। ওলভারিন নেই শুনে দেখার ইচ্ছেও হয় নাই।

আপনার রিভিউ ভাল লাগলো।

মুভিটা দেখবো - তবে লোগান রিলিজ পাওয়ার আগে আগে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

জেন রসি বলেছেন: সবগুলো মুভির কনসেপ্ট আসলে একই। মূল দ্বন্দ্বটা এক। তবে এই সিরিজের সবগুলো মুভিতেই বেশ কিছু সাবপ্লটও আছে। মুভির স্টোরিটা গতানুগতিক হলেও দেখতে ভালো লেগেছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর মুভি রিভিউ । সভ্যতার শুরুতেই সাবা নুর ভগবানে করত পুজা নিবেদন । ইমমরটাল একলিপ্স (অস্কার আইজাক) ক্রমে হয়ে উঠল প্রথম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী মিউট্যান্ট । বহুবছর পর জেগে উঠে সে ভগ্রহৃদয় মেগনেটু ও আরো মিউটেন্টকে একটি নতুন ওয়ার্ল্ড অর্ডার তৈরীর জন্য দিল নিয়োগ । এধরনীর ভাগ্য যখন হয়ে উঠল দুদুল্যমান, তখনি প্রফেসর X( জেমস ম্যকভয় ) এবং রিভেন ( জেনিফার লরেন্স) ইয়ং X-Men টিমকে নেতুত্ব দিল মানবজাতি ধ্বংসে নেতৃত্ব দানকারীদেরকে পাপের উপযুক্ত শাস্তি বিধানের জন্য ।
ফিকশন মভি আমি ঠিক ততটা বুঝিনা তবে প্রায় আড়াই ঘন্টার এই সাইন্স ফিকশন মভির মুল প্রতিপাদ্য বিষয়কে সংক্ষেপে আমাদের নিকট উপস্থাপনের জন্য রইল অভিনন্দন ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

জেন রসি বলেছেন: আসলে গল্পের মধ্যেও গল্প লুকিয়ে থাকে। ফিকশনের মধ্যেও বাস্তবতার ছায়া থাকে। আমার কাছে রিভিউ মানে এসব নিয়েই আলোচনা করা। তাই সে চেষ্টাটাই করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২০

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: ধন্যবাদ মুভি রিভিউ এর জন্য। সময় সুযোগ হলে দেখে নিব। :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। দেখে ফেলুন। আশা করি ভালো লাগবে।

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,




প্রাঞ্জল বর্ননা আর বিশ্লেষণ ।
আসলে সর্বকালে সব মানুষই পৃথিবীর মঙ্গল চেয়ে এসেছে । তাদের "মোডাস অপারেন্ডি" র ভিন্নতার কারনেই কেউ সুপার হিরো বা কেউ সুপার ভিলেনে পরিনত হয়েছে ।

লিখেছেন - যুগের পরিবর্তনের সাথে কারা ভালো আর কারা খারাপ এই ধারনার কিন্তু একটা পরিবর্তন আসছে। আসতেই হবে । কারন, এভরী কামিং ডে ইজ ডিফারেন্ট ফ্রম দ্য ডে পাসড এ্যাওয়ে । তাই ধারনারও পরিবর্তন ঘটবে , একরকমই থাকবেনা ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

জেন রসি বলেছেন: সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে একই মানুষ একসাথে সুপার হিরো এবং সুপার ভিলেন হতে পারে। ইতিহাস তাই বলে। মোডাস অপারেন্ডির করনেই সেটা হয়ে থাকে। কারন সবার জন্য কমন কিংবা সবার জন্য ভালো এমন কোন মডেল কেউ অ্যাপ্লাই করতে পারেনি। ফলে একপক্ষ ফলো করলে আরেক পক্ষ বিরোধিতা করেছে।

একটা সময় যারা ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে কথা বলত তারাই সমাজে ভিলেন হয়ে যেত। ইউরোপে সাধারন মানুষের যাজক হওয়ার স্বপ্ন দেখত। কারন তখন রাজতন্ত্র ছিল। চার্চের ক্ষমতা ছিল। এখন কিন্তু কনসেপ্ট উল্টে গেছে। বরং এখন যারা আধুনিকতার বিরোধীতা করে তারাই ভিলেন। সবাই এখন বিজ্ঞানী কিংবা ব্যবসায়ী হতে চায়। এটাও একদিন পরিবর্তিত হবে।

ধন্যবাদ জী এস ভাই।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

মেহেদী রবিন বলেছেন: অসাধারণ রিভিউ। যে সিক্যুএলগুলো দেখতে দেখতে বড় হয়েছি তার মধ্যে এক্স মেন অন্যতম। অসম্ভব প্রিয় এ সিরিজটির শেষ মুভিটি নিয়ে এই আয়োজনের জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

জেন রসি বলেছেন: এই মুভি সিরিজটা আমারো প্রিয়। তাই নিজের মত করে একটা রিভিউ দিলাম। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। ধন্যবাদ ভাই।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

প্রামানিক বলেছেন: রিভিউ ভালো হয়েছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

জুন বলেছেন: সেটা নির্ভর করে ইতিহাসের গল্পটা আমরা কোন পয়েন্ট অব ভিউ থেকে পড়ছি। আর এসব ইতিহাস থেকেই আধুনিক ফিকশনের জন্ম।
আপনার এই পয়েন্টের সাথে আমি সম্পুর্ন একমত জেন রসি। আমাদের ডিপার্টমেন্ট এর একজন বিখ্যাত টিচারের পড়ানোর কৌশলে এক নিষ্ঠুর রাজার প্রতিও আমাদের হৃদয়ে সহানুভুতি তৈরি হয়েছিল। মাইকেল মধুসুদন দত্তের অসাধারণ রচনা মেঘনাধ বধ কাব্য পড়ে রামায়নের মহা ভিলেন দৈত্যরাজ রাবনের জন্য ও চোখে পানি এসেছিল।
আপনার রিভিউ খুবই সুন্দর হয়েছে। অনেক কষ্টে ধীরগতির সামুতে মন্তব্য করতে হলো। তাই তাড়াহুড়ো করে কি যে লিখেছি তা নিজেই জানি না।
+

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

জেন রসি বলেছেন: মানুষের সবচেয়ে বড় ক্ষমতা হচ্ছে গল্প বলার ক্ষমতা। ইতিহাসের সবকিছুই আসলে নতুন নতুন গল্পের এক সংকলন। চমৎকার দুটো উদাহরন দিয়েছেন। সামু স্লো হলেও আপনার মন্তব্য বরাবরের মতই গতিময়। :)

ধন্যবাদ জুন আপু।

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: যে যেসব মানুষ ক্ষমতা উপভোগ না করে বরং জনগনের ভালোর জন্য আত্মত্যাগ করতে প্রস্তুত তারা সুপার হিরো এবং যারা তা না করে ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে জনগণকে নিয়ন্ত্রন করতে চায় তারা সুপার ভিলেন। দারুন বলছেন।দেশের প্রেক্ষাপটে বলা যায় বি.এন.পি সুপার হিরোর কাছাকাছি কিন্তু আওয়ামিলীগ সুপার ভিলেন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

জেন রসি বলেছেন: এটা নির্ভর করে পাবলিক কোন পয়েন্ট অব ভিউ থেকে দেখছে। কোন মডেলটা তারা গ্রহন করছে তার উপর। মডেল ডিপেনডেন্ট রিয়্যালিটি....... হাহাহা....

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

নীলপরি বলেছেন: আপনার রিভিউ দারুন লাগলো। মুভিটা দেখার আশা রাখলাম ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। দেখে ফেলুন। আশা করি ভালো লাগবে।

২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এই সিরিজটা দেখে আসছি। প্রতিটাই দেখেছি। সংখ্যায় বহুবার। :) ভাল্লাগে। wolverine ...

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

জেন রসি বলেছেন: সিরিজটা এ দেশেও খুব জনপ্রিয়। অনেকে আবার wolverine না থাকলে মুভি দেখেনা। আমি অবশ্য দেখি।

ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।

২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

রিকি বলেছেন: এই সিরিজ আমার অন্যতম ফেভারেট। প্রিয় চরিত্র.... Mystery আর Cyclops !! ;) ;) ;)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

জেন রসি বলেছেন: আমার বিশেষ প্রিয় কেউ নাই। সবার কাজকারবার দেইখাই মজা পাই!! ;)

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: এরকম মুভি আমার ভাল লাগে না কেন জানিনা।
তবে আপনার বলা চমৎকার লাগে।

আপনার অনেক জানাশোনা এটাও একটি ভাল ব্যাপার।

শুভকমনা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা। আশা করি ভালো আছেন।

২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

আলোরিকা বলেছেন: দার্শনিক রসি ভাইয়া মুভির মধ্যেও দর্শন খুঁজে বেড়ায় ! রিভিউ ভাল হয়েছে । কেন জানি এ জাতীয় মুভিগুলোতে মনোযোগ ধরে রাখতে পারিনা । ভাল থাকুন । শুভ কামনা :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১২

জেন রসি বলেছেন: হা হা হা মুভি উপভোগ করতে হলে আসলে স্টোরির ভেতর ঢুকে দেখতে হয়।

ধন্যবাদ আপু। আশা করি ভালো আছেন।

২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: রিভিউ ভালো লিখেছেন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা।

২৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ ! ডাউন লোডের চেষ্টায় আছি ---
পস্তে লাইক :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই। দেখে ফেলুন।

২৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৩

কালীদাস বলেছেন: আপনার বর্ণনা চমৎকার, কাহিনীটুকু ভাল লিখেছেন। আবার এটাই পোস্টের দূর্বলতা রিভিউ ধরলে, কারণ আপনার রিভিউতে কাহিনীর বর্ণনা বেশি এসেছে আপনার নিজের ভাষায়, মুভির ক্রিটিক তেমন একটা আসেনি। মুভি রিভিউতে আশা করা হয় একটা এক্সট্রা ক্যামেরা থেকে সবকয়টা চরিত্রের শক্তিমত্তা, দূর্বলতা এবং আরও কি পয়েন্ট থাকলে মুভিটা আরও হৃদয়গ্রাহী হত।

আমি এই মুভিটা দেখিনি, দেখব কিনা শিওর না। রিসেন্টলি মার্ভেল কমিকস যে মুভিগুলো বানানো শুরু করেছে, এগুলো ব্যাপক হিট হচ্ছে বক্স অফিসে, কিন্তু আমার কাছে কেন জানি বেশিরভাগই অতিমাত্রায় গাঁজাখুরির মত লাগে ইদানিং-জানিনা বয়সের জন্য কিনা (হ, আমি বুইড়া হয়া যাইতাছি) :( লাস্ট মনে হয় ভাল লেগেছিল ডেডপুল আর এন্টম্যান; দুই মুভিতেই হিউমারের টাচ ছিল বলে এবং অধুনা এক্সম্যান সিরিজের মত বেশি গুরুগম্ভীর করে ফেলেনি বলে। ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান যতবার দেখার চেষ্টা করেছি প্রতিবার গভীর ঘুমে তলিয়ে গেছি; হা হা স্লিপিং পিলের প্রয়োজন হলে এই মুভিগুলো ট্রাই করি এখন।

এনিওয়ে, ক্যারি অন :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১২

জেন রসি বলেছেন: মুভির অনেক টেকনিক্যাল ব্যাপার আমি কম বুঝি। আমার আগ্রহ হচ্ছে মুভির গল্প নিয়ে। সে গল্পটাকে সবকিছুর আলোকে যাচাই বাছাই করাটা উপভোগ করি। সেই আদিম সমাজ থেকেই ফিকশন এবং বাস্তব জীবন দুটোই দুটোকে প্রভাবিত করে আসছে। আমি যখন কোন ফিকশন পড়ি বা মুভি দেখি তখন আসলে বাস্তব থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে বরং ফিকশনের ভেতরের গল্পটা খুঁজে বেড়াই। যে গল্পের সাথে আমাদের যাপিত জীবনও রিলেটেড। তাই আমি আসলে যেভাবে বুঝি আর যা উপভোগ করি সেভাবেই মুভি কিংবা ফিকশন সম্পর্কে আলোচনা করি।

অনেকেই এই জনরার মুভিগুলো উপভোগ করেনা। তবে আমি আবার সর্বভুক।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো। :)

২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

কালীদাস বলেছেন: অফটপিক: আপনার প্রো পিকটা কোন এনিমের? ইন্টারেস্টিং ভিউ! আমি এমনিতে এনিমির খুব একটা ফ্যান না; স্বাধীনতার বার্তা নামে এক সহব্লগার ছিল (আমার মতই ইরেগুলার এখন), এনিমের বিশাল ফ্যান; ওর পোস্টেই দেখতাম এনিমের আপডেট :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২৩

জেন রসি বলেছেন: ডেথ নোট। চরিত্রের নাম নিয়ার। আমি আসলে সে অর্থে ফ্যান না। তবে স্টোরি পছন্দ হলে দেখি। :)

২৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নতুন কোন লিখা অাছে কিনা দেখতে এসেছিলাম । তবে মুভিটি সম্পর্কে বিভিন্ন পাঠকের মতামত দেখে ভাল লাগল ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

জেন রসি বলেছেন: ব্লগে দেওয়ার মত তেমন কিছু লেখা হচ্ছেনা। তবে ভাবছি কিছু হাবিজাবি লেখা দিয়েই একটা পোস্ট দিয়ে দেব। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কোন লিখাই হাবজাবি নয় , আপনি যা লিখবেন তা দিয়েই হয়ে যাবে মহাকাব্য :)
ধন্যবাদ ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৩০| ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:০১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
আপনার মুল বক্তব্যের প্রেক্ষিতে বলতে হয়--
ভিলেন ম্যাগনেটোকে আমার কোন সময়ই ভিলেন মনে হয়না।
আসলেই পয়েন্ট অফ ভিউয়ের ব্যাপার।

এক্সম্যান আর হবে না।
লোগানে প্রফেসর আর বুড়ো লোগান কে দেখে কেঁদে ফেলেছিলাম।


ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.