নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ইন ফায়ার এন্ড ব্লাড

১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২




একজোড়া ডাহুক খাদ্যের সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের উপর দিয়ে একটা গাঙচিল উড়ে যায়। শেয়ালের ডাক শোনা যাচ্ছে। আকাশে হালকা মেঘ করেছে। মতিন দাঁড়িয়ে আছে। তার পা কাঁপছে। তার শরীর কাঁপছে। মতিন ভয় পেয়েছে। যেদিন সে ফজল চেয়ারম্যানকে নিজ হাতে জবাই করেছিল, সেদিন ফজলের চোখেও এমন ভয় ছিল। বকরকে গুলি করার ঠিক আগে তার চোখেও এক ভয়ের পাগল করা আকুলতা দেখেছিল মতিন। দেখেছিল এবং শিহরিত হয়েছিল। মতিনের মনে হয় হত্যা করার সময় মানুষ এবং গবাদি পশু প্রায় একই রকম আচরণ করে। মানুষদের এই গবাদি পশু হয়ে ওঠাটা মতিন খুব উপভোগ করত। সেসব সময়গুলোতে বিপ্লব মতিনের অস্তিত্বজুড়ে নেচে বেড়াত। এক একজন শ্রেণী শত্রু খতমের মধ্যে একধরনের পৈশাচিক আনন্দ ছিল। এখন মতিনের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশের পোশাক পরা মানুষগুলোর অস্তিত্বে সে আনন্দ খেলা করছে। তাদের কাছে এক একটা সর্বহারার লাশ মানেই উদযাপন। সফলতা! মতিনকে গুলি করে মারার আগে তারা কিছুক্ষন সময় নিচ্ছে। শিকার নিয়ে শিকারি খেলা করছে। কয়েকজন পুলিশ সিগারেট ধরিয়েছে। সম্ভবত সিগারেট শেষ হলেই তারা মতিনকে গুলি করবে!সিগারেটের গন্ধ মতিনকে খুব আলোড়িত করে। আহা! একটা সিগারেট যদি সে এখন টানতে পারত। একটা সিগারেটের লোভে তার এখন অনন্তকাল ধরে বেঁচে থাকার ইচ্ছা হচ্ছে।


সময় বিমূর্ত। সময় মৃত। সময় পরজীবী। পরজীবী সময় আলিমের ভেতর কিছু বেঁচে থাকার মুহূর্ত তৈরি করে। সময় আলিমের ভেতর জীবিত। আলিম স্রষ্টা। আলিম সময়ের উপর সুখের প্রলেপ দিতে চায়। মন্ত্রে সুখ। সুখের সন্ধানে আলিম ঘুরে বেড়ায়। মন্ত্র পায়না। মন্ত্র আছে সুপারম্যানদের কাছে। সুপারম্যানরা সুখ দেয়না। মন্ত্র দেয়। আলিমের শহরে কোন সুপারম্যান নেই। আলিমের শহরে কোন সুখ নেই। আলিমের শহরে কোন অসুখও নেই। এ শহর একদল নির্লিপ্ত মানুষ নিয়ে রোদে পুড়ে। আবার বৃষ্টিতে ভিজে। শহরের প্রান নেই। মানুষের প্রান আছে। মানুষের কল্পনাশক্তি আছে। মানুষ তার কল্পনাশক্তি দিয়ে শহরে শহরে সীমারেখা টানে। তারপর নিজেরাই কয়েদি হয়ে বসে থাকে। অপেক্ষা করে।

আলিম অপেক্ষা করছে। যে জীবনটাকে আলিম শহরের বুকে বয়ে নিয়ে যাচ্ছে সকাল থেকে রাতে, একদিন থেকে আরেকদিনে-সে জীবনের একটা অস্তিত্ব আছে। সে জীবনের কোন সুনির্দিষ্ট অর্থ নেই। এমন কোন উদ্দেশ্য নেই যার জন্য বেঁচে থাকা যায়। আলিম সে উদ্দেশ্যের জন্য অপেক্ষা করছে। সকালের চায়ের কাপে, আঙ্গুলের ফাকে জ্বলতে থাকা সিগারেটে, বাসের অপেক্ষায়, নিহির জন্য কামনায়, মিছিলে প্রতিবাদী স্লোগানে কোথাও পূর্ণতা নেই। জীবন যেন কতগুলো মুহূর্তের যোগফল! এক মুহূর্তের দিকে তাকালে সবটা পাওয়া যায়না। সবটা অনুভব করা যায়না। উপভোগ করা যায়না।

বাসের ভীরে বসে অনেকবার আলিম বই পড়ার চেষ্টা করেছে। একবারও সফল হয়নি। তার চেয়ে তার বরং মানুষ দেখতে ভালো লাগে। মানুষের কথা শুনতে ভালো লাগে। ঢাকার লোকাল বাসগুলোর ভেতর কিছুক্ষন থাকলেই এ শহরের পালস অনুভব করা যায়। মানুষের তাড়া খাওয়া পদচারনা, বিরক্তি, রাগ, ধৈর্য্য, ভালো কিছুর অপেক্ষা-সব বোধ মিলে এক বিমূর্ত গল্পের সৃষ্টি হয়!আলিম সে গল্পের দিকে তাকিয়ে থাকে, পড়ার চেষ্টা করে। সে নিজেও সে গল্পের একটা চরিত্র। গল্পের চরিত্র হয়ে গল্প পড়ার ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং। তবে এ ভাবনাটা আলিমকে বাসের কোলাহলে, গরমে খুব আরাম দেয়।

নিহির কাছে যাচ্ছে আলিম।নিহি ক্যাম্পাসে আছে। মতিন নামে কোন এক সর্বহারা ক্যাডারকে নাকি পুলিশ ক্রসফায়ারের নাটক সাজিয়ে হত্যা করেছে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে মিছিল হবে। সে মিছিলে আলিমকেও থাকতে হবে! আলিমের মিছিল বা হত্যাকাণ্ড নিয়ে কোন আগ্রহ নেই। তার আগ্রহ নিহিকে নিয়ে। নিহি মেয়েটা তাকে প্রবলভাবে আকর্ষণ করে। সে আকর্ষণকে আলিম কোন ভাবেই অগ্রাহ্য করতে পারেনা। মেয়েটা বিপ্লবের স্বপ্নে বিভোর। আলিমের কাছে মনে হয় এটা নিহির একধরনের অবসেশন। এবং আলিমের ভয় হয় এটা ভেবে যে, মেয়েটা যেকোন সময় বিপদে পরবে। বাস থেকে নেমে আলিম সিগারেট ধরায়। তারপর ক্যাম্পাসের দিকে হাটা দেয়। তার কেন যেন মনে হচ্ছে আজ খুব বড় ধরনের ঝামেলা হবে।


দুমাস আগের এক রাতে

তোমার সাহস আছে। আমার সাথে এভাবে শহরের বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া কোন মেয়ে হোটেল রুমে একা দেখা করতে আসবে এটা আমি কখনো ভাবিনি। মতিন নিহির দিকে তাকায়। মেয়েটা সুন্দরী। এমন এক সুন্দরী মেয়েকে তার কাছে এত রাতে পাঠানো ঠিক হয়নি। তুমি নিজের ইচ্ছাতেই এসেছো? নাকি তোমার নেতাদের কমান্ড মানতে বাধ্য হয়েছ?

আমাকে কমরেড হিসাবে না দেখে কেন মেয়ে হিসাবেই দেখছেন? খুব নরম গলায় উত্তর দেয় নিহি। তার মুখে একটা মিষ্টি হাসি লেগে আছে। আমার বিরুদ্ধে কয়টা রেপ কেসের মামলা আছে জান? সাতটা। তার মধ্যে তিনটা আছে এমন যেখানে আমি ভিক্তিমকে রেপ করার পর হত্যাও করেছি। সুতরাং সাবধান মেয়ে। এবার মতিনও হেসে ফেলে। যদিও খুব দ্রুতই তার মুখ থেকে হাসি চলে যায়। আবার কঠোরতা এসে ভর করে। সে সিগারেট ধরায়। নিহিকেও একটা দেয়। মানুষ যেন আমাকে ঘৃণা করে তাই এসব রেপ কেস সাজানো হয়েছে। অবশ্য তার খুব একটা প্রয়োজন ছিলনা। কারন মানুষ এমনিতেই আমাকে ঘৃণা করে। তবে মাঝেমাঝে আমি তাদের ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতার ব্যাপারটাও বুঝতে পারি। উপমন্ত্রীর ডান হাত সন্ত্রাসী কালুকে হত্যা করার পর মানুষ নিশ্চয় আমাকে ভালোবেসেছিল ক্ষণিকের জন্য হলেও। তার বিরুদ্ধে নির্যাতিতারা ধর্ষণের মামলা করতে গেলেও পুলিশ তা নিতনা। বরং উল্টা তাদেরকেই হুমকি দিত। নিহি মতিনের দিকে একটা পেটমোটা খাম এগিয়ে দেয়। এর ভেতর শিকারের ছবি সহ ডিটেলস সব কিছু আছে। আর কন্ট্রাক্টের অর্ধেক টাকাও আছে। যদিও আমরা দুজন দুরকমের রাজনীতি করি তবুও আমাদের উদ্দেশ্য এক। বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক! নিহি চলে যায়! মেয়েটার পারফিউমের হালকা গন্ধ রুমে ছড়িয়ে আছে। মতিন খামটার দিকে তাকিয়ে আছে। নতুন শিকার। তার চোখ চকচক করছে।

সিরিয়াস কমেডি......


হুজুরের মেজাজ খারাপ। মানুষজন তাকে নিয়ে হাসাহাসি করছে। যদিও তাতে হুজুরের কিছু আসে যায় না। হুজুরের মেজাজ খারাপ কারন তিনি থেমিসের প্রেমে পড়েছেন। তিনি ঠিক যে মুহূর্তে গ্রীক দেবী থেমিসের মূর্তির দিকে তাকিয়েছিলেন, সে মুহূর্ত থেকেই থেমিস জীবন্ত। তার কাছে। থেমিস তার মাথার ভেতরেও ঢুকে বসে আছে। এমনকি আরাধনার সময়েও তিনি থেমিসের কথা ভাবেন। থেমিস তার স্বপ্নেও দেখা দিচ্ছে। কড়া আঁতরের গন্ধে নাকি থেমিসের মাথা ধরে যায়! তারপর থেকে হুজুর আঁতর মাখাই বন্ধ করে দিয়েছেন। এভাবে আর থাকা যায়না। এভাবে থাকলে হুজুর পাগল হয়ে যাবেন। তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন থেমিসকে দূরে সরিয়ে দিতে হবে। দেশ, জাতির জন্য সেটাই মঙ্গল! থেমিসের মূর্তিটা সরিয়ে ফেলতে হবে! সেটা জীবন্ত! কেউ জানেনা। হুজুর জানেন। কিন্তু মানুষজন হাসছে। কেউ তাকে পাত্তা দিচ্ছে না।হুজুরের খুব রাগ লাগছে! খুব কষ্ট হচ্ছে!থেমিস তাকে হাত ইশারায় ডেকেই যাচ্ছে! ডেকেই যাচ্ছে!

হুজুরের ফলোয়াররা অবশ্য এসব কিছুই বুঝতে পারেনি। তারা থেমিস দেবীর মূর্তি সরানোর জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছে। এসব নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে তাদের দরকষাকষি হচ্ছে। হুজুর অবশ্য এসব দরকষাকষির মধ্যে নেই। সে তার এই অদ্ভুত সমস্যার হাত থেকে মুক্তি চায়।


হুজুরকে জবাই করে হত্যা করার ইচ্ছা ছিল মতিনের। কিন্তু বিভিন্ন কারনে সেটা সম্ভব হয়নি। হুজুরকে গুলি করে মারতে হয়েছে। খুব তাড়াহুড়ার মধ্যে কাজটা করতে হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডটা মতিন নিজের মত করে উপভোগ করতে চেয়েছিল। কিন্তু পারেনি। এটা মতিনের জন্য একটা আফসোসের ব্যাপার!

২৫ দিন আগের এক সকালে

গোয়েন্দা কর্মকর্তা আকবর আলীর মেজাজ খারাপ। কিন্তু তিনি তা প্রকাশ করছেন না। তার সামনে নিহি নামের এক মেয়ে বসে আছে। মেয়েটা তার মেয়ের বয়সী হবে। কিন্তু আসার পর থেকেই পায়ের উপর পা তুলে সিগারেট টানছে। মেয়েটাকে মন্ত্রী মহোদয় না পাঠালে থাপ্পর দিয়ে এতক্ষনে কয়েকটা দাঁত ফেলে দিতেন।

কাল মতিন ঢাকা আসবে। নিহি আকবর আলীর হাতে একটা খাম তুলে দেয়। কখন কোথায় তাকে পাওয়া যাবে এসব কিছুর ডিটেলস ভেতরে আছে। কাল আকবর আলীর ছোট ছেলের জন্মদিন। সেটা মনে পড়তেই তার মনটা আরো তিক্ত হয়ে ওঠে।

১০ দিনের আগে এক ভর দুপুরে

তুমি ঠিক আমার কতটা প্রেমে পড়েছ? মানে সেটার তীব্রতা কতটুকো? নিহির এমন প্রশ্নে আলিম ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যায়! সে উত্তর না দিয়ে বরং চায়ের কাপে চুমক দেয়! তোমার মত করে আঁতেল টাইপ উত্তর দিতে পার। তোমার আঁতেল টাইপ কথা শুনতে আমার ভালোই লাগে। আলিম নিহির দিকে তাকিয়ে আছে। মায়াবী দুটো চোখ! মুখে নিস্পাপ হাসি। অথচ নিহি কত সহজে এমন সব কথা অকপটে বলে ফেলতে পারে যা অন্যরা পারেনা। তাছাড়া মেয়েটার মধ্যে একধরনের অদ্ভুত নিষ্ঠুরতা আছে।

তোমাকে আমার ভালোলাগে। তোমার কথা শুনতে ভালো লাগে। তুমি পাশে থাকলে নিজেকে নিঃসঙ্গ মনে হয়না। এটা ঠিক প্রেমে পড়া কিনা জানিনা। হলেও হতে পারে। আলিম চায়ের কাপ রেখে সিগারেট ধরায়। আমাকে নিয়ে তোমার কোন শারীরিক কামনা বাসনা নেই? মাঝেমাঝে আমাকে আদর করতে ইচ্ছে করেনা? নিহির মুখে দুষ্ট হাসি। আলিমের মুখ থমথমে। এই মেয়ের মনে হয় মাথা কিছুটা খারাপ। আলিম ভাবে। তবে সে ঠিক করেছে নিহির সাথে কোন ভান করবেনা। তাই সত্য উত্তরটাই দেয়। করে। আদর করতেও ইচ্ছা করে! কথাটা সে নিহির চোখে চোখ রেখেই বলে। নিহি চোখ নামিয়ে নেয়। মেয়েটা লজ্জা পেয়েছে। নিহির এ লজ্জাটা আলিম উপভোগ করে।

সেদিন সন্ধ্যায় আলিমের কাঁধে মাথা রেখে অনেকক্ষন বসে ছিল নিহি। আলিম তাকে পাবলো নেরুদার কবিতা আবৃতি করে শুনিয়েছিল।

I do not love you except because I love you;
I go from loving to not loving you,
From waiting to not waiting for you
My heart moves from cold to fire.

I love you only because it's you the one I love;
I hate you deeply, and hating you
Bend to you, and the measure of my changing love for you
Is that I do not see you but love you blindly.

Maybe January light will consume
My heart with its cruel
Ray, stealing my key to true calm.

In this part of the story I am the one who
Dies, the only one, and I will die of love because I love you,
Because I love you, Love, in fire and blood.

শেষ হওয়ার পর নিহি বলেছিল তোমার ইংলিশ একসেন্ট এত বাজে কেন? তারপর দুজনেই একসাথে হেসে উঠেছিল।


৫ দিন আগের এক বিকালে

মন্ত্রীসাহেব খুব বিরক্ত। তার সামনে পানি ভর্তি গ্লাস। তবে গ্লাসে একটা মশা ভাসছে। তার তৃষ্ণা পেয়েছে। কিন্তু তাকে অপেক্ষা করতে হবে। তার সামনে কিছু ছেলেপেলে বসে আছে। তাদের দিকে তাকিয়ে তিনি বললেন, তোমরা খুব দ্রুতই কিছু ইস্যু পাবে। তোমরা প্রস্তুত থাক। ইস্যু পাওয়া মাত্রই তোমরা রাজপথে সক্রিয় হয়ে যাবে।


ইন ফায়ার এন্ড ব্লাড

নিহি আজ শাড়ি পরে এসেছে। নীল শাড়ি। কোপালে টিপও দিয়েছে। মেয়েটা আসলেই পাগলী। কালচারাল প্রোগ্রামে সে সবসময় জিন্স আর ফতুয়া পরে আসত। আর আজ মিছিল হবে। সে এসেছে শাড়ি পরে। আলিমের খুব ইচ্ছা করছে নিহিকে নিয়ে খুব নির্জন কোন জায়গায় চলে যেতে। যেখানে তারা পাশাপাশি বসে থাকবে। হাতে হাত রেখে গল্প করবে। নিহিকে অনেক কিছু বলার আছে আলিমের। সোজা বাংলায় ভালোবাসি কথাটাও এখনও বলা হয়নি।

ছেলেমেয়েদের খুব উত্তেজিত মনে হচ্ছে। কোথাকার কোন সন্ত্রাসি মতিনের জন্য এত কিছুর কি দরকার আছে আলিম বুঝেনা। মতবাদে আসক্ত একদল ছেলেমেয়ে। নিহির কাছাকাছি যেতেই মিছিল শুরু হয়ে যায়। আলিমকে একবার দেখে নিয়েই নিহি আবার সামনের দিকে তাকায়। স্লোগান দিতে থাকে। তাদের ঠিক পাশেই কিছুটা দুরুত্ত রেখে একদল ছেলেও মিছিলের সাথে সাথে যাচ্ছে। হঠাৎ করেই সেখান থেকে মিছিলে গুলি ছোড়া হয়!

আলিমের খুব কষ্ট হচ্ছে। শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। রক্তে ভিজে যাচ্ছে তার শরীর। ভিজে যাচ্ছে রাজপথ। সে দেখছে নিহিকে। নিহির চোখে নির্লিপ্ততা। নিহির মাঝে কোন আতংক নেই, ভয় নেই, ভালোবাসা নেই। নিহি মুখ ফিরিয়ে চলে যাচ্ছে। দূরে। অনেক দূরে।
আলিম এখন ইতিহাস। সময় তার দেহ থেকে বিদায় নিয়েছে।

সমাপ্ত.........

In this part of the story I am the one who
Dies, the only one, and I will die of love because I love you,
Because I love you, Love, in fire and blood.




মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

নীলপরি বলেছেন: বলিষ্ঠ লেখনীর গল্প খুব ভালো লেগেছে ।

টাইপো পারলে দেখে নেবেন । কোপালে - কপাল

+++++

শুভকামনা।

১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি আপু।

শুভকামনা।

২| ১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কিছুটা থ্রিলারের মত লাগল । ভাল লেগেছে।

১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৩| ১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সবগুলো গল্পেই আমি বাস্তবতা আর সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার গন্ধ পেলাম। ভালো লাগলো।

ভালো লাগলো আপনার কমেডিয়ান গল্পটা আমার উক্তির সাথে মিলে গেছে। অনেকদিন আগে আমি ফেসবুকে বলেছিলাম ,'সমস্যা মূর্তিতে না ,সমস্যা আপনার মনে'। যাক আমার একটা কথা আপনার গল্পে সত্যতা পাইলো, অানন্দিত হলাম।

আমরা মনের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপরাধে জড়িয়ে পড়ি ! মনটাকে শুদ্ধি করাই আমার লক্ষ্য। দোআ করবেন।

আপনার গল্প পড়তে সময় গেলেও ভালো লাগলি। মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।

৪| ১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সবগুলো গল্পেই আমি বাস্তবতা আর সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার গন্ধ পেলাম। ভালো লাগলো।

ভালো লাগলো আপনার কমেডিয়ান গল্পটা আমার উক্তির সাথে মিলে গেছে। অনেকদিন আগে আমি ফেসবুকে বলেছিলাম ,'সমস্যা মূর্তিতে না ,সমস্যা আপনার মনে'। যাক আমার একটা কথা আপনার গল্পে সত্যতা পাইলো, অানন্দিত হলাম।

আমরা মনের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপরাধে জড়িয়ে পড়ি ! মনটাকে শুদ্ধি করাই আমার লক্ষ্য। দোআ করবেন।

আপনার গল্প পড়তে সময় গেলেও ভালো লাগলো। মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।

১৭ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

জেন রসি বলেছেন: এই গল্পটাকে একই সাথে পলিটিক্যাল এবং রোম্যান্টিক থ্রিলার টাইপ কিছু বলা যেতে পারে। আবার নাও বলা যেতে পারে!

আমরাই আমাদের মনের নিয়ন্ত্রক। আপনার মন শুদ্ধি করার প্রয়াস সফল হোক।

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা।

৫| ১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: অসাধারন আপনার লেখার হাত । গল্পের গাঁথুনিতে স্বতন্ত্র ষ্টাইল উপভোগ্য ।

শুভ কামনা ।

১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। উৎসাহিত হলাম।

শুভকামনা।

৬| ১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

রাতু০১ বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্য।

১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা। :)

৭| ১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু ভয়ংকর ভুল ধারনার উপর ভর করে, সম্পুর্ণ হিংসার রাজনীতি চালু হয়েছিল বাংলাদেশেে; সামান্য কৃষকের বউকেও বিধবা হতে হয়েছিল শ্রেণী শত্রুতার ভুল ধারণার কারণে; অশিক্ষিত মানুষ কোন কিছুই সঠিকভাবে বুঝতে পারে না।

আমি লেখা নিয়ে কিছু না বলে, প্লটের কথাই বললাম, লেখার প্লটকে আরো সোজা রাখার দরকার।

১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

জেন রসি বলেছেন: এটা একটা গল্প। পলিটিকাল চরিত্রগুলো গল্পের প্রয়োজনেই এসেছে।

হ্যাঁ.....মতবাদ এবং লাইনের নামে তাত্ত্বিক নেতারা এক নিষ্ঠুর খেলায় মেতে উঠেছিলেন। যেখানে আদর্শের বদলে ইগো, পারসোনাল শত্রুতা, অবসেশন এসবই মুখ্য ব্যাপার ছিল।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ১৭ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

উর্বি বলেছেন: ভালো লাগলো

১৭ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জেন রসি বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে আপনার মন্তব্য পেলাম। ধন্যবাদ। :)

৯| ১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জেন রসি ,




ইদানীং আপনার গল্পগুলো চলতি ঘটনাকে তুলে ধরে সরল অংক ষ্টাইলের ।
এই ফর্মূলায়- ১ + ২ - ৩ - ৪ + ৫............... = ??

এই গল্পটাকেও যোগ বিয়োগ পুরন ভাগে ফেলে বুঝতে হবে , সরল অংকের এই ফলটি "নিহি " হবে কিনা ! নাকি " ইন ফায়ার এন্ড ব্লাড" হবে ! তবে ঝামেলা বেঁধেছে "হুজুর" সংখ্যাটি নিয়ে । এই সংখ্যাটি সরল অংকটির কোন জায়গায় বসবে ? :||

অনবদ্য ।

১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহাহা.......

আসলে গল্প মানে কিছুটা অভিজ্ঞতা, কিছুটা পর্যবেক্ষণ, কিছুটা পারসেপশন এবং কিছুটা কল্পনা। সব মিলেই একটা সরল অংক টাইপ কিছু হয়ে যায় আরকি! :P

হুজুর সংখ্যাটিও অমূলদ নয়! ;)

অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। :)

১০| ১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

সত্যের ছায়া বলেছেন: ইউরোপীয় ধাঁচে লিখতে চেষ্টা করছেন। উপস্হাপন ভঙ্গি ভাল হয়েছে।

১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:০২

জেন রসি বলেছেন: ইউরোপীয় ধাঁচ বলতে ঠিক কি বলতে চেয়েছেন বুঝিনি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

১১| ১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জেন রসি,

এই গল্পটি যতটি ধারায় টেনেছেন মূল একি যায়গায় রেখেছেন, অসাধারণ আপনার লিখনীর কৌশল। বেশ কনাকে একত্রিতকরণে এই সরল সমিকরণ আধো আমার বোধগম্য হলো না। লেখনীর তর্জনীর জোর যার যত বেশি সেই লোকায় ততো বেশি।

১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:০৬

জেন রসি বলেছেন: এ গল্পে কিছু লুকিয়ে রাখা হয়নি। সব কিছু খুব স্পষ্ট ভাবেই প্রকাশিত আছে। এটাকে পলিটিক্যাল এবং রোম্যান্টিক থ্রিলার বলতে পারেন!

অনেক ধন্যবাদ সুজন ভাই। :)

১২| ১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৫১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আমি তোমাকে ভালোবাসি না কারন আমি তোমাকে ভালোবাসি;
আমি আপনার প্রেম না প্রেমময় থেকে যান,
অপেক্ষা থেকে আপনার জন্য অপেক্ষা না থেকে
আমার হৃদয় ঠান্ডা থেকে আগুন থেকে সরানো

আমি তোমাকে ভালোবাসি কারণ তুমিই আমার ভালোবাসা;
আমি তোমাকে গভীরভাবে ঘৃণা করি, এবং তোমাকে ঘৃণা করি
আপনার কাছে বাঁক, এবং আপনার জন্য আমার পরিবর্তন প্রেমের পরিমাপ
যে আমি আপনাকে দেখতে না কিন্তু অন্ধভাবে আপনি ভালবাসেন।

হয়তো জানুয়ারী হালকা গ্রাস করবে
আমার হৃদয় তার নিষ্ঠুর সাথে
সত্যজিৎ, সত্যিকারের শান্তির জন্য আমার কী চুরি করা

গল্পের এই অংশে আমি সেই একজন যিনি
মৃতু্য, একমাত্র, এবং আমি ভালোবাসি কারণ আমি তোমাকে ভালোবাসি,
কারণ আমি তোমাকে ভালোবাসি, ভালোবাসি, আগুন ও রক্তে




সিরিয়ার মুডে সিরিয়াস কমেডি পরেছি কিন্তু B-) গল্প পড়ে মনে হল এ গল্পতে লেখক কিছু মেসেজ দিয়ে গেল !!



ভালো থাকুন।

১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:১৪

জেন রসি বলেছেন: কবিতার অনুবাদটা ভালো হয়েছে। বিশেষ করে প্রথম এবং শেষ লাইনটা।

সিরিয়াস কমেডি সিরিয়াস মুডেই পড়তে হয়! তাতে করে সিরিয়াস সিরিয়াস কাটাকাটি হয়ে সব হালকা হয়ে যায়! ;)

ধন্যবাদ ভাই। :)

১৩| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

নাগরিক কবি বলেছেন: আপনি অনেক ভাল লিখেন তা বহুবার প্রমাণিত। তাই গল্প সম্পর্কে তেমন কিছু বলার নেই। চলমান সমাজের উপর ফোকাস করে এই সুন্দর গল্পটি সবাইকে উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে পলিটিক্স ও থ্রিলার এমনকি মন্ত্র পর্যন্ত ইনক্লুডেড B-)

সুন্দর ভাই। :)

১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১:০৮

জেন রসি বলেছেন: হাহা......

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভরাত্রি।

১৪| ১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: একজন লেখকের সর্বোচ্চ চাওয়া হচ্ছে পাঠককে আকড়ে ধরে রাখা। (নিজস্ব মত)
আপনি সব সময় সেটা বেশ মুন্সিয়ানার সাথেই করে থাকেন। আপনার ধারাটাও ভিন্ন। বাস্তবতার নিরিখে গল্পগুলো বেশ হয়।
যাইহোক ফিনিশিংটা বাহবা কুড়োনের দাবি রাখে যদিও আমার কাছে ভালো লাগেনি। আমি হলে শেষটা অন্যরকম হতো। ;)

শুভ কামনা প্রিয়।

১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

জেন রসি বলেছেন: ফিনিশিংটা ভালো লাগেনি জেনে আনন্দিত হলাম। তবে এ গল্পটা যেভাবে বলতে চেয়েছি তার জন্য এভাবে শেষ করাটাই যথাযথ মনে হয়েছে।

আপনি হলে ফিনিশিং অন্যরকম হত। আপনার লেখার স্টাইল কিছুটা স্যুরিয়েল এবং প্যারানরমাল অ্যাকটিভিটি নিয়ে। যেমন এই গল্প আপনি লিখলে দেখা যেত অধিকাংশ চরিত্রের আবির্ভাব ঘটত মৃত্যুর পর। B:-) সেই জনরার কিছু গল্প লেখার ইচ্ছা আছে। আইডিয়া পাচ্ছিনা।

ধন্যবাদ প্রিয় লেখক ভাই। :)

১৫| ১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন একটা গল্প!

মুগ্ধ পাঠ!

সমকালীন রাজনীতি, প্রেম, বাস্তবতা গল্পকারের স্বপ্ন ;) কল্পনা মিলেমিশে দারুন ককটেল!!!!

+++++++++++++

১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

জেন রসি বলেছেন: ককটেল আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। তবে ককটেলে লেখকের কল্পনা থাকলেও স্বপ্ন ছিলনা। ;)

ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই। :)

১৬| ১৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুখপাঠ্য গল্প। তবে নিহির চরিত্রটা কেমন গোলমেলে ঠেকল ।

১৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

জেন রসি বলেছেন: এ গল্পের নিহি চরিত্রের কাজকারবারই গোলমেলে! ;)

ধন্যবাদ লিটন ভাই। :)

১৭| ১৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

আলোরিকা বলেছেন: গল্পের পরিণতি একেবারেই অপ্রত্যাশিত ছিল ----- সিরিয়াস কমেডি ' হুজুর 'এর অংশ ব্যাপক লেগেছে =p~ =p~ =p~
সবমিলিয়ে দারুণ !!

১৮ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

জেন রসি বলেছেন: যাক, সিরিয়াস কমেডি পড়ে সিরিয়াস হয়ে যাননি দেখে আনন্দিত হলাম। :P

ধন্যবাদ আলোরিকা আপু। শুভকামনা। :)

১৮| ১৮ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল গল্পটি পাঠে
গল্পের প্লটটি মনে হল শুরু হয়েছে
সেই অর্ধ শতাব্দি হতে ।
মনে পরে সত্তর দশকের মাঝামাঝিতে
কলেজে পাঠের কালে বন্ধু একজন ছিল
যার কার্যকলাপের সাথে এ গল্পের
কিছু কথা যায় যে মিলে ।
সে সময়কার সর্বহারাদের কির্তিকলাপ
আর হালের বিপ্লবী , প্রতি বিপ্লবী
মন্ত্র আর মন্ত্রদাতা কলা কুশিলব
ও তাদের মিটিং মিছিলের
বাস্তবায়ন চিত্র সবি যায়
যে মিলে গল্পের সাথে
একাকার হয়ে ।

এ গল্পের লেখার মধ্যেও রয়ে গেছে
কাব্যের ছাপ দারুন ভাবে ।
কিছু কিছু জায়গায় নিন্মের মত
শুধু একটা এন্টার মেরে দিলেই
হয়ে যায় সুন্দর কবিতা

সময় বিমূর্ত।
সময় মৃত।
সময় পরজীবী।
পরজীবী সময় আলিমের ভেতর
তৈরি করে কিছু বেঁচে থাকার মুহূর্ত ।
সময় আলিমের ভেতর জীবিত।
আলিম স্রষ্টা।
আলিম সময়ের উপর
সুখের প্রলেপ চায় দিতে ।

মন্ত্রে সুখ। সুখের সন্ধানে আলিম ঘুরে বেড়ায়।
মন্ত্র পায়না। মন্ত্র আছে সুপারম্যানদের কাছে।
সুপারম্যানরা সুখ দেয়না। মন্ত্র দেয়।
আলিমের শহরে সুপারম্যান নেই।
আলিমের শহরে কোন সুখ নেই।
আলিমের শহরে কোন অসুখও নেই।
এ শহর একদল নির্লিপ্ত মানুষ নিয়ে রোদে পুড়ে।
আবার বৃষ্টিতে ভিজে। শহরের প্রান নেই।

মানুষের প্রান আছে।
মানুষের কল্পনাশক্তি আছে।
মানুষ তার কল্পনাশক্তি দিয়ে
শহরে শহরে সীমারেখা টানে।
তারপর নিজেরাই
কয়েদি হয়ে বসে থাকে।
অপেক্ষা করে।


এখন অপেক্ষায় অাছি দেখতে এমনতর একটি সুন্দর কবিতা

শুভেচ্ছা রইল ।

১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:২২

জেন রসি বলেছেন: কিছু গল্প আমি একটানে লিখে ফেলি। আবার কিছু গল্প অল্প অল্প করে লেখি। এই গল্পটা একটানে লেখা না। বিভিন্ন সময় ছোট ছোট কিছু লেখার লিঙ্কআপ করা হয়েছে এ গল্পে। উপরে আপনি যে অংশটুকো উল্লেখ করলেন তা অনেকটা মুক্ত গদ্য স্টাইলে লিখেছিলাম। সিরিয়াস গল্প থ্রিলারের মত করে লেখার একটা আলাদা আনন্দ আছে।

সে রাজনৈতিক মুভমেন্টটার ভালো খারাপ দুরকমের আউটকামই আছে। তবে বিপ্লবীরা একটা সময় পরে হয় বিভ্রান্ত হয়ে ধ্বংস হয়, নাহয় স্বার্থপর হয়ে চতুর হয়ে সফল হয়! ইতিহাস তাই বলে আরকি!

অনেক ধন্যবাদ আলী ভাই। শুভকামনা।

১৯| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতিমন্তব্যের জন্য ।
মন্ত্রনাদাতারা অনেক ভাবেই
মাথায় মন্ত্রনা ঢুকানোর চেষ্টা করে।

মনে পড়ে সত্তর দশকের শেষে
ধানমন্ডির ইউ এস এস আর
লাইব্রেরীতে দিন কয়েক লেলিনের
উপর কিছু পড়াশুনা করেছিলাম
নিবষ্ট মনে । একদিন লাইব্রেরী হতে
বের হওয়ার কালে ঐ লাইব্রেরির একজনে
ডেকে নিয়ে গিয়ে সমগ্র লেলিরেন ৩৯ খন্ডের
৩৯টা বই এর একটি ইয়া বড় প্যাকেট
হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলল
তোমার ও তোমার বন্ধুদের জন্য
আমাদের পক্ষ থেকে প্রিতি উপহার।
বুঝেন এখন ঘটনা কেমন ছিল !!!

১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

জেন রসি বলেছেন: লেনিনকে আমি পছন্দ করি। ইতিহাসে লেনিন এবং বলশেভিক আন্দোলন দুটোরই খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা আছে। কেউ আমাকে ৩৯ টা বই পড়তে দিলে বা গিফট দিলে আমি আনন্দিতই হতাম। তবে আসল সমস্যা হয় মানুষ যখন কাউকে বা কোন মতবাদকে অন্ধের মত পূজা করা বা অনুকরন করা শুরু করে।

অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আলী ভাই।

২০| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ওমেরা বলেছেন: শুধু ভাল লাগল ধন্যবাদ ।

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১:০৩

জেন রসি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। :)

২১| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: গল্পটা রাজনৈতিক বলে চরিত্রগুলিও এসেছে সেইমত।। সাধারনরা কিন্তু মতিনের মত বুঝেও অন্ধআশায় প্রান দেয়।। আবার আলিমরা দেয় অনর্থক এক ভুলে।। যেখানে নিহীরা থাকে সুযোগে। প্রয়োজনের মুহুর্তে শুধু একটি মানুষ যে লাশ হয়ে তরী করে এক নূতন পথরেখা!! (দেখেতো আসছি এমনই)।
আর হুজুর পর্বটা তো দারুন।। সারা দেশে যেন শুধু একটাই সমস্যা এবং প্রধানও!! তবে এর আড়ালে ধুলো দেয়ার চর্চাকে প্রশংসা না করেও পারছি না।।
আপনার গল্পকে আমি আমার মত করেই পড়েছি।। ভুল হলে শুধরে দেবেন ।।

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১:০৯

জেন রসি বলেছেন: আপনার মত করেই পড়েছেন এবং চমৎকার ভাবে বিশ্লেষণও করেছেন। আপনি অভিজ্ঞ মানুষ। এসব দেখে এসেছেন। এমনটা শুধু আমাদের দেশে না, পুরো বিশ্ব জুড়েই চলছে। শুধু খেলার নিয়মকানুন ভিন্ন হতে পারে।

ধন্যবাদ ভাই। :)

২২| ১৯ শে মে, ২০১৭ ভোর ৪:৪৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে প্রিজন ব্রেক সিরিজের কথা মনে হল। পলিটিক্স ভয়ংকর ব্যাপার....
গল্প সুন্দর হয়েছে জেন রসি ভাই।

১৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

জেন রসি বলেছেন: মানুষই আসলে সবকিছুকে ভয়ংকর করে ফেলে।

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা। :)

২৩| ১৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

সুমন কর বলেছেন: গল্পে সাম্প্রতিক কিছু বিষয় তুলে ধরেছেন। আর রাজনৈতিক চরিত্রগুলো এসেছে গল্পেরই প্রয়োজনে। বর্ণনা দারুণ হয়েছে।

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:১২

জেন রসি বলেছেন: সব মিলে আসলে একটা গল্পই বলতে চেয়েছি। চারপাশ থেকে গল্পের কাঁচামাল নিয়েছি।

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা।

২৪| ২০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

২০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। :)

২৫| ২০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মুত্যু দিয়ে শেষ করেছেন।


আমিও প্রথম এভাবে লেখার চেষ্টা করেছিলাম। পরে যখন রাইটার্স হেন্ডবুক পড়ি তখন থেকে শৈলী বদলিয়েছি। অনেক কষ্ট হয়েছিল আমার।

প্রথম ভাবতাম লেখালেখি খুব সহজ।

আপনার সফলতা কামনা করি।

২০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

জেন রসি বলেছেন: রাইটার্স হ্যান্ডবুকে শৈলী বিষয়ক কি লেখা ছিল যা আপনাকে প্রভাবিত করেছিল? আর এভাবে লেখার চেষ্টা বলতে ঠিক কোন ধরনের লেখার টাইপের কথা বলেছেন? ব্যাখ্যা করলে আরো স্পষ্ট ভাবে বুঝতে পারতাম।

লেখালেখি আসলে সহজও না, আবার কঠিনও না। সেটা অনেকটাই নিজের সাথে নিজের খেলার মত ব্যাপার!

ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা।

২৬| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সব বললে হয়তো হাসবেন তবুও বলি, আমি মেইনস্ট্রিম রাইট হতে চেয়েছিলাম। ইংলিসে ৫টা লিখেছি। প্রথমটা শেষ হওয়ার পর
চ্যারেটি শফ থেকে ৫০ ফেনি দিয়ে রাইটার্স হেন্ডবুক কিনেছিলাম। তা ছিল কাকতালীয়। বইয়ে প্রকাশক এবং এজেন্টের নাম ঠিকানা ছিল। প্রকাশকের কাছে চিঠি লিখতে শুরু করি। কেউ জবাব দিয়েছে কেউ দেয়নি। কিছু করার না পেয়ে হেন্ডবুক পড়তে শুরু করি। সময়ের বড় লেখকদের আদেশ উপদেশ। প্রকাশকদের পছন্দের শৈলী আছে, বিশেষ করে লাভ এবং রুমান্স। গাইড লাইনও আছে। মৃত্যু থাকতে পারবে না। রুমান্স শুরু করলেও দেখলাম আমি পারব না। তাদের গাইড মতো লিখতে হলে ১৮+ হয়ে যায়। যা আমি লিখতে চাইনি। এক লেখক লিখেছিলেন, প্রকাশকের কাছে থেকে এত রিফিউজল আসবে যা দিয়ে তুমি তোমার একটা কামরার চার দেয়াল সাজাতে পারবে। আরেক লেখক লিখেছিলেন, বই লেখা শেষ হলে ড্রয়ারে রেখে দিয় কয়েক বছরের জন্য তাতে তোমার বই পাকাপোক্ত হবে।
আরেক লেখক লিখেছিলেন, ফিকশন ইজ রিয়েলেটা। যা আমি বিশ্বাস করি। আমার বই ফিকশন হলে বাস্তব ভিত্তিক।
আরও অনেক কিছু আছে।
যাক, আপনার সফলতা কামনা করি।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জেন রসি বলেছেন: প্রকাশকরা বাজারের কথা ভেবেই একটা নিরাপদ ফর্মুলা তৈরি করেন। তবে এসব ফর্মুলা ভেঙ্গেও কিন্তু অনেকে সফল হয়েছে। হালের জে কি রাওলিং এর উদাহরন দিতে পারি। তার হ্যারি পটার বইটা ১২ বার রিজেক্ট হয়েছিল। তারপরের কাহিনী ইতিহাস। এটা একটা ব্যাপার।

দ্বিতীয় ব্যাপার হচ্ছে অনেক বিদগ্ধ প্রকাশকের জাজমেন্টও ভুল হতে পারে। যেমন গার্সিয়া মারকেজ তার প্রথম পাণ্ডুলিপি এক প্রকাশকের কাছে পাঠিয়েছিলেন। তিনি মারকেজকে উপদেশ দিয়েছিলেন লেখালেখি ছেড়ে দিতে! তার দ্বারা নাকি লেখা হবেনা।

আর আমাদের দেশের এবং ওপার বাংলার অনেক লেখকই অর্থের জন্য প্রকাশকদের ফর্মুলা মেনে অনেক লেখা লিখেছেন। কিন্তু সেসবের জন্য তারা কিন্তু বিখ্যাত না। তারা বিক্ষাতসেসব লেখার জন্য যা তারা নিজেদের মত করে লিখেছে।

আসলে এখানে দুটো ব্যাপার আছে। একটা হচ্ছে নিজের লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করা বা পাঠককে প্রভাবিত করা! আরেকটা হচ্ছে পাঠকের রুচি এবং চাহিদা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হওয়া। এটা ম্যাটার অব চয়েসের ব্যাপার। যদি আমার কথা বলেন তবে বলব আমার লেখা কেউ পড়ুক বা না পড়ুক আমি নিজের মত করেই লিখে যাওয়ার পক্ষে। অর্থাৎ মাস পাঠক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে লেখাটা আমার কাছে উপভোগ্য না। এই আরকি!

২৭| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, তবে আমি বাস্তবতা দেখেছি, আসলে একটু বেশিই অনুভব করেছি। এখন আমি নিজে প্রকাশক।

পাঠকের হাতে বই পাঠাতে হলে অনেক খরচ লাগে, যা আগে বুঝতাম না।

প্রকাশকরা কেন না করে এখন আমি জানি।
যাক, আপনার সময় নষ্ট করতে চাই না।

আপনার মঙ্গলকামনা করি।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

জেন রসি বলেছেন: প্রকাশকদের দিক থেকে তারা ঠিকই আছে। তারা রিস্ক নিতে চাইবেনা এটাই স্বাভাবিক। তবে অনেক লেখকই প্রকাশকদের কাছে অনেকবার রিজেক্ট হওয়ার পরও নিজেদের মত করে মার্কেট তৈরি করতে পেরেছে। আবার অনেকেই পারেনি।

আপনার সাথে আলোচনা উপভোগ করছি। সময় নষ্ট হচ্ছেনা।

আমিও আপনার মঙ্গলকামনা করি।

২৮| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

আমি লন্ডন আছি, মারকেট ঠিকঠাক করতে চাই কিন্তু লেখকরা আমার বারোটা বাজাতে চায়। সবার বই মাগ্না ছাপাতে হবে কিন্তু এক কপিও বিক্রি হবে না, তা আমি নিশ্চিত। কারণ আমার নিজের বইরই পাঠক নেই। দেশে আছে কিন্তু, আমি আর টাকা নষ্ট করতে চাই না।

শেষমেশ বলি, ছাপাখানায় যাওয়ার আগে একটা বই ১০ বার সম্পাদনা করতে হয়। এই জন্য সব বই প্রকাশকরা নেয় না। আমার এক বই একবার সম্পাদনা করার জন্য ৫ হাজার পাউন্ড চেয়েছিল। অনেকে আমাকে বলে বই সম্পাদনা করার জন্য, তখন আমি তাদেরকে বলি, আমি বই ঠিকঠাক করে দিলে আপনার বই ঠিকঠাক করে দেব। তখন ওরা দৌড় দেয়। (হাহাহাহাহাহা)

সবার মঙ্গল হোক।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৩১

জেন রসি বলেছেন: এখন বইয়ের মার্কেট অনেক কম্পিটিটিভ একটা জায়গা! বিশেষ করে এই মুভি এবং অনলাইন জগতে। আর অনলাইনের কারনে এখন অনেকেই লিখছে নিজেদের মত। আবার আগের চেয়ে তাদের হাতে অপশনও অনেক বেশী। তাই প্রতিযোগিতাও বেশী।

২৯| ২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

নাগরিক কবি বলেছেন: জেনি ভাই, লেখাগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে। :( কী করবো, পরামর্শ দেন। :(

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

জেন রসি বলেছেন: অনলাইনে লেখালেখি করার এই এক বিপদ। ভালো ফিচার লিখলে অনলাইন পোর্টালগুলো চুরি করে। কবিতা লিখলে মানুষ সেসব চুরি করে প্রকাশ করে। এটা অবশ্যই লেখকদের জন্য হতাশাজনক। শুনেছিলাম ফেবু এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবে। ব্লগেও নেওয়া উচিৎ। আসলে যারা প্যাটফর্ম রান করে তাদের পদক্ষেপ ছাড়া এই চুরি বন্ধ করা যাবেনা।

আর লেখক হিসাবে আপনার সব লেখার ব্যাকআপ রেখে দিবেন। যা কিছুই হোক লেখা চালিয়ে যান। চোরেরা একদিন ধরা খাবেই।

৩০| ২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

নাগরিক কবি বলেছেন: আর বলিয়েন না, মনের দুঃখে মলয় সাগরে ঝাপ দিতে ইচ্ছে করে। চোররে সম্মান জানাই হ্যালো বললে ব্লক মারে। যেই হারে মানুষ ব্লক মারতেছে। তাতে মনে হয় ফেসবুক অথোরিটি আমারে ব্লক মারবে। :)

মাঝে মাঝে কনফিউজড হয়ে যাই, এগুলো কি আদৌ আমার লেখা কিনা? :(

২২ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

জেন রসি বলেছেন: সাগরে ঝাপ দিলে চোরেদেরই লাভ বেশী! তাই দুঃখ না করে নিজের মত লিখে চলুন। চোরেদের উপরও নজর রাখুন। এবং সময় মত ঝোপ বুঝে কোপ!

৩১| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: জোস স্টাইল!

২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।

৩২| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফ্যাক্ট কি-না জানি না তবে নিহি'র এই ক্যারেক্টার মনে ধরেছে! ;) চলার পথে মনের মধ্যে শক্ত অবস্থান দখল করা এইরকম অনেক কিছুই হয়। কিন্তু সেগুলোকে অগ্রাহ্য করতেই হয় পথিককে। আমার কাছে সেটাই মনে হল।


জোস স্টোরি!! তবে ইস্যুকেন্দ্রিক ব্যাপারটা আরো ফোকাস হলে ইন্টিগ্রেটেড ( ;) ) লাগতো।

২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:১২

জেন রসি বলেছেন: ইস্যুকেন্দ্রিক গল্প লিখতে চাই নাই। গল্পই লিখতে চেয়েছি। ইস্যু হচ্ছে কাঁচামাল। নিহিকে মনে ধরলেও মন থেকে বের করে দেন। খুবই বিপদজনক চরিত্র! ;)

ধন্যবাদ গেম ভাই। :)

৩৩| ০৬ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নিহিকে মনে ধরলেও মন থেকে বের করে দেন। খুবই বিপদজনক চরিত্র!

হাঃ হাঃ হাঃ

বিপদজনক ব্যাপার হ্যান্ডল করার মধ্যেই আমি ক্রেডিট পাই! ;) ;)

০৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৯

জেন রসি বলেছেন: বিপদজনক ব্যাপার উপভোগ করলে এভারেস্টে যান। আফ্রিকার জঙ্গলে যান। এইসব বিপদজনক চরিত্র হ্যান্ডল করার কি দরকার? :P

৩৪| ০৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইটারে বলতে পারেন ঘাউরামি!!!! :P

০৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

জেন রসি বলেছেন: অথবা বোকামি!

৩৫| ০৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঘাউরামি বোকামির সমানুপাতিক! তবে সমান্তরাল!! :P

০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহা :P






আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.