নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কথা বলি..... বর্তমানের- কথা বলি ভবিষ্যতের.......

মাই নেম ইজ রেজাউল ইসলাম। এন্ড আই অ্যাম নট এ রাজাকার !!!

মোঃ রেজাউল ইসলাম

আমি নতুন সর্বদা----

মোঃ রেজাউল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌদি ভিক্ষুক:

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫



সৌদি আরব পৃথিবীর সবথেকে ধনী দেশ গুলোর একটি। এই দেশে চারিদিকে টাকা আর টাকা। এখানে যারা গরীব ধরনের সৌদি, তাদেরও অনেক টাকা। কিন্তু, তারপরও অবাক হতে সৌদি ভিক্ষুক দেখে।

আমি যে মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়তে যাই, সেখানেও নিয়মিত সৌদি ভিক্ষুক দেখতে পাওয়া যায়। ৩/৪ জন মহিলা বোরখা পরে বসে থাকে। সাথে থাকে ছোট বাচ্চা। বাচ্চাদের দেখে বুঝি- সৌদি কালোরাই মূলত এই ভিক্ষা বৃত্তির সাথে জড়িত।

এই দেশের আইনে ভিক্ষে করা একটা দণ্ডনীয় অপরাধ। বড় বড় শহরগুলোতে পুলিশ মাঝে মাঝেই অভিযান চালায়। নতুন আইন অনুসারে, এখন ভিক্ষুক ধরলেই পুলিশ তাকে আদালতে পাঠিয়ে দেয়। আর ভিক্ষা বৃত্তির দায়ে ব্যাক্তির আর্থিক জরিমানা, এমনকি জেলও হতে পারে।

Saudi Gazette পত্রিকা পড়ে দেখি এই দেশে মোট ভিক্ষুক ২৫ হাজার। যার মধ্যে মাত্র ২ হাজার সৌদি। বাকীরা সব বিদেশী। (যেটা আমার একদমই জানা ছিল না। আমি ভাবতাম, এরা সবাই সৌদি!) আবার বাংলাদেশের মতই এখানেও আছে- প্রতারক ভিক্ষুক। স্বভাবের ভিক্ষুক! এমনই এক ভিক্ষুক ধরা পরছিল যে একজন মিলিওনার !

ও হ্যা, সৌদি ভিক্ষুকদের ১০ ভাগ আবার শিশু ভিক্ষুক !
যাই হোক, সৌদি সরকার নাকি আন্তরিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে সৌদি ন্যাশনাল না ভিক্ষা বৃত্তি থেকে সরে আসে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

খাদিজা ফাল্গুন বলেছেন: :/

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: হুঁ জানলুম। তথ্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৪

সুমন কর বলেছেন: জানলাম।

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
:)

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৫

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: :P :P

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

গরু গুরু বলেছেন: ভালো লাগল

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: হুম এমন দৃশ্য আমিও দেখেছি সাউদি আরবে তবে আমি যতটা জেনেছি খোঁজ নিয়ে এদের মধ্যে বেশিরভাগ হলো স্বভাবের ভিক্ষুক,আর নারী ভিক্ষুক গুলো সবাই সিরিয়, ইয়েমেনি এবং সুদানি ভিক্ষুক বলেই জেনেছি।

বড় শহরে এমন দৃশ্য দেখিনি, শহর থেকে দুরবর্তি এলাকায় এমন দেখেছি,বিশেষ করে আল উলা, নাজরান তাবুকের গ্রমাঞ্চলে এমন দেখেছি আমি।
আর এমনিতেই সাউদি আরবে কর্মসংস্থান আগের চেয়ে অনেক কমে এসেছে,সাউদি ছেলে মেয়েরা আনন্দ ফুর্তির টাকা গুলো নিজেরা নিজেদের ব্যবহারিত ফোর্ড গাড়ি দিয়ে দিনের একটা ফ্রি সময় যাত্রী টেনে টাকা আয় করছে,আমাদের সায়েদাবাদ টার্মিনালের মত সেখানেই টার্মিনাল গুলো দিয়ে ব্যাগ নিয়ে হেটে যাওয়া কঠিন ,তাদের টানা হেচড়ায় নাজেহাল হতে হয়।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেছেন: ঠিক তাই।

মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: যাক, বাঙ্গালিরা তো আর নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.