নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট কথা

রাজিব

আমি ভালবাসি বাংলাদেশ, আমার বউ, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, ইতিহাস, গান, ফুটবল, লিখতে,

রাজিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আউটসোর্সিং: আধুনিক দাসত্ব বনাম উজ্জল ভবিষ্যতের স্বপ্ন

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪৩

এই লেখাটা আমি কমেন্ট আকারে প্রথমে মইনুল ভাইয়ের পোস্টে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পড়ে দেখি যে এটি এত বড় হয়ে গেছে যে আলাদা পোস্ট হিসাবে দেওয়াটাই যুক্তিসংগত হবে। মাঈনউদ্দিন মইনুল এর লেখাটির লিংকঃ

আউটসোর্সিং: ব্লগে কোন আঁকিয়ে কি আছেন, একটি বেদনাতুর ছবি/কার্টুন এঁকে দেবার জন্য!?

Click This Link



আউটসোর্সিং’কে আমি সবদিক থেকে ইতিবাচক বিষয় বলে গণ্য করে থাকি কারণ এটি এমন একটি সেক্টর যেখানে সর্টকাট, দুই নম্বরি অথবা ঘুষের কোন স্থান নেই। আর মেধাবীদের কথা- বাংলাদেশে একেবারে ছোটবেলা থেকেই আমাদের মধ্যে এই চেতনা ঢুকিয়ে দেওয়া হয় যে রেজাল্ট আসল কি শিখলাম তা আসল নয়। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কোন শিক্ষক এবং অনেক মেধাবী ছাত্রদের আমরা এমএলএম বা ডেস্টিনি মার্কা ব্যবসায় জড়াতে দেখেছি। সেদিক দিয়ে চিন্তা করলে আউটসোর্সিং অনেক ভাল একটি কাজ।

ছাত্র বয়সে আমি নিজেও অনেক ছাত্র পড়িয়েছি বা টিউশনি করিয়েছি অর্থের প্রয়োজনে। কিন্তু টিউশনির দেশের অর্থনীতির জন্য কতটা উপকারী সে ব্যপারে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। বরং সেই সময় আমি যদি কোন একটা স্কিল ডেভেলপ করতে পারতাম তা ভবিষ্যতে আমার অনেক কাজে লাগত। অবশ্য ছাত্র বয়স থেকে আমি পত্রিকাতে লেখালেখি করি এবং পরবর্তীতে তা অনেক কাজে দিয়েছে। আমাদের দেশে ছাত্রজীবনে শিক্ষিত তরুণদের জন্য খুব বেশী কাজের ক্ষেত্র আছে বলে আমার মনে হয় না। আউটসোর্সিং আমাদের সেইদিকটিতে অনেক ক্ষেত্র উন্মচন করে দিয়েছে। কেউ হয়তো ইংরেজি ভাল পারে তার যেমন কাজের সুযোগ রয়েছে তেমনি গ্রাফিক্স ডিজাইন, অনলাইন মার্কেটিং, সিইও, রিসার্চ অ্যাসিসট্যান্ট ইত্যাদি নানা ধরণের কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে আমাদের তরুণদের জন্য যা এমনকি পাঁচ বছর আগেও চিন্তা করা যেত না।



আমাদের মেধাবী তরুণদের আউটসোর্সিং এ আরও অনেক বেশী সংখ্যক আসা দরকার। কারণ এর বিকল্প গুলো বাংলাদেশে আসলেই খুব হতাশাজনক। বরং কিছু মেধাবীরা সরকারী চাকরী ঘুষের মায়া এবং কর্পোরেট জগতের রঙিন হাতছানি উপেক্ষা করে আউটসোর্সিং এর মত একটি চ্যালেঞ্জিং পেশায় প্রথমে কর্মী এবং পরে তাদের মেধা খাটিয়ে উদ্যোগতা হিসাবে নামতে পারলে তা আমাদের দেশের জন্য এক বড় আশীর্বাদ হবে।



অশিক্ষিত বা স্বল্প শিক্ষিত লোকদের জন্য গার্মেন্টস সেক্টরে প্রায় ৩০-৪০ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। ঠিক তেমনি আউটসোর্সিং এ যদি ১০ লাখ শিক্ষিত লোকের কর্মসংস্থান হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চিত্রই বদলে যাবে। গার্মেন্টস সেক্টরে বেতন বাংলাদেশের তুলনায়ও খুব কম। আউটসোর্সিং এ কিন্তু তেমনটি নয়। বরং এই খাতে মাসিক আয়ের সম্ভাবনা চাকরির বেতনের থেকে বেশী বলেই অনেকে এইদিকে ঝুকছে। আর এই খাতে যত বেশী লোক দক্ষ এবং সফল হবে তাও আমাদের ভবিষ্যতের জন্য এক বিশাল আশীর্বাদ হবে। বাংলাদেশে এখন ই-কমার্সের প্রসার ঘটছে, এরপরে আসছে ই-লার্নিং এর দিন। সামনে আসবে ক্লাউড কম্পিউটিং, বিগ ডাটা, গেমিং, মোবাইল অ্যাপস ও অ্যানিমেশনের দিন।

তাই ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এর দিকে যত বেশী লোক উচ্চ শিক্ষিত- স্বল্প শিক্ষিত, মেধাবী-অমেধাবী, তা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য ভাল। কারণ আইসিটি সেক্টরে বাংলাদেশের সত্যি এক দারুন সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু দরকার এই খাতে প্রচুর পরিমানের দক্ষ কর্মশক্তি। এমনকি আমাদের দেশের ভেতরেই অনেক কোম্পানি ও প্রজেক্টের জন্য অনেক লোকের দরকার হবে এ দিকে। আমরা যদি তা না করতে পারি তাহলে এসব চাকুরী ভারতীয়দের হাতে চলে যাবে এটাই বাস্তবতা।

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে খুব ভালমতই জানি যে ফ্রিল্যান্স আউটসরসিং কোন ছেলে খেলা নয়। প্রচন্ড ধৈর্য ও অধ্যাবশ্যায় থাকতে হয় এবং অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়। এখানে লড়াই করতে হয়। প্রথম প্রথম কাজ পাওয়া খুব কঠিন। কাজ পাবার পরও টিকে থাকতে হয়, কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হয়। অনেককে আবার রাত জেগে আমেরিকান সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সারা রাত কাজ করতে হয় এবং সারা দিন ঘুমানো। মোটেও আনন্দের জীবন নয়। ছুটি বলতে কিছু নেই- রজা-পুজাতেও কাজ করতে হয়। বিকেল ৫ টা বা রাত ৫ টা বলে কিছু নেই। সফল হতে হলে ঠকতে হবে, লড়তে হবে- সেই গ্ল্যাডিয়েটর সিনেমার গ্ল্যাডিয়েটরের মত।

বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি স্লো, টাকা আনা বেশ ঝামেলার, পেপাল নেই- ২-৩ বছরের আগে আসবে কিনা জানি না, অনলাইনে বিদেশী কিছু কেনাও বেশ ঝামেলার- মোট কথা নানা রকম প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আর এখনো আমাদের দেশে অনেকেই কোন কোম্পানিতে কেউ ৯-৫ টা চাকুরী না করতে পারলে তাঁকে ব্যর্থ মনে করে।

আমেরিকা ইউরোপ সস্তা শ্রমের আকর্ষণে এখানে আসছে এবং সামান্য কয়েকশত ডলার মাসে দিয়ে (যা ডলার থেকে টাকায় ৪০-৫০ হাজার হচ্ছে) স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়ে আমাদের তরুণদের সকাল, দুপুর, রাত সব সময়কেই কিনে নিচ্ছে। আমরা মুখে হয়তো বলছি যে ৯-৫ টার চাকুরী জীবনের ধরাবাধা নিয়ম নেই কিন্তু বাস্তবতা হল আউটসোর্সিং এমন এক জগত যেখানে যে কোন চাকরির থেকে অনেক বেশী কষ্ট করতে হয়। কিন্তু তারপরও আমি এ সেক্টরকে আমাদের দেশের জন্য খুব বড় একটা আশীর্বাদ বলে মনে করি। আমাদের প্রজন্মের তরুণদের কষ্ট ও আত্বত্যগে যদি এক দশক পরের বাংলাদেশে কোন গরীব লোক না থাকে তবে এর থেকে ভাল আর কি হতে পারে।

আপনি যদি কোরিয়ার দিকে তাকান তাহলে দেখবেন যে ১৯৬০ সাল থেকে ১২-১৪ ঘণ্টা পরিশ্রম করে, বছরের পর বছর লেগে থেকে শুধু এশিয়া নয় সারা বিশ্বের ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এ পথে আমাদেরও যেতে হবে এবং এখনই তা শুরু করার সময়।

সবশেষ কথা হল বাংলাদেশে মানব সম্পদ ছাড়া কিছুই নেই। গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি হওয়াতে অশিক্ষিত লোকদের একটা গতি হয়েছে। এখন আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে শিক্ষিত লোকের যদি কিছুটা গতি হয় তবে তা আমাদের জন্যই মঙ্গল।

আমার ব্লগঃ http://ecombd.net/

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬

আজীব ০০৭ বলেছেন: +++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

রাজিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


টাকা আনার ঝামেলার কোন সহজ সমাধান হওয়া দরকার।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৩৩

রাজিব বলেছেন: আসলেই একটা সহজ সমাধান দরকার। তবে আগামী ১-২ বছরে সহজ সমাধান হবে আমি এমন আশা রাখি না। হয়তো ৫ বছরে হবে।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অনেকে ল্যাপটপে সারাদিন ফেসবুক নিয়ে বসে থাকতে থাকতে হঠাৎ করে মনে করে ল্যাপটপ আছে নেট আছে আর আসে বেকার সময়। সে তো চাইলেই ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা রোজগার শুরু করতে পারে।

কিন্তু যে কোন সেক্টরেই উন্নতি করা কষ্ঠের ব্যপার। প্রয়োজন অধ্যবসায়।

লেখাটা চমৎকার।

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪২

রাজিব বলেছেন: একদম খাঁটি কথা বলেছেন। আমি আমার পোস্টে বলেছি এ কথাঃ
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে খুব ভালমতই জানি যে ফ্রিল্যান্স আউটসরসিং কোন ছেলে খেলা নয়। প্রচন্ড ধৈর্য ও অধ্যাবশ্যায় থাকতে হয় এবং অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়। এখানে লড়াই করতে হয়।

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মইনুল ভাইয়ের ্পোষ্টে করা মন্তব্য টা এখানেও রিপিট হবে , তবে সেটা সবার জন্য প্রযোজ্য নয় !

আউটসোর্সিং সম্ভাবনার খাত এ নিয়ে সন্দেহ নেই , মইনুল ভাই যেটা বলতে চেয়েছেন সেটা হচ্ছে নিজের সেরা টা দেয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে , সেরা পারিশ্রমিক টাই আদায় করে নিতে হবে তবেই বাহবা দেয়া যাবে !
আপনার যুক্তিগুলো অস্বীকার করার উপায় নেই !

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:১৪

রাজিব বলেছেন: সেরা পারিশ্রমিক টাই আদায় করে নিতে হবে তবেই বাহবা দেয়া যাবে ! "
সেরা পারিশ্রমিকের জন্য আমাদের আরও কিছু সাফল্য লাগবে এবং কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হবে।

৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সব ঠিক আছে। কিন্তু নয় মন ঘি পুড়বে কবে?

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:১৭

রাজিব বলেছেন: নয় মন ঘি কবে পুড়বে তা নির্ভর করে আমরা কতটা চেষ্টা করবো তার উপর। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। আউটসোর্সিং অবশ্যই একটা সম্ভাবনাময় খাত। কিন্তু যে পরিমাণ পরিশ্রম করতে হয় এ খাতে সে পরিমাণ পারিশ্রমিক কি পাচ্ছে আমাদের আউটসোর্সিং এর কর্মীরা? বিদেশ থেকে সরাসরি অর্থ আনার জন্যও সরকার থেকে কোন পদক্ষেপ মনে হয় নেয়া হয় নি।

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২২

রাজিব বলেছেন: ১। বিদেশ থেকে অর্থ আনার ব্যপারে সরকারের আইসিটি মন্ত্রনালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক গত ২-৩ বছরে অনেক কিছুই করেছে তবে আরও অনেক কিছু করার বাকি আছে।
২। যে পরিশ্রম করতে হচ্ছে তার বিপরীতে এখনো পারিশ্রমিক কম। তবে ৫ বছরে সে অবস্থা বদলে যাবে।

৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার সন্তান এবং তার ক্লাসমেটরা এটা শুরু করেছে প্রায় বছর খানেক আগে থেকেই। আমি এটা দেখছি তাদের প্রতিযোগীতা মূলক বাজারে প্রবেশ করার যুদ্ধ হিসাবে। হ্যাঁ তারা বর্তমানে ঠকছে ঠিকই কিন্তু আমার দৃষ্টিতে এটা প্রাথমিক পর্যায় বলে।
আর ঘরে বসে উপার্জনের এর চেয়ে ভাল পন্থা বর্তমানে নেই বলে,এটাকেই (আপনার বর্ণিত সমস্যা থাকা সত্বেও) মেনে নিয়েছি। অন্ততঃ প্রতিযোগীতামুলক একটা মনোভাব সৃষ্টির আবহ হিসাবে।
ভাল লাগা এবং ধন্যবাদ।।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:০৯

রাজিব বলেছেন: দুঃখিত উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল বলে।
আপনার সন্তান এবং তার ক্লাসমেটদের প্রতি রইলো শুভ কামনা। তারা সফল হোক এই কামনা করছি। তার থেকেও বেশী আশা করছি তারা লড়াই করতে শিখুক।

৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট রাজীব ভাই।অনেক ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।ভাল থাকবেন কেমন।

৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আমি তো একবার মন্তব্য করে গেলাম। এখন দেখছি সেটি নেই! আউটসোর্সিংয়ের সাথে ভূতের সম্পর্ক আছে নাকি ;)

যা হোক, পড়ে গেলাম। আরও পরিপূর্ণ একটি লেখা। আমি ফেইসবুকেও শেয়ার করেছি।

আমার প্রিয় বন্ধু নীল সাধু ভাইও দেখলাম লেখাটি ফেইসবুকে শেয়ার করেছেন। মজার ব্যাপার হলো তিনিও মন্তব্য দিতে গিয়ে আরেকটি প্রবন্ধ লেখে ফেলেছেন, যা ফেইসবুকে শেয়ার করেছেন

দেশের দ্বিতীয় প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের খাত ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে এভাবে চলতে থাকুক আলোচনা।


শুভেচ্ছা জানবেন, রাজিব :)

১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:১২

রাজিব বলেছেন: অরিজিনাল পোস্টটি লেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। এজন্য আমি আর নীল সাধু ভাইও দুটি পোস্ট লিখে ফেললাম। বাংলাদেশের আউটসোর্সিং ফিল্ড নিয়ে আরও বেশী আলোচনা হওয়া দরকার।

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এরকম একটা লেখা আপনার পক্ষ্যে ই সম্ভব। আমি কমেন্টস করতে গিয়ে পারছিনা। এই ব্যাপারে জ্ঞান আমার সীমিত। তবে আপনার পোস্ট এ ভালবাসা জানিয়ে গেলাম। আপনাকে শুভেচ্ছা পুনরায়।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৪

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: আমি দেখেছি এখানে ছেলেমেয়েরা আউটসোর্সিং করে কত পয়সা রোজগার করছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:১২

রাজিব বলেছেন: আপনি যা দেখছেন তা নিয়ে আপনার ব্লগে লিখুন।

১২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

লিরিকস বলেছেন: আপনি কোথায় হারালেন ভাইয়া? একটা গান নিয়ে আলোচনার দরকার ছিল।

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

লিরিকস বলেছেন: ভাইয়া গান টা আপনার ভালো লাগতে পারে।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

লিরিকস বলেছেন: আশা করি ভালো আছেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯

রাজিব বলেছেন: ভাল আছি তবে খুবই ব্যস্ত

১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

খেলাঘর বলেছেন:


সঠিক ভাবনা

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫১

রাজিব বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.