নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ছোট মানুষ .... বুঝি কম

আর.হক

আর.হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিরোশিমা ও নাগাসাকি (ঘটনা,পরিনতি,বর্তমান অবস্থা ও প্রস্তাবনা)

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:০০

আজ ৯ আগষ্ট । নাগাসাকি দিবস। এর মাত্র ২ দিন পূর্বে ৬ আগষ্ট চলে গেল হিরোশিমা দিবস। পৃথিবীর ইতিহাসে এক জঘন্যতম দিন হিসাবে দিবস দুটি সকলের নিকট পরিচিত। আজ হিরোশিমা আর নাগাসাকি সম্পর্কে কিছু লেখার চেষ্টা করছি।





৬ আগষ্ট,১৯৪৫, হিরোশিমা

হিরোশিমা শহরটি জাপানের রাজধানী টোকিও শহর থেকে ৫০০ মাইল দূরে। ৬ আগষ্ট সকাল বেলা তখনো হিরোশিমা জনপথ কর্মচঞ্চল হয়ে উঠেনি, জীবিকার সন্ধ্যানে কিছু মানুষ ছুটে চলছিল। সকাল ৮.১৫ । হঠাৎ হিরোশিমা শহরের আকাশে দেখা দিলো দৈত্য বিমান বি-২৯ ইনোলো গে । হিরোশিমা নগরীর উপরে ছুড়ে মারলো আনবিক বোমা "লিটল বয়"। মূহুর্তের মাঝে সব কিছু লন্ড ভন্ড হয়ে গেল। ধ্বংস লীলায় পরিনত হলো গোটা শহর।



পরিনতি কি হয়েছিল

হিরোশিমায় বোমা বিস্ফোরনের স্থানটি ছিল বানিজ্যিক ও অফিস আদালতের স্থান। বিষ্ফোরনের সাথে সাথে ৫০০ মিটার বৃত্তের মাঝে আলীশান দালান চোখের পলকে নেতিয়ে পড়ে। ৫ বর্গমাইল এলাকা ছাই ও ধ্বংসস্তুপে পরিনত হয়। বিস্ফোরনের সময় নগরীতে লোকসংখ্যা ছিল ৩ লক্ষ ৫০ হাজার। যার মাঝে সেই সময় থেকে ১০ আগষ্ট পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৬১ জন। যার মাঝে সামরিক লোক মৃত্যুবরন করে প্রায় ২০,০০০ জন।

হিরোশিমা prefectural স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমান, বিস্ফোরণ দিনে যারা মারা গেছে তাদের মাঝে 60% ফ্ল্যাশ বা অগ্নিশিখা পোড়া, পতনশীল ধ্বংসাবশেষ থেকে 30% এবং অন্যান্য থেকে 10%।

একটি মার্কিন গবেষনায় 15-20% বিকিরণ অসুস্থতা, থেকে 20-30% ফ্ল্যাশ পোড়া ও অন্যান্য আঘাত থেকে এবং 50-60% অসুস্থতা দ্বারা মারা গেছে। উভয় শহরে মৃতের অধিকাংশই ছিল বেসামরিক নাগরিক।









ধ্বংসপ্রাপ্ত হিরোশিমা নগরী



লিটল বয়

হিরোশিমায় নিক্ষিপ্ত বোমটির নাম "লিটল বয়"। নিজেদের প্রয়োজনে এটি নিক্ষেপের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট। তিনি ছিলেন আকারে ছোট তাই তার নাম দেয়া হয় "লিটল বয়"। কিন্তু বোমা হামলা নির্দেশ দেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হেনরি ট্রুম্যান। বোমা বহনকারী বিমানটি ছিল বোয়িং বি-29 Superfortress Enola গে , আর সেই বিমানের পাইলট ছিলেন কর্নেল পল ​​। আর হামলা পরিচালনা করেন Tibbets এর 393rd বমবার্ডমেন্ট স্কোয়াড্রন, ভারি অফ, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী বিমান বাহিনী । এটি ছিল প্রথম আণবিক বোমা যা অস্ত্র হিসাবে হিসাবে ব্যবহৃত হয়।





"Little Boy" model.

প্রকারঃ পারমানবিক অস্ত্র

উৎপত্তি স্থানঃ যুক্তরাষ্ট্র

ওজনঃ 9.700 পাউন্ড (4,400 কেজি)

লম্বাঃ 120 ইঞ্চি (3.0 মিটার)

ব্যাসরেখাঃ 28 ইঞ্চি (710 মিমি) [1]

চার্লসের ফলনঃ 13-18 kt (54-75 TJ



ইনোলো গে বিমানের পাইলট কর্নেল পলসহ অন্যান্য ক্ররা



হিরোশিমার বর্তমান অবস্থা

১৯৪৯ সালে হিরোশিমা শান্তি স্মৃতি পার্ক নির্মান করা হয়, হিরোশিমা Prefectural শিল্প উন্নয়ন হল, closest বোমা বিস্ফোরণ এর স্থানে জীবিত ভবন, Genbaku অট্টালিকা বা পরমাণু অট্টালিকা , হিরোশিমা শান্তি স্মৃতি জাদুঘর ১৯৫৫ সালে নির্মান হয়।

হিরোশিমা ১৯৪৯ সালে জাপানি পার্লামেন্ট দ্বারা শান্তি শহরের ঘোষিত হয়। হিরোশিমা উপসাগরকে ঝিনুকের আঁধার বলা হয়। সরকার আর জনগনের চেষ্টায় এই শহর এখন হয়ে শান্তি আর উন্নয়নের নগরী।



Genbaku অট্টালিকা বা পরমাণু অট্টালিকা





উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে হিরোশিমা



৯ আগষ্ট, ১৯৪৫, নাগাসাকি

জাপানের আরেকটি ব্যস্ত শহর নাগাসাকি। স্থানীয় সময় রাত ৩টা ৪৭মিনিট। নগরীর সবাই তখন গভীর ঘুমে বিভোর। সেই ঘুম থেকে অনেকেই চিরনিদ্রায় চলে গিয়েছে। হিরোশিমার পুনরাবৃত্তি হলো নাগাসাকিতে। নিক্ষিপ্ত হলো আনবিক বোমা" ফ্যাটম্যান"। নিমিশেই ঘুমন্ত নগরীকে পরিনত করলো মৃত্যু নগরীতে।



নাগাসাকির পরিনতি





আগস্ট 9, 1945 তারিখে, নাগাসাকিতে ছিল পারমাণবিক বোমা হামলা দ্বিতীয় লক্ষ্য । আনুমানিক ৪০,০০০ মানুষ বোমা হামলায় নিহত হয়েছে । পাশাপাশি ৭৪,৯০৯ আহত এবং অন্য কয়েক শো হাজার বিপর্যয় এবং অন্যান্য অসুস্থতা বিকিরণ দ্বারা ফলে অসুস্থ এবং মারা যায়। এই বোমা ছিল "লিটল বয়"থেকেও বেশি ধ্বংসাত্মক । কিন্তু হিরোশিমার মতো বানিজ্যিক এলাকায় না ফেলে ফেলা হয় একটি উপত্যকায়। তবুও ক্ষতি ছিল একই পরিমাণ ।





ফ্যাটম্যান



মূল অস্ত্র এর Mockup

প্রকারঃ পারমানবিক অস্ত্র

উৎপত্তি স্থানঃ যুক্তরাষ্ট্র

ওজনঃ 10.213 পাউন্ড (4,633 কেজি)

লম্বাঃ 10.7 ফুট (3.3 মিটার)

ব্যাসরেখাঃ 5 ফুট (1.5 মিটার)

চার্লসের ফলনঃ 21 kt (88 TJ) ~ ডিনামাইট 75 মিলিয়ন লাঠি।

বহনকারী বিমানের নামঃ বি-২৯ সুপারকোর্টস; অন্য নাম বক্সকার।

বিমানের পাইলটঃ মেজর চার্লস ডব্লু সুইনি।



বর্তমান নাগাসাকি

প্রাচীন কাল থেকেই নাগাসাকি উন্নয়ন ও আধুনিক নগরী ছিল। সরকাল আর জনগনের চেষ্টায় এই ভয়াবহ হামলা পড়েও ঘুরে দাড়িয়েছে এই নগরী।





উন্নত নাগাসাকি সিটি





নগরীর ব্যস্ত জীবন





বোমা হামলার স্থানে নির্মিত স্তম্ভ



একনজরে ঘটনাপুঞ্জি

১৭ ডিসেম্বর,১৯৩৮ : জার্মানীর দুইবিজ্ঞানী অটো হার্ন ফ্রিৎজ স্ট্রাসমান সফলভাবে অনু ভাঙ্গার পর সে দেশে আনবিক কর্মসূচি শুরু হয়।

আগষ্ট ১৯৩৯ : বিজ্ঞানী আইনস্টাইন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রা. ডি রুজভেল্টকে জার্মানীর সম্ভাব্য পরমানু বোমা হামলা সম্পর্কে সতর্ক করে দেন এবং আনবিক গবেষনার জোর দাবী জানান।

জুন, ১৯৪২ : পদার্থ বিজ্ঞানী রবার্ট ওপেনহেইমারের নেতেৃত্বে ম্যানহাটন প্রকল্পের আওতায় গোপন আনবিক কর্মসূচি শুরু করেন।

১৯৪২ : এনরিকো ফেরমির নেতৃত্বে মার্কিন বিজ্ঞানীরা প্রথম পরমানু বোমা তৈরী করেন।

১৬ জুলাই,১৯৪৫ : যুক্তরাষ্ট্র নিউম্যাক্সিকোর আলামোগোরডো এলাকার কাছে আনবিক পরীক্ষা চালায়। এটি পৃথিবীর প্রথম পারমানবিক পরীক্ষা।

২৬ জুলাই, ১৯৪৫ : মিত্রমক্তি জাপানের প্রতি তাৎক্ষনিকভাবে ও বিনাশর্তে আত্মসমর্পনের দাবী জানায়। প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যান সোভিয়েত নেতা স্টালিনের কাছে বলেন, আমেরিকার কাছে আনবিক বোমা আছে।

৬ আগষ্ট, ১৯৪৫ : হিরোশিমায় প্রথম আনবিক বোমা লিটল বয় নিক্ষেপ করা হয়।

৯ আগষ্ট, ১৯৪৫ : নাগাসাকিতে দ্বিতীয় বারের মতো আমিরিকা পারমানবিক বোম নিক্ষেপ করে।

১৫ আগষ্ট,১৯৪৫ : সম্রাট হিতোহিতো রেডিও ভাষনে জাপানি সৈন্যদের আত্মসমর্পনের ঘোষনা দেন।



হিরোশিমা-নাগানাকিতে পারমানবিক হামলা প্রভাব

প্রতিবছর ৬ ও ৯ আগষ্ট ঘুরে ঘুরে আসে। আমেরিকার নির্মমতার কথা জাপানিরা কখনো ভুলতে পারবে না। লিটল বয় এর ধ্বংসজজ্ঞ এতটাই ছিল যে, ২ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে কাঠের যত স্থাপনা ছিল সবই মাটির সাথে মিশে গিয়েছে। চোখের নিমিশে পুরে ছাই হয়ে গিয়েছে শহরের অধিকাংশ স্থান। ৬৬ বছর পরেও হিরোশিমা নাগাসাকি শহরের মানুষেরা তেজস্ক্রিয়তার ধকল কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এখনো দেখা যায় তেজস্ক্রিয়তার প্রভাবে পঙ্গুত্ব, বিকলাঙ্গসহ নানা প্রকার রোগব্যাধী। হিরোশিমায় ঐ বছর শেষ পর্যন্ত মারা যায় প্রায় ১ লক্ষ ৮০ হাজার মানুষ আর নাগাসকিতে মারা যায় প্রায় ৮০ হাজার মানুষ।



বোমার প্রভাবে আক্রান্ত শিশু



হিরোশিমা নাগাসাকি স্মরনে দিবস

হিরোশিমা নাগাসাকি দুইশহরে এই দুইদিনকে স্মরন করে শহরের মানুষেরা উপসনালয় হাজির হয়। ফুল দিয়ে , মোমবাতি জ্বালিয়ে সহ নানা উপায়ে স্মরন করে স্মৃতিস্তম্ভগুলোতে শ্রদ্ধা জানায়। নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের পাশাপাশি পঙ্গুত্ব বরনকারীদের প্রতি জানানো হয় সমবেদনা। সারা বিশ্ববাসীও এই দিনকে স্মরন করে বিভিন্ন ভাবে।



আনবিক বোমা বিস্তারবোধ ও নিস্কৃয়করন চুক্তি

আনবিক বোমা বিস্তার রোধে এনপিটি চুক্তি আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত। ইতিমধ্যে যারা এই বোমার অধিকারী তারা অলিখিতভাবে নিউক্লিয়ার ক্লাবের সদস্য। এর নায়ক হলো আমেরিকা , যাতে অন্যকোন দেশ আনবিক সমরশক্তির অধিকারী হতে না পারে। ইরাক আনবিক বোমা বানানোর ঘোষনা দিতে হামলা হয় ইরাকে। ইরান সে চেষ্টা করলে তাদের প্রতি অব্যাহত অবরোধ চলছেই।



বিশ্বের সকল দেশের আনবিক শক্তিকে শান্তি ও প্রগতির কাজে লাগনোর উদ্দেশ্যে ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আইএইএ।



প্রস্তবনা

১. সমগ্র বিশ্বকে পারমানবিক অস্ত্রমুক্ত করতে হবে।

২. ২০০৮ সালের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৫ বছরের মধ্যে বিশ্বকে পরমানু অস্ত্রমুক্ত করার প্রকল্প "গ্লোবাল জিরো"বাস্তবায়ন করতে হবে।

৩. পরমানু শক্তিকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কাজে লাগাতে হবে, অস্ত্র তৈরীতে নয়।

৪. আইএইএএর চুক্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে সকল পরমানু শক্তিধর রাষ্ট্রকে।

৫. আইএইএ এর সকল চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে সকল দেশকে।

৬. দঃ আফ্রিকা ও আলবেনিয়ার মতো পরমানু অস্ত্রের অধিকারী হয়েও তা ধ্বংস করে, তাদের মতো ইতিহাস সৃষ্টি করুন আর মানবতাকে রক্ষা করুন।

৭. "পরমানু শক্তি হোক শান্তির জন্য, যুদ্ধের জন্য নয়" এই স্লোগান বাস্তবায়ন করতে হবে।



পরিশেষে

হিরোশিমা নাগাসকি দিবস উপলক্ষে আমরা আনবিক ধ্বংস তান্ডব চিরতরে বন্ধ করার জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের নিকট আবেদন জানাই। বিশ্ববাসী যুদ্ধ নয়, শান্তি কামনা করে। কারণ, যুদ্ধ ধ্বংসজজ্ঞের পাহাড় সমৃদ্ধ করে, হানাহানির তীব্রতার ক্রমাগত বৃদ্ধি ঘটে , মানুষ হারিয়ে ফেলে মানবতা। বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ চায় নিরাপদে জীবন যাবন করে পরিবার-পরিজন নিয়ে সমাজ তথা দেশের উন্নতি ঘটাতে। পরিশেষে আবারো জানাই আনবিক বোমায় নিহত হিরোশিমা ও নাগাসাকিবাসী ও তাদের আত্মীয় স্বজন এবং স্থায়ী পঙ্গুত্ববরনকারীদের প্রতি সমবেদনা ।



একটি সবুজ সুন্দর পৃথিবীর প্রত্যাশায় সকলে এগিয়ে আসি.........



সূত্রঃ

১. নয়াদিগন্ত, শতদল বড়য়া

২.উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

৩. অ্যাফেয়ার্স ,আগষ্ট,১১

৪.নতুন বিশ্বকারেন্ট



যারা কষ্ট করে পড়েছেন তাদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও অসংখ্য ধন্যবাদ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৩

মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: ভাল পোস্ট। প্রিয়তে...

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৩

আর.হক বলেছেন: খুশিত হলাম

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৭

মাহবু১৫৪ বলেছেন: অসাধারণ লাগলো পোস্টটা

ভাল লাগা এবং প্রিয়তে নিলাম

+++++++

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৪

আর.হক বলেছেন: এজমালি মামুর দেখা আবার কবে পামু?

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৯

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: “বিশ্ববাসী যুদ্ধ নয়, শান্তি কামনা করে। কারণ, যুদ্ধ ধ্বংসজজ্ঞের পাহাড় সমৃদ্ধ করে, হানাহানির তীব্রতার ক্রমাগত বৃদ্ধি ঘটে , মানুষ হারিয়ে ফেলে মানবতা। বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ চায় নিরাপদে জীবন যাবন করে পরিবার-পরিজন নিয়ে সমাজ তথা দেশের উন্নতি ঘটাতে। পরিশেষে আবারো জানাই আনবিক বোমায় নিহত হিরোশিমা ও নাগাসাকিবাসী ও তাদের আত্মীয় স্বজন এবং স্থায়ী পঙ্গুত্ববরনকারীদের প্রতি সমবেদনা ।”.......।আমরা যুদ্ধ চাইনা শান্তি চাই।....অনেক তথ্য জানলাম আপনার এই পোষ্ট থেকে। প্রিয়তে রেখে দিলাম।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৫

আর.হক বলেছেন: শুভকামনা নিরন্তর।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৬

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ , অসাধারণ লাগলো পোস্টটা

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

আর.হক বলেছেন: মহদোয়ের মর্জি ...........

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১১

চোরাবালি- বলেছেন: জানলাম আবারো কিছু। ধন্যবাদ আপনাকে

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৭

আর.হক বলেছেন: আবারো জানার জন্য নিমন্ত্রন রইল

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬

ইসাকুল বলেছেন: একটা পারমানবিক বোমা লাগবো

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৮

আর.হক বলেছেন: আইনস্টাইন রে কবর থেকে ডেকে অর্ডার দেন

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৬

আমার নাম ছিলোনা বলেছেন: + ও প্রিয়তে ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৫

আর.হক বলেছেন: ধন্যবাদান্তে

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

আমার মন বলেছেন: লিটল বয় আরা ফ্যাট বয় দিয়ে পৃথিবী ভরে গেল এখন। কিন্তু আমরা আর কোন ধ্বংস দেখতে চাই না। অভিশপ্ত নগরি এখন উর্বর হয়ে উঠছে আবার।

১১ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫২

আর.হক বলেছেন: চেষ্টা আর পরিশ্রম থাকলে সবই সম্ভব

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:২৩

হ্যাজাক বলেছেন: ভালো পোস্ট । অনেক কিছু জানলাম । ধন্যবাদ।

১০ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১

আর.হক বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৯

মাহবু১৫৪ বলেছেন: এজমালি মামু মানে কি? বুঝলাম না জিনিসটা

১১ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৩

আর.হক বলেছেন: সকলের মামু......... ঐ যে মামু আরকি

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৩

ভিশন-২০৫০ বলেছেন: খুব ভালো লাগ্লো! মূল্যবান পোস্ট!

১৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১২

আর.হক বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২১

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভালো পোস্ট

১৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৩

আর.হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: Khub sundor post. Sobuj sundor prithibi hok sobar chawa. ++++

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১২

আর.হক বলেছেন: এটাই হোক আমাদের কামনা আর চেষ্টা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.