নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন অসুস্থ,ছন্নছাড়া ও বিকারগ্রস্ত প্রেমিক!

রিয়াজ হান্নান

So I believe, someday I will be happy.

রিয়াজ হান্নান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঞ্জাবি তে এল্যার্জি।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১

আমার পোশাকের ব্যাপারে খুব বেশি ইন্টারেস্ট নেই বললেই চলে। অমুক ব্র‍্যান্ডের টিশার্ট পরবো তমুক ব্র‍্যান্ডের জিন্স পরবো এইসব ক্যাচাল আমার সাথে খুব একটা যায়না। যখন যা ভালো লাগে আমি তা কিনে পরতে রাজি আছি।

মাদ্রাসায় পড়া হয়নি বলে আমি পাঞ্জাবির গুরুত্ব খুব একটা জানিনা বা বুঝিওনা। পাঞ্জাবিতে আমাকে কেমন লাগবে,মাদ্রাসায় পড়লে কেন লোকে পাঞ্জাবি পড়ে ইত্যাদি ইত্যাদি ব্যাপারে আমার কোন ধারনা নেই। যতটুকু জানি ধর্মীয় রীতিনীতির কারণে পাঞ্জাবি পড়ে কিছু মানুষ।

তবে আজকাল পাঞ্জাবি পড়া মানুষগুলো ধর্ম ছেড়ে কেন জানি জঙ্গিবাদে আসক্ত হয়ে পড়তেছে। লোকে পাঞ্জাবি পড়া মানুষ দেখলেই জঙ্গি জঙ্গি বা সন্ত্রাসী বলে দৌড়ানি দেয়। ছোট ছোট বাচ্ছাগুলো এর বাইরে নেই। এদের ব্রেইনওয়াশ করে দিয়েছে ধর্ম।

একটা বাচ্ছা ছেলে হোস্টেল থেকে পালিয়ে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে যখন কোথাও ঘুরতে যায় আর তার ব্যাগে যখন আপেল কাটা ছুড়ি আর ব্রাশ পাওয়া যায় তখন তাকে কি জঙ্গি বলা হবে? অথবা তাকে কি ধর্মীয় ব্রেইনওয়াশের তালিকায় রাখা হবে?

একটা বাচ্ছাছেলে মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে বইমেলায় গেলো আর কিছু অজাত কুজাত নাম কামানোর জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেলেরবেটি হওয়ার জন্য ছেলেটিকে জঙ্গি বানিয়ে দিলো। পিচ্ছিটার ব্যাগে নাকি ছুড়ি পাওয়া গেছে। তাও আপেল কাটার একটা ছুড়ি। আপেল কাটার ছুড়ি দিয়ে কাউকে খুন করা যায়? তাও নাকি অজাত একটা ছিলনা কয়েকজন অজাত কে নাকি সে তাড়া করেছে। হাস্যকর ব্যাপার।

মাদ্রাসার এই বাচ্ছা ছেলেটার জায়গায় যদি কোন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়া কোন বাচ্ছা হত তাহলে হয়ত তাকে ধরে তার বাবার ফোন নাম্বার নিয়ে তার বাবাকে ডেকে বাবার হাতে তুলে দিত।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাঞ্জাবী বুঝতে মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়া লাগে এই প্রথম শুনলাম।
হাজার হাজার মানুষ পাঞ্জাবী পড়ে বইমেলায় ঘুরছে, কেউ ত কিছু বলছে না। ২১ সে সকালে প্রায় সবাই পাঞ্জাবী পড়বে।

যারা অপকর্ম করে দলবদ্ধ ভাবেই করে।
শিশুটি হয়তো দলেরই একজন হতে পারে। শিশুটি জানেও না তার ব্যাগে কি আছে। তল্লাসি এড়াতে নিরিহ শিশুটিকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেয়া হয়েছে।
অপারেশনের সময় খুনিরা ছুরিটা ঠিকই ব্যাগ থেকে বের করে নিত। দলের আরো অনেকে হয়তো সশস্ত্র ছিল। একজন ধরা পরাতে সবাই সতর্ক হয়ে গেলে অপারেশন ভেস্তে যায়।
লম্বা পাঞ্জাবী বা হেজাব থাকলেই সে ফেরেস্তা হয়ে যায় না। তল্লাসিতে কাউকেই ছাড় দেয়া উচিত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.