নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাধঁ জোড়ার আওয়াজ > With Great Power, Comes Great Responsibility

রিফাত হোসেন

অন্ধকার প্রভাত...............এই তো ঘুরে ফিরে দিন যায়

রিফাত হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ বনাম ভারত ও কিছু হতাশা!

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১৭

এটি একটি মন্তব্য থেকে বিস্তৃত

হতাশ হবার মত খেলা তো খেলে নাই। খেলা মানেই বিনোদন। আর যেখানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই না হবে সেখানে কিসের মজা! আমি বাংলাদেশী সর্মথক হয়েও অস্বীকার করব না যে ভারত বোলিং, ব্যাটিং, ফিল্ডিং ৩টি বিভাগেই উন্নত, তুলনায়। যা আপনি খেলাতেও দেখেছেন হয়ত কিন্তু গোড়া সমর্থক হবার বিধায় চোখে না পড়ারই কথা।
তবে ভারতের এই দলকে একেবারে ২য় সারির দল বলব না। কিছু অভিজ্ঞ খেলোয়াড়কে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। তারা থাকলে রান তিনগুন বা ৩০০ নিশ্চয়ই করত না বা বাংলাদেশকে ৫০ রানে বস্তা বন্দী করতে পারত না।

তারা নিয়মিত খেলে। তাদের আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড় তুলনায় বেশি। তাদের বোলারও ব্যাটসম্যান বলা যায়।
সে তুলনায় বাংলাদেশ অনেক অনেক ভাল খেলেছে। আমাদের তরুণ খেলোয়াড়রা তেমন সব সময় ভাল করছে না। অভিজ্ঞদেরই অধিকাংশ সময় ভরসা করতে হয়।

আর আমার কাছে সৌম্যের বোলিং খারাপ লাগে নাই। যদি বোলিং রিপ্লে বিশ্লেষণ করুন তাহলে দেখতে পারবেন খারাপ করে নাই। ব্যাটসম্যান আদায় করে নিয়েছে। আর একটি ওভারে ১ বা ২টি বল বাজে হতে পারে আর তা ব্যাটসম্যান কাজে লাগায় বিচক্ষণভাবে ৫০ ওভার ম্যাচে। আর টি২০ ম্যাচ, যেখানে ভাল বলেও মেরে খেলতে হয় এবং খেলেও।
আর পেস বোলিংই হল গতি আর ভিন্নতার খেলা। সেখানে বাংলাদেশের নিয়মিত গতিমানব তাসকিনকেই দেখি কিন্তু তার ভিন্নতার অভাব আছে। সেখানে একটু কম গতির রুবেল তুলনায় ভাল ভিন্নতা আনতে পারে। কিন্তু সেরা আমি বলব মুস্তাফিজকে তবে ব্যথা পাওয়ার পর বোলিং করার ধরন পরিবর্তন করায় তার আগের ভিন্নতার একটু হলেও ঘাটতি আছে। কারণ তাকে এখন প্রতিপক্ষ ভালই পড়তে পারে। তাই এই নিদাহাস আয়োজনে সর্বোচ্চ খরুচে বোলার সে! তবে ফাইনালে সে ভাল করেছে।

আর স্পিন নিয়ে ত্যানা পেচাঁনো হচ্ছে সাকিব কেন করে না। সাকিবের হাতের আঘাত সম্পূর্ণ সেরে যায় নি বলেই হয়ত পূর্ণ স্পেল করে নাই। স্পিন বোলিং হল ঘোড়ানোর কাজ কিন্তু বাংলাদেশে সেরকম স্পিনার নাই। এটা আপনাকে স্বীকার করতেই হবে। সাকিব বা অমুক তমুক যেই করুক না কেন তাদের কাজই হল সঠিক জায়গায় বলটা পিচ করানো। ঠিক মত বোলিং করলে ব্যাটসম্যানকে আদায় করে নিতে হবে(৪,৬) না পারলে সীমানার কাছে আউট হবে নয়ত মাঝে মাঝে এলএলবি ড. পাবে এতটুকুই। কিন্তু আফগান বা জিম্বাবুয়েন ঐ সব স্পিনার এর মত আশা করা ঠিক হবে না।
সাকিব নিজেও যদি সৌম্যের জায়গায় করত আমার বিশ্বাস ভারতের কার্তিক প্রথম ৪ বলেই শেষ করত আর ২ বল বাকি থাকতেই জিতে যেত ভারত।
মিরাজও ভাল স্পিন পারে তবে সাকিবের মানের। সত্যিকারের স্পিনারের মানের নয়। হয়ত উন্নতি করবে। কিছু ব্যাপার থাকে ঈশ্বর প্রদত্ত আর কিছু আছে ঈশ্বর থেকে আদায় করে নিতে অধ্যাবসায়কে কেন্দ্র করে।

তাই সেরকম স্পিনার নাই সেখানে গতিই ভরসা যেখানে গতিতে/ভিন্নতায় খেই হারিয়ে ফেললেই ব্যাটসম্যান নিজের মূল্যাবান উইকেটটি হারাবেন। যেভাবে পেয়েছে মুস্তাফিজ মেডেন উইকেট।

রুবেল বা মুস্তাফিজের বোলিং স্পেল না থাকলে সৌম্য করেছে সে কারনেই। আর ভালই করেছে, সামর্থ্য অনুযায়ী।

আর ব্যাটসম্যান বোলার হলে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখা উচিত। সৌম্যকে পেস এ্যাটাকে দেখি নাই, তার গতির অভাব আছে, আরও গতি আনতে হবে আরও ভিন্নতা আনতে হবে সেই হবে পরবর্তী মাশরাফি আরও ভালভাবে হতে পারবে আমার বিশ্বাস যদি সে আগের ব্যাটিংশৈলীকে জাগিয়ে তুলতে পারে ও গতিময় পেস আমাদের উপহার দেয়। হয়ত তুলনায় ভাল খেলোয়াড় মাশরাফি হতে পারবে কিন্তু সে কাপ্তান মাশরাফি হতে পারবে না মনে হয়। পৃথিবীতে প্রত্যেকটা মানুষই ভিন্ন হয় বলে।

আক্ষেপ একটু থাকত যদি এটা বিশ্বকাপ হত। এশিয়া কাপ হলেও না। একটি খেলা খেলে মাত্র ৪টি দেশ এশিয়াতে আর এখন ২টি যোগ হয়েছে নতুন। নেপাল ও আফগানিস্তান মানে মোট ৬টি। পুরো এশিয়ার এতগুলি দেশ থেকে মাত্র ৬টি দেশের অংশগ্রহণ আমাকে তেমন নাড়া দেয় না। যেখানে ৪টি শক্তিশালী। আফগানদের আমি এখনও পূর্ণ শক্তির মনে করি না। হয়ত আগামীতে হবে তাতে সংখ্যা মাত্র ৫ এ যাবে। কিন্তু এদিক দিয়ে শ্রীলংকা আর পাকিস্তান আগের মত অসুরের মত খেলে না, সেটাতে ভারত ভাগ বসিয়েছে। সুতরাং শ্রীলংকা, পাকিস্তান, বাংলাদেশ একই ধাচেঁ খেলে। যাইহোক কার কতটুকু শক্তি সেটা যাচাই এর জন্য পোষ্ট নয়। শক্তির নহর একদিকে প্রবাহিত হয়না তাই আগের বাংলাদেশ আর এই বাংলাদেশে পার্থক্য আছে।

আগে সম্মানজনক হার আর এখন জয়ের জন্য খেলা। কালে ক্রমে জিতলেও আয়োজনের মূল পদক হাতছাড়া হয়ে যায়। এতে হতাশ হবার কিচ্ছু না। মুস্তাফিজ, তাসকিন দিয়ে দল জিতবে না, তারা সর্বদা ফর্মে থাকবে না, সব সময় দলে থাকবেওনা এদের মত আরও অনেককে প্রয়োজন।
সাকিব,তামিম,মাহমুদুল্লাহ,মুশফিক,মাশরাফি এরা না থাকলে হাল ধরবে কে? সুতরাং এদের মত আরও খেলোয়াড় দরকার। সেটাই বাংলাদেশ চেষ্টা করছে সাব্বির,সৌম্যকে,মিরাজ,লিটন ও অনেককে দিয়ে। তাই অনেকের ডেবুও হয়েছে। যদি কোন ঝলক পাওয়া যায় ইত্যাদি। কিন্তু হালে পানি আসছে না।

ভরসা রাখুন, যেদিন দেখবেন একাধিক তামিম,সাকিব আছে সেদিনই বাংলাদেশ জয়ের স্মারক বস্তুটি হাতের মুঠোয় ভরবে।


পোস্টটি করতাম না কিন্তু কিছু বল্গারদের ও মানুষের হতাশার রেশ পাচ্ছিলাম। তাদের সাথে বচসায় বা পোস্টে গিয়ে বক্তব্য জানানোর থেকে একেবারের জানিয়ে দিলাম কারণ এটি দীর্ঘ মন্তব্য হত। মনের ভাব প্রকাশও ঠিকমত হল। আমি সময়কে পড়াতে কাজে লাগাই, তবে প্রকাশ করা হয় না কিছু। সময় তুলনায় আগের থেকে কম তার উপর কিছু অভদ্র ব্লগারদের ব্যবহারে দূরে থাকি। পড়ি, এতটুকুই ভাল লাগে।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভারতের সাথে বাংলাদেশ বাঘের মতোই আজকে লড়াই করেছে, তাই হতাশ হওয়ার কিছুই নেই | তবে বিস্ময় লাগে যে এতদিন ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশ টাইগার বা বাঘ নামেই পরিচিত ছিল | হটাৎ দিক হারিয়ে কেনই বা নাগিন হয়ে গেলো আর সমর্থকরা এই কুৎসিত নাগিনের ইমেজে বাংলাদেশকে পরিচিত করে তোলার নর্তন কুর্দন শুরু করে দিলো ? বাংলাদেশ ক্রিকেটে উত্তরোত্তর উন্নতি করুক এবং বাঘের মতো আবারো গর্জে উঠুক সর্বান্তকরণে এই কামনায় করি |

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি তখন পাতাল রেলে, উত্তর দেবার অনেক চেষ্টা করেছি ৪জি ৩জি নেট আসে যায় অবস্থা তাই দেরী হয়ে গেল।

নাগিণ নৃত্য না হয়ে নাগ নৃত্য কেন হল না সেটাই চিন্তার বিষয়। :)
বলা যায় সবই সংবাদ মাধ্যমের ভেলকি। নাগ ছোবল এর ভঙ্গিটা ব্যক্তিগত থেকে দল পর্যায়ে নিয়ে আসছে সবাই।
এটাকে নিছক মজা ছাড়া কিছুই মনে করি না।
বিড়াল, ইদুঁর, বাঘ, সাপ যাই বলুন না কেন দেশটাই মূল কথা। আমি নিজে কখনো বাংলাদেশ বাঘের দল ইংরেজীতে বলি নাই। সর্বদাই বাংলাদেশ বলি ও বলে যাব। প্রতীক হিসেবে বাঘ চিহ্ন ব্যবহার করে বিসিবি। যাই হোক।
যুক্তিতে চিন্তা করলে ঠিকমত কোপ দিতে পারলে বিষাক্ত সাপের ছোবলে বাঘ কেন হাতিও মৃত্যু মুখে পতিত হয়। যদিও প্রকৃতিতে পারত পক্ষে একে অপরকে এড়িয়ে চলে!

মূল ভাবনার সাথে একমত বাংলাদেশ প্রাণবন্ত খেলেছে এবং উত্তরোত্তর উন্নতি হোক। ভাল থাকুন

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩০

সঞ্জীব ব্যানার্জী বলেছেন: বাংলাদেশকে কোনোওভাবে দোষী পাইনা আমিও।যথার্থ বলেছেন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: হারলেও কিছুতো প্রমান করতে পেরেছ।শেষ সময়ে রুবেল/সৌম্য চাপ নিতে পারেনি,এখানেই ওরা জিতে গেছে।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: সৌম্য ভালমত চেষ্টা করেছে এবং রুবেলও । ভারত আদায় করে নিয়েছে।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

বারিধারা ৩ বলেছেন: বাংলাদেশ দোষী না, কিন্তু অন্য যে কোন দেশ হলে শেষ বলে ছক্কা মারতে দিতই না। সৌম্যের ঈমানদারী নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন আছে। এরকম ইম্পরট্যান্ট ম্যাচে সে ব্যাটিং বোলিং - দুই ডিপার্টমেন্টেই ফেল।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩১

রিফাত হোসেন বলেছেন: যদি এরকম ধারনা করে থাকেন তাহলে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ভুল। :) ভাই এর বয়স কত জানি না, কিছু মনে করবেন না। অভিজ্ঞতা একটা ব্যাপার আছে। আমার দেখার সা.আফ্রিকা আর অস্ট্রেলিয়ার খেলায় ১ বলে ১ রান দরকার। তাও বিশ্বাকাপের সেমি ফাইনালে, তাও জয়ের জন্য আর ড্র রান হয়ে গিয়েছে তবে রেটিং এ অস্ট্রেলিয়া আগে। মাত্র ১ রান দরকার । কিন্তু ...
বেচরা সা.আফ্রিকান ব্যাটসম্যানের হাত থেকে ব্যাট পড়ে গিয়েছে। রান নিতে গিয়ে এলোমেলো করে ফেলেছে।

এটা আপনাকে জানালাম। বাকিটা আপনার বুঝ, নিশ্চয়ই আপনি বিচক্ষণদের একজন।

সৌম্যের আগের ব্যাটিং ধার নেই কথা সত্য। কিন্তু বোলিং ভাল ছিল, যেরকম স্লো মিডিয়াম পেসাররা করে। বল রিপ্লে দেখুন ও বুঝার চেষ্টা করুন। এখন সঠিক লাইন ও পিচের বলেও মারলে বিপরীত দলকে কি কোন প্রকার ক্রেডিট দিবেন না ? ১ বা২ বল ওভারে দেখে যাচাই করা উচিত না।

এরকম সিরিজ এ মুস্তাফিজ তো ফাইনাল বাদে সব খানের রানের বন্যা দিয়ে দিয়েছে। তো তাকে কি ছুড়ে ফেলে দিবেন ?

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: Tamim Iqbal, Liton Das, Sabbir Rahman, Mushfiqur Rahim (w), Soumya Sarkar, Mahmudullah, Shakib Al Hasan (c), Mehidy Hasan, Mustafizur Rahman, Rubel Hossain, Nazmul IslamবTamim Iqbal, Liton Das, Sabbir Rahman, Mushfiqur Rahim (w), Soumya Sarkar, Mahmudullah, Shakib Al Hasan (c), Mehidy Hasan, Mustafizur Rahman, Rubel Hossain, Nazmul Islam।

মেহেদি হাসানকে বোলার কোটায় নেয়া হয়েছে। তাকে দিয়ে বল কেন করানো হয়নি?এক ওভার মার খেয়েছে বলেই তাকে বসিয়ে দিতে হবে ? বোলারদের কারনে ম্যাচ হারলে সেটা খারাপ লাগলেও মেনে নিতে হবে। কেননা সেটাই ক্রিকেট।কিন্তু যে কোন খেলার লাস্ট ওভার একজন বোলারের জন্যই সংরক্ষিত থাকে। তার ওপড় সেটা যদি হয় জয় পরাজয় নির্ধারনের, সেখানে একজন পুরোদস্তর ব্যটসম্যানকে বোলিং করতে পাঠানো আর আত্মাহুতি দেয়ার মাঝে কোন পার্থক্য নাই।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: কেন কি কারণে শেষ ওভারের স্পেলটা কাকে করানো হয়েছে এ নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে।
আমি আপনার চিন্তা কে অসম্মান করব না।
তবে কারউ ব্যাপারে মন্তব্য করার আগে জানা উচিত ছিল আপনার।

সৌম্য আগে থেকেই বোলিং করত লীগে, আমি কখনো ওকে বোলিং করতে খেলায় দেখি নাই সত্যি। কিন্তু ঐ মুর্হূতে কাকে কেন দরকার ছিল, আর মেহেদির ভূমিকা শেষ ওভারে কেমন হত, তা বিস্তারিত আলোচনা করে ফেলেছি।
মনে রাখবেন ভারত ১-১১ হল ব্যাটসম্যান। যেটা বাংলাদেশের দরকার।

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: রুবেল মনযোগ দিয়ে প্ল্যানিং করেনি। রুবেল একটু সময় নিয়ে ঠাণ্ডা মাথায় বলগুলো করতে পারতো।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: রুবেলে একটু গতি আছে তবে ভিন্নতা নাই। ঠান্ডা মাথায় করলেও মার খাওয়ার খেত। তার ব্রহ্মাস্ত্র হল ইয়র্কার, যেটা সে ১ম বলেই)১৯ওভার( করে ধরা পরেছে। আর প্রতিপক্ষও মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষ বোলারদের বেসিক জেনে আসে।

৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,রিফাতভাইয়া।আপনি যথার্থই খেলাকে খেলা হিসাবে বর্ননা করেছেন।আপনি আমি যেকোন দলের সমর্থক হতেই পারি।দল জিতলে আনন্দ পাই। হারলে কষ্ঠ লাগে।তাই বলে দল হারলে তাদের মুন্ডুপাত করবো,আর যাই হোক তখন নিজের স্পোর্টিং স্পিরিট থাকেনা, একথা বলা বাহুল্য। আমরা প্রায়ই দেখি এশিয়ার একটি দেশ,খেলায় হারলে (শুধুমাত্র ক্রিকেট) খেলোয়াররা সহজে বাড়ি ফিরতে পারেনা।ভাঙচূর,উন্মাদনা,আত্মীয়দের নিগ্রহ প্রভৃতি লেগে থাকে।ফুটবলে ইউরোপে বা আমেরিকায় উন্মাদনা, গুন্ডামি দেখা যায়।আর যাইহোক এগুলি সুস্থ সংস্কৃতির বিরোধিত। আমরা কেন শুধু নিজেদেরকে দেশপ্রেমী ভাববো?খেলোয়ারদের দেশপ্রেম নেয়,এমন ভাবনা নিজের সঙ্কীর্ণ মনের পরিচয়।আসুননা, আমরা সবাই খেলাকে বিনোদন হিসাবে দেখি।যেখানে হার জিত খেলার অঙ্গ,তাকে কোমল হৃদয়ে মেনে নিই।বন্ধ হোক খেলার নামে অপসংস্কৃতি।
গতকাল বাংলাদেশ অসাধারণ খেলেছে।আমি খেলা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। গোটা খেলায় ভারত পিছিয়ে ছিল।লাস্ট বলে ছয় মেরে ভারতের মত একটি দলকে জিততে হয়েছে, এখানে পরিসংখানো হয়তো ভারতের জয় হল,কিম্তু বাস্তবে জয় হল ক
ক্রিকেটের বা বাংলাাদেশের।
ধন্যবাদ,ভাল থাকুন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: এক কথায় ভাল লাগল।

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রিফাত ভাই, ক্রিকেট নিয়ে বিশ্লেষণটা বেশ ভাল লাগলো। প্রথমবার আপনার লেখা পড়লাম।

৯| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ২:২৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রিফাত ভাই, শুভেচ্ছা নেবেন। আপনার নতুন লেখা পড়ার জন্য অপেক্ষায় আছি।

০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:২৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাদের মত ব্লগার আছে বলেই পড়ে যাচ্ছি। পড়তে যতটুকু ভাল লাগে ততটুকু লেখালেখিতে আগ্রহ মনে হয় নাই। বিবেক যখন ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে কষাঘাত করবে তখন রচনা পরিষ্ফুটিত হলেও হতে পারে।

১০| ০৬ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:

শুভ সকাল রিফাত ভাই।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৫৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। যদিও আমি চা কফি তেমন পান করি না। :)


চাইলে পড়তে পারেন... কেন করি না যদি কৌতুহল থাকে তাহলে মিটে যাবে আশা রাখি। :)

পানি পান করুন সুস্থ্য থাকুন

পানি!

১১| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ক্রিকেট কম বুঝি, তবু আপনার বিশ্লেষণ পড়ে অনেক কিছু বুঝলাম, জানলাম। ভাল লাগলো।
পরিবারের সদস্যদের মঝেও ভাল মন্দ আছে, এই ব্লগ পরিবারেও ব্যতিক্রম না। অভিমানে নিরব থাকলে হবে কেন ভাই?

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

রিফাত হোসেন বলেছেন: পরিবারের সদস্যদের মঝেও ভাল মন্দ আছে, এই ব্লগ পরিবারেও ব্যতিক্রম না। কথাটা মনে ধরেছে। ধন্যবাদ।

১২| ২১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নতুন লেখা দিন

১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: আচ্ছা। :)

১৩| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আমার নতুন গল্প
ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট
লিংক
http://www.somewhereinblog.net/mobile/blog/rkrokon143/3024304
এক বার ঘুরে আসার বিনীত অনুরোধ রইল।
আপনাদের অনুপ্রেরনাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে ।

১৪| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৫৯

রাকু হাসান বলেছেন: আজকের অবস্থা দেখেছেন ! :-< দাড়াতেই পারছে না

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:২২

রিফাত হোসেন বলেছেন: ১২ জনের ১২ কোটি টাকা ফাইন করলে কেমন হবে ;)

১৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৮

জুনাইদ-বিন-কায়েস বলেছেন: তবে ইদানিং লড়াইটা বেশ জমে উঠেছে!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: সবাই তো অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে :( তরুণদের জেগে উঠতে হবে। ঘরোয়ার মাঠ, খেলা পরিচালকদের মান বাড়াতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.