নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর বলবো নিজের সম্পর্কে! কিছুই বলার নাই।

I love politics. I want death of those who killed our Army officers.

রিনকু১৯৭৭

দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।

রিনকু১৯৭৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইয়েমেনের যুদ্ধ কি অনন্তকাল চলবে?

০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

আমরা সিরিয়া যুদ্ধ, রোহিঙ্গা সরনার্থিদের নিয়ে যত পরিমাণে না কথা বলি সেই তুলনায় ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ নিয়ে তেমন কোন কথাই বলতে দেখিনা। ইয়েমেনে ২০১৫ সাল থেকে গৃহযুদ্ধ চলছে। আর এই গৃহযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ইয়েমেনের নিরীহ শিশুরা। দূর্ভিক্ষের কারণে চরম অবনতি ঘটছে ইয়েমেনি শিশুদের। যেকোন যুদ্ধে যে শিশুরা টার্গেট হয় তার বড় প্রমাণ হলো ইয়েমেনের এই গৃহযুদ্ধ। ইয়েমেনের এই যুদ্ধ দেখে একটা কথাই মনে পড়ে আর তা হলো মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি।



নির্মম বাস্তবতা হলো ইয়েমেনের স্থনীয় লোকজনরা যত টানা এই যুদ্ধ চায়, বিশ্বের বড় বড় টাকাওয়ালা দেশগুলো ততটাই বেশি এই যুদ্ধ চায় নিজেদের স্বার্থের জন্য। ইয়েমেনকে স্ট্র্যাটেজিক পয়েন্ট হিসেবে গন্য করে তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে চায়। সাধারণ ইয়েমেনবাসীদের তারা মোটেও গন্য করে না। তারা মরলো কি বাচলো এসব ভাবার এই মোড়লদের সময় নেই। তবে সৌদিআরব ইচ্ছে করলে পারে এই গৃহযুদ্ধটাকে থামাতে। কিন্তু সেটাতো তাা করবে না।



আর কত দিন এই যুদ্ধ চলতেই থাকবে? কখনই কি থামবে না ন্যক্কারজনক এই যুদ্ধ?

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের সোনালী যুগ চলছে। ইসলাম ধর্মের একটা ভয়ানক দিক হলো বিভাজন ও যুদ্ধ

২| ০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো কিছুই অনন্ত কাল চলে না। চলতে পারে না।

৩| ০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সৌদি পাগলা কুত্তার কামড়ে ইয়েমেন বাসী বিধ্বস্ত!! :(

৪| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১০:৩০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তারা নিজেরাই বিভক্ত। কিছুদিন আগেই নিজেদের সাবেক প্রেসিডেন্টকে মেরেছে। নিজেরা ঐক্য না হলে এই যুদ্ধ বন্ধ হবে না...

৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১২:৩২

শহীদ আম্মার বলেছেন: @চাঁদগাজী: মুসলমানদের সোনালী যুগ চলছে। ইসলাম ধর্মের একটা ভয়ানক দিক হলো বিভাজন ও যুদ্ধ

আমরা জানি বাংলাদেশে প্রতিদিন শিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের নারীরা ধর্ষিতা হচ্ছে। কোন অপরাধ ছাড়াই অনেক নিরীহ মানুষ খুন হচ্ছে। দেশের সম্পদ লুটপাট হচ্ছে। এখন কেউ যদি বলে বাংলাদেশ একটা ধর্ষক রাষ্ট্র অথবা বলে বাংলাদেশ একটি খুনি রাষ্ট্র কিংবা বলে বাংলাদেশ একটি লুটেরা দেশ। এটা আমরা কখনো মেনে নিবো? কখনো নয়। বরং তার ক্ষমা চাইতে হবে নাহলে বাংলাদেশ তার বিচার চাইবে। এটা অনেকটা সার্ভভৌমত্বের কাছাকাছি বিষয়। এখন কথা হচ্ছে আমরা কেন এটা মেনে নিব না।

কারণ,
বাংলাদেশ অনেক ত্যাগ ও সুদীর্ঘ এক নৈতিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হওয়া একটি রাষ্ট্র। যার রয়েছে একটি মৌলিক আদর্শ, একটি সংবিধান, সুবিদ্ধিবদ্ধ কিছু আইন, স্বয়ংসম্পূর্ন বিচার ব্যবস্থা, এছাড়া বিশ্ব ব্যবস্থার অংশ হিসেবে আমাদের অনেক অর্জন বিশ্বের ইতহাসকে করেছে সমৃদ্ধ। সবমিলিয়ে আমাদের একটি নৈতিক ভিত্তি রয়েছে। সুতরাং কোন এক বা একাধিক ব্যক্তির লাম্পট্য, খুন কিংবা যে কোন নৈতিক পদস্খলন পুরো বাংলাদেশের নৈতিক ও আদর্শিক ভিত্তির প্রতিনিধিত্ব করেনা। তাই আমরা অপরাধী ব্যক্তিকেই কেবল ধর্ষক, খুনি ,লুটেরা বলি ; কখনো রাষ্ট্রকে নয়।

অতএব, ইসলাম ধর্মের কোন অনুসারী নৈতিক পদস্খলনের কারণে যে কোন অপরাধ করলে তার জন্য সে ব্যক্তি দায়ী; কখনো ইসলাম নয়। বাংলাদেশ যেমন কাউকে ধর্ষন কিংবা খুন করার নির্দেশ দেয়নি ঠিক তেমনি ইসলামও ইয়েমেনের নিরীহ মানুষদের মারার নির্দেশ দেয়নি। তাহলে বাংলাদেশের কোন নাগরিক ধর্ষন কিংবা খুন করে ধর্ষক-খুনি পরিচয় লাভ করে অথচ বাদশাহ সালমান আর মুহাম্মদ বিন সালমান এর যুদ্ধ আর আরবদের পারষ্পরিক বিভক্তির জন্য ইসলামকে দায়ী করা হচ্ছে!!!

বাদশাহ সালমান বা অন্যান্য আরব নেতারা "মুসলমান" কিন্তু তারা "ইসলাম" নয়
ঠিক যেভাবে
একজন লম্পট কিংবা খুনি হতে পারে "বাংলাদেশী" কিন্তু সে "বাংলাদেশ" নয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: যারা কম বুঝে তাদের জন্য সত্য সবসময় সত্যই; কখনো ম্যাঁওপ্যাঁও নয়।

৬| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

অ্যামাটার বলেছেন: সৌদি এরাবিয়া নামক নিকৃষ্ট বর্বর রাষ্ট্রটাকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেওয়াই এর সমাধান। হেজাজ ভেঙ্গে জাতিসঙ্ঘের অধীনে বাফার স্টেট আর মক্কা, মদিনা সরাসরি ওআইসি'র তত্বাবধানে ধর্মীয় পবিত্র অঞ্চল হিসেবে সংরক্ষিত থাকবে। হোটা মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে আজকে যে রক্তের বন্যা বইছে, তার মূল কারন, মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইভিল স্টেট সৌদি আরব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.