নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার যত কথা' মনের কথা-রফিকুল কাদের

সব ভাল কথাই ভাল নয়...........

কে এম রফিকুল কাদের

আমি দিক্ষণা বাতায়ন খুলে রাখি, বাধ ভাঙা মুক্ত বাতাসের অনুপ্রেবেশ ............

কে এম রফিকুল কাদের › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগার বনাম স্লিপার সেল

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

বাংলাদেশে স্লিপার সেলের সংখ্যা কত রয়েছে তা জানিনা। তবে সেই কারখানাগুলো আমাদের সঠিক ভাবে আবিস্কার করতে ব্যর্থ হচ্ছি। নাস্তিক আখ্যা দিয়ে ব্লগারদের নির্মম ভাবে প্রকাশ্যে হত্যা করা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানায়। আমি একজন মুসলিম, আমার ভেতরে আধুনিক শিক্ষা রয়েছে একই সাথে ধর্মীয় জ্ঞান ও বিশ্বাস যা রয়েছে তাতে নিজেকে ধর্মীয় গন্ডির ভেতর পরিচালনা করতে চেষ্টা করি। অর্থাৎ ধর্ম একান্তই আমার ব্যক্তি জীবনের সাথে সম্পৃক্ত। আর জাগতিক শিক্ষা আমার পারিপার্শ্বিকতার সাথে সম্পৃক্ত। আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বিদায় হজ্বের ভাষণে আমাদের স্পষ্টভাবে বলে গেছেন- “সবাই নিজ নিজ ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন করতে পারবেন।” অর্থাৎ ধর্মের দোহাই দিয়ে যেন আমরা আমাদের সীমা অতিক্রম না করি। আর সাধারণ অর্থে- ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। যেখানে জুলুমাচরণ প্রতিহত করে নিজ ধর্ম পালনে সদাব্রত থাকবেন।
আমি মানলাম কোন কোন ব্লগার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। কিন্ত আমাদের শ্রদ্ধের শিক্ষক জাফর ইকবাল সাহেব কি কোন সময় ধর্ম নিয়ে কিছু লিখেছেন?১৪ আগস্ট একটি জাতীয় পত্রিকার লেখায় তা স্পষ্ট করে বলেছেন যে- লিখেন নি। তবে আমাদের স্লিপার সেলরা যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে জাফর ইকবালের ফেইক কোন একাউন্টে তা পেয়েও থাকেন- তবে সেটা কি জাফর ইকবালের ব্যক্তিস্বত্ত্বার সাথে সম্পৃক্ত? নিশ্চই না। তাহলে তাকে কেন নাস্তিকদের সহকাতারে রাখা হলো। বিজ্ঞান মনস্ক হওয়া মানে কি নাস্তিকতা? যুক্তিক ব্যাখায় কোন কিছুকে খুঁজে ফেরার নাম নাস্তিকতা? আমাদের বর্তমান আইনে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের জন্য রয়েছে শাস্তির ব্যবস্থা। যদি সেইরকম অপরাধ কেউ করে থাকেন তবে আমরা আইনের মাধ্যমে কেন তার সুবিচার কামনা করতে পারিনা। কেন আনসার উল্লা বাংলা টিম, হরকাতুল জিহাদ, আনসার বাংলা সিরিজ ইত্যাদি ইত্যাদির মাধ্যমে আমাদের নির্মম ঘটনাগুলোকে প্রতিষ্ঠিত করে যাচ্ছে।
আমি কিছু দিন আগে একটি ব্লগে “মুক্তচিন্তা বনাম স্লিপার সেল” শিরোনামে লিখেছিলাম। সেটা ছিল আমাদের প্রিয় ব্যাক্তিত্ব অধ্যাপক অজয় স্যারের প্রবাসী ছেলে ব্লগার অভিজিৎ হত্যাকান্ডের পর। আমরা জানি অনেক স্লিপার সেল রয়েছে, যাদের ভেতর আছে ধর্মীয় গোড়ামি আর ধর্মান্ধতা। তারা ধর্মের গভীরে না গিয়ে, না বুঝে কোন না কোন ভাবে কোন একটি মহলের অপকর্মের শিকার হন। তাদের ব্যাক্তি জীবনে এইসকল অপকর্মগুলোতে সফল হয়ে একপ্রকার অন্ধমানসিকতার স্বস্তি খুঁজে বেড়ান। ফলে ধর্মানুরাগী আর ধর্মান্ধতার ব্যাখ্যা ধর্মকে ছাড়িয়ে যায়। “স্লিপার সেল” গড়ে উঠে এক প্রকার অন্ধ বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। আর এদের শিক্ষা আর বিশ্বাসকে একটা সংক্ষীর্ণ ফ্রেমবন্দি করে রাখেন একটি চক্র। যার ফলে সেই সকল স্লিপার সেল কর্মীরা অনেক জঘন্য কর্মের সাথে জড়িয়ে পড়েন। ব্লগার হত্যায় জড়িত এক মাদ্রাসা ছাত্র বলেছিল- হত্যা করেছি বেহেশত্ পাওয়ার জন্য। আমাদের দেশে বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থার সার্বিক মনিটরিং আর নিয়ন্ত্রণ না থাকার ফলে এই সকল উগ্র ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠির সৃষ্টি হচ্ছে। অনেক নিরিহ আর অসচ্ছল ছেলেরা এই সকল কর্মী হয়ে যোগান দিচ্ছে নানা অপকর্মের। ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠি শুধু বাংলাদেশে তা নয় এটি আজ সারা বিশ্বে বিস্তৃত।
২০১১ সালে ব্লগ আর সামাজিক যোগাযোগ দেশের তথ্যপ্রযুক্তিতে নতুন একটি বিপ্লবের সৃস্টি করে। সেই থেকে গড়ে উঠে কিছু সোস্যাল এক্টিভিস্ট আর ব্লগারের। তাদের নিজস্ব মতামত, চিন্তা-চেতনা মুক্তধারায় প্রকাশিত হতে থাকে। যেখানে নানামুখি বিষয়গুলো নতুন ভাবে আমাদের সামনে উঠে আসছে। বাড়ছে ব্যাক্তি কেন্দ্রীক যোগাযোগ আর ভাবের আদান-প্রদান। যেহেতু এটি একটি অনলাইন মাধ্যম তাই খুব দ্রুত মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যায়। যার প্রতিক্রিয়াও দ্রুত। আমি বাংলাদেশে ব্লগের প্রসারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। সেই সঙ্গে ব্লগাররা বিনা পরিশ্রমে ব্লগে লিখে থাকেন। কিন্তু ব্লগের স্বত্ত্বধিকারীরা কমার্শিয়াল ওয়েতে তা পরিচালনা করেন। তাই ব্লগে খুব সম্ভবত ২০১২ সালে প্রথম আলো ব্লগে একটি লেখা লিখি Blogger Appreciation Awards শিরোনামে। যা বিশ্বের অন্যান্য দেশে তা চালু আছে। তাতে অনেকেই মত দেন যে আমাদের একটি ব্লগার এসোসিয়েশন হওয়া জরুরী। আমি তাতে অনেকের আগ্রহ খুঁজে পেয়েছিলাম। কিন্তু যথাযথ উদ্যোগ আর সময়ের অভাবে সেই রকম কিছু করা হয়নি।
এইরকম ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চেতনা থেকে অনলাইল যোগাযোগের মাধ্যমে ২০১৩ সালের শাহবাগ আন্দোলন ফেব্রুয়ারির ৫ তারিখ শুরু হয়।তার মূল ইস্যু ছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত আসামী আব্দুল কাদের মোল্লার বিচারের রায় ঘোষণা নিয়ে।দ্বিতীয় রায়ে কাদের মোল্লাকে ৩টি অপরাধের জন্য ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ২টির জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। কিন্তু এতো বড় সব অপরাধের শাস্তি হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডকে যারা মেনে নিতে পারেননি তারা শাহবাগে অহিংস বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে শুরু করে। একসময় তা দেশব্যাপী বিক্ষোভে রূপ নেয়।রায়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে বিপুল সংখ্যক মানুষ ঢাকার শাহবাগে জড়ো হতে শুরু করে এবং এর অনুসরণে একসময় দেশবিদেশের অনেক স্থানেই সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু করে। যুদ্ধকালীন সংঘটিত অপরাধের বিচারের জন্য ১৯৭৩ সালে একটি আইন তৈরি করা হয় যা ২০০৯ সালে কিছুটা সংশোধন করা হয়। এ আইনের আওতায় ২০১০ সালের ২৫শে মার্চ এ সকল অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়। ২০১৩ সালের ২১শে জানুয়ারি ট্রাইব্যুনালের প্রথম রায়ে আবুল কালাম আযাদ (বাচ্চু রাজাকার)-কে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
শহীদ জননী জাহানারা ইমাম ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ এই “প্রজন্ম চত্বর” থেকে অল্প দূরে সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে গঠন করেছিলেন গণ আদালত। আর সেই আদালতের ঐতিহাসিক বিচারে ফাঁসি হয় গোলাম আযমের।এরপর দীর্ঘ একটি সময় পেরিয়ে যায়। ২০০১ সালে যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রীত্বের মাধ্যমে কলঙ্কিত হয় বাঙ্গালির ইতিহাস। ২০০৮ এর নির্বাচনের পর বর্তমান সরকার জাতীয় সংসদে প্রথম অধিবেশনেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রস্তাবনা পাশ করেন। এই প্রেক্ষিতে ২০১০ সালে গঠিত হয় অন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এই ট্রাইবুনাল অত্যন্ত সফলতার সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য পরিচালনা করে আসছেন।
আমরা ভেবেছিলাম আমরা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের বিচারের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের কাছে একটি কলঙ্কমুক্ত ইতিহাস তুলে দিতে পারবো। কিন্তু একাত্তরের বুদ্ধিজীবি নিধনের মতো আরেক কালো অধ্যায়ের সৃস্টি হতে থাকে। একটি শ্রেণী সেই আন্দোলনের অগ্রভাগের কিছু কর্মী ও মুক্তমনাদের টার্গেট করে। ফলে ধারাবাহিকভাবে ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৩ আহমেদ রাজীব হায়দার কে হত্যা করা হয়, ১২ মার্চ ২০১৫ অনন্ত বিজয় দাসকে, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৫ বইমেলা হতে বের হওয়ার পথে অভিজিৎ রায়কে, ৩০ মার্চ ২০১৫ ওয়াশিকুর রহমান বাবু, সর্বশেষ শিকার ৭ আগস্ট ঢাকার উত্তর গোড়ান এলাকার নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়। তারপর? ..... অজানা এক অন্ধকারে বাস করছি আমরা। এতগুলো হত্যাকান্ড আমাদের তোলপাড় করে গেলেও দায়িত্বশীলদের অক্ষমতা চরমভাবে প্রকাশ পেয়েছে। আমরা না দিতে পেরেছি তাদের নিরাপত্তা, না হত্যাকারীদের সন্ধান। কুচক্রীরা তাদের লক্ষ্যমাত্রার দিকে সফলতা পেয়ে যাচ্ছে।
যারা মুক্তবুদ্ধির চর্চা করেন তাদের চিন্তার প্রসার ঘটে, অন্ধকার থেকে আলোতে আসে তাদের চিন্তা চেতনা। পৃথিবীর বড় বড় দার্শনিক আর চিন্তাবিদগণ তাদের জ্ঞানের পরিসীমা আর সংক্ষীর্ণতা অতিক্রম করতে পেরেছেন বিধায় আজ আমরা দর্শন আর জ্ঞান বিজ্ঞানের বিশাল ধরাকে একটু হলেও জয় করতে পেরেছি। জ্ঞানবিজ্ঞানকে যারা অস্বীকার করে তারাই সংক্ষীর্ণ চিন্তাধারা লালন করে গোড়ামির আশ্রয় নেয়। তাদের ভেতরে একপ্রকার বোধ তৈরি হয় যা বিজ্ঞানসম্মত নয়। গোড়ামি আর উগ্রচিন্তার প্রতিক্রিয়া তাদেকে আরেকটি জগতে নিয়ে যায়। ফলে তাদের নিজের পারিপার্শ্বিক চিন্তাধারা স্ববিরোধী আচরণ করতে থাকে। এর ভেতরে আরো গভীর ভাবে তৃতীয় কোন অপচিন্তা তাদেরকে প্রভাবিত করতে থাকে। যাতে সুস্থ্যধারার কোন দর্শন বা রক্ষণশীলতা থাকে না। আমাদের সমাজের শিক্ষার বহুমুখি দিক রয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে আমরা শিক্ষার যে প্রকৃত উদ্দেশ্য রয়েছে তার রস ক’জন আহরণ করতে পারে। ফলে একটা শ্রেণী হয় চিন্তাশীল আর একটা শ্রেণী প্রতিক্রিয়াশীল। প্রতিক্রিয়াশীল শ্রেণীগুলো যদি শিক্ষার মূল লক্ষ্য ভেদ না করতে পারে তার বিপথ গামী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

অন্যদিকে গত ৫ মে ২০১৩’র ঘটনাবলী বাংলাদেশের সকল মানুষকে শুধু শংকিতই করেনি, চিন্তিতও করে তুলেছে। এই বছরের সূচনায় শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের ঘটনাবলী যেমন দেশবাসীকে উদ্বেলিত, এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে গভীরভাবে আশাবাদী করে তুলতে শুরু করেছিল, তেমনি তার অল্প কিছু দিনের ব্যবধানে সেই দেশে শাহবাগ চত্বরের উদ্যোক্তাদের গায়ে নাস্তিকতার লেবেল সেঁটে দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে এবং সমাজপ্রগতির ধারার বিরুদ্ধে সমস্ত মানুষকে ক্ষেপিয়ে তুলে কার্যতঃ তালেবানী ধাঁচের রাষ্ট্র ও সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশ অচল করে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন ৫ মে’র উদ্যোক্তা অর্থাৎ হেফাজতে ইসলামের নেতারা। তাঁরা বলতে পারেন, সেদিন ধ্বংসাত্মক ঘটনা সমূহ তাঁরা ঘটাননি। তাঁদের জমায়েতে সামিল হয়ে এসব ঘটনা ঘটিয়েছে জামাত-শিবিরের কর্মীরা। কথাটা অসত্য যদি নাও বা হয়ে থাকে তাহলেও সেদিনের ধ্বংসযজ্ঞের দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারবেন না হেফাজতের নেতারা। জামাত-শিবির হেফাজতের মিছিলে অনুকুল পরিবেশ পাবে বলেই তারা সেখানে ঢুকেছে এবং হেফাজত নেতারা জেনে শুনেই তাদের প্রশ্রয় দিয়েছেন, কারণ তাঁরা একই পথের পথিক। হেফাজত নেতাদের দায় এখানেই। বস্তুতঃ হেফাজতের এই সহিংসতা নতুন নয়। ২০১২ সালের প্রথম দিকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় তাদের সম্পৃক্ততার কথা দেশবাসী জানে।
বর্তমান সময়ে আমাদের সন্দেহের গন্ডি আরো বিস্তৃত করে ভাবতে হচ্ছে। ব্লগার হত্যার পিছনে উগ্র মৌলবাদের পাশাপাশি রাজনৈতিক দূরভিসন্ধি রয়েছে কিনা। যেমন নীল হত্যা সন্দেহে আটক একজন প্রতিমন্ত্রীর ভাইস্তাকে গ্রেফতারের জন্য। এর আগে ক্ষমতাসীন দলের এই অঙ্গসংগঠনের নেতাদের ব্যক্তব্যও একইরকম ছিল। আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক অজয় রায় খুব জোরেসুরে বলেছিলেন- ব্লগার হত্যায় সরকারের প্রচ্ছন্ন সমর্থন রয়েছে। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের বক্তব্যেও রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। একটা অপরাধকে অপরাধ বলার সাহস যদি সরকারের দায়িত্বশীল ভূমিকায় থেকেও তা বলতে ভয় পায় তবে তাতে কি সেইসব উগ্রগোষ্ঠিগুলো নীরব সমর্থন পায়না? নাকি সেখানে ভিন্ন কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সহমত রইল।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

হামিদ আহসান বলেছেন: ........++

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আমাদের একটি ব্লগার এসোসিয়েশন হওয়া জরু্রি।
সহমত। এ বেপারে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: "ব্লগার বনাম স্লিপার সেল" শিরোনাম
কিন্তু লেখাটা অন্য কোথায় নিয়ে গিয়ে আমাদের পথহারা পথিক করে দিলেন।

লেখার মূল অংশটায় শিরোনামের সাথে কোন সম্পর্ক খোজে পেলাম না।
সম্ভবত এটা আমারই ব্যর্থতা ।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

টম. বলেছেন: নতুন ব্লগার !!!! কি আর কমু ????

আসিফ মহিউদ্দিনদের লেখা এত ভাল হলে সেগুলো সরিয়ে ফেলা কেন হল ???? আসিফ মহিউদ্দিনরা কি আসলে ব্লগার ছিল নাকি ব্লগার নামের কলংক !!!! যেখানে শতকরা ৯০ ভাগ ব্লগার তাদের মতের বিরোধী ছিল তাহলে তাদের মত কেন ব্লগারদের মত হবে ??? তাদের অপকর্ম শুধু তাদের, তাদের অপকর্ম কেন ব্লগাররা বহন করবে ????

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

কে এম রফিকুল কাদের বলেছেন: আসলে আমরা একটি কঠিন সময়ের ভিতর অবস্থান করছি। তাই সর্ষের ভেতরও ভূত খুজতে হচ্ছে। আর লেখাটির বিষয়বস্তু ঠিক আছে কিন্তু লেখাটি সংক্ষেপ হয়ে গেছে। অনেকগুলো বিষয়কে সেখানে সন্নিবেশিত করায় তা আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বিষয়বস্তুকে ছাড়িয়ে গেছি। ভবিষ্যতে তাকে আরো বিস্তৃত করে আপডেট করার ইচ্ছা রয়েছে।

সবার গঠনমূলক বক্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.