নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রথো রাফি লেখালেখি গাণ্ডীব, অনিন্দ্য, শিড়দাঁড়া এবং দ্রষ্টব্যেই । মূলত কবিতা অন্তঃপ্রাণ তবে গদ্যও লিখেছি কিছু। অনুবাদেও আগ্রহ আছে। বই এখনো নাই। জন্ম: দক্ষিণ তারুয়া, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। বসবাস ঢাকায়। প্রকাশনা সংস্থায় কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে, বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে ফ্রিল্যান্স কাজ করছি। [email protected]
চোখের চৌকাঠে
ওইয়েল, দৃষ্টি, এই শব্দটির মাঝে লইয়ে, ‘ল’, শব্দটিও আছে। প্রতিটি দৃষ্টিই ধারণ করে আইন।
বই-- আর মুমূর্ষু শব্দরা স্রষ্টা আর সৃষ্টির অমরতার আমোদ যোগায় তোমাকে।
‘মৃত্যুর ভবিষ্যতই হলো ঈশ্বর,’ বললো সে। ‘যাইহোক, ভাবিষ্যতের অর্থই জীবন।’
‘আমি কল্পনা করি, শরীর এতোই শক্তপোক্ত যে চিরকালই টিকে থাকবে, তবে মৃত্যুই প্রথমে শরীরকে অপব্যয় করে। এই অপব্যয় কি ভবিষ্যতের ভেতরে ঘটবে? এর মানে ঈশ্বর তার উৎসর্গযোগ্য সমগ্রতা থেকে নিজেকেই পুনোরুৎপাদন করে থাকে, তার মানে, শূন্যতার দৃঢ়তা থেকে। উন্মাদনা-উৎসারী ফাঁকা স্থান যা ফাঁপা স্থানটিকে বিশ্বের মতোই ঝিমুনিরত শূন্যতার নাম ভাঙ্গিয়ে সাহসী করে তোলে, এবং তা, ঈশ্বর না হলেও, অন্তত তার অবিনশ্বরতাই হবে।
‘ঈশ্বরের অনুপস্থিতিই অমর,’ সে লিখলো একদিন, ‘এবং ঈশ্বর এই অমরতারই একটি সূত্রনির্দেশ মাত্র।’
©somewhere in net ltd.