নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভুমিকা:
লিংক: টাইম ট্র্যাভেল সম্ভব!
১২ জুন ২০৪৪, আজকের দিনটা মানব জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন। আজকে বিজ্ঞানীরা সময় কে জয় করতে চলেছেন। প্রায় ৪০ বছর আগের ১ জন সাধারন ব্লগার রওনক-এর ১টি দর্শন গাণিতিক ভাবে প্রমান হয়েছে। তত্বটি হচ্ছে- সময় হচ্ছে অতি-বিস্তৃত ১ মাত্রার সুপার-ডাইমেনশন। সময় মোটেও চলমান নয়। বরং সৃষ্টি-জগতের প্লাটফর্ম। সময়ের পটভুমির উপরেই এই মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে।
এত সাধারন বলে বিজ্ঞানীরা অনেক বছর এটার কোন গুরুত্বই দেয় নাই। আজকে তাঁরা গাণিতিক ভাবে দেখিয়েছেন যে কিভাবে এই অতি-বিস্তৃত সুপার-ডাইমেনশন এ চলতে হয়। এখন শুধু টাইম ম্যাশিন বানানো বাকি। আর তারপর মানুষই হবে মহাবিশ্বে একছত্র অধিপতি।
.
.শেষ কথা:
১৮ মার্চ ২১১৪, দীর্ঘ ৬০ বছর প্রচেষ্টার পর ১ টি কার্যকর টাইম মেশিন তৈরী হয়েছে। আজকে এটির হিউমেন ট্রায়াল হবে।
.
শুরুর কথা
এক দল গবেষক উত্তর মেরুতে ১ খন্ড এসবেসড-সিটে পেয়েছেন তাদের পরিক্ষায় এটির বয়স ১ মিলিয়ন বছরেরও বেশি। এতে খুবই বিকৃত লেটিনে কিছু লেখা আছে। অবশ্য প্রত্নতাত্তিকরা এই সিটকে ভুয়া বলে রায় দিয়েছেন। সিটের লেখাটি নিম্নরূপ –
“আমি জানি না আমার এই বার্তা কেউ কখনও পাবে কি না। টাইম মেশিন আমাকে সময়ের ডাইমেনশন-এ ঠিকমতই নিয়ে এসেছে। আমরা এর নাম দিয়েছিলাম নো-ভয়। এখানে এসে দেখলাম এখানে আমার মত আরো অনেকে এসেছে। কিছু এসেছে আমারই মত টাইম মেশিনে চড়ে। কিন্তু অধিকাংশ-ই এসেছে টাইম মেশিন ছাড়াই আজব কোন উপায়ে, এদের দেখে মনে হয় যেন ঘুমাচ্ছে। এরা হঠাত আসছে আবার হঠাতই গায়েব হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা যারা টাইম-মেশিনে এসেছি তারা ফেরার কোন পথ দেখছি না। আর হ্যা, আমরা সব দেখতে পারছি। বিগ-বেং আর কেয়ামত ২ টাই দেখতে পারছি। এর মাঝের সবও। আমার টাইম-মেশিনের ১ টি এসবেসড সিটে লেটিন ভাষায় বার্তা-টা লিখে ..."
সিট থেকে এর বেশি পাঠোদ্ধার করা যায় নাই।
১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
যাযাবরমন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। শুধু তত্ব লেখার জন্য গল্পের অবতারনা করা হয়েছে।
২| ১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: গল্পটি জুতসই হয়নি তবে,
"সময় হচ্ছে অতি-বিস্তৃত ১ মাত্রার সুপার-ডাইমেনশন। সময় মোটেও চলমান নয়। বরং সৃষ্টি-জগতের প্লাটফর্ম। সময়ের পটভুমির উপরেই এই মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে।"
আপনার এই তত্ত্বটির সাথে আমি একমত। আমি মনে করি "সময় হচ্ছে অতি-বিস্তৃত ১ মাত্রার সুপার-ডাইমেনশন" আর প্রতিটি জীবন হচ্ছে এক একটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইউনিট যা সময়ের বুক চিরে ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। এক একটি প্রজন্মের মৃত্যুর মধ্য হতে এক একটি ইউনিট শেষ হচ্ছে। পরবর্তী প্রজন্ম তার পর থেকে এগিয়ে চলেছে। আর এভাবেই একদিন সর্বশেষ ইউনিটটি পৌঁছে যাবে সময়ের প্রান্ত সীমায়। যারা একই সাথে এই প্ল্যাটফর্মটি ধবংসেরও সাক্ষী হবে। আর এই একটি মাত্র কারনেই টাইম ট্রাভেল অসম্ভব। কেননা এটা প্রকৃতির রীতি বিরুদ্ধ। যেখানে আপনার এক্সিষ্ট নেই সেখানে আপনি প্রবেশাধিকার পাবেন না। আপনার প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত শুধুমাত্র আপনার প্রজন্ম বা আপনার জন্য নির্ধারিত সময়ের ইউনিটে। এর পেছনে বা সামনে আপনি যেতে পারবেন না।
১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
যাযাবরমন বলেছেন: মেহেদী ভাই, সুচিন্তিত মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মুল ধারণা এখানে Click This Link সংক্ষেপে দেয়া আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
ইমরান আশফাক বলেছেন: শুরুর কথাটা আরেকটু বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করুন, কোথা থেকে উনারা এসেছেন?