নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখার সর্বসত্ত্ব লেখক দ্বারা সংরক্ষিত।

রাবেয়া রব্বানি

মানুষের ভীড়ে মানুষ হয়ে গেছি বারবার।

রাবেয়া রব্বানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছায়াপথ

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬





(১)

-মেয়েটা নতুন নাকি রে ছুটি? লিকলিকে কালো সিগারেটটি ধরাতে ধরাতে প্রশ্ন করল মিসেস পাশা

-হ্যা তাই তো মনে হচ্ছে ।

-এই পুতুপুতু মেয়েগুলোই পরে গিয়ে ক্লাবের সেরা এক্সট্রোভার্ট হয়ে যায়।যেমন……।।

কথাটা মিসেস পাশার মুখ থেকে একরকম ছিনিয়ে নিয়ে এশা বলল,

-আমাকে বলছ দিলু পা?

মিসেস পাশা উত্তর দিলেন না । মুচকি হেসে এষার মুখ বরাবর ধোঁয়া ছাড়লেন। এষা তাতে কপট রাগ দেখাল,

-এবার কিন্তু বলতে হয় তোমার বয়স হয়েছে ।

-বয়স একটা খুব ট্রিপিক্যাল ধারণা ! যাই হোক চিন্তা করিস না এশা, তোর দূর্নাম ঘেটে আমরা আর জেলাস ফিল করব না। এই মেয়েটি খুব দ্রুত তোর স্থান নিয়ে নিবে।

এষা পেছন ফিরে মেয়েটাকে আপাদমস্তক দেখে ঠোঁট উল্টাল

-সেরেছে!এই গরমে কাতান !

এষার বলার ভঙ্গীতে মিসেস পাশা, ছুটি, এষা তিনজন একসাথে হেসে আবার তাকাল মেয়েটার দিকে।

(২)

এক সাথে তিন জোড়া চোখ স্বপ্নাকে বেশ অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে । উচ্ছ্বসিত বেয়াড়া হাসি আর তামাশা যে তাকে ঘিরে এটা বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না তার ।স্বপ্না আরও অবাক হয়ে খেয়াল করল অপেক্ষাকৃত বয়স্ক মহিলাটি তাকে হাত ইশারায় ডাকছে ,

-আমাকে ডাকছেন ?

এগিয়ে গিয়ে বলল স্বপ্না

-হুম । বসো ।

নিজের হাতের দিকে ইশারা করে মিসেস পাশা বললেন,

-গ্রিন এপল ফ্লেবারড।অয়ানা ট্রাই ।

-সরি ।

-অহ । ডোন্ট বি ।

তাকে কি ধূমপান করার জন্য ডেকে এনেছে এই মহিলা ! বিস্ময়ে কথা জুটাতে পাড়ছে না স্বপ্না। বাকি মেয়ে-দুটো তাকে আপাদমস্তক দেখছে আর মুচকি মুচকি হাসছে , সিগারেট হাতে নেয়া মহিলাটি অন্যমনস্ক ভঙ্গীতে আয়েশ করে সিগারেট টানছে। এখানে দাঁড়িয়ে থাকার কোন মানে খুঁজে পাচ্ছে না সে । আগের জায়গায় ফিরে যাবে কিনা ভাবতেই মুখ খুললেন মিসেস পাশা,

-নাম কি তোমার ?

-স্বপ্না ।

-স্বপ্না বসো ।

চাপা একটা বিরক্তি নিয়ে স্বপ্না বলল,

-জি না । আমি ঠিক আছি, বলুন ।

-একা এসেছো ?

-না।আমার স্বামী আছেন সাথে । উনি এই ক্লাব মেম্বার ।

-ওহ আই সি । নাম কি তার ?

-রাকিব হোসেন । ও-ইতো উনি ম্যানেজমেন্ট কাউন্টারে কথা বলছেন। হাত উঁচিয়ে দেখাল স্বপ্না,

সবার চোখে মুখে একটা তির্যক হাসির ঝিলিক খেলে গেল । স্বপ্নার মনে হল সবাই যেন বেশ নড়েচড়ে বসল। তার দেখাতে ভুল কিনা কিংবা তার প্রতি তার স্বামীর অমনোযোগিতার কারণ এখানেই খুঁজে পাবে কিনা সেই দুশ্চিন্তায় তার ভেতরে তাৎক্ষণিক একটা অস্থিরতা তৈরি হল । যদিও নিজের কানেই বাজে শোনাল তবু প্রশ্নটা করেই ফেলল সে,

-আপনারা বা আপনাদের মধ্যে কেউ কি তার খুব বন্ধু ?

এষা হাসতে হাসতে বলল,

আরে না! হি এজ সাচ এ গুডি বয়…

এষা!

এষাকে একরকম ধমকে থামিয়ে দিয়ে মিসেস পাশা বললেন,

নাহ !তুমি যা ভাবছ তেমন কিছু না ।

বুকের উপর থেকে ভারি পাথরটা কিছুটা হলেও সরে গেল স্বপ্নার । কেন জানি এই অপরিচিত মহিলার কথায় বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছে তার । স্লিভলেস সূতির কামিজ আর চুড়িদার পড়েছেন মিসেস পাশা পায়ে দুই ফিতার হালকা জুতা । এতো সাধারণ পোষাকে এতো অসাধারণ দেখানোর কারণ কি _সহজ থাকা । এই সহজ থাকতে পারাটার নামই বুঝি স্মার্টনেস ভাবে স্বপ্না । মুহূর্তেই স্বপ্নার কঠিন মুখ সহজ হয়, চোখ নরম হয়ে আসে । মিটিমিটি হাস্যরত মিসেস পাশাকে সেও একটি নির্মল হাসি ফিরিয়ে দিয়ে বলল,

-আজ আসি তাহলে । উনার কাজ হয়ে গেলে আমাদের একটা পার্টিতে যাওয়ার কথা ।

এষা আর ছুটি সম্মিলিত ভাবে বলে ,

-বাই । আবার দেখা হবে ।

স্বপ্না তবু কয়েক মুহূর্ত দাঁড়িয়ে থাকে মিসেস পাশার মুখের দিকে তাকিয়ে । স্বপ্নার অপেক্ষাটা বুঝেন মিসেস পাশা । তিনি ঠিক তেমনিভাবেই বলে উঠেন ,

-বৃহস্পতি থেকে রবিবার আমাদের এখানে পাবে । এসো ।

স্বপ্না মাথা নেড়ে আগের জায়গায় ফিরে গিয়ে রাকিবের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এষা সেদিকে তাকিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,

-এটা কি করলে দিলুদি? বললেই তো পারতে ?

ছুটিও যোগ দিল,

-আমার তো মুখ ফসকে বের হয়েই গিয়েছিল ।

মিসেস পাশা ঠাণ্ডা গলায় বললেন,

-থাকনা ভাল আছে মেয়েটা । ভাল থাকুক ।

এষা তার চেয়ে ঠাণ্ডা গলায় তাচ্ছিল্য নিয়ে বলল,

-সেটা কতদিন ?

৩।

দুই মাস পর,

লাউড মিউজিক আর হাসির শব্দে ক্লাব রুমটা গমগম করছে । প্রায় সেদিনের ভঙ্গীতেই এক কোনে চুপচাপ বসে ধূমপান করছেন মিসেস পাশা । একটু দূরে ছুটি একটি যুবকের সাথে গল্পে মশগুল। আর হলরুমের মাঝামাঝি বেশ কিছু নারী পুরুষের জটলার মধ্যমণি হয়ে, স্যাম্পেইয়েনের বোতলগুলোতে তীব্র ঝাঁকুনি তুলছে এষা। ছিপি খুলতেই প্রতিবার উশকে পড়া ফেনার সাথে সাথে হই হই করে উঠছে সবাই।

এত হইহুল্লোড় মধ্যে এক টুকরো নীরবতার মত মিসেস পাশার পাশে এসে বসল স্বপ্না । মুখ ঘুরিয়ে স্বপ্নাকে দেখলেন মিসেস পাশা । কয়েক মুহূর্ত পর চিনতে পেরে ভীষণ চমকালেন তিনি । কেমন বিধ্বস্ত দেখাচ্ছে মেয়েটিকে! অবলীলায় স্বপ্নার হাতটা নিজের কোলে টেনে নিলেন,

-এই মেয়ে তোমার কী হয়েছে ?

স্বপ্না উত্তর দিল না। কিন্তু এক আর্দ্র স্পর্শে সে আপাদমস্তক কেপে উঠল । গলে যেতে লাগল তার আবেগের সব প্রতিরোধ । মুখ চেপে কেঁদে উঠল সে। স্বপ্নার চেহারার দিকে কিচ্ছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে মিসেস পাশা তাকে বারান্দায় পাশে টেনে নিয়ে গেলেন । হাতটা শক্ত করে ধরে বললেন,

-বল এবার ।

স্বপ্না মিসেস পাশার কানের কাছে মুখ নিয়ে কাঁপা কণ্ঠে বলল,

-রাকিবের সাথে এই ক্লাবের হেলেনের সাথে খুব ভাব এটা কি সত্যি । তারা ডেট করে এটাও কি সত্যি।

মিসেস পাশা একটু চুপ করে থেকে বললেন,

-এতটুকু না । সত্যটা আরও অন্যরকম।

-মানে?

মিসেস পাশা একটা শ্বাস চেপে বললেন,

-রাকিব একজন বাই ক্যারেক্টার।মেয়েদের চেয়ে ওকে ছেলেদের সাথেই বেশি দেখা যায়।

ঝলসে গেল স্বপ্নার অনুভূতি।স্তব্ধ হয়ে গেল সে।মিসেস পাশা আবার বলে উঠলেন,

-রাকিব ঢাকার বাইরে অফিসের কাজে গেছে তাই না? আসলে সে তার এর ছেলে-বন্ধুকে নিয়ে কক্সবাজারে গেছে ।,এটা এই ক্লাবের সবাই জানে।

এতটার জন্য স্বপ্না কখনোই তৈরি ছিল না হয় তো। সাথে সাথে হাঁটুর কাছে একটা প্রচণ্ড দুর্বল অনুভূতি আর শরীর গোলানো বমির ঘূর্ণিএকবারে মূল থেকে উপড়ে ফেলতে চাইল । বারান্দার গ্রিল শক্ত করে ধরে শান্ত থাকতে চাইল স্বপ্না । মিসেস পাশার অভিজ্ঞ চোখ ঠিক বুঝল, তিনি স্বপ্নার পিঠে হাত দিয়ে বললেন,

“জোড়ে জোড়ে শ্বাস নাও

এষা দূর থেকে কিছুক্ষণ তাঁদের দুজনকে দেখে হঠাৎ এগিয়ে এলো ।

-এই মেয়ে কী যেন নাম ? কোন সমস্যা ?

স্বপ্না বোবা মানুষের মত অপারগ দৃষ্টিতে তাকাল । এষা উত্তর না পেয়ে গ্লাস টা এগিয়ে দিয়ে ক্ষ্যাপা গলায় বলল,

“যাই হোক শোনো । জিপসি একটা জাতি আছে সেই দলে এন্ট্রি করার শর্ত হল রক্ত পান করা । আর আমাদের দলে এটা ।

মিসেস পাশা গ্লাস আর স্বপ্নার মাঝে একটা প্রাচীরের মত হাত উঁচিয়ে বললেন,

-না! ও এটা খাবে না । আমরা যেটা পারিনি ও সেটা করবে । ওর এখনো সময় আছে ।

মিসেস পাশার এই কথায় ঘুম ভেঙ্গে আবার গভীর তন্দ্রায় ডুবে গেল স্বপ্নার অনুভূতি । সময় ? সময় কি তার আছে । সময় শব্দটা এই মুহূর্তে অনেকটাই দুর্বোধ্য হয়ে গেছে তার কাছে । রাকিবের সাথে এক ছাদের নিচে থাকার কোন প্রশ্ন আসে না তবু সব কিছু ছাপিয়ে গতমাসে তার মৃত বাবার শান্ত দেহ, আজকের সকালে প্রেগনেন্সি টেস্ট স্টিকে দুই লাল দাগ, ছোট দুই ভাই নিয়ে তার মায়ের উদ্বিগ্ন মুখ, নিম-তলীতে মামাদের যৌথ পরিবার এই ভিন্ন ভিন্ন দৃশ্যগুলো চোখের সামনে চলচ্ছবির মত ভাসতে লাগল।

যদিও স্বপ্নার দিকে আশার দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন মিসেস পাশা । এষার সাথে তাকে নিয়েই কিছু বলছেন কিন্তু সেটা শুনতে পাচ্ছে না সে । বুকের ভেতর হাতুড়ি পেটার শব্দ ছাপিয়ে এখন কিছুই কানে আসছে না তার। প্রচণ্ড তৃষ্ণায় সে চট করে এষার হাত থেকে গ্লাস টা নিয়ে নিলো । হাল্কা টক আর তিতকুটে পানীয় নিমেষেই ঢেলে দিল গলায় । মিসেস পাশা আর এষার তর্ক ও থেমে গেল হঠাৎ।এষা জয়ীর ভঙ্গীতে হাতের বুড়ো আঙ্গুল নাচিয়ে স্বপ্নাকে জড়িয়ে ধরল।

বাইরে রাত নেমে আসছে । ক্লাবরুমে মানুষ আর শোরগোল এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি। স্বপ্না আরও কয়েক পেগ শেষ করে সোফায় শরীর এলিয়ে পড়ে আছে । বমির অস্বস্তিটা এখন আরও বাড়লেও সারা শরীরে একটা আরাম দায়ক আলস্য অনুভব করছে সে।ভারী চোখের পাতা টেনে টেনে সে দেখছে দুজন এষা আর দুজন ছুটি তার দিকে ঝুকে হেসে হেসে আঙ্গুল নাড়ছে । আর উলটো পাশের সোফায় সিগারেটে ঘন ঘন টান দিচ্ছেন দুজন মিসেস পাশা। চেতনা লুপ্ত হবার ঠিক আগ মুর্হূতে স্বপ্নার মনে হল, তার সামনে অসংখ্য ছুটি, এষা আর মিসেস পাশা আর সংখ্যাটা এভাবে বেড়েই চলবে।



বিঃদ্রঃ "ভাত কাপড় ভালোবাসা ও অন্যান্য "আমার প্রথম গল্প সংকলণে প্রকাশিত।:):)

(

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লিখসেন রাবেয়া ॥

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৬

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ মুন

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৩

মামুন রশিদ বলেছেন: এটা শুধুই একটা ক্লাব কেন্দ্রিক উচ্চবিত্তিয় গল্প হতে পারত । কিন্তু শেষটায় রাকিবের বাই সেক্সুয়ালিটি গল্পটাকে অন্য একটা দিকে মোড় ঘুরিয়ে দিলো ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশ লাগলো।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১০

সায়েম মুন বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ! ভালোই লাগল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পুরোনোকে দেখে গেলুম। প্রত্যাশা নতুন কিছুর।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: হুম। লেখা কম হয়। সময় হয় না এটাই সত্য কথা। তবু তিনটা গল্পের খসড়া মাথায়। লিখে ফেলার ইচ্ছা আর চেষ্টা দুই চলছে।

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই গল্পের রিভিউ লিখছিলাম, তাই আর নতুন কমেন্ট লখলাম না।

খুব আলসেমিতে পেয়েছে আমাকে, লিখতে, পড়তে, কমেন্টাইতে আমার কোনটাই এখন ভালো লাগে না ।

রিভিউ এখানে

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: এটা লেখকের সাইকেলের অংশ। ডুবা ভাসা চলতে চলতেই লেখতে পড়তে থাকবা। আমি তো বছর খানেক কিছু পড়তে পারতাম না। ঠিক হয়ে যাবে।

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর তো!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

ইখতামিন বলেছেন:
খুব সুন্দর

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন

১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩২

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:

বেশ চলছিল গল্পটা!

বড় হলোও বেশ চলতো। কেন গল্পটা আর বড় হলোনা?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার লাগল।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৪

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শঙ্কু।

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার + + + । আজই আপনার ব্লগে প্রথম এলাম ।শুভ কামনা রইল ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: স্বাগতম ৃষ্টিসীমানা আমার ব্লগে । সকালের চায়ের ইমো।

ভালো থাকুন খুব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.