নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিচয় বলার মত কিছু এখনো করতে পারি নি। তাই ঘরটা ফাঁকাই। পরিচয় অর্জন করতে পারলে আমি যোগ করে দিব।

রক্তিম দিগন্ত

Life is all about a thrill.

রক্তিম দিগন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরাণ পিরিতের কিছু কিচ্ছা-কাহিনী

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১

ইদানিং গুগোল ঘাটলেই খালি প্রাচীন প্রেমের গল্প সার্চ দিতেছি। গুগোলও এই কারণে একবার মেজাজ খারাপ কইরা সার্চ দেওয়ার পরে 'খুইজ্জা দিতাম না' বইলা জানায়া দিছে। তারপরেও কয়েকটা পাইছি।

জুকারবার্গের মত আমিও চীনের প্রেমে পইড়া গেছি।

১। Butterfly Lovers



কথিত আছে, পুবের জিন রাজবংশের সময়কালে ঝু ইয়ংতাই নামে এক অপরূপ বুদ্ধিমতী মেয়ে ছিল। সে থাকতো পুবচীনের ঝেইজিয়াং রাজ্যের শেংয়ুতে। তার পরিবার বেশ সম্পদশালী ছিল। সে ছিল তার বাবা-মায়ের নবম সন্তান এবং তাদের একমাত্র মেয়ে।

ঐসময়টায়, মেয়েদের পাঠশালায় পড়তে যাওয়া অনুমোদিত ছিল না। ঝু তরুন যুবকের ছদ্মবেশ ধরে তার বাবা-মাকে কোনভাবে রাজি করিয়ে ফেলে। যাতে সে হ্যাংঝউতে পড়তে যেতে পারে।
হ্যাংঝউতে যাওয়ার সময় তার পরিচয় হয় লিয়াং শানবোর সাথে। লিয়াং, একই রাজ্যের কুয়াইজি থেকে এসেছিল। কথা বলে তাদের মনে হল - তারা অনন্তকালের বন্ধু। তাই তারা ভ্রাতৃত্বের শপথ নেয়।

তিন বছর একসাথে পড়ার সময়টাতে তারা একই রুমে থাকতো। একই বিছানায় দুই তোষক ভাগ করে থাকতো।

লিয়াং ছিল বইয়ের পোকা। সে কখনো খেয়াল করেনি যে, ঝু একটা মেয়ে।

তিন বছর শেষে তারা তাদের অধ্যয়ন করা শিক্ষকদেরকে বিদায় জানালো। একে অপরের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যে যার বাড়িতে চলে গেল।
কিন্তু ঝু এবং লিয়াং দুইজনই একে অপরকে মনে করতো।

কয়েকমাস পর, লিয়াং ঝুকে দেখতে যায়। গিয়ে অবাক হয়ে যায় যখন জানতে পারে ঝু একটা মেয়ে। অবাক ভাবটা কাটার পরই তারা বুঝতে পারে একে-অপরকে ভালবাসে তারা। বুঝতে পেরে একে-অপরের আরো ঘনিষ্ঠ হয় এবং শপথ নেয় - যদি তারা কখনো একত্রিত হয়ে জীবন কাঁটাতে না পারে, তাহলে তারা একসাথেই মরবে।

আরো কয়েকদিন পর, লিয়াং ঝু এর বাড়িতে ঘটক পাঠায় ও ঝু এর বাবা-মায়ের কাছে বিয়ের অনুমতি চায়।
কিন্তু ঝুয়ের বাবা-মা তাদের ধনী প্রতিবেশীর ছেলে মা অয়েঞ্চাই এর প্রস্তাবটাতেই রাজি হয় এবং বিয়ের প্রস্তুতি নেয়।

খবরটা লিয়াংকে আঘাত করে। হৃদয়ভগ্ন লিয়াং এটা সহ্য করতে না পেরে অসুস্থ হয়ে যায় - এবং মারা যায়।

ঐদিকে, ঝুয়ের মা ওয়েঞ্চাইয়ের সাথে বিয়ের দিন প্রচন্ড ঝড় বিয়েটা হওয়া থেকে আঁটকিয়ে রাখে। এবং সবার মাঝ থেকে ঝু কে উঠিয়ে নিয়ে যায় লিয়াং-এর সমাধির কাছে।
ঝু সমাধির সামনে গিয়ে কাঁদতে থাকে।
তখন হঠাৎই - বিজলীর চমক আঘাত হানলো কবরটায় এবং কবরটা খুলে গেল। কোন দ্বিধা না করে তরুণী ঝু কবরটায় ঝাঁপ দিল।

এরপর, বৃষ্টি থামলো, আকাশ পরিষ্কার হল। আকাশে দেখা গেল ঝু ও লিয়াং-এর আত্না দুটো চমৎকার প্রজাপতিতে পরিণত হয়েছে।

এরপর থেকে তারা একত্রেই ছিল, ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়াতো। কখনোই আলাদা করা যায়নি তাদেরকে আর।

২। Swan Song of Beauty



মিং রাজবংশের সম্রাট ওয়ানলির শাসনামলে চীনের রাজধানী বেইজিং ছিল উন্নয়নশীল ও শান্তির একটি জায়গা।

যদিও পতিতালয়গুলো বেশি ব্যস্ত সময় কাঁটাতো। ইয়ুচুইউয়ান পতিতালয় ছিল বেশি বিখ্যাত। তাদের স্বনামধন্য বেশ্যা ডু শিইনজাং-এর জন্য তাদের নাম বেড়েছে।

ডু অভিজাত পরিবারেই জন্ম গ্রহণ করে। তার বাবা ছিল কাউন্টি ম্যাজিস্ট্রেট। তার বয়স যখন নয়, তখন তার বাবা এক অপরাধীর কাছ থেকে ঘুষ খেয়ে ধরা পড়ে। জেলেই মারা যায় তার বাবা।

বাবার মৃত্যুর পর, ডু কে বিক্রয় করা হয় ইয়ুচুইউয়ানে।
সে রূপবতী ছিল, ভাল গাইতে পারতো এবং মনমুগ্ধকর ভাবে নাঁচতে পারতো। যার ফলে তাকে বেইজিং জনপ্রিয় বেশ্যায় পরিণত বেশি দেরি লাগেনি।

যদিও, সে কখনো কারো প্রতি তার আগ্রহ দেখায়নি - যতদিন না তরুন এক পন্ডিত লি ঝিয়ার সাথে তার দেখা হল।
লি ঝিয়া এসেছিল ঝেইংঝাং থেকে। লি তার পড়ালেখা ও গবেষণাকে আরো এগিয়ে নেওয়ার জন্য বেইজিং-এ এসেছিল।

একদিন হাঁটতে হাঁটতে সে ইয়ুচুইউয়ানে এসে পড়ে এবং ডু এর দেখা পায়। ডু তার প্রশংসা করে ও তাকে একজন নির্ভরযোগ্য পুরুষ বলে অভিহিত করে। ঐদিকে লি ডুয়ের রূপের মোহে পড়ে যায়।
তারা পতিতালয়ের ভিতরেই স্বামী-স্ত্রী হিসাবে বাস করা শুরু করে।

এক বেশ্যার সাথে সংসারি হয়েছে শুনে লি-এর বাবা-মা তাকে বাসায় ফিরার আদেশ দেয়। লি মানা করে দেয়। তাই, তার বাবা-মা তাকে ত্যায্য করে ও সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে।

ইয়ুচুইউয়ানের সর্দারনীর সাথে ইয়ে চা-এর সাথে ডু তার স্বাধীনতা ফিরে পাওয়ার কথা বলে। এবং ৩০০ টেইলস রূপার বিনিময়ে সে তার স্বাধীনতা ফিরিয়েও আনে।

ডু ও লি পতিতালয় থেকে বেরিয়ে আসে, এবং একটি নৌকা ভাড়া করে। তারা লিয়ের শহরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। তারা ঘোষণা করলো তাদের প্রেম অমর। আনন্দে ডু নৌকার উপরই গাইতে শুরু করলো।

তাদের নৌকার কাছেই আরেক বিত্তবান ফূর্তিবাজ সুন ফু ছিল। ডু-এর গানের সুর তার মনোযোগ কাড়ে। তার রূপ দেখে মোহাগ্রস্ত হয়ে যায়। সে কখনোই এমন সুন্দরী রূপবতী কোন মেয়েকে দেখেনি।
সে ডুকে চাইছিল। লি-কেও রাজি করায় ডু-কে তার কাছে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য।
ডু এই লেনদেনের কথা জানতে পেরে মনে মনে বিধ্বস্ত হয়ে গেল।

পরদিন সকালে, ডু তার চুল ও শরীরে সাজসজ্জা করে তৈরি ছিল। লি তাকে ১০০০ টেইলস স্বর্ণের বিনিময়ে সুনের কাছে হস্তান্তর করে দেওয়ার পরও চুপই ছিল।
আস্তে ধীরে সে একটা থলে বের করে আনে, যেটার ভিতরে আনুমানিক প্রায় ১,০০,০০০ টেইলস স্বর্ণ ছিল।

ডু এর পর লি কে বলে, "আমি আমার সমস্ত সম্পদ এই থলেটায় লুকিয়ে রেখেছিলাম, আমি শুধু দেখতে চেয়েছিলাম তুমি আমাকে সত্যিই ভালবাসো কিনা। আমি এটা ব্যবহার করতে চাইছিলাম আমাদের পরিবার শুরু করার পর। তুমি আমাকে হতাশ করলে। কয়েকটা কথা শুনেই লোভে তুমি আমাকে বিক্রি করে দিলে এমন একজনের কাছে যাকে তুমি চিনোও না। তোমার কি এখনো আমাদের অঙ্গীকারটার কথা মনে আছে? এইখানের সবাই সাক্ষী রইলো। তুমি আমাকে ধোঁকা দিয়েছো।'
কথাগুলো বলার পর থলেটা নদীতে ফেলে দেয়। এরপর নিজেও ঝাঁপিয়ে পড়ে ডুবে মরে।

৩। The Legend of Lady Meng Jiang



কীন রাজবংশের শাসনামলের সময়কার কথা।

মেং জিয়াং নামে এক দয়ালু ও রূপবতী যুবতী ছিল।
একদিন গৃহস্থালীর কাজ করার সময় - হঠাৎই সে এক যুবককে তাদের বাড়িতে ঢুকতে দেখতে পায়। এবং আঙ্গুরের তাকের নীচে লুকাতে দেখে।

মেং জিয়াং প্রচণ্ড ভয় পায় এবং চিৎকার করতে চায় কিন্তু সেই যুবকটি তাকে হাত নাড়িয়ে মানা করে, "চিৎকার করো না! আমাকে বাঁচাও। আমি ফেন জিলিয়াং। আমি একটু আশ্রয় চাই।'

ঐ সময়টাতে সম্রাট কীনশিহুয়াং গ্রেট ওয়ালটা বানাচ্ছিল। এটার জন্য সে গ্রামে গ্রামে থেকে তরুন ছেলেদের ধরে নিয়ে যেত আর তার দৈত্যাকার দেয়াল তৈরির কাজে লাগিয়ে দিত।
অনেক কর্মীই ক্লান্ত হয়ে নয়তো না খেয়ে মরেছে।

মেং জিয়াং তাকে বাঁচাতে রাজি হল। তার চোখে ফেনকে সুদর্শণ ও জ্ঞানী মনে হচ্ছিল। তার প্রতি একটা শ্রদ্ধা হচ্ছিল মেংয়ের। আর ফেনও মেয়েটা ভালবেসে ফেলে।

তাদের এই ভালবাসার কথা মেং-এর বাবা-মাকে জানায় ও বিয়ে করতে চায়। মেং-এর বাবা-মাও রাজি হয়।

বিয়ের দিন বাড়িটাকে তারা লাল হারিকেন ও সুন্দর সাজসজ্জা দিয়ে সাজায়। অনেক অতিথি আসে তাদের বিয়েতে। অন্ধকার নামতেও মেহমানরাও চলে যায়।

ফেন জিলিয়াং ও মেং জিয়াং তাদের বাসর ঘরে যেতে উদ্যত হয়। তখনই তারা শুনতে পায় মুরগীর ডানা ঝাপটানোর ও কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দ।

হিংস্র সৈনিকরা বাড়িতে আসে এবং কোন কিছু না বলে ফেনকে ধরে নিয়ে যায়।
তাকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় গ্রেট ওয়াল তৈরির অমানবিক কাজে।

হৃদয়বিদারক এই ঘটনার পরে দুঃখে কাতর হয়ে পড়ে মেং জিয়াং। সে তার স্বামীকে অনুভব করছিল।
সে ভাবলো, এইভাবে ঘরে বসে তার স্বামীর সংবাদ পাওয়ার অপেক্ষায় না থেকে নির্মাণাধীন জায়গাটায় গিয়ে খোঁজ করতে।
সে ব্যাগ-পত্র গুছিয়ে গ্রেট ওয়ালের দিকে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে পড়লো।

যাত্রা পথে, অনেক কঠিন ও বিপদজ্জনক অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে খারাপ আবহাওয়ার কারণে। সে কাঁদেনি, কোন ব্যথাও অনুভব করেনি।
ভালবাসার শক্তিটাই তাকে সাহায্য করছিল মানসিক ও শারিরীক ভাবে।

সে জায়গাটায় পৌছায়। কিন্তু তাকে তখনও বিশাল জায়গাটার প্রতিটা অংশে খুঁজে দেখার কাজটা বাকী ছিল।
অনেকসময় ধরে খুঁজেও সে পেল না ফেনকে।

শেষে, এক যাযাবর কর্মীকে জিজ্ঞেস করলো, "এইখানে কি কোন ফেন জিলিয়াং আছে?'
"হ্যা! এইখানেই আছে সে। সে কিছুদিন আগেই এসেছে।' উত্তর করলো।
"কোথায় পাওয়া যাবে তাকে এখন?'
"সে তো মারা গেছে। তার লাশটা ওয়ালের নিচে পুঁতে রাখা আছে।' এইটাই ছিল ঐ লোকটার উত্তর।

আকাশে তখন অনেক বড় ঝড়।
মেং জিয়াং চোখে অন্ধকার ছাড়া আর কিছুই দেখছিল না।
হঠাৎ কাঁদতে শুরু করলে।
চিৎকার করে কাঁদলো টানা তিনদিন তিনরাত।

তার কান্না দেখে স্বর্গ টলে গেল। আকাশটা কালো হয়ে এক দমকা বাতাস বইয়ে দিল।

গ্রেট ওয়ালটার একটা অংশ ভেঙ্গে পড়ল এবং ফেন জিলিয়াং মৃতদেহটা ভেসে উঠলো।

মেং জিয়াং অশ্রুর ফোঁটাগুলো তার প্রিয়তম স্বামীর ক্ষত-বিক্ষত মুখটার উপর পড়ছিল।

মেং শেষমেশ ফেনকে দেখতে পেরেছিল। কিন্তু কীনশিহুয়াং-এর দ্বারা হত্যা হওয়ায় ফেন দেখতে পারেনি।
.
.
.
.
.
.
আজকে এই তিনটাই। চাইনিজ নাম পড়তে মুখের ভাষাও চেং চুং চিং ঢিং ঢুং ঢ্যাং হয়ে গেছে।

প্রাচীন চীনের চারটি Love Story বেশি জনপ্রিয়।
Butterfly Lovers আর Legend of Lady Meng Jiang Nu তো এইখানেই দিলাম।
Legend of White Snake মুভিটাতো অনেকেই দেখেছে। তাই আর লিখিনি এইটা নিয়ে।
আর The Cowherd and The Weaving Girl এর গল্পটা তো আগেই লিখেছিলাম। সেইটা পাবেন এইখানে

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট। পড়ে ভাল লাগলে । ভাল লাগা রেখে গেলাম সেই সঙ্গে আমার আইডিতে চায়ের নিমন্ত্রণ রইল।আপনার আসার অপেক্ষায় রইলাম কিন্ত। ধন্যবাদ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: দুই মিনিটেই এত বড় লেখা পড়ে ফেললেন? র‍্যাপিড রিডার!!!

আমার তো নাম পড়তেই আরো বেশি সময় লাগছিল।

যাই হোক - আপনার নিকে চায়ের নিমন্ত্রণ ইনশাল্লাহ গ্রহণ করবো কোন সময়। :)

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভালবাসার শক্তিটাই অনেক সময় পড়া লেখার কাজে বেশি সহযোগিতা করে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: জ্বি আচ্ছা!

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আগে কখনও চাইনিজ প্রেমের গল্প পড়িনি। আপনার এই পোস্টের সুবাদে সেই সুযোগটি হয়ে গেলো। ভালো লাগলো গল্পগুলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: অনেকেরই পড়া নেই। ভাবলাম শেয়ার করে সবাইকে নতুন কিছুর স্বাদ দেই। B-)

আপনাদের পড়ার জন্যই তো শেয়ার করলাম।
ধন্যবাদ দিয়ে লজ্জা দিচ্ছেন কেন? :(

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৩

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা। তাহলে ধন্যবাদকে বাদ জানিয়ে দিলাম। ধন্যযোগ নেন। B-) এবার খুশি তো? ;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হাহাহা! :D

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: অখন ঘুমাইতে গেলাম। কাইল সকালে পড়ুম নে। শুভ রাত্রী।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: অকা ভাই! ঘুমাইন। সকাল-দুপুরে দেখা সাক্ষাৎ হইবক্ষন।

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২২

রোলেন বলেছেন: আপনার মন্তব্য লিখুন :|

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লিখে ফেলুন আপনার মন্তব্যটি। কনফিউশনে আছেন মনে হচ্ছে। :)

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৯

কবি এবং হিমু বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।ভালই কিছু সময় কেটে গেল।নামগুলো আর ও সহজ হলে মনে হয় পড়তে আর ও ভাল লাগতো :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: সময় কাঁটানোর জন্য আসলে বিশ্ব সাহিত্য ভাণ্ডারে কম কিছু নেই। তবে চাইনীজদের এই দিক থেকে অদ্ভুতই বলা লাগবে। ওদের চিন্তাধারা খুব একটা ম্যাজিকালও না আবার খুব একটা লজিক্যালও না।

নাম নিয়ে ভাই আর বইলেন না - আমি পড়ার সময় নামগুলো পড়ে বুঝিই নাই ঐটা মানুষের নাম না জায়গার নাম না অন্য কোন দুনিয়ার নাম! এমনকী কোনটা ছেলের নাম কোনটা মেয়ের নাম তাও বুঝা যায় নাই। He আর She দেখে বুঝতে হয়েছে।

তবে তাদের নামের শেষে অং আং উং ইং এইগুলো থাকবেই। /:)

পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ভ্রাতা।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল লাগল ও আরো ভাল লাগল:):):):)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ও আরো ধন্যবাদ! :) :) :) :)

৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৫

কিরমানী লিটন বলেছেন: চমৎকার ভালোলাগার নান্দনিক পোষ্ট, অনেক শুভকামনা রইলো, সাথেই আছি প্রিয় রক্তিম দিগন্ত ...

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লিটন ভাইকে বিশেষ ধন্যবাদ। :)

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৯

নিমগ্ন বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/saplarsonsar/30089396

http://www.somewhereinblog.net/blog/saplarsonsar/30089189




রক্তিম ভাই,
এই ১ম কমেনটকারী একটা স্প্যামার। সেলিব্রেটি হওয়ার ভূতে পাইসে। ওর প্রোফাইলে যেয়ে সাম্প্রতিক মন্তব্যের(অন্যান্য ব্লগারের) লিংকগুলোতে ক্লিক করে দেখেন।
সে দাবি করে ফেসবুকে নাকি মিনিটে ৫০০ লাইক আর ১০০ কমেন্ট পাইতো। ফেবু বন্ধ হওনে আসছে ব্লগে সেলেব হইতে। এইরাম চেলিবরে ঝাড়ু দিয়া পিডাইয়া বাইর করন দরকার।

উপ্রের ২টা লিংক ওর পোস্টের। দেখেন কি অবস্থা।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: প্রথম মন্তব্যেই আমি বুঝতে পারছি। যেই লেখা লেখতে আমার ঘন্টা দুয়েক - সেইটা দুই সেকেন্ডে পড়া অতিমানবীয় কাজ।

সেই কাজটায় পারদর্শী এক শ্রেণীর লোকই।

ভাইবেন না - এমনিতেই দুইদিন পড়ে নাই হইয়া যাইব। ব্লগে সেলেব কি আর চাইলেই হওয়া যায়।

তয়, আপনার ছাগু গানডায় মজা পাইছি... সুর কইরা পড়লাম...

অন্যগুলোতেও দেখছি...

তবে মজা পাইছি,
সারথি ভাইয়ের ঘটনাটায়...

সারথি ভাইরে চায়ের দাওয়াত দেওয়ায় গেল... চা চাইলে চিনি নাকি নাই... সারথি ভাই চিনিও দিল - পরে দেখি তরকারী রান্না শুরু হইছে... =p~

খাড়ান - মজা লওন যাইবো - ভাইবেন না... :D

১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৫১

নিমগ্ন বলেছেন: আসেন সুর করে গাই------ ;) ;)

http://www.somewhereinblog.net/blog/sfu/30089535

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাই এইডা পোষ্টায়াই দিলেন? :P

১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১১

অগ্নি সারথি বলেছেন: বাংলার ফেসবুক বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট। পড়ে ভাল লাগলে । ভাল লাগা রেখে গেলাম সেই সঙ্গে আমার আইডিতে চায়ের নিমন্ত্রণ রইল।আপনার আসার অপেক্ষায় রইলাম কিন্ত। ধন্যবাদ।

লেখক বলেছেন: দুই মিনিটেই এত বড় লেখা পড়ে ফেললেন? র‍্যাপিড রিডার!!! আমার তো নাম পড়তেই আরো বেশি সময় লাগছিল। যাই হোক - আপনার নিকে চায়ের নিমন্ত্রণ ইনশাল্লাহ গ্রহণ করবো কোন সময়। :)

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ভালবাসার শক্তিটাই অনেক সময় পড়া লেখার কাজে বেশি সহযোগিতা করে।

লেখক বলেছেন: জ্বি আচ্ছা!
অগ্নি সারথি বলেছেনঃ আমি কিচ্ছু কমু না! খোদার কসম একদম কুন সন্দেহ করি নাই।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: কী আর করুম! অত্যন্ত দরদী মানুষ আমি! প্রত্যাখান করবার পারিলাম না।

বত্ব, ফেসবুক ভাইসাব যে আদতে একজন আফা এইডাও ঠাওর করবার পারি নাই। এখন দেখলাম :-<

১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

আরজু পনি বলেছেন:
১ নম্বরটা পড়লাম।
গায়ে একটু কাঁটা দিল যেনো !
পড়ে ভালো লাগলো ।

আপনার মধ্যে বিশাল পোস্ট দেবার প্রবণতা আছে :|
আমাদের মতো অলস পাঠকদের কথা একটু বিবেচনা না করলে কেমন করে হবে !?

তিনটা তিনবারেই না হয় দিতেন...তাতে পড়ে একটা ঘটনার রেশ মনে লেগে থাকতো...এখনতো তিনটাই যদি পড়ি একসাথে তবেতো খিচুড়ি হয়ে যাবে ! :-/

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ১ নম্বরটাকে তো চাইনিজ রোমিও-জুলিয়টের ভার্সণ! B-)

কই বড়! দিলাম তো ছুডুখাডই।

তিনডা একই রকমের। খাড়ান কমন জিনিস গুলান কই ঐ তিনডার।
মেয়ে অত্যন্ত সুন্দরী - ছেলে খুব জ্ঞানী - প্রেমে পড়ে - বিরহ - একটা মরে নাইলে প্যাচ লাগে - কান্দে - স্বর্গ নইড়া যায় - তারপর মিলিত হইয়া যায়।

এই হইলো মূল জিনিস! খিচুড়ি ক্যামনে লাগে আফা!!! জিনিস তো একটাই!

১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২২

অগ্নি সারথি বলেছেন: :P :P :P :P :P

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :-B

১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:
২ নম্বরটা পড়লাম এখন।
পড়লাম আর মনে মনে বললাম এই রুপকথা আমার বাচ্চাদেরকে পড়ানো যাবে না। বিশেষ কোন শব্দের অর্থ, ব্যাখ্যা ্ওদেরকে দেবার সময় এখনই হয়নি ।

তবে পড়ে মন খারাপ লাগলো...ভালোবাসায় ধোকা, প্রতারণা সত্যিই খুব কষ্টের ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ৩ নংটা পড়েন। ঐটা আমার কাছে ভাল্লাগছিল। :#)

২ নংটা সুন্দর কিন্তু ঐ শব্দগুলোর কোন প্রতিশব্দই পাই নাই ভাল। ঐ শব্দগুলোই গল্পের আকর্ষণ আবার ঐগুলোই রূপকথার হলেও কোন বাচ্চাকে বলা যাবেনা। চাইনীজ জিনিস তো - তারা এইখানেও প্যাচ রাইখা দিছে। X((

১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

ধমনী বলেছেন: ভালো লেগেছে ছোট গল্পগুলো। টেকনাফের মাথিনের কুপের কাহিনীর মত।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাল লেগেছে শুনে ধন্য হলাম।

কিন্তু টেকনাফের মাথিনের কুপের কাহিনীতো জানা নাই। কৌতুহলটা মিটান ভাই আমার।

১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: বিষাদময় রূপকথা। ভালো লাগলো।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :)

পূর্বের জামানার সবই বিষাদময়। আগেকার দুনিয়া বিষাদেই ভরা ছিল কিনা - সেইটাই জানতে ইচ্ছা করে।

থাংকু হাসান ভাই।

১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আগে পড়িনি। এখন পড়লাম। প্রথমটা বেশি ভাল লেগেছে। তিনটি গল্পের কাহিনীর বিন্যাস একই প্রকারের। তবে লেখার প্রাঞ্জলতা পাইনি। তাড়াহুড়ো করেছিলেন না?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গল্পগুলো ছোট তো - এত অল্পতে গল্প শেষ করার অভ্যাস নাই আমার।

এইবার একটু চেষ্টা করেছিলাম ছোটতে শেষ করতে। এইজন্যই প্রাঞ্জলতাকে জলাঞ্জলী দিতে হয়েছে। :(

গল্পগুলো একই। শুধু নামগুলো বদলেছে - এইটুকুই পার্থক্য।

১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ট্রাজেডি!
আমি ভেবে পাই না, আমি দোষটা করলাম যে, এইরকম ভালবাসা আমার হয় না! না হয়, মরলামই। তাও তো আমার নামে রক্তিম পোস্ট লিখবে! হুয়াই!

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আহহারে ভাই!
কী দুঃখ!!!

জুকারবার্গের কাছে এক চাইনীজ আছে। দেখেন কোনরকমে একটা-দুইটা ম্যানেজ করতে পারেন কিনা!

পরে বিরহে মইরা ভূত হইয়া যান।

কথা দিলাম - অবশ্যই আমি ঐটা মনের মাধুরীর সাথে কাজল, শাবানা, ববিতা, ময়ূরী মিশায়া লিক্ষা পোষ্ট করুম। B-)

২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

কাবিল বলেছেন: বাহ--- ভিন্ন কিছু শেয়ার করায় অনেক ধন্যবাদ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও!!! :)

২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: রূপকথার কিচ্ছা ভাল লেগেছে । প্রেম অমর বুঝাইলো ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: প্রেম অমর তবে সেইটা শুধু বই-পুস্তিকার ক্ষেত্রে - এইটা কিন্তু কেউই বলেনা। :(

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: রুপকথার গল্প!!ভাল লাগলো পড়তে।রুপকথার গল্প বয়স্কদের কাছ থেকে শুনতে ভাল লাগে,তারা ইনিয়ে বিনিয়ে খুব সুন্দর করে বলে,কিন্তু পড়তে ভাল লাগে না।সেই মজাটা পাওয়া যায় না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এইগুলো বেশি বাড়াই নাই আমি ইচ্ছে করেই। ছোট গল্পের চেষ্টা করছিলাম।

ইনিয়ে বিনিয়েরটা পড়তে চাইলে আগেরটা পড়েন।

দাঁড়ান লিঙ্কু দেই

২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

শায়মা বলেছেন: ঐদিকে, ঝুয়ের মা ওয়েঞ্চাইয়ের সাথে বিয়ের দিন প্রচন্ড ঝড় বিয়েটা হওয়া থেকে আঁটকিয়ে রাখে। এবং সবার মাঝ থেকে ঝু কে উঠিয়ে নিয়ে যায় লিয়াং-এর সমাধির কাছে।
ঝু সমাধির সামনে গিয়ে কাঁদতে থাকে।
তখন হঠাৎই - বিজলীর চমক আঘাত হানলো কবরটায় এবং কবরটা খুলে গেল। কোন দ্বিধা না করে তরুণী ঝু কবরটায় ঝাঁপ দিল।

এরপর, বৃষ্টি থামলো, আকাশ পরিষ্কার হল। আকাশে দেখা গেল ঝু ও লিয়াং-এর আত্না দুটো চমৎকার প্রজাপতিতে পরিণত হয়েছে।

এরপর থেকে তারা একত্রেই ছিল, ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়াতো। কখনোই আলাদা করা যায়নি তাদেরকে আর।



চিনারা মনে হয় অনেক গাঁজা খায় তাই না ভাইয়া!!!!!!!!


নইলে এমন গাঁজাখুরী গল্প কেমনে লিখলো?????? B:-)


আর তুমিও!!!!!!!!!!


খুনা খুনি ছেড়ে শেষে গাঁজা ধরলে!!!!!!!!!!!!!! তাও চ্যাং চুং গাঁজা!!!!!!!!!!:(

নাহ তোমাকে নিয়ে তো চিন্তায় পড়লাম!:(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এইটাতে আমার কাছে পুরাই বাঙলা সিনেমার কাহিনী লাগছে। তবুও নাকি এইটা লিজেন্ডারী গল্প!!!
যেই লিজেন্ড লিখছিলো - সে হয়তো গাঁজা খাইতোও। B-)

সরকারী দলের মানুষ আসলেই খারাপ।! কতগুলা ট্যাগ মাইরা দিছে পিঠের উপরে। আমার নামে গুজব গুলানও আপনেই ছড়াইছেন বুঝলাম!!!! X(

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩

শায়মা বলেছেন: ডু এর পর লি কে বলে, "আমি আমার সমস্ত সম্পদ এই থলেটায় লুকিয়ে রেখেছিলাম, আমি শুধু দেখতে চেয়েছিলাম তুমি আমাকে সত্যিই ভালবাসো কিনা। আমি এটা ব্যবহার করতে চাইছিলাম আমাদের পরিবার শুরু করার পর। তুমি আমাকে হতাশ করলে। কয়েকটা কথা শুনেই লোভে তুমি আমাকে বিক্রি করে দিলে এমন একজনের কাছে যাকে তুমি চিনোও না। তোমার কি এখনো আমাদের অঙ্গীকারটার কথা মনে আছে? এইখানের সবাই সাক্ষী রইলো। তুমি আমাকে ধোঁকা দিয়েছো।'
কথাগুলো বলার পর থলেটা নদীতে ফেলে দেয়। এরপর নিজেও ঝাঁপিয়ে পড়ে ডুবে মরে।


এটা দুঃখের!!!:(


একদম সেই মারমেইডের মত।আর শয়তান ডু কে অবশ্য তার আগে ধাক্কা দিয়ে নদীতে ফেলা উচিৎ ছিলো। X(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হেহেহে! প্যাচ লাগছে ডু আর লি নিয়ে। আমারো লাগছিলো।

আপু শয়তানটা হইলো লি। ডু হইলো ভাল রূপবতী মেয়েটা। :P

---

মারমেইডের কথায় মনে পড়লো - আপনার স্বরচিত মারমেইডের রূপকথাটা কই? কবে দিবেন? X(

২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৬

শায়মা বলেছেন: গ্রেট ওয়ালটার একটা অংশ ভেঙ্গে পড়ল এবং ফেন জিলিয়াং মৃতদেহটা ভেসে উঠলো।

মেং জিয়াং অশ্রুর ফোঁটাগুলো তার প্রিয়তম স্বামীর ক্ষত-বিক্ষত মুখটার উপর পড়ছিল।

মেং শেষমেশ ফেনকে দেখতে পেরেছিল। কিন্তু কীনশিহুয়াং-এর দ্বারা হত্যা হওয়ায় ফেন দেখতে পারেনি।



:(:(:(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এইটা ভাল ছিল আপু! কত প্রেম! কাঁদতে কাঁদতে স্বর্গকে টলায়া ফেলছে।

আর আমি একবার কাঁদছিলাম। একসপ্তাহ নাপা খাইতে হইছে মাথা ব্যাথায়!!! চাইনীজরা খুব ভাগ্যবান জাতি। :P

২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬

অলৌকিক আগন্তুক বলেছেন: প্রথম কোন চাইনিজ গল্প পড়লাম আপনার কল্যানে। শুভেচ্ছা জানবেন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: নতুন কিছু পড়াতে পেরে তো আমিও আনন্দিত! :)
ভাল থাকবেন।

চাইনীজ গল্প অনেকেই পড়ে না। আমি শুরু করেছিলাম। নামের বাহারে দাঁত-মুখ জলাঞ্জলী দিয়ে এখন বাদ দিয়েছি।

২৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৩

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালোবাসা কারে কয় !

তাইলে খালি কোরিয়ানরা না চীনারাও ভালোবাসার আত্না হয় :) :)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: কোরিয়ানরা তো এখন মুভিতে আওলায়া ফেলায় ভালবাসা দেখায়া!
চাইনীজরা তো সেই প্রাচীন আমল থেকেই রোমান্টিক!!!

বাংলাদেশে চাইনীজ কত কিছু প্রবেশ করতেছে - এই প্রেম-ভালবাসাটা যে কেন করে না - আল্লাহ্‌ মালুম। :(

২৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৩

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম

সুন্দর একটি পোস্ট দেবার জন্য ধন্যবাদ

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :) ধন্যবাদ আপনাকেও

২৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই, এইখানে দেখি সব ভালবাসার ছড়াছড়ি? যদিও ঘটনা আগেই জানা ছিল, তারপরেও আরো একবার জানলাম! সত্যি বলতে এইসব বিষয় গুলোকে আমি আবার অনেক ভাল পাই!


চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! অনেক অনেক শুভ কামনা!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: দুনিয়া জুইড়াই ভালুবাসা আর ভালুবাসা!!!!

প্রাচীন থেকে ভবিষ্যচীন - সব জায়গায়ই ভালবাসা! :(

একমাত্র আপনাকেই পাইলাম - যার এইগুলা আগেই পড়াছিল!!! আনন্দ লাগতেছে - যাক, শুধু আমিই না - চীনের গাল গপ্প সাস ভাইয়েও পড়ছে। :P

থ্যাঙ্কু!! শুভ কামনা। :)

৩০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

আরজু পনি বলেছেন:
৩ নংটা পড়লাম।

অনুবাদ আরেকটু নরম সরম হলে আরো আরাম লাগতো পড়তে ।
তবে কাহিনীটা সুন্দর ।

:)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: অনুবাদ করিনি আপু! :(

নেটে লেডি মেং জিয়াং নিয়ে অসংখ্য লেখা আছে। অনেক গুলো পড়ে যতটুকুকে আসল মনে হয়েছে - ততটুকুকে আমি আমার মত লিখে নিয়েছি। :(

পরের বার থেকে অনুবাদ করলে নরম করেই করবো। :)

আসলে গ্রেট ওয়ালের অনুবাদকে মহৎ দেয়াল লিখতে চেয়েছিলাম - পরে বাদ দিছি!!! :P

৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: Butterfly Lovers টা পড়লাম। চীনের রূপকথা বা প্রেমগাঁথা গুলো কি অদ্ভুত নাকি? কবর ফাঁক হয়ে যাওয়া , জীবন্ত একজনের কবরে ঢুকে যাওয়া এসব।
অন্য দুইটা পড়া হয় নাই।

--- কিছু কিছু কমেন্টকারীর কমেন্ট এর ধরণ, পোস্টের সময়কাল আর পোস্টে কমেন্টের সময়কাল দেখলে বোঝা যায় কে পোস্ট পড়ে কমেন্ট করে আর কে করে না। এসব দেখে অভ্যাস হয়ে গেছে।

শুভকামনা

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: খাইছে!! অপর্ণা আপু - এইদিকে পথ ভুলে নাকি? B:-/

রূপকথা যেইটাই বলেন - সবই অদ্ভুত! আমি এখন পর্যন্ত স্বাভাবিক কোন রূপকথা পড়িনি। সবগুলোতে অসম্ভব কিছু ছিল। আর চীনারা তো অসম্ভবকে সেই প্রাচীন থেকেই সম্ভব বানানোর চেষ্টায়! তাদের গুলোতে আমি আরো বেশিই আশা করছিলাম - মোটামুটি কমই পেয়েছি।

বাকি দুটোও পড়ে ফেলেন। বাংলা সিনেমার স্বাদ পাবেন।

----

আপু তবুও তো ঐসব কমেন্টকারীদের সাথে সৌজন্যতা বজায় রেখেই কথা বলতে হয়। ব্লগে এসে আরো বেশি সৌজন্যতা দেখানো লাগছে ঐসব কমেন্টকারী।
না পইড়া কমেন্ট আমার একদম ভাল্লাগে না।
ইচ্ছা করে - ধইরা ছ্যাচনা দেই। X(

অবশ্য প্রতিশোধ নেই - তাদের পোষ্ট না পড়েই মন্তব্য করে :P কুকুর যেমন - মুগুরও তো তেমনই দেওয়া দরকার! :-B

৩২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

৩৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

আরজু পনি বলেছেন:

গ্রেট ওয়াল = মহৎ দেয়াল

ওরে কেউ আমারে ধররে =p~ =p~

হাহা জবাব পড়ে সেইরাম মজা পাইছি ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: মহৎ দেয়ালটা ঘেইষা পড়ে যান - ধরাধরির ঝামেলায় যাওয়ার দরকারটা কী? :-B =p~

৩৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: গল্প পড়ার আগে নামগুলো আগে আয়ত্ব করা দরকার, তাহলে আইডেনটিফাই করতে সুবিধা হবে (চেষ্টা করবো দাঁত যেন অক্ষত থাকে)। চাকরী করি চাইনিজ একটা কোম্পানীতে। চীনা কলিগদের নামই এখনো ঠিকমত উচ্চারণ করতে পারি না, মনে রাখা তো দূরের কথা। Butterfly Lovers টা পড়লাম। জীবিত মানুষ কবরে ঢুকে প্রজাপতি হয়ে বের হয়ে আসাটা অবাস্তব হলেও মেনে নিলাম। রূপকথার গল্প বলে কথা। বাই দ্য ওয়ে, ভালো লাগলো। বাকি দুটো পরে পড়বো।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: চাইনীজ নাম আসলে আমার মনে হয় তারাও আয়ত্বে আনতে পারে না। সব নাম একই রকম। উচ্চারণ দুর্বোধ্য।

দাঁত ডিসপ্লেস হয়ে গেছে পড়তে গিয়ে। ট্রান্সলেটরে চাইনীজ একসেন্টে নামের প্রোনাউন্সিয়েশন শুনেই বুঝতে পারছি নামগুলো।

বাকি গুলো পড়েন। প্রথমটা বাংলা সিনেমার কাহিনী। এইটা রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েটের চাইনীজ ভার্সণ - খালি পারফেকশন নাই আর কী!

৩৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভালবাসা সুন্দরই হয় । তবে আমি বলি মিষ্টি বিষ।।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:



ভালবাসা আসলেই সুন্দর। ভালবাসার সাথে কোন কিছুরই তুলনা হয়না। :)

তবে ব্যাপারটা হল - ভালবাসাকে কিন্তু গল্প-গুচ্ছ ছাড়া আর অন্য কোথাও খুঁজেও পাওয়া যায় না। B-)

৩৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সেইটি আমাদের অবক্ষয় :) আমি কি অর্জন করতে পারিনি ,তা আমার ব্যর্থতা । তার জন্য ভালবাসা দায়ী হতে যাবে কেনো ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:



ভালবাসাকে এখানে ছোট করা হয়নি। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে কথাটা বললাম।
ছোট্ট একটি উদাহরণ দেই।

বইয়ের হিমুকে সবাই পছন্দ করে তার নিজস্ব ভাবে চলতে যাওয়ার জন্য। পুরোপুরি স্বাধীন ছেলে। সবসময় তার যুক্তিতে চলে - তাই।
কিন্তু বাস্তবে যে এমন নেই তা তো না - বাস্তবেও আছে। বলতে গেলে বাস্তব থেকেই ঐ চরিত্রের সৃষ্টি।
দুঃখের হলেও সত্য - বাস্তবে ঐ ছেলেদের দাম নেই। তাদের সবচেয়ে বড় দোষ তারা সবার থেকে আলাদা।

আর আমাদের দেশে মেয়েরা ছুটেই অর্থকড়ির পিছনে (সবাই না তবে অধিকাংশ)। তো সেই দেশে তো ভালবাসাটা একটা গালি হবেই।

আমি মনে করি, কেউই ব্যর্থ না - সবাই কোন না কোন ভাবে সফল। ক্ষেত্র বিবেচনায় হয়তো আমরা তাকে বড় বা ছোট বলি - কিন্তু সবাই একই পরিমাণের সফল। সবাই ই কিছু না কিছু অর্জন করেছে।

আপনার কথাটা আমি মানতে পারলাম না।

৩৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বাংলাদেশ ধর্মীয় নিজস্ব কালচার থেকে সরতে চায় না । তারা ইংলিশ গান শুনবে , হিন্দি বই দেখবে কিন্তু মনটাকে ব্যাগ ডেটেট করে রাখবে । কিছু লোকদের জন্য বাংলাদেশ বিশ্বায়ণ পরিবেশটাকে গ্রহন করতে পারছে ।তারা সামাজিকভাবে ইমশনাল কথা বলে মাথা চাটছে । তবে আগের তোলনায় অনেক পরিবর্তন এসেছে বাংলাদেশে ।আমাদের এখানে বিডি আট নয়টা টিভি চ্যানেল আসে । তাতে বিডি সমাজ জীবন আগের তুলনায় অনেক পরিবর্তন এসেছে । বাংলাদেশে বিশ্বায়ন সমাজ ব্যবস্থা চালু হোক এই কামনা করি ।:):)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: বাংলাদেশীরা শুধু বাঙ্গালী হোক তাহলেই হবে। :)

৩৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সামাজিক পরিবর্তনও দরকার । পিছনটা ইতিহাস হয়ে থাক সামনে চলাটা হোক বিডি জনগণের উপরে ওঠার সোপান:D

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.