নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিচয় বলার মত কিছু এখনো করতে পারি নি। তাই ঘরটা ফাঁকাই। পরিচয় অর্জন করতে পারলে আমি যোগ করে দিব।

রক্তিম দিগন্ত

Life is all about a thrill.

রক্তিম দিগন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাগ্য

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯



লন্ডনের এক নৈশভোজে গিয়েছিল। ভোজটি ছিল এই প্রজন্মের অন্যতম সেরা ইংরেজ সামরিকের সম্মানার্থে। কিছু কারণে আমি তাঁর আসল নাম ও পদবী লুকিয়ে রাখছি। ধরে নেই তাঁর নামটি লেফট্যান্ট জেনারেল লর্ড আর্থার স্করসবি। এত নামকরা একটা মানুষের সাথে সেখানে থাকা কত মুগ্ধকর ব্যাপার! তাঁর নামটা আমি প্রথম শুনি ত্রিশ বছর আগে ক্রিমিয়ন যুদ্ধের সময়। হাজারো বার যেই ব্যক্তির নামটি এত দিন ধরে শুনে আসছি – সেই রক্তমাংসে গড়া মানুষটি এখানেই বসে আছে।

আমার সেই সময়ের উত্তেজনার কথাটা ভাষায় বর্ণনা করতে পারব না। মানুষটি প্রকৃত মহিমার এক নিদর্শন। খ্যাতির কোন প্রভাবই নেই তাঁর উপর। একশোটি চোখে সেখানে তার উপর ঘুর ঘুর করছিলো, অনেক মানুষই তাঁর উপাসনা করছিলো – কিন্তু তিনি একদম সাধারণ মানুষের মতই আছেন। এগুলো তাঁর উপর কোন পার্থক্য সৃষ্টি করাতে পারলো না।

আমার পাশেই আমার এক পাদ্রী বসেছিলেন। তিনি অবশ্য আমার পুরোনো বন্ধুই। প্রথম থেকেই তিনি কিন্তু পাদ্রী ছিলেন না। জীবনের প্রথম অর্ধেক সময় কাঁটিয়েছেন উলউইচের সামরিক স্কুলের প্রশিক্ষক হিসেবে। এক অদ্ভুত চাহুনী দিয়ে তিনি আমার দিকে ঝুঁকলেন এবং আসরের মধ্যমনির দিকে ইঙ্গিত করে ফিসফিসিয়ে বললেন, ‘আমি জানি – সে একটা আস্ত বোকা।’

উনার এই কথাটি আমার কাছে অনেক বিষ্ময়কর লাগলো। উনি যদি নেপোলিয়ান, সক্রেটিস বা সলোমনকে নিয়েও এই কথা বলতেন – তবুও আমার এতটা অবাক লাগতো না।
তবে আমি এই ধর্মযাজকের উপর দুটো কারণে আমার ভরসা রয়েছে। প্রথমত রেভারেন্ড খুব কঠোর সত্যবাদী মানুষ এবং দ্বিতীয়ত মানুষ মূল্যায়নের ব্যাপারে তিনি খুবই বিচক্ষণ।
যার ফলে, আমার বিশ্বাস করতে আর কোন সন্দেহ রইলো না যে – আসরের নায়কোচিত মানুষটি আসলেই বোকা।
তাই আমার এটা সম্পর্কে জানার আগ্রহ বাড়লো যে, রেভারেন্ড নির্জনতা ও একাকীত্বের মাঝে কিভাবে এই গোপন ব্যাপারটি আবিষ্কার করলেন!

কয়েকদিন পর জানার সুযোগটি পেয়ে গেলাম। এবং রেভারেন্ড আমাকে যা বলেছিলেন –

প্রায় চল্লিশ বছর আগে, আমি তখন উইলউইচে অবস্থিত মিলিটারি একাডেমির প্রশিক্ষক ছিলাম। তরুণ স্করসবি তখন তার প্রথম পরীক্ষাটা দিয়েছিল। আমার প্রতি খুব দয়া হচ্ছিল – কারণ অন্যান্য সবাই পরীক্ষাটা ভালভাবে বুদ্ধিমত্তার ছাপ রেখে দিলেও – স্করসবি আসলে বলতে গেলে কিছুই জানতো না। সে সত্যিই খুব ভাল ও সরল একটি ছেলে ছিল।
তাকে ওখানে দাঁড়িয়ে অজ্ঞভাবে উত্তর দিতে দেখাটা আমার জন্য কষ্টদায়ক ছিল। আমি জানতাম আবার তার পরীক্ষা নেওয়া হবে, আবার সে ব্যর্থ হবে এবং তাকে বের করে দেওয়া হবে। তাই আমি ভেবে নিলাম, তাকে আমি যতটা পারি তার অল্প পরিমাণে সাহায্য করলে খুব একটা বেআইনী হবে না।

তাকে একপাশে ডেকে আনলাম। দেখলাম যে, সে জুলিয়াস সিজারের ইতিহাস সম্পর্কে কিছুটা জানে। কিন্তু আর অন্য কিছুই জানে না। তাই আমি তাকে নিয়ে খাটা শুরু করলাম এবং তাকে দিয়ে কৃতদাসের মত কাজ করালাম। তাকে দিয়ে বারবার পড়ালাম। সিজারের ইতিহাস সম্পর্কে তাকে কিছু প্রশ্ন করলাম, যেগুলো আমি জানতাম যে পরীক্ষায় থাকবে।

বিশ্বাস করবে কিনা জানিনা – সে ঐদিনটা খুব ভালভাবেই উতরে গিয়েছিল। সে ঐদিন সবচেয়ে বেশি প্রশংসাও পেয়েছিল, যেখানে তার থেকে হাজার গুণ ভাল জানা ছেলেরাও কিছুটা সমালোচনার মুখে পড়েছিল। ভাগ্যের অদ্ভুত খেলাই বলতে হয়, সিজারকে নিয়ে আমি যেই প্রশ্নের উত্তরগুলো তাকে শিখিয়েছিলাম – এর থেকে বেশি আরেকটা প্রশ্নও তাকে করা হয়নি। এমন ঘটনা একশো বছরেও একবারের বেশি ঘটে না মনে হয়।

এরপর থেকে তার পড়ার সময় আমি সর্বদাই তাকে আগলে পাশে ছিলাম, যেমন করে একজন মা তার প্রতিবন্ধী সন্তানকে আগলে রাখে। আর সে প্রতিবারই অলৌকিকভাবে বেঁচে যেত।

গণিত পরীক্ষায় যে তার ধ্বংস অনিবার্য সেটা আমি জানতাম। তার এই ধ্বংস হওয়াটা যেন কঠিন না হয় তাই আমি তাকে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় ব্যায় করে গণিতের যুক্তিগুলো বুঝালাম, যেগুলো তার পরীক্ষায় থাকার সম্ভাবনা বেশি ছিল। তারপর পরীক্ষার সময় তাকে তার ভাগ্যের উপর ছেড়ে দিলাম।
ফলাফলটা, কী হতে পারে চিন্তা করো তো!
এটা শুনে আমি সবচেয়ে বেশি চমকে গিয়েছিলাম। সে প্রথম হয়ে গেল। সবচেয়ে বেশি প্রশংসাও সে শুনলো।

ঘুমাতে পারলাম সপ্তাহজুড়ে। দিন-রাত শুধু নিজেকে অপরাধী লাগছিল। আমি যা করছিলাম সেটা ঠিক ছিল না। কিন্তু আমি তো চেয়েছিলাম, এই শান্তশিষ্ট তরুন বালকটিকে যেন খুব কষ্ট দিয়ে বের না করা হয়! আমি কখনো স্বপ্নেও ভাবিনি যে সে এরকম ফলাফল করে বসবে। এই দানব তৈরির জন্য নিজেকে অপরাধী ভাবছিলাম।
যাই হোক, এরপর, আমি ভেবেছিলাম – আজ হোক বা কাল হোক একটা ঘটনা তো ঘটবেই। তার জীবনের প্রথম সামরিক পরীক্ষাই তাকে ধ্বংস করে দিবে।

তখনই ক্রিমিয়ন যুদ্ধটা বাঁধলো। যুদ্ধে সেও ডাক পেল। আমার ওর জন্য খারাপ লাগছিল। একমাত্র শান্তিচুক্তিও পারতো ঐ গাধা অজ্ঞতার কারণে মরার হাত থেকে রক্ষা করতে। উদ্বেগের কারণে, আমি শুধু খারাপটাই ভাবছিলাম। তাই হলো। গাধাটাকে সামরিক অফিসার বানানো হল। একজন অধিনায়ক! এটা কি ভাবা যায়! কে ভেবেছিল যে, যুদ্ধক্ষেত্রের এত দায়িত্ব তার দুর্বল কাঁধটার উপর চাপানো হবে?
আমি নিজেকে দোষছিলাম। দেশের খারাপ অবস্থার জন্য আমিই দায়ী। আমিও তার সাথে যাওয়া উচিৎ মনে করলাম এবং দেশটাকে যতটা পারা যায় তার হাত থেকে বাঁচানোর উদ্যোগ নিলাম। তাই, আমি তার সাথে মিলিত হলাম এবং যুদ্ধক্ষেত্রে গেলাম।

সেইখানে – কী বলব আর! এটা ছিল ভয়াবহ। সাংঘাতিক এক ভুল – কারণ, সে কখনোই সঠিক কিছু করছিল না – একমাত্র ভুল করা ছাড়া। কিন্তু দেখ, কেউই এই তার এই নির্বোধ থাকার কথাটা জানেও না। সবাই তার কর্মকে ভুলভাবে নিয়েছে। তারা দেখেছে এই নির্বোধের বুদ্ধিগুলোকে মহৎ কিছু হিসেবেই। বিশ্বাস করো, তারা তাই করেছে।

তার ঐ ভয়ানক ভুলগুলোই তার অনেক ভক্ত জুটিয়ে ফেলেছিল। আর আমাকে যেটা ধীরে ধীরে উদ্বেগের মাঝে ফেলছিল, সেটি হল – সে প্রতিবার যেই ভুলটাই করতো সেটাই তাকে আরো সম্মান ও খ্যাতি এনে দিত। আমি শুধু এটাই ভাবছিলাম – অন্যরা যখন তার সম্পর্কে সত্যিটা জানবে, তখন নিশ্চয় আকাশ থেকে সূর্যটাও খসে পড়বে।

সে উপরেই উঠছিল – তার পায়ের নীচের মৃতদেহের উপর ভর করে সে উপরে উঠছিল। যুদ্ধের এক উত্তেজনাকর সময়ে, আমাদের কলোনেল মারা পড়লো। আমার হৃৎপিন্ড তখন মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসতে চাইছিলো – কারণ, স্করসবিই তো এখন তার জায়গা নিতে যাচ্ছে। আমি বললাম, আমরাও মৃত্যুর জন্য তৈরি এখন।

যুদ্ধ আরো বাড়লো। ইংরেজ ও তাদের মিত্ররা ধীরে ধীরে সমস্ত যুদ্ধক্ষেত্র থেকে অপসৃত হয়। আমাদের রেজিমেন্টের দখলে একটি পজিশন ছিল – যেটি ছিল অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। একটা ভুলই দুর্যোগ সৃষ্টি করতে পারে তখন। এইরকম ঐ অমর গাধাটা যা করলো, রেজিমেন্ট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল আর নির্দেশ দিল পাশের পাহাড়ের উপর কব্জা করতে, যেইখানে কোন শত্রুর আনাগোনাও ছিল না। ‘এই তো’, নিজেই নিজেকে বললাম, ‘অবশেষে শেষ হতে যাচ্ছে!’

আমরা পাহাড়ের উপর দিয়ে এগুচ্ছিলাম। অদ্ভুত নড়াচড়া দেখতে পেলাম ও থামলাম।
আমরা কী দেখেছিলাম? অপ্রত্যাশিত রাশিয়ান সৈন্যদলের বড় একটা দল অপেক্ষা করছে। আর কী ঘটলো – আমরা সব মরে গেলাম? এরকম ঘটনার একশোর মাঝে নিরানব্বইটিতেই এইটা ঘটে। কিন্তু না... রাশিয়ানরাই চমকে গিয়েছিল। ঐ সময়টাতে তারা ঐখানে কোন রেজিমেন্টকে আশা করেনি।
তারা ভাবলো এটা মনে হয় পুরো ব্রিটিশ সৈন্যদলই। লেজ গুটালো এবং পাহাড়ের উপর থেকে মাঠ দিয়ে এলেমেলো ছুট লাগালো তারা। আর তাদের পিছনে আমরা। চোখের নিমিষে, এরকম সেরা পালাবদল আর কেউ দেখেনি। মিত্রবাহিনীরা পরাজয়টাকেই সুদুরপ্রসারী ও জ্বলজ্বলে বিজয়ে রূপান্তর করলো।

মিত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক চোখ মেলে দেখলেন, তিনি তখনো ঘোরের মাঝে ছিলেন। এবং আনন্দিতও। তিনি তক্ষুণি স্করসবিকে ডেকে পাঠালেন। সমস্ত সৈন্য একত্র করে একে অপরের সাথে বুক মেলালেন। স্করসবি তখন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সামরিক নেতায় পরিণত হল। পুরো বিশ্ব থেকেই সম্মান পেল। যতদিন এই ইতিহাস আছে – ততদিনে সে এই সম্মানটা পেয়েই যাবে।

সে এখনো আগের মত ভাল ও সরলই আছে, কিন্তু এখনও জানেনা সে বৃষ্টির হাত থেকে কিভাবে বাঁচবে। সে হল এই মহাবিশ্বের সবচেয়ে মূর্খ মানব।

এখন পর্যন্ত, এটা আমি ও স্করসবি ছাড়া কেউ জানে না। অদ্ভুত ভাগ্যটা দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর শুধু তার পিছনে লেগেই ছিল। সে অনেক বছর ধরেই অনেক যুদ্ধের আমাদের জ্বলজ্বল করতে থাকা সৈনিক। তার সামরিক জীবনের পুরোটাই ভুলে টুইটুম্বুর। সবাই মিলে তাকে এই সম্মাননার পদকগুলো এনে দিয়েছে। তার বুকের দিকটায় লক্ষ্য করলে দেখবে, ব্রিটিশ ও বিদেশীয় অনেক পদকের মেলা ওখানে।
তাদের মত প্রত্যেকেরই এরকম নির্বুদ্ধিতার প্রমাণ আছে। কিন্তু তারাই এটা প্রমাণ করে যে, পৃথিবীতে কারো সাথে ভালো কিছু যদি ঘটে থাকে, তাহলে সেটা হল ভাগ্যবান হিসেবে জন্ম গ্রহণ করা।
আমি ঐ রাতেও বলেছিলাম, এখনও আবার বলছি – স্করসবি একটা গাধা!


মূল গল্পঃ Luck
লেখকঃ Mark Twain


সামান্য পরিমার্জিত ও রূপান্তরিত।

আমার মন্তব্যঃ
রূপান্তর করলেও আমি কিন্তু একজন পাঠকই।

মার্ক টোয়েন অসাধারণ এক লেখার মাধ্যমে এটা বুঝিয়ে দিলেন যে, ভাগ্যটাই মুখ্য।
আসলেই The very best thing in all this world that can be for a man is to be born lucky

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

প্রামানিক বলেছেন: মিত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক চোখ মেলে দেখলেন, তিনি তখনো ঘোরের মাঝে ছিলেন। এবং আনন্দিতও। তিনি তক্ষুণি স্করসবিকে ডেকে পাঠালেন। সমস্ত সৈন্য একত্র করে একে অপরের সাথে বুক মেলালেন। স্করসবি তখন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সামরিক নেতায় পরিণত হল। পুরো বিশ্ব থেকেই সম্মান পেল। যতদিন এই ইতিহাস আছে – ততদিনে সে এই সম্মানটা পেয়েই যাবে।

ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :)_ধন্যবাদ ভাই!

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: মার্ক টয়েন এর লেখা অনেক ভালো লাগে ।

লিও তলস্তয় , আলবেয়ার ক্যামু , নিকোলাই অস্কভস্কি'র , আন্তন শেখভ এদের লেখা অন্যরকম ! :) :) :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: Anton Chekov এর লেখা আসলেই ভাল। অদ্ভুত অদ্ভুত ভাবে মানুষের ভিতরের চরিত্রগুলো ফুঁটিয়ে তোলে।

আর Mark Twain তো বস! কিছুই বলার নাই।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

অগ্নি সারথি বলেছেন: পড়ে পইরা মন্তব্য করুম। অখন ইট্টু কাম করি।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাইরে মনে হইতাছে প্রতিশোধ নিল।

আমিও ভাইরে এইরাম মন্তব্য করছিলাম।

ভাগ্য কত খারাপ - ঐডাই আম্রে ফিরায়া দিল। :(

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

ফ্রাঞ্জ কাফকা বলেছেন: এরা কেমনে পারত??

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এরা ভাই ছিল জিনিয়াস মানুষ! এইজন্যই তো - মৃত্যুর প্রায় ১০০ বছর পরও তাদেরকে মানুষ স্মরণ করে!

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

সরলপাঠ বলেছেন: বংবন্ধু শেখ মুজিব এবং শহীদ জিয়ার মাঝে আমি স্করসবির ছায়া দেখি................।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: শেখ মুজিব বা শহীদ জিয়ার কথা এখানে উঠিয়ে আমি কোন বিতর্কের সৃষ্টি চাচ্ছি না।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ! :)
স্করসবির মত ভাগ্যবান মানুষ আরো অনেকেই আছে - চোখ মেলে তাকালেই দেখতে পাবেন। :)

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনুবাদটাকে ভালও বলব না খারাপও বলব না| সহজ করে এনেছেন অনেক জায়গায়, তবে অনুবাদ অনুবাদ গন্ধটা যায়নি| আপনাকে প্রফেসর শঙ্কুর অনুবাদ পড়তে বলব| ব্লগের সেরা অনুবাদক হয়ত তিনিই| তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই| আমিও অনুবাদ করে একবার চরম নিন্দিত হয়েছিলাম| আবার বেলাজের মত একটা শুরু করেছি| হেমিংওয়ের নোবডি এভার ডাইস| জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে|
আপনি চালিয়ে যান| সেরাটা ঠুকে ঠুকেই পাবেন

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: অনুবাদ ভাবটা আসলে রয়েছে চরিত্রগুলোর জন্য। আর আমি তো গল্প আসলে অনুবাদ খুব বেশি করিও না। কয়েকদিন মৌলিক লিখে ক্লান্ত হয়েই অনুবাদটা ধরেছি। হাত চালু রাখছি শুধু।

আর মার্ক টোয়েন তো বুঝেনই - সহজ ভাষায় তো আবার ঐ বুড়া পাগলায় কোনদিন লেখেও নাই - একই লাইনের ভিতরে একশোটা কমা থাকলে - বুঝতে সিরাম একটা বিপদে পড়া লাগে।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১

শায়মা বলেছেন: হঠাৎ খুনাখুনি ছেড়ে অনুবাদ কেনো ভাইয়ু????


আর শহুরেভাইয়ার পোস্টে দেখলাম তুমি ইকথিয়েন্ডর পড়নি।কান্ট বিলিভ দ্যাট! :(

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পনেরো-ষোলটা গল্পের এক পিচ্চি উপন্যাস লিখে প্রকাশকের পিছনে ঘুরঘুর করছি। উনার কথা - আগে অনুবাদ দিয়ে ঢুকতে হবে। সেটার জন্যই মাঝে মাঝে চর্চা চালাই।

আসলেই পড়া হয় নাই বইটা। কোন ভাবে এইটা এতটা চোখেও পড়ে নাই - বেশ কয়েকদিন বই পড়া থেকে দূরে ছিলাম। তবে পড়ে ফেলব ইনশাল্লাহ্‌ কয়েকদিনের মাঝেই।

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

শায়মা বলেছেন: অনুবাদ দিয়ে ঢুকতে হবে কেনো? কোন প্রকাশক বলেছে? তুমি হানিফ রাশেদীনভাইয়া, নীলসাধুভাই্য়া, কুহকভাইয়া এদের সাথে যোগাযোগ করলেই তো পারতে।

যাইহোক তাড়াতাড়ি বই বের করে ফেলো। :)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: থ্রিলার রাইটারদের দুঃখই তো এইটা... এত তাড়াতাড়ি ঢুকাইতে চায় না... :(

আশায় আছি, কোনদিন এই ব্লগে আমার লেখারও রিভিউ পাবো... স্বপ্নের আসলে ডাল-পালা নাই... উড়াউড়ি করে খালি... B-)

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫

শায়মা বলেছেন: হা হা

গুড !!!!!!!!!ওকে তুমি লেখো আমি রিভিউ লিখবো । প্রমিজ! পিচ্চু ভাইয়ু!:)

তোমার কি পড়ালেখা শেষ? নাকি পড়ালেখা ছেড়েই দিনরাত গল্প লেখার নেশা মাথায় চেপেছে।:)


দেখো দুইটা কিন্তু একসাথে চলিবেক না। বি কেয়ারফুল!!!!!!!:)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পড়ালেখা তো কত আগেই শেষ হয়ে যেত!!! ঝুলিয়ে রাখছি অর্ধেকে! এত তাড়াতাড়ি পড়া শেষ করেই বা কী হবে! আরো কয়েকদিন পড়তে থাকি।
তবে পড়াটায় ঝুলে না গেলে লেখালেখিতে কখনোই আসা হত না।

বলতে গেলে আসলে দুইদিকেই প্রভাব পড়েছে। পড়ালেখা টানা করলে - নিজের মগজ খাটানোর মত সামর্থ্য আছে বুঝতামই না। B-) আবার, বিরতি না দিলে - এখন কোন দেশে MSc বা রিসার্চ করতাম। :(

রিভিউয়ের আশায় তো এখন ভাল ভাল করে লেখার কথা ভাবতে হবে। অন্তত আপুর রিভিউয়ের জন্য হলেও প্রকাশককে চেপে ধরতে হবে এখন!!! প্রকাশক বেচারার কপালে দুর্গতি দেখা যাইতেছে!!! :-B =p~

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৯

শায়মা বলেছেন: পড়ালেখা কেউ ঝুলিয়ে রাখে!!!!!!!!!!!!! B:-)


নো ওয়ে!!!!!!!!!!!


শিঘরী পড়ালেখা শেষ করো!!!!!!!!!!! ঝুলিয়ে রাখার কারন নাই কোনো!!!!!!!!!

তোমার সাবজেক্ট কি?খুনাখুনি নাকি!!!!!!!!!!!!!!


:P

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: খুনাখুনির কাছাকাছিই। ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাচেলর। মাস্টার্স অবশ্য আস্ট্রো-ফিজিক্সের উপর করার ইচ্ছা! অবশ্য বাসায় ঐটা কেউ চায় না। :(

টানা ১৪ বছর পড়ার পর একটা বিরতি না থাকলে কি আর হয়?
অবশ্য আমার নিতে হয় নাই - শিক্ষকদের রাজনীতিতে এমনিই বিরতি এসে গেছে। স্বেচ্ছায় বিরতি নিতে বললে, কে আর মানা করবে? :-B !:#P

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬

শায়মা বলেছেন: ভেরি গুড সাবজেক্ট ভাইয়া। তুমি নিশ্চয়ই অনেক অনেক গুড স্টুডেন্ট। অনেক অনেক দোয়া। অনেক ভালো করো। পি এইচ ডি করবার প্লান আছে বুঝা যাচ্ছে! যাইহোক অনেক দোয়া থাকলো।:)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমি অনেক ব্যাড স্টুডেন্ট আপু! কোন শিক্ষকই আমাকে দেখতে পারেনা!! আমার মত অলস ছাত্রও তারা তাদের লাইফে দেখে নাই। =p~
ভার্সিটির সবচেয়ে ব্যাড বয় হওয়াটা অনেক বড় অর্জন। মানুষ কত কী করে এইটা হওয়ার জন্য, আমি অটোমেটিক হয়ে গেছি। =p~

আমার স্বপ্নের তো আপু ডাল-পালা নেই। উড়াউড়ি করে শুধু... পড়ালেখা নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন... লেখালেখি নিয়েও... মিউজিক নিয়েও... এমন কী মাঝখানে নাটক বানানোর ভূতও ঘাড়ে এসে ভর করেছিল... :P

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩২

শায়মা বলেছেন: নো প্রবলেমো!!!!!!!!!!!!


ইচ্ছা থাকলে হয় না এমন কিছু নেই!!!!!!!!!!


এক এক করে সব হবে নয়তো একসাথেই হবে। ডোন্ট ওরী ভাইয়ামনি!:)

যাইহোক এখন ঘুমাতে যাই। গুড নাইট। :)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :) গুড নাইট আপুমনি!!!

[মনিটা কপি মারলাম। :P ]

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০১

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: উপভোগ্য লেখনী!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২

অগ্নি সারথি বলেছেন: The very best thing in all this world that can be for a man is to be born lucky অনুবাদ চমৎকার হয়েছে। আর হ্যাঁ, শোধ নেই নাই কিন্তু। গত রাতে পড়া শুরু করেছিলাম কিন্তু মাথা ঢুকছিলনা তাই আজকের জন্য রেখে দিয়েছিলাম। শুভ কামনা জানবেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আরে ঐটা মগা করছি!!!! :-B

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো গল্প এবং অনুবাদ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: থাংকু ভাই!!! :)

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

নীল কপোট্রন বলেছেন: ভালো লাগলো....

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ!!! :)

১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সবচেয়ে মুডে থেকে পড়বো ভাই, আপাতত শোকেসে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ২৪ ঘন্টা সময় খুবই কমরে ভাই!!! মুডের জন্য সময় পাওয়াই কঠিন। :(

দুইদিন বিলম্ব হইলো মন্তব্যের জবাব দিতে।

১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আপনার লেখা যত পড়ি ততোই ভালো লাগে। সেটা মৌলিক হোক আর অনুবাদই হোক। যথারীতি এটারও ব্যতিক্রম হয়নি। ভাগ্য ব্যাপারটায় আমার একটু খটকা আছে। ভাগ্যটাকে আমার টাইম-বিয়িং মনে হয়। ধরুন, আমি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি। হঠাৎ উপর থেকে কাক তার মহামূল্যবান পটি বিসর্জন করলো। এই ঘটনায় হয়তোবা আমি ভাগ্যকে দোষ দিবো যে, আমার ভাগ্যটাই খারাপ। কিন্তু, আমি যদি ৫ সেকেন্ড পরে বা আগে যদি ওই রাস্তা দিয়ে যেতাম তবে হয়তোবা আমার উপরে পটিটা পড়তো না। তার মানে পুরোটাই সময়ের ব্যবধান মাত্র। জানি না আমার ধারণা কতটুকু সত্যি।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাগ্য আসলে বলতে গেলে ডিফাইনড আগে থেকেই।

আপনি যদি ৫ সেকেন্ড পরে বা আগে যেতেন - তখনো দেখা যেত এটাই ঘটেছে। এইটা আসলে বদলানোর কোন উপায়ও নাই। :(

ধন্যবাদ ভাই :)

১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

আরজু পনি বলেছেন:
প্রথমে গল্পের সাহজ দেখে একটু মন খারাপ হয়েছে...বড় তো তাই ।

তবে পড়ে শেষ করে বুঝলাম আমার খুব পরিচিত একজনের সাথে মিলে যাচ্ছে...যার ভাগ্য দারুন সাপোর্ট করেছে তাকে ।
অনুবাদ কর্ম চালিয়ে যান ।
অনেক উন্নতি করুন ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পিচ্চি নিরীহ দর্শনের গল্পের সাইজ দেখে ভয় পেয়ে গেলেন??? B:-/

অনেকের সাথেই মিল আছে এই গল্পটার। তবে সেইটা দুর্ভাগ্যের দিক থেকে। মার্ক টোয়েন শুধু সৌভাগ্যের ব্যাপারটাই দেখিয়েছে। এটার বিপরীতও আছে। আপনার পরিচিতজন সৌভাগ্যবান হলেই ভাল। :)

ধন্যবাদ আপু! :)
ধন্যবাদ দেরীতে মন্তব্যের জবাব দেওয়াতে ধমক না দেওয়ার জন্যও। :) :P

২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০

বনমহুয়া বলেছেন: ভাগ্য পাল্টানো সম্ভব। মার্ক টোয়েনের সাথে একটা তর্ক বিতর্ক করতে পারলো ভালো হত মনে হয় ।





০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এই গল্পটায় মার্ক টোয়েন ভাগ্য পাল্টানোর বিষয়টা বলেনি। বলেছে, ভাগ্যে যদি থাকে - সেটা পাল্টালেও তা ই থাকবে - সেই ভাগ্য পাল্টাবে না।

আর, ভাগ্য পালটানো সম্ভব - এই কথাটাও ভুল। ভাগ্যকে পালটানো যাবে না। বরং এই পাল্টানোর ফলে যেইটা পাওয়া যাবে সেইটাই ভাগ্য।

ভাগ্য তো সৌভাগ্য-দুর্ভাগ্য দুটোই আছে। এইখানে শুধু সৌভাগ্যটাই দেখিয়েছে। ভিতরে মেসেজ আবার দুর্ভাগাদের জন্যও আছে।

২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

জুন বলেছেন: The very best thing in all this world that can be for a man is to be born lucky
আমিও তাই মনে করি রক্তিম দিগন্ত ।
আমার প্রিয় লেখকের অনুবাদ ভালোলাগলো ।
+

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: এইটা তো আমার ভাগ্যই বলতে হয়!
নাহলে জুনাপুর মন্তব্য ও প্লাস!!! স্বপ্নিল ঘটনা!!!

ধন্যবাদ আপু!!! :)

২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!! কেমন আছো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!!:)

আর অনুবাদ কই কই কই??? :P

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপুমনি, ভালো নাই! উসাইন বোল্টের ভূত পায়ে চাপছে। খালি দৌড় আর দৌড়!!!!

দুইদিনে কোন গল্প পড়ারই সুযোগ পাইনি! অনুবাদও ধরা হয়নি!!! :(

তুমি কেমন আছো আপুমনি!!! :) [আপুমনির সাথে আপনি মানায় না - আর আমি আবার বড় আপুদের আপনি ডাকতেও পারিনা। আজিব এক বদঅভ্যাস! :( অনধিকার চর্চাই করে বসলাম :P ]

২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আসলেই The very best thing in all this world that can be for a man is to be born lucky


আসলেই দারুন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: সত্যিই। পুরো লেখাটাতে সেটারই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন উনি।
আপু ধন্যবাদ! :)

২৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পড়লাম রক্তিম ভায়া! অনেক ভাল একটি থ্রিলার। তবে বলদরা শেষ ধাক্কায় টিকে না। এই থিওরী ভুল দেখানোটা কি ঠিক করলেন মার্ক টুয়েন? গল্পের মান নিয়ে বলার মতো দুঃসাহস দেখাবো না। তবে আপনার অনুবাদের মাধুর্য আরো উন্নত হওয়া চাই। :)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: থ্রিলার না ঠিক এইটা মেবি - আমার কাছে আর্টিকেলের মত লাগলো।

বলদরা শেষ ধাক্কায় টিকে না - এই থিওরী খুব একটা ভুলও লাগলো না। পরিচিত অনেক বলদই আছে, যারা শুধু ভাগ্যে জোরে আগাইছে। চোখের সামনের ঘটনা তো - তাই এইটাকে অস্বীকার করতেও পারতেছিনা।

অনুবাদ চেষ্টা করছি - আরো সাবলীল মানে আমার মৌলিকের মত করার জন্য - আল্লাহ্‌ ভরসা, দেখি কট্টুক হয়!

২৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২০

নীলসাধু বলেছেন: আমার কাছে বেশ লাগলো। চমৎকার। অনুবাদ প্রাঞ্জল হয়েছে।

ধন্যবাদ জানবেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: :) ধন্যবাদ।

২৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

চৌধুরী ইপ্তি বলেছেন: ভাগ্য!! আই ডোন্ট বিলিভ ইন ইট!!

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাগ্য কিন্তু শুধুই সৌভাগ্য নয়। এইটা দুর্ভাগ্যও বুঝায়। মার্ক টোয়েন এইখানে সৌভাগ্যের উদাহরণটা দিয়ে শেষে বুঝিয়ে দিয়েছে - ভাগ্যের সুদৃষ্টি যার উপর পড়ে সে সৌভাগ্যবান। আর যার উপর এই দৃষ্টিটা পড়ে না, সে দুর্ভাগা।

ভাগ্যে বিশ্বাস যে কোন ধর্মেরই মূল ভিত্তি। মানুষ বাজে সময়ে পরে এইটা ভুলে যায়। কিন্তু তার এই বাজে সময়টাও ভাগ্যেই ছিল - এটা মানতে চায় না। যদি চাইতো - যে কারোরই দুর্ভোগ অনেক কম হত। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.