নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Life is all about a thrill.
পাওলো কোয়েলহোর কয়েকটা অনুগল্প পড়লাম নেটে। পরীক্ষার মাঝে গল্প পড়া বা লেখা দুইটাই স্থগিত রেখেছিলাম। কিন্তু চাইলেই কী আর তা হবে?
লেখার জন্য হাত নিশপিশ করে। তাই, ঐ অনুগল্পগুলোই অনুবাদ করে ফেললাম। যদিও মূল ইংরেজির সাথে মিল কম - কিন্তু গল্পের মূলটা অবিকৃতই রয়ে গেছে।
এইখানে দশটা দিলাম।
...1... The Giant Tree
নির্মাণ কাজের প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহের জন্য এক ছুতার ও তার কিছু শিক্ষানবীস কুই(Ql) প্রদেশে খোঁজাখুঁজি করছিল।
একটা বিশালাকৃতির গাছ তাদের চোখে পড়লো। পাঁচজন মিলে হাত দিয়ে ঘেড় দিয়েও হাছের প্রশস্ততা মাপতে পারলো না। গাছের চূড়াটা মেঘ ছুই ছুই করছে।
'এই গাছ নিয়ে ভেবে আমাদের সময় নষ্ট করার দরকার নেই।' ছুতারদের নেতাগোছের লোকটা বলল। 'এটা কাঁটতে গেলে আমাদের চিরকাল লেগে যাবে। এটার ভারী শুঁড়(গাছের গুড়ি) দিয়ে জাহাজ তৈরি করলে, জাহাজ পানিতে ডুবে যাবে। যদি এটা দিয়ে ঘরের ছাদ তৈরি করতে চাই, তাহলে ঘরের দেয়ালকে অনেক বেশি রকমের মজবুত হতে হবে।'
দলটা আবার তাদের যাত্রা শুরু করেছে। হাঁটতে হাঁটতে গাছের দিকে তাকিয়ে এক শিক্ষানবীস গাছ নিয়ে মন্তব্য করলো,
'এত বড় একটা গাছ! কিন্ত কারোরই কোন কাজের না।'
'তোমার ভুলটা এখানেই।' দলপতি বলল। 'গাছটা তার নিজের মত করেই আছে। যদি অন্য সব গাছের মত হত, তাহলে আমরা এতক্ষণে এটাকে কেঁটে ফেলতাম। কিন্তু এইটার সাহস আছে অন্যদের চেয়ে আলাদা হবার। তাই এটা এত লম্বা সময় ধরে এখনো শক্তভাবে টিকে রয়েছে।'
...2... The rich and poor boy
প্রাচীণ আরবের দুই বালকের গল্প এইটা। বালকদের একজন ধনী, অপরজন গরীব।
একদিন তারা বাজার থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে ফিরে আসছিল। ধনী বালকটা মধুর আবরণ দিয়ে তৈরি এক বিস্কুট কিনে ফিরছিল। অপর দিকে দরিদ্র বালকটি পুরোনো এক টূকরো রুটি। সে বারবার তাকাচ্ছিল মধুর আবরণের সেই বিস্কুটটার দিকে।
ধনী বালকটি তা দেখে বললো, 'আমি তোমাকে বিস্কুটটা খেতে দিব - যদি তুমি কুকুর সেজে আমার সাথে খেলা করো।'
দরিদ্র বালকটি তাই করলো। চার হাতপায়ে ভর করে কুকুরের মত হাঁটা শুরু করলো। এরপর বিস্কুটের ছিটিয়ে দেওয়া টুকরো গুলো খাওয়া শুরু করলো।
এক জ্ঞানী ব্যক্তি তাদের কার্যকলাপ দেখছিলেন। বললেন, 'দরিদ্র ছেলেটার যদি নিজের প্রতি একটূ সম্মানও থাকত, তাহলে সে এতক্ষণে টাকা উপার্জনের পথ খুঁজে বের করতে পারতো। কিন্তু সে বিস্কুট খাওয়ার জন্য বেছে নিল ধনী ছেলেটার কুকুর হওয়াটাই। এই ছেলেই কাল যখন বড় হবে, তখনও এরকমই করবে। এবং টাকার লোভে দেশের সাথে প্রতারণা করার সম্ভাবনাও তার অনেক বেশি।'
...3... The laundry is not clean
সদ্য বিবাহিত তরূণ স্বামী-স্ত্রী এলাকার নতুন বাড়িটায় উঠেছে। পরদিন সকালে নাস্তা করার সময় মেয়েটা তার প্রতিবেশির কাপড় বাইরে নাড়তে দেখলো।
'কাপড়টা খুব একটা পরিষ্কার হয় নি। মনেহয়, সে জানেনা কিভাবে ঠিকমত ধুতে হয়। খুব সম্ভবত তার একটা ভাল কাপড় কাঁচার সাবান দরকার।'
তার স্বামী বাইরে তাকিয়ে দেখলো। দেখে চুপ রইলো। এরপর থেকে প্রতিবারই তার প্রতিবেশি কাপড় শুকানোর জন্য বাইরে নাড়লে মেয়েটা একই কথা বলত।
মাসখানেক পর, বাইরে প্রতিবেশির উঠানে একদম পরিষ্কার কাপড় ঝুলতে দেখে অবাক হয়ে গেল সে। তার স্বামীকে বলল,
'দেখ! দেখ! অবশেষে, সে ঠিকমত কাপড় ধোয়া শিখলো। ভাবতে অবাক লাগছে, কে তাকে শিখালো?'
তার স্বামী জবাব দিল, 'আজকে সকালে ঘুম থেকে আগে উঠে আমি আমাদের জানালাটা পরিষ্কার করেছি।' বলে জানালাটা দেখালো। যে জানালা দিয়ে প্রতিবেশির নাড়া কাপড়গুলো তারা দেখতো।
এবং আমাদের জীবনেও...... যখন আমরা অন্যকে দেখে কোন মন্তব্য করি - সেটা নির্ভর করে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী কতটা স্বচ্ছ তার উপর।
...4... Certainity and Doubt
এক সকালে বুদ্ধা তার সকল শিষ্যদের নিয়ে জড়ো হল।
একজন উঠে তার কাছে আসলো,
'ঈশ্বরের অস্তিত্ব কি আসলেই আছে?'
'হ্যা! আছে।' বুদ্ধা উত্তর দিল।
দুপুরের পর,আরেকজন উঠে এল -
'ঈশ্বরের অস্তিত্ব কি আসলেই আছে?'
'না! নেই।' বুদ্ধা বলল।
বিকালের দিকে, তৃতীয় আরেকজন উঠে এসে একই প্রশ্ন করলো,
'ঈশ্বরের অস্তিত্ব কি আসলেই আছে?'
'সেইটা তুমি নিজেই বিবেচনা করে নাও।' বুদ্ধার উত্তর।
ঐ লোকটা যাওয়ার সাথে সাথেই তার এক শিষ্য রাগতস্বরে বলে উঠলো,
'কিন্তু গুরু! এইটা তো অযৌক্তিক। আপনি কিভাবে একই প্রশ্নের উত্তরে তিনজনকে তিনরকম কথা বললেন?'
'কারণ তারা তিনজনই আলাদা আলাদা মানুষ। এবং তাদের প্রত্যেকেই নিজস্ব উপায়েই ঈশ্বরের কাছে পৌছুবে।
প্রথম জন, তাকে আমি যাই বলব - সে সেইটাই মেনে নিবে।
দ্বিতীয় জন, আমাকে ভুল করার জন্য সবকিছুই সে করবে।
তৃতীয় জন, যেইটা তার বেছে নেওয়ার জন্য অনুমতি রয়েছে - সে সেইটাই বিশ্বাস করবে।'
...5... Just like marriage
শরৎ-এর পুরোটা সময়ই নাদিয়া কাঁটালো বাগান তৈরিতে ও বীজ বপন করায়। বসন্তে ফুল ফুঁটতে শুরু করলো। নাদিয়া খেয়াল করলো যে, বাগানে কিছু আগাছা জাতীয় ফুলও ফুঁটেছে - যেইগুলো সে বপন করেনি।
আগাছাগুলো উপড়ে ফেলল নাদিয়া। কিন্তু ইতিমধ্যেই আগাছার বীজ পুরো বাগানেই ছড়িয়ে পড়েছে। আরো বাড়ছে। সে শুধু এই আগাছাগুলো মারার জন্য বিষ খুঁজছিল। এক দক্ষ লোক তাকে বলল, যে কোন বিষই এই আগাছাগুলো ধ্বংস করতে পারবে কিন্তু ঐগুলোর সাথে সাথে অন্যান্য ফুলগাছগুলোও মরে যাবে। হতাশ হয়ে, নাদিয়া এক মালির কাছে সাহায্য চাইতে গেল।
'এইটা একদম বিয়ের মত।' মালি বলতে শুরু করলো। 'সকল ভাল কিছুর সাথেই কিছু ঝামেলা জড়িয়ে থাকে।'
'তাহলে আমি কী করব এখন?'
'কিছুই না! এগুলো হয়তো ঐরকম কোন ফুল না - যা তুমি চাইছিলে। কিন্তু তারা তো এখন এই ফুল বাগানটারই একটা অংশ।'
...6... The Fake Coins
বাগদাদের এক বাজারে এক বৃদ্ধ খেলনা বিক্রি করতো। চোখের দৃষ্টি একটু দুর্বল ছিল তার। খরিদদারদের অনেকেই সেইটা জানতো। তাই মাঝে মাঝে তারা নকল মুদ্রা দিয়ে খেলনার দাম পরিশোধ করতো।
বৃদ্ধটি এটা বুঝতে পারে কিন্তু কখনো এটা নিয়ে কাউকে কিছু বলেনি।
প্রার্থনার সময় ঐসব ধোঁকাবাজ লোকদের জন্য সে নিজেই ক্ষমা চাইতো।
'হতে পারে, তাদের বাচ্চাদের খেলনা কিনে দেওয়ার মত তাদের পর্যাপ্ত অর্থ নেই। কিন্তু তারা তো বাচ্চাদের খুশি রাখতে চায়।' নিজেই বলল নিজেকে।
সময় গড়ালো। বৃদ্ধটি একসময় মারা গেল।
স্বর্গের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে প্রার্থনা শুরু করলো। 'হে ঈশ্বর! আমি একজন পাপী।
আমি অনেকে পাপ করেছি। ঐসব নকল মুদ্রা দেওয়াদের থেকে আমি খুব বেশি ভালও নই। আমাকে ক্ষমা করুন।'
ঐ সময়েই দরজাটা খুলে গেল এবং কন্ঠস্বরে ভেসে এল, 'আমি কী ক্ষমা করব? যে ব্যক্তিটি তার সারাজীবনে কখনো কারো কোন বিচার করেনি, আমি কিভাবেই বা তার বিচার করব?'
...7... The older's sister question
তার ভাইয়ের যখন জন্ম হল, সা-চী গ্যাব্রিয়েলের বয়স তখন চার। ভাইকে তার সাথে একা ছেড়ে দেওয়ার জন্য সে তার বাবা-মায়ের কাছে অনুরোধ করলো।
কিন্তু তার বাবা-মা রাজি হয়নি। মেয়েটার বয়সই মাত্র চার। হিংসায় পড়ে বাচ্চাটার সাথে বাজে আচরণ করতে পারে সে।
কিন্তু সা-চী-এর মাঝে হিংসার কোন ছাপ দেখা গেল না।
ছোট ভাইয়ের প্রতি তার অসীম মমতা ও ভালবাসা দেখে - তার বাবা-মা পরীক্ষাটা চালানোর সিদ্ধান্ত নিল।
সদ্য জন্মানো বাচ্চাটাকে সা-চী-এর সাথে একাকী রেখে গেল। কিন্তু ঘরের দরজা কিছুটা ফাঁক করে রেখেছিল। সে কী করে সেটা দেখার জন্য।
তার ইচ্ছা পূরণ হওয়ায় সা-চী মহাখুশি। ছোট মেয়েটা হাঁটুর উপর ভর করে বাচ্চাটার দিকে ঝুঁকে জিজ্ঞেস করলো,
'ভাইয়া! ঈশ্বর দেখতে কেমন বলতো? আমি উনাকে একটু একটু ভুলতে শুরু করেছি।'
...8... The beloved Man
ঈশ্বর যাকে ভালবাসে, তাকে সার্বিয়ান এক ওঝা দেখতে চাইলো। ঈশ্বর তাকে এক কৃষকের নাম বলে খুঁজে নেওয়ার জন্য বলল।
'তুমি কী করো - যার জন্য ঈশ্বর তোমাকে এত ভালবাসে?' কৃষককে খুঁজে পাওয়ার পর ওঝা তার কাছে জানতে চাইলো।
'সকালে উঠে তার নাম স্মরণ করি - তারপর সারাদিন কাজ করি - আর রাতে ঘুমানোর আগে ঈশ্বরকে স্মরণ করি। এইটুকুই।' কৃষকটি জবাব দিল।
ওঝা মনে মনে ভাবলো, সে ভুল মানুষকে খুঁজে পেয়েছে।
তখনই ঈশ্বরের উদয় হল, 'পাত্রটায় দুধ ঢালো, শহরে যাও এবং ফিরে আসো। মনে রেখো, এক ফোঁটা দুধও তুমি ফেলতে পারবে না।'
ওঝা তাই করলো। ফেরার পর, ঈশ্বর তার কাছে জানতে চাইলো, সে কতবার তাকে স্মরণ করেছে।
'কিভাবে করবো? আমি তো দুধ না ফেলার চিন্তাতেই ছিলাম।'
'একটা সাধারণ দুধের পাত্রই তোমাকে আমার কথা ভুলিয়ে দিল।' 'আর এই কৃষক সারাদিন কঠোর কাজ করেও প্রতিদিন আমাকে দুইবার স্মরণ করে।'
...9... The well of madness
পুরো রাজ্যকে ধ্বংস করতে চায় এক শক্তিশালী জাদুকর। সেজন্যেই জাদু মিশ্রিত এক তরল মিশিয়ে কূপের পানির সাথে। কারণ, এই কূপটা থেকেই রাজ্যের সকল অধিবাসী পানি পান করতো। যারাই এই কূপের পানি পান করবে, তারাই পাগল হয়ে হয়ে যাবে।
পরদিন সকালেই রাজ্যের প্রায় সন অধিবাসীই এই কূপ থেকে পানি পান করে এবং সকলেই উন্মাদ হয়ে যায়। বাকি থাকে শুধু রাজা ও তার পরিবার। কারণ, তারা নিজেদের জন্য আলাদা একটি কূপ স্থাপন করেছিল। জাদুকর সেইটাতে তার জাদুর বিষ মিশাতে পারেনি।
রাজার উদ্বেগ বারোলো। এই বিপুল জনসংখ্যাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তায় নিয়োজিতদের উপর আদেশ জারি করলো এইটা দমন করতে।
নিরাপত্তার কাজে নিযুক্তরাও ঐ কূপের পানি খেয়েছিল। তাই তারা ভাবছে - এই রাজার সিদ্ধ্বান্তটা খুবই হাস্যকর ও বাজে। তারা রাজার কোন আদেশ না মানার সংকল্প করলো।
রাজ্যের অধিবাসীদের মাঝেও এইটা জানা জানি হয়ে যায়। তারা নিশ্চিত যে, এই রাজা পাগল হয়ে গেছে। তাই এরকম অদ্ভুত অদ্ভুত সিদ্দান্ত দিচ্ছে। রাজপ্রাসাদের দিকে মিছিল করতে করতে এগিয়ে গেল তারা। রাজাকে সিংহাসন থেকে সরানোর দাবি জানালো।
হতাশ হয়ে রাজা তাই করতে চাচ্ছিল। কিন্তু রাণী তাকে থামালো। বললো, 'চল! আমরাও ঐ সাধারণ কূপটা থেকে পানি খেয়ে আসি। তাহলেই আমরা আর ওরা একই রকম হয়ে যাব।'
রাজা ও রাণী তাই করলো। কিছুক্ষণের মাঝেই আরো বেশিরকমের পাগলে পরিণত হল।
রাজার পাগলামী দেখে প্রজারা একটু অনুতপ্ত হল। রাজা পাগল হয়ে, অন্যান্য পাগলদের থেকে অনেক জ্ঞাণীতে পরিণত হয়েছে। তাহলে, রাজ্য সামলানোর ভার তার কাছে থাকলেই বা ক্ষতি কী?
যেই রাজ্যের সবাই পাগল, সেই রাজ্যের সবচেয়ে বড় পাগলই রাজা।
...10... Incompetence behind Authority
নীল তার দাদার সাথে শহরের এক রাস্তায় হাঁটতে বেরিয়েছে। একটা সময় তার চোখে পড়লো, এক মুচির সাথে এক খরিদদার খুবই বাজে আচরণ করছে। তার জুতায় নাকি কোন একটা ভুল করেছে। শান্তভাবেই মুচিটা অভিযোগ শুনলো এবং ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলো। এই ভুলটা সে ঠিক করে দিবে বলেও কথা দিল।
নীল ও তার দাদা কফিশপে গেল। তাদের পাশের টেবিলে থাকা লোকটাকে ওয়েটার বলল, চেয়ারটা একটু সরিয়ে বসতে। সরিয়ে বসলে চলাচল করার জায়গা পাওয়া যাবে একটু। লোকটা রেগে আগুন হয়ে গালাগাল করলো এবং সরবে না বলেই ঠিক করলো।
'আজকে দেখলে তা কখনো ভুলো না।' নীলের দাদা বলল, 'মুচিটা তার উপর আসা সকল অভিযোগ সহজভাবেই মেনে নিল। কিন্তু আমাদের পাশে বসা এই লোকটা একটু সরতেও রাজি হল না।
যোগ্য ব্যক্তিরা, যা করে তা দরকারের জন্যই করে। তার সাথে খারাপ ব্যবহারেও সে কিছু মনে করেনা।
আর অযোগ্যরা সবসময় তাদেরকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে এবং তাদের ক্ষমতার পিছনে অযোগ্যতাকে লুকিয়ে রাখে।'
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
গল্পগুলো ছোট। কিন্তু এগুলোর অর্থগুলো অন্যরকম। আমি একরমভাবে অর্থ বের করলাম। বাকিরা কীভাবে করবে? জানার ইচ্ছে তো আছেই। যারা পড়বেন - তারা হালকা একটু ব্যাখ্যাও দিয়েন গল্পগুলোর।
রিকিপুর ব্যাখ্যাঃ
...1... The Giant Tree
Be like yourself....not thyself
...2... The rich and poor boy
The most powerful characteristics of a human being is self-esteem.....don't loose it for lousy purpose.
...3... The laundry is not clean
I would like to define this story by Mirza Ghalib's....Shayeri.
“Bas ek hi galti hum saari zindagi karte rahe, Dhool chehre par thi aur hum aaina saaf karte rahe…”
...4... Certainity and Doubt
Don't argue with an idiot person...... )
...5... Just like marriage
Whiteboards are fully clean when it is new.....By the touch of black ink it can hardly be entirely clean afterwards !!!! )
...6... The Fake Coins
Slap urself.....before doing something ridiculous !!! Being an idiot is such a thing !!
...7... The older's sister question
Some questions are better left unanswered !!! :``>>
...8... The beloved Man
Before forgetting something......please check your phone's reminder system !!!! )
...9... The well of madness
We all are mad.....of a craziest planet named earth !!!!
...10... Incompetence behind Authority
Perseverance is a difficult thing..... if u conquer it, u can do anything !!!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: উনার আরো কিছু অনুগল্প আছে। সময়ের অভাবে করতে পারিনি। সময় পেলে ঐগুলোই কোনদিন প্রকাশ করব। ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আজমান আন্দালিব বলেছেন: প্রতিটি গল্পই সুন্দর। আপনার অনুবাদ ও হয়েছে ঝরঝরে। পাওলো কোয়েলহো কোন দেশের লেখক?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হ্যা আসলেই গল্পগুলো খুব সুন্দর। তাৎপর্য অনেক গভীর। ভালভাবে পড়লে নিজের জীবনকে সুন্দর করে গড়ার ওয়েও পাওয়া যায়।
এইগুলো আসলে ঠিক অনুবাদ না। আমি পড়ে যেইটা বুঝেছি, সেইটাই লিখেছি। মূলভাব ঠিক রেখে বাংলায় রূপান্তর করেছি মাত্র।
পাওলো কোয়েলহো ব্রাজিলিয়ান সাহিত্যিক এবং একজন গীতিকার।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৫
সুমন কর বলেছেন: গল্পগুলো ছোট। কিন্তু এগুলোর অর্থগুলো অন্যরকম এবং শিক্ষণীয়। ৫টি করে দিলে ভালো হতো।
প্রতিটি ভালো লেগেছে এবং অনুবাদ সাবলীল হয়েছে।
১, ৩, ৪,৬, ৮ বেশী ভালো লাগল। (আরে মিয়া, ক্রমিক নং দেন নাই ক্যান !! )
+।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ছোট দেখেই তো বেশি করে দিলাম। ৫টি করে দিলে আমার আবার নিজেকে নিজেকে গরীব গরীব লাগে। আরো দিতে চেয়েছিলাম। অনুবাদ করা হয়নি বলেই ১০টা মাত্র।
ইচ্ছাটা ছিল - একটানা অনেকগুলো করে পড়ে, জীবনের ধারা সম্পর্কে কিছুটা সময় হলেও ভাবার জন্য।
ক্রমিক নং ড্রাফট পোষ্টে দিয়ে রাখছিলাম। এইটাতে যে আসেনি তা - চোখেই পড়েনি। দাঁড়ান ঠিক করে দিচ্ছি।
ধন্যবাদ ভাই।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সুন্দর অনুবাদ। ইনার লেখার ধরণ আমার আগে থেকেই পছন্দ। উপভোগ করলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আরেহ! হাতির ঘরে গরীবের পাড়া দেখি।
থুক্কু গরীবের ঘরে হাতির পাড়া।
কোয়েলহোর আরো কয়েকটা ছোট ছোট গল্প পড়লাম। সবগুলোই উপভোগ্য।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্পগুলো ছোট হলেও অর্থপূর্ণ। ৩,৪,৬ নং গুলো বেশি ভালো লাগল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমি কালরাতে পড়ে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। এজন্যই ভাবলাম এগুলো অন্যদেরও জানাই - আমার ভাষাতে।
আমার আসলে সবগুলোই বেশি ভাল লেগেছে। আরো কয়েকটা আছে। ঐগুলোও একটা সময় অনুবাদ করে ফেলব।
তবে, ৩ নংটা আগেই জানতাম - একটা কৌতুক হিসেবে। শুধু শেষের দুইটা লাইনই আমাকে মুগ্ধ করলো।
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: পাওলো কোয়েলহো আলোচিত লেখক হলেও তার গল্প পড়া হয়নি কোনটাই। অনেক ধন্যবাদ তার সাহিত্যের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য। আরো অনুবাদ পাওয়ার আশায় রইলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৬
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পাওলো কোয়েলহোর লেখার ধরণটাই অন্যরকম। সহজ সরল ভাবে ইশারা দেয় আমাদের নিজস্বতার সাথে আরো কিছু সংস্কার আনায়।
উনার বড় গল্পগুলো মনে হয় অনূদিত। ছোট গল্পগুলো কেউই তেমন একটা পড়েনি। এমন কী আমারও পড়া ছিল না। পড়ে অনেক ভাল লাগলো। ভাবলাম শেয়ার করি এগুলো সবার সাথে। ইংরেজী থেকে ভাবটা বুঝতে অসুবিধা হবে ভেবে অনুবাদ করে ফেললাম।
কোয়েলহোর ছোট ছোট আরো কয়েকটা গল্প আছে। আশা করছি, সময় পেলে ঐগুলোও সবাইকে পড়াবো। (যারা এখনও পড়েনি শুধু তাদের জন্যই।)
ধন্যবাদ ভাই।
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৯
আরজু পনি বলেছেন:
কিন্তু এইটার সাহস আছে অন্যদের চেয়ে আলাদা হবার। তাই এটা এত লম্বা সময় ধরে এখনো শক্তভাবে টিকে রয়েছে।'...ইন্সপায়ারিং কিন্তু ।
দশটা সম্ভবত দশবারে পড়বো ।
আপত্তি নেই তো? ফ্লাডিং এর অভিযোগে রিপোর্ট করবেন নাতো ?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আসলেই ইন্সপায়ার্ড হওয়ার মত বাক্য এইটা। আমাদের সমাজে কিন্তু আলাদা থাকতে চাওয়াদের কোন দাম নেই। কারণ, ঐরকম বুদ্ধিসম্পন্ন কোন ছুতার বা কাঠমিস্ত্রি আমাদের নেই।
পোষ্ট করার আগেই আমি ভাবছি - পনি এইটা পড়লে, দশটা কমেন্ট তো পাচ্ছ নিশ্চিত। ফ্লাডিং-এর অভিযোগ করবো - যদি দশটার কম কমেন্ট থাকে। হুমকি কিন্তু এইটা।
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
আরজু পনি বলেছেন:
...2... The rich and poor boy-এর মোরাল হলো আত্মসম্মান এবং ঘিলুহীন মানুষ পশুরও অধম । আমার কাছে তাই মনে হলো ।
...3... The laundry is not clean- অন্যকে বিচার করার আগে নিজেকে বিচার করার ক্ষমতা থাকা দরকার ।
কিন্তু আমাদের সেই বোধটাই নেই...আফসোস !
আগের কোন অনুবাদের চেয়ে এগুলো বেশি সাবলীল লাগছে ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ২ নং-এর ক্ষেত্রে আসলে দুইটা অর্থ প্রকাশ করে। প্রথমত ডেস্পেরাট অবস্থায় নিচেও নাম যায়, উপরেও উঠা যায়। তার জন্য থাকা দরকার নিজের প্রতি সম্মান ও বিশ্বাস। কোন লোভ না থাকা, থাকা আকাঙ্খা। আমার কাছে এই ব্যাখ্যাটাই আসলো।
৩ নং-এর ক্ষেত্রে আপনার সাথে আমি একমত। আসলেই নিজের দৃষ্টিভঙ্গিটাই আসল।
আমাদের আসলেই নাই কোনটা। বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে দশটা গল্পই আমাদের বিবেককে নাড়িয়ে দেওয়ার মত।
ছোট গল্প অনুবাদ সহজ। আর এইবারেরটায় আমি নিজের মত করে গল্প বদলে নিয়েছি। বাক্য বাড়িয়ে-কমিয়ে নিয়েছি। শুধু মূল ভাবটা রেখেছি। এজন্যই এইটা একটু পড়ার মত।
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
পুলহ বলেছেন: গল্পগুলোর কাহিনীতে উৎসাহ ছিলো, দৃঢ়তা ছিলো (Incompetence behind Authority, The Giant Tree).. ছিলো অনন্য দৃষ্টিভঙ্গির গুণে জীবনটাকে অন্যভাবে দেখবার আর দেখাবার সচেতন ইঙ্গিত (The laundry is not clean, The older's sister question, Certainty and Doubt.)। আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যেটা ছিলো- সেটা হচ্ছে-
"হতে পারে, তাদের বাচ্চাদের খেলনা কিনে দেওয়ার মত তাদের পর্যাপ্ত অর্থ নেই। কিন্তু তারা তো বাচ্চাদের খুশি রাখতে চায়.."
এভাবেই কি তবে কাদামাটির মানুষ পালটে যায় সোনার মানুষে?
মনে হয় তাই!!
আপনার পোস্টে প্লাস!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গল্পগুলো আপনি এই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেছেন - এইটা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।
আপনার মন্তব্যটা বেশি ভাল লাগলো আমার।
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২
অগ্নি সারথি বলেছেন: চমৎকার আর প্রত্যেকটাই অর্থবহ তবে সব থেকে ভাল লাগল The older's sister question গল্পটি। শুভকামনা জানবেন। ভাললাগা।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আসলেই। ঐ প্রশ্নটায় মনের পরিস্ফুটতা প্রকাশ পায়।
আমাদের সকলেরই মনে এই প্রশ্নটা আসা দরকার।
শুভসকাল ভাই।
১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬
আব্দুল্লাহ রিফাত বলেছেন: গল্পগুলো খুব ভাল লাগল।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
শুভসকাল।
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬
রিকি বলেছেন: প্রথমেই একটা বিগ থ্যাংকস---হ্যাভ এ গুড মর্নিং স্টার্ট ইনডিড ভাই। ভেরি হ্যাপি, আফটার রিডিং অল টেন পাওলো কোয়েলহো আমার অনেক পছন্দেরররররররররররররররররররর একজন লেখক। কথা বলার ধরণে ভিন্নতার কারণে আমার তাকে ভালো লাগে অনেক আগে থেকেই। ফেভারেট কোনটা আর নাই বললাম !!! এবার আসি গল্পে।
...1... The Giant Tree
Be like yourself....not thyself
...2... The rich and poor boy
The most powerful characteristics of a human being is self-esteem.....don't loose it for lousy purpose.
...3... The laundry is not clean
I would like to define this story by Mirza Ghalib's....Shayeri.
“Bas ek hi galti hum saari zindagi karte rahe, Dhool chehre par thi aur hum aaina saaf karte rahe…”
...4... Certainity and Doubt
Don't argue with an idiot person......
...5... Just like marriage
Whiteboards are fully clean when it is new.....By the touch of black ink it can hardly be entirely clean afterwards !!!!
...6... The Fake Coins
Slap urself.....before doing something ridiculous !!! Being an idiot is such a thing !!
...7... The older's sister question
Some questions are better left unanswered !!!
...8... The beloved Man
Before forgetting something......please check your phone's reminder system !!!!
...9... The well of madness
We all are mad.....of a craziest planet named earth !!!!
...10... Incompetence behind Authority
Perseverance is a difficult thing..... if u conquer it, u can do anything !!!!
নিজের মত করে দশটা গল্পকে ব্যাখ্যা করলাম আর কি। গল্পগুলো চরম লেগেছে। পোস্টে মেলা মেলা ভালো লাগা জানবেন
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: big thanks to you too.
চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন আপনি।
বুঝাই যায় যে, গল্পগুলো আপনি খুব ভাল ভাবে পড়েছেন। আমার পোষ্ট করা সার্থক।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনার কমেন্ট পোষ্টে অ্যাড করে দিলাম।
১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
বৃতি বলেছেন: পাওলো কোয়েলহো'র লেখা নিঃসন্দেহে বেশ জনপ্রিয় অনুবাদ সাবলীল হয়েছে- পড়তে বেশ ভালো লেগেছে থ্যাংকস, এই সুন্দর শেয়ারের জন্য।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: জনপ্রিয় থেকে আনি বলব উনার লেখা অনেক গভীর। চিন্তাশক্তিকে বিকশিত করতে শাহা্য্য করে।
ছোট গল্প তো ভাই। এইটুক ভাল ভাবে অনুবাদ করতে না পারলে তো মূর্খ হওয়াই ভাল।
তবু আপনাদের দোয়ায় চেষ্টা করলাম। আরো ভাল করা যেত অবশ্য।
১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: গল্পগুলো অসাধারণ লেগেছে। আপনার লেখাটাও সাবলীল।
পাওলো কোয়েলহো'র একটা উপন্যাসই পড়েছিলাম। "Eleven Minutes" । ইয়ং বয়স, ভালো তো লাগবেই।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমি একটাই পড়ছিলাম। নামটা ভুলে গেছি।
হাতে নাজিম ভাইয়ের দুইটা বই আছে। ওগুলো খতম না করে শুরু করতেও পারতেছি না কিছু।
১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সল্প পরিসরে সত্যিই অসাধারণ লিখেছেন। ওগুলো পড়বার আগ্রহ আরো বেড়ে গেল।
শুভেচ্ছা
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ধন্যাবাদ ভাই
আগ্রহ বাড়লে আরো কতগুলো আমারও কনভার্ট করতে ইচ্ছে হচ্ছে।
করে ফেলব সময় করে।
১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০
স্বপ্নীল পরান বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ। আশা করি আরো অনুবাদ পাব।
শুভ কামনা……
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ইনশাল্লাহ ভাইয়া! সময় পেলে করে ফেলব অনুবাদ। পাওলো কোয়েলহোরই কিছু বাকি আছে। ঐগুলো করে এই অনুগল্পগুলোকে একত্রিত করব।
১৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: রক্তিম দিগন্ত ,
চমৎকার গল্পগুলো , শিক্ষনীয় ।
২ ও ৩ নম্বর গল্পদু'টো বেশী ভালো লেগেছে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমার কাছে সবগুলোই ভাল লেগেছে। সবগুলোই একেক দিক দিয়ে একেক রকমের শিক্ষণীয়। তবে ২ ও ত এর মত শিক্ষণীয় দিকটা আমাদের দেশের জন্য বেশি প্রয়োজনীয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
ফেলুদার তোপসে বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো প্রত্যেকটা গল্পই।