নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিচয় বলার মত কিছু এখনো করতে পারি নি। তাই ঘরটা ফাঁকাই। পরিচয় অর্জন করতে পারলে আমি যোগ করে দিব।

রক্তিম দিগন্ত

Life is all about a thrill.

রক্তিম দিগন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবী সম্পর্কে এতোদিন যা জেনেছেন সব ভুল /:) /:)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২



ছোটোবেলা থেকেই আমরা জানি যে পৃথিবী কমলালেবুর মতো গোল। আমাদের এটাই পড়ানো হয়েছে। কিন্তু আসলেই কি পৃথিবী গোল? আপনি কখনো দেখছেন পৃথিবী গোল? না, কারণ পৃথিবী তো গোলই না। পৃথিবী হচ্ছে পিরিচের মতো চ্যাপ্টা। পৃথিবীর কেন্দ্র হচ্ছে নর্থ পোল বা উত্তর মেরু, আর অ্যান্টার্টিকা হচ্ছে পৃথিবীর ধারের বিশাল বরফের দেয়াল, যাতে পৃথিবীর কিনার থেকে নিচে না পড়ে যায়।

পৃথিবী যে চ্যাপ্টা বিশ্বাস হয় না? তাহলে বাইরে গিয়ে নদী থাকলে নদী বরাবর তাকান। অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পাবেন আপনি, প্রায় ৬ মাইলের মতো। কিন্তু ওটাকে আপনি সমতলই দেখবেন। পৃথিবী গোল হলে তো ৬ মাইলে আপনি একটু হলেও নিচে নামতে দেখতেন। ষড়যন্ত্রকারী নাসা এবং মূর্খ বিজ্ঞানীদের মতেই তো ৬ মাইলের মতো দূরত্বে পৃথিবীর ১ ফুটের মতো নেমে যাওয়ার কথা। কিন্তু দেখতে পান নিচে নামাটা, ঐ এক ফুট বক্রটা? না পান না। এটা কিন্তু পরীক্ষালব্ধও। স্যামুয়েল রোবোথাম ১৯শতকে এটা পরীক্ষা করে দেখেছেন।

ওহ, তাহলে তো প্রশ্ন জাগছে, চ্যাপ্টা পৃথিবী হলে এটা সূর্যের চারপাশ দিয়ে কিভাবে ঘুরে? কিভাবেই বা দিন-রাত হয়?
এই তো আরেকটা ভুল। সূর্যই তো পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে। প্রাচীন যুগের মানুষেরাই তো এটা বলে গেছে। আধুনিক কালের বিজ্ঞানীরা নাম কামানোর জন্য মিথ্যা ছড়িয়েছে যে পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরে। প্রাচীন যুগের মানুষদের জ্ঞানের সাথে টেক্কা দেওয়ার সামর্থ্য নেই বলেই তো তারা এভাবে নাম কামানোর ধান্ধা করছে। প্রাচীন যুগের সাধারণ মানুষেরা পিরামিড বানিয়েছিলো, হ্যাঁ, সাধারণ মানুষেরাই... আধুনিক যুগের মহাজ্ঞানী জ্ঞানী বিজ্ঞানীরা তো এখনো ঐটা বানানোর কৌশলই আবিষ্কার করতে পারলো না।
হ্যাঁ, সূর্যই ঘুরে পৃথিবীর ওপরে। পৃথিবী বড়ো হওয়ায় ছোটো সূর্য একসাথে পুরোটা কভার করতে পারে না, তাই একবার এক জায়গায় আলো দেয়, পরে ঘুরে গিয়ে আরেক জায়গায় আলো দেয়। বিজ্ঞানীদের মতে সূর্য নাকি অনেক দূরে আর অনেক বড়ো। আসলে এমন না, সূর্য আসলে পৃথিবীর মাত্র কয়েক হাজার মাইল ওপরে, আর এটা মাত্র ৩২ মাইলের একটা বৃত্তমাত্র।

এই আধুনিক বিজ্ঞানীরাই তো 'গ্রাভিটি' নামক হোক্সের আবিষ্কার করেছিলো। এক পাগলা নিউটন তার মাথায় আপেল পড়া সহ্য করতে পারে নাই। তাই গ্রাভিটির থিউরি দিয়ে দিছে। আপেল পড়ে মনে হয় তার মাথার ঘিলুও এলোমেলো হয়ে গেছিলো। যাই হোক, গ্রাভিটির ঐ থিউরি বলে গ্রাভিটির জন্যই নাকি সব কিছু নিচে পড়ে, কেন্দ্রের দিকে আকর্ষিত হয়। পুরাই ভুল একটা কথা। যদি গ্রাভিটি থাকতো, তাহলে এই চ্যাপ্টা পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরে গেলে আমাদেরকে কেন্দ্রের দিকে হেলে থাকা লাগতো। কই আমাদের দিকে হেলে থাকা লাগে? আসলে গ্রাভিটি বলে কিছুই নাই, বরং পৃথিবীই সূর্যকে নিয়ে ওপরের দিকে উঠছে। আমরা লাফ দিয়ে কিন্তু নিচে পড়ি না, বরং আমরা ওপরেই থাকি, আর পৃথিবী আমাদের পায়ের নিচে এসে আমাদের ভর নেয়। লাফিয়ে লাফিয়ে নিজেরাই পরীক্ষা করতে পারবেন এটা।

পৃথিবী চ্যাপ্টা হলে আকাশ এমন গোল লাগে কেন? প্রশ্ন জাগতেই পারে। প্রশ্ন জাগা জ্ঞানের লক্ষণ। মাথার ওপরে আপনারা যে আকাশ দেখেন ওটা আসলে স্বচ্ছ একটা গম্বুজ। আর গম্বুজ তো একটু গোলই হয়। এইজন্যই গোল লাগে। আকাশে যে তারা দেখেন আপনারা, ঐ তারাগুলো কিন্তু এই গম্বুজেই লেগে আছে। সূর্যের আলো বেশি হওয়ায় দিনে এগুলো দেখা যায় না, শুধু রাতেই দেখা যায়। খুবই সহজ একটা ব্যাপার, আর আধুনিক বিজ্ঞানীরা তো লাইট
ইয়ার, ফাইটইয়ার কতো কী বানায়া ফেলছে - বেশি স্টার ওয়ার্স দেখলে যা হয় আর কী! মহাশূণ্য বলে কিছুই নাই। ইন্টারনেটে মহাশুন্যের যা কিছু দেখেন, সব নাসা ফিল্ম কোম্পানির ফিল্ম।

সূর্য যদি পৃথিবীর বেশি কাছে চলে আসে তখন গ্রীষ্মকাল হয় আর বেশি দূরে সরে গেলে হয় শীতকাল। যখন ঠিক জায়গামতো থাকে তখন হয় বসন্তকাল বা শরৎকাল।

পৃথিবীর উল্টাপৃষ্ঠে কিছু শক্তিশালি চুম্বক আছে, ওগুলো পানির নিয়ন্ত্রণ করে। আপনারা জোয়ার ভাটার ব্যাপারে যা শুনছেন তার আসল ব্যাখ্যা এটা।

......
......
......

ফ্ল্যাট আর্থ বিলিভারদের ভাবনা এইগুলো। আরো কিছু কিছু আছে, তবে আমি আর এরপরে বেশি নিতে পারি নাই। জীবনে প্রথমবারের মতো মনে হচ্ছে, না ভাই আমি পাগল না। এখনো যথেষ্ট হিতাহিত জ্ঞান আছে আমার মধ্যে।
গ্রাভিটি বইলা কিছু নাই - এইটা পইড়াই তো খাড়া থেইকা পইড়া গেছিলাম, কপাল ভালো পৃথিবী উইঠা আইসা আমারে নিচ থেইকা সাপোর্ট দিছিলো - নাইলে তো এখনো পড়া অবস্থাতেই ভাইসা থাকতাম।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভাইজান, সালাম নিবেন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
দিলেন তো হানি সিংয়ের ইয়ো, আমি এখান থেকে সালাম নিবো কিভাবে? B:-)

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

জুন বলেছেন: পাইরেটস অভ দ্যা ক্যারিবিয়ান ম্যুভিতে দেখেছিলেন কি ওরা কি ভাবে জাহাজে করে চ্যাপ্টা পৃথিবীর কিনার ধরে অপর পিঠে চলে যাচ্ছে! সেই রকম আরকি অবস্থা।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ানের ঐ দৃশ্য আমি বুঝিনি তখন, এখন বুঝেছি।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০

ঢাকার লোক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, পৃথিবী চ্যাপ্টা, তাইতো বাংলাদেশের ঠিক উল্টো দিকে আমেরিকার লোকেরা মাথা নিচের দিকে পা উপর দিকে করে হাঁটে ! দেখেন নি ?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
পৃথিবী চ্যাপ্টা হলে বাংলাদেশের উলটো দিকে আমেরিকা থাকবে কী করে? বাংলাদেশের নিচে আছে চুম্বক, বুঝলেন, শক্তিশালী চুম্বক।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধূর! সব গুজব....

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
গুজবই তো। গ্রাভিটি বলে তো কিছু নাইই।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি তো জানতাম পৃথিবী বোতলের মত গোল!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
তাহলে চাঁদ, সূর্য, গ্রহ, তারা, নর্থ পোল, সাউথ পোল - এসব বোতলের কোথায় কোথায় আছে সেগুলো সম্পর্কেও বিস্তারিত বলুন। শুধু জানলেই তো হবে না, আপনাকে ব্যাখ্যাও করা লাগবে। :-B

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমার মতে পৃথিবী সম্পর্কে সঠিক ধারণা কারো নেই এবং কেও দিতেও পারবে না কখনো।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
কে বলেছে দিতে পারবে না? প্রাচীন গ্রীকরা বলতে পেরেছে পৃথিবী গোল, তারা সমুদ্রপথে জাহাজের উঠানামা থেকেই এটা খেয়াল করেছে, দুই ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় ছায়ার কোন দেখে এটা বলেছে।
আর এখন তো আধুনিক প্রযুক্তি সব। স্যাটেলাইট থেকে পরিষ্কারভাবেই দেখা যায় পৃথিবীর আকৃতি কেমন। গ্রাভিটির কার্যকারীতে প্রমাণিত হয়েছে পরীক্ষা-নিরীক্ষায়। ঋতু পরিবর্তনের সত্যতা মিলেছে, সেটা শুধু এই পৃথিবীই নয়, আরো কয়েকটা গ্রহের ক্ষেত্রেও সত্য হয়েছে। পৃথিবীর বয়স সম্পর্কে ধারণা হয়েছে। চাঁদের তৈরি কিভাবে তা নিয়েও ধারণা করা হয়েছে, এবং পরীক্ষায় সেই ধারণার সত্যতাও পাওয়া গেছে। সত্যি বলতে বিজ্ঞান পৃথিবী না, মহাশুন্যে থাকা অসংখ্য নক্ষত্র-গ্রহ নিয়েও অনেক রহস্য উদঘাটন করেছে।
হ্যাঁ, বিজ্ঞানের এই পরীক্ষার ফলে যে ১০০ ভাগ সঠিক তা না, তবে বিজ্ঞান কখনো ১০০ ভাগ সঠিক বলেওনি। তারা ধারণা করেছে, পরীক্ষা করেছে, প্রমাণ মিলেছে। যেগুলোর প্রমাণ মিলেনি - সেগুলো ওভাবেই রেখে দেওয়া হয়েছে, অথবা ভাবা হচ্ছে নতুন কোনো ধারণার।

পৃথিবী সম্পর্কে সঠিক ধারণা কারো নেই বলাটা ঠিক না, কেও দিতেও পারবে না এটাও ঠিক না - ধারণার স্বপক্ষে প্রমাণ পেলেই সেটাকে উত্থাপন করা হচ্ছে মানুষের কাছে।

অন্য দিকে এই চ্যাপ্টা পৃথিবী বিশ্বাসীদের তো কোনো প্রমাণই নেই। ৬৩৭১.১ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের একটা গোলককে মাত্র ১০ কিলো দিয়ে বিবেচনা করলে হবে না.।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: চলেন গর্ত খূঁড়তে খুঁড়তে আম্রিকা চলে যাই....:P

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
গর্ত খুঁড়লে আমেরিকা না, যাইবেন তলের চুম্বকের কাছে। আপনার শরীরের আয়রনগুলো চুম্বকে একবার চিপকাইলে কী কেলেংকারি হবে ভাবছেন?? :P

৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আমি আরো ভাবলাম দিগন্ত সাবের মাথায় গিট্টুটা মনেহয় আজকে লাইগাই গেলোগা B-)) পরে দেখি না কেস অত খারাপ না! :D

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এই প্রতিবেদন পুরাটা পড়লে খালি মাথার গিট্টু না, সবই এলেমেলো হয়ে যেতো। কপাল ভালো থামছিলাম, তারপরও যেইটুক পড়ছি তাতেই নাজেহাল হয়ে গেছে। ভাগ্যিস পৃথিবী ওপরে ওঠে এসে বাঁচাইছিলো।

৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আল্লাহ্‌ তায়ালা মানুষকে তো আর এমনি এমনি 'আশরাফুল মাখলুকাত' নামে অভিহিত করেন নি।
বিজ্ঞানীরা এই পর্যন্ত অনেক কিছু আবিষ্কার করেছে এবং ফিউচারেও করবে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
অবশ্যই, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। পৃথিবীর নয়, সৃষ্টির।

১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: সব ভুল, পৃথিবী পাকা কলার মত, ছোলো আর খাও, ছোলো আর খাও।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
পাকা কলার মতো বললেই তো হবে না, আপনাকে তো পাকা কলার মতো হওয়ার স্বপক্ষে যুক্তি দেওয়া লাগবে। হোক সেই যুক্তি যতোই হাস্যকর।

১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: যে মানুষ সৎপথে চলে, সে তাঁর নিজের মঙ্গলের জন্যেই সৎ পথে চলে। আর যে মানুষ পথভ্রষ্ট হয়, সে তাঁর নিজের অমঙ্গলের জন্যেই পথ ভ্রষ্ট হয়।
( সূরা বনী ইসরাঈলঃ ১৫ )

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আমি পথভ্রষ্ট বলবো না, ওটা তারা তাদের অবজার্ভেশন থেকে বিশ্বাস করছে। স্বাভাবিকভাবে তাদের স্কেলে চিন্তা করলে তাদের ধারণাটা ভুল না। তারা তাদের মতো করে কিছু যুক্তি দিয়েছে, যেগুলো সত্যিকারঅর্থে বললে কোনো কাল্পনিক গল্প লিখলে ব্যবহার করাই যাবে, এবং তাতে ইতিবাচক ক্রিয়েটিভনেসের জন্য প্রশংসা আসবে।
পথভ্রষ্ট বলবো না আমি, বলবো যে তাদের ভিশনারি পাওয়ারটা লং স্কেলের না, শর্ট স্কেলের।

১২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

বিষাদ সময় বলেছেন: আমাদের সহকারি প্রধান শিক্ষক স্যার ভুগোল পড়াতেন। ছোট-খাট, ভুড়িওয়ালা, রসিক মানুষ। তিনি প্রায়ই বলতেন "পৃথিবীটা আমার পেটের মতো"।
অতএব পৃথিবীটা ভুড়িওয়ালা মানুষের পেটের মতো এটা বলাই যায়................. :)

আপনার পোস্ট পড়ে একটা রবীন্দ্র সঙ্গীত মনে পড়লো...
"তুমি অনেক কথা যাও যে বলে কোন কথা না বলি"
ভাল থাকুন।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
হাহাহা!

১৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

বিজন রয় বলেছেন: আপনি এতদিন কোথায় ছিলেন?
আবার কি নিয়মিত হবেন?

নিয়মিত হন।
শুভব্লগিং।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ব্যস্ততার ভীড়ে নিয়মিত হওয়া তো ভাই বেশ কষ্টকর হয়ে যায়। সময় সুযোগ করে আসতে হয়। তাছাড়া সব সময় ব্লগে পোস্ট করার মতো লেখাও থাকে না। লেখা না থাকলে আর আসাও হয় না।

১৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: পৃথিবী বেগুনের মত লম্বা, টমেটোর মত লাল। বলেছেন হেফাজতি হুজুর।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
হেফাজতিরা তো মনগড়াভাবে বলে দিয়েছে। অযৌক্তিক অবৈজ্ঞানিক কোনো যুক্তিও তো তারা দিতে পারেনি।

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

নজসু বলেছেন: পৃথিবী বা অন্য কোনো গ্রহের পক্ষেই আসলে সমতল হওয়া সম্ভব না। মহাকর্ষ শক্তির প্রভাবেই গ্রহ-নক্ষত্রগুলো প্রায় বৃত্তাকার হতে বাধ্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির গ্রহ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভ স্টিভেনসনের মতে, এই মুহূর্তে যদি পৃথিবীকে জোর করে প্যানকেকের মতো সমতল করে দেওয়া হয়, তাহলে যা ঘটবে তা হচ্ছে, মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবে এটি আবার গোলকে রূপান্তরিত হওয়ার চেষ্টা করবে। সমতল বানিয়ে ছেড়ে দেওয়ার সাথে সাথেই পৃথিবী এত প্রবলভাবে গোলক রূপে ফিরে যেতে চাইবে যে, পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। এমন কোনো পদার্থ নেই, যা দিয়ে পৃথিবীর পুনরায় গোলকে রূপান্তরিত হওয়ার প্রচেষ্টা ঠেকিয়ে রাখা যাবে। তার মতে, মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই পৃথিবী গোলকে রূপান্তরিত হতে গিয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে।

পৃথিবী যদি সমতল হয়, তাহলে দিন বা রাত বলে পৃথক কিছু থাকবে না। সবসময় সমগ্র পৃথিবী একই রকমের আলো পাবে।

পৃথিবী গোল হওয়ার কারণে আমরা মাটিতে থাকা অবস্থায় যতদূর পর্যন্ত দেখতে পারি, উঁচু স্থানে উঠলে তার চেয়ে আরো অনেক দূর পর্যন্ত দেখতে পারি। কিন্তু পৃথিবী সমতল হলে পাহাড়ের চূড়ায় উঠলে খুব বেশি লাভ হবে না। পৃথিবী গোল বলেই সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়ালে দূর থেকে কোনো জাহাজ যখন আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়, তখন আমরা প্রথমে তার মাস্তুলের চূড়াটি দেখি, এরপর পুরো জাহাজটির বিভিন্ন অংশ উপর থেকে নিচ পর্যন্ত ধীরে ধীরে স্পষ্ট হতে থাকে। কিন্তু সমতল পৃথিবীর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ জাহাজ একসাথে আমাদের চোখের সামনে ছোট থেকে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকবে। এখন যেরকম প্লেনে চড়লে আমরা পৃথিবীর বক্রতা বুঝতে পারি, তখন সেরকম ঘটবে না। প্লেন থেকেও দিগন্তকে সমতল বলে মনে হবে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ভাইয়া এসব ব্যাপারে আমি জানি। জানি দেখেই ফ্ল্যাট আর্থারদের কনসেপ্ট নিয়ে ট্রল করে লেখাটা লিখেছি। না জানলে আমি তাদের এই কনসেপ্টটাতেই বিশ্বাস করে বসতাম।
যাই হোক, তারা কিন্তু কোনো যুক্তি মানবে না বিজ্ঞানভিত্তিক। তাদের তো গ্রাভিটির ওপরেই বিশ্বাস নেই, গ্রাভিটেশনাল পুল তো সেখানে অনেক অলীক ব্যাপার তাদের জন্য। :)

১৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

সিগন্যাস বলেছেন: তরল হাইড্রোজেনে চুবানো দরকার তাদের

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
হিলিয়াম হলে বেশি ভালো হয়। উড়তে উড়তে গম্বুজের বাইরে চলে যাবে তারা, তখন দেখতে পারবে গোল না সমতল।

১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এতোদিন কোথায় ছিলেন ভাই!
এইযে আসল তথ্য প্রকাশ পেল।
পৃথিবী নাকি নৌকার মতো।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ব্যস্ততা ভাই। তাই ব্লগে আসার সুযোগ হয় না তেমন।

নৌকার শেপ হলে তো এরপক্ষে যুক্তিও দরকার।

১৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: পৃথিবীডারে যে যেভাবে পাচ্ছে পাকা কলার মত ছুলে ছুলে খাচ্ছে। পৃথিবী পাকা কলার মতো, এর চেয়ে বড় প্রমান আর নাই।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এটা তো ফিলোসফিক ব্যাখ্যা হয়ে গেলো ভাই। আপনাকে বিজ্ঞানভিত্তিক অবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পেশ করতে হবে কলার পক্ষে।

১৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
কিছুটা কেন? বাকিটুকুও পড়ে ফেলুন।

২০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আরো একটু পড়লাম। এখন ভাবছি কি বলব!

২১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমি পথভ্রষ্ট বলবো না, ওটা তারা তাদের অবজার্ভেশন থেকে বিশ্বাস করছে। স্বাভাবিকভাবে তাদের স্কেলে চিন্তা করলে তাদের ধারণাটা ভুল না। তারা তাদের মতো করে কিছু যুক্তি দিয়েছে, যেগুলো সত্যিকারঅর্থে বললে কোনো কাল্পনিক গল্প লিখলে ব্যবহার করাই যাবে, এবং তাতে ইতিবাচক ক্রিয়েটিভনেসের জন্য প্রশংসা আসবে।
পথভ্রষ্ট বলবো না আমি, বলবো যে তাদের ভিশনারি পাওয়ারটা লং স্কেলের না, শর্ট স্কেলের।


ধন্যবাদ মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
ভালো থাকুন।

২২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

আমিন রবিন বলেছেন: ফ্ল্যাট আর্থার বলে কি আসলেই কোন কাল্ট রয়েছে? শুনিনিতো কখনো!!!!! আরেকটু কি বলা যাবে?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ওরা নিজেদেরকে কখনো কাল্ট বলে না, তবে তাদের সংখ্যা যথেষ্ট কম। তাই বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকারা মাঝেমধ্যে এক হয় নিজেদের ধারনাকে কিভাবে সমগ্র বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যায় সেই আলোচনা করার জন্য। মাঝেমধ্যেই কিছু সেমিনার, কনফারেন্স করে। তো হিসেবে তারা এক ধরণের কাল্টেই পরিণত হয়ে গেছে। তবে এটা ক্ষতিকর বা হিংস্র কাল্ট না।

তাদের কনফারেন্সগুলোতে মাঝেমধ্যে বেশ কিছু বড়ো তারকাও যায়। তারা এটা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে বলে। যদিও তারা পরবর্তীতে বলে কথাগুলো তারা মজা হিসেবে বলেছে। কিন্তু এতে দুটো কাজ হয়ে যায়। এক ঐ তারকা আলোচনায় আসে, আর দুই ফ্ল্যাট আর্থের প্রমোশনও হয়।

[আমার পোস্টটাও আসলে ঐ পর্যায়েই পড়ে গেছে আর কী! :P ]

২৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

যবড়জং বলেছেন: কিছু মানুষ জেনেশুনে এগুলো করে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের মতো এগুলো একরকম লাভজনক ব্যাবসা ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এগুলোকে ঠিক ষড়যন্ত্র তত্ত্বের মতো বলা যায় না। তাদের বিশ্বাস তারা বলছে, এতে তাদের কারো ফায়দা হচ্ছে না।

তবে হ্যাঁ তাদেরকে ব্যবহার করে অনেক তারকাই নিজেদের নাম কামাচ্ছে। সেটা আলাদা ইস্যু। তারকারা যে কোনো বিতর্কিত ইস্যুই নিজেদের পপুলারিটির জন্য ব্যবহার করে।

২৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

শায়মা বলেছেন: আমি তো ছোট্ট থেকেই জানতাম পৃথিবী গোল হতেই পারে না। হলে মানুষরা তো উপর থেকে টাপ টুপ নীচে কেউ না কেউ পড়েই যেত অবশ্যই! কই কোনোদিন কেউ পড়লো নাতো! :P :P :P

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
গোল হইলে টুপটাপ পইড়া যাইতো মানে? বুঝাইয়া কও।
হিসাবে তো বলে গোল হইলেই কারো টুপটাপ পড়ার সম্ভাবনা নাই।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বত্ব, আপু আছো কেমন? অনেকদিন কথাবার্তা নাই তো তোমার সাথে। :(

২৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জোকস বলেছেন:




স্যারঃ এই মদন বলতো, পৃথিবী কেমন?
মদনঃ স্যার, পৃথিবী গোল।
স্যারঃ কিভাবে বুঝলি ব্যাখ্যা কর।
মদনঃ স্যার, প্রথম পরীক্ষায় লিখেছিলাম পৃথিবী লম্বা, আপনি কেটে দিয়েছিলেন।
দ্বিতীয় পরীক্ষায় লিখেছিলাম পৃথিবী চ্যাপ্টা, আপনি কেটে দিয়েছিলেন।
তৃতীয় পরীক্ষায় লিখেছিলাম পৃথিবী চারকোণা, আপনি তাও কেটে দিলেন।
স্যার এবার পৃথিবী গোল হওয়া ছাড়া তো কোন উপায় দেখছি না :P

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ডায়মন্ডের মতোও তো আকৃতি হইতে পারে, মদন ঐটা ভাবে নাই??

তবে যাই বলেন, পৃথিবী কিন্তু পারফেক্ট গোলও না, মানে উপবৃত্তের ধারটা মসৃণ না। অমসৃণ এই গোলকে ভোঁতা কোণার ডায়মন্ড কিন্তু বলাই যায়। :P

২৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২

শায়মা বলেছেন: @জোকসভাইয়া
এখন ঐ স্যারের নাম্বার কে কাটবে তাই ভাবছি!

তাছাড়াও এ যাবৎকালে যত ছাত্ররা পৃথিবী গোল না লিখে ভুল লিখে বেতের বাড়ি খেয়েছে তাদের বাড়ি কে ফিরায় দেবে!!!!!!!

২৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬

শরীফ আতরাফ বলেছেন: এদের একটা ফেসবুক গ্রুপের সাথে যুক্ত আছি। পোস্টে যে কয়টা ঘটনা বললেন তার বাইরে আর কোনো ত্যানা এদের আছে বলে মনে হয় না। সায়েন্স দিয়ে প্রমাণ করতে চাইলে কাব্বালা না কি সব ব্লা ব্লা ব্লা শুনিয়ে দেবে আর প্রমাণ চাইলে স্রেফ কিছু ইউটিউব ভিডিওর লিংক। কথায় না পারলে দাও কমেন্ট ডিলেট করে। বিনোদন নিতে চাইলে এদের আড্ডাখানা আদর্শ স্থান।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আপনি টিকে আছেন কিভাবে এখনো ঐ গ্রুপে? এরা যেভাবে নিজেদের মতো করে বিজ্ঞান বানায়, আমার মাথা অল্পতেই শেষ!

যাই হোক, লিংকটা দিয়েন গ্রুপের। বিনোদন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী - বুজুর্গরা বলছিলো। :P

২৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: উপরের গম্বুজটা এলিয়েনরা বানাইছে আর পৃথিবী ওগো ক্লাশ এইটের একটা ছাত্রের প্রজেক্ট। ;)
আমি আরো শুনছিলাম পৃথিবীটা একটা গরুর শিং এর উপর আছে মাঝে মাঝে শিং ব্যাথা করলে তখন এক ঝটকায় অন্য শিং এ নিয়া নেয় তখন একটু ভূমিকম্প হয়। :D গরুটা কি খায় তা অবশ্য কেউ বলেনি।
সুন্দর লিখেছেন অনেক পৌরানিক ধারনা অবগত হলাম। ভাল থাকবেন।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ফ্ল্যাট-আর্থারদের অ্যালিয়েন কনসেপ্ট নাই, আমার জানামতে। যেহেতু তারা নক্ষত্র আছে বলে কিছু মানে না, তো আউটার ওয়ার্ল্ডের কনসেপ্টে তারা বিশ্বাসী না।

পৃথিবী, আমাদের পুরো ইউনিভার্স - কোনো স্কুলের ছাত্রের প্রজেক্ট - এটা আমিও শুনেছি। তবে ফিলোসোফিক দিক থেকে চিন্তা করে বলা, এটা কোনো বিশ্বাস না বা এটা কোনো কাল্ট পর্যায়ের ব্যাপারও না। মহাবিশ্বের বিশালত্বের ব্যাখ্যা না পেয়েই অনেকে মাঝেমধ্যে ভাবে এটা, বা কমেন্ট করে।

ধারণাগুলো আসলে ঠিক পৌরানিক নয়, তবে এগুলো চালু আছে অনেক লম্বা সময় ধরেই। একসময় ধর্মগুলোর ধারণাও এরকম ছিলো, পরবর্তীতে তারা উপবৃত্তাকারের ধারণাটাকেই বাস্তব হিসেবে মেনে নিয়েছে।
চ্যাপ্টা পৃথিবীর ধারণাকে ঠিক ধর্ম বা ফ্যান্টাসি বলা যায় না, এটা আসলে কিছু স্টুপিড রিটার্ডেড পার্সনের বিশ্বাস।

২৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ধুরু! সব ফাউল কথা!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
হাহাহা। :P
তা তো বটেই।

৩০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সহী ইসলামী মতে তাহারা ঠিক

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এখানে ধর্ম টানার কোনো মানে আমি দেখছি না। আর, যেহেতু করলেনই, না, ইসলামি মতে তারা ঠিক না।

৩১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: পুরোটা না পড়ে মন্তব্য করবো না।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
পুরোটা না পড়ে মন্তব্য করা তো ঠিকও না।

৩২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমেরিকানরা সুখী জাতি। তাই তারা ফ্যান্টাসির জগতে থাকতে ভালো বাসে। তাদের বিশাল একটা অংশ বিশ্বাস করে না যে চাঁদ অভিযান সত্য ছিল। তাদের যুক্তিগুলোও তুখোড়! তারা মনে করে এটা ভিডিওর কারসাজি মাত্র...

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
ফ্ল্যাট আর্থের ধারণা শুধু আমেরিকাতেই সীমাবদ্ধ না, পুরো বিশ্বজুড়েই ছড়িয়ে আছে।

আর হ্যাঁ, চাঁদের অভিযানটা নিয়ে সংশয় এখনো অনেকের আছে। যুক্তিগুলোও ওরকম নির্দেশ করে। ঠিক তেমনি নাসার যুক্তিগুলোও তাদের যুক্তিকে ভুল নির্দেশ করে। এটা আসলে ৫০-৫০ সম্ভাবনা। ভিডিওর কারসাজিতে ঐ কাজটা অসম্ভব ছিলো না - যেহেতু বলা হয়ে থাকে কাজটা স্ট্যানলি কুব্রিকের করা।

চাঁদের স্যাম্পল নিয়ে আসাটা অবশ্য চাঁদের অভিযানকে সত্যই বলে। তবে যেহেতু মানুষ ছাড়াই অ্যাস্ট্রোয়েড থেকে স্যাম্পল আনা হয়েছে, সেহেতু চাঁদেরটাও ওভাবে আনা সম্ভব ছিলো। অ্যাস্ট্রয়েডের দূরত্ব বিবেচনা করলে চাঁদের ঐ মিশনটাকে পরীক্ষামূলক কাজও বলা যায়।

আসলে চাঁদে অভিযানের পক্ষে-বিপক্ষে অনেক যুক্তিই আছে। এটা আসলে তখনই ১০০% প্রমাণ হবে যখন অন্য কেউ চাঁদের মিশনে গিয়ে নিল আর্মস্ট্রং'র পায়ের ছাপগুলো খুঁজে পাবে।

৩৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই লন কুরানের তাফসীর। আর যদি গন্ডাখানেক সহী হাদিস চান তাইলে দিবার পারি। বড়ই হাস্যকর যে কোরান হাদিস না পড়ে না জেনেই কমেন্ট করে বসে। হায়রে মাসলম্যানদের অজ্ঞতা

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
দুঃখিত, আপনার লিঙ্ক থেকে কিছুই পাওয়া গেলো না।
যাই হোক, আপনি আমাকে নিয়ে প্রশ্ন করলেন - আমি মেনে নিলাম। হ্যাঁ, আরবি আমার ভাষা নয়, কোর'আন আমাকে যখন দীক্ষা হয়েছে তখন আমার ঐ বয়সও ছিলো না বুঝার এবং কাজটা এক প্রকার জোর করেই করা ছিলো; মানে আমি তখন শেখার মতো না বুঝার মতো সেটা কেউ ভাবেনি। শুধু সমাজে এটা হয় চিন্তা করেই কাজটা করতে হয়েছে, বাধ্য হয়ে। তাই অবশ্যই আমার জ্ঞান অতোটা গভীর নয়। আর তাছাড়া আমি ইসলামে বিশ্বাসী হলেও আমার কাছে ফ্যাক্টসই আসল।

যাই হোক, আপনি যেহেতু পড়েছেন, জেনেছেন, বুঝেছেন - অন্তত আপনার কথা থেকেই বুঝা যায় - আপনি বলুন তো, কোরআনের কোথায় ঠিক সমতল পৃথিবীর কথা উল্লেখ আছে? একদম সমতল উল্লেখ করেছে সেটা শুধু আমাকে দেখান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.