নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...

পুলহ

পুলহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অলিম্পিক গেমস যদি বাংলাদেশে হোত ..... [একটি রম্য পোস্ট লেখার অপচেষ্টা]

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

অলিম্পিক গেমস চলছে, সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে হোস্ট ব্রাজিলের রিও শহরের দিকে। সেই অলিম্পিক ব্রাজিলে না হয়ে আজ যদি ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য জায়গায় হোত, তবে ব্যাপারখানা কেমন হোত? সেটাই ভাবতে চেষ্টা করছি.......

সুইমিংঃ
সুইমিং কম্পিটিশনের জন্য ঢাকায় কোন জায়গা খুজে পাওয়া যেতো না, কারণ ঢাকার প্রায় সব খাল ইতিমধ্যে ভরাট হয়ে গেছে। শেষমেষ ইভেন্ট আয়োজন করা হোত বুড়িগঙ্গায়। বুড়িগঙ্গার পানির ঘনত্ব অন্য বেশিরভাগ জলাশয়ের পানির ঘনত্বের থেকে বেশি বিধায়, সেখানে ভেসে থাকা এবং সাতার কাটা সহজ। তাই সে কম্পিটিশনে স্বর্ণ বিজয়ী মাইকেল ফেলপস (রেকর্ডধারী মার্কিন সাতারু) প্রতিযোগিতা শেষে বুড়িগঙ্গা নদীর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করতেন।

সারা গায়ে চুলকানির চোটে সে প্রশংসা উবে যেতো অল্পসময়ের মাঝেই। দেশে ফেরত যাবার সময় ঢাকা টু আমেরিকা- সারাটা রাস্তা এক হাতে মেডেল ধরে রেখে আরেক হাতে শরীরের নানা জায়গা চুলকাতে চুলকাতে দেশে ফেরত যেতেন তিনি।

রোড সাইক্লিংঃ
ঢাকার রাস্তায় 'রোড সাইক্লিং' আয়োজন করা হোত। রুটঃ মগবাজার-মালিবাগ- শান্তিনগর-কাকরাইল-বিজয়নগর-প্রেসক্লাব হয়ে ঘুরে আবার মগবাজার.... কিন্তু শান্তিনগর পার হতে না হতেই ভাঙ্গাচোরা রাস্তার কারণে প্রতিযোগীদের সাইকেলের চাক্কা যেতো খুলে। উপায় না দেখে একেকজন সাইকেল কাধে নিয়ে দৌড়ানো শুরু করতো। প্রেসক্লাবের সামনে এসে প্রতিযোগীরা আবার আটকে যেতো মানববন্ধনের খপ্পরে। কোনমতে সে মানববন্ধনের ধাক্কা পার হয়ে যতক্ষণে তারা মগবাজার এসে পৌছেছে, ততক্ষণে সন্ধ্যা সাতটা...

জিমন্যাস্টিকঃ
জিমন্যাস্টিক খেলোয়াড়দের জার্সি সরবরাহ করা হোত বঙ্গবাজার থেকে। ফলে শারীরিক নানা কসরতের ফাকে ফাকে ট্রাউজার 'ছিড়া' এবং 'ফাটা'র আওয়াজ শোনা যেতে থাকতো ক্রমাগত। পদকজয়ী খেলোয়াড়েরা সেই মুমূর্ষু জামাকাপড় সহই ছবি তোলার জন্য পোজ দিতেন- কি আর করা !

বীচ ভলিবলঃ
বীচ ভলিবল খেলার আয়োজন করা হোত কক্সবাজারে। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের উদ্যোগে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতকে এই অলিম্পিকের মাধ্যমে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার জন্য গ্রহণ করা হোত এক মহাপরিকল্পনা। তারই অংশ হিসেবে 'সৈকতটা যে কত বড়' সেটা বোঝানোর জন্য ভলিবলে অংশ নেয়া দুটি দলের একটিকে বীচের একপ্রান্ত নাজিরার টেকে স্থাপন করে আরেক দলকে রাখা হোত টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপে নিয়ে- যেখানে বীচটা শেষ হয়েছে। পৃথিবীবাসী অবাক বিস্ময়ে উপভোগ করতো প্রায় ১২০ কি.মি. ব্যবধানে স্থাপিত দুটি দলের মধ্যকার পৃথিবীর দীর্ঘতম বীচ ভলিবল। খুব স্বাভাবিকভাবেই খেলা একটুও এগুতো না। শেষমেষ দেখা যেতো- কে বা কারা টেকনাফের দলটাকে ট্রলারে তুলে মালয়েশিয়া পাচার করে দিয়েছে......

রেসলিংঃ
গ্রাম-বাংলার কুস্তি এবং বলিখেলার ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান দেখিয়ে 'রেসলিং' খেলার আয়োজন করা হোত বাংলার নিভৃত কোন গ্রামে। রঙ বেরঙ্গের বেলুন আর শান্তির পায়রা উড়িয়ে খেলার উদ্বোধন ঘোষণা করতেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান (এলাকায় দুর্নীতিবাজ হিসেবে যার কিঞ্চিত খ্যাতি আছে)। এরপর আয়োজন করা হোত প্রীতি ম্যাচের। আয়োজিত প্রীতি ম্যাচটিতে পরবর্তী ইলেকশনের কথা মাথায় রেখে মানুষের মন ভোলানোর জন্য নিজেই নেমে পড়তেন আলোচিত সে চেয়ারম্যান। তার প্রতিপক্ষ বাছাই করা হোত উতসুক জনতার ভীড় থেকে। প্রতিপক্ষ জনৈক মজনু শাহ বিড়বিড় করতে করতে "আজকা পাইছি অরে, গত চাইর বচ্ছরের অর সব চুরি চামারী আইজকা একদিনে বাইর করমু। ঘুষায় যদি অর চাপা খুইল্যা না আনি, তয় আমার নাম মজনু শাহ না..."-- ইত্যাদি বলে খেলার মাঠে নেমে চেয়ারম্যানকে পিটিয়ে আধমরা করতেন। মুমূর্ষু চেয়ারম্যানই আবার খেলা শেষে রক্তাক্ত চেহারায়, হাসিমুখে মজনু শাহের হাতে তুলে দিতেন বিজয়ীর ক্রেস্ট।

এথলেটিক্সঃ
দৌড়ে অবিশ্বাস্য ক্ষিপ্রতায় উসাইন বোল্টকে হারিয়ে স্বর্ণপদক জয় করে নিতেন জনৈক বঙ্গসন্তান নাজমুল। স্বর্ণপদক জয়ের প্রতিক্রিয়ায় তিনি কৃতজ্ঞতা জানাতেন তার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু বান্ধবদের। সাথে বিশেষভাবে উল্লেখ করেন নীলখেতের বিরিয়ানীর কথা। তার ভাষায়ঃ "আমার পরিবারের পাশাপাশি নীলক্ষেতের বিরিয়ানীর কাছেও আমি গভীরভাবে ঋণী। সেদিন বিরিয়ানী খেয়ে দোকান থেকে বের হবার পরপরই আমার পেটে সমস্যা শুরু হয়। ঢাকা শহরের যানজটের কথা চিন্তা করেই আমি সিএনজি বা বাসে উঠার রিস্ক নেই নি, বরং এক দৌড়ে চলে এসেছিলাম বাসায়। আর নীলখেত থেকে বাসায় আসার পথেই সেদিন অলিম্পিকের দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হই আমি।"

এ ঘটনার পর উসাইন বোল্ট নিজেও নীলক্ষেতের বিরিয়ানী খেয়ে দেখার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেতেন বলে শোনা যেতো!

গলফঃ
গলফ খেলায় বিজয়ী প্রতিযোগী স্বর্ণপদক নিতে গেলে তাকে পদক না দিয়ে ফেরত পাঠানো হোত। পদক না দেওয়ার কারণ হিসেবে বেচারাকে বলা হোত "আপনার গর্তগুলো বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত না হওয়ার কারণে অবৈধ হয়ে গেছে। সুতরাং আপনি কোন পদক পাবেন না...."

ওয়েট লিফটিংঃ
ওয়েট লিফটিং এর কতিপয় অসাধু প্রতিযোগী ধোলাইখাল থেকে নকল টিনের ওজন-চাকতি বানিয়ে নিয়ে আসতেন। সেগুলো দেখতে হবহু আসলের মত হলেও ওজনে হতো পাখির পালকের মত হালকা। শেষমেষ ওজন তোলার জান-বের-হয়ে যাওয়া সে ভঙ্গিটুকু অসামান্য দক্ষতায় অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলে স্বর্ণ/ রৌপ্য/ ব্রোঞ্জ জিতে নিতেন অসাধু ওয়েট-লিফটারগণ। ফাস হওয়া প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়া জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তদের মতই ভি সাইন দেখিয়ে ছবি তুলতেন তারাও।

শেষ করবো নীচের ছবিটার প্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ছবিটাতে দেখা যাচ্ছে- চিরশত্রু দুই দেশ উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার দুই প্রতিযোগী একসাথে মিলে হাসিমুখে সেলফি তুলছে। অথচ পূর্ব এশিয়ার এ অঞ্চলটি পৃথিবীর অন্যতম অস্থির এবং উতকন্ঠায় ডুবে থাকা একটি অঞ্চল; যার মূল কারণই হোল দুই কোরিয়া এবং তাদের মধ্যকার শত্রুতা।

রিও অলিম্পিকের ছবিটি কি সে কথা বলছে?

নিশ্চই না। আর এটাই সম্ভবত অলিম্পিক গেমসের সব থেকে বড় সাফল্য!



জয় হোক রিও অলিম্পিকের। জয় হোক ভালোবাসার!

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কনসেপ্ট ভাল ছিল, লেখনীও মন্দ না। কিন্তু এই ধরনের পোস্ট যে মাত্রার হাস্যরস দাবী করে, তা লেখায় অনুপস্থিত। তাই প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে পোস্ট দ্বিতীয়বার পড়েও প্রাণখুলে হাসতে ব্যর্থ হলাম :) । আশা করি, এই ব্যাপারটা ভবিষ্যতে মাথায় রাখবেন।

অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার, ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০৯

পুলহ বলেছেন: আপনার অনেস্ট মতামতের জন্য ধন্যবাদ। আমার নিজেরো খুব ভালো লাগতো যদি আপনার একপেক্টশন মিট করতে পারতাম।
আপনিও ভালো থাকবেন ভাই। শুভকামনা আপনার জন্যও!

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সবচেয়ে মজা পেয়েছি সুইমিং, বিচ ভলিবল এই দুইটা পড়ে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

পুলহ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রোড সাইক্লিংঃ
ঢাকার রাস্তায় 'রোড সাইক্লিং' আয়োজন করা হোত। রুটঃ মগবাজার-মালিবাগ- শান্তিনগর-কাকরাইল-বিজয়নগর-প্রেসক্লাব হয়ে ঘুরে আবার মগবাজার.... কিন্তু শান্তিনগর পার হতে না হতেই ভাঙ্গাচোরা রাস্তার কারণে প্রতিযোগীদের সাইকেলের চাক্কা যেতো খুলে। উপায় না দেখে একেকজন সাইকেল কাধে নিয়ে দৌড়ানো শুরু করতো। প্রেসক্লাবের সামনে এসে প্রতিযোগীরা আবার আটকে যেতো মানববন্ধনের খপ্পরে। কোনমতে সে মানববন্ধনের ধাক্কা পার হয়ে যতক্ষণে তারা মগবাজার এসে পৌছেছে, ততক্ষণে সন্ধ্যা সাতটা...

প্রতিযোগীদের ৬ জন যে ছিনতাইকারির খপ্পরে পরেছে সেইটা কইলেন না ?:):)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

পুলহ বলেছেন: মিস হয়া গেছে ভাই!
অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটা সময় করে পড়বার জন্য। পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টটা মজাই ছিল! শুভ কামনা পুলহ ভাই!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

পুলহ বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা সাহসী সন্তান ভাই। ভালো থাকবেন

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: মজার পোস্ট। রম্য চিন্তাগুলো বেশ অভিনব এবং বাস্তবসম্মত। লিটনের মন্তব্যটাও ভালো লেগেছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

পুলহ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই। পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৫০

সোহাগ সকাল বলেছেন: হাহা। মজা লাগলো।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

পুলহ বলেছেন: আপনি আনন্দ পেয়েছেন জেনে আমারো ভালো লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে!

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৭

হুমম্‌ বলেছেন: +++++++++++++++

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

পুলহ বলেছেন: ধন্যবাদ!

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো হয়েছে। কিছু জায়গায় নির্মম সত্য ফুটে উঠেছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

পুলহ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই। সত্য মনে হয় সব সময়েই নির্মম, আবার সুন্দরও :)

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: আপনি আসলে রম্যের ছলে বাস্তব সত্যকেই তুলে ধরেছেন পুলহ । তাই বিনোদন হলেও শেষে এসে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে যায় । রোড সাইক্লিং আর সাতার মনকে বিষন্ন করে তুল্লো । মগবাজার - মালিবাগ- মৌচাক বাসীরা কি অপরাধ করেছিল যার শাস্তি তাদের এত বছর ধরে পেতে হচ্ছে ?? বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের কাছে খুব জানতে ইচ্ছে করে ।
+

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

পুলহ বলেছেন: :(
সময় করে লেখাটা পড়বার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো এবং সুস্থ থাকবেন শ্রদ্ধেয় জুন আপু।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

মাদিহা মৌ বলেছেন: এই নির্মম সত্যগুলির সাথে সাথে ২০০২ অলিম্পিকে গোল্ড বিজয়ী শুটার আসিফের যে নাম গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে না, সেটাও লিখতেন। বাংলাদেশ কী অদ্ভুত দক্ষতায় নিজেদের গোল্ডবিজয়ী শুটারকে হারিয়ে ফেলেছে, সেটাও জানা হত সবার …

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

পুলহ বলেছেন: কমনওয়েলথ গোল্ডবিজয়ী একজন, তাঁর মত আরো কত হাজারো শুটার ১৬/১৭ কোটির দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। একটু সহযোগিতা/ পৃষ্ঠপোষকতা পেলে.... ছোট্ট দেশ ফিজি যদি অলিম্পিকে নিজেদের যোগ্যতা দেখাতে পারে, তাহলে আমরা.... ....

যাই হোক- দুঃখের কথা বলতে ভালো লাগে না। আশা করি, আল্লাহ চাইলে একদিন ভালো কিছু নিশ্চই হবে!
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা মাদিহা মৌ ।

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অস্থির!!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

পুলহ বলেছেন: ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহাহহাহা মজাই মজা
দারুন লিখেছেন :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:০৫

পুলহ বলেছেন: ধন্যবাদ ফাতেমা আপু। বন্ধু দিবস উপলক্ষ্যে আপনার লেখা পোস্টটা সংগ্রহে রেখেছি সময় সুযোগ মত পড়বো বলে...
ভালো থাকবেন। পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
রম্য হলেও রম্য বলে মেনে নিতে পারছি না।

কারণ হাস্যরসের আড়ালে কঠিন কিছু সত্য লুকায়িত ছিল। তবে পোস্ট পড়ে অনেক হাসলাম।

বিশেষ করে ফেলপসের সোনা জয়ের পড়ে বুড়িগঙ্গার প্রশংসা আর চুলকানি অংশটা পড়ে....।

শুভকামনা থাকল আপনার জন্য।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৯

পুলহ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই লেখাটা সময় করে পড়বার জন্য।
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুম হাসতে হাসতে মন খারাপ হয়ে যাওয়া। আবার মন খারাপ হতে হতে হেসে ফেলা। আপনার লেখা পড়ার সময় অনুভূতিগুলো তেমনই ছিল। নির্মম বাস্তবতা নিয়ে রচিত রম্য পড়লে তো এমনই হবার কথা!

ধন্যবাদ এমন সুন্দর বাস্তবধর্মী রম্য লেখার জন্যে।
অনেক অনেক ভালো থাকুন। শুভকামনা!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

পুলহ বলেছেন: আপনার গোছানো এবং চমৎকার মন্তব্যে ভালোলাগা।
আপনার জন্যও শুভকামনা। আপনিও ভালো থাকবেন সামু পাগলা০০৭ ।

১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২৯

আব্দুল্যাহ বলেছেন: ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

পুলহ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ!

১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪

আলগা কপাল বলেছেন: হাহাহাহা বহুত মজা পেলুম। এতদিন সামুতে ঢুকতে পারি নাই, তাই বোধহয় অনেককিছু মিস করছি।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

পুলহ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

razibcse বলেছেন: মজা পেলাম । ওয়েটিং ফর নেক্সট ;)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

পুলহ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগলো। শুভকামনা!

১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৫

সোহাগ সকাল বলেছেন: হাহাহা। মজা পেলাম খুব। সবগুলোই ভালো লেগেছে। তবে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে পৃথিবীব্যাপী পরিচিত করে তুলবার পদ্ধতিটা বেশ হয়েছে। বিশেষ করে মালয়েশিয়ার কথাটার মধ্যে আমি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় খুঁজে পেলাম। একটা ঘটনা মনে পরে গেল।

গত রমজানের আগে আমি প্রথমবারের মতো কক্সবাজার গিয়েছি। হোটেল থেকে বের হয়ে একটা অটো ভাড়া করলাম। উদ্দেশ্য ইনানি বীচ। পথিমধ্যে অটোচালককে জিজ্ঞেস করলাম সেন্ট মার্টিনের কথা। তিনি বললেন আমাদের মতো একটা গ্রুপ অফসিজনে এসেছিলেন এখানে। সেন্ট মার্টিনের শীপ এই সময়ে বন্ধ থাকার কারণে মাছ ধরার ট্রলারে চেপে বসলেন সবাই সেন্ট মার্টিন যাবার উদ্দেশ্যে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাদের সবাইকে পাঁচার করে দেয়া হলো মালয়েশিয়া। ওখানে তাদেরকে বন্দি করে মুক্তিপণ চাইলো দেশে। মুক্তিপণ দেয়ার পর ছেড়ে দেয়া হলো। এবার ধরলো সেদেশের পুলিশ। যা হবার তাই হলো, হয়তোবা জেল খাটছেন এখনো।

যাইহোক, শুভ কামনা রইলো।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

পুলহ বলেছেন: কি ভয়াবহ অবস্থা চিন্তা করেন ভাই!
সময় করে লেখাটা পড়বার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন

১৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

খোলা মনের কথা বলেছেন: সারা গায়ে চুলকানির চোটে সে প্রশংসা উবে যেতো অল্পসময়ের মাঝেই। দেশে ফেরত যাবার সময় ঢাকা টু আমেরিকা- সারাটা রাস্তা এক হাতে মেডেল ধরে রেখে আরেক হাতে শরীরের নানা জায়গা চুলকাতে চুলকাতে দেশে ফেরত যেতেন তিনি। =p~ =p~=p~

অসাধারন হয়েছে আপনার লেখা। সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ ভাই

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০১

পুলহ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ লেখাটা সময় করে পড়বার জন্যে।

২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: পুলহ,




মজাই মজা । তবে অলিম্পিক হলে আরো একটি বিষয়ে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করতে পারতুম আমরা ---অলিম্পিক আয়োজনের অর্থ ৯০%পকেটে ভরে ফেলতে পারতো আয়োজকরা ।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৫

পুলহ বলেছেন: দে আর দ্য ওয়ান পারসেন্ট আহমেদ জী এস ভাই। আর তাছাড়া-
"যদি কেটে যায় প্রতিশ্রুতিহীন
কালোরাত্রির জ্যামিতিক জমিন
যদি আরও পয়তাল্লিশটি বছর
হাহাকারে পোড়েও এই ঘর
তবুও এদেশ আমার ........"
এসব কারণেই আশান্বিত হই!
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ মজার পোষ্ট। ধন্যবাদ

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

পুলহ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০১

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: হা হা হা চমৎকার। ভলিবল টিম মালয়েশিয়া পাচার হয়ে যেত। দারুণ হাসি পেল।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

পুলহ বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটা সময় করে পড়বার জন্য।

২৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: পুরোটা পড়তে দারুন মজা লাগল। শেষের মেসেজটা দেখে হাসিটা একটু থমকে গেল যদিও। সত্যি, জয় হোক ভালোবাসার।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

পুলহ বলেছেন: আপনার সোভিয়েত কৌতূক পড়েছিলাম, সে থেকে অনুমান করা যায় আপনি নিজেও রসিকতা খুব এনজয় করেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই লেখাটা সময় করে পড়বার জন্য। শুভকামনা

২৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পর আজ আপনাকে এ ব্লগে দেখে খুশী হ'লাম। আশাকরি ভালই ছিলেন?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

পুলহ বলেছেন: জ্বি, আলহামদুলিল্লাহ । আপনাকে দেখেও ভালো লাগলো । শুভাকাংখীদের দেখতে পাওয়াটাও তো আনন্দের !
শুভকামনা জানবেন স্যার।

২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো লেগেছে। তবে আরো মজার হতে পারতো !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.